নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. খেয়াজাল/ঝাকি জাল। (সময় থাকলে বের করুন, ছবিতে কী ঘটেছে?)
আয় রে আয় ছেলের দল
মাছ ধরিতে যাই,
মাছের কাঁটা ফুটলে পায়ে
দোলায় চেপে যায়।
বালি চিকচিক করে
সোনামুখী রোদ লেগেছে
ডালিম ফেটে পড়ে।
ছড়াটা বড় চাচার কাছ থেকে শুনে শুনে মুখস্ত হয়ে গিয়েছে। এটা দেবার কারণ, আজকের পোস্টটা মাছ ধরার কিছু ছবি দিয়ে। ছবিগুলো নেট থেকে কপি মারা। ল্যাপটপে আমার তোলা অনেক ছবি আছে। কিন্তু কে ওসব ৫-৭MB এর ছবি এডিট করবে? পারবো না আমি।
এতক্ষণ বকবক করার কারণ, কিছু না লিখলে পোস্টের ছবি প্রথম পাতা দখল করে নেবে; তাই।.....
২. গত সপ্তাহে দেখলাম, এরকম জাল দিয়ে দুই নৌকাতে করে নওজোয়ানেরা মাছ ধরছে। কিন্তু, এই জালের নামটা যে কী? (এটা ব্যার/ব্যাড় জাল। বলেছেন: জোকস(৩৫))
৩. এটা মনে হয় মইজাল, না হলে ঠেলা জাল।
৪. আঁচলে ছাঁকিয়া(ঠেলাজাল) তারা ছোটমাছ ধরে।
৫. বাঁশ ও জাল দিয়ে তৈরী মাছ ধরার যন্ত্র। স্থানিয় নাম ব্যাশাল। হালকা স্রোতে এটাতে মাছ ধরা পড়ে।
৬. এটাও এক ধরণের বাঁশজাল। এর নামটা আমার মনে নেই।(এর নাম ছাবি-আহমেদ জী এস(৫), চারকোণী জাল -জুনায়েদ বি রাহমান(১৯))
৭. তোরা বড়সি দিয়েই মাছ ধর!
৮. গড়াজাল/কারেন্ট জাল। এটা নানান মাপে /আকারে/ডিজাইনে পাওয়া যায়। এসব জালে মাঝেমধ্যে পানিসাপ/ঢোঁড়াসাপ পেঁচিয়ে থাকে। সালাদের বেশীর ভাগই পরে মারা পড়ে।
৯-১০. মাছ ধরার নানা ফাঁদ(ভাঁড়, পলো, খলসেন ...) হাটে বিক্রয় করার জন্য আনা হয়েছে।
১১. মাছ রাখার টুকরি।
১২. হৈহৈ কান্ড রৈরৈ ব্যাপার। চলছে মাছ ধরার ধুম।(শীতকালে হাওড়, বাওড় বা বিল এলাকায় পানি কমে গেলে অনেক এলাকায় সবাই মিলে মাছ ধরে। এটা অনেকটা উৎসবের মত। হই হুল্লোড়, চেচামেচি ও কাদা পানিতে মাখামাখি হয়ে, সবার দেখার মত অবস্থা হয়...)
এছাড়া স্থনীয়ভাবে বাঁশ, বেত দিয়ে মাছ ধরার নানা যন্ত্র তৈরী করা হয়। এবার গ্রামে গেলে, সেসবের ছবি তুলো আরেকটা পোস্ট দেব।।
সবার জন্য শুভকামনা।
ছবিসূত্রঃ নেট। (ছবির ক্রেডিট - ফুটোগ্রাফারের)
.
[ফ্লাডিং-এর কারণে পোস্টে মন্তব্য সুবিধা স্থগিত করা হয়েছে। ]
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ চৌধুরি সাহেব।
আমি একবার ঠিক করেছিলাম লেখাপড়া বাদ দিয়ে মাছ ধরব।
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
কয়দিন আগে নৌ নিয়া হৈরৈ করলেন। আজ আবার মংস্য নিয়া । কোন দিন মাছ ধরেছেন কিনা, খোদা জানে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমি একবার মাছ মনেকরে সাপকে চেপে ধরেছিলাম। পানির উপর তুলে যখন দেখলাম, সেটা মাছ নয় সাপ! পড়িমরি করে দে ছুট..
