নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ ২৯ অক্টোবর, বিশ্ব স্ট্রোক দিবসঃ কি কারণে আপনি স্ট্রোক প্রতিরোধ করবেন?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪


আজ ২৯ অক্টোবর, বিশ্ব স্ট্রোক দিবস। বিশ্বব্যাপী একটি আতংকের নাম স্ট্রোক। স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি রোগ। স্ট্রোক রোগটিকে অনেকে হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে গুলিয়ে ফেললেও এটি মূলত মস্তিষ্কের রোগ। মস্তিষ্কের কোনো স্থানের রক্তনালি বন্ধ হয়ে গেলে বা ব্লক হলে ওই স্থানের রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে মস্তিষ্কের ওই বিশেষ এলাকা কাজ করতে পারে না। এটিই স্ট্রোক রোগ। স্ট্রোক কোন সাধারণ রোগ নয়; ব্যক্তি স্ট্রোক করলে তার ক্ষয়ক্ষতি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মারাত্মক হয়ে থাকে। প্রায় প্রতি ৬ সেকেন্ডে একজন সুস্থ মানুষ স্ট্রোক করে থাকেন। এ রোগে মৃত্যু ও প্রতিবন্ধিতার ঝুঁকি বেশি থাকে। এক পরিসংখ্যানে জানা যায়, সারা বিশ্বে প্রতি ছয়জনে একজন এই রোগের ঝুঁকিতে আছে। প্রতি বছর প্রায় ১৫০ লক্ষ লোক এ রোগে আক্রান্ত হয় যার মধ্যে ৬০ লাখ লোক মারা যান এবং ৫০ লাখ লোক আজীবনের জন্য বিকলাঙ্গ হয়ে পরেন।

প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়, কেউ কেউ দেহের ছোট-খাটো বিষয়ে অবহেলা করে থাকেন। যা মোটেও কাম্য নয়। হঠাৎ সামান্য মাথা ঘুরে যাওয়া বা চোখে ঝাপসা দেখাকে আমরা অনেক সময় উপেক্ষা করে থাকি। কিন্তু এগুলোই আবার ছোটখাটো স্ট্রোকের লক্ষণও হতে পারে। এমনকি পরবর্তীতে বিরাট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার পূর্বলক্ষণও হতে পারে। মিনি স্ট্রোক হয়েছে এমন ১২ জনের একজন এক সপ্তাহের মধ্যে মারাত্মক এবং স্থায়ী পঙ্গুত্বের শিকার হবেন এটা এখন স্বীকৃত। যাদের পূর্ণাঙ্গ স্ট্রোক হয়েছে তাদের মধ্যে এক তৃতীয়াংশ এক বছরের মধ্যে মারা যান এবং এক তৃতীয়াংশ স্থায়ী পঙ্গুত্বের শিকার হন। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় দেড় কোটি মানুষ স্ট্রোক আর হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। তবে সৌভাগ্যক্রমে খুব সহজ অপারেশন দিয়ে মিনি স্ট্রোক থেকে পুরো স্ট্রোক হওয়া বন্ধ করা যায়। স্ট্রোক আর মিনি স্ট্রোকের উপসর্গ একই রকম। চোখে ঝাপসা দেখা, কথা জড়িয়ে যাওয়া, আর শরীরের এক দিকে বা একটা হাতে বা পায়ে দুর্বলতা। মিনি স্ট্রোকে এই উপসর্গগুলো ২৪ ঘণ্টার মাঝেই সেরে যায়। অন্যদিকে পুরো স্ট্রোকে একজন রোগী জীবনের জন্য পঙ্গু ও বোবা হয়ে যেতে পারেন। উভয় ক্ষেত্রেই মূল কারণ হচ্ছে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের অভাব আর এটা হয়ে থাকে, ক্যারোটিড আর্টারি সরু হয়ে যাওয়ার জন্য। আর এটা হয় মূলত ক্যারটিড আর্টারির মধ্যে কোলেস্টেরল জমে যাওয়ার জন্যই। মস্তিষ্কের রক্ত নিয়ে যায় ক্যারটিড আর্টারি আর এর দেয়ালে চর্বি জমে এই ক্যারটিড আর্টারি ক্রমান্বয়ে সরু হতে থাকে। এক সময় এই চর্বির পর্দা ফেটে গিয়ে রক্তনালির ভিতর ঘা হয়ে যায়। এই ঘায়ের ওপর আবার রক্ত জমাট বাঁধে আর হঠাৎ করে এক টুকরো জমাট রক্ত ভেঙে মস্তিষ্কে আটকা পড়ে এবং স্ট্রোকের এটাই মূল কারণ। একজন স্ট্রোক রোগীর প্রয়োজন হয় নিউরোলজিস্ট এবং নিউরোসার্জনের। অনেক ক্ষেত্রে স্ট্রোক রোগীর অপারেশন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পড়ে। অনেক রোগীর শ্বাসকষ্ট, বেডশোর প্রভৃতি সমস্যা দেখা দেয়। সুতরাং রেসপিরেটরি মেডিসিন স্পেশালিস্ট, প্লাস্টিক সার্জনসহ সবার সহযোগিতার প্রয়োজন হতে পারে। রোগীর অঙ্গ সঞ্চালন করে জড়তা কাটিয়ে তুলতে রিহ্যাবিলিটেশন বা পুনর্বাসনের জন্য ফিজিওথেরাপিস্ট প্রয়োজন হয়। রোগী কথা বলতে না পারলে প্রয়োজন স্পিচ থেরাপিস্টের। এ ক্ষেত্রে স্ট্রোক কেয়ার ইউনিট, সমন্বিত স্ট্রোক কেয়ার টিমের ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসায় সুফল আসবে।

