নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
রোহিঙ্গাদের নিয়ে কম জল ঘোলা হচ্ছে না, জল ঘোলা হতে হতে কাঁদামাটি হয়ে যাচ্ছে। তবুও এর সমাধান হচ্ছে না। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করতে আসলে কেউই আগ্রহী না। চীন চাইলে সমাধান দ্রুত করতে পারে বাকিরা ভরসা দিচ্ছে, ভাব দেখাচ্ছে তারা চাইলে এই সমস্যা সমাধান করে দিতে পারে। আসলে চীন ছাড়া এই সমস্যা সমাধান অন্যদের পক্ষে করা প্রায় অসম্ভব। চীন বাংলাদেশের বাজারের যে বিশাল অর্থনৈতিক বাজার তৈরি করেছে এর পুরোপুরি লাভ উঠানো পর্যন্ত এই মুলা ঝুলিয়ে রাখতে চাইবে।
যাইহোক মূল প্রসঙ্গ এটা না, প্রসঙ্গ হচ্ছে ভাসানচরে ১লক্ষ রোহিঙ্গাদের জন্য বাড়িঘর তৈরি করা হয়েছে। এইসব বাড়িঘরের ছবি, ভিডিও দেখেছি, সেনাবাহিনীর কাজ, খারাপ করেনি। তারপরেও ঐটা একটা দ্বীপের মত, সেখানে আসা যাওয়া খুব কঠিন ব্যাপার। রোহিঙ্গারা সেখানে ঢুকলে বাহির হতে তাদের অনেক কষ্ট করতে হবে। তারা আতঙ্কিত অবস্থায় দিন কাটাবে। কোন জরুরি প্রয়োজনে তারা বাহিরের মানুষ জনদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেনা। খাদ্য সহায়তা ডিলে হলে তারা অভুক্ত থাকতে পারে। বলা যায় বিশাল এক বন্ধিশালা ভাসানচর। এগুলোই হয়তো তাদের সেখানে থাকতে উৎসাহ দিচ্ছে না। বাংলাদেশ জোর জবরদস্তিও খুব একটা করতে পারবে না কারন দাতাদের ডলারে বানানো এই আবাসিক প্রজেক্ট।
এক লক্ষ রোহিঙ্গার জন্য এমন থাকার ব্যবস্থা এত অল্প সময়ের মধ্যে করে ফেলেছে অথচ নিজ দেশের রাজধানীতে থাকার মত জায়গা নেই ১০ লক্ষ মানুষের। চাইলে এদের জন্য সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে সুন্দর আবাসনের ব্যবস্থা করা যেত নিঃসন্দেহে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী আর রাষ্ট্রপতি মিলে প্ল্যান করলে সেটা বাস্তবায়ন হবে না এটা বিশ্বাস করা কঠিন। স্বাধনীতার পর থেকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি নিজেদের মাথার উপর পাকা ছাদ দেখে এসেছেন, তারা হয়তো বুঝে না মাথার উপর ছাদ না থাকলে একজন বৃদ্ধের কেমন লাগে, একটা টোকাই কিভাবে টুকরিতে ঘুমায়! একটা কিশোরী টোকাই কি বীভৎস ভাবে প্রতিটি রাত অতিবাহিত করে। তারপরেও শেখ হাসিনা ঢাকা শহরে অনেক গুলো ফ্লাইওভার বানিয়েছে সেটার নিচে অনেকের থাকার ব্যবস্থা হয়েছে, উনি হয়তো ভাবছেন আরো কয়েকটা ফ্লাইওভার বানিয়ে দিলে এই সমস্যা সমাধান হয়ে যাওয়ার কথা। আর বেগম জিয়াকে কাতরি দিনার দেওয়া হয়েছিল এতিমদের জন্য ঘর বানাতে, উনি মনে করেছিলেন এতিমদের জন্য শফি হুজুর, জামাত তো আছেই তাদের আবার কিসের ঘরের দরকার! উনার চ্যালা চামুন্ডারা নাকি ইডিয়েটের মত সে টাকা ব্যাংকে ডিপোজিট করে রেখেছে!
তবে সত্য কথা হচ্ছে, আমাদের আমলারা সবচাইতে বেশি জানে এই কষ্টের কথা, কিন্তু তারা সবসময় বলে এসেছে, মুজীব ভাই জানে, স্যারে জানে, ম্যাডাম জানে, আপায় জানে। আর এই জানতে জানতে ৪৯ বছর চলে যাচ্ছে, জানার শেষ হচ্ছে না!
