নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
বিংশ শতাব্দির মহানায়ক, সমাজতন্ত্রী বিপ্লবী কিউবান রাজনৈতিক নেতা ফিদেল কাস্ত্রো যিনি আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে একাধারে প্রায় চার যুগ বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। স্নায়ুযুদ্ধ এবং বিশ্বব্যাপী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পুঁজিবাদের জয়জয়কারের মধ্যেও সমাজতান্ত্রিক কিউবাকে টিকিয়ে রেখে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের প্রবাদ পুরুষ হিসেবে পরিচিতি পান তিনি। ১৯৫৩ সালে সশস্ত্র দল নিয়ে মনকাডা আর্মি ব্যারাকে হামলা করেন কাস্ত্রো। মনকাডা হামলায় অভিযুক্ত হিসেবে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ফিদেল যে জবানবন্দি দিয়েছিলেন তার মধ্য দিয়ে কিউবার রাজনৈতিক সংকট এবং তার সমাধানের পথ-নির্দেশ করেন তিনি। তার এ বক্তৃতা আলোড়ন তোলে গোটা কিউবায়, জননায়কে পরিণত হন ফিদেল। বিচারে তার ১৫ বছরের কারাদণ্ড হলেও প্রবল জনমতের কাছে মাথা নত করে দুই বছরের মাথায় তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হন বাতিস্তা। ১৯৫৯ সালে সশস্ত্র বিপ্লবের মধ্য দিয়ে কিউবার মার্কিন সমর্থিত একনায়ক ফুলগেন্সিও বাতিস্তাকে উৎখাত করে যুক্তরাষ্ট্রের নাকের ডগায় একটি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিশ শতকের কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছিলেন ফিদেল কাস্ত্রো। আজ এই মহান নেতার ৯২তম জন্মবার্ষিকী। ১৯২৬ সালের আজকের দিনে কিউবায় জন্ম গ্রহণ করেন ফিদেল কাস্ত্রো। কিউবা বিপ্লবের নেতা সাবেক প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রোর জন্মদিনে আমাদের ফুলেল শুভেচ্ছা। (শিশু বয়সে ফিদেল কাস্ত্রো)
ফিদেল কাস্ত্রো ১৯২৬ সালের ১৩ আগস্ট কিউবার পূর্বাঞ্চলে বিরান জেলায় স্পেনীয় বংশোদ্ভূত এক অসচ্ছল অভিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম ফিদেল আলেসান্দ্রো কাস্ত্রো রুজ। তার পিতা ছিলেন ছোট্ট আখের খামারি।তাই তার শৈশব মোটেও সচ্ছল ছিল না। দরিদ্র শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় ছোট বেলা থেকেই কাজ করেছেন কাস্ত্রো। মাত্র ১৩ বছর বয়সে নিজের বাবার আখের খামারে শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে সংগঠিত করেন এবং একটি ধর্মঘটের ব্যবস্থা করেন। অসচ্ছলতার মাঝে একটি জেসুইট বোর্ডিং স্কুল থেকে আইনের স্নাতক হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষ করেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধূলায়ও ফিদেল ছিলেন তুখোড়। ১৯৪৪ সালে কিউবার সেরা অলরাউন্ডার স্কুল অ্যাথলেট পুরস্কার পান। আইন বিষয়ে ডিগ্রী নেওয়ার পরপরই হাভানায় একজন আইনজীবী হিসেবে পেশা জীবন শুরু করেন ফিদেল। আইন পেশায় দরিদ্র মক্কেলদের পক্ষে লড়ে অল্প সময়ের মধ্যেই সুনাম ও খ্যাতি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে সক্রিয় দলীয় রাজনীতিতে যোগ দেন।
১৯৪৭ সালে নবগঠিত কিউবান পিপলস পার্টিতে যোগ দেন ফিদেল কাস্ত্রো। রাজনীতিতে যোগ দিয়েই তুখোড় বক্তা কাস্ত্রো মার্কিন ব্যবসায়ী শ্রেণী ও সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অবিচার, দারিদ্র, বেকারত্ব ও নিম্ন মজুরীর অভিযোগ নিয়ে লড়াইয়ের আহ্বান জানিয়ে দলের তরুণ সদস্যদের মধ্যে দ্রুত জনপ্রিয়তা লাভ করেন। ১৯৫২ সালে তিনি প্রথমবারের মতো দলীয় কংগ্রেসের সদস্য প্রার্থী হন। নির্বাচনে পিপলস পার্টি যখন বিজয়ের ঠিক দ্বারপ্রান্তে, ঠিক তখনই জাতীয় নির্বাচনের আগে জেনারেল বাতিস্তা সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে কিউবার ক্ষমতা দখল করেন ফলে নির্বাচন বাতিল হয়ে যায়। বিকল্প পথেে বিপ্লবের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্জন করা সম্ভব এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর মাত্র ১২৩ জন নারীপুরুষের একটি সশস্ত্র দল নিয়ে ১৯৫৩ সালে মনকাডা আর্মি ব্যারাকে হামলা করেন ফিদেল। সংঘর্ষে মাত্র ৮ জন নিহত হলেও ফিদেলের দল পরাস্ত হয়। গ্রেফতার হন ফিদেল কাস্ত্রের দল।
মনকাডা আর্মি ব্যারাকে হামলায় 'বিদ্রোহীদের আটক করা মাত্র হত্যা' করার নির্দেশ জারি করেন বাতিস্তা। এই আদেশে ফিদেল কাস্ত্রের প্রায় ৮০ জন সহযোদ্ধাকে হত্যা করা হলেও ফিদেলকে আটককারী লেফট্যানেন্ট বাতিস্তার নির্দেশ উপেক্ষা করে তাকে বেসামরিক কারাগারে পাঠিয়ে দিলে প্রাণে বেঁচে যান তিনি। পরর্তীতে কারাগারে তাকে বিষ খাইয়ে হত্যার চেষ্টা চালানো হয় যার দায়িত্ব ছিল ক্যাপ্টেন পেলেতিয়ারের ওপর। কিন্তু তিনি দায়িত্ব পালন করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বরং তা জনসমক্ষে প্রকাশ করে দেন। এই বিরুদ্ধচারণের জন্য কোর্ট মার্শালে ফাঁসি দেওয়া হয় ক্যাপ্টেন পেলেতিয়ারকে। শেষ পর্যন্ত বিশ্ব জনমতের কথা বিবেচনা করে কাস্ত্রোকে হত্যা না করে বিচারের মুখোমুখি করেন বাতিস্তা। মনকাডা হামলায় অভিযুক্ত হিসেবে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ফিদেল যে জবানবন্দি দিয়েছিলেন তার মধ্য দিয়ে কিউবার রাজনৈতিক সংকট এবং তার সমাধানের পথ-নির্দেশ করেন তিনি। তার এ বক্তৃতা আলোড়ন তোলে গোটা কিউবায়, জননায়কে পরিণত হন ফিদেল। বিচারে তাঁর ১৫ বছরের কারাদণ্ড হলেও প্রবল জনমতের কাছে মাথা নত করে দুই বছরের মাথায় তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হন বাতিস্তা।
জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর বিপ্লবী দল গড়ার লক্ষ্যে মেক্সিকোয় পাড়ি জমান ফিদেল। সেখানে একটি গেরিলা দল গঠন এবং পর্যাপ্ত অস্ত্রশস্ত্র জোগাড়ের পর চে গুয়েভারা, জুয়ান আলমেইডা এবং অন্যান্যদের মিলিয়ে প্রায় ৮০ জনের একটি বিপ্লবী দল নিয়ে ১৯৫৬ সালে কিউবায় ফিরে আসেন ফিদেল। ১৯৫৩ সালের ২৬ জুলাই মনকাডায় সেই হামলার নামানুসারে ফিদেল কাস্ত্রোদের এই গেরিলা দল জুলাই টুয়েন্টি সিক্স মুভমেন্ট হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে। অন্যদিকে জেনারেল বাতিস্তা গেরিলা নিধন অভিযান আরও জোরদার করেন। গেরিলারা সিয়েরা মায়েস্ত্রা পর্বত ছেড়ে একের পর এক শহর দখল করতে থাকে। স্থানীয় জনতা গেরিলাদের অভ্যর্থনা জানায়। ১৯৫৮ সালের মাঝামাঝি বাতিস্তার প্রায় এক হাজার সেনা গেরিলাদের হাতে প্রাণ হারালে যুক্তরাষ্ট্র বিমান, বোমা, জাহাজ ও ট্যাংক পাঠিয়ে গেরিলাদের হটানোর চেষ্টা চালায়। কিন্তু নাপাম বোমার মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেও গেরিলাদের সঙ্গে বাতিস্তা পেরে না ওঠায় তাকে নির্বাচন দেওয়ার পরামর্শ দেয় যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৫৮ সালের মার্চে বাতিস্তা নির্বাচন দিলেও জনগণ সে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে। ৭৫ ভাগ থেকে শুরু করে কোথাও কোথাও ৯৮ ভাগ মানুষই ভোটকেন্দ্রেই যায়নি। ফিদেলের সেনারা চারদিক থেকে রাজধানী হাভানাকে ঘিরে ধরতে শুরু করলে ১৯৫৯ সালের পহেলা জানুয়ারি নববর্ষের দিনে কিউবা ছেড়ে পালান জেনারেল বাতিস্তা।
১৯৫৯ সালের ৯ জানুয়ারি রাজধানী হাভানায় ঢুকে দেশের নিয়ন্ত্রণভার নিয়ে নেয় ফিদেল কাস্ত্রোর গেরিলারা। হাভানা জয়ের পরপরই কিউবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ফিদেল। ১৯৬৫ সালে কমিউনিস্ট পার্টি অফ কিউবার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং কিউবাকে একটি সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে রূপান্তরের কাজ শুরু করেন। ১৯৭৬ সালে কিউবার প্রেসিডেন্ট অফ দ্য কাউন্সিল অফ স্টেটস এবং কাউন্সিল অফ দ্য মিনিস্টারস নির্বাচিত হন তিনি। একইসঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ হিসেবেও দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। কিউবা-বিপ্লবের পর থেকে অর্ধ শতক ধরে পরপর ১০ জন মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাকে হত্যা কিংবা উৎখাতের জন্য লাগাতার চেষ্টা চালিয়ে গেলেও সেসবকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে কিউবার শাসন ক্ষমতায় ছিলেন ফিদেল। অবশেষে ৮১ বছর বয়সে স্বেচ্ছায় কিউবার প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। স্বাস্থ্যগত কারণে ২০০৬ সালের ৩১ জুলাই সাময়িকভাবে ক্ষমতা তুলে দেন ছোট ভাই রাউল কাস্ত্রোর হাতে৷ এরপর নির্জনে চলে তাঁর চিকিৎসা ৷পরবর্তীতে এই স্বাস্থ্যের কারণেই দুই বছর পর স্থায়ীভাবে ক্ষমতা দিয়ে দেন ছোট ভাইকে ৷এর পর থেকে কাস্ত্রোর স্বাস্থ্যগত অবস্থা নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছে। যোগাযোগের সামাজিক মাধ্যমে খবর রটে, ফিদেল কাস্ত্রো মৃত্যুশয্যায়। তিনি মারা গেছেন বলেও গুঞ্জন ওঠে। গুঞ্জনক অসত্য প্রমান করে তিনি জনসমক্ষে আসেন ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে যখন তিনি রাজধানী হাভানায় একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করছিলেন। দ্বিতীয়বার ভেনেজুয়েলার একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য চলতি বছরের এপ্রিলে পুনরায় জনসমক্ষে আসেন। সে বার ১৪ মাস পরে তাঁকে প্রকাশ্য দেখা গিয়েছিল। ২০ জুলাই নিজ নিজ দেশে পররাষ্ট্রের দূতাবাস খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবা, এমন এক সময়ে তিনি আবারও জনসমক্ষে এলেন। গত জুলাই মাসে নিজের বাসভবনের সামনে পনির কারখানা পরিদর্শনের জন্য পুনরায় জনসমক্ষে হাজির হয়েছেন কিউবার বিপ্লবের নেতা তথা প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো। স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দুই বার গণমাধ্যমের সামনে আসার দৃষ্টান্ত তার নেই। কিউবা ও যুক্তরাষ্ট্র সমঝোতায় আসার পর তিনি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম গ্রানমায় লিখেছিলেনযুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে আমি কখনও আস্থা রাখি না। কিন্তু তাই বলে এটাও নয় যে আমি সংঘাতের শান্তিকামী সমাধানে বিশ্বাসী নই
২০১৬ সালের ২৫ নভেম্বর (৯০ বছর) হাভানা,কিউবায় মৃত্যুবরণ করেন লৌহ মানব ফিদেল কাস্ত্রো। শুধু সমাজতন্ত্রের অনুসারী নয়, বিশ্বব্যাপী নানা মত ও পথের বিপুল সংখ্যক মানুষের কাছে প্রায় পৌরাণিক এক চরিত্রে পরিণত হওয়া ফিদেল কাস্ত্রোর ৯২তম জন্মবার্ষিকী আজ। কিউবা বিপ্লবের নেতা সাবেক প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রোর জন্মদিনে আমাদের ফুলেল শুভেচ্ছা।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ সৌরভ ভাই
লেখাটি প্রিয়তে নেবার জন্য।
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ফদেলের ছবিগুলো অমন
মরা মার্কা দিয়েছেন ক্যান??
বেছে কুছে এর পরে
তাগড়া মার্কা ছবি দ্যান।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রতিক্রিয়া দারুন হয়েছে !!
লৌহ মানব বলে কথা ।
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
রাকু হাসান বলেছেন:
আজ জনপ্রিয় নন্দিত চল্লচিত্রকার তারেক মাসুদের ৭ম মৃত্যু বার্ষিকী একটি পোস্ট হলে উনাকে নিয়ে মন্দ হত
১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রাকু হাসান ভাই
আপনার অনুরোধ রাখার চেষ্টা করবো!
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ফিদেল আসলেই হিরো। অমন একটা সিংহ আমাদের চাই...
পুনশ্চঃ
আমারে চিনতে পারেন ক্যান???
প্যাঁচা আর চন্দ্রাবতী তো আপনাকে দিয়ে দিয়েছি!!!
১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে প্রতিক্রিয়া
একটু একটু চিনতে পারছি মনে হয়!!
নতুন বোতলে পুরান মাল !!
শুভকামনা,
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১
বিজন রয় বলেছেন: ৯২তম জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা
১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ বিজন'দা
মন্তব্য প্রদানের জন্য।
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট লিডার।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রাজীব ভাই
লেট বাট নট লিষ্ট
last but not least
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: নূর ভাই , পোস্ট প্রিয়তে নিলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে