নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
চীন থেকে গোটা বিশ্বে দ্রুত ছড়াচ্ছে নোভেল করোনা ভাইরাস। ইউহান প্রদেশের মাছের বাজার থেকে ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাসের বাহক যে মানবদেহ, সেটাও নিশ্চিত করেছে চীন। চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে সৃষ্ট করোনাভাইরাস এরই মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ইউরোপ-আমেরিকার ১২টি দেশে পৌঁছে গেছে। এমনকি আমাদের পাশের দেশ নেপালেও এনসিওভি ভাইরাসটিতে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। এ পর্যন্ত বিভিন্ন দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ১৩০০ ছাড়িয়েছে। চীনের বাইরে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, নেপাল, ফ্রান্স, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায়ও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া গেছে। উহান থেকে ১৯ জানুয়ারি আসা এক চীনা নাগরিকের শরীরে করোনাভাইরাসটির উপস্থিতি পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে অস্ট্রেলিয়া। মেলবোর্নের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৫০ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির পরিস্থিতি স্থিতিশীল বলেও জানিয়েছে তারা। করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের নিবিড় বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকায় প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ দুই দেশে যাতায়াত করেন। এক্ষেত্রে বাংলাদেশেও এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের সহকারী পরিচালক (হেলথ ইমার্জেন্সি ও অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম) ডা. আয়েশা আক্তার জানান, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব প্রবেশ দ্বারে বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে এখনও এ ধরনের কোনো রোগীর তথ্য পাওয়া যায়নি। ভাইরাসটির বিস্তার ঠেকাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ নানা উদ্যোগ নিয়েছে। খবর দ্য ডেইলি মেইল, রয়টার্স, বিবিসি।
চীনজুড়ে করোনাভাইরাস মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ার অন্তত তিন মাস আগেই এ ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা ভবিষ্যদ্বাণী করে জানিয়েছিলেন, নতুন এক ধরনের করোনাভাইরাসে লাখ লাখ মানুষ মারা যেতে পারে। তাদের ভবিষ্যদ্বাণীতে আরও বলা হয়েছিল, ছড়িয়ে পড়ার পর পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সাড়ে ছয় কোটি মানুষ উজাড় হয়ে যাবে। গত বছরের অক্টোবর মাসে একটা গুরুত্বপূর্ণ গবেষণার অংশ হিসেবে এমনটাই ধারণা করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিখ্যাত গবেষণা কেন্দ্র জন হপকিন্স সেন্টার ফর হেলথ সিকিউরিটি। করোনাভাইরাস নিয়ে বিশ্বজুড়ে আতঙ্কের মধ্যে শনিবার এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে ডেইলি মেইল। মার্কিন বিশেষজ্ঞদের সতর্কতার মাত্র তিন মাস পরই (এখন থেকে মাসখানেক আগে) গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর চীনের মধ্যাঞ্চলীয় হুবেই প্রদেশের তিন হাজার বয়সী শহর উহানে প্রথম করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরু হয়। সেখানে বন্যপ্রাণী কেনাবেচার একটি অবৈধ বাজার থেকে রোগ ছড়িয়েছে বলে ধারণা করা হয়। এরপরই নিউমোনিয়া সদৃশ এ প্রাণঘাতী ভাইরাস দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। ছড়িয়ে পড়ে চীনের বাইরেও। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর ইউরোপ-আমেরিকা এমনকি দক্ষিণ এশিয়ার নেপালেও ভাইরাসটিতে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলেছে। মহামারী ঠেকাতে বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের তুমুল লড়াইয়ের মধ্যে চীনসহ ১২ দেশে নতুন এ করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এক হাজার ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে। চীনা কর্তৃপক্ষের দাবি অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত অতি সংক্রামক ভাইরাসটি চীনের ৪১ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। নতুন আক্রান্ত হয়েছে ১ হাজার দুইশ’র বেশি। তবে ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের মতে, আক্রান্তের সংখ্যা হাজার হাজার। জন হপকিন্স সেন্টারের সিনিয়র গবেষক ড. এরিক টোনার বিজনেস ইনসাইডারকে বলেছেন, ডিসেম্বরের শেষে ভাইরাসটি চীনে ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়ার পরও তিনি মোটেই অবাক হননি। তিনি বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরেই মনে হয়েছে, নতুন একটা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। আর সেটা হবে একটা করোনাভাইরাস।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে এখনও জানি না কতটা সংক্রামক এ ভাইরাসটি। আমরা জানি, এটা একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায়। তবে তার বিস্তার কতটুকু তা জানি না।’ এরিক টোনার আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, এটা সার্স ভাইরাসের চেয়ে কিছুটা নমনীয়। সেটাই ভরসার জায়গা। অন্যদিকে এটা সার্সের চেয়েও বেশি সংক্রামক হতে পারে। অন্তত স্থানীয় জনপরিসরে।
