নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ ফেলানী দিবসঃ ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনীর রক্তাক্ত সন্ত্রাসের শিকার ফেলানীর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২০


বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়ে কাঁটাতারে ঝুলে থাকা ফেলানীর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১১ সালের ৭ই জানুয়ারি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে কুড়িগ্রামের অনন্তপুর-দিনহাটা সীমান্তের খিতাবেরকুঠি এলাকায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ-এর সদস্যরা ফেলানী খাতুন নামের এক কিশোরীকে গুলি করে হত্যা করে। ফেলানীর বাবা নাগেশ্বরী উপজেলার দক্ষিণ রামখানা ইউনিয়নের বানার ভিটা গ্রামের নুরুল ইসলাম নতুন দিল্লিতে কাজ করতেন। তার সঙ্গে সেখানেই থাকতো ১৫ বছরের শিশু ফেলানী। দেশে বিয়ে ঠিক হওয়ায় বাবার সঙ্গে কাঁটাতারের বেড়া পার হয়ে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু কাঁটাতারের বেড়ায় কাপড় জড়িয়ে পা ফসকে ঝুলে পড়েছিল সে। তখন সাহায্যের জন্য ফেলানী চিৎকার করে আবেদন করছিল। কিন্তু বিএসএফ-এর রক্ত পিপাসু ঘাতকরা সে আবেদনের সাড়া না দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় তাকে গুলী করে হত্যা করে। ঐ নরঘাতকরা তাকে হত্যা করে তার লাশ নামিয়ে নিয়ে যায়নি। বরং পরবর্তী পাঁচ ঘণ্টা ফেলানীর লাশ ঝুলেছিল কাঁটাতারের বেড়ার ওপরই। যেন বিএসএফ বাংলাদেশী মানুষদের জানান দিতে চেয়েছিল যে, সীমান্তের কাছাকাছি এলে এভাবেই বাংলাদেশীদের হত্যা করে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা হবে। কাঁটাতারের বেড়ায় ফেলানীর ঝুলন্ত লাশের ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। তারপর থেকে বিভিন্ন সংগঠন দিনটিকে ফেলানী হত্যা দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।

ফেলানী হত্যার পর হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতো মানবাধিকার সংগঠন বিএসএফকে একটি ‘খুনে বাহিনী’ হিসেবে অভিহিত করেছিল। কারণ বিশ্বজুড়ে এটা আজ প্রতিষ্ঠিত বিএসএফ একটি বর্বর বাহিনী। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা বিএসএফ এর নাম দিয়েছে ‘ট্রিগার হ্যাপি’ বাহিনী, কানাডার ভাষায় ‘anti-human, violent unit that is engaged with systematic attacks on civilian’ (অর্থাৎ, অমানুষদের এক জঙ্গলে বাহিনী যারা পদ্ধতিগতভাবে সাধারণ মানুষদের ওপর হামলা করে বেড়ায়)। কানাডিয়ান হাইকমিশনার বিএসএফ নামক এই বর্বর বাহিনীর এক জওয়ানের ইমিগ্রেশন আবেদন বাতিলও করে দিয়েছিল ওই অভিযোগে। ফেলানী হত্যার আগে এই বাহিনী এর আগেও নারী ও শিশুদের নির্মমভাবে হত্যা করেছে। ২০১০ সালের মে মাসে ঠাকুরগাঁওয়ের রত্নাই সীমান্তের এক কিলোমিটার ভেতরে এসে পারুল নামে ১৪ বছরের এক কিশোরীকে হত্যা করেছিল। এ সময় খালেদা খাতুন নামে আরো একজন গুলিবিদ্ধ হয়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তো দূরে থাক বাংলাদেশের সব গণমাধ্যমেও এসব খবর আসেনি। মানবাধিকার সংগঠন অধিকার ছাড়া এ দেশের অন্য মানবাধিকারজীবীরা সীমান্তে বিচারবহির্ভূত এসব হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে নিশ্চুপ। বিএসএফ বর্বরতার কথা বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয়ভাবে কখনোই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বা মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেনি, বরং আমরা দেখছি বিডিআর বিদ্রোহের পর সীমান্তের নাগরিকদের জীবন আরো অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। গার্ডিয়ান লিখেছে, সুন্দর বেড়া কী সুপ্রতিবেশী বানায়? বাংলাদেশের সীমান্তে ভারত ২ হাজার কিলোমিটার বেড়া নির্মাণ করেছে। একসময় যে জনগণ বৃহত্তর বাংলার অংশ ছিল আজ ভারত অবৈধ অভিবাসন, চোরাচালানি ও সরকারবিরোধী জঙ্গী অনুপ্রবেশের কথা বলে তাদের ঢুকতে দিচ্ছে না। ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী যেভাবে নিরস্ত্র গ্রামবাসীদের হত্যার জন্য গুলী করার নীতি বাস্তবায়ন করছে, এমন নজির বিশ্বের কোথায়ও নেই। ফলে সীমান্ত এলাকা এশিয়ান বধ্যভূমিতে পরিণত হয়েছে। অসংখ্য নিরস্ত্র ও নিরুপায় স্থানীয় মানুষের ওপর ঠান্ডা মাথায় হত্যাকান্ড চালানোর স্পষ্ট প্রমাণ করা সত্ত্বেও কাউকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি।

