নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

জনপ্রিয় টিভি অভিনেত্রী, প্রযোজক ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্য সুবর্ণা মুস্তাফার ৬০তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২


বাংলা চলচ্চিত্রের একজন খ্যাতিমান অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা। একাধারে যিনি নাটক ও সিনেমায় অভিনয় করেন। ১৯৮০-এর দশকের জনপ্রিয় টিভি অভিনেত্রী, প্রযোজক ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্য। আশির দশকে তিনি ছিলেন দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তার সঙ্গে আফজাল হোসেন ও হুমায়ুন ফরীদির জুটি ছিল দর্শকনন্দিত। তিনি প্রখ্যাত অভিনেতা গোলাম মুস্তাফার কন্যা এবং ক্যামেলিয়া মোস্তফার বোন। তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় টিভি অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। চলচ্চিত্র কিংবা টেলিভিশন মিডিয়াতে জুটি বলে একটা শব্দ প্রচলিত আছে। নাটক কিংবা সিনেমায় নায়ক এবং নায়িকা চরিত্র থাকে। কোনো কারণে কোনো নায়ক-নায়িকার অনস্ক্রিন রসায়ন যদি দর্শকদের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে, তখনই পরিচালক তাদের নিয়ে আলাদাভাবে চিন্তা করা শুরু করে। যেহেতু মিডিয়ার বেশিরভাগ অনুষ্ঠান নির্মিতই হয় দর্শকদের চাহিদার কথা ভেবে, তাই তাদের ভালো লাগার কথা চিন্তা করেই যুগে যুগে দর্শক প্রিয় নায়ক-নায়িকাকে নিয়ে কাজ করা হয়েছে। প্রচলিত অর্থে ‘নায়ক-নায়িকার’ এই একত্রে কাজ করার বিষয়টাই জুটি নামে পরিচিত। আফজাল হোসেন-সুবর্ণা এবং হুমায়ুন ফরীদির সাথে তার জুটি ব্যাপক দর্শক সমাদর লাভ করে। এছাড়া তিনি হুমায়ূন আহমেদের লেখা কোথাও কেউ নেই ও আজ রবিবার টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন।আফজাল-সুবর্ণা টিভি মিডিয়ার হওয়ায় নিশ্চিতভাবেই একটু বাড়তি কৃতিত্ব দাবি করে। ৭০ এর দশকে এই জুটির কাজ শুরু হলেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে ৮০ এর দশকে। সেই জনপ্রিয়তা এখনও মানুষকে নষ্টালজিক করে তোলে। এমনকি এই মুহূর্তেও আফজাল-সুবর্ণা জুটি নিয়ে নাটক তৈরী হয় এবং সেটিতে আগের প্রজন্মের দর্শকদের সাথে সাথে বর্তমান প্রজন্মের দর্শকদেরও আগ্রহ লক্ষ করা যায়। টেলিভিশন নাটকের পাশাপাশি তিনি ২২ বছর মঞ্চে অভিনয় করেন। সুবর্ণা ১৯৮৩ সালে নতুন বউ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। তার অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হলঃ ১৯৮০ সালে ঘুড্ডি, ১৯৮৪ সালে নয়নের আলো, ১৯৯৭ সালে পালাবি কোথায় এবং ২০১৭ সালে গহীন বালুচর। অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে। দীর্ঘদিন সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দৃপ্ত পদচারণার পর সুবর্ণা মুস্তফা নাম লিখিয়েছেন রাজনীতির খাতায়। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এ বিজয়ী ও ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর সংরক্ষিত মহিলা আসন-৪ (৩০৪), ঢাকা-২২ থেকে সুবর্ণা মুস্তফাকে মনোনয়ন ও চূড়ান্তভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। আজ জনপ্রিয় এই অভিনেত্রীর ৬০তম জন্মবার্ষিকী্ ১৯৫৯ সালের আজকের দিনে তিনি্ ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। জনপ্রিয় টিভি অভিনেত্রী, প্রযোজক ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্য সুবর্ণা মুস্তাফার জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