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: রোহিঙ্গারা দৃশ্যমান সমস্যা সৃষ্টি করবে, আর টোকাইরা পুরো জাতির জন্য সমস্যা সৃষ্টি করে যাচ্ছে। সরকার গুলোর অবহেলার জন্য তারা মূলধারায় আসতে পারছে না। এরা একটা জাতির জন্য সিম্বল এই সিম্বল ভালো কোন সিম্বল নয়।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আঞ্চলিক রাজনীতিতে আমেরিকা ঢুকছে সেটা দুদিন আগে টেলিফোন বাতচিতে স্পষ্ট হয়েছে । আমাদের সমস্যার সমাধান না হোক মায়ানমার ভেঙ্গে টুকরো হবে । আরাকানে চীন সড়ক আর বন্দর বানিয়েছে অনেক আগে । এবার এই অঞ্চলের শান্তি নষ্টের মুল এপিসোডে যাচ্ছে দুই পরাশক্তি , ভারত পিছনে দৌড়ুবে ফাইল পত্তর নিয়ে । আমাদের পেশাদার রাজনিতিক নেই তাই প্রজ্ঞার সাথে কোন সমাধান নেই । ভাসানচরে গেলে মাদক ব্যাবসা হবে না । শালারা মায়ানমারে ফাইভ স্টারে থাকতো তো তাই ভাসান চরের রুমগুলো খুব ছোট লেগেছে তাদের কাছে । পাছায় লাত্থি দিয়া ভাসাইয়া দেয়া লাগে ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: মায়ানমায় আমেরিকা সুবিধা করতে পারবেনা। চীন যুদ্ধ বাঁধতে দিবে না কখনোই। চীন অর্থনৈতিক যুদ্ধ লাগিয়ে রেখেছে অলরেডি। আমরা মোটামুটি দর্শক সারিতে আছি এখন পর্যন্ত।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৫
আমি সাজিদ বলেছেন: ভাসান চরের প্রজেক্ট কি সরকারের নিজের টাকায় হয়েছে? নাকি এখানে রোহিঙ্গাদের জন্য বিভিন্ন দেশের দেওয়া অনুদানও আছে? আপনার প্রশ্নটা বেশ যৌক্তিক। ফ্লাইওভারের নিচে ওদের জন্যও এইরকম প্রজেক্ট করা যেত।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারের এখন পর্যন্ত নিজের পকেটের টাকা খরচ হচ্ছে না, তবে নিজেদের প্রাকৃতিক সম্পদ ও মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে যেটার অর্থমূল্য অনেক অনেক বেশি।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৭
কলাবাগান১ বলেছেন: প্রথম আলোতে আজ দেখুন শেখ হাসিনা দরিদ্র বাস্থারা দের জন্য কি এলাহি কান্ড করেছেন কক্সবাজারে (কল্পনার ও বাহিরে)। ২০ লাখ টাকার ফ্ল্যাট, ১ হাজার ১ টাকায় তুলে দেওয়া হয়েছে বাস্তহারা দের হাতে।
"কক্সবাজার সদরের খুরুশকুলে বাঁকখালী নদীর তীরে এ প্রকল্পের আওতায় তৈরি হচ্ছে ১৩৭টি পাঁচতলা ভবন। যেখানে ঠাঁই হবে ৪ হাজার ৪০৯ পরিবারের অন্তত ২০ হাজার জলবায়ু উদ্বাস্তু মানুষের। গত ২৩ জুলাই গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রথম ধাপে তৈরি ২০টি ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় অন্তত ৬০০ জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারের হাতে ফ্ল্যাটবাড়ির চাবি হস্তান্তর করা হয়।"
Homeless gets home
কিন্তু এত সুন্দর একটা উদ্দোগ, প্রথম আলো পাঠকের কোন মন্তব্য প্রকাশ করছে না
কিন্তু এই খবরের পাশেই " ভারত পেয়াজ রফতানী বন্ধ করেছে" সেই খবরে প্রবল উৎসাহে পাঠকদের মন্তব্য প্রকাশ করে যাচ্ছে
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই ধরনের হাই রাইজ বিল্ডিং করে ফ্ল্যাট দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ? এগুলো থেকে মাফিয়ারা তাদের পকেট ভরে। কয়দিন পর এসব বাসা ওরা হোটেল হিসেবে ভাড়া দিবে। আমার প্রিয় পোস্টে ডঃ এম. আলীর একটা পোস্ট আছে আবাসন নিয়ে, খুবই চমৎকার আইডিয়া। সেইরকম কিছু বা তার কাছাকাছি প্রকল্প হলো আমাদের জন্য বেস্ট হতো।
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৫
কলাবাগান১ বলেছেন: এতটা নেতিবাচক আমি হব না.। নিশ্চয়ই যাতে অন্যরা ভাড়া নিতে না পারে, সেই ব্যবস্হা গ্রহন করা হয়েছে....আমার মনে হয় না, যাদের কে বাড়ী দেওয়া হয়েছে, তারা সেটা আবার বিক্রী করতে পারবে....
