নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু সাধারন শিষ্টাচার বা ভদ্রতা যা শিশুকে পরবর্তী জীবনে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৫


মার্জিত ও ভদ্র আচরণই শিষ্টাচার নামে পরিচিত। ব্যুৎপত্তিগত অর্থ থেকে সুজনের ভাবকে আমরা ‘সৌজন্য’ বলি। অপরের সুবিধা-অসুবিধা, মতামত ও অনুভুতির প্রতি সম্মান করে চলাই শিষ্টাচার ও সৌজন্যের লক্ষ্য। রাজা সলোমানের একটি বিখ্যাত বাণী রয়েছে_ 'অহঙ্কার মানুষের পতন ঘটায়; কিন্তু বিনয় মানুষের মাথায় সম্মানের মুকুট পরায়।' শিষ্টাচার হলো এই বিনয় বা নম্রতা, বিশেষ করে আচরণে তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। দেহের সৌন্দর্য অলঙ্কার; কিন্তু আত্মার সৌন্দর্য শিষ্টাচার। আর এই সব একটা জাতির মূল চাবিকািিঠি। যে জাতি যত উন্নত সে জাতি তত বেশি এই সব মানে। শিষ্টাচার ,ভদ্রতা , শ্লীলতা, ভ্রাতৃত্ব , মূল্যবোধের বড়ই অভাব বাংলাদেশে। আজ আর শিষ্টাচার ,ভদ্রতা , শ্লীলতা, ভ্রাতৃত্ব , মূল্যবোধ খুঁজে পাওয়া যায় না। শিষ্টাচার ,ভদ্রতা , শ্লীলতা, ভ্রাতৃত্ব , মূল্যবোধ কাকে বলে তা দুই একটা জার্মানি, ব্রিটিশ , মার্কিনদের সাথে থাকলে শিখতে ও উপলব্দি পারবেন। একজন মানুষের ভাল-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, শুভ ও অশুভ জ্ঞান যেমন থাকতে হয়, তেমনি সব সময় নিজের সাথে অপরেরও মঙ্গল বা কল্যাণের প্রচেষ্টাও থাকতে হবে। তার ব্যতিক্রম হলেই সমাজের নীতি-নৈতিকতা ও শিষ্টাচার ভেঙে পড়ে। এ কারনেই শিশুকাল থেকেই একজন মানুষের শিষ্টাচার শিক্ষার প্রয়োজন। শিষ্টাচার একজন মানুষের জীবনকে পরিশীলিত করে, সমৃদ্ধ করে, চেতনাকে জাগ্রত ও বোধকে শাণিত করে। তাই মানুষের সুখী ও শান্তিপূর্ণ জীবনের জন্য নৈতিকতা এবং শিষ্টাচার শিক্ষার প্রয়োজন অপরিহার্য। শিশুদের শিষ্টাচার-সম্পন্ন করো গড়ে তোলার জন্য তাদের প্রতিদিনই উৎসাহ দিতে হবে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া যাতে দরকার নিয়মানুবর্তিতা এবং অসীম ধৈর্য। আপনি শিশুদের কেতাদুরস্ত করে বড় করতে চান তাহলে কি কি করা চলবে না আর কোন কোন আচরণ আপনার বাচ্চাকে ২ বছর বয়স থাকে ৯ বছর বয়স হওয়া পর্যন্ত শিখে নিতেই হবে। এবার আসুন জেনে নেই ১২টি ভালো আচরণ যা ২ বছর বয়স থেকে সকল শিশুদের শেখা উচিৎ।

১। "দয়া করে" এবং "ধন্যবাদ" বলা
শিশুরা যখনই কথা বলতে শিখবে, তাদের অবশই বিনয়ী হওয়ার গুরুত্ব শিখতে হবে। কাউক্কে অনুরোধ করার সময় 'প্লীজ' (অনুগ্রহ করে) এবং 'থ্যাঙ্ক ইউ' (ধন্যবাদ) বলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস এবং এগুলি বলার জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উৎসাহিত করা উচিৎ।

