নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
আজ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস। প্রতিবছর ১১ই জুলাই জাতিসংঘের উদ্যোগে সারা বিশ্বে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হয়। বিশ্বায়নে জনসংখ্যা-চ্যালেঞ্জ ও পরিকল্পিত পরিবারের সুবিধাসমূহের ব্যাপারে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করাই এই দিবসটি পালনের লক্ষ্য।বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতপূর্ণ দেশ হওয়াতে বিষয়টি এখানে অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনো সেটা উদ্বেগজনক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবমতে প্রতি মিনিটে বিশ্বে ২৫০টি শিশু জন্মগ্রহণ করে আর বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করে ৯টি শিশু। জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য বাল্যবিবাহকে দায়ী করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক বলেন, দেশে ১৮ বছরে অধিকাংশ মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়। ১৯ বছরেই তাঁরা মা হন। এ জন্য জনসংখ্যা যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে, তেমনি অপুষ্টি নিয়ে শিশু জন্ম নিচ্ছে। জনসংখ্যাকে সম্পদ বলা হলেও অতিরিক্ত জনসংখ্যা সম্পদ নয়, বরং বোঝা। অপুষ্টি, অপর্যাপ্ত শিক্ষার সুযোগ, বেকারত্ব, চিকিৎসা সেবার অপ্রতুলতা ইত্যাদি সমস্যার মূলে রয়েছে অতিরিক্ত জনসংখ্যা। তাই মানুষের মধ্যে সচেতনা সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে ১৯৮৯ সাল থেকে জাতিসংঘের উদ্যোগে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হচ্ছে। জনসংখ্যা দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য পরিকল্পিত পরিবার, সুরক্ষিত মানবাধিকার, Family Planning is a Human Right। বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি আজ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ১৯৫১ সালে বাংলাদেশে (তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তান) জনসংখ্যা ছিল দুই কোটি তিন লাখ। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ি, দেশে প্রতি বছর ২০ লাখ মানুষ বাড়ছে। বর্তমানে জনসংখ্যা ১৫ কোটি ৭২ লাখ। দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে এক হাজার ১৫ জন মানুষ বাস করে। এ মুহূর্তে ১ দশমিক ৩৭ হারে জনসংখ্যা বাড়ছে। বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম যদিও আয়তনের হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে ৯৪তম, ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর নবম। মাত্র ৫৬ হাজার বর্গমাইলেরও কম এই ক্ষুদ্রায়তন দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৫.৫৯ কোটির বেশি অর্থাৎ প্রতি বর্গমাইলে জনবসতি ২৪৯৭ জন। ২০০১ সালের আদমশুমারিতে দেশের মানুষের সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার। ঘনত্ব ছিল প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৮৩৪ জন। বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান হার ১.৩৯ শতাংশ এবং এ হারে বৃদ্ধি পেতে থাকলে ২০৫০ সালে জনসংখ্যা ২২ কোটি ২৫ লাখে পৌঁছবে। নারী ও শিশুরা জলবায়ু পরিবর্তনে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের মতো গরিব দেশের খাদ্য নিরাপত্তা চরম হুমকির মুখে রয়েছে। দেশের বিশাল দরিদ্র জনগোষ্ঠী এ হুমকির মুখে বসবাস করছে। একদিকে বিশাল জনগোষ্ঠী প্রাকৃতিক দুর্যোগের শঙ্কা মাথায় নিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে বসবাস করছে, অন্যদিকে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে তাদের সামনে খাদ্য নিরাপত্তা হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। তবে জনসংখ্যা সমস্যা নিয়ে কিছুটা বিতর্কও আছে। অনেকের মতে পৃথিবীর যা সম্পদ রয়েছে তাতে সর্বোচ্চ ২০০ থেকে ৩০০ কোটি লোককে জায়গা দেয়া সম্ভব। তাদের মতে ধীরে ধীরে জনসংখ্যা কমিয়ে আনা উচিত। কেবল এভাবেই প্রকৃতির ওপর যে নির্যাতন চলছে তা বন্ধ করা যাবে। অবশ্য জাতিসংঘ ঠিক এটি না করে কেবল জনসংখ্যা বৃদ্ধিকেই নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও উন্নত বন্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে বর্ধিত জনসংখ্যার চাহিদাও পূরণ করা সম্ভব বলে মনে করেন অনেকে। জনসংখ্যা সমস্যায় জর্জরিত চীন এক সন্তান নীতির মাধ্যমে জনসংখ্যা কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে। আবার কিছু দেশ ঋণাত্নক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারের কারণে উল্টো নীতিও গ্রহণ করেছে।
