১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: প্রেম আসে বার বার, ভালোবাসা একবারই।

মজার কাহিনী। পড়ে খুব হেসেছি।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:





ভাইরে জীবনে প্রথম যাকে ভাল লেগেছিল তাঁর মেয়ের বর্তমান বয়স ১২ বছর। দ্বিতীয় জনের মেয়ের বয়স ৯ বছর। থাক বাকীগুলো আর নাইবা বলি।

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


হাইস্কুলে পড়ার সময় গাছে কাগজ ঝুলায়েছেন? গড়ে, ভাবনাশক্তি তেমন শক্তিশালী ছিলো না, মনে হয়!

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পড়বো পরে। আগে বলুন এতোদিন কোথায় ছিলেন?????????????

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পড়ার আগে আবার এলাম। শাহিন ভায়ের জন্য ভীষণ কষ্ট হচ্ছে। সমবেদনা শাহিন ভাইকে।

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


ছবিটা দেখেই ক্রাশ খাইলাম ভেবেছিলাম পেন্সিলে আকা আমার দোস্ত হয়তো? পরে বুঝলাম ছবিটা ধার করা অন্য নায়কের!!

কাহিনীখান বড়ই সরস!!! এমন দুই-চারখান স্বপন মোরও সেকালে ছিল। তবে মকসুদুল মোমিনের তাবিজ থেরাপির কথা মনে আসেনি; যদিও বাসায় একখান মকসুদুল মোমিন ছিল!!

আর উৎসর্গের বিষয়টি বড়ই রহস্যময় ; জানি না কোন মাইয়াটা মন্ডল বাড়ির ছোট পোলাটার ফাঁদে পড়লো। মাইয়াটার জন্য বড়ই মায়া হচ্ছে।।

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানাই লেখককে। আমরাও এসব করেছি। তবে আপনার মত এতদূর এগোয়নি। তবে কখনওবা খিদে না পাওয়ার রোগ চলে আসতো। বাড়িতে মায়ের প্রচন্ড ভয় পেতাম। অবশ্য বয়েজ স্কুলে পড়ার জন্য আমাদের সুকুমার বৃত্তিগুলি লোপ পেয়েছিল। কলেজে হতাশ ছিলাম। বিশ্ববিদ্যালয় ঝাড়ি করেছি প্রচুর। কারোও সঙ্গে আর যোগ নেই ।

তবে হাল ছাড়িনি। চাকুরী পেয়ে প্রথম স্বাদ পেলাম। বাকিটা আর বলা যাবেনা।

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই জন্যই আমি কো-এডুকেশানের বিরোধী। অল্প বয়সেই পাকনামি চিন্তা মাথায় ভীড় করে...

৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

সেইরাম একখানা মুভি দেখিয়া মনে মনে স্মৃতির কাতুকুতুতে বড়ই কাহিল!



আহা!
উহু!
কই গেল সেই সোনালী দিনগুলি
রবিঠাকুরতো আর কম যাতনায় লিখেননি-
দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায়
রইল না রইল না
সেই যে আমার নানা রঙের দিনগুলি

+++++++

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:




পদাতিক ভাই বলেছেন- পড়ার আগে আবার এলাম। শাহিন ভায়ের জন্য ভীষণ কষ্ট হচ্ছে। সমবেদনা শাহিন ভাইকে।
ভাই দিলে সেইরম একখানা শান্তির দুলা লাগিল, প্রাইমারী প্রেম আর হাইস্কুল প্রেম মনে পড়লে ভিতরে কেমন যেন করে ওঠে।
আহারে সেই আমলে আমাদের কি খাঁটি প্রেম ছিল। এখন শুধু চিপা খুঁজে পোলাপান।

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জোকস বলেছেন: ব্যায়াফুক মজাক পাইছি মন্ডল ভাউ।



আমার পেরেমে হরতাল আর লোডশেডিং চলতাছে।

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কেলেঙ্কারি হলযে!! আমাদের মন্ডল বাড়ির ছোটে মিঞা আজ সব পর্দা ফাঁস করবে মনে হচ্ছে । আমরাতো ইতিমধ্যে ধরা খাইলাম। এখন দেখি ব্লগের আর কেউ বাদ যায় কিনা। তবে শাহিন ভাই ছক্কা হা্ঁকালোযে, প্রাথমিকে মানে আপাতত সামনে কেউ নাই। তবে আমাদের গুরুজী গাজী সাহেবের ভাবনাটা ইউনিক। আমরা গাছে উঠতে পারিনি। কাওসার ভাই তবুও একটু সাইডসিন করলেও তালগাছ ভাই আর ভৃগু ভাই পাশ কাটিয়ে চলে গেলেন। এখন আমাদের হিরো মন্ডল ভাই আর শাহিন ভাই। নুতন কাউকে না পাওয়া গেলে দুজনের একজনকে ম্যাচ উইনার ঘোষনা করা হবে।