সুবর্ণা মুস্তাফা ১৯৫৯ সালের ২রা ডিসেম্বর ঢাকাতেই জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈত্রিক নিবাস বরিশালের ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নে। তার বাবা গোলাম মুস্তাফা ছিলেন একজন সুবিখ্যাত অভিনেতা। মা হোসনে আরা মুস্তাফা। অভিনয়ে পরদর্শী সুবর্ণা মুস্তাফা শিক্ষা দীক্ষায়ও তার সমসাময়িক সবার থেকে এগিয়ে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর প্রবেশ করেন অভিনয় জগতে। সুবর্ণা মুস্তাফা মিডিয়াতে কাজ শুরু অনেক ছোট বয়সেই। মায়ের হাত ধরে ৫/৬ বছর বয়সেই বেতারে কাজ করা শুরু হয়ে গিয়েছে। এছাড়া ১৯৭১ সালের আগপর্যন্ত শিশু শিল্পী হিসেবে তিনি টেলিভিশনেও নিয়মিত ছিলেন। তবে যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ১৯৭৫ সালে 'বরফ গলা নদী'তে অভিনয় দিয়ে টেলিভিশনে আবার যাত্রা শুরু। প্রখ্যাত অভিনেতা-নির্দেশক আবদুল্লাহ আল মামুনের অনুরোধ মুস্তাফা পরিবার ফেলতে পারেননি। এর পরপরই টেলিভিশনে আবদুল্লাহ আল মামুনের নির্দেশনাতেই করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি নাটক। পরবর্তীতে ১৯৭৬ সালে আল মনসুরের প্রস্তাবে বাংলাদেশের শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয় নাট্যোৎসব এ ‘জন্ডিস ও বিবিধ বেলুন’ এ অভিনয় করেন। টেলিভিশনের অনেক কালজয়ী নাটকের সাথেই সুবর্ণা জড়িয়ে ছিলেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নাটক ধরা হয় যে ‘কোথাও কেউ নেই’ নাটকটিকে, সেটির রচয়িতা হুমায়ূন আহমেদ সুবর্ণা মুস্তাফাকে বলেছিলেন, যদি মুনা চরিত্রটি সূবর্ণা করতে রাজি থাকেন তাহলেই কেবল তিনি নাটকটি নির্মাণ করবেন। এছাড়া 'অয়োময়', 'বারো রকম মানুষ', 'আজ রবিবার' ইত্যাদি অসংখ্য জনপ্রিয় নাটকেও তিনি প্রধান চরিত্রে কাজ করেছেন। পরবর্তীতে ‘কাছের মানুষ’ এবং ‘ডলস হাউস’ নামের দুটো মেগা ধারাবাহিকেও প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়া 'অয়োময়', 'বারো রকম মানুষ', 'আজ রবিবার' ইত্যাদি অসংখ্য জনপ্রিয় নাটকেও তিনি প্রধান চরিত্রে কাজ করেছেন। পরবর্তীতে ‘কাছের মানুষ’ এবং ‘ডলস হাউস’ নামের দুটো মেগা ধারাবাহিকেও প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন। টেলিভিশনের সাথে সাথে সেই সময়ে মঞ্চেও সমান পারফর্ম করে গিয়েছিলেন সুবর্ণা। টানা ২৫ বছর ছিলেন ঢাকা থিয়েটারের সাথে। পরিচালক হিসেবেও সুবর্ণা মুস্তাফা কিছু কাজ করেছেন। এটিএন বাংলার জন্য ‘আকাশ কুসুম’ নামের এক পর্বের একটা নাটক পরিচালনা করেন, যা কি না সেই সময়ে তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। পরবর্তীতে ‘শূন্য’ নামের আরেকটি এক পর্বের নাটক নির্মাণ করেন। বিজ্ঞাপনেও তার মুখর পদচারণা ছিল। ক্যারিয়ারের সুবর্ণ সময়ে লাক্স সাবানের মডেল হয়েছিলেন সুবর্ণা। ১৯৮০ সালে সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকী পরিচালিত ঘুড্ডি সিনেমার মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র জগতে আসেন। তবে তিনি নিয়মিত গড়পড়তা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেননি। কিছু জীবন ঘনিষ্ঠ চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেছেন। তবে মূলধারার কিছু সিনেমাতেও তাঁর উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়। দর্শকদের মাঝে রয়েছে তার ঈর্ষনীয় জনপ্রিয়তা। অভিনয় জগতে বিশেষ অবদান রাখায় এবারের একুশে পদকে ভূষিত হয়েছেন দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা। গত বছর এ পুরস্কার পেয়েছিলেন তার প্রয়াত স্বামী হুমায়ুন ফরীদি (মরণোত্তর)। চলতি বছর ঘোষিত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে এবারও জয়ের মালা তার দখলে। এবার পেয়েছেন বদরুল আনাম সৌদ পরিচালিত ‘গহীন বালুচর’ ছবিতে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব চরিত্রাভিনেত্রী