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সনেট কবি বলেছেন: অতিসয় সুন্দর।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
একদম প্রথম ছবি।
জেলে তার জালের হাতল টা ছুটে গেছে। রাইট ভাইয়া।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ঠিক...
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল ,
নষ্টালজিক ।
৬ নং টার জালকে ছাবিও বলা হয় ।
ল্যাংটাকালে ছড়ায় পড়েছি -
আবির মা'য় ছাবি বায়
দু একটা চিংড়ি পায় ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: জী এস সাহেব।
৬এর বামদিকেরটা তাহলে ছাবি। নাকি ডানেরটা?
ছড়া পড়ে তো ডানেরটাি ছাবি মনে হচ্ছে!!! ডানেরটাকে ঠেলাজালও বলে...
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৯
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সর্বশেষ ছবির দৃশ্য ছোটবেলায় গ্রামের বাড়িতে দেখতাম। কতই না আনন্দের ছিল সেই দৃশ্যগুলো।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: হ্যাঁ শ্রদ্ধেয়,
মাছ ধরার দৃশ্যে হাসি-কান্নার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে।
এমনও দিন গিয়েছে আমি সারাদিন মাছ খেয়ে থেকেছি। অথচ এখন...
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১২
শায়মা বলেছেন: মৎস্য মারিবো খাইবো সুখে
কি আনন্দ লাগছে বুকে ......
মঞ্জুরা ইজ টেলিং ..... ইয়ে কইনা জাল .. হামরা মাছের দেশের মানুষ আমরা না চিনলে চিনবো কেডা!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কি রে বুড়ি!!!
ফ্রীজের বাসি মাছ খেতে খেতে তোমার জীবন যায়।
সেই তুমি কীনা ধরি বে মৎস!!!
তাহলেই হয়েছে বৎস!!!
মুন্জুরা বিবি তো বস।
তা কোনটা কন্যা জাল ২নাম্বারটা? না ৬??
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সুতে জালে মাছ ধরা, ছবিটি আমার নিজের হাতে তোলা।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমরা একে "নেট জাল"/মশারি জাল" বলি। কর্প মাছের পোনা, ছোটমাছ/গুড়োমাছ ধরতে এটা ব্যবহার করা হয়।
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন:
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: সুন্দর ছবি। নড়াইলের অনেক জেলে নাকি ভোঁদড় দিয়ে মাছ ধরে।
১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
আমি একবার মাছ মনেকরে সাপকে চেপে ধরেছিলাম। পানির উপর তুলে যখন দেখলাম, সেটা মাছ নয় সাপ! পড়িমরি করে দে ছুট..
হা হা হা..... আমি জানতাম আপনি হলেন লুতুলুতু ।
একই কাহিনী আমার বেলাতে একবার ঘটে ছিল। ক্লাস ত্রি তে থাকতে। ভাগ্যভাল আশে পাশে মেয়ে ছিল, স্রাসে সাপ ধরতে পারে। পুরো গ্রামে হয়ে গেছিল। ঐ যে দস্যিদের মুখে মুখে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: একবার শিংমাছের কাঁটা ফুটেছিল।
ওরে বাবা! সে কী জ্বালা!!
১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এখনই পোলাপান এইসব দেখলে হা কইরা চাইয়া থাকে!
এক যুগ পরে বুঝি যাদুঘরে ঠাই নেবে!!!
এভাবেই সময়ের প্রয়োজনে কতকিছু বদলে যায়!!!!
আহা! সারাদিন কাঁদা পানিতে সেকি হাল! উফ ট্যাংরা আর শিং মাছের কাটার বিষ, সেকি সহজে নামে!!!!
স্মৃতি কেবলই স্মৃতি হয়ে রয়!!!
পোষ্টে +++
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: উফ ট্যাংরা আর শিং মাছের কাটার বিষ, সেকি সহজে নামে!!!!
হা হা হা!
তা যা বলেছেন প্রিয়। ট্যাংরা- শিং এর গুতো আমি খেয়েছি। সে কী তেজ!!!!