সরকার এটা ভাল করেই জানে কিভাবে ফড়িয়ারা গরীবকে ঠকায়
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সরকার আমাদের সবাইকে ঠকাচ্ছে।
৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৫
আমি সাজিদ বলেছেন: কলাবাগান ভাইয়ের কমেন্টের সূত্র ধরে অন্য প্রসঙ্গে বলি যেহেতু প্রথম আলো নিয়ে কিছু বলার সুযোগ এসেছে।
প্রথম আলো অনলাইন ভার্সনে নিউজের নিচে কমেন্ট অপশন দিয়ে রাখছে কিন্তু নীতিমালার মধ্যে কমেন্ট করলেও তারা বেশীরভাগ সময় তা প্রকাশ করে না। আমার সন্দেহ হয় পাঁচ থেকে ছয়টি আইডি যেগুলো প্রথম আলোর অফিসেরই লোক এরাই সারাদিন কমেন্ট করে নিউজগুলোতে। আর যদি কোন কমেন্ট ছাপানো হয় তাহলে তাতে বাক্যাংশের পরিবর্তন দেখা যায়, যা অবাক করার বিষয়।
প্রথম আলো নিজেই মত প্রকাশের স্বাধীনতা একশত ভাগ নিশ্চিত করে না।
আর স্ট্যান্ডবাজি যদি বলতে হয় - প্রথম আলো মতো ধরি মাছ না ছুঁই পানি স্বভাবের কারনে অনেকের পত্রিকাটি পছন্দ না
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রথম আলোর কমেন্ট নিয়ে আমারও তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে।
৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বাংলাদেশ শুধু হেরে যাচ্ছে একজন সুশাসকের অভাবেই!
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি, টেকনোলজি এসব বুজার মত দক্ষ শাসক আমাদের কোন কালেই ছিল না। আগামীতে আসবে এমন সম্ভাবনাও খুব একটা নেই।
৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এইসব ভাসমান টোকাই আর রোহিঙ্গা দেখিয়ে বিদেশ হতে সাহায্য আনছে আর ক্ষমতাবানেরা তা আবার বিদেশে পাচার করতেছে । এইসব সমাধান করলে সাহাস্য বন্ধ হয়ে যাবে । পার্বত্য এলাকায় রোহিঙ্গা এখন স্থানীয় প্রতিনিধি হচ্ছে একদিন এমপি হয়ে সংসদে এসে তাদের জন্য তারাই আইন করতে চাইবে আর আমরা দেখবো চেয়ে চেয়ে
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমাদের স্কুল মাঠে একটা পুকুর ছিল আমরা প্রাক্তন ছাত্ররা মিলে সেটা কয়েকবার ভরাট করতে চেয়েছি স্কুল কর্তৃপক্ষ আমাদের সেটা ভরাট করতে দেয়নি। পরে জেনেছি সেটা ভরাট করার জন্য নাকি প্রতিবছর বাজেট আসে।
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০০
পদ্মপুকুর বলেছেন: আমাদের নীতিনির্ধারকরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভবিষ্যৎ দেখতে ব্যর্থ হয়েছে। অ্যাডহক বেসিসে প্রয়োজন মেটাতে মেটাতে জাতির নিজস্ব কোনো শক্ত ভিত্তিই দাঁড়ালো না আজ পর্যন্ত।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জাতির শিক্ষিত অংশ সব কিছু ম্যাডাম আর আপার উপর ছেড়ে দিয়ে যাচ্ছে।
১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকায় যে দশ লক্ষ ভাসমান মানুষ তাদের কথাও শেখ জাসিনা ভাবছেন। আপা তো বলেই দিয়েছেন, একজনও রাস্তায় থাকবে না। অপেক্ষা করুন। সবার জন্যই ব্যবস্থা হবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপার যতটুকু জানার মধ্যে ছিল সেটা করেছেন। উনার এখন জানার মধ্যে কিছু নেই, উনাকে যা জানানো হয় তা শুধু জানেন।
আপনার মন্তব্য লিখুন
১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৪
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪১
