নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিও ভন্ড অনেকের মত...

পাঠকের প্রতিক্রিয়া !

ভাষা হোক সংযত, চিন্তাধারা হোক বিস্তৃত

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৩. ইভিএম প্রদর্শনী মেলা

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

২৭ অক্টোবর'১৮ খুলনা, ফরিদপুর, রংপুর, রাজশাহী, কুমিল্লা, সিলেট, ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রামে ইভিএম প্রদর্শনী হবে। আপনারা সাদরে আমন্ত্রিত -নির্বাচন কমিশন।


ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)
বাংলাদেশে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম নিয়ে দ্বিতীয় দফায় বিতর্ক শুরু হয়েছে। ইভিএম মেশিন ব্যবহার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা চলছে। প্রশ্ন হচ্ছে রাজনৈতিক বিবেচনায় এই মেশিন ব্যবহার কি দেশের জন্য সহায়ক হবে নাকি নতুন করে প্রতিবন্ধকতা শুরু হবে? ইভিএমের ইতিহাসই বা কী বলে? কীভাবে এলো ইভিএম? ব্যবহার কতটা নিরাপদ? চলুন জেনে নেয়া যাক।

ইভিএম কী?
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভোট প্রয়োগে মেশিন বা ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি অণুসৃত হয় বলে সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি ইলেকট্রনিক ভোটিংমেশিন বা ইভিএম নামে পরিচিত। এর অন্য নাম ই-ভোটিং।
এতে একটি মেশিনে প্রায় চার হাজারটি পর্যন্ত ভোট দেয়া যায়। সর্বোচ্চ ৬৪ জন প্রার্থীর তালিকা থাকে। বাটন চাপ দিয়ে অক্ষরজ্ঞানহীন ব্যক্তিও ভোট দিতে পারে। একটি ভোট দিতে আনুমানিক ১৪ সেকেন্ড সময় লাগে।

Advantage: . (ইভিএমের ৭টি ভাল দিক)
ইভিএম ব্যবহারের পক্ষে যেসব সুবিধার কথা বলা হয় তা নিম্নরূপ-
১। ইভিএম ব্যবহারের ফলে কোটি কোটি সংখ্যক ব্যালট ছাপানোর খরচ, কাগজের খরচ, এগুলো পরিবহনের খরচ, ভোট গণনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট লোকবলের খরচ সবই সাশ্রয় হবে। নির্বাচন কমিশনের দেয়া তথ্য অনুযায়ী একটি জাতীয় নির্বাচনে এক হাজার ৮৭ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু ইভিএম পদ্ধতিতে একটি জাতীয় নির্বাচনে খরচ হবে মাত্র নয়শ’ কোটি টাকা।

২। একটি মেশিন দিয়ে চার-পাঁচটি জাতীয় নির্বাচন করা সম্ভব। চাইলে এটা ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন বা উপ নির্বাচনেও কাজে লাগানো যাবে। সেক্ষেত্রে শুধু মেশিনটিতে নতুন করে প্রোগ্রাম প্রবেশ করাতে হবে।

৩। এই প্রক্রিয়ায় কোনো ভোটারের ভোট বাতিল হবেনা। ভোটের তথ্য মেশিনে প্রায় ১০ বছর ধরে অবিকৃত অবস্থায় থাকবে।
৪। ১২ ভোল্টের ব্যাটারী চালিত বিধায় ইভিএম ব্যবহারকালে ইলেকট্রিক শক খাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

৫। একজন ভোটার ভোট দেয়ার পর ১০ থেকে ১২ সেকেন্ড ব্যালট ইউনিট স্বয়ংক্রিয়ভাবে অকার্যকর থাকে। ফলে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ইচ্ছা করলেও একজন ভোটারকে একাধিক ভোট দানের সুযোগ করে দিতে পারবেন না।

৬। কোন কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটলে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার কন্ট্রোল ইউনিটের ক্লোজ সুইচটি চেপে দিলেই দখলকারীরা কোনো ভোট দিতে পারবে না। তাছাড়া ইভিএমের স্মার্ট কার্ড সরিয়ে ফেললেও মেশিনটি চালু করা যাবে না। আবারপ্রতি মিনিটে ৫টার বেশি ভোট দেয়া যাবে না।
৭। খুবই কম সময়ে ভোট গণনার কাজ সম্পন্ন হয়।