অনেকে তো মরিচ বেঁটে লাগিয়ে দেয়।
১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
একবার শিংমাছের কাঁটা ফুটেছিল।
ওরে বাবা! সে কী জ্বালা!! শুধু কি জ্বালা নাকি জ্বরতর হইছে।
আমি একবার তিনচারদিনের মত জ্বরে ভোগছিলাম এই মাছের কাঁটা ফুটে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: শিং মাছের গুতো একবার খেয়েছিলাম। জ্বর এসেছিল কিনা মনে নেই। তবে লঙ্কাবাটা লাগিয়ে দিয়েছিল।
শিং মাছের মাথাতে ধরতে হয়। লেজ বা গায়ে ধরতে গেলে কাঁটা ফুটিয়ে দেবে।
১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:
১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন পোস্ট।+
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল ,
প্রতিমন্তব্যের উত্তর - ৬নং ছবির বামদিকেরটা ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
বড় জাল হলে ৬এর বামেরটা চালাতে প্রচুর শক্তি লাগে। নদীতে হালকা স্রোত থাকলে এটাতে মাছ পড়ে।
১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একদম ছোটোবেলায় চলে গিয়েছিলাম। সবগুলো জালের সাথেই পরিচয় আছে। ২ আর ৩ ছাড়া বাকি সবগুলো দিয়া মাছ ধরেছি। ১ নম্বরটাকে আমরা ঝাঁকি জাল বলি। আরেকটা আছে টানা জাল, দুইজনে দুইদিকে ধরে টানতে থাকে। ইলিশ মাছ ধরারও জাল আছে। বাঁশের চিকন ফালা দিয়া ওছা বানানো হয়। ওড়া দিয়াও মাছ ধরেছি। গামছা, লুঙ্গি, মশারি (অন্যকিছু না পাইয়া, এবং মাছের লাফালাফি দেখে এক্সাইটেড হইয়া) দিয়া মাছ ধরেছি
বানা চিনেন?
চাই বা দোহার/দোয়াইর/দোহাইর চিনেন? ৯ নম্বর ছবি দ্রষ্টব্য
১১ নম্বরের নাম খলোই
পানিতে ডুব দিয়া, কিংবা উচু হইয়া মাটি হাতাইয়া কত মাছ ধরেছি গর্তের ভেতর হাত দিয়ে ধরেছি শিং, বাইন, কুইচ্চা এবং টেনে বের করেছি সাপ- তারপর ওরে বাবারে বলে লাফ দিয়া ছিটকাইয় পড়ছি
৬ নম্বরের একটা ক্ষুদ্র সংস্করণও আছে। খুদ কুরা দিয়া পানিতে ডুবিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর তুললে খালি ইছা আর চিঙড়ি
বেশাল দিয়া আড়িয়াল বিলে প্রচুর মাছ ধরেছি।
বড়শি দিয়াও মাছ ধরেছি প্রচুর।
আমার মাছের 'রাইশ' অনেক ভালো কিন্তু
তাই এখনো সুযোগ পাইলে মাছ ধরার সাধ জাগে। সর্বশেষ ২০১৬-তে পুকুরে মাছ ধরা দেখেছি
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে ধন্যবাদ। (আপনি তো মন্তব্যে মাস্টার পিস)
আমি ১, ৩, ৫,৭, ৯, ১০দিয়ে মাছ ধরেছি।
বানা, চাই, ধড়ঙ্গা এসবের নাম শুনেছি। কোঁচ, ট্যাটাও চিনি।
গর্তে মাছ ধরার স্মৃতি আমারও আছে। ট্যাংরা, টাকি ধরেছি। কাঁকড়ার চিমটি খেয়েছি। সাপের গায়ে হাতও দিয়েছি।
গত ঈদে মামা বাড়ী গিয়ে মাছ ধরা দেখেছি(১ম জাল দিয়ে), খেয়েছি।
আমার সবচেয়ে মজা লাগে কাঁদার মধ্যে মাছ ধরতে। গুঁচি মাছ ধরা কি যে মুশকিল....
১৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৭
নীলপরি বলেছেন: দারুণ লাগলো ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
বিশিষ্ট বলদ বলেছেন: কি ব্যাপার? কি দরকার ছিল কষ্ট করে এই পোস্ট দেয়ার? আহা নষ্ট ল্যাপটপের কিবোর্ড চাপতে গিয়ে হাতের আঙ্গুলগুলো নিশ্চয়ই তুলাগাছ হয়ে গেছে! চুক চুক।
আমরা ছোটবেলায় কাদায় আছাড় পাছাড় খাওয়াকে মাছ ধরা বলতাম। সে হিসেবে ক্ষুদ্র এ জীবনে বহুত বোয়াল মাছ ধরেছি। বাট সত্যিকারের মৎস্য বলতে যাহা বুঝায় তাহা ভবিষ্যত জীবনে যদি কখনো ধরি তাহলেই কেবল বুক ফুলিয়ে বলতে পারবো, ইউরেকা ইউরেকা আমি একখানা মাছ ধরেছি।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আপনি আসলেই বলদ...
