নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
প্রখ্যাত ঐতিহাসিক, ছন্দাসিক এবং রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ প্রবোধচন্দ্র সেন। বাংলা ছন্দের নিপুণ বিশ্লেষণে, বাংলা ছন্দের ইতিহাস রচনায়, রবীন্দ্রনাথ ও অন্য প্রধান কবিদের ছন্দ বিশ্লেষণে, অন্য ছন্দসিকদের ছন্দ আলোচনার বিচারে, বাংলা ছন্দের ব্যাকরণ ও পরিভাষা নির্মিতিতে অসাধারণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় প্রদান করেন প্রবোধচন্দ্র সেন। জীবনের একটা বৃহৎ সময় তিনি ছন্দ-বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বিতর্ক-আলোচনা শেষে বাংলা ছন্দের তিন রীতির নামকরণ করেন মিশ্রবৃত্ত, কলাবৃত্ত ও দলবৃত্ত। ছন্দচর্চা ও ইতিহাসচর্চার সঙ্গে রবীন্দ্রচর্চা প্রবোধচন্দ্র সেনের আরেক সাধনা। ১৯২২ সালে কলেজে পড়ার সময়ে তিনি ‘বাংলাছন্দ’ শীর্ষক একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ লেখেন, যা সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত-এর প্রশংসা ও সম্মতি লাভ করে ধারাবাহিকভাবে প্রবাসী পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। প্রবোধচন্দ্র সেনের ছন্দবিষয়ক এ প্রবন্ধ পড়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং ‘ছান্দসিক’ বলে অভিহিত করেন। পরে এ বিষয়ে প্রবোধচন্দ্র চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, মোহিতলাল মজুমদার, কুমুদরঞ্জন মল্লিক, কালিদাস রায়, যতীন্দ্রপ্রসাদ ভট্টাচার্য, কাজী নজরুল ইসলাম প্রমুখের স্বীকৃতি লাভ করেন। বাংলা সাহিত্যে ছন্দবিশেষজ্ঞরূপে পরিচিত প্রবোধচন্দ্র সেন প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতির ছাত্র ছিলেন। বাংলা তথা ভারতবর্ষের ইতিহাস নিয়ে তাঁর আগ্রহের মূলে ছিল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় প্রচারিত স্বদেশপ্রীতি এবং বঙ্গভঙ্গ বিরোধী ‘স্বদেশী আন্দোলন’। রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে তিনি বহু প্রবন্ধ ও গ্রন্থ রচনা করেন। তার মধ্যে ১। রবীন্দ্র দৃষ্টিতে অশোক (১৯৫১), ২। রবীন্দ্র দৃষ্টিতে কালিদাস (১৯৬১) এবং ৩। ভারতপথিক রবীন্দ্রনাথ (১৯৬২) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া রয়েছে তাঁর ১। রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাচিন্তা (১৯৬১), ২। ইচ্ছামন্ত্রের দীক্ষাগুরু রবীন্দ্রনাথ (১৯৭৮) এবং সম্পাদিত গ্রন্থ ৩। রবীন্দ্রনাথ (১৯৬২)। রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাচিন্তা গ্রন্থটি প্রবোধচন্দ্র সেনের রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাবিষয়ক আলোচনায় একটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য অবদান। আজ বাংলা ছন্দের বিশ্লেষক, ঐতিহাসিক প্রবোধচন্দ্র সেনের ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৮৬ সালের আজকের দিনে তিনি ভারতের শান্তিনিকেতনে মৃত্যুবরণ করেন। রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ প্রবোধচন্দ্র সেনের মৃত্যুদিন আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।
ছন্দবিশারদ, রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ প্রবোধচন্দ্র সেন ১৯১৭ সালের ২৭ এপ্রিল কুমিল্লার মনিয়ন্দ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর আদিনিবাস ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইলের চুন্টা গ্রামে। প্রবোধ সেনের পিতা হরদাস সেন এবং মাতা স্বর্ণময়ী সেন। কুমিল্লার গিরিধারী পাঠশালায় তার লেখাপড়ায় হাতে খড়ি অতপর ইউসুফ হাই ইংলিশ স্কুলে প্রাথমিক লেখাপড়া করেন। ১৯১৫ সালে কুমিল্লা জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক, ১৯২০ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে আইএ, ১৯২৪ সালে সিলেটের মুরারিচাঁদ কলেজ থেকে ইতিহাসে অনার্সসহ বিএ এবং ১৯২৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। এমএ পাশ করার পর তিনি প্রাচীন বাংলার ইতিহাস নিয়ে গবেষণা আরম্ভ করেন প্রথমে ঐতিহাসিক রামকৃষ্ণ গোপাল ভান্ডারকর এবং পরে হেমচন্দ্র রায়চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে। ছাত্রাবস্থায় প্রবোধচন্দ্র সেন বিপ্লব-প্রয়াসী অনুশীলন সমিতির সদস্য ছিলেন। রাজদ্রোহী সন্দেহে তিনি ১৯১৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক গ্রেফতার ও কারারুদ্ধ হন। ১৯১৮ সালে প্রথম মহাযুদ্ধ শেষ হলে অন্যান্য তরুণ কারাবন্দীর সঙ্গে তিনি মুক্তি পান। এ সময় কুমিল্লায় ‘ন্যাশনাল স্কুল’ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তিনি বিনাবেতনে এ প্রতিষ্ঠানে ছাত্র স্বেচ্ছাসেবকরূপে চার বছর কাজ করেন। কর্মজীবনে তাঁর কর্মজীবনের শুরুতে ১৯৩২ সাল থেকে ১৯৪২ সাল পর্যন্ত খুলনার দৌলতপুর হিন্দু একাডেমীতে (বর্তমান দৌলতপুর কলেজে) ইতিহাস ও বাংলা সাহিত্যের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হন। ১৯৪২ সালে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আহবানে তিনি বিশ্বভারতী বিদ্যাভবনে রবীন্দ্র-অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। ১৯৫১ সালে বিশ্বভারতী কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হলে দশ বছরের জন্য (১৯৫২-৬২) প্রবোধচন্দ্র সেন বাংলা বিভাগের প্রধান হন। পরবর্তীতে রবীন্দ্রজন্মশতবার্ষিক উৎসবকালে পুনর্গঠিত রবীন্দ্রভবনের প্রথম রবীন্দ্র-অধ্যাপক ও অধ্যক্ষ (১৯৬২-৬৫) পদ লাভ করেন। ১৯৬৫ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করলে তাঁকে বিশ্বভারতীর প্রফেসর ইমেরিটাস করা হয়।
ছন্দ নিয়ে উৎসাহ ও ঔৎসুক্য ছিল প্রবোধচন্দ্র সেনের। দীর্ঘ চৌষট্টি বছর প্রবোধচন্দ্র সেন ছন্দ-চর্চায় নিবিষ্ট ছিলেন এবং বাংলা ছন্দের আদ্যন্ত ইতিহাস বিজ্ঞানসম্মতরূপে রচনা করেন। বার বার তাঁকে বাংলা ছন্দের পরিভাষা পরিবর্তন করতে দেখা যায়। এর কারণ, তিনি বাংলা ছন্দের তিনটি রীতির অন্তর্নিহিত বৈশিষ্ট্যকে চূড়ান্তভাবে ধরে দিতে চেয়েছেন। বাংলা ছন্দ বিষয়ক তাঁর গ্রন্থগুলির মধ্যে ১। বাংলা ছন্দে রবীন্দ্রনাথের দান (১৯৩১), ২। ছন্দোগুরু রবীন্দ্রনাথ (১৯৪৫), ৩। ছন্দ পরিক্রমা (১৯৬৫), ৪। ছন্দ-জিজ্ঞাসা (১৯৭৩), ৫। বাংলা ছন্দচিন্তার ক্রমবিকাশ (১৯৭৮), ৬। ছন্দ সোপান (১৯৮০), ৭। আধুনিক বাংলা ছন্দ-সাহিত্য (১৯৮০), ৮। বাংলা ছন্দে রূপকার রবীন্দ্রনাথ (১৯৮১), ৯। নূতন ছন্দ পরিক্রমা (১৯৮৫) প্রধান। বাংলা সাহিত্যে ছন্দবিশেষজ্ঞরূপে পরিচিত প্রবোধচন্দ্র সেন প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতির ছাত্র ছিলেন। বাংলার ইতিহাস সাধনা (১৯৯২) গ্রন্থটি তাঁর ইতিহাস রচনার ইতিহাস (হিস্টরিয়োগ্রাফি) হিসেবে বিশেষ মূল্যবান বিবেচিত হয়েছে। তাঁর অপর তিনটি গ্রন্থ ১। বাংলায় হিন্দু রাজত্বের শেষ যুগ (১৯৩০), ২। ধর্মবিজয়ী অশোক (১৯৪৭), ৩। ধম্মপদ-পরিচয় (১৯৫৩) এ বিষয়ে তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদান। তাঁর গভীর আকর্ষণ ছিল সম্রাট অশোক ও বৌদ্ধধর্মের প্রতি। শেষোক্ত গ্রন্থ দুটি এর প্রমাণ। প্রথম জীবনে তাঁকে বৈদিক ধর্মের প্রতি আগ্রহী দেখা গেলেও পরে তিনি বৌদ্ধধর্মে আস্থাশীল হয়ে ওঠেন। প্রাচীন ভারতের সাহিত্য ও সংস্কৃতি নিয়ে রচিত দুটি গ্রন্থ রামায়ণ ও ভারত সংস্কৃতি (১৯৬২), ভারতাত্মা কবি কালিদাস (১৯৭৩) বাংলা সাহিত্যের মূল্যবান সম্পদ বলে বিবেচিত হতে পারে। প্রবোধচন্দ্র সেনের ঐতিহাসিক তথ্যানুসন্ধানের ফলেই ভারতবর্ষের জাতীয়সঙ্গীত ‘জনগণমন’ গানটি সম্বন্ধে প্রচলিত ভ্রান্তির নিরসন হয়েছে। এ প্রসঙ্গে তাঁর ভারতবর্ষের জাতীয় সঙ্গীত (১৯৪৯) ও Indian’s National Anthem (১৯৪৯) গ্রন্থ দুটির কথা উলেখ করা যায়।