নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্মৃতিচারণ:
"ভোট", "মিছিল", "স্লোগান" এসবের সাথে পরিচয় ছোট থেকে। নান্নামুন্না অবস্থায় দেখেছি, ছোট দাদা প্রতিবার মেম্বার পদে দাঁড়াতেন। ভোটের আগে চাচারা সারা গ্রাম মাইকিং(প্রচারণা) করে বেড়াতো। মাঝেমধ্যে আমরাও যেতাম। সম্বল ছিল একখানা সাইকেল; সাথে মাইক, অ্যামপ্লিফায়ার, ৬ ভোল্টের ব্যাটারি, আর মাইক্রোফোন। আমাদের আসল ধান্দা, সুযোগমত মাইক্রোফোন পেলে একখানা গান/গজল বলবো। তখন কোন মিছিলকে রাস্তা দিয়ে যেত দেখলে দৌড়ে এসে স্লোগান দিতাম, "মোরগ" "মোরগ"। মানে ঐ একটার বেশী আমি জানতাম না। "একদলের মিছিলে অন্য দলের স্লোগান যে দিতে নেই", কথাটা তখনও বুঝতাম না। নেয়ায়েত ছোট ছিলাম তাই সে যাত্রায় রক্ষে পেয়েছিলাম। যাই হোক, ভোটের দিন দেখতাম প্রার্থীরা কেন্দ্রের পাশে পলিথিন দিয়ে অস্থায়ী তাঁবু বানাতো। তাবুঁর ভেতর ভোটারদের চা পরিবেশন করা হতো, সাথে থাকতো ফ্রী বিড়ি। উদ্দেশ্য ভোটাররা যেন নুন খেয়ে গুন গায়। যাই হোক, সেবারে ভোটারদের গুণগান না পেয়ে আমাদের হৃষ্টপুষ্ট মোরগখানা বিপুল ভোটে পরাজিত হইল। এদিকে পরের নির্বাচন আসার আগেই দাদা ইহকাল ত্যাগ করিল।(একবার অবস্য তিনি বিজয়ী হয়েছিলেন)
আসল কথায় আসি,
সবকিছু ঠিক থাকলে ডিসেম্বরের ৩০ তারিখে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ভোট নিয়ে এবারও জনগণের মনে অনেক স্বপ্ন, আশা আর উদ্ব্যেগ। তবে বরাবরের মত এবারেও আমি হতাশ। কেন? এর উত্তর খুঁজতে একটু পেছনে ফিরে দেখা যাক...
※※ নির্বাচনী বছর: ১৯৯১
রাজনৈতিক দল - প্রাপ্ত ভোট(%) - প্রাপ্ত আসন
বিএনপি...... ....... ...... ৩০.৮ - ১৪০
আওয়ামি লীগ..... ........ ৩০.১ - ৮৮
জামাত....... ....... ....... ১২.১ - ১৮
জাতীয় পার্টি......... ...... ১১.৯ - ৩৫
স্বতন্ত্র...... ........... ........ ৪.৪ - ০৩
※※ নির্বাচনী বছর: ১৯৯৬(১২জুন)
রাজনৈতিক দল - প্রাপ্ত ভোট(%) - প্রাপ্ত আসন
আওয়ামি লীগ ...... ..... ৩৭.৪ - ১৪৬
বিএনপি ..... ........ ..... ৩৩.৬ - ১১৬
জাতীয় পার্টি ......... ..... ১৬.০ - ৩২
জামাত...... ......... ....... ৮.৬ - ০৩
স্বতন্ত্র........ ........ ......... ১.১ - ০১
※※ নির্বাচনী বছর: ২০০১
রাজনৈতিক দল - প্রাপ্ত ভোট(%) - প্রাপ্ত আসন
বিএনপি .......... ....... ৪১.৪০ - ১৯৩
আওয়ামি লীগ.... ...... ৪০.০২ - ৬২
জাতীয় পার্টি..... ........ ৭.২২ - ১৪
জামাত...... ...... ....... ৪.২৮ - ১৭
স্বতন্ত্র........ ...... ....... ৪.০৬ - ০৬
※※ নির্বাচনী বছর: ২০০৮
রাজনৈতিক দল - প্রাপ্ত ভোট(%) - প্রাপ্ত আসন
আওয়ামিলীগ(মহাজোট).. ৪৯.০ - ২৩০
বিএনপি (চারদলীয় জোট) ৩২.২ - ৩০
জাতীয় পার্টি .......... ....... ৭.০ - ২৭
জামাত ........ ........ ....... ৪.৬ - ০২
স্বতন্ত্র ......... ......... ........ ৪.৯ - ০৪
উপরের দলগুলো ছাড়াও ইসলামী ঐক্য জোট, জাসদ, বিভিন্ন কমিউনিস্ট পার্টি সহ আরো কিছু দল প্রতিবারই দু-চারটা আসন পেয়েছে।
♦♦ নির্বাচনী ফল ও কিছু কথা:
১. আমাদের যতই অপছন্দ হোক, এটা মানতেই হবে, "এদেশের প্রধান দুটি দল আওয়ামিলীগ ও বিএনপি।"
২. জাপা ও জাশি আছে দ্বিতীয় ক্যাটেগরিতে। এরা তুলনামূলক দুর্বল, তবে এদের সমর্থক সংখ্যা সমীহ করার মত। আরেকটি লক্ষ্যণীয় বিষয়, জনপ্রিয়তায় এরা দিনদিন পিছিয়ে পড়ছে।
৩. ইসলামী ঐক্য জোট ও বামপন্থী দলগুলো নামমাত্র আছে। নির্বাচনে এরা কখনই সুবিধে করতে পারে নি।
৪. উপরের নির্বাচনী ডাটায় বিশ্লেষণের বিষয়-
ক) প্রতিবারই বিজয়ী হয়েছে আগের বিরোধী দল। ভেবে কী দেখেছেন? কেন একটি দল পরপর দুবার ক্ষমতায় আসতে পারছে না?(উত্তরটা আমরা নিজেরাই ভাবি, কারণ মূল সমস্যাটা এখানেই!)