ফেলানীর ঝুলন্ত লাশের ছবি ভারতীয় পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল। পরে ছাপা হয় বাংলাদেশের দু' একটি পত্রিকাতেও। সে মর্মান্তিক দৃশ্য চোখে দেখা যায় না। কাঁটাতারে ঝুলে থাকা লাশের ছবি বিশ্বজুড়ে হইচই পড়ে। ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বর্বরতার একটি প্রতীক হয়ে দাড়ায় ফেলানী। পরে ভারত সরকার ফেলানী হত্যার ঘটনায় বাংলাদেশের কাছে আনুষ্ঠানিক দুঃখ প্রকাশ করে। ফেলানীর এই ঘটনার পর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।বিভিন্ন দেশের মানবাধিকারকর্মী ও সংগঠনের চাপে এবং বিজিবির পক্ষ থেকেও বিএসএফের সঙ্গে বিভিন্ন বৈঠকে ফেলানী হত্যার বিচারের জন্য চাপ দেয়া হয়। এরপর ২০১৩ সালেল ১৩ অগাস্ট ভারতের কোচবিহার জেলায় সোনারি বিএসএফ ছাউনিতে ফেলানী হত্যার অভিযোগে অমিয় ঘোষের বিচার শুরু হয়। ভারতীয় দন্ডবিধির ৩০৪ ধারায় অনিচ্ছাকৃত খুন এবং বিএসএফ আইনের ১৪৬ ধারায় অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে। পাঁচ বিচারকের এই আদালত রায়ে বলে, বিএসএফ ১৮১ নম্বর ব্যাটালিয়নের হাবিলদার অমিয় ঘোষের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ আদালত পায়নি। এভাবে অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য মামলা থেকে অব্যাহতি পান। রায় প্রত্যাখ্যান করে ২০১৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ফেলানীর বাবা ভারতীয় হাই কমিশনের মাধ্যমে ভারত সরকারকে ন্যায় বিচারের আশায় পত্র দিলে বিজিবি-বিএসএফের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ফেলানী হত্যার পুনর্বিচারের সিদ্ধান্তে ২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর পুনঃবিচারের কার্যক্রম শুরু হয়। ১৭ নভেম্বর ফেলানীর বাবা নূর ইসলাম বিএসএফের বিশেষ আদালতে অমিয় ঘোষকে অভিযুক্ত করে পুনরায় সাক্ষ্য প্রদান করেন এবং অমিয় ঘোষের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন। পরে বিএসএফের নিজস্ব আদালতে এর বিচার হয়। অমিয় ঘোষ দোষ স্বীকারও করেছিলেন। এক পর্যায়ে ২০১৪ সালের ২২ নভেম্বর আদালত চলাকালীন বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষ হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েলে বিশেষ আদালতের কার্যক্রম চার মাসের জন্য মুলতবি করা হয়। পরে বিএসএফের নিজস্ব আদালতে এর বিচার হয়। অমিয় ঘোষ দোষ স্বীকারও করেছিলেন। কিন্তু বিএসএফের বিশেষ আদালত অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেয়। বিএসএফের বিশেষ আদালতে মেয়ে হত্যার ন্যায়বিচার না পেয়ে ২০১৫ সালে ভারতের উচ্চ আদালতে রিট করেন বাবা নুরুল ইসলাম। এখনো মামলাটি বিচারাধীন।