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বড়ই কষ্ট পেলাম আমার কমেন্টখানাকে এতিমের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে।

১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুনুন মন্ডল ভাই,

চৌধুরীদের মাইয়ার দিকে কুনজর দিবেননা। আমরা পাঁচ ভাই আছি, আমাদের বোনের লগে। কাজেই এবাড়ি নয়, অন্যপথে চলুননা।

যেখানেই হোক আমরা পাঁচভাই ও বোন গিয়ে আশীর্বচন করে আসবো
।হি হি হি।

১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এত সুন্দর দুইখান উত্তর দিয়েছেন। যান অনুমতি দেওয়া গেল। তবে তবে পদাতিক ভাইকে আপনাকে মেনে নেবে !!!

১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: স্যরি, বড় ভাইয়ের (পদাতিক চৌধুরী) অনুমতি পাওয়া মুশকিল!! উনার এক কথা এত অল্প বয়সে যে পোলা এতো পেঁকে গেছিলো হেই পোলারে কেমনে বিশ্বাস করি। মগো নিষ্পাপ বোনডারে এই পোলার লগে বিয়া দিমু না, দিমু না।

১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:

বোনটা শুনে শুধু কাতেছে। দেখি বড় ভাইকে রাজি করানো যায় কিনা?

১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা

জামাইকে একটু দেখে নেবোনা??

পাঁচ ভাই মিলে বোনকে দিয়ে আশীর্বচন করে আসবো। এবার ঠিক আছেতো?? তবে শুধু নিলে হবেনা। আমাদের মেজোভাই কাওসার ভায়ের ব্যাপারটাও হাতে নিতে হবে। তবে ভয় লাগতিসে মিঞাভাই সনেটকবি ভাই এখনো আসে নাই।

১৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:




তবে সত্য কথা বলার জন্য আমার পুরষ্কারটা শাহিন ভাইকে দেয়া যায়!!
ভাইরে জীবনে কোন পুরস্কার জিতেনি (দলগতভাবে খেলে বেশ কিছু প্রাইজ আছে)। এই প্রথম আমি সিঙ্গেল একখানা পুরস্কার পাওয়ার দেীঁড়ে এগিয়ে, কোনভাবে এই পুরস্কার আমি হাত ছাড়া করতে রাজী নই।

ভাই মন্ডল, কিছু লাগলে আওয়াজ দিয়েন, টেবিলের নিচ দিয়া দিমুনে কেউ টেরই পাইবো না।

আর পদাতিক দাদারে পার্সেল করে পাঠামুনে কিছু-----

২০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

সিগন্যাস বলেছেন: আহা মন্ডল ভাই আমার কাছে আসলেন না কেন?অতিপ্রাকৃত তন্ত্রমন্ত্র পড়ে মাইয়াটাকে আপনার দাসিতে পরিণত করতাম

২১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

রাকু হাসান বলেছেন: যখন থেকে বুঝেন,তখন থেকেই ! তাহলে তো অন্নেক করছেন

২২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কত কথা মনে করাইয়া দিলেন রে !!!!

২৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভালই তো । তাবিজ কবজ পড়া শুরু করছেন। মেসিও কবজ পড়ছিলো। কাজ হয়নাই। একটা কথা আছে না পরাজয়ে ডরে না বীর ।

২৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আচ্ছা, ব্লগে যে ছব্দ নামের আড়ালে একজন চৌধুরী সাহেবান আছেন তা কি আমার চৌধুরী ভাইয়েরা জানে গ্যাং টা একটু বড় করলে মন্দ হয়না চৌধুরী গ্যাং

মণ্ডল ভাই আপনার মত আমি ও সৎসাহস নিয়ে বলছি, আমি প্রথম প্রেমে পরেছিলাম ক্লাস ফোর এ থাকতে তখন প্রেম টেম কি তা তো বুঝিনা তবে ভালো লাগত সহপাঠী টা কে । হাহা ! কিন্তু মাত্র এক বছর একসাথে পড়েছি তারপর হারিয়ে গিয়েছে তবে হিসেব করলে আমার চাইতে বেশী প্রেমে পরার সংখ্যা মনে হয় কারও নেই, কারন আমি খুব গল্পের বই পড়ি ছোটবেলা থেকে আর গল্পের নায়কদের প্রেমে পরে যাই

২৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২৯

লিট্রিমিসটিক বলেছেন: ওপরওয়ালা যা করেন, মঙ্গলের জন্যই করেন। অনেক হেসেছি পড়ে। ধন্যবাদ।

২৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: নিজাম ভাই সাবধান তার ফিরে আসার চান্স কিন্তু এখনও আছে।

২৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ব্রাজিল দল সাপোর্ট করি। নেইমার কেও করি। কোটিনহো এলিসন সবাইকে করি । আপনার এখন সাপো্টে েকে আছে?? ফ্রান্স ছাড়া আর বড়ো দল নাই ।

২৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছবিল পাগলারে কোত্থেকে ধরে নিয়ে আসলেন ।

২৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৫৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কিছুদিন আগে এক ভদ্র বন্ধু উল্টাপাল্টা কয়েকফোটা খাইয়ে কিছু তথ্য উদ্ধার করে মজা পেয়েছিলাম। সে নাকি পানি বাবার তাবিজ মেয়ের চলার পথে পুতে রেখে অপেক্ষা করছিলো। ওদিকে মেয়ের বাপ-ভাই মেয়েরে ভারত পাঠায়ে দিছে। আর আসে নাই।

৩০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:১৩

শামচুল হক বলেছেন: হে হে হে মন্দ বলেন নাই, স্কুল জীবনে এরকম অনেকেই করে কিন্তু তাবিজ বাতাসে ওরে ঠিকই কিন্তু মেয়েদের মন ঘোরে না।

৩১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:২৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


হাইস্কুলে পড়ার সময় গাছে কাগজ ঝুলায়েছেন? গড়ে, ভাবনাশক্তি তেমন শক্তিশালী ছিলো না, মনে হয়!
০৫ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮ ১

লেখক বলেছেন: আচ্ছা গিনিপিগ সর্দার?
আমি কি মাথামোটা ডোডো পক্ষি??

-------------------

ব্লগ বিনোদন

৩২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

নীলপরি বলেছেন: দারুণ

৩৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ৈশবে আমার প্রেম ভালোবাসা ছিল একতরফা।
তবে আমি অনেককে মনের মাধুরী মিশীয়ে অনেক চিঠি লিখে দিয়েছি।

৩৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: অবস্থাতো কঠিন মনে হয় ! তা মন্ডল সাহেব আছেন কেমন ?

৩৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হাসতেই আছি! কারন কি কমু না!!

৩৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: ভালই লাগল।

৩৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মন্ডল ভাইয়ের এই মজার গল্প খানি অনেক দেরীতে পড়লাম। আহারে প্রেমের চিঠি পড়ার যে কত আনন্দ হাজার পড়েও সাধ মেটেনা। আমিও শুনেছি ছোট মকসুদুল মোমেনিনে প্রেমিকাকে বস করার দোয়া আছে কোনদিন এপ্লাই করা হয়নি।

৩৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: হাই স্কুলের প্রেম

৩৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২২

নিশি মানব বলেছেন: আপনারটাতো বাতাসে উড়ে হাওয়া হয়ে গেছে।
আর আমাদের এক বড় ভাইরটা বাতাসে উড়ে চেয়ারম্যান সাহেবের বারান্দায় গিয়ে পড়েছে।
চেয়ারম্যান সাহেবের বৌর নাম আর তার কাংখিত প্রেমিকার নাম একই।
ফলাফলটা কল্পনা করে নেন।

৪০| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১৬

Ashfi Tuhin বলেছেন: ভাই, আমিও এক বন্ধুকে এই কাজে একবার সহযোগীতা করেছিলাম। প্রসেস টা আরো কঠিন ছিল।। ঐটা কাঁঠাল গাছে ঝুলানো হইছিল। ছোট বেলায়।। হে হে

৪১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

ভাইয়ু বলেছেন: আমার ছোটবেলার প্রেম ছিল পাশের বিল্ডিংয়ের এক আপু, যে প্রতিদিন ঠিক দেড়টায় চুল শুকাতে ছাদে উঠতো ৷ আর তার উঠার ঠিক আধা ঘন্টা আগে আমাদের বিল্ডিংয়ের ছাদে চাতক পাখির মত একটা হাবলা ছেলে রোদে দাড়িয়ে থাকতো ৷
আপনার লেখাটা পড়ে নিজের স্মৃতিগুলো মনে পড়ে গেলো ৷ দুটো মিলিয়ে গুলিয়ে খুব হাসলাম..