নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক হুমায়ুন আহমেদের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২


বিংশ শতাব্দীর বাঙ্গালি জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তীপরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক হুমায়ুন আহমেদ। আধুনিক বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের পথিকৃৎ হুমায়ু্ন আহমেদ ছিলেন একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক হুমায়ুন আহমেদের প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা দুই শতাধিক। তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বেশ কিছু গ্রন্থ স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত। নন্দিত নরকে, মধ্যাহ্ন, জোছনা জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া ইত্যাদি তাঁর অন্যতম উপন্যাস। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রসমূহ পেয়েছে অসামান্য দর্শক প্রিয়তা। তবে তাঁর টেলিভিশন নাটকগুলি ছিল সর্বাধিক জনপ্রিয়। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্র আগুনের পরশমনি, দুই দুয়ারী, শ্রাবণ মেঘের দিন, উড়ে যায় বকপক্ষী, ঘেঁটুপুত্র কমলা উল্লেখযোগ্য। সংখ্যায় বেশী না হলেও তাঁর রচিত গানগুলিো সবিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করে। সত্তর দশকের শেষভাগে থেকে শুরু করে ২০১২-এ মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দী কারিকর। নন্দিত লেখক হুমায়ুন আহমেদ ২০১২ সালের আজকের দিনে যুক্তরাষ্ট্রের বুলভিল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন। আজ তাঁর ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী। কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক হুমুয়ুন আহমেদের মৃত্যুদিনে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ১৩ই নভেম্বর নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুরে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে জন্মগ্রহণ করেন হুমায়ূন আহমেদ। তাঁর পিতা ফয়জুর রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন তাঁর পিতা একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন এবং তিনি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পিরোজপুর মহকুমার এসডিপিও হিসেবে কর্তব্যরত অবস্থায় শহীদ হন। ছোটকালে হুমায়ূন আহমেদের নাম রাখা হয়েছিল ছিল শামসুর রহমান; ডাকনাম কাজল। তাঁর পিতা নিজের নাম ফয়জুর রহমানের সাথে মিল রেখে ছেলের নাম রাখেন শামসুর রহমান। পরবর্তীতে তিনি নিজেই নাম পরিবর্তন করে ‌হুমায়ূন আহমেদ রাখেন। তাঁর অনুজ মুহম্মদ জাফর ইকবাল দেশের একজন বিজ্ঞান শিক্ষক এবং কথাসাহিত্যিক; সর্বকনিষ্ঠ ভ্রাতা আহসান হাবীব রম্য সাহিত্যিক এবং কার্টুনিস্ট।

হুমায়ুন আহমদের পিতা চাকুরী সূত্রে দেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করেছেন বিধায় তিনি দেশের বিভিন্ন স্কুলে লেখাপড়া করার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি বগুড়া জেলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেন এবং রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে সব গ্রুপে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। ম্যাট্রিক পাশ করার পরে তিনি ঢাকা কলেজে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই বিজ্ঞানে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন। এর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন শাস্ত্রে অধ্যয়ন করেন এবং প্রথম শ্রেণীতে বিএসসি (সম্মান) ও এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। হুমায়ুন আহমেদ মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন এবং ৫৬৪ নং কক্ষে তার ছাত্রজীবন অতিবাহিত করেন। পরে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পলিমার রসায়ন বিষয়ে গবেষণা করে পিএইচডি লাভ করেন। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত থাকা অবস্থায় প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী তোমাদের জন্য ভালোবাসা। ১৯৭৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। লেখালেখিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় একসময় অধ্যাপনা ছেড়ে দেন তিনি৷ শিক্ষক হিসেবে ছাত্রদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন এই অধ্যাপক

সাহিত্যে অসামান্য অবদানের জন্য হুমায়ুন আহমদে ১৯৭৩ সালে লেখক শিবির পুরস্কার, ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার , শিশু একাডেমী পুরস্কার, ১৯৮৭ সালে মাইকেল মধুসুদন পদক, ১৯৮৮ সালে বাচসাস পুরস্কার , ১৯৯০ সালে হুমায়ূন কাদির স্মৃতি পুরস্কার, জয়নুল আবেদীন স্বর্ণপদক, ১৯৯৪ সালে একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (শ্রেষ্ঠ কাহিনী ১৯৯৪, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ১৯৯৪, শ্রেষ্ঠ সংলাপ ১৯৯৪) লাভ করেন। ব্যাক্তিগত জীবনে দুইবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এই কথাসাহিত্যিক। ১৯৭৩ সালে তিনি প্রথমে গুলতেকিন আহমেদের সাথে বিয়ে হয়। এই দম্পতির তিন মেয়ে যথাঃ বিপাশা আহমেদ, নোভা আহমেদ, শীলা আহমেদ এবং ছেলের নাম নুহাশ আহমেদ। অন্য আরেকটি ছেলে অকালে মারা যায়। ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যভাগ থেকে তার কন্যা শীলা আহমেদের বান্ধবী এবং তার বেশ কিছু নাটক-চলচ্চিত্রে অভিনয় করা অভিনেত্রী শাওনের সাথে হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠতা জন্মে। এর ফলে সৃষ্ট পারিবারিক অশান্তির অবসানকল্পে ২০০৫-এ গুলতেকিনের সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয় এবং ঐ বছরই শাওনকে বিয়ে করেন হুমায়ুন আহমেদ। এ ঘরে তাদের তিন ছেলে-মেয়ে জন্মগ্রহণ করে। প্রথম ভূমিষ্ঠ কন্যাটি মারা যায়। ছেলেদের নাম নিষাদ হুমায়ূন ও নিনিত হুমায়ূন।

