নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
ডঃ জাফর ইকবাল তাঁর ক্যাম্পাসে ফিরেছেন এটা আনন্দের খবর। সেখানে পৌঁছেই তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে কিছু কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন "আমার মনের ভিতর তার জন্য খুব করুনা হয় যে আমাকে আঘাত করেছে। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে একজন মানুষ কতটা দুখী হলে আরেকজন মানুষকে হত্যা করে বেহেশতে যেতে চায় "। এই পর্যন্ত ঠিক আছে এরপরেই তিনি বলেছেন "আমি পুরো কোরান শরীফ পড়ে দেখেছি সেখানে বলা হয়েছে "যদি তুমি একজন মানুষকে হত্যা কর, তাহলে তুমি পুরো মানব জাতিকে হত্যা করলে। আর যদি তুমি একজন মানুষকে বাঁচালে তাহলে তুমি পুরো মানব জাতিকে বাঁচালে "। আমার মনে হয় উনি পুরো কোরান শরিফ পড়েছেন এটা মিথ্যে বলেছেন আর না হয় উনি পুরো কোরান পড়েও কিছু বুঝতে পারেননি! উনার মনে হয় এই আয়াত গুলি চোখে পড়েনি বা বুঝতে পারেননি!
"আমি কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেব। কাজেই গর্দানের উপর আঘাত হান এবং তাদেরকে কাট জোড়ায় জোড়ায়। যেহেতু তারা অবাধ্য হয়েছে আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের, সেজন্য এই নির্দেশ। বস্তুতঃ যে লোক আল্লাহ ও রসূলের অবাধ্য হয়, নিঃসন্দেহে আল্লাহর শাস্তি অত্যন্ত কঠোর।"(৮:১২-১৩)
"সুতরাং তোমরা তাদেরকে হত্যা করনি, বরং আল্লাহই তাদেরকে হত্যা করেছেন।"(৮:১৭)
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে যেন প্রভাব পড়ে আল্লাহর শুত্রুদের উপর এবং তোমাদের শত্রুদের উপর আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।(৮:৬০)
আর যদি ভঙ্গ করে তারা তাদের শপথ প্রতিশ্রুতির পর এবং বিদ্রুপ করে তোমাদের দ্বীন সম্পর্কে, তবে কুফর প্রধানদের সাথে যুদ্ধ কর।(৯:১২)
আর মুশরিকদের সাথে তোমরা যুদ্ধ কর সমবেতভাবে, যেমন তারাও তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে সমবেতভাবে।আর মনে রেখো, আল্লাহ মুত্তাকীনদের সাথে রয়েছেন।(৯:৩৬)
হে মুমিনগন, ঐ কাফেরদের সাথে যুদ্ধকর যারা তোমাদের নিকটবর্তী, যেন তারা তোমাদের মাঝে কঠোরতা খুঁজে পায়, আর জেনে রাখ
আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে রয়েছেন। (৯:১২৩)
যারা ঈমানদার তারা যে, জেহাদ করে আল্লাহর রাহেই। পক্ষান্তরে যারা কাফের তারা লড়াই করে শয়তানের পক্ষে সুতরাং তোমরা জেহাদ করতে থাক শয়তানের পক্ষালম্বনকারীদের বিরুদ্ধে, (দেখবে) শয়তানের চক্রান্ত একান্তই দুর্বল।(৪:৭৬)
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিপক্ষে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে,তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে।এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি।(৫:৩৩)
হে মুমিনগণ, যারা তোমাদের ধর্মকে উপহাস ও খেলা মনে করে, তাদেরকে এবং অন্যান্য কাফেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। আল্লাহকে ভয় কর, যদি তোমরা ঈমানদার হও।(৫:৫৭)
যাইহোক শেষমেশ উনি আরেকটি কথা বলেছেন "তোমরা যারা বিভ্রান্তিতে আছো, তোমরা অস্ত্র রেখে আমারা কাছে আসো। আমাকে বোঝাও কি বিভ্রান্তিতে আছো তোমরা, আমি শুনবো। " তবে তারা অস্ত্র রেখে আসলেও উনি তাদের বুঝাতে পারবেন বলে মনে হয় না। আমার কাছে মনে হচ্ছে উনি নিজেই বিভ্রান্তিতে আছেন, যাদের তিনি বিভ্রান্তিতে আছেন মনে করছেন তারা সঠিক পথেই আছে!
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জান্নাত ফাও পাওয়ার জিনিস না! ফয়যুর চেষ্টা চালিয়েছে, বেহেস্ত লাভের আশায়!
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
অগ্নিবেশ বলেছেন: নাম ঠিকানা প্রকাশ করলে আপনিও জান্নাতবাসী হবেন।
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জান্নাতে সবাই যেতে চায়, কিছু ছেলেমেয়ে শর্টকাট যেতে চায়!
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: Click This Link
বিস্তারিত দেয়া আছে ডক্টর জাফর ইকবাল স্যারের প্রসঙ্গ এখন আপাতত চাপা পড়ুক শত ফাইলের নিচে ।।
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: ওরে গর্ধব ,
কোরানের আয়াতগুলো একটু বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যায় কেন কথা গুলো এতটা আত্রুমণাত্মক।
''যেহেতু তারা অবাধ্য 'হয়েছে' আল্লাহ ও তার রাসূলের।..........''