খ) ভোটের পার্সেন্টেজ হিসেব করলে দেখা যায় বিজয়ী দল, বিরোধী দলের চেয়ে খুব বেশী ভোট(%) পায় না(৯১, ৯৬ ও ২০০১ মতে)। বুদ্ধিমানেরা এক বাক্যে স্বীকার করবে, নির্বাচনে যেই দলই বিজয়ী হোক প্রধান বিরোধী দলকে অবজ্ঞা করার অবকাশ নেই। কারণ তারা প্রতিবারই(বিরোধী পক্ষে যেই থাকুক) উল্লেখযোগ্য জনসমর্থন পেয়ে পরের বার ক্ষমতায় আসছে।
গ) আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, দুই দলের আসন সংখ্যায় কিন্তু বিস্তর ব্যবধান(২০০১, ২০০৮ তে বিজয়ী দল কয়েক গুণ বেশী আসন পেয়েছে)। এতে সমস্যা যা হচ্ছে, সংসদে বিরোধী দলের শক্তিশালী প্রতিনিধি থাকছে না। থাকলেও তারা হয় ওয়াক আউট করছে, নয়তো দুই-তৃতীয়াংশের তোপের মুখে তাঁরা পাত্তা পাচ্ছে না। ফলে সরকার তাঁর পছন্দ মত আইন পাশ করতে পারছে। এদিকে ৭০ অনুচ্ছেদ মতে, সাংসদদের ফ্লোর ক্রসিংয়ের সুযোগ নেই। ফলাফল "হ য ব র ল" গণতন্ত্র।
নির্বাচনে জেতা/গদিতে বসার চেয়ে সুস্থ রাজনীতি বেশী প্রয়োজন: (দেশের স্বার্থে)
রাজনীতিটা আসলে কী?
বাংলা ব্যাকরণ মানলে রাজনীতি হলো "নীতির রাজা"।(যেমন রাজহাঁস রাজার হাঁস নয়, হাঁসের রাজা)। কিন্তু আমরা ব্যাকরণটাকে একটু উল্টে দিয়েছি, ভুল ব্যাকরণকেই শুদ্ধ বলে মানি। রাজনীতি এখন রাজা হওয়ার নীতি। তাই বর্তমান রাজনীতির মূল লক্ষ্য আদর্শ নয়, ক্ষমতা।
ঐতিহাসিকভাবে আমরা প্রতিহিংসার রাজনীতি পালন করে আসছি। নির্বাচনে জিতে আমরা ভাব ধরি, "মুই কি হনু রে!" শুরু হয় বিরোধী দলের দমন-পীড়ন ও নিজেদের আখের গোছানোর উন্নয়ন। এদিকে বিরোধীদল গণতন্ত্রের নামে হরতাল, অবরোধ আর ভাঙচুর শুরু করে। সুস্থ রাজনীতি/সত্যিকারের গণতন্ত্র তো কবেই বৃন্দাবন পালিয়েছে।
[আমরা কখনো দেখলাম না; কোন রাজনৈতিক দল প্রতিপক্ষের দিকে কাদা না ছুঁড়ে, গঠনমূলক সমালোচনা করল। বিরোধীদলে থেকেও যে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা যায়, সেটা তো কবেই উন্নয়নের মহাসড়কে চাপা পড়েছে। হতাশ হই, এমন গণতন্ত্র দেখে। সিস্টেম এমন পর্যায়ে চলে গিয়েছে, ভুলেও যদি কোন বিরোধীপক্ষ সিট পায় তাঁর নির্বাচনী এলাকায় সেভাবে বরাদ্দ দেয়া হয় না। জনগণ বাধ্য হয়ে কলাগাছদের ভোট দেয়।
সিরিয়াসলি,
একটা মাঝারি প্রকল্পের জন্য পাঁচ বছর কোন সময়ই না। উন্নয়নের প্ল্যানিং, পর্যবেক্ষণ, বাজেট পাশ এসব করতেই কয়েক বছর চলে যায়। এদিকে কাজ শুরু করে সরকারের মেয়াদ শেষে দেখা যায়, এখনও কাজের অর্ধেক বাঁকি। পরের নির্বাচনে যদি আগের বিরোধীপার্টি জিতে, তাদের জন্য "ফরজে আইন" হল আগের প্রকল্পগুলো বাতিল করা। দেশের উন্নয়ন হবে কীভাবে? (মন্ত্রনালয়ের অদক্ষতা, অনিয়ম-দুর্নীতির কথা না হয় বাদই দিলাম)]
স্যরি টু সে,
জাতী হিসেবে আমরা বরাবরই সংকীর্ণমনা, ছিদ্রান্বেষী, প্রতিহিংসা পরায়ণ। পরশ্রীকাতরতা আমাদের রন্ধ্রে, রন্ধ্রে। "বড় নেতা হবার আগে, ভালো মানুষ হওয়াটা যে জরুরী" কথাটা আমরা ভুলেই গিয়েছি। অথচ নির্লজ্জের মত ঠিকই স্লোগান ঝাড়ি, "উমুক ভাইয়ের চরিত্র, ফুলের মত....."