এখন টিপাটিপির দিন শেষ। স্পর্শেই হবে সব কিছু। (ল্যাপটপের বদলে ট্যাব আর স্মার্টফোন।)
পোস্টটা ড্রাফট করা ছিল। প্রতিউত্তর করছি মোবাইল থেকে, রুমে শুয়ে শুয়ে)
আমি একবার অনেকগুলো টাকি মাছ ধরেছিলাম। আব্বার সাথেও অনেক মাছ ধরেছি। এখনতো মাছই তেমন পাওয়া যায় না।।
মন্তব্যে ধন্যবাদ।
১৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ১ নাম্বারটা ঝাকি জাল। সম্ভবত ছবির ব্যক্তির হাত থেকে ঝালের গুন বা রশি ফসকে গেছে।
৪ নং ছবির ঝালকে আমাদের ওখানে 'পেলইন' এবং ৬ নং টাকে 'চারকোণী' জাল বলা হয়। পেলইন
দিয়ে আমার মাছ ধরার অনেক স্মৃতি আছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: প্রথমটাকে খ্যাবলা জালও বলে। আমি ওটা ফেলতে/খ্যাও মারতে পারি।
ঠিক। ঐ লোকের হাত থেকে জালের দড়ি/রশি ফসকে গিয়েছে।
২০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
জুন বলেছেন: বড়শী দিয়ে মাছ ধরার যে কি আনন্দ তা আজকালের বিশেষ করে শহরের ছেলেপুলেরা বুঝতেই পারে না। তাদের চেনার পরিধি নানা রকম মোবাইল গেমস থেকে প্লে স্টেশন পর্যন্ত। আমি নিজেই পুকুরে ছিপ ফেলে কত মাছ ধরেছি আটা দিয়ে
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: যা বাবা! বতুতারা মাছও ধরে নাকি!!!
ছিপের নাম তো আমি ভুলেই গিয়েছিলাম।
ছোট থাকতে বন্ধুদের অনেকে কেঁচো দিয়ে টাকি, কই এসব মাছ ধরতে।
২১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
রসায়ন বলেছেন: ভালো লাগলো । ঝাকি জাল দিয়ে আমিও মাছ ধরতে পারি ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: মাছ ধরতে পারাটা ভালো কথা। এসব জেনে রাখা দরকার।
২২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৩
শায়মা বলেছেন: ফ্রিজের মাছ আবার কি? আমি তো মাছই খাইনা!
আমি মাংসাশী প্রাণী....
শুধু ইলিশ, চিংড়ি আর রুপচাঁদা খাই হি হি ...
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ও তাই তো! সিংহীরা তো কাঁচা মাংস ছাড়া কিছু খায়ই না..
আমার পছন্দ ট্যাংরা মাছের ঝোল..
২৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
একটা সময় পলো দিয়ে মাছ ধরা আমাদের এলাকার ঐতিহ্য ছিল; এখন খাল বিল আর আগের মতো নেই৷পলো বাওয়াও নেই৷আমি কোনদিন পলো না বাইলেও বড়দের সাথে যেতাম৷রঙিন সে দিনগুলো আর ফিরে আসবে না ৷
দারুণ পোস্ট; জানেমন ৷
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ চৌধুরী ভাই।
আমি পলো দিয়ে মাছ ধরেছি। যদিও মনে রাখার মত বড় মাছ পাই নি...