২০১১-এর সেপ্টেম্বের মাসে সিঙ্গাপুরে ডাক্তারী চিকিৎসার সময় তাঁর আন্ত্রীয় ক্যান্সার ধরা পড়ে। তিনি নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল স্লোয়ান-কেটরিং ক্যান্সার সেন্টারে চিকিৎসা গ্রহণ করেন। দীর্ঘ নয় মাস চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁকে ১২ দফায় কেমোথেরাপি দেওয়া হয়েছিল। এরপর তাকে অস্ত্রপাচার করা হয়। অস্ত্রোপচারের পর তাঁর কিছুটা শারীরিক উন্নতি হলেও, শেষ মুহূর্তে শরীরে অজ্ঞাত ভাইরাস আক্রমণ করায় তাঁর অবস্থা দ্রুত অবনতির দিকে যায়। কৃত্রিমভাবে লাইভ সাপোর্টে রাখার পর ১৯ জুলাই ২০১২ তারিখে স্থানীয় সময় ১১:২০ মিনিটে নিউ ইয়র্কের বেলেভ্যু হসপিটালে পরলোকগমন করেন বাংলা সাহিত্যের এই প্রবাদপুরুষ। মৃত্যুর পর তাঁকে কে নুহাশ পল্লীতে দাফন করা হয়। আজ তাঁর ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী। কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক হুমুয়ুন আহমেদের মৃত্যুদিনে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি দুই শতাধিক গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাস রচনা করেছেন। তাঁর রচনার প্রধান কয়েকটি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে অন্যতম হলো 'গল্প-সমৃদ্ধি'। এছাড়া তিনি অনায়াসে ও বিশ্বাসযোগ্যভাবে অতিবাস্তব ঘটনাবলীর অবতারণা করেন যাকে একরূপ যাদু বাস্তবতা হিসেবে গণ্য করা যায়। তাঁর গল্প ও উপন্যাস সংলাপপ্রধান। তাঁর বর্ণনা পরিমিত এবং সামান্য পরিসরে কয়েকটি মাত্র বাক্যের মাধ্যমে চরিত্র চিত্রণের অদৃষ্টপূর্ব প্রতিভা তাঁর রয়েছে। যদিও সমাজসচেতনতার অভাব নেই তবু লক্ষ্যণীয় যে তাঁর রচনায় রাজনৈতিক প্রণোদনা অনুপস্থিত। সকল রচনাতেই একটি প্রগাঢ় শুভবোধ ক্রিয়াশীল থাকে; ফলে 'নেতিবাচক' চরিত্রও তাঁর লেখনীতে লাভ করে দরদী রূপায়ণ। এ বিষয়ে তিনি মার্কিন লেখক স্টেইনবেক দ্বারা প্রভাবিত। অনেক রচনার মধ্যে তাঁর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং উপলব্ধির প্রচ্ছাপ লক্ষ্য করা যায়। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস মধ্যাহ্ন তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা হিসেবে পরিগণিত। এছাড়া জোছনা ও জননীর গল্প আরেকটি বড় মাপের রচনা, যা কি-না ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ অবলম্বন করে রচিত। তবে সাধারণত তিনি সমসাময়িক ঘটনাবলী নিয়ে লিখতেন।

স্যারের মৃত্যু বার্ষিকীতে শোক প্রকাশ করছি :(

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কাওসার ভাই
চমৎকার মন্তব্য! খুশী হলাম সংযোজনীতে।
ভালো থাকবেন।

২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ইনি আমার বস।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার বসের জন্য
শ্রদ্ধাঞ্জলি !