স্ট্রোকে আক্রান্তের হার দিন দিন বেড়েই চলছে। অনেক ক্ষেত্রে সচেতনতার অভাবেই এই রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। বিশ্বের মধ্যে আমেরিকানদের এক-তৃতীয়াংশের মৃত্যুর কারণ স্ট্রোক। বাংলাদেশেও এ সংখ্যা কম নয়। আমাদের দেশে এখন ১৫ থেকে ২০ লাখ স্ট্রোকের রোগী রয়েছে। প্রতি হাজারে গড়ে ৩ থেকে ৫ জন স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন। সাধারণত পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তিদের মধ্যে স্ট্রোকে আক্রান্তের হার বেশি লক্ষ্য করা গেলেও যে কোন বয়সেই তা হতে পারে। ৫০ বছর বয়সের পর প্রতি ১০ বছরে স্ট্রোকের ঝুঁকি দ্বিগুণ হয়। আক্রান্তদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যাই বেশি। মহিলাদের মধ্যে স্ট্রোকে আক্রান্তের হার কম। ফাস্টফুডে আসক্তদের মধ্যে স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। শিশু ও তরুণদের অনেকে খাদ্যাভ্যাসের কারণে স্ট্রোক ঝুঁকির মুখে পড়তে পারেন। স্ট্রোকের এই ভয়াবহতা থেকে বাঁচাতে এবং মানুষকে সচেতন করতে ইউরোপিয়ান স্ট্রোক অর্গানাইজেশন ১৯৯০ সালে সর্বপ্রথম স্ট্রোক দিবস পালনের উদ্যোগ নেয়; কিন্তু অর্থসংকটে থাকায় তারা শুধুমাত্র ইউরোপের মধ্যেই মে মাসের ১০ তারিখে এ দিবসটি পালন করে। ২০০৪ সালে কানাডার ভ্যানকুভারে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক কংগ্রেসে প্রথম বিশ্ব স্ট্রোক দিবস পালন করার কর্মসূচি চালু করা হয়। ২০০৬ সালে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্রোক সোসাইটি এবং ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক ফেডারেশন একত্রিত হয়ে ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অর্গানাইজেশন তৈরি করেন যারা পরে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস পালনের দায়িত্ব নেন। ২০০৭ সালের ২৯ অক্টোবর থেকে ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অর্গানাইজেশানের অধীনে প্রতিবছর স্ট্রোক সচেতনতা বাড়াতে ‘বিশ্ব স্ট্রোক দিবস’ পালন করা হচ্ছে। বিশ্ব স্ট্রোক দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য ‘What is your reason for preventing stroke? কি কারণে আপনি স্ট্রোক প্রতিরোধ করবেন? ’ আমাদের দেশে সাধারণত নিউরোলজিস্টরাই স্ট্রোকের চিকিৎসা করে থাকেন। বাংলাদেশে এখনো পৃথকভাবে স্ট্রোক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যক্রম না থাকলেও বাংলাদেশ নিউরোলজি অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে দিবসটির আয়োজন করা হয়ে থাকে। এছাড়াও কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিজস্ব উদ্যোগে এ দিবস পালন করে। এসব হাসপাতালে দিবসটি উপলক্ষে স্ট্রোকের রোগীদের জন্য বিশেষ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়। স্ট্রোক রোগীদের জন্য সুখবরখ আজ থেকে বাংলাদেশে চালু হচ্ছে দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্ট্রোক সেন্টার ইমপাল্স হাসপাতাল। সু-চিকিৎসার জন্য স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দেয়া মাত্রই দ্রুত রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করুন।