২। কথোপকথনের মাঝখানে বাধা না দেওয়া
যখনই বাচ্চারা তাদের মনের ভাব কথা বলে প্রকাশ করতে শিখবে, মা-বাবাকে তাদের শেখাতে হবে যে অন্যের কথার শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে, যদি না ভীষণ জরুরী কোনও কথা থাকে।

৩। 'এক্সকিউজ মি' (ক্ষমা করবেন) বলা
কারও কথার মাঝখানে কথা বলতে হলে বিনীতভাবে 'এক্সকিউজ মি' বলতে শিখতে হবে। শিষ্টাচারের এই নিয়মটি ঢেকুর তুললে বা কাশলে অথবা কারও পাশ দিয়ে পার হবার সময়ও প্রযোজ্য।

৪। কারও দেহগত আকৃতি নিয়ে মন্তব্য না করা
যদিও বাচ্চাদের সারল্য আপনার স্নেহের চোখে অনাবিল মনে হতে পারে, কিন্তু এর ফলে অন্য কেউ ক্ষুব্ধ হতে পারেন। তাদের জানা উচিৎ যে কাউকে মোটা বলা ঠিক নয়, এমনকি আড়ালেও।

৫। প্রবেশ করার আগে দরজায় টোকা দেওয়া
দরজা যদি ছিটকিনি দেওয়া নাও থাকে, একটি বন্ধ দরজা খোলার আগে বাচ্চাদের টোকা দেওয়া শিখতে হবে। তাদেরকে শেখান যে ভেতর থেকে কেউ সাড়া না দেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

৬। খারাপ ভাষা এড়িয়ে চলাঃ শিশুরা স্পঞ্জের মতো। তারা যে টিভিতে যা দেখছে বা বড় বড়দের কাছে যা শুনছে তা আত্মস্থ করে নেয়। অনেক সময়য় তারা জানেই না যে কথাটাখারাপ বা অশ্লীল। সুতরাং, এটি অভ্যাসে পরিণত হওয়ার আগেই তাদেরকে শোধরান এবং হালাগাল বা জঘন্য ভাষা ব্যবহার করা থেকে বিরত করুন।

৭। অন্যদের নিয়ে মজা না করাঃ অন্যদের ক্ষ্যাপানো বা কাউকে নিয়ে মজা করা খুবই খারাপ আচরণ। খেলার মাঠে যতই বাধাহীন হোক না কেন, বাচ্চারা যেন গালাগালি না দেয় সে ব্যাপারে মা-বাবাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।

৮। কাশি বা হাঁচির সময় মুখের সামনে হাত রাখাঃ অন্যের প্রতি সুবিবেচনা স্বরূপ বাচ্চাদের অবশ্যই হাঁচি বা কাশির সময় মুখ ঢাকার অভ্যেস করতে হবে।

৯। সবার সামনে নাক না খোঁটাঃ নাক খোঁটা চলবে না। তাদের বাড়ি ফেরা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে শেখান, বা বাথরুমে যাবার ছুতো করতে বলুন।

১০। যখন কারও কিছু প্রয়োজন হয়, সাহায্য করতে প্রস্তাব দেওয়াঃ উদাহরণস্বরূপ, যদি তাদের কাকীমা কোনও পারিবারিক সমাগমে রান্নাঘরে নাজেহাল হচ্ছেন, তাদেরকে বলুন যেন সাহায্য করার প্রস্তাব দেয়। এটা করলে বিনয় প্রকাশ করা হয়।

১১। কোনোকিছু যদি বিরক্তিকরও হয়, ঠোঁট না ওলটানোঃ অনেক সময় বাচ্চাদের ক্লাসে বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে বসে থাকতে হয়, যাতে তাদের একটুও মজা লাগে না। তবুও তাদের শান্ত হয়ে ধৈর্য সহকারে ভালভাবে বসে থাকতে শেখান। এটা একেবারে ছোট শিশুদের পক্ষে কঠিন হতে পারে, কিন্তু ক্রমাগত শিখিয়ে গেলে তারা যেমন যেমন বড় হবে, অবশ্যই এটি তাদের অভ্যাসে পরিণত হবে।

