নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাঙালি জাতির গৌরব শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের ১৪৫তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩


উপমহাদেশে যে কয়জন গুণী রাজনীতিবিদ ও জননেতার জন্ম, তাদের অন্যতম বাঙালি জাতির গৌরব উজ্জ্বল নক্ষত্র আবুল কাশেম ফজলূল হক। এক কথায় শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক শুধু একটি নাম নয়, তিনি একটি ইতিহাস। তিনি ছিলেন কৃষকদের প্রিয় ‘হক সাহেব’। তার মহতি কর্ম ও অবদানের কারণে, তিনি বাংলার কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে স্মরণীয় হয়ে আছেন। শেরে বাংলা আমৃত্যু ছিলেন শোষিত ও বঞ্চিত জনগণের অতি আপনজন। একমাত্র প্রেসিডেন্টের পদটি ছাড়া সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদ ছিল না, যা তিনি কোনো এক সময় অলঙ্কৃত করেননি। তার মহান ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক দর্শন তাকে অল্প সময়ে করে তোলে রাজনৈতিক অঙ্গনে সুপ্রতিষ্ঠিত। বাঙালি মুসলমানদের মাঝে শিক্ষা বিস্তারে ছিলো তার অসামান্য অবদান। শিক্ষার প্রকৃত আলো জ্বেলে ও প্রজাস্বত্ব আইন প্রণয়নের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মাঝে ফুটিয়ে ছিলেন উজ্জ্বল হাসি। বিশেষ করে বাংলার মুসলমান যখন অশিক্ষা, দারিদ্র ও হতাশায় ভুগছে তখন তিনিই নিরলস প্রয়াস চালিয়ে এই অধঃপতিত জাতিকে উদ্ধার করেন। তার কর্মময় জীবনে তিনি শিক্ষা বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। দেশের প্রবাহমান বিভিন্ন ঘটনা থেকে ফজলুল হক উপলব্ধি করেছিলেন, শিক্ষা ছাড়া দারিদ্র দূরীকরণ ও অধিকারবোধ এবং স্বাধীন চেতনা ফিরিয়ে আনা অসম্ভব। তাই শিক্ষা বিস্তারকে তিনি তার রাজনৈতিক জীবনের প্রথম কর্ম উদ্যোগ হিসেবে গ্রহণ করেন। শিক্ষা বিস্তারে শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের ভূমিকা অনন্য। কলকাতার ও দেশে তিনি অনেক স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়দ প্রতিষ্ঠা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ফজলুল হক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৪০ সালে শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের প্রচেষ্টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল প্রতিষ্ঠিত হয়। একই বছরে তার প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হয় মুন্সিগঞ্জে প্রতিষ্ঠা হয় হরগঙ্গা কলেজ। তার নিজ গ্রামে ও একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। পাশাপাশি এখানে মাদ্রাসা ও হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। শিক্ষা প্রসারের জন্য এ. কে. ফজলুল হকের অবদান বাঙালি জাতি চিরদিন গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। এক নামে বিখ্যাত জননেতা ‘শেরেবাংলা’ আবুল কাশেম ফজলুল হক ১৮৭৩ সালের আজকের দিনে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলার বাঘের আজ ১৪৫তম জন্মদিন। জন্মদিনে তাকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায়।