স্ট্রোক অবশ্যই একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। একবার আক্রান্ত হয়ে গেলে চিকিৎসা অত্যন্ত জটিল, ব্যয়বহুল এবং কষ্টসাধ্য। আক্রান্ত রোগী নিজে মানসিক এবং শারীরিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন, পরিবারের জন্য অনেক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়ান। তাই ‘চিকিৎসার চেয়ে এই রোগ প্রতিরোধই উত্তম’। এ জন্য ১। নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। ২। ধূমপান, মদ্যপান, মাদকদ্রব্য, তামাক পাতা ও জর্দা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। ৩। হৃিপণ্ডের রোগের চিকিৎসা, রক্তের চর্বি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ৪। চর্বি ও শর্করাযুক্ত খাবার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ৫। ফাস্টফুড, বাদাম, সন্দেশ-রসগোল্লা, দুধ-ঘি-পোলাও-বিরানি, পাঙ্গাশ-চিংড়ি-কাঁকড়া, গরু বা খাসির মাংস, নারকেল বা নারকেলযুক্ত খাবার ইত্যাদি কম খেতে হবে। ৬। শাকসবজি, অল্প ভাত, পাঙ্গাশ-চিংড়ি-কাঁকড়া বাদে যে কোনো মাছ, বাচ্চা মুরগি ও ডিম খেতে হবে। ৭। নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। উপরোক্ত নিয়মগুলো মেনে চললে আপনার স্ট্রোকের আশঙ্কা ৯০ ভাগ কমে যাবে। সচেতন হোন,নিরাপদ থাকুন।

সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মাদ নূরু

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানতে পারলাম।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ ধন্যবাদ
লেখাটি পড়ার জন্য।

২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। পোস্টটি প্রিয়তে নিলাম।


ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ ভাই।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধনবাদ আবু হেনা ভাই
লেখাটি প্রিয়তে রাখার জন্য।
ভালো থাকবেন সর্বদা,
শীত ঋতুতে একটু বাড়তি সতর্কতা।

৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দরকারী পোস্ট।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সত্যিই তাই,
সকলের জানা থাকা ভালো।

৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৪

বিদ্রোহি নাজরুল বলেছেন: তও্ববহুল উপাত্তেবড়া একটা লেখনি।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ নাজরুল
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৫০

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ,
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ আজো খেতে,পরতে,প্রতিদিন ব্যয়াম করতে,ঠিকমত ঘুমাতে ও ভাল চিন্তা করতে জানেনা। মূল দিকগুলোই আমরা বুঝিনা। বুঝিনা যে সিদ্ধ খাবার খেয়ে পরে মাথা ও শরীর সুস্থ থাকে,সুস্থ ও স্বাভাবিক চিন্তা মাথায় কাজ করে। শরীর ও মস্তিস্ক সুস্থ থাকে ফলে-অপরাধ প্রবনতা বিবেক কে দুর্নীতি করতে নিষেধ করে। আর ইচ্ছা মত মাল-মসলা দিয়ে-গালে ভাল লাগার জন্য খেতে হয়-অবুঝের মত সে সব অযৌক্তিক কথা সেটাও আমাদের মাথায় আজও ঠিক মত আসছে না। গালে ভাল লাগার জন্য অবুঝের মত রান্না খেয়ে পরে যে অসস্থি ও জ্বালাপোড়া হয় শরীর ও মস্তিস্কে। কেননা পরিপাক তন্ত্রের উপর নির্ভর করে শরীরে সব অঙ্গেরই সুস্থতা ও অসুস্থতার সৃষ্টি হয়। এসব অনিয়মের ফলে বেগতিক হলে ডাক্তারের কাছে গেলে তিনি আবার কোন বাচক,আদেশ,নিষেধ না করে-ঘ্যাচ ঘ্যাচ করে পরীক্ষা ও প্রেসক্রিপশানে অযথা বেশি বেশি ওষুধ লিখে রুগীর আরো কিছু রোগের সুচনা করে দেয়। এভাবে অস্বাভাবিক ভাবে আজো যেন সবকিছু চলছে বাংলায় স্বাভাবিক ভাবে!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রঙ্গে ভরা বঙ্গে
কত কিছু যে হচ্ছে
সদরে-আবডালে
কে কার খোঁজ রাখে।
ওষুধেও ভেজাল !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.