এখানে , তখনকার যুগের কাফের মুশরেকদের কথা বলা হয়েছে
এবং কোরান যে অবিকৃত রয়ে গেছে , এটাও তার একটা প্রমান।
তাছাড়া , রাসূল [স.] কোনোদিন কোনো অমুসলিম অথবা মুরতাদদের সাথে আত্রুমণাত্মক আচরণের কথা চিন্তা করতেন না বরং সন্ধি করাতেই তিনি বিশ্বাসী ছিলেন।
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ড: জাফর ইকবাল অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন এবার
৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
আল ইফরান বলেছেন: রিভার্স খেলা অনেক পুরনো ও বাতিল জিনিস।
এর আগে বহুত তালেবর ব্লগার এই ধরনের ডার্টি গেইম খেলে ব্লগের পরিবেশ অস্থিতিশীল করার অপচেস্টা চালিয়েছেন কিন্তু সফল হন নাই।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সেসব ব্লগারদের প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমাদের বিদ্গ্ধ পন্ডিতরা ধর্ম নিয়ে পড়াশুনা করে না । বা বলতে গেলে অজ্ঞ। তিনিও তার ব্যতিক্রম হওয়ার কথা নয় । তিনি বেচে আছে এটা আনন্দের খবর । স্বাধীনতার একটা মাত্রা আছে।বিশেষ করে বাক স্বাধীনতার । কেবলমাত্র পাগলে কি না বলে????
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
১৯৭১ মুক্তি বলেছেন:
১। অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন : আয়াতগুলো একটু বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যায় কেন কথা গুলো এতটা আত্রুমণাত্মক।
''যেহেতু তারা অবাধ্য 'হয়েছে' আল্লাহ ও তার রাসূলের।..........''
তার মানে কেউ যদি আপনার আল্লা এবং তার সাগরেদ মোহাম্মদের অবাধ্য হয় তাকেই কচুকাটা করতে হবে
২। তিনি আরও বলেছেন : "এখানে , তখনকার যুগের কাফের মুশরেকদের কথা বলা হয়েছে"
তাহলে কোরাণের সব কিছু যদি সেই ৭ শতকী যুগের ধাচে রচিত হয়ে থাকে তা হলে কোরাণের যুগউপযোগি সুরা আয়াত কোনটি?
২। তিনি সবশেষে বলেছেন : "তাছাড়া , রাসূল [স.] কোনোদিন কোনো অমুসলিম অথবা মুরতাদদের সাথে আত্রুমণাত্মক আচরণের কথা চিন্তা করতেন না বরং সন্ধি করাতেই তিনি বিশ্বাসী ছিলেন।"
তাহলে দেখা যাক এ বিষয়ে স্বংয় নবী এবং তার ওস্তাদ আল্লা কী বলেন?
Sahih Muslim (1:33) - The Messenger of Allah said: I have been commanded to fight against people till they testify that there is no god but Allah, that Muhammad is the messenger of Allah.
Sahih Bukhari (52:260) - "...The Prophet said, 'If a Muslim discards his religion, kill him.' "
Sahih Bukhari (84:57) - [In the words of] "Allah's Apostle, 'Whoever changed his Islamic religion, then kill him.'"
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৮ :: অধ্যায় ৮৪ :: হাদিস ৫৭:
আবূ নু’মান মুহাম্মদ ইবন ফাযল (র)... ইকরামা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আলী (রা)- এর নিকট একদল যিন্দীককে (নাস্তিক ও ধর্মদ্রোহী) আনা হল। তিনি তাদেরকে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিলেন। এ ঘটনা ইবন আব্বাস (রা)- এর কাছে পৌঁছলে তিনি বললেন, আমি হলে কিন্তু তাদেরকে পুড়িয়ে ফেলতাম না। কেননা, রাসূলুল্লাহ – এর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে যে, তোমরা আল্লাহর শাস্তি দ্বারা শাস্তি দিও না। বরং আমি তাদেরকে হত্যা করতাম। কেননা, রাসূলুল্লাহ – এর নির্দেশ রয়েছে, যে কেউ তার দীন বদলে ফেলে তাকে তোমরা হত্যা কর।
সুরা নিসা - ৪: ৮৯: তারা চায় যে, তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং তারা সব সমান হয়ে যাও। অতএব, তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর পথে হিজরত করে চলে আসে। অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না।
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে কেন প্যাচাচ্ছেন?
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩০
খাঁজা বাবা বলেছেন: জাফর ইকবাল কোরআন পড়েন নাই বা পড়লেও বোঝেন নাই, এইটুকু বুঝি।
কিন্তু পরের লাইন গুলি দ্বারা আপনি কি বুঝালেন ঠিক বুঝলাম না।
যদি যা লিখেছেন, সোজাসুজি তাই বুঝিয়ে থাকেন, তবে আপনার ও বোঝার ভুল আছে।
তহলে আপনি জাফর জাফর ইকবাল না বরং ভাল কোন আলেমের সাথে আলাপ করেন যিনি আপনাকে তর্যমা সহ ব্যখ্যা বুঝাতে পারবেন।
১১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০০
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: @১৯৭১ মুক্তি
সবকিছুর আধা আধা হাদিস দিয়া কি প্রমান করতে চান ?
এর আগে পরে অনেক কথা রয়েছে , যেগুলো এসব হাদিসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
ব্যাখ্যা গুলো ইন্টারনেট এ খুঁজে বুঝে নেন হাদিস গুলোর ব্যাখ্যা কি। সময় সুযোগ না থাকাতে বিস্তারিত উত্তর দিতে পারলাম না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ও ব্যাপারটা তাহলে মাথামোটা জাফর ইকবাল(স্যার) বোঝেনি? চিকন মাথার বোকা এলিয়েনই বুঝেছে?? আপনি কাঠমোল্লাদের সাথে নিয়ে আরেক বার চেষ্টা করবেন নাকি?? ফাও জন্নাত পেতেও পারেন।