শীত মৌশুমে এখনও আমাদের এখানে মাছ ধরা হয়। এখন তো ইরি/বোরা চাষ করার জন্য মেশিন দিয়ে পুরো বিল শুকিয়ে ফেলে। তবে আগের মত তেমন মাছ পাওয়া যায় না।
২৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বাস্তবে সবগুলো পদ্ধতিই দেখেছি।
কয়েকটা পদ্ধতিতে নিজেও মাছ ধরেছি। আহারে সেদিন কোথায় হারিয়ে গেল।
ধন্যবাদ সুন্দর বিষয়টি নজরে আনার জন্য।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩১
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমিও সব দেখেছি। কয়েকটা দিয়ে মাছও ধরেছি।
ভালো থাকবেন।
২৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
দারুন একটি পোস্ট। ধন্যবাদ। +++
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি আমার খুব পছন্দ হয়েছে।
আমি মাছ ধরতে পারি না কিন্তু মাছ ধরা দেখতে খুব ভালো লাগে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনি অন্তত হুইল, ছিপ বা বড়সি দিয়ে মাছ ধরা শিখতে পারেন। এসবেও দারুন মজা হয়।
২৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আমার এখন মাছ ধরতে ইচ্ছে হয়েছে কাজিন ছোট বেলায় নানুর বাড়ি গেলে বর্ষার সময় মাছ ধরা দেখা হত এবং ছোট হিসেবে মাঝে মাঝে দু একটু নিজেও চেষ্টা চালাতাম খেলার ছলে এখন আমার সেই সব স্মৃতি মনে পরে গেল
এইটা মনে হয় বাদ পরে গিয়েছে ট্যাঁটা
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: চলো দুজনে মিলে মাছ ধরতে যাই...
শীতের সময় মাছ ধরার ধুম পড়ে। তখন খবর দিবানি ।
এটাকে আমরা কোঁচ বলি। জংলা জমিতে টাকি মাছ ধরতে কাজে লাগে।
২৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: এহ হে রে ! কুটিকালের কথা মনে করাইয়া দিলেন ! কি যে দিন ছিল ! এখনকার ব্রয়লার প্রজন্ম শুধু ছবিই দেখিবে !
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আহারে! কত স্মৃতি মনে পড়ে....
নতুন প্রজন্ম অনেক কিছু থেকেই বঞ্চিত। তবে এর জন্য তো তারা দায়ী নয়।
২৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১০
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: এমনি ভাবে কতো মাছ ধরেছি তার ইয়ত্তা নেই।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: এই ব্যাটা তো একাই চারজনের কাজ করছে...
৩০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ট্যাটা দিয়ে মৎস শিকার নির্মম প্রকারের মৎস শিকার। বড়শি দিয়ে ধরাতে আর্ট আছে ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: তা ঠিক। এটা একটু নির্মমই বটে। তবে যতই নির্মম হোক বাস্তুসংস্থান বলে তো একটা বিষয় আছে.....
বিলের পানি কমে গেলে সন্ধ্যা রাতে টর্চলাইটের আলোয় অনেকে ট্যাটা/কোচ দিয়ে মাছ ধরে। আমরাও ধরেছি।
৩১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪০
জুন বলেছেন: পোস্টের প্রথমেই কবিতার প্রথম চরণ আয়রে আয় ছেলের দল লেখাতে মেয়ে জেলেনীদের প্রতি এক সরব অবহেলা প্রকাশ পাইলো । আপনি নামে মন্ডল (মাতবর) হৈলেও কাজে গন্ডগোল
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: জেলেনীদের কোন অভিযোগ থাকলে, প্রথমে যে ছড়াটা লিখেছে তাকে গিয়ে বলুক...
আয় রে আয় আপুর দল
মাছ ধরিতে যাই.....
আমার বড় আপারা অকর্মা। মাছ ধরতে পারে না, টুকরি/খলই নিয়ে বসে থাকতো। স্কুলে না গিয়ে মাছ ধরতাম বলে, আমাকেতো ধাওয়া/জেলে বলে ক্ষ্যাপাতো।
৩২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর !!
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মাছ ধরা মেয়েদের কম্ম নয়। তারা বড়শি দিয়ে পুটিমাছ ধরতে পারে বড়জোড় কৈ মাগুড় এর বেশি নয়। মাছই উল্টো তাদের ধরার সম্ভাবনা আছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আপনি বৈষম্য করছেন কেন..