এর আগেও বলেছি, আজও বলছি, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলেও অবস্থার পরিবর্তন হবে না। যে যতই "উন্নয়ন" "উন্নয়ন" বলে চিল্লাপাল্লা করুক, এসব আসলে বালির বাঁধ। পাইলিং না করে হাতুড়ে মিস্ত্রি দিয়ে দশতলা বাড়ি বানানোর চিন্তা করা, আর সেটা দেখে গর্বিত হওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।(ভেতরের কথা বুঝে নিন)
শিরোনাম প্রসঙ্গে বলি:
"আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব" কথাটার দুটো অর্থ করা যায়। গ্রহণযোগ্য অর্থটা হল, আমরা(প্রত্যেকে) আমাদের পছন্দের প্রার্থীকে নিশ্চিন্তে ও নির্বিঘ্নে ভোট দেব। নিরপেক্ষ নির্বাচনের দায়িত্ব ইসির। তাদের সাংবিধানিক পাওয়ারটা তারা কাজে লাগাক। এখন আমি নিজু কাকে ভোট দেব সেই কথা আলাদা।(ব্যক্তিগতভাবে প্রচলিত নেতাদের আমার ভালোলাগে না, সেভাবে আমি ভোটও দেই না।) সেই ছোট থেকে দেখছি নির্বাচন নিয়ে প্রান্তিক মানুষদের খুব উৎসাহ। পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে ওরা খুব পছন্দ করে। আমি চাই নির্বাচনটা সুষ্ঠ হোক, জনগণ স্বাধীনভাবে তার মত প্রকাশ করুক। ক্ষমতায় কে যাবে সেটা জনতাই ঠিক করবে।
শেষ কথা, আমার কাছে উন্নয়নের চাইতে সুস্থ রাজনীতি বেশী গুরুত্বপূর্ণ। দিনের বেলা জানালা বন্ধ রেখে মোমবাতি আর দিয়াশালাইয়ের পেছনে দৌড়ানোর কোন মানে হয়!!!
.
⚠⚠⚠মন্তব্য সেটিংসঃ পোস্টে মন্তব্য সুবিধা নেই।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: (১.১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪! আর্কিওপটেরিক্সবলেছেন:)
পোস্ট লেখলাম কয়েকদিন ধরে, আর ২মিনিটেই মন্তব্য!!!!
ইমন পাঠক দিয়ে আমি কী করিব!
২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫
নজসু বলেছেন:
জাতীয় মার্কা নাঙল কোনটে বাহে?
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন:
পড়ুন, নির্বাচনী ফল ও কিছু কথা২)
৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর বিচার বিশ্লেষন করেছেন।
আমাদের মতো দরিদ্রে দেশে সুস্থ রাজনীতি সম্ভব? অতীতে কখনও হয়েছে?
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ, জনগণ চাইলে সবই সম্ভব। মোথামোটা নেতাদের তো আমরাই গদিতে চড়াই নাকি?
পরের উত্তরটা আপনিই ভাবুন।
৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: পোস্ট লেখলাম কয়েকদিন ধরে, আর ২মিনিটেই মন্তব্য!!!!
ইমন পাঠক দিয়ে আমি কী করিব!
আপনের পরিতিকিরিয়া দেকলাম
রচনা টাইপ পোস্ট
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: চাঁদগাজী যার পছন্দের লেখক, তার কাছ থেকে এর বেশী আর কী আশা করা যায়????
৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: সুস্থ রাজনীতি গড়ে উঠুক ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সুস্থ রাজনীতি মুক্তি পাক।
৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এবার তো আর জামাতিরা নাই। তাদেরকে ব্যান করা হইছে না?