তবে একটা কথা বলে রাখা প্রয়োজন যে একমাত্র পরিবেশ বা জনসংখ্যার কারণেই কোন দেশ বা সভ্যতা অতীতে ব্যর্থ হয়েছে এমন কোন উদাহরণ জানা নেই। সবসময়ই এর সাথে অন্যান্য আরও কিছু কারণ জড়িত থাকে। জ্যারেড ডায়ামন্ডের মতে একটি দেশ বা সভ্যতার ব্যর্থ হওয়ার পেছেনে ৫টি কারন কাজ করতে পারে। এই পাঁচটি কারণের মধ্যে ৪টি কারণই কোন একটি দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ন হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। কারনগুলো হলোঃ পরিবেশের ক্ষতিসাধন, জলবায়ুর পরিবর্তন, প্রতিবেশী হিসাবে শত্রু দেশের অবস্থান, বাণিজ্য সহায়ক প্রতিবেশী বন্ধু দেশ। তবে পঞ্চম কারণটি প্রতিটি দেশের জন্যে অতি অবশ্যই খুবই গুরত্বপূর্ন একটি কারণ আর সেটি হলোঃ একটি দেশ তার পরিবেশের সমস্যা সমাধানে যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করে থাকে সেগুলো। জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে, আন্তর্জাতিক অভিবাসন বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলো তাদের নাগরিকদের হারাচ্ছে। মাত্রাতিরিক্ত জনংখ্যার কারণে যেহেতু এই দেশগুলো তাদের নাগরিকদের পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা দিতে ব্যর্থ হয়-এমনকি অনেক সময় মৌলিক চাহিদাও পূরণ করতে পারে না সেহেতু বহু মানুষ উন্নত দেশগুলোর দিকে পা বাড়ায়। অপরিকল্পিত নগরায়নের জন্যও জনসংখ্যার তীব্র চাপ দায়ী। ১৯৬০ সালের দিকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মাত্র ২২ শতাংশ নগরে বসবাস করতো। ১৯৯০ সালে এসে তা ৩৪ শতাংশে উন্নীত হয়। ধারণা করা হচ্ছে ২০১৫ সালে তা ৪৮ শতাংশে রূপ নেবে। চাহিদার তুলনায় বেশি নগরায়ন হলে কি হয়? তখন এক দিকে পরিবেশ দূষণ বৃদ্ধি পায়, বনাঞ্চল উজাড় হয়, অন্যদিকে খাদ্য, বাসস্থান, বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন সুবিধা, গণপরিবহন, কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা-সুবিধার চাহিদা বাড়তে থাকে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ, বিশেষ করে এর রাজধানী ঢাকা একটি আদর্শ উদাহরণ। ২০১১-এর আদমশুমারির প্রাথমিক হিসেব অনুযায়ী পুরুষ ও নারীর সংখ্যা যথাক্রমে ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাজার এবং ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার অর্থাৎ নারী ও পুরুষের অনুপাত ১০০:১০৩। জনসংখ্যার নিরিখে এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ। এখানে জনবসতির ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,০৫৫ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সীঃ যেখানে ০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ, সেখানে ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৩ শতাংশ। এদেশে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু ৬৩ বছর।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সম্পদের তুলনায় অধিক জনসংখ্যা বাংলাদেশের উন্নয়নের পথে বড় বাধা। ২০৫০ সালে বাংলোদেশের জনসংখ্যা ২২ কোটিতে দাঁড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর ফলে মৌলিক প্রয়োজন খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, পানি, বিদ্যুৎ সরবরাহসহ সব রকম সেবা ও অবকাঠামোর ওপর ভীষণ চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। তাই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রের ক্ষেত্রে গণচীনে যে কঠোর আইন রয়েছে তারচেয়েও আমাদের দেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনের ক্ষেত্রে সরকারকে আরো অধিক কঠোর হতে হবে, বর্তমানে জনসংখ্যার এই ভয়াবহতার হাত থেকে রা পাওয়ার জন্য। যদিও আমাদের দেশের প্রায় সকলের জানা, দেশের সিংহভাগ সমস্যার মূলেই রয়েছে অতিরিক্ত জনসংখ্যা। মূলত: জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করার মাধ্যমেই দেশের তথা জনগণের অতিদ্রুত