এতেকাফরত অবস্থায় বান্দা নিজেকে আল্লাহর ইবাদতের জন্য দুনিয়ার অন্যান্য সকল বিষয় থেকে আলাদা করে নেয়। ঐকান্তিকভাবে মশগুল হয়ে পড়ে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের নিরন্তর সাধনায়। এতেকাফ ঈমান বৃদ্ধির একটি মূখ্য সুযোগ। আন্তরিক ভাবে যত মনোযোগী হওয়া যায় ততই ভাল। অতিব প্রয়োজনীয় ছাড়া পারিবাবারিক সম্পর্ক না রাখাই শ্রেয়। ইসলাম কখনও ক্ষতি চায় না। সাফিয়া রা. হতে বর্ণিত, তিনি রমজানের শেষ দশ দিনে রাসূলের মসজিদে এতেকাফরত অবস্থায় সাক্ষাৎ করতে এলেন, তিনি কিছু সময় তথায় অবস্থান করে কথা বললেন, অত:পর উঠে প্রস্থান করলেন।[২৫৪]
অন্য রেওয়ায়েতে আছে : রাসূল মসজিদে ছিলেন, তার স্ত্রী-গণ আনন্দে তার সংসর্গ যাপন করছিলেন। সাফিয়া বিনতে হাইকে উদ্দেশ্য করে তিনি বললেন, তুমি তাড়াহুড়ো কর না...।[২৫৫]
এতেকাফের কারণে পরিবারের সাথে যাবতীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা আবশ্যক নয়, এতেকাফরত অবস্থায়ও মানুষ তার পরিবারকে সময় দিতে পারে, লক্ষ্য রাখতে পারে তাদের প্রয়োজনের প্রতি।
রাসূল রোজা রেখে, এতেকাফে থেকেও স্ত্রীদের প্রতি কতটা লক্ষ্য রাখতেন, তার প্রমাণ পাওয়া যায় সাফিয়া বর্ণিত হাদিস্তেতাতে আছে : তিনি রমজানের শেষ দশ দিনে মসজিদে এতেকাফরত রাসূলের সাথে সাক্ষাৎ করতে এলেন, কিছুটা সময় তথায় যাপন করে অত:পর প্রস্থানোদ্যত হলেন, রাসূলও তাকে পৌঁছে দেয়ার জন্য এগিয়ে এলেন।[২৫৬]
১|
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
কাবিল বলেছেন:
এতেকাফরত অবস্থায় বান্দা নিজেকে আল্লাহর ইবাদতের জন্য দুনিয়ার অন্যান্য সকল বিষয় থেকে আলাদা করে নেয়। ঐকান্তিকভাবে মশগুল হয়ে পড়ে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের নিরন্তর সাধনায়। এতেকাফ ঈমান বৃদ্ধির একটি মূখ্য সুযোগ।
আন্তরিক ভাবে যত মনোযোগী হওয়া যায় ততই ভাল।
অতিব প্রয়োজনীয় ছাড়া পারিবাবারিক সম্পর্ক না রাখাই শ্রেয়।
ইসলাম কখনও ক্ষতি চায় না।
সাফিয়া রা. হতে বর্ণিত, তিনি রমজানের শেষ দশ দিনে রাসূলের মসজিদে এতেকাফরত অবস্থায় সাক্ষাৎ করতে এলেন, তিনি কিছু সময় তথায় অবস্থান করে কথা বললেন, অত:পর উঠে প্রস্থান করলেন।[২৫৪]
অন্য রেওয়ায়েতে আছে : রাসূল মসজিদে ছিলেন, তার স্ত্রী-গণ আনন্দে তার সংসর্গ যাপন করছিলেন। সাফিয়া বিনতে হাইকে উদ্দেশ্য করে তিনি বললেন, তুমি তাড়াহুড়ো কর না...।[২৫৫]
এতেকাফের কারণে পরিবারের সাথে যাবতীয় সম্পর্ক ছিন্ন করা আবশ্যক নয়, এতেকাফরত অবস্থায়ও মানুষ তার পরিবারকে সময় দিতে পারে, লক্ষ্য রাখতে পারে তাদের প্রয়োজনের প্রতি।
রাসূল রোজা রেখে, এতেকাফে থেকেও স্ত্রীদের প্রতি কতটা লক্ষ্য রাখতেন, তার প্রমাণ পাওয়া যায় সাফিয়া বর্ণিত হাদিস্তেতাতে আছে : তিনি রমজানের শেষ দশ দিনে মসজিদে এতেকাফরত রাসূলের সাথে সাক্ষাৎ করতে এলেন, কিছুটা সময় তথায় যাপন করে অত:পর প্রস্থানোদ্যত হলেন, রাসূলও তাকে পৌঁছে দেয়ার জন্য এগিয়ে এলেন।[২৫৬]