(বাকেরগঞ্জ জেলায় (বর্তমান ঝালকাঠি) সাতুরিয়ার নানার বাড়ি)
১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর বাকেরগঞ্জ জেলায় (বর্তমান ঝালকাঠি) সাতুরিয়ার নানার বাড়িতে জন্ম গ্রহণ করেন আবুল কাশেম ফজলুল হক। তাঁর পৈতৃক নিবাস বরিশাল শহর থেকে ১৪ মাইল দূরে বানারীপাড়ার চাখার গ্রামে। তার পিতার নাম মৌলভী মোহাম্মদ ওয়াজেদ এবং মায়ের নাম সৈয়দন্নেসা খাতুন। তার পিতা ছিলেন বরিশাল বারের একজন সুখ্যাত আইনজ্ঞ। এ. কে. ফজলুক হকের পূর্বপুরুষ আঠার শতকে ভারতের ভাগলপুর হতে পটুয়াখালী জেলার বাউফল থানার বিলবিলাস গ্রামে বসতি স্থাপন করেন। এ. কে. ফজলুক হকের প্রাথমিক শিক্ষা বাড়িতেই শুরু হয়। পরে তিনি গ্রাম্য পাঠশালায় ভর্তি হয়েছিলেন। গৃহ শিক্ষকদের কাছে তিনি আরবি, ফার্সি এবং বাংলা ভাষা শিক্ষা লাভ করেন। মক্তবের পাট চুকিয়ে ১৮৮১ সালে তিনি বরিশাল জিলা স্কুলে তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৮৮৬ সালে অষ্টম শ্রেণীতে তিনি বৃত্তি লাভ করেন এবং ১৮৮৯ সালে ফজলুল হক প্রবেশিকা পরীক্ষায় তৎকালীন ঢাকা বিভাগে মুসলমানদের মধ্যে প্রথম স্থান দখল করেন। ফজলুল হক তাঁর প্রখর স্মৃতিশক্তির কারণে শিক্ষকদের খুবই স্নহভাজন ছিলেন। প্রবেশিকা পাশ করার পর উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্যে তিনি কলকাতায় গমন করেন। ১৮৯১ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফ.এ. পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং ১৮৯৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিতশাস্ত্রে এমএ ডিগ্রি নেন। ইউনিভার্সিটি ল কলেজ কলকাতা থেকে ১৮৯৭ সালে বিএল ডিগ্রি অর্জন করার পর তিনি বিখ্যাত আইনজ্ঞ স্যার আশুতোষ মুখার্জির অধীনে আইনচর্চা শুরু করেন। পিতার মৃত্যুর পর তিনি বরিশালে আইন ব্যবসায় চালিয়ে যান। তিনি (১৯০৩-১৯০৪) রাজচন্দ্র কলেজে খণ্ডকালীন অধ্যাপনা করেন। ১৯০৬ সালে প্রশাসনে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগ দেন। তিনি নিখিল ভারত মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সময় ৩০ ডিসেম্বর ১৯০৬ সালে যোগ দেন রাজনীতিতে। ফজলুল হক নবাব সলিমুল্লাহ ও নবাব নওয়াব আলী চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে পদার্পণ করেন। ১৯১৩ সালে তিনি অবিভক্ত বাংলার মুসলিম লীগের সেক্রেটারি নিযুক্ত হন। তিনি অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন ১৯১৬ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত।এর আগে তিনি অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের সেক্রেটারির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

(চাখার গ্রামে একে ফজলুল হকের বসত বাড়ি)
এ. কে. ফজলুক হক এম.এ. পাশ করার পর দাম্পত্য জীবনে প্রবেশ করেন। এ সময় নবাব আবদুল লতিফ সি. আই. ই.-এর পৌত্রী খুরশিদ তালাত বেগমের সাথে তার বিয়ে হয়। খুরশিদ তালাত বেগম দুটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। খুরশিদ তালাত বেগমের অকাল মৃত্যুর পর তিনি হুগলী জেলার অধিবাসী এবং কলকাতা অবস্থানকারী ইবনে আহমদের কন্যা জিনাতুন্নেসা বেগমকে বিয়ে করেন। কিন্তু, জিনাতুন্নেসাও নিঃসন্তান অবস্থায় পরলোক গমন করেন এবং ১৯৪৩ সালে এ. কে. ফজলুক হক মীরাটের এক ভদ্র মহিলাকে পত্নীত্বে বরণ করেন। তাঁদের সন্তান ফাইজুল হক ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের পাট প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন ফাইজুল হক। প্রতিভাবান রাজনীতিবিদ একে ফজলুল হক ১৯১৮-১৯১৮ সেশনে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের সেক্রেটারি ছিলেন ১৯১৮ সালে অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ দিল্লি সেশনে সভাপতিত্ব করেন। তিনি ১৯২৯ সালে স্যার আবদুর রহিমকে সাথে নিয়ে ‘প্রজা পার্টি’ নামক দল গঠন করেন। ১৯৩৫ সালে ‘কৃষক প্রজা পার্টি’ (কেপিপি) নামে রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তোলেন। এর নেতৃত্বে জমিদারি প্রথা ও রেয়াতব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলন জনসমর্থন লাভ করে অতি অল্প সময়ের মধ্যে। ১৯৩৫ সালে ফজলুল হক কলকাতার প্রথম মুসলিম মেয়র নির্বাচিত হন। ১৯৩৭ সালে সম্মিলিত মুসলিম পার্টির ব্যানারে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে ৩৯টি সিট লাভ করেন। পরের বছর তিনি মুসলিম লীগে যোগ দেন এবং অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত।

(নিখিল ভারত মুসলিম লীগের লাহোর প্রস্তাবের ওয়ার্কিং কমিটির অনান্য সদস সহ এ. কে. ফজলুক হক)
২৩ মার্চ ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে তিনি দ্বিজাতিতত্ত্ব তথা লাহোর রেজুলেশন উপস্থাপন করেন। এই তত্ত্বই মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র পাকিস্তান গড়ার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখে। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্ত হওয়ার পর তিনি স্থায়ীভাবে ঢাকায় বসবাস শুরু করেন। ১৯৫১-৫৩ সালে ছিলেন অ্যাডভোকেট জেনারেল। ’৫৩ সালের ২৭ জুলাই তিনি কৃষক শ্রমিক পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন এবং মওলানা ভাসানী ও সোহরাওয়ার্দীর সাথে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেন। তিনি পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। পরে গভর্নর নিযুক্ত হন। শারীরিক অক্ষমতার কারণে ১৯৫৮ সালে তিঁনি রাজনীতি থেকে অবসর নেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে তিনি রচনা করেন Understanding The Muslim Mind. তিনি মুসলমানদের শিক্ষা বিস্তারে অসামান্য অবদান হিসেবে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তার মধ্যে আছে ইডেন কলেজ, কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ, আদিনা ফজলুল হক কলেজ, তেজগাঁও এগ্রিকালচার কলেজ (বর্তমানে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়) প্রভৃতি। বাংলা একাডেমী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তার ভূমিকা অপরিসীম। এর সময় থেকেই ১ বৈশাখ সরকারি ছুটির স্বীকৃতি পায়।