১২। কিছু দরকার থাকলে সুন্দরভাবে বলাঃ যেমন ধরুন, খাবার সময়, যদি তাদের কিছু দরকার হয়, টেবিলের ওপর থেকে তা তুলে না নিতে শেখান। তার বদলে তাদের বলুন যেন সেটি আস্তে করে চায় এবং দেওয়া হয়ে গেলে ধন্যবাদ জানায়!

একদিকে সমাজ যখন আধুনিকতার ছোঁয়ায় ভাসছে, অন্যদিকে তখন হারিয়ে যাচ্ছে মানুষের শিষ্টাচার নৈতিকতা, মানবতা, মনুষ্যত্ব আর সৌজন্যবোধ। সমাজে কমে যাচ্ছে ছোট-বড় পার্থক্য। কমছে সম্মান আর স্নেহ। কমছে গুরুজনের প্রতি শ্রদ্ধা, ভক্তি।যার ভেতরে এই শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধের অভাব থাকবে সে তো বড়দের আঘাত করবেই। আর এর দায় বড়দেরই নিতে হবে। আজকাল বড়োরাই ছোটদের এই শিষ্টাচার, নৈতিকতা ও ভদ্রতা থেকে দূরে রাখছে। তারাই ছোটদের নিয়ে অন্যায়পথে হাঁটছে। তাই আসুন আমরা প্রত্যেকে যার যার অবস্থানে থেকে সচেতন হই। এর ফলে একদিন দেশ হয়ে উঠবে ভালোবাসায় ভরপুর। সমাজ হবে শান্তিময়; শিষ্টাচার ও নৈতিকতায় পূর্ণ। নিজেদের ভেতর সেই মানসিকতা তৈরি করতে হবে। ছোটদের স্নেহ আর বড়দের সম্মান দিয়ে আগে নিজেরা নিজেদের ঠিক করি। আত্মসমালোচনা করে সংশোধনের চেষ্টা করি এবং মুখে নয়, কাজে শিষ্টাচারের প্রমাণ দেই।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৩

সুনীল সমুদ্র বলেছেন: প্রশংসনীয় ভালো পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুনীল সমুদ্র।
সমুদ্রের উদারতা ধারণ করতে পেরেছেন
বলেই এমন শব্দচয়ণ যাতে মন ভরে যায়।
ভালো থাকবেন সুহৃদ।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৩

একাল-সেকাল বলেছেন: কাজী কাদের নেওয়াজ
শিক্ষকের মর্যাদা

পুত্র আমার জল ঢালি শুধু ভিজাইছে ও চরণ।
নিজ হাতখানি আপনার পায়ে বুলাইয়া সযতনে
ধুয়ে দিল না'ক কেন সে চরণ, স্মরি ব্যথা পাই মনে।''

আজকে শিষ্টাচার শেখাবে কে?
অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ?
মীজানুর রহমান ??
এদেশে আর হবেনা ভাই, প্রজন্ম নষ্ট হয়ে গেছে। শুধু আশা করা যায়, ঘুরি ঊর্ধ্ব আকাশে ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একালের সাথে সেকালের পার্থক্যটা খুব স্থুল ভাবে
চোখে লাগে। তবুও আশায় বাধি বুক এর উত্তরণ
ঘটবে। পাঞ্জেরী রাত পোহাবার কত বাকী?