আমাদের জেলে পাড়ার মেয়েরা বড়সি, কারেন্ট জাল, খেয়াজালও ফেলাতে জানে।
আবার ডোবার পানি কমে গেলে অনেকেই কাদা পানিতে একসাথে মাছ ধরে।
৩৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
নজসু বলেছেন: কাল একটা ছবি পোষ্টে কমেন্ট করেছিলাম-গ্রাম বাংলার চিরায়ত ছবি। আজকেও তাই বলবো। সাথে আরেকটা কথা যোগ করবো। বড় ভালো লাগে এই ছবিগুলো।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: সুন্দর কথা।
গ্রাম বাংলা আমাদের প্রাণ। আর এর ছবিগুলো সত্যিই সুন্দ র
৩৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
জোকস বলেছেন: ১নং ছবিতে খেয়াজালের কাছি হাত থেকে ছুটে গেছে। ২নং ছবিতে ব্যার জাল দিয়ে মাছ ধরছে।
এখানে যতগুলো ছবি আছে সবগুলো দিয়েই মাছ ধরেছি (আমাকে আবার জেলে খেতাব দিয়েন না)। মাছ ধরা আমার প্রচন্ড শখ।
বাইন মাছ মনে করে অনেকবার সাপ ধরেছি। এখনো খেয়াজাল ও দোয়াইর দিয়ে প্রতিদিন মাছ ধরি।
দোয়াইর
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১১
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আপনি জেলে না হলেও, একদিক দিয়ে আমি জেলে। আমাদের গ্রামে প্রায় সবার বাড়ীতেই জাল, দড়ি আছে। নদী, বিল, ডোবাতে মাছ থাকলে সবাই ওখান থেকে ধরে খায়। মানে মাছ কেনে কালে ভাদ্রে। তবে আগের মত এখন আর তেমন মাছ পাওয়া যায় না।
১নং ছবির ঘটনা ঠিক। ব্যারজালের নামটা ভুলে গিয়েছিলাম। ওটা ঠিক করে দিয়েছি।
খেয়াজাল আমি মারতে পারি। তবে পুরোটা ছড়িয়ে পড়ে না। এবার গ্রামে গেলে ঠিক করে নেব।
এখনো খেয়াজাল ও দোয়াইর দিয়ে প্রতিদিন মাছ ধরেন?
আপনি তো একটা পিওর ধাওয়া(জেলে)।
৩৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
জোকস বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই, আগের মত এখন আর তেমন মাছ পাওয়া যায় না।
আসলে আমার প্রতিদিনের রুটিনও বলতে পারেন। খুব ভোরে উঠে নদিতে নেমে আগে পাঁচ মিনিট সাঁতার কাটি, তারপর দোয়ার গুলো তুলে মাছ ঝেরে গোসল করে উঠি
আমার মাছের আইটেম দেখবেন না?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ভালো কাজ করেছেন। কিনে খাওয়ার চাইতে এসব টাটকা মাছ খাওয়াই ভালো।
পুঁটি, চিংড়ি, বেলে, চ্যালা, আইড়.... সুন্দর মাছ।
আপনার মাছ ধরা চলুক...
৩৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অনেকদিন হলো মাছ ধরা হয় না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ছুটিতে সময় সুযোগ করে বেরিয়ে পড়ুন....
৩৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
এস এম ইসমাঈল বলেছেন: আরে ভায়া! একদম নষ্টালজিক করে দিলেন আমায়। ফিরে গিয়েছিলাম সেই ছেলেবেলায়। জাল, বড়শী,পলো, চাই (মাছ ধরার এক রকম ফাঁদ, বাঁশ দিয়ে তৈরী, ওটা পুকুরের পানি প্রবাহিত হবার নালার মত জায়গায় বসানো হয়। মাছ একবার ওতে ঢুকলে আর বেরতে পারত না। অবশ্যই ছোট মাছ। আমার নানা বাড়ীর একদম পাশেই হালদা নদী। সেখানে প্রতি বছর বর্ষর শুরুতে মাছের ডিম ধরা হতো। আর সেগুলো থেকে মাছের পোনা জন্ম নিত। কোটি কোটি টাকার ব্যবসা। এগুলো একদম কাছে থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। আমার দাদাভাই ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বৃটিশ সেনাবাহিনীর সদস্য। রিটায়ারমেন্টের পর তাঁকে দেখেছি অবসর সময়ে ঝাকি জাল আর ছটকী জাল বানাতেন। মাছ ধরার জন্য। তাঁর সাথে আমরা দুই ভাই মাছ শিকারে সঙ্গী হতাম। একবার ধানমন্ডি লেকে বঙ্গবন্ধুর বাড়ীর কাছাকাছি জায়গায় ছিপ দিয়ে মাছ ধরার জন্য গিয়েছিলাম আমার ছোট ভাই আর একজন আঙ্কেলেকে নিয়ে। আমি পকুর পাড়ে দাড়িয়ে খেলা করছিলাম। হটাৎ দেখি আমার ছোট ভাই ছিপ হাতে নিয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে, আর কাঁদছে। আমি ওকে দেখে একটু অবাকই হলাম। দেখলাম তার রানে বড়শি গেঁথে গেছে। ভয়ে ও একদম চুপ হয়ে গেছে