শুধু বিনোদন জগতে নয়, একজন সুনাগরিক হিসেবেও নিজের দায়িত্ব সবসময় পালন করে গিয়েছেন তিনি। ২০১৫-১৬ কর বছরে দেশের হয়ে ‘অভিনেতা/অভিনেত্রী’ শ্রেণিতে সবচেয়ে বেশি কর দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে সম্মাননা পত্র এবং ট্যাক্সকার্ডও পেয়েছেন। এছাড়াও তার আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, তিনি সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্রের নির্বাচক হিসেবেও কাজ করেছেন। তবে ক্যারিয়ারের শেষ দিকে এসে ব্যক্তিগত জীবনটাকে কিছুটা বিতর্কিত করে ফেলেছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে সুবর্ণা অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ২২ বছর সংসার করার পর দীর্ঘদিনের ২০০৮ সালে সহযাত্রী হুমায়ুন ফরিদীকে ডিভোর্স দিয়ে ওই বছরই তিনি নাট্য ও চলচ্চিত্র পরিচালক বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করেন এবং গত এক দশক ধরে তার সঙ্গেই সংসার ধর্ম পালন করছেন ইন্ডাস্ট্রির জ্যেষ্ঠ এই নায়িকা। জীবনে এই ছোটখাটো বিতর্ক থাকা সত্ত্বেও তিনি দর্শকদের কাছে এখনো জনপ্রিয়। অনেকের মতেই বাঙালি নারীর শাশ্বত সৌন্দর্যের মৌন রূপ এবং একইসাথে রহস্যময় ঘরানার সৌন্দর্য তার ভেতর ফুটে ওঠায় তার সৌন্দর্য দর্শকদের কাছে পেয়েছে 'ক্ল্যাসিকাল' রূপ। চলচ্চিত্র বিশ্লেষকদের মতে, চেহারায় বাঙালি রমনীর শাশ্বত সৌন্দর্যের মৌন রূপ স্পষ্ট এবং স্মিত যৌন আবেদন ও রহস্যময় ঘরানার সৌন্দর্য তার সামগ্রিক সৌন্দর্যকে প্রায় ক্ল্যাসিক রূপ দিয়েছে। খ্যাত অভিনেতা বাবার মতো মেয়েও নিজের প্রতিভা দিয়ে দেশব্যাপী সুপরিচিতি লাভ করেছেন। আজ সেই সুবর্ণা মুস্তাফার ৬০তম জন্মবার্ষিকী। জীবনের ৫৯টি বসন্ত পেরিয়ে ৬০ বছরে পা দিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের অভিনয় জগতের সুবর্ণ সময়ের সাক্ষী সুবর্ণা মুস্তাফার জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী 
[email protected]

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মোনা আপা, বাকের ভাই সবাই সংসদে আছেন! শুধু হুমায়ূন ফরিদি নেই।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটাই জগতের নিয়ম,
আসবার সময় সিরিয়াল রক্ষা হলেও
যাবার বেলায় কোন সিরিয়াল থাকেনা।
সংসদ সদস্য. সদস্যা মোনা আপা ও
বাকের ভাইকে শুভেচ্ছা, অভিনন্দন।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রিয় অভিনেত্রী, ওনার অভিনয় মনমুগ্ধকর।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
৮০ এর দশকের সব চেয়ে জনপ্রিয়
অভিনেত্রী যার তুলনা কেবল তিনি।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার প্রিয় ছিলেন উনি । কিন্তু এই যে বগলকাটা ব্লাউজ পরেন দেখলেই ঘেন্না লাগে

:( আফসোস সময় থাকতেও এরা ঠিক হয়না কেউ

তবুও শুভেচ্চা

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কারো ব্যক্তিগত ব্যাপারে কথা বললে বলা হবে
নারীবিদ্বেষী। তাই আমি সে দিকে না গিয়ে তার
কর্মক্ষেত্র নিয়ে আলোকপাত করেছি। অভিনয়ে
তিনি তুলনাহীন। তাকে তাই শুভেচ্ছা জানাই।

আপু আশা করি আবার দেখা হবে ব্লগ-ডেতে

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: তার অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করে!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমিও তার অভিনয়ের গুণমুগ্ধ ভক্ত

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সুবর্ণা মুস্তাফার অভিনয়ের পাশে যোগ্য তারকা বাংলাদেশে ২য় টি নেই। সুবর্ণা মুস্তাফার সাথে তুলনা করার জন্য আরেকটি সুবর্ণা মুস্তাফার জন্ম বাংলার মাটিতে আর হবে না - লিখে রাখেন নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কথা সত্য
বরেণ্য অভিনেত্রী, নির্মাতা,
আবৃত্তিকার, উপস্থাপক ও
সংসদ সদস্য সুবর্ণা মুস্তাফার
জন্মদিনে শুভেচ্ছা।

৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



পার্লামেন্টের জন্য আগাছা

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবাই সব বিষয়ে দক্ষতা
অর্জন করতে পারেনা। এটা
বাস্তবতা।

৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " সবাই সব বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেনা। এটা বাস্তবতা। "

-সঠিক, তা'হলে উনাকে পার্লামেন্টে নেয়া কেন?