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: হ্যাঁ, বর্তমানে জামাতের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রজ্ঞাপন মতে জামাত এবারের নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।
সংবিধানের ১২(ক,খ) অনুচ্ছেদ বলে, ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ।
৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমাদের কোন চয়েস নাই। হয় লাউ না হয় কদু।।।
না খেলে বাড়ি চলে যাও।
ভারতে বর্তমান ক্ষমতায় আছে যে দল তারা ধর্ম ভিত্তিক না কি সেটা ছোট শিশুও জানে। আমরাই হুদাই লাফালাফি করি। জামাতের নেতারা নিজের দলের সাথে আর থাকবেও না।তাদের দলে টানতে আমাদের দেশে দলের অভাব নাই
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি টার্ম টা বিস্তর গবেষণার বিষয়। ভারত ও জার্মানি দুটো দেশেই ধর্মভিত্তিক দল ক্ষমতায়। ওদের সাথে আমাদের উপমহাদেশের তুলনা চলে না, বাঁকিটা বুঝে নিন।
৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভাই, ডিজিএফআইয়ের লোকেরা ভোট দেয়??
যাহৌক, যেহেতু আমার ভোট দেয়ার বয়স হয় নাই, সো নো কমেন্টস
অনলাইনে ভোট দেয়া গেলে তাও একটা কথা ছিলো
কেমন আছেন? কোন খোঁজ খবর নাই, গোপন মিশন? তেল আবিবে নাকি?
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ভোট প্রদান করা সকল প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। তবে কোন সরকারী কর্মচারী তাঁর নির্বাচনী এলাকার বাইরে থাকেন(নির্বাচনী দায়িত্ব বা অন্য কোন ডিউটিতে) তবে ভোট দিতে পারবেন না।
প্রথম আলোর অনলাইন পত্রিকায় প্রতিদিন মতামত(ভোট) দেয়া যায়। মূল কাগজের ২য় পাতায় পরের দিন ছাপা হয়। সেখানে আমি যতবার মতামত দিয়েছি কখনো পরাজিত হয় নি। পারলে তুমিও যোগ দিও।
ভালো আছি, ব্যস্ত আছি, দেশেই আছি, সারাদিন ভন্ডামি করে বেড়াই। কোন সমস্যা?
৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
ফেনা বলেছেন: খুবই ভাল বিশ্লেষণ।
জনাব আপনার লেখাটা জানাও ডোট কম এ দিবার অনুমতি চাইছি। জানাবেন।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ।
দিতে পারেন।(দু-একটা টাইপো পেলে ঠিক করে নিবেন)
১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৫
সাইন বোর্ড বলেছেন: ভোট দেওয়ার সুযোগ না পাওয়া পর্যন্ত অামরা বলতে পারছিনা যে, অামার ভোট অামি দেবো যাকে খুশী তাকে দেবো ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ভোট কেন্দ্রে ঠোকাঠুকি একটু হবেই, ওসব আমাদের সংস্কৃতি।
দেখা যাক হুদা ভাই কোন পরিবর্তন করতে পারেন কী না...
১১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চাঁদগাজী যার পছন্দের লেখক, তার কাছ থেকে এর বেশী আর কী আশা করা যায়???
কি যে কন, হ্যাকিং আর নির্বাচন নিয়া ট্রাম্প মামুরে জিগান
আমি তো প্রাগৈতিহাসিক পাখি
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনি কী রাজনীতি বোঝেন? আপনাদের সামুর রাজনীতিবীদরা তো ম্যাওপ্যাও।
পুনশ্চঃ কত পারেন ইভিএমে হ্যাকিং করেন..
১২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন:
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন:
১৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৪
ব্লগার_সামুরা বলেছেন:
আমার ভোট আমি দিব, যাকে খুশি তাকে দিব। জনগণের অধিকার।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনার তো ভোট দেয়ার বয়সই হয় নাই।
১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যত কথাই বলেন, সরকারে এসেই যে কেউ বিরোধী দলের বিরুদ্ধে দমন নিপীড়ন শুরু করবে। এই জাতটাই এমন। যদি কেউ বন্ধ করে তাহলে পরবর্তীতে সুফল আসবে। আর পরপর ২ বার কেউ না আসলে। শেখ হাসিনা যদি এবারও ইসি-কে চাপে রাখে আর ইসি-ও যদি চাপে গলে যায় তাহলে পরপর ৩ বার হবে আওয়ামী লীগের...
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ইসির কাছে দায়িত্বশীল আচরণ আশা করছি।
যদিও হুদা সাহেবের উপর আমার ভরসা নেই।
১৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১
প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আহা কি আনন্দ কি আনন্দ এসে গেছে কোকাকোলা, গেছে সব দেনার দায়ে বাকি আছে কাপড় খোলা।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সুস্থ রাজনীতি মুক্তি পাক
১৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৩
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: প্রাপ্ত ভোট কম, কিন্তু আসন বেশি পেয়েছে এমনটা কি কখনো হওয়া সম্ভব?
আপনি কি মনে করেন? ১৯৯১ আর ২০০১ এর দিকে তাকিয়ে বলুন।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: #প্রাপ্ত ভোট কম, কিন্তু আসন বেশি পেয়েছে এমনটা কি কখনো হওয়া সম্ভব?