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সভ্যতা এমন স্তরের পৌঁছেছে, অনেক মৌলিক মানবিক গুণ এখন পরিবারের বদলে সমাজ থেকে আসে; মিলিটারী ও পুলিশ রাষ্ট্রের মানুষ অভদ্র হয়ে থাকে।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সময় আর প্রয়োজন মানুষকে প্রতিনিয়ত তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।
স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো মানুষ
এখন আর সহজে সংগ্রহ করতে পারছে না।
প্রাণটা নিয়ে নির্মোহ বেঁচে থাকার প্রয়াসে মানুষজন
মানুষ আজকাল আত্মকেন্দ্রিক হয়ে গেছে বহুলাংশে।
হয়ে পড়ছে অসামাজিক। নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে নিজেকে
নিয়েই ব্যস্ত থাকছে সব সময়। অনেকটা নিজে বাঁচলে
বাপের নাম টাইপের। যার ফলে এখন আর একজনের
বিপদে অন্য আরেকজন এগিয়ে আসছে না। কিংবা সম্মিলিত
ভাবে মানুষ এখন আর সৃষ্টির আনন্দে মেতে উঠছে না।
এই আত্মকেন্দ্রিকতা, এই অসামাজিকতা আমাদের বিপজ্জনক
এক ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সামাজিক ও সংঘবদ্ধ জীব।
মানুষের এই মৌলিক সংজ্ঞাটি বিবর্তিত হয়ে গেলে মানুষ কি আর মানুষ থাকবে?

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৪

ওমেরা বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন, আপনার সব কয়টা পয়েন্টের সাথে একমত শুধু ১২ নাম্বার পয়েন্টের সাথে একটু দ্বিমত আছে কারন,
আমার প্লেটে কেউ কিছু তুলে দেয়া বা কারো প্লেটে কিছু তুলে দিতে আমার পছন্দ না।

আধুনিকতার ছোয়াও আছে, তার চেয়ে বড় যেটা সেটা মানুষ ধর্ম থেকে দুরে সরে যাচ্ছে সে কারনে পারিবারিক বন্ধন হালকা হয়ে যাচ্ছে ফলে শিষ্টাচার, সৌজন্যতা, মানবতা নৈতিকতা আমাদের মানব সমাজ থেকে দিনে দিনে দুর থেকে আরো দুরে চলে যাচ্ছে।
এর থেকে পরিত্রানের পথ খুব কঠিন ।

অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটা লিখা উপহার দেওয়ার জন্য।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ওমেরা আপু (!)
আপনাক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তবৗ প্রদানের জন্য।
আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে আমার প্রদেয় এক থেকে বার পর্যন্ত টিপসগুলো
২ থেকে ৯ বছরেে শিশুদের জন্য। পরিণত মানুষের বেলায় এ্ই টিপস নয়।
শিশুদের যদি নিজের হাতে খাবার তুলে নিতে বলা হয় তা কতটুকু
যুক্তিযুক্ত হবে সে বিষেযে একটু বিব্চেনা করে দেখবেন।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !
এমন সব মানবীয় গুণ আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জরুরী।
ধন্যবাদ দারুণ লেখার জন্য।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মনিরা আপু কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি
আমার এ লেখায় আপনার সদয়
মন্তব্য প্রদানের জন্য। আপনার
সহচার্য প্রত্যাশা করি সর্বদা

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



খুবই মুল্যবান কথা সমৃদ্ধপোষ্ট ।
শিশু তার ফরমেশন স্টেজে পরিবাবের সাথেই কাটায় ।
এ সময় সামাজিক প্রভাব তার উপর কম পড়ে বলে
এ স্টেজে শিশু পরিবার হতেই তার শিষ্টাচার শিখবে ।
তাই শিশুর মাঝে শিষ্টাচার গড়ে তোলার জন্য
মাতাপিতা ও তার পরিবারে ভুমিকা
অতি গুরুত্বপুর্ণ ।

শুভেচ্ছা রইল

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শ্রদ্দেয় ড. আলী ভাই
আপনার অনুপ্রানীত করা মন্তব্য
পেয়ে দারুনভাবে খুশী হয়েছি।
আশা করি আগামীতেও আপনাদের
সহযোগীতা পাবো। শুভেচ্ছা জানব্নে।

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যাপারটা কি, এ সপ্তাহে আপনার বয়স বেড়ে গেলো নাকি? কোন সমস্যা নিয়ে চিন্তিত?