ভাগ্য উন্নয়ন করা সম্ভব, অন্যথায় কোনক্রমেই সম্ভব নয়। এজন্য পরিবার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও জনসংখ্যা বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে তরুণদের কাজে লাগাতে হবে। পাশাপাশি বাল্যবিবাহ বন্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সরকার তথা সকল দেশবাসীকে যতদ্রুত সম্ভব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে ঘরে ঘরে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে এবং দেশে বিরাজমান সিংহভাগ সমস্যা সমাধানে জন্মনিয়তন্ত্রের ব্যাপারে সকলকে ঐক্যবোধ্য আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অধিক জনসংখ্যার কুফল সম্মদ্ধে জনগণকে অবহিত করতে হবে, অধিক প্রচারণা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, জনসচেতনতা গড়ে তোলার পাশাপাশি সরকারেরকে জনসংখ্যা রোধকল্পে দ্রুত কঠোর আইন প্রণয়ণ করতে হবে, যাতে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণে জনগণ এক প্রকার বাধ্য হয়। বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-২০১৮ এর প্রতিপাদ্যকে স্বার্থক ও এ বিষয়ে সকলকে সচেতন করার সাথে সাথে মনে রাখতে হবে পরিকল্পিত পরিবারই পারে মানবাধিকারকে সুরক্ষা করতে। বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে আমাদে অঙ্গীকার হোক পরিকল্পিত পরিবার গঠন।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ঋতো আহমেদ
আলহামদুলিল্লাহ, আমার দু'টি সন্তান!
এক ছেলে এক মেয়ে।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নূর ভাই,
বর্তমান জনবিস্ফোরণেরর যুগে সমাজ তথা দেশকে সুপথে চালিত করার একটি অন্যতম উপায় পরিকল্পিত পরিবার। আর এমন দিনে তার যথার্থ সম্প্রচার প্রয়োজন । আমাদের সবার মুখের ভাষা হোক, নিয়ন্ত্রিত পরিবার।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনাকে।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ চৌধুরী ভাই,
আজকের প্রতিপাদ্যটি
খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে আমাদে অঙ্গীকার হোক পরিকল্পিত পরিবার গঠন। আজকের এইদিনে এটাই জাতীয় শ্লোগাণ হোক।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মফিজ ভাই ধন্যবাদ আপনাকে
চমৎকার মন্তব্য প্রদানের জন্য।
৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
রাজীব নুর বলেছেন: এখনও লক্ষ লক্ষ দম্পতির কোনো সন্তান নেই।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তার পরেও আমাদের দেশে তুলনামূলকভাকে
জনসংখ্যা বেশী। প্রতি মিনিটে ৯টি শিশুর জন্ম হয়
বাংলাদেশে।
৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার পোষ্টগুলোর মাঝে এটি বেশ ভালো; এরপরও কিছু মৌলিক সমস্যা আছে!
১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যেমন মৌলিক কিছু সমস্যা আছে আপনার মাঝে
তা কি অস্বীকার করা যাবে ?
৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ,মুল্যবান লেখার জন্য। ১৯৪৬/৪৭ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং আমেরিকা চাদ ঘুরে এলো। সেখানে ১৯৫০ সালে অচেতন বাংলায় প্রায় ৪ কোটি মানুষের বসবাস সত্তেও-৭১ এ স্বাধীনতা লাভ করার পরও-আজ ২০১৮ সালে সচেতন বাংলায় প্রায় ১৮ কোটি মানুষ। ফলে ২০৫০ সালে প্রায় ৪০ কোটি লোক বসবাস করবে এই অত্যাধুনিক ডিজিটাল স্বাধীন ধর্মান্ধ বাংলায়।
কেননা এ সমাজ আজো নিজের প্রদিপ জ্বালানোর প্রয়জনের চেয়ে বংশের প্রদিপ জ্বালানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে আছে।
১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সময় গেলে সাধন হবে না
দিন থাকতে দ্বীনের সাধন কেন জানলে না
তুমি কেন জানলে না
সময় গেলে সাধন হবে না
অসময়ে কৃষি কইরে মিছা মিছি খেইটে মরে
গাছ যদি হয় বীজের জোরে ফল ধরে না
তাতে ফল ধরে না,
সময় গেলে সাধন হবে না ।।
৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশী। এটা এখন জাতির জন্য বিপদ।
১২ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জনগণকে জনশক্তিতে পরিণত করতে হবে
তা হলে সমস্যার সমাধান হতে পারে। তবে তা
সুদূর পরাহত !!
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
ঋতো আহমেদ বলেছেন: নূরু সাহেব খুব ভালো একটি পোস্ট দিয়েছেন। ++
আপনার ছেলে/মেয়ে কয়জন