সাগর শরীফ বলেছেন: ভাসানচর প্রজেক্ট রোহিঙ্গাদের প্রতি কোন অমানবিকতা নয়। আমরা ওদের প্রতি কখনোই অমানবিক ছিলাম না। বরঞ্চ ওদের কার্যকলাপ পরবর্তীতে আমাদের অমানবিক হতে বাধ্য করতে পারে। তিন বছরে লক্ষ্যাধিক শিশুর জন্ম রোহিঙ্গা শরনার্থী শিবিরে! ফাজলামোর সীমা থাকে একটা। হানিমুনে আসছে নাকি? মাদক পাচারের মত কাহিনী তো পুরানো হয়ে গেছে! ওদের আটকে রাখাই শ্রেয়।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আমাদের হাতে খুব একটা নেই।
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭
আমি সাজিদ বলেছেন: এই অঞ্চলে আমেরিকা নতুন প্ল্যান নিয়ে আসছে। গত কয়েকদিনের মুভমেন্ট পড়ে তাই বুঝলাম। চায়না তো এদিক থেকে আছেই। সামনে কি হতে পারে আপনার প্রেডিকশন বলতে পারেন। রোহিঙ্গা ইস্যু সমাধান হতে পারে কিভাবে? দেশের চলমান উন্নয়ন প্রকল্পে যে পরিমান অতিরিক্তের অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে তাতে আপাতত এটাই বোঝা যাচ্ছে যে সরকারের হাতে টাকার অভাব নাই।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ঋণ নিয়ে দিলে, হার্ড কারেন্সিকে ব্যাংকের মধ্যে ফেলে রাখলে আপনিও অতিরিক্ত খরচ করতে পারবেন। রহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করতে চীনের ইচ্ছা লাগবে। ভারত, আমেরিকার হাতে এর সঠিক সমাধান নেই। চীনের সাথে মন্দের ভালো নেগোসিয়েশনে যেতে হবে। এছাড়া দাতাদের পকেটের ডলার যতদিন আসবে ততদিন সেটা নিয়ে যেতে হবে। দাতারা হতাশ হয়ে গেলে বাংলাদেশের কয়েকটা পয়েন্ট দাঁড় হবে। আমার অবজারভেশন আপাতত এটুকুই।
১৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১০
তারেক ফাহিম বলেছেন: যতদিন আপা আছে ততদিন কোন সমস্যাই নাই, ধৈর্য্য ধরতে হবে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৪২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপা জানতো জাতির পিতার খুনিদের বিচার করতে হবে আপা সেটা ৮০% করে ফেলেছে। আপা জানতো জামাত বিএনপি হায়নাদের থামাতে হবে। সেটা করেছেন। এর বাহিরে আপা তেমন কিছু জানেন না।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ঠিক আছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সমস্যা ঠিক আছে, নাকি সমাধান হচ্ছে না সেটা ঠিক আছে?
১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৫২
রাশিয়া বলেছেন: আওয়ামী লীগ যে গরু ছাগলের দল, সেটা ৪ নং মন্তব্য পড়ে বুঝতে পারলাম। মাথায় গ্যাস্ট্রিক না থাকলে কেউ নাম কামানোর জন্য এই কাজ করবেনা। এই বাণীজ্য করে কত কন্ট্রাক্টর বিদেশে বাড়ি করে ফেলেছে, সেই খোজ নিলেই জানা যাবে গরীবের জন্য এত মায়াকান্নার কারণ কি?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বেশিরভাগই এখনো আওমীলীগকে ভালোবাসে। আপার ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আওমীলীগ আর আওমীলীগ থাকছে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রোহিঙ্গারা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে তাই তাদের জন্য ব্যবস্থা করতে সরকার বাধ্য হচ্ছে। টোকাই শ্রেণী সরকারের জন্য কোনও সমস্যা তৈরি করার সামর্থ্য রাখে না তাই তাদের নিয়ে সরকার ভাবে না।