এই মহান নেতা ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল ৮৯ বছর বয়সে ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। ঢাকার হাইকোর্টের পশ্চিম পাশে বাংলাদেশের তিন নেতার মাজারে তার মাজার অবস্থিত। একথা অনস্বীকার্য যে হক সাহেবের মতো অবিসংবাদিত নেতা একটি জাতির ইতিহাসে খুব অল্পই জন্মে। আমরা অতীব ভাগ্যবান যে আমরা একই সময়ে এই ধরনের বেশ কয়েকজন নেতাকে (সোহরাওয়ার্দী,মওলানা ভাসানী) সাথে পেয়েছিলাম যে কারণে বৃটিশ শাসকদের থেকে মুক্ত হতে না হতেই আমরা অতি দ্রুত একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন শের-ই-বাংলা একে ফজলুল হক। স্বাধীনতার চেতনা ও গণতান্ত্রিকতাবোধ সৃষ্টিতে তার অসামান্য অবদানের কথা এদেশের মানুষের মন থেকে কোনদিনই বিস্মৃত হবে না। তার অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। দেশ এবং জাতির কল্যাণে অবদানের জন্য ইতিহাসের পাতায় তাঁর নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে তার নাম। গণমানুষের প্রিয় হক সাহেব এর আজ ১৪৫তম জন্মবার্ষিকী। এ মহান নেতার অসামান্য অবদানের জন্য জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছাসহ তাকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধায়।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকমী
[email protected]

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

হাবিব বলেছেন:
বাংলার বাঘ সম্পর্কে জেনে ভালো লাগলো। এমন মানুষ দরকার বাংলাদেশে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ হাবিব স্যার
এমন আরো অনেক বাঘের
জন্ম হয়েছিলো আমাদের বঙ্গদেশে
কিন্তু আমরা তাদের স্মরণে রাখি নাই।
অনেক বিপ্লবী সুর্য সন্তানদের আমরা
অবজ্ঞায় বিস্মৃত হয়েছি।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইনি হলেন বাংগালী জাতির নেতা

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আয় আয় ফিরে আয়
কালো অন্ধাকর থেকে,
কি হবে বিদেশীদের
সাদা রং গায়ে মেখে!!

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: শেরে বাংলার প্রতি শ্রদ্ধা। হাজার মানুষের অন্তরে উনি বেঁচে আছেন। বেঁচে থাকবেন।

এখনকার নেতারা তো শের/বাঘ না, সবাই কানাবগী(দলকানা)।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ পাঠকের প্রতিক্রিয়া
চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
ইদানিং আপনাকে গাজীসাবের
সাথে সাথে উদিত হতে দেখা যাচ্ছে!
ডাল মে কুছ কালা হায় !!

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: “ যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে? ”

শের-এ-বাংলা এ কে ফজলুল হক

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রহমান ভাই
চমৎকার উদ্ধৃিতি!
সিংহের বাচ্চাকে
বিড়াল বলে ডাকলে
একসময় সেও বিড়াল
হয়ে যায় স্বভাবে !

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই লোকটাই না কাজী নজরুলের টাকা মেরে দিছিলো ?! তখনকার আমলের ১৭০০০ টাকার মতো। ভুল হলে কেউ কি শুধরে দেবেন? তাহলে এই লোকের কুকর্ম নিয়ে আরো কিছু করা বলতাম

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার জানা নাই!
আপনার জানা থাকলে জানান।
পাঠক জানতে চায়।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: একজন গ্রেট লিডার।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রাজীব ভাই
ভালো বলেছেন।

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লাহোর প্রস্তাব দিয়ে পাকিস্তান আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করেছিলেন, '৪২ এ জিন্নাহর সাথে মনোমালিন্য হওয়ায় পরে মুসলিমলীগ ত্যাগ করেন। সর্বভারতীয় রাজনাতি করলেই ভালো হতো। উনার যে জনপ্রিয়তা ছিল, দীর্ঘদিন বাঙালিদের হাতেই ক্ষমতা রাখতে পারতেন। '৩৭ এ শ্যামপ্রসাদ এর সাথে কোয়ালিশন সরকার করলে হয়তো ভারতভাগ ঠেকানো যেতো।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ তুর্য্য ভাই
আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকবেন।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: সবার আইডোল।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রভা মন্তব্য করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.