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দক্ষতা যাচাই করার জন্য হয়তো।
আপনি তাকে পার্লামেন্টের জন্য আগাছা বলছেন,
কথাটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত? তার যোগ্যতা মাপার
যোগ্যতা আপনার আছে কিনা তা খতিয়ে দেখবে কে?

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, "দক্ষতা যাচাই করার জন্য হয়তো। আপনি তাকে পার্লামেন্টের জন্য আগাছা বলছেন, কথাটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত? তার যোগ্যতা মাপার যোগ্যতা আপনার আছে কিনা তা খতিয়ে দেখবে কে? "

-পার্লামেন্টের ব্যাপারে আমার যোগ্যতা খতিয়ে দেখার ধারণা দিচ্ছি, অনুসরণ করুন: পার্লামেন্টের এমপিদের দায়িত্ব হলো, জাতীর উন্নয়নের লক্ষ্যে বিল আনা, বিলকে পাশ করায়ে আইনে পরিণত করা। এই কাজ কি সুবর্ণ মোস্তফার দ্বারা হবে?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মিঃ সবজান্তা, আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছিঃ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
বিবেচনায় সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদরা খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে
সক্ষম হয় না। "রাজনৈতিক বিবেচনায় বা রাজনৈতিক পরিবার থেকেই সাধারণত
সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ নির্বাচন করা হয়। কাজেই রাষ্ট্র পরিচালনায় বা
সংসদের কার্যক্রমে অবদান রাখতে পারবেন - এরকম বিবেচনায় সাধারণত
সংরক্ষিত নারী আসনে সাংসদ নির্বাচন করা হয় না।" তবে সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার
ক্ষেত্রে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মতোই সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন সংরক্ষিত
আসনের সদস্যরা। তাই জাতীর উন্নয়নের লক্ষ্যে বিল আনা,
বিলকে পাশ করায়ে আইনে পরিণত করতে না পারলেও ক্ষতি নাই।

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৭

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: আমার প্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে তিনি একজন অতি পছন্দের অভিনেত্রী।

জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ
মাঝরাতে পছন্দের অভিনেত্রীকে
জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।

১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৪

রাফা বলেছেন: আনপ্যারালাল ও অপ্রতিদ্বন্দী প্রিয় অভিনেত্রিকে জন্ম দিনের শুভেচ্ছা। আপনাকে ধন্যবাদ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ রাফা,
প্রিয় অভিনেত্রিকে জন্ম দিনের শুভেচ্ছা
জানানোর জন্য।

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৪

ওমেরা বলেছেন: আমি উনার সম্পর্কে কিছুটা জানি , উনি খুব জনপ্রিয় এটাও জানি তাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সুবর্ণা মুস্তফা একজন একুশে পদক প্রাপ্ত
জাতীয় সাংসদ। ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এসব সুযোগ সন্ধানীরা সংরক্ষিত পদে পার্লামেন্টে গিয়ে জাতিকে পেছেন টানছে, এরা ইডিয়ট।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এরকম কিছু সুযোগসন্ধানী বাঙ্গালী সমাজের
রন্দ্রে রন্দ্রে বিরাজ করছে। তথা কথিত মুক্তিযোদ্ধা
থেকে টপ টু বটম সর্বত্র এরা বিরাজমান। এদের
চিহ্নিত করতে যাওয়া মানে লোম বাছতে কম্বল
উধাও হবার যোগাড়।

১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫২

মিরোরডডল বলেছেন: ওয়ান এন্ড অনলি
unbeatable

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা গাজী মানবে না ্কিছুতেই।
আপনাকে ধন্যবাদ।

১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫২

জগতারন বলেছেন:

চাঁদগাজী বলেছেন:
এসব সুযোগ সন্ধানীরা সংরক্ষিত পদে পার্লামেন্টে গিয়ে জাতিকে পেছেন টানছে, এরা ইডিয়ট।

চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " সবাই সব বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেনা। এটা বাস্তবতা। "
-সঠিক, তা'হলে উনাকে পার্লামেন্টে নেয়া কেন ?

চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, "দক্ষতা যাচাই করার জন্য হয়তো। আপনি তাকে পার্লামেন্টের জন্য আগাছা বলছেন, কথাটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত? তার যোগ্যতা মাপার যোগ্যতা আপনার আছে কিনা তা খতিয়ে দেখবে কে? "
-পার্লামেন্টের ব্যাপারে আমার যোগ্যতা খতিয়ে দেখার ধারণা দিচ্ছি, অনুসরণ করুন: পার্লামেন্টের এমপিদের দায়িত্ব হলো, জাতীর উন্নয়নের লক্ষ্যে বিল আনা, বিলকে পাশ করায়ে আইনে পরিণত করা। এই কাজ কি সুবর্ণ মোস্তফার দ্বারা হবে?


চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " সবাই সব বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারেনা। এটা বাস্তবতা। "
-সঠিক, তা'হলে উনাকে পার্লামেন্টে নেয়া কেন?

চাঁদগাজী বলেছেন:
পার্লামেন্টের জন্য আগাছা

নূর মোহাম্মদ নূরুঃ
মিঃ সবজান্তা, আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছিঃ বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
বিবেচনায় সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদরা খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে
সক্ষম হয় না। "রাজনৈতিক বিবেচনায় বা রাজনৈতিক পরিবার থেকেই সাধারণত
সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ নির্বাচন করা হয়। কাজেই রাষ্ট্র পরিচালনায় বা
সংসদের কার্যক্রমে অবদান রাখতে পারবেন - এরকম বিবেচনায় সাধারণত
সংরক্ষিত নারী আসনে সাংসদ নির্বাচন করা হয় না।" তবে সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার
ক্ষেত্রে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মতোই সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন সংরক্ষিত
আসনের সদস্যরা। তাই জাতীর উন্নয়নের লক্ষ্যে বিল আনা,
বিলকে পাশ করায়ে আইনে পরিণত করতে না পারলেও ক্ষতি নাই।


শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী-এর প্রত্যেকটী মন্তব্য বাস্তব ও অকপট সত্য এ ছাড়া সুবর্ণা মুস্তাফা ডিপ্রেশনের মানুষিক রগী। এ কথা দেশে বসবাস করা ব্লগার নূর মোহাম্মদ নূরু সাহেবের জানার কথা। (যদি চোখ কান তিনার খোলা থাকে)
এ কথাও ব্লগার নূর মোহাম্মদ নূরু জান উচিতঃ যেভাবে ভদ্রতা বহির্ভুতভাবে স্পস্ট ও সত্য কথা বলা জ্বনাব চাঁদগাজী-এর প্রতিমন্তব্য করেছেন তা নিন্দানীয় ও অপরাধ বটে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ জাগতারণ দাদা।
আপনার নাতিদীর্ঘ কোট-আনকোট
মন্তব্যের জবাবে বলছি একজন একুশে
পদক প্রাপ্ত জনপ্রিয় এবং মাননীয় সাংসদকে
ইডিয়ট, সংসদের আগাছা ইত্যাদি বিশেষণে
আখ্যায়িত করা কি নিন্দনীয় নয়। আমি গাজীসাবের
আসাড় যুক্তি খন্ডাতে চেয়েছি। বুঝলে বুঝ পাতা
আর না বুঝলে তেজ পাতা। ভালো থাকুন সবাই।

১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৬

জগতারন বলেছেন:
আপনিও ভালো থাকুন।
বাংলা জ্ঞান কোষ থেকে কপি পেষ্ট করা ব্লগার।
আপনিও বুঝলে বুঝ পাতা
না বুঝলে তেজ পাতা।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন জগতারন দাদা।
রাগ মানুষকে তার মনুষত্ব থেকে দূরে তাড়িত করে।
আপনার মঙ্গল হোক। দেখা হবে কি ব্লগ-ডে তে?

১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৬

জগতারন বলেছেন:
মানুষিক রুগী আর জড় পদার্থ প্রায় সমান কথা।
এই সমুস্ত রুগীকে জাতীয় সংসদের মতো পবিত্র জায়গায় কেন নিতে হবে ????????????

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মানসিক বানানটা ভুল লিখেছেন।
হয়তো উ্ত্তেজিত হবার কারনে।
আমার বিশ্বাস আমার চেয়ে অনেক
জ্ঞানী ও গুনী এই সূবর্ণা মোস্তফা
তাই তাকে শ্রদ্ধা জানাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.