হ্যাঁ, সম্ভব। গত আমেরিকার নির্বাচনে হিলারি বেশী ভোট(%) পেয়েছিল। আমেরিকার নির্বাচন পদ্ধতি। উপ-সম্পাদকীয়, The Daily Ittefaq
এটা আমাদের দেশেও সম্ভব।
তবে নির্বাচনে(আমাদের দেশের) যদি কেবলমাত্র দুটি দল থাকে/সব কেন্দ্রই দুজন করে বিপরীত প্রার্থী থাকেন সে ক্ষেত্রে বিজয়ী দলের শতকরা ভোট জ্যামিতিক নিয়মেই বেশী হবে।
১৯৯১ আর ২০০১তে লীগের বিপরীতে ছিল তিন/চারটি প্রতিদ্বন্দ্বী। দল, জাপা, জাশি, স্বতন্ত্র। আশাকরি বাঁকিটা বুঝেছেন।
১৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২১
রাফা বলেছেন: কিছু কিছু বিষয়ে সঠিকই বলেছেন।তবে প্রথম এবং প্রধান ভূল লুকিয়ে আছে শিরোনামেই।আমার ভোট আমি দেবো ঠিক আছে।পরেরটুকু হোক দেখে , শুনে ,বুঝে দেবো।সত্যিকার অর্থে দেশপ্রেমিকের বিকল্প কিছুই নেই।যদি সেটা করতে পারি তাহলেই আপনার ,আমার ভোটের প্রয়োগ সঠিক হবে বলে আমার ধারনা।
ধন্যবাদ,পা.প্রতিক্রিয়া।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমার পোস্টটা অর্ধ গ্লাস পানির মত। সেটাকে অর্ধপূর্ণ না অর্ধখালি ভাববেন সেটা আপনাদের ব্যাপার।
আপনার কথা ঠিক। যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেয়াটা নাগরিকদের কর্তব্য। তবে তার আগে কিছু ব্যাপার থাকে..
১. আমার এলাকায় সৎ ও যোগ্য প্রার্থী দাঁড়িয়েছে তো?
২. স্বতন্ত্র/অন্য দলের প্রার্থী যদি বেশী যোগ্য হয়? কাকে ভোট দেব?(সরকার দলীয় প্রার্থী না জিতলে উন্নয়ন কম হয়। এটা তো জানাই)
৩. নির্বাচনে আমার ভোটটা আমিই দেব(অন্য কেউ জালিয়াতি করে আমার ভোট দেবে না)।
১৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কয়েকটা প্রচলিত কথার কিন্তু পরিবর্তন করেছেন হানিফ সংকেত তার 'ইত্যাদি'র মাধ্যমে...
'পানির অপর নাম জীবন'কে তিনি ইত্যাদিতে বলিয়েছেন, 'বিশুদ্ধ পানির অপর নাম জীবন'...
'খাঁটি গরুর দুধ'-কে তিনি বদলিয়েছেন, 'গরুর খাঁটি দুধ'...
'আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব' নয় তিনি বলিয়েছেন, 'আমার ভোট আমি দেব, জেনে, শুনে, বুঝে, দেব'
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ব্যাকরণ মতে পরিবর্তনগুলো ঠিক। কিন্তু আপাত দৃষ্টিতে/কমন সেন্সে প্রচলিত শব্দই ব্যবহার করা হয়। এটা বুঝতে হবে " যেমন খুশি তেমন সাজ".... অনুষ্ঠানে জন্মদিনের পোশাক পরা যাবে না।
কি আর বলবেন, মাথামোটারা সব কিছুতেই ক্যাচাল করে।
২০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৮
জাতির বোঝা বলেছেন:
তাকে তাকে ভোট না দিয়ে উপযুক্ত প্রার্থী মানে যোগ্যতম প্রার্থীকে দিন। নইলে আবার ইয়াবা বদিরাই সংসদে ফিরে আসবে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সহমত
ধন্যবাদ।
২১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:৪৯
জাতির বোঝা বলেছেন: যাকে তাকে ভোট না দিয়ে উপযুক্ত প্রার্থী মানে যোগ্যতম প্রার্থীকে দিন।
নইলে আবার ইয়াবা বদিরাই সংসদে ফিরে আসবে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: স্বতন্ত্র প্রার্থী ছাড়া আজকাল, সৎ নেতা পাওয়া মুশকিল। সবাই তো আর আমার মত না ভোট দেবে না। তাই বদিরা সংসদে এসেছে, আসে, অাসবে..
২২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ব্লগার_সামুরা আমার মাল্টি না!
আগেই বলে রাখি
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমি কিচ্ছু জানি না...
এটাও আমার মাল্টি নয়.... তবে ব্লগে আমার আরো দুটো আইডি আছে। ফাইন্ড ইট...
২৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভোট দিয়ে আইসা সেই রোহমর্শক অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার কইরেন।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এবার শান্তিমত ভোট যদি না দিতে পারি, সবার নেতাগিরি আমি ছুটিয়ে দেব।
বাঁকিটা ভোটের পরে কবা নি...
২৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
জানেমন,
চমৎকার বুদ্ধিদীপ্ত আর সময়ের প্রেক্ষাপটে দারুন রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। পরিশ্রমী এ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি অনেকগুলো বিষয় এখানে তুলে এনেছেন। বিশেষ করে, ভোটের পারসেন্টিজ কম থাকার পরও আসনের ব্যাবধান অনেক বেশি ছিল কোন কোন ইলেকশনে। এ বিষয়টি সূরাহা করার প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর হয়তো তেমন আগ্রহ নেই। সবাই চায় বেশি আসন পেতে, জনসমর্থন কম হলেও সমস্যা নেই।
দেশের স্বার্থে নির্বাচনে জেতার চেয়ে সুস্থ রাজনীতি বেশি দরকার। এটা হলো নীতিবাক্য। যারা এগুলো কার্যকর করবে তাদের এ বিষয়ে কোন মাথাব্যাথা নেই। বড় দুই রাজনৈতিক দলই ভোটে জিততে চায়; প্রয়োজনে চোর, বাটপার, খুনি, দালাল, ইয়াবা ডিলার, দুর্নীতিবাজ ইত্যাদি কিসিমের প্রার্থী নমিনেশন দেয়। এগুলো ভোটারদের সাথে প্রতারণা। তবে এটা অসবীকার করার কোন উপায় নেই, ভোটারদের বেশিরভাগ অসচেতন আর অল্প শিক্ষিত হওয়ার এসব "অযোগ্যরা" ইলেকশনে জয়যুক্ত হয়। দুঃখজনক।
খুব সুন্দর ফিচারটির জন্য ধন্যবাদ দোস্ত। এভাবে লিখুন, পাশে আছি সব সময়।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ। চৌকস মন্তব্যে লাইক।
"দেশের স্বার্থে নির্বাচনে জেতার চেয়ে সুস্থ রাজনীতি বেশি দরকার। এটা হলো নীতিবাক্য । "
প্রতিউত্তরে কিছু বলার ভাষা নেই। একটাই চাওয়া সুস্থ রাজনীতি।
২৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া !
"আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব।" নয়, শ্লোগান হওয়া উচিৎ "আমার ভোট আমি কাউকেই দেবোনা , আমার খুশি ।"
কেন বললুম, নিজে নিজে ভেবে দেখুন !
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: #"আমার ভোট আমি কাউকেই দেবোনা, আমার খুশি ।"
সব প্রার্থীই যদি ম খ হয়, তাইলে হয় "না" ভোট দিতে হবে, নয়তো নিজেই নির্বাচনে দাঁড়াতে হবে।
আপ্নে নির্বাচনে খাড়া হয়া যান, আমি আপ্নার পিএস হবানি।
২৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪
সেলিম৮৩ বলেছেন: অামি ২০০৮, ২০১৪ ভোট দেয়নি। এবারেও সেই চিন্তা।
বলবেন, অামি বাংলেদেশের নাগরিক নই, অামি একটা ইয়ে....। অামার মনে হয় ভোট না দিতে পেরে অামি গর্বিত।
"আমার ভোট আমি কাউকেই দেবোনা , আমার খুশি ।"
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: "আপনার ভোট আপনা দেবেন, যাকে খুশি তাকে দেবেন", কাউকেও ভালো না লাগলে "না" ভোট মারবেন।
আপনি নির্বাচনে খাড়া হয়া যান, আমার ভোটটা আপনারে দিবানি।
২৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গত কাল একবার পড়েছিলাম।ঠিক কি কমেন্ট করব বুঝে উঠতে পারেনি। কারন এই ধরনের পোস্টে কমেন্ট করতে আমার একটু অসুবিধা থাকে। তবে সে যাই হোক সুস্থ রাজনৈতিক পরিমণ্ডল গড়ে ওঠা কাম্য।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা।
বুঝে উঠতে না পারলে মন্তব্য করবেন না। কবিতার পোস্টে আমারও মন্তব্য করতে সমস্যা হয়। তবে রাজনীতিতে আমি ননস্টপ। এই পোস্ট নিয়েই দশটা মন্তব্য করতে পারি। আমার সমস্যা প্রতিউত্তর নিয়ে। আমি ঠিকমত(আপনাদের মত সুশীলভাবে) প্রতিউত্তর করতে পারি না।
২৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭৩ সালে, জনতা্ই ঠিক করেছিলো সরকার কে গঠন করবে; সেই সরকারের লোকদের হত্যা করার পর, জনতার যেই অংশ হত্যাকারীদের ভোট দিয়েছে, তারা আজকেও জাতির জন্য সমস্যা, তাদেরকে কয়েকবার ভোট থেকে দুরে রাখার দরকার।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপ্নেও তো দেখি চরম উগ্রপন্থী! এত স্বৈরাচারী হলে গণতন্ত্রের কী হবে!!!!
২৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে আগের দশকের রাজনীতির সাথে এখনকার রাজনীতির একটি পরিবর্তন হয়েছে।
এখন মানুষ রাজনৈতিক সচেতন কিন্তু কোন দলের জন্য কেউ জীবন দিতে প্রস্তুত নয় তাই হয়ত গন আন্দোলন বলতে যা বুঝায় তা দেখা যায়নি বিগত বছর গুলোতে । এক্ষেত্রে আবেগ কিছুটা কমেছে, মানুষ সরকারের প্রতি নাখোশ হলেও কেউ ঘর থেকে বের হয় না রাজনৈতিক ইস্যুতে কারণ কোন দলই মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারেনি। মানুষ-ভাবে আন্দোলন করে কাকে ক্ষমতায় বসাব, যেই লাউ সেই কদুই হবে!!
এটার একটি ভাল দিক হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে একটি বার্তা যাচ্ছে, গঠনমূলক রাজনীতি না করলে জনগণ আর তাদের সংগ দিবে না ভবিষ্যতে। আর কুফল হচ্ছে বর্তমান বিরোধী দলের জন্য, তারা মাইকা চিপায় পরছে, জনগন সরকারের প্রতি নাখোশ হলেও তাদের সংগ দিচ্ছে না !
বাংলার নওজোয়ানকে আমার অভিনন্দন। নওজোয়ানের পোষ্টে কম দেখা যায়, কারণ কি?
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৭
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ।
বিচক্ষণ মন্তব্যে সহমত। এটা সত্য,
"রাজনৈতিক ইস্যুতে কোন দলই মানুষের আস্থা অর্জন করতে পারছে না। দুদলই লাউ-কদু। মানুষ রাজনৈতিক সচেতন কিন্তু কোন দলের জন্যকেউ জীবন দিতে প্রস্তুত নয়।"(গুটি কয়েক দলকানার কথা আলাদা)
একটু ব্যস্ত আছি।
(আমি কী আপনাদের মত বসে বসে চাকরি করি! সামনে ভোট, মিছিল, আপুদের পটানো, উড়নচন্ডিগিরি করা, বিয়ে.... কত কাজ!!!!)
৩০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
অনেক সুন্দর একটি পোস্ট। অনেক পরিশ্রমের ফসল। অান্তরিক অভিনন্দন।
দেশে সুস্থ রাজনীতির কাঙ্খিত পরিবেশ ফিরে অাসুক, একান্তভাবে সেটাই চাই। সকলের মন ও মননে স্থান করে নিক ধৈর্য্য সহনশীলতা, ন্যায়ের অনুভূতি। নৈরাজ্য অবিচারের হোক মূলোৎপাটন। পোস্টে +++
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ।
দেশে সুস্থ রাজনীতির কাঙ্খিত পরিবেশ ফিরে অাসুক। সকলের মন ও মননে স্থান করে নিক ধৈর্য্য সহনশীলতা, ন্যায়ের অনুভূতি। নৈরাজ্য অবিচারের হোক মূলোৎপাটন। "
ভালো থাকবেন।
৩১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: কথা ককিন্তু এটাই,
"আমার কাছে উন্নয়নের চাইতে সুস্থ রাজনীতি বেশী গুরুত্বপূর্ণ। দিনের বেলা জানালা বন্ধ রেখে মোমবাতি আর দিয়াশালাইয়ের পেছনে দৌড়ানোর কোন মানে হয়!!!["/sb] যদি রাজনীতি সুস্থ হয়, তবে উন্নয়ন এমনিতেই আসবে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: #রাজনীতি সুস্থ হয়, তবে উন্নয়ন এমনিতেই আসবে।
মূল কথা এটাই। আমরা চাই সুস্থ রাজনীতি। যেদিন বিরোধীদল ক্ষমতায় গেলেও বলতে পারব দেশে উন্নয়ন হবে(সত্যিই হবে), জানবো দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র ফিরেছে।
৩২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০১
সনেট কবি বলেছেন: আপনার ভোট আমি দেব যাকে খুশি তাকে দেব। নতুবা খাতিরটা কিসের?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: প্রতিহিংসার রাজনীতি সহজে যাবে না।
৩৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: ২০০১ সালে আমার জন্ম, ২০০৮ সালে আমার বয়স ৭। মনে আছে নির্বাচনের সময় আমরা রাস্তায় ঘুরি নিয়ে দৌড়াতাম, মাঠে খেলতাম। নির্বাচন মানেই নাকি জনগণের আনন্দ। তাই এবার দীর্ঘ আশ্বাস নিয়ে অপেক্ষায় আছি নির্বাচনে জমসে আনন্দ করব। তবে রাস্তা ঘাটের যে অবস্থা! যে জ্যামের মধ্যে পরে থাকতে হয় ঘন্টার পর ঘন্টা! খুবই বাজে পরিস্থিতি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ২০০১এ আব্বা-আম্মার সাথে ভোট কেন্দ্রে গিয়েছিলাম। বড় হলাম বুঝতে শিখলাম, "নির্বাচন হল পাঁচ বছর লুটপার করার বৈধতা নেয়ার পন্থা।"
পুনশ্চঃ
উন্নয়নের মহাসড়কে কোন জ্যাম নেই। সব গুজব।
৩৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭
মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: আমার ভোট আমি দেব
দেখে শুনে বুঝে দেব।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমার ভোট আমি দেব, যোগ্য প্রার্থী দেখে দেব।
৩৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: নিজু ভাই, দেশ এখন আওয়ামীলীগ আর এন্টি আওয়ামীলীগ এই দুই ভাগে বিভক্ত। আমাদের খুব বেশি কিছু করার নেই। তবে হ্যা, নিজেদের এলাকায় তুলমামূলক ভালো, যোগ্য প্রার্থীদের পক্ষে অবস্থান নিতে পারি।
(ভোটের সমীকরণে আপনি আওয়ামীলীগের পাশে ব্রেকেটে লিখেছেন 'মহাজোট'। তাহলে মহাজোটে তো জা.পা, ইনু চলে আসলো। তাইনা?