Disadvantage: (ইভিএমের ৭টি খারাপ দিক)
আধুনিক প্রযুক্তিগত প্রক্রিয়া হলেও ইভিএম নিয়ে রয়েছে অনেক অভিযোগ।
যেমন-১। কথায় আছে জোর যার মুল্লুক তার। অনেক ক্ষেত্রে প্রভাবশালীদের দ্বারা কেন্দ্র দখলের পর পোলিং এজেন্টদের নির্বাচনী কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়ার ঘটনা ঘটে। এক্ষেত্রে সর্বাধিক সংখ্যক ভোট শক্তির মালিক হবে প্রভাবশালীমহল।

২। বরাবরই শোনা যায় যে নির্বাচন কমিশনে দলীয় লোক ঢুকে পড়ে। এমনটা ঘটলে তাদের কেউ যদি প্রতি কেন্দ্রে অন্তত একটি করে মেশিনে এ প্রোগ্রাম করে দেন যে, নির্বাচন শেষে ক্লোজ বাটনে ক্লিক করলেই যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দিষ্ট কোনো প্রতীকে অতিরিক্ত ২০০/৩০০ ভোট যুক্ত হবে তাহলে সহজেই নির্বাচনের ফলাফল উল্টে দেয়া সম্ভব।

৩। দুই নং প্রক্রিয়ায় মাইক্রোকন্ট্রোলারের প্রোগ্রাম পরিবর্তনের সুযোগ হলে কোন কেন্দ্রে সকল প্রার্থী একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক (২০ বা ৫০ বা ১০০) ভোট পাবার পর যে কোন ব্যালট বাটনে চাপলেই অতিরিক্ত ভোট দখলকারী প্রার্থীর প্রতীকে যুক্ত হবে, এমন প্রোগ্রামওলিখে ব্যালট ছিনতাই সম্ভব।

৪। যদি নির্বাচনী কর্মকর্তার স্মার্ট কার্ডের নকল কার্ড তৈরি করা হয় এবং তা যদি ইভিএমের প্রোগ্রামকে বিভ্রান্ত করে একবারে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ভোট কাস্ট করে দেয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন হয় তাহলে তা নির্বাচনের ফলাফলকে সম্পূর্ণরূপে পাল্টে দিবে।

৫। গোপনে যে ইভিএম সরবরাহ করা হবে না এমন নিশ্চয়তা অন্তত বাংলাদেশে আশা করা যায় না। ইভিএমের প্রতিটি ইউনিট চালু অবস্থায় পৃথক করাযায়। প্রভাবশালীদের দ্বারা কেন্দ্র দখলের পর গোপনে সরবরাহকৃত অগ্রিম ভোট দেয়া ইভিএমের শুধুমাত্র কন্ট্রোল ইউনিট প্রতিস্থাপন করলেইচলবে। ফলাফল শতভাগ অনুকূলে।

৬। মাইক্রোকন্ট্রোলার চিপ নিয়ন্ত্রিত এই ইভিএমের প্রতিটি স্মার্টকার্ডে ব্যবহৃত হচ্ছে আরএফআইডি (রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি আইডেন্টিফিকেশন) ট্যাগ। অসাধু কর্মকর্তার সহযোগিতা পেলে কোন প্রার্থীর কর্মীরা রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে কয়েকশ মিটার দূর থেকেও কন্ট্রোল ইউনিট নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে।

৭। বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনটি ভারতের মেশিনগুলোর কাছাকাছি মানের। ২০১০ সালের ১২ আগস্ট ‘ভারতের ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন জালিয়াতি প্রতিরোধক নয়’ দাবি করে একদল মার্কিন আইটি বিশেষজ্ঞ বক্তব্য রাখে। তারা বলেন, ‘ভারতের ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন জালিয়াতি প্রতিরোধক নয় এবং দেশটির নির্বাচন কমিশনকে স্বচ্ছ ও নিরাপদ ভোট গ্রহণ ব্যবস্থারকথা চিন্তা করা উচিত।’

মন্তব্যঃ
সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতা থাকলে ব্যালট/ইভিএম কোনটাই ব্যাপার না।
তথ্যসূত্রঃ (অগ্রহীরা পড়ুন)
১. ইভিএম কী? কীভাবে এলো? ব্যবহার কতটা নিরাপদ?
২। ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন : জানা-অজানা




⚠⚠⚠মন্তব্য সেটিংসঃ আপাতত মন্তব্য করতে পারবেন না।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

ফোয়ারা বলেছেন:

ইভিএম দেশের জন্য একটা অশুভ নির্বাচন বয়ে আনবে।


২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ইভিএমের পক্ষে-বিপক্ষে হাজারটা যুক্তি আছে।