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সকাল থেকে মনটা খারাপ করে দিলেন তো! খারাপ সংবাদ দেয়া কি এতই জরুরী? উনি আবার কখন পরলোক গমন করলেন? গতকাল বললেন যে ম্যান্ডেলা নেই, আজকে আরেকটি মৃত্যু নিয়ে কথা বলছেন! কি হলো আপনার?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রোবটের মন বলে কোন পদার্থ আছে নাকি !

বাস্তবতা মেনে নেয় মানুষ, রোবটের থাকেনা
কোন অনুভূতি!
হুমায়ূন আহমদ কবে মারা গেলেন তা আপনার
জানার কথা নয়। রোবটদের মেমরী সীমাবদ্ধ!
যেটুকু তাদের সিস্টেমে ঢুকানো হয় তার বাইরের
কিছু তাদের জানতে চাওয়া আহাম্মকি !!

৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

ফেনা বলেছেন: ভাল পোষ্ট এবং প্রিয় লেখকের প্রতি শ্রদ্ধা।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ ফেনা ভাই
প্রিয় লেখককে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য।

৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

কাইকর বলেছেন: সুন্দরভাবে পোস্ট ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ কাইকর মন্তব্যের জন্য!
শুভকামনা রইলো।

৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগার কাইকর বলেছেন, " সুন্দরভাবে পোস্ট । "

-আপনার পোষ্টে যতসব আজগুবি বাংলায় কমেনট হয়; এই কমেন্টটা আমার পছন্দ হয়েছে; আমিও বলতে চাই, " সুন্দরভাবে পোস্ট । "

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুজনে সুজন চিনে
ভ্রমরা চিনে মধু
মাথা মোটা যদু চিনে
চিংড়ি মাছ আর কদু

৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলা ভাষায় হুমায়ুন আহমেদের মতো লেখক না কোনো কালে জন্মেছেন না ভবিষ্যতে কোনো কালে আর জন্মাবেন। হুমায়ুন আহমেদের অকাল মৃত্যুর কারণে বাংলা ভাষা সহ বাংলা সাহিত্য অনুরাগী ও গল্প উপন্যাসের যেই ক্ষতি হয়েছে তা অপূরণীয় ।

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ১৯৪৮-২০১২!!
আমার পছন্দ মিসির আলী। তার সম্পর্কে দুলাইন বলেন তো??



পুনশ্চঃ
নূরু ভাই, আপনাদের হিরো যে গৃহবন্দী হয়ে আছে!!!!
তাকে একবার দেখতেও গেলেন না???:(

আমি বন্দি কারাগারে
আমি বন্দি কারাগারে,
আছি গো মা বিপদে,
বাইরের আলো চোখে পড়েনা মা.... :(

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৮

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: একজন গুণী লেখককে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্মরণ করেছেন বলে প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই। হুমায়ূন আহমেদ অসংখ্য পাঠকের হৃদয় জয় করা প্রিয় লেখক। হয়তো আপনারও প্রিয়। হুমায়ূন আহমেদ স্যার আমার প্রিয় লেখক না হলেও আমি উনার অনেক লেখা খুব পছন্দ করি এবং অবশ্যই লেখক হিসেবে অসাধারণ মানি। মানুষ হিসেবেও তিনি শ্রদ্ধেও।
কিন্তু পোস্টে তথ্য সম্পর্কে আসলে আরও সতর্ক হওয়া দরকার। স্যারের বই তিন শতাধিক। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদের ব্যাপারে যদি আপনার কোন রেফারেন্স থাকে জানানোর অনুরোধ রইলো (উইকি বাদে)। আমি অনেক অনুসন্ধান করেও সঠিক তথ্য পাচ্ছি না। ইংরেজি নিশ্চিত, বাকিগুলো জানি না। শুনেছি রুশ, জাপানিজ, হিন্দি ভাষায় হয়েছে, রেফারেন্স পাইনি। আর বাংলাদেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে কোথাও উনার কোন লেখা পাঠ্য হয় নি। উইকিতে এই তথ্যগুলো ভুল। যদিও আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই স্যারের মিসির আলির কেইস হিস্ট্রিগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগে অধ্যয়ন ও গবেষণার জন্য পাঠ্য হোক।
পরিশেষে আপনাকে আবারও ধন্যবাদ এবং শুভকামনা জানাই।

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শাওন কখনোই শীলা আহমেদের বান্ধবী ছিল না। তাদের স্কুল আলাদা এমন কি ক্লাসও আলাদা। মিডিয়াতে এই কথাটা চালু হয়ে গিয়েছে শাওন, শীলার বান্ধবী ছিল। আসলে তারা নাটকে সহকর্মী ছিল...

১১| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

চাডেরনুর বলেছেন: চাদগাজি বেশি রসালো কমেন্ট করতে গিয়ে নিজেকে খেলো করে তুলল। মনে হয় উনার মাথায় গ্যাস্ট্রিক হয়েছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.