দীর্ঘ সময় ধরে ভারতীয় আদালতে কালক্ষেপণ ন্যায়বিচার নিয়ে শঙ্কায় আশা-নিরাশার দোলায় দিন কাটছে ফেলানীর পরিবারের। নানা অজুহাতে একাধিকবার বিচার কার্যক্রম স্থগিত হওয়ায় মেয়ে হত্যার বিচার পাওয়া নিয়ে হতাশ হলেও হাল ছাড়েনি ফেলানীর পরিবার। ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম বলেন " বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষ আমার চোখের সামনে কাঁটাতারে আমার মেয়েকে গুলি করে হত্যা করেছে। দুই দফা ভারতে বিএসএফের আদালতে অমিয় ঘোষকে শনাক্ত করে সাক্ষ্য দেওয়ার পরেও নানা টালবাহানায় হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার এখনো হয়নি।’ কন্যা হত্যার ন্যায়বিচারের আশায় হাল ছাড়েনি পরিবার। সরকার ও মানবাধিকার সংস্থার সহায়তায় বিচার পেতে আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় বাবা নুরল ইসলামের। আজ ফেলানীর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকীতে ফেলানীর আত্মার মাগফেরাত কামনা করার সাথে সাথে আমরা সবাই শপথ নেই আর কোন ফেলানীর মৃত্যু মেনে নেওয়া হবেনা। কড়া প্রতিবাদের সাথে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। ইটের জবাব দেওয়া হবে পাটেকেলে। ভালো থেকো ফেলানীর যেখানেই থাকো। আমরা আছি তোমার হেয়ে বাংলাদেশী সীমান্তসহ বিশ্বের সকল বিচার বহির্ভূত হত্যার প্রতিরোধ প্রতিবাদ জানাতে।

নূর মেহাম্মাদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৪

ইউসুফ হাওলাদার শাওন বলেছেন: এ কষ্ট লাগে বুকে, রক্তের দামে কিনা এই দেশে চলে শকুনের উল্লাস,, ভালো থাকুক ওপারে

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইউসুফ হাওলাদার শাওন ভাই
আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম।
আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য
ধন্যবাদ।

২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:

" ওপার বাংলা, এপার বাংলা
মাঝখানে কাঁটাতার
গুলি খেয়ে ঝুলে থাকলে ফেলানি
বলো তো দোষটা কার?

কেউ দোষী নয় ফেলানি খাতুন
বিএসএফ জানে ঠিক
পথ ভুল করে নিয়েছিলো গুলি
হঠাৎ তোমার দিক।

বেকসুর ছুটি পেয়েছে সেপাই
খুনীরা যেমন পায়
ভেবে দেখো মেয়ে ওই খুনীটাও
বাংলায় গান গায়।

তুমিও গাইতে গুনগুন করে
হয়তো সন্ধ্যে হলে
তোমারই মতন সেই সুরগুলো
কাঁটাতার থেকে ঝোলে।

শোনো বিএসএফ, শোনো হে ভারত কাঁটাতারে গুনগুন
একটা দোয়েল বসেছে যেখানে
ফেলানি হয়েছে খুন।

রাইফেল তাক করো হে রক্ষী
দোয়েলেরও ভিসা নেই
তোমার গুলিতে বাংলার পাখি
কাঁটাতারে ঝুলবেই। " --- কবীর সুমন।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার পংক্তিমালায় ফেলানীকে স্মরণ ।
কবীর সুমনের সাথে আপনাকেও ধন্যবাদ।
আর কোন ফেলানী যেন এমন মৃত্যুর স্বাদ
গ্রহণ না করে। ভালো থাকবেন।

৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:১৩

একাল-সেকাল বলেছেন: পরীক্ষিত বন্ধুর! X(( প্রামানিক দলিল এই ছবি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বরণীয় তারা, স্মরণীয় তারা, তবুও বাহির-দ্বারে
আজি দুর্দিনে ফিরানু তাদের ব্যর্থ নমস্কারে।
আমি-যে দেখেছি গোপন হিংসা কপট রাত্রিছায়ে
হেনেছে নিঃসহায়ে,
আমি-যে দেখেছি প্রতিকারহীন শক্তের অপরাধে
বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে

রবীন্দ্রনাথ তাঁর 'প্রশ্ন' কবিতায় লিখেছিলেন,
'বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে'। বেঁচে থাকলে হয়তো
এখন তাঁকে লিখতে হতো, 'বিচারের বাণী সরবে প্রকাশ্যে কাঁদে'।

৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫

একাল-সেকাল বলেছেন:

"প্রতিকারহীন বিচারের বাণী
মনীষীদের নিঃসৃত বাণী
দুয়ে মিলে করে তামাশা।
ভুলুন্ঠিত হয় মানবতা দেশে দেশে
নিত্য দিন বাড়িতে থাকে হতাশা।"

কাদম্বিনী মরিয়া প্রমান করেছিল, সে মরে নাই, তবে---
ফেলানি মরিয়া প্রমান করিল, প্রতিবেশী বন্ধু হয়নাই।।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার একাল-সেকাল
সুন্দর প্রতিক্রিয়া প্রকাশ
করার জন্য।

৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: সারা দেশ কেঁদে ছিলো ফেলানির জন্য।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আজও অনেক মানুষ কাঁদে
বিশেষ করে তার নিকট আত্মীয়স্বজন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.