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:


বয়স বাড়ছে না
কমে যাচ্ছে দ্রুত।
তাই চিন্তিত !কি
কাজে আসলাম,
কি করলাম, আর,
কি নিয়ে ফিরে যাব।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৮

নতুন বলেছেন: দেশে ধন্যবাদ খুব কম মানুষেই দেয়।

মানুষকে ছোট বেলা থেকেই এমন শিষ্টাচার শেখালে পুলাপাইন ভদ্র হবে।

আগে কিন্তু মানুষ ভালো ছিলো, দূনিতি বাড়ার সাথে সাথে বড়রা ছোটদের নীতি জ্ঞান শিক্ষা দিলেও তারা শেখেনা কারন বড়দের ভন্ডমনে করে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে নতুন সুন্দর করে বলার জন্য।
একটি জাতির নীতি-নৈতিকতা ও মূল্যবোধ সেই জাতির সামাজিক-সাংস্কৃতিক গতি-প্রকৃতি ও
অবস্থানকে তুলে ধরে। যে জাতি যতো বেশি নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত এবং নিজস্ব মূল্যবোধের
প্রতি শ্রদ্ধাশীল সে জাতি ততো বেশি সুসংহত। নৈতিকতা ও মূল্যবোধ মানুষকে ন্যায়ের পথে,
কল্যাণের পথে পরিচালিত করে। অন্যায়-অবিচার করা থেকে মানুষকে দূরে রাখে।
যে ব্যক্তি নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত, যে নিজের মূল্যবোধকে সম্মান করে
সে ব্যক্তি সর্বদাই নিষ্কলুষ থাকে।

৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাল লিখেছেন।

বাট হঠাৎ দাড়ি রাখা......?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দাড়ি কি হঠাৎ করে হয় !!
সময় হলেই কেবল দাড়ি গজায়।
যত্নে লালন ও ধারন করতে হয়।
ধন্যবাদ হাসান ভাই।

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:১৩

মিরোরডডল বলেছেন: A different kinda writing from you
খুব সুন্দর লিখেছেন । ভালো লেগেছে ।
You can also add voice control. Specially tele conversation in front of others.
Sometimes people are very loud in public transport or social gathering.
এটাও ছোটবেলা থেকেই শিখতে হবে । Manners in public place.

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

Children are expected to have an understanding of how to
behave and stay polite in a public place. This becomes direct
responsibility of parents to train and prepare them likewise.
Read on to learn about the top 10 public place manners you
must teach your child.

ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৫৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসাধারণ পোস্য

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপু
অনুপ্রিনিত করার জন্য।

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। প্রিয়তে রাখলাম, পরে এই নিয়ে ফেসবুকে একটা পোস্ট দেব।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ লিটন ভাই
উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্য
প্রদানের জন্য।

১৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি অন্ধ হতে চাই, দু’ চোখে যা দেখি, সেসব দেখতে নাহি চাই।
আমি কালা হতে চাই, দু’ কানে যা শুনি, সেসব শুনতে নাহি চাই।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নির্বিরোধী ও জ্ঞানী মানুষেরা
অন্ধ ও বধির হয়ে থাকতে চায়।
তবে নন্দলাল হয়ে বাচার কি স্বার্থকতা?

১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৪

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: অনেক প্রিয় লেখা আমার প্রিয় তালিকাতে যুক্ত হয়নি। আজ হলো আপনার এই লেখাটি
বিখ্যাতদের জন্মদিন, মৃত্যু দিবস এর লেখার চেয়ে(মন্দ বলছিনে কিন্তু? এমন লেখা আরো বেশি বেশি উপহার দিন।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আকতার ভাই,
এ লেখাটি আপনার প্রিয়
তালিকায় স্থান করে দেবার জন্য।
ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.