আর কোন রকম নড়াচড়াও করছে না। আর আমি এমনিতেই ছিলাম একটু ভীতু টাইপের। মায়ের কাছে মার খাবার ভয়ে আমিও কান্না জুড়ে দিলাম। এমন সময় দেখি আঙ্কেল কোথা থেকে যেন একটা রিকশা নিয়ে এলেন। দুই জনে মিলে ওকে কোনমতে রিক্সায় তুলে নিয়ে ডাক্তার খানায় নিয়ে গেলাম। ডাক্তার বাবু তাঁকে বেডে শুইয়ে দিয়ে আমাদেরকে বাইরে অপেক্ষা করতে বললেন। সে যাত্রায় কোনক্রমে উদ্ধার পেলাম। কি বলিস,ফের হপ্তা, তওবা তওবা, নাক খপ্তা। কারন মায়ের বকুনি আর পুরোটাই আমাকে একাই হজম করতে হয়েছিল। ইত্যাদি ইত্যাদি।জীবনের সব অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে গেলে, একটা বেশ বড় আকারের বই লেখা হবে। আজকে এখানেই থাক। বাকী গল্প নাহয় আরেকদিন হবে। অনেক অনেক প্রীতি ও শুভেচ্ছা আর হ্যাপি ব্লগিং।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: মন্তব্য পড়েই বুঝতে পারছি, আপনি নষ্টালজিক হয়ে গিয়েছিলেন। মাছ ধরার স্মৃতিগুলোই এরকম।
চাইয়ের নাম ভুলে গিয়েছিলাম।
ঢাকার ঘটনাটা দারুন মজার। সময় করে এসব স্মৃতি ব্লগে লিখতে পারেন।
আপনার ছোট ভাই ও দাদুর জন্য শুভকামনা।
ভালো থাকবেন।
৩৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: খেয়াজাল এখনও মারতে শিখিনি।
এক বর্ষায় খেয়াজাল নিয়ে বের হয়েছি, আমাদের মাছের প্রজেক্ট থেকে মাছ বের হচ্ছে বাঁধ ঢুবে।
মাছের ঝাকে কোনরকম জাল মারছি। দুই হাতও ছড়ায়নি। মাছের ঝাকে পড়াতে ৫টি কাতল মাছ ধরা পড়ছে।
বাড়ী আনার পর মাতো মহা খুশি বাবজান আমার জাল মারা শিখছে
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমিও খেয়াজাল পুরোটা মারতে পারিনা।
@ বাবজান আমার জাল মারা শিখছে
দারুন ডায়লগ। মায়েরা এমনই, অল্পতেই খুশি।
আমি আপনার মত মাছ ধরতে পারি নি। তবে বাপ-চাচাদের সাথে অনেক মাছ ধরেছি। ঠিকমত মাছের ঝাঁকে জাল মারতে পারলে ১৫-২০কেজিও পাওয়া যাবে।
৪০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনি অন্তত হুইল, ছিপ বা বড়সি দিয়ে মাছ ধরা শিখতে পারেন। এসবেও দারুন মজা হয়
আপনি কি আমার উপর রেগে আছেন?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: না।
৪১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০০
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: মাছ খাই না কিন্তু মাছ ধরা দেখতে আর মাছ ধরতে খুব পছন্দ করি! এই মুহূর্তে আমার এফবি প্রো পিক এ আছে - বরশি দিয়ে মাছ ধরার পিক ( মাছ সহ আছে)
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: বেশ।
মাছ খাওয়া তো ভালো...
৪২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তার মানে মেয়েরা ছেলেদের থেকে কোন দিক দিয়ে পিছিয়ে নেই। সমান সমান।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ছেলে মেয়ে একে অন্যে সহযোগী, প্রতিদ্বন্দ্বী নয়।
৪৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
মাকার মাহিতা বলেছেন: মোঃ নিজাম উদ্দিন মন্ডল, আপনার পোষ্টটাও ভাল লেগেছে।
আর http://www.somewhereinblog.net/blog/joks তিনার ছবি ২টা বেশ লোভনীয় লেগেছে।
ধন্যবাদ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! সুন্দর ছবি ব্লগ।
দেখে আমার শৈশবের কথা মনে পড়লো ;
মৎস মারিয়া খাইবো সুখে,
লেখাপড়া করিয়া মরিব দুঃখে।
শুভেচ্ছা নিয়েন।