মোবাইলে মেসেজটা এসেছে। আমার প্রশ্ন কেউ যদি জেনে থাকে, প্রদর্শনী কোন জেলার কোন জায়গায়/স্থানে হবে। তাহলে সুবিধে হয়। নেটে সার্স দিয়ে তেমন কিছু পেলাম না। তাই পোস্টটা দিলাম।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আনুমানিক নির্বাচন কমিশনের অফিসে।

১ লাইনের পোষ্ট? ব্লগিংকে সন্মান করার সময় হয়েছে

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পড়েনঃ

ইভিএম প্রদর্শনী মেলা
একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) সম্পর্কে জনগণকে ধারণা দিতে দেশের আটটি অঞ্চলে ইভিএম মেলা করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। শনিবার (২৭ অক্টোবর) খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, ফরিদপুর, চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা অঞ্চলে এই মেলা অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ইভিএমের মাধ্যমে ডেমো ভোটগ্রহণ প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে মেলায়। তবে শুধু নির্দিষ্ট এলাকার ভোটাররা ভোট দিতে পারবেন। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ অক্টোবর) ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ সাংবাদিকদের জানান, ২৭ অক্টোবর আটটি অঞ্চলে ইভিএম প্রদর্শনী মেলা করা হবে। সেখানে নির্বাচন কমিশনার এবং ইসির কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
উল্রেখিত জেলার নির্বাচন কমিশনের অফিসে!
আপনি উপরোক্ত জেলার বাসিন্দা হলে যোগাযোগ
করে দেখতে পারেন। শুভকামনা রইলো।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ নুরু ভাই।আমি বিভাগীয় শহরে থাকি, নির্বাচনী জেলা আলাদা। তবে, সময় করে ইভিএম দেখতে যাব।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ নুরু ভাই।

আমি বিভাগীয় শহরে থাকি, নির্বাচনী জেলা আলাদা। তবে, সময় করে ইভিএম দেখতে যাব।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: দু:খিত।

বাংলাদেশে যে যন্ত্র ব্যবহার করা হবে তা অন্য অনেক দেশের তুলনায় নিরাপদ। হ্যাকিং বা ভোট কারচুপির কোন শঙ্কাও নেই।


ইসির ইভিএম প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই পদ্ধতির নিরাপত্তা ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই। ইন্টারনেট বা অন্য কোন এক্সটারনাল সোর্স সংযুক্ত না থাকায় এক্ষেত্রে হ্যাকিং বা ভোট কারচুপি সম্ভব নয়। আর, ইভিএমের ব্যালট বা কন্ট্রোল ইউনিট ছিনতাই কিংবা কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনা ঘটলেও অবৈধভাবে কেউই ভোট দিতে পারবেনা।

এছাড়াও, ইভিএম ব্যবহারে নিরাপত্তা বাড়াতে, যেসব স্থানে ভোট গ্রহণ করা হবে, সেখানে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইভিএম এর সাথে একটা সেলফি নিতে ভুইলেন না আবার :D

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: :P

যামুই না কালকে।;)

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: বর্তমানে ফোন মেসেজের জ্বালায় অতিষ্ট।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি এ সব কিছু মনে করি না। ফোন সাইলেন্ট মুডে রাখি! :D

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: স্থানীয় নির্বাচন অফিসে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ।


জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সাত দফাঃ
*অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে সরকারের পদত্যাগ, জাতীয় সংসদ বাতিল, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার গঠন এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দির মুক্তি ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার নিশ্চিত করতে হবে।

*গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ও নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার না করার নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে।
*বাক, ব্যক্তি, সংবাদপত্র, টেলিভিশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও সব রাজনৈতিক দলের সভা-সমাবেশের স্বাধীনতা এবং নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে।
*কোটা সংস্কার আন্দোলন, নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, সাংবাদিকদের আন্দোলন এবংসামাজিক গণমাধ্যমে স্বাধীন মত প্রকাশের অভিযোগে ছাত্রছাত্রী, সাংবাদিকসহ সবার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মুক্তির নিশ্চয়তা দিতে হবে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ সব কালো আইন বাতিল করতে হবে।

*নির্বাচনের ১০ দিন আগে থেকে নির্বাচনের পর সরকারগঠন পর্যন্ত ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসহ সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োজিত ও নিয়ন্ত্রণের পূর্ণ ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত করতে হবে।

*নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে দেশি ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা এবং সম্পূর্ণ নির্বাচন প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণে ভোট কেন্দ্র, পোলিং বুথ, ভোট গণনাস্থল ও কন্ট্রোল রুমে তাদের প্রবেশে কোনো প্রকার বিধি-নিষেধ আরোপ না করা। নির্বাচনের সময়ে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর যেকোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ বন্ধ করতে হবে।

*নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ থেকে নির্বাচনের ফলাফল চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত না হওয়া পর্যন্ত চলমান সব রাজনৈতিক মামলা স্থগিত রাখা ও কোনো ধরনের নতুন মামলা না দেওয়ার নিশ্চয়তাপ্রদান করতে হবে।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই প্রযুক্তি ত্রুটিহীন নয় বলে উন্নত বিশ্ব এটাকে বাদ দিয়েছে। আমাদের এখন এটা নিয়ে এত আগ্রহ হচ্ছে কেন সেটা বোঝা বোধহয় খুব কঠিন কিছু নয়। জাতীয় নির্বাচনের আগে এ পদ্ধতিটাকে আরো ব্যাপকভাবে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যাচাই করে নেয়া উচিত ছিল।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর ভালো-মন্দ দুটো দিকই আছে। স্বল্প পরিসরে হলেও এবারের নির্বাচনে যে এটা থাকছে, তা নিশ্চিত।

স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা গেলে দুটোই ভালো। আমি বরং ইভিএমের পক্ষে কয়েকটা যুক্তি দিতে পারি। তবে দিনশেষে প্রশ্নটা আমাদের সততায়। আমরা তো বরাবরই হারামি।

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: ইভিএম টা আবার কি? :(

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: নেত্রী! ফাঁকিবাজি কেন? ব্লগের আপু সমাজ তো রাজনীতিতে মখ। :P

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪২

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: রাজনীতি নিয়ে মাথা ব্যথা নেই ভাইয়া। ইভিএম টা কি বুঝিয়ে বলুন?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:১৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: নেত্রী হতে চাইলে রাজনীতি বুঝতে হবে।


পোস্ট এডিট করেছি।

১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৪

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: ধন্যবাদ। আজ পত্রিকায় পড়েছি এবং আপনার লেখায়ও পড়লাম, এ প্রক্রিয়ায় ভোট হলে কারুচুপির সম্ভাবনা কম থাকবে মনে হচ্ছে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমাদের স্বভাব খারাপ। চুরি হবেই। :(

১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

রাকু হাসান বলেছেন:


কোথায় সেলফি দিলেন না ইভিএমের সাথে । উন্নত দেশগুলো যখন ভরসা পাই না ইভিএমে । তৃতীয় পক্ষ সুবিধা নিতে পা রে । তখন বাংলাদেশের মত দেশ কিভাব েভাবে ব্যবহার করতে ! চুরির আরেক মাধ্যমে তথাকপিত ইভিএম ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: চুরি করার ইচ্ছে থাকলে ব্যালট/ইভিএম যে কোনটাতেই করা যাবে।

১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৯

নজসু বলেছেন: ভালো মন্দ দুটো দিকই আছে দেখছি।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: তা ঠিক।

তবে আমাদের সমস্যা হল, ভালোটা আমরা গ্রহণ করতে চাই না।

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মন্ডল ভাই,

গত সপ্তাহ থেকে আপনাকে না পেয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন সিটি পুলিশকে অভিযোগ জানিয়ে একটি মিসিং ডায়েরি করা হয়েছে । বলা নেই কওয়া নেই যখন থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন। ইমিডিয়েট নিজের উপস্থিতি জানান নতুবা খবর আছে ......

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা।

কয়দিন দৌড়ের উপর ছিলাম। এই মাসে নেট প্যাকেজ নিলাম, তারপর হাজির হলাম। এখন থেকে পোস্ট পড়ি না পড়ি, লগইন করা থাকবে..;)

ভালো থাকবেন।

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
তার চেয়ে অনলাইনে ভোট দেবার ব্যবস্থা করলেই তো মনে হয় কম খরচে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে আইডি বানিয়ে লগ ইন করে ভোট দেব। ব্যস, কাম সারা । কোন খরচ নেই। গণনার জন্য প্রচুর সময়ও লাগবে না।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এটাও দারুন আইডিয়া।

আবার এমনও করা যায়। ফিংগার প্রিন্ট দিয়ে ভোট হবে। আমার ভোট আমি ছাড়া আর কেউ দিতে পারবে না...


বুদ্ধি তো অনেক বের করা যায় ভায়া। কিন্তু সেসব কাজে লাগাবে কে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.