চারদলীয় জোটেও জামাত চলে আসলো! আবার জা.পা, জা.শি লিখলেন কেন?)
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লীগ, অপজিট লীগ দুদলের মধ্যেই সমস্যা আছে। আমি চাই সুস্থ রাজনীতি, যে দলই ক্ষমতায় আসুক প্রতিহিংসার রাজনীতি বর্জন করে দেশের জন্য কাজ করুক।
আর ভোট? আমি কোনদিন ভোট দিতে যাই নি। বর্তমান নেতাদের গতানুগতিক রাজনীতি আমার পছন্দ নয়।
[উপরের তথ্যসূত্রঃ ০৬/১০/১৮, প্রথম আলোর ১১পেজ থেকে টাইপ করা। সেখানে ২০০৮এর ফলাফলে মহাজোটের ভেতর জাপা আছে, চারদলের ভেতর জাশি আছে। তা সত্ত্বেও বোঝার সুবিধার্থে নীচে জাপা ও জামাতকে আলাদাভাবে দেয়া হয়েছে।]
৩৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমি শুধু আমার বাবা কে ভোট দিতে পেরেছি তাও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে । এবার মনে হয় পারব না ।
আর আমার ভোট বলে কিছু নাই সব ই গুজব ।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: হতাশ হলাম, আপনার কথা শুনে। (আমি তো একটা ভোটও দেইনি, হয়তো আর দেবও না..)
শুভরাত্রি
৩৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
হতাশার কিছু নাই । নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই বলেছি ।
তবে ভোট কেন্দ্রে অবশ্যই যাবে ।
শুভকামনা রইল
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমিও ভোট দিতে যাব। দেখি সামনে কি হয়!
৩৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একখানা পোস্ট দেওয়া হইছে
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পড়েছি
৩৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: এবার জামাত নাই দেখা যাক ইলেকশনে কি হয়।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: প্রামানিক দা,
আশার তো অনেক কিছু আছে, তবে ভরসার কিছুই নেই।
৪০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম বড় ভাই
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ওয়ালাইকুম আসসালাম।
আছি ভাই, তোদের দোয়ায়।
ভালো থাক, ঠিকমত লেখাপড়া কর। ফাঁকি দিস না।
৪১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: নমিনেশন পেয়েছেন ?
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: নির্বাচনে জিতেছি। আপনার ঠিকানায় মিষ্টির হাঁড়িও পাঠিয়েছি...
৪২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: হ্যালো হ্যালো কাজিনের কি খুব বেশী শীত লাগছে নাকি, গর্তের ভেতরে ঢুকে আছেন কেন বহুদিন ক্যাঙ্গারুর লাফালাফি চোখে পরছেনা । আপনার মদন ভাইয়া কে নিয়ে কত কবিতা লিখে ফেললাম কই আপনি, পোষ্টে মাইনাস দিবে কে
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: হ্যাঁ।
লাফালাফির মুড নাই।
৪৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার কমেন্ট দেখে চলে এলাম। যাক অবশেষে আপনার শীতঘুম ভাঙলো তাহলে হা হা হা।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ চৌধুরি ভাই।
ভালো থাকুন
৪৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কি খবর আপনার??
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্
৪৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
জুন বলেছেন: এখন আর সেই যুগ নেই পাঠকের প্রতিক্রিয়া যে আপনার ইচ্ছেমত যাকে খুশী তাকে ভোট দিবেন
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন:
৪৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৪
কালীদাস বলেছেন: মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের বর্জন করে সেনাবাহিনী মুক্তিযোদ্ধা-মুক্ত করা জেনারেল (মন্দলোকে বিশ্ববেহায়াও নাকি বলে) এরশাদের দল থেকে ২২ জন দেশপ্রেমিককে নির্বাচিত করেছে। এই হল আমার ভোট আমার যাকে খুশি দেয়ার প্রতিফলন ব্লগার ক্লেডল আরও ভাল জিনিষ দেখেছেন সে তুলনায়
ঐক্যফ্রন্টকে ভোট দেবার কোন যুক্তিসংগত কারণ ছিল না জামাতের লোকদের জন্যই। এরসাথে দশপার্সেন্ট এখনও কত পাওয়ারফুল দেখলাম খালি।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: নির্বাচনের সার্বিক খবরে আমি হতাশ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: