নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
গণতন্ত্রের মানসপুত্র, উপমহাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। উপমহাদেশের যে কয়জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব স্মরণীয়-বরণীয় হয়ে আছেন, তাদের মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী অন্যতম। তি্নি ছিলেন একাধারে প্রতিভাবান রাজনৈতিক সংগঠক, আইনজ্ঞ, বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভা ও গণপরিষদের সদস্য, অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রীসহ তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। যুক্তফ্রন্ট গঠনের মূলনেতাদের মধ্যে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী অন্যতম। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন, তাই সুধী সমাজ কর্তৃক ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ বলে আখ্যায়িত হন। যদিও তাকে যথাযোগ্য মর্যদা দেওয়া হয়নি। অনেকে তাকে সুবিধাবাদী বলে আখ্যায়িত করেন। তাদের মতে শেরে বাংলার তুলনায় সোহরাওয়ার্দী সাহেবের দেশপ্রেম অনেক কম ছিল। তিনি পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী হয়েও বাংলার জন্য কিছু করেন নি। শুধু তাই নয়, শেরে বাংলাকে নিয়ে অনেক কিংবদন্তী প্রচলিত থাকলেও সোহরাওয়ার্দীকে নিয়ে তেমন কিছু শুনিনি কখনো। বাংলাদেশেরর ইতিহাসে সোহরাওয়ার্দীকে যোগ্য মর্যাদা দেয়া হয় নি মুলত দুটো কারনে। প্রথমতঃ কারন, জাতির জনক শেখ মুজিবর রহমানের গুরু ছিলেন। তাই শেখ মুজিব বিরুধীরা শেখ মুজিব এর বিষোদগার করতে গিয়ে সোহরাওয়ার্দীকেও খাটো করেন। আর দ্বিতীয় কারনঃ তিনি পশ্চিম বাংলার লোক ছিলেন। এই জন্য ভারত বিদ্বেষীরা সোহরাওয়ার্দীর অবদানকেও স্বীকার করতে চায় না। অথচ বাংলার মানুষের অনেক ঋণ সোহরাওয়ার্দীর কাছে। জিন্নাহর ঘোষিত ডাইরেক্ট একশনের ফলে এবং ৪৭ এ দেশভাগের সময় উদ্ভুৎ দাঙ্গায় সোহরাওয়ার্দী নিজের জীবন বিপন্ন করে দাঙ্গা থামানোর চেষ্টা করেছেন। ক্ষতিগ্রস্ত লোকেদের সেবা করতে করতে গিয়ে পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন। গণতন্ত্রের মাসনসপুত্র খ্যাত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ১২৬তম জন্মবার্ষিকী আজ। ১৮৯২ সালের আজকের দিনি তিনি ভারতের মেদিনীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। গণতন্ত্রের মাসনসপুত্র হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দীর জন্মবার্ষিকীতে তাকে স্মরণ করছি ফুলেল শুভেচ্ছা ও গভীর শ্রদ্ধায়।
হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী ১৮৯২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর বর্তমান পশ্চিম বঙ্গের (ভারত) মেদিনীপুরের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম স্যার জাহিদ সেহরাওয়ার্দী। স্যার জাহিদ সোহরাওয়ার্দি কলকাতা হাইকোর্টের একজন খ্যাতনামা বিচারক ছিলেন। হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী ছিলেন বিচারপতি স্যার জাহিদ সেহরাওয়ার্দির কনিষ্ঠ সন্তান। হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দীর পরিবারের সদস্যবর্গ তৎকালীন ভারতবর্ষের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের প্রথা অনুসারে উর্দু ভাষা ব্যবহার করতেন। কিন্তু সোহরাওয়ার্দি নিজ উদ্যোগে বাংলা ভাষা শিখেন এবং বাংলার চর্চা করেন। কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসায় শিক্ষাজীবন শুরু করার পর যোগ দেন সেইন্ট জ্যাভিয়ার্স কলেজে। সেখান থেকে বিজ্ঞান বিষয়ে তিনি স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। এরপর তিনি তার মায়ের অনুরোধে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হতে আরবি ভাষা এবং সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯১৩ সালে তিঁনি যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি বিজ্ঞান বিষয়ে সম্মান সহ স্নাতক অর্জন করেন।এছাড়া এখানে তিনি আইন বিষয়েও পড়াশোনা করেন এবং বিসিএল ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯১৮ সালে গ্রে'স ইন হতে বার এট ল ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর ১৯২১ সালে কলকাতায় ফিরে এসে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। ১৯২০ সালে তিনি বেগম নেয়াজ ফাতেমা কে বিয়ে করেন। বেগম নেয়াজ ফাতেমা ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী স্যার আবদুর রহিমের কন্যা।
তার বর্নাঢ্য রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ১৯২৪ সালে। প্রথমে তিনি যোগ দেন চিত্তরঞ্জন দাসের স্বরাজ পার্টিতে। এ বছরেই তিনি কলিকাতা পৌরসভার ডেপুটি মেয়ের নির্বাচিত হন। পৌরসভার মেয়র ছিলেন চিত্তরঞ্জন দাস। ১৯২৭ সালে স্বরাজ পার্টি থেকে পদত্যাগ করে ১৯৩৬ সালের শুরুর দিতে তিনি ইণ্ডিপেণ্ড্যাণ্ট মুসলিম পার্টি গঠন করেন এবং এবছরের শেষের দিকে এই দলটি বাংলা প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সাথে একীভূত হয়। তিনি এই দলের সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হন। এর পরে ১৯৪৩ সালে তিনি খাজা নাজিমুদ্দিনের মন্ত্রী সভায় যোগ দেন। খাজা নাজিমুদ্দিনের মন্ত্রী সভায় তিনি শ্রম, পৌর সরবরাহ মন্ত্রণালয়ের দ্বায়িত্ব পালন করেন। ১৯৪৬ সালে বাংলার মূখ্যমন্ত্রী হিসেবে পাকিস্তান আন্দোলনে তিনি ব্যাপক সমর্থন প্রদান করেন।পূর্ব বাংলার মূখ্যমন্ত্রী হিসেবে ১৯৪৬ সালে তিনি পাকিস্তান আন্দোলনের প্রতি তার সমর্থন এবং সহযোগিতা প্রদান করেন। স্বাধীন ভারতবর্ষের ব্যাপারে কেবিনেট মিশন প্ল্যানের বিরুদ্ধে জিন্নাহ ১৯৪৬ সালের আগস্ট ১৬ তারিখে প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবসের ডাক দেন।বাংলায় সোহরাওয়ার্দির প্ররোচনায় এই দিন সরকারী ছুটি ঘোষণা করা হয়। ১৯৪৭ সালে তিনি বাংলার মূখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে যান। উল্লেখ্য যে সোহরাওয়ার্দি ৪৭ এর দেশভাগের সাথে সাথে পাকিস্তানে চলে যাননি। পদত্যাগের পর তিনি সাথে সাথে পাকিস্তান না গিয়ে কলকাতায় থেকে যান। তবে ১৯৪৯ সালে তৎকালীন ভারত সরকার তার উপর ক্রমবর্ধমান করের বোঝা চাপালে তিনি ভারত ত্যাগ করে পাকিস্তান চলে যেতে বাধ্য হন। ১৯৪৭ এর আগস্টে পাকিস্তানের স্বাধীনতার পরে মুসলিম লীগের রক্ষনশীল নেতারা খাজা নাজিমুদ্দিনের নেতৃত্বে শক্তিশালী হয়ে উঠেন এবং খাজা নাজিমুদ্দিন জিন্নাহর পরোক্ষ সমর্থনে মুসলিম লীগের সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচিত হন।খাজা নাজিমুদ্দিন পূর্ববাংলার মূখ্যমন্ত্রী হবার পর বেশ কয়েকবার সোহরাওয়ার্দিকে "ভারতীয় এজেন্ট" এবং "পাকিস্তানের শত্রু" হিসেবে অভিহিত করেন। এর পরে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেমের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের একাংশের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলীর কেএম দাস লেনের রোজ গার্ডেনে 'পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ' প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে ধর্মনিরপেক্ষতার চর্চা এবং অসামপ্রদায়িক চেতনা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংগঠনটির নাম থেকে পরে 'মুসলিম' শব্দটি বাদ দেওয়া হয়।প্রতিষ্ঠালগ্নে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সভাপতি হন আবদুল হামিদ খান ভাসানী, সহ-সভাপতি হন আতাউর রহমান খান, শাখাওয়াত হোসেন ও আলী আহমদ। টাঙ্গাইলের শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক এবং শেখ মুজিবুর রহমান, খন্দকার মোশতাক আহমদ ও এ কে রফিকুল হোসেনকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
১৯৫৩ সালে তিনি একে ফজলুল হক এবং মাওলানা ভাসানীর সাথে একত্রে যুক্তফ্রন্ট গঠন করেন। ১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর কৃষক শ্রমিক পার্টি, পাকিস্তান গণতন্ত্রী দল ও পাকিস্তান খেলাফত পার্টির সঙ্গে মিলে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে। এই যুক্তফ্রন্টের নেতা ছিলেন ১) মওলানা ভাসানী, ২) একে ফজলুল হক ও ৩) হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। ১৯৫৪ সালের মার্চের আট থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তান পরিষদের নির্বাচনে ২৩৭টি মুসলিম আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্ট ২২৩টি আসন পায়। এরমধ্যে ১৪৩টি পেয়েছিল আওয়ামী মুসলিম লীগ।১৯৫৫ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগ 'মুসলিম' শব্দটি বর্জন করে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। এরপর মোহাম্মদ আলী বগুড়ার মন্ত্রীসভায় সোহরাওয়ার্দি আইনমন্ত্রী নিযুক্ত হন। তিনি ডিসেম্বর ২০, ১৯৫৪ হতে আগস্ট , ১৯৫৫ পর্যন্ত এ পদে ছিলেন। আগস্ট ১১ , ১৯৫৫ হতে সেপ্টেম্বর ১, ১৯৫৬ পর্যন্ত তিনি পাকিস্তান আইনসভায় বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান প্রনয়ণে তার ভূমিকা উলেখযোগ্য। এছাড়া তিনি সেপ্টেম্বর ১২, ১৯৫৬ থেকে অক্টোবার ১১, ১৯৫৭ পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৫৬ সালে চৌধুরি মোহাম্মদ আলির পদত্যাগের পর তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন। পররাষ্ট্র বিষয়ে পাকিস্তানের যুক্তরাষ্ট্রপন্থী মনোভাবের ব্যাপারে তাকে অগ্রদূত হিসেবে অভিহিত করা হয়। ১৯৫৬ সালে সংখ্যা-সাম্যের ভিত্তিতে একটি শাসনতন্ত্র গৃহীত হয়। কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের ১৩ জন এমএনএ থাকা সত্ত্বেও রিপাকলিকান পার্টির সহযোগিতায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী প্রধানমন্ত্রী হন। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যেকার অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণে তিনি পদক্ষেপ নেন। কিন্তু তার এই পদক্ষেপ ব্যাপক রাজনৈতিক বিরোধিতার জন্ম দেয়। পূর্ব পাকিস্তানের মতো পশ্চিম পাকিস্তানেও এক ইউনিট ধারণা প্রচলনের তার চেষ্টা পশ্চিম পাকিস্তানী রাজনীতিবিদদের কারণে নস্যাৎ হয়ে যায়। এরপর ১৯৫৮ সালে ইস্কান্দার মীর্জা পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারী করেন। আগস্ট ,১৯৫৯ হতে ইলেক্টিভ বডি ডিসকুয়ালিফিকেশান অর্ডার অনুসারে তাকে পাকিস্তানের রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। পাকিস্তান নিরাপত্তা আইনে রাস্ট্রবিরোধী কাজের অপরাধ দেখিয়ে তাকে ১৯৬২ সালের ৩০ জানুয়ারি তাঁকে গ্রেফতার করা হয় এবং করাচি সেন্ট্রাল জেলে অন্তরীণ করা হয়।
১৯৬২ সালের ১৯ আগস্ট তিনি মুক্তি পেয়ে অক্টোবরে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনের উদ্দেশ্যে ন্যাশনাল ডেমোক্রাটিক ফ্রন্ট (এন ডি এফ) গঠন করেন। এর পর তিনি শারীরিক অসুস্থ্যতায় ভুগতে থাকেন। স্বাস্থ্যগত কারণে ১৯৬৩ সালে দেশের বাইরে যান এবং লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থানকালে ৫ ডিসেম্বর, ৭১বছর বয়সে তিঁনি মারা যান। তার মৃত্যু অনেকের কাছে এখনো রহস্যাবৃত। গনতন্ত্রের এই মানসপুত্রের ১২৬তম জন্মবার্ষিকী আজ। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মদিবসে বিশ্বের সকল বাংলা ভাষা-ভাষীর পক্ষ থেকে তাঁকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]
২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি জানি এবং বুঝি এই রকম একটা পোষ্ট তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। ধইয্য লাগে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। প্রতিদিন আমাদের এরকম পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
ভাইয়ু বলেছেন: আচ্ছা তার নামের আগে শহীদ কি হিসেবে লাগানো হয় জানলে দয়া করে জানাবেন...
৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: শহীদ সাহেব আমার পছন্দের নেতা। ৪৭এর দাঙ্গায় তার মানবতাবোধ দেখলে শ্রদ্ধায় মাথা অবনত হয়ে যায়। আহা! এমন নেতাই তো চাই.....
@ চাঁদগাজীবলেছেন:আওয়ামী লীগকে বিপথগামী করার বরপুত্র।
এই থার্ডক্লাশ কানাবগী কাউকে সন্মান দিতে জানে?
বালের রাজনীতিবিদ সে.... মুক্তিযোদ্ধা ট্যাগধারী না হলে বাঁশ ডলা দিতাম।
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
লায়নহার্ট বলেছেন: {আমার কাছে ওনার উপরে একটা বই আছে, বইটা খুব একটা সুবিধার না}
৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
সনেট কবি বলেছেন: প্রতিদিন আমাদের এরকম পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: মাওলানা ভাসানী আর এ.কে. ফজলুল হককে তিনি ঠিকভাবে সহযোগিতা করেননি। করলে ইতিহাস অন্যরকম হতে পারতো। তবে অত্যান্ত মেধাবী একজন মানুষ ছিলেন তিনি। জন্মদিনে তার জন্য শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইল।
৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: উনি বাংলাদেশের অঞ্চলে জন্ম না নেয়াতে সেভাবে মূল্যায়ণ করা হয় না। তাছাড়া উনি মারা যান বাংলাদেশ হওয়ার আগেই...
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আওয়ামী লীগকে বিপথগামী করার বরপুত্র।