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বিভিন্ন সময়ে অনেকগুলি পুরস্কার লাভ করেন প্রবোধচন্দ্র সেন। যথাঃ ১। প্রফুলস্মৃতি পুরস্কার (১৯৬৯), ২। বঙ্কিমস্মৃতি পুরস্কার (১৯৭৫), ৩। কেশবচন্দ্র গুপ্ত স্মৃতি পুরস্কার (১৯৭৮), ৪। ‘দেশিকোত্তম’ উপাধি (১৯৮০), ৫। কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রদত্ত ডিলিট. (১৯৮৩), ৬। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় কৃর্তক প্রদত্ত ডিলিট. (১৯৮৩) এবং ৭। এশিয়াটিক সোসাইটির পক্ষ থেকে মরণোত্তর রবীন্দ্রশতবার্ষিকী স্মারক পদক (১৯৮৭) উল্লেখযোগ্য। প্রবোধচন্দ্র সেন মৃত্যুর অব্যবহিত পূর্বে একটি ‘ইচ্ছাপত্র’ লেখেন, যাতে তাঁর বিশ্বাসের কথা ব্যক্ত হয়েছে। তিনি কেবল প্রচলিত ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করেছেন তাই নয়, প্রচলিত সামাজিক আচারের প্রতিও তিনি তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করেন। তিনি তাঁর মৃত্যুতে শ্রাদ্ধ, উপাসনা, প্রার্থনা, স্মরণসভা এবং তাঁর জন্ম ও মৃত্যু দিবস পালন না করতে নির্দেশ দেন। তবে উল্লিখিত পত্রে তিনি তাঁর শ্মশানযাত্রায় ধর্মীয় গানের পরিবর্তে ‘ও আমার দেশের মাটি তোমার ’পরে ঠেকাই মাথা’র মতো দেশাত্মবোধক গান গাওয়া এবং ললাটে চন্দনের পরিবর্তে দেশের মাটি লেপে দেওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি তাঁর বৃহৎ গ্রন্থাগার এবং স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্ব সন্তানদের ওপর দিয়ে তাঁর আবাসভূমি বিশ্বভারতীকে দান করেন।
উনিশ শতকের যুক্তিবাদ, মানবতাবাদ এবং বাংলার সাংস্কৃতিক চেতনার ধারক প্রবোধচন্দ্র সেন ১৯৮৬ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ভারতের শান্তিনিকেতনে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৬৯ বছর। আজ এ্ই মনীষীর ৩২তম মৃত্যুবাষিকী। ছন্দাসিক ও রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ প্রবোধচন্দ্র সেনের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ মামুন ভাই,
প্রখ্যাত ঐতিহাসিক, ছন্দবিশারদ ও
রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ প্রবোধচন্দ্র সেনের
মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
এই মহান মনীষীর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ দাদা
খুব ভালো লাগলো আপনার
মন্তব্য। সাথে থাকবেন আগামীতে
সেই প্রত্যাশায়।
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: প্রবোধ চন্দ্র সেনের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। আর পোস্টদাতা নুরু ভাইকেও ধন্যবাদ তাকে মনে করে লেখার জন্য।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হাসিব ভাই
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ উৎসাহ দেবার জন্য।
এরুপ শত শত মনিষী আছেন আমাদের আমরা কি
তাতের খবর রাখি ?
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
প্রামানিক বলেছেন: প্রবোধচন্দ্র সেনের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই
ভালো থাকবেন।
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
নজসু বলেছেন: শ্রদ্ধা।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্য্যবাদ
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
বাকপ্রবাস বলেছেন: শ্রদ্ধা রইল হে মহান ছান্দসিক কবি
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার জন্য শুভেচ্ছা
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
রাজীব নুর বলেছেন: এই লেখকের কোনো বই পড়ি নাই!!!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সময় ফুরিয়ে যায়নি,
পড়ে নিবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: কবির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।