ড. এরিক তার কম্পিউটারে করোনাভাইরাস ছড়ানোর যে মডেল এঁকেছেন তাতে দেখা যাচ্ছে, ভাইরাসটি ছড়ানোর পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে বিশ্বের প্রত্যেকটা দেশই আক্রান্ত হবে। এভাবে পরবর্তী আরও এক বছরের মধ্যে বিশ্বজুড়ে সাড়ে ছয় কোটি মানুষ মারা যাবে। উহান শহর ভাইরাসটির উৎপত্তিস্থল হলে এখনও এটাকে মহামারী বিবেচনা করা হচ্ছে না। তবে চীনের বাইরে ইতিমধ্যে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, নেপাল, ফ্রান্স, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায়ও আক্রান্ত ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া গেছে। উহান থেকে ১৯ জানুয়ারি আসা এক চীনা নাগরিকের শরীরে করোনাভাইরাসটির উপস্থিতি পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে অস্ট্রেলিয়া। মেলবোর্নের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বয়স ৫০ এর ঘরে থাকা ওই ব্যক্তির পরিস্থিতি স্থিতিশীল বলেও জানিয়েছে তারা। এএফপি জানিয়েছে, শনিবার থেকে চীনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব ‘ইঁদুর নববর্ষ’ শুরু হলেও ভাইরাসের মহামারীতে তা নিরানন্দ ও বিষন্ন হয়ে উঠেছে। যখন তাদের উৎসব-আনন্দে মেতে থাকার কথা, ঠিক সে সময় দেশের নাগরিকরা হাসপাতালে হাসপাতালে স্ক্রিনিংয়ের জন্য অপেক্ষা করছে। ওষুধপথ্য কেনার জন্য ফার্মেসিতে দৌড়াচ্ছে। সুরক্ষামূলক পোশাক আর মাস্ক কেনার জন্য দোকানে দোকানে লাইন ধরছে। মধ্যাঞ্চলীয় হুবেই প্রদেশসহ অন্তত ১৮টি শহরে গণপরিবহন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। প্রায় ৫ কোটি ৬০ লাখ মানুষ একপ্রকার নিজ বাড়িতে আটকে পড়েছে।
করোনাভাইরাস থেকে বাঁচার উপায়ঃ
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বার্তা অনুযায়ী, করোনাভাইরাস জুনোটিক। অর্থাৎ এ ভাইরাস পশুর দেহ থেকে মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। এখন আক্রান্ত ব্যক্তির থেকেও অন্য ব্যক্তির শরীরে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে। আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির সংস্পর্শে এলে বা তার সঙ্গে হাত মেলালেও করোনাভাইরাস শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ হলো জ্বর, শ্বাসকষ্ট, কাশি। অসুখ আরও বাড়লে কিডনি পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। করোনাভাইরাস মরণব্যাধি। সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসের কোনো ওষুধ বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি। নিজেকে সাবধান রাখাই শ্রেষ্ঠ উপায়। এছাড়া
১। যতটা সম্ভব ঘরেই থাকার চেষ্টা করুন। সময় কাটানোর জন্য ভালো কোনো সিনেমা দেখুন বা বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিন। তবে বাইরে প্রয়োজন ছাড়া বের না হওয়াই ভালো।
২। বাইরে বের হওয়ার আগে সঙ্গে মাস্ক নিতে ভুলবেন না।
৩। বাস, ট্রেন বা এজাতীয় গণপরিবহনগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
৪। বাইরে থেকে ফিরে হ্যান্ডওয়াশ বা লিকুইড সোপ দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে নিন।
৫। বাইরে যাওয়ার আগে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে যান। সকালে ঘণ্টাখানেকের জন্য জানালা খোলা রাখুন। তাতে পর্যাপ্ত সতেজ বাতাস এবং সূর্যের আলো ঘরে প্রবেশ করবে।
৬। সুস্থ এবং শক্তিশালী থাকতে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। প্রচুর ফলমূল এবং পর্যাপ্ত পানি খাবেন। কোনো কিছু খাওয়া কিংবা রান্না করার আগে ভালো করে ধুয়ে নেবেন।
৭। ডিম কিংবা মাংস রান্নার সময় চেষ্টা করুন পর্যাপ্ত সময় ধরে রান্না করতে। খেয়াল রাখবেন, এগুলো যেন অবশ্যই সেদ্ধ হয়।
৮। ময়লা কাপড় দ্রুত ধুয়ে রাখার চেষ্টা করুন, দিন বা সপ্তাহ ধরে ফেলে রাখবেন না।
৯। ঘর পরিষ্কার রাখুন। নিয়মিত আপনার থাকার ঘর এবং কাজের জায়গা পরিষ্কার করুন। এক্ষেত্রে ইথাইল অ্যালকোহল ব্যবহার করুন। এটি আপনি যেকোনো ওষুধের দোকানেই পাবেন।
১০। সুরক্ষিত থাকতে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করবেন। অসুস্থ বোধ করলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আপনার পরিচিত কেউ আক্রান্ত মনে হলেও দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন। সৃষ্টিকর্তা বিশ্বের সকলকে এই দূর্যোগ মোকাবেলার তৌফিক দান করুন। আমিন
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল
ফেসবুক লিংক
[email protected]
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এই বিশ্বচরাচরে ‘মানবসৃষ্ট নয়’- এমন দৃশ্য-অদৃশ্য বিষয় এবং জীবন ও প্রাণ নিয়েই প্রকৃতি।
সৃষ্টির সবচেয়ে বেশি সুবিধাভোগী জীব হচ্ছে মানুষ। প্রকৃতি নিজ গতিতে খুবই সংবিধিবদ্ধ,
ক্রিয়াশীল ও সুশৃঙ্খল। কারণ, এর চিরন্তন নিয়মে কখনো ব্যত্যয় ঘটে না। সূর্য পূর্ব দিকে ওঠে
আবার পশ্চিম দিকে অস্ত যায়- এই নিয়মে কোনো হেরফের নেই। মানুষ যখন সৃষ্টির প্রথাগত
নিয়মে নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে, তখন এই বিশ্বচরাচর গতিশীল, শান্তিময় ও
আনন্দঘন হয়ে ওঠে। কিন্তু যখন এর অন্যথা ঘটে তখনই তা ছন্দ হারিয়ে ফেলে;
ভারসাম্যও নষ্ট হয় এই সৃষ্টিনিচয়ের। আর এই নিয়মভঙ্গকে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়।
আমরা চারপাশে তাকালে দেখতে পাই, যারাই মানুষের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা ও অন্যের
অধিকার নষ্ট করেছে তাই প্রকৃতির প্রতিশোধ অনিবার্য হয়ে উঠে। তখন প্রকৃতির নিষ্ঠুর
তাণ্ডবে প্রাণ হারাবো, দুর্বিষহ যন্ত্রণায় দগ্ধ হব।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সৃষ্টিকর্তা আমাদের এই ভয়াবহ মানবিক দূর্যোগ থেকে
আমাদের হেফাজত করুন। আমিন।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৫৬
একাল-সেকাল বলেছেন:
আশ্চর্য ব্যাপার, এখন একটা লোক ও বলেনা, এটা চীনের আভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশের বা অন্য দেশের নাক গলানো উচিৎ নয়।
বাস্তবতা হচ্ছে, Globalization এর যুগে কেউ ই পার্শ্ববর্তী দেশের ভাল মন্দের প্রভাবমুক্ত নয়। হোক তা' রাজনীতি, অর্থনীতি, দুর্যোগ, কিংবা মনুষ্যসৃষ্ট কিছু।
প্রতিটা দেশকেই Priority ভিত্তিক ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ। বিশেষ করে বাংলাদেশে অনেক চীনা প্রজেক্ট চালু থাকার দরুন বাড়তি নজরদারি আবশ্যক। মানুষ বাঁচলে মেয়র, করোনা Priority তে নেয়া উচিৎ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: রোগটি নিয়ে বাংলাদেশের প্রস্তুতি সম্পর্কে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশে এখনও এই ভাইরাসে আক্রান্ত কোনো রোগী শনাক্ত হয়নি। তবে স্বাস্থ্য অধিদফতর নজরদারি বাড়িয়েছে। আমরা নিবিড়ভাবে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা সতর্ক আছি এবং আমরা প্রস্তুতও আছি। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে জানিয়ে সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, বিমানবন্দরের স্বাস্থ্যকর্মীদের আমরা প্রশিক্ষণ দিয়েছি। সিভিল এভিয়েশনে চিঠি দিয়ে বলেছি, যেসব যাত্রী চীন থেকে আসছেন, তারা যেন এয়ারপোর্টের থার্মাল স্ক্যানারের ভেতর দিয়ে যান। সেটা যেন নিশ্চিত করা হয়। যদি কারও জ্বর পাওয়া যায় তাহলে আমরা ধরতে পারব। চীন থেকে সরাসরি ঢাকায় যাত্রী পরিবহন করে এমন তিনটি এয়ারলাইন্সকেও জানানো হয়েছে। ভাইরাসটি ব্যাপকভাবে প্রাণঘাতী এ কথা এখনই বলা যাবে না বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, হেলথ কার্ড তৈরি করা হয়েছে। যারা চীন থেকে আসবেন, তাদের ওই কার্ডটা দিয়ে দেওয়া হবে। তাদের বলা হয়েছে, আসার সময় জ্বর না থাকলেও চীন থেকে আসার ১৪ দিনের মধ্যে যদি জ্বর হয়, তাহলে যেন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩২
একাল-সেকাল বলেছেন:
ভাইরাসটি দ্রত ছড়িয়ে পরার দরুন আইইডিসিআর কে শুধু চীন ভিত্তিক নয়, এর বাইরেও দেশের বড় ৪ টি সহ সকল প্রবেশ দ্বারে নিশ্ছিদ্র নজরদারী বাড়াতে হবে।
করোনাভাইরাস সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহানের বাসিন্দারা। ইতোমধ্যেই চীনের বাইরে ১২টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী ভাইরাসটি। দেশগুলো হলো: থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, নেপাল, ফ্রান্স, মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া। এরইমধ্যে চীনে কয়েকজনের মৃত্যুর ঘটনায় চাপা আতঙ্কের মধ্যে আছেন সেখানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
ধন্যবাদ। বিস্তারিত বলার জন্য।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে আবারো ধন্যবাদ বিষয়টি
গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করার জন্য।
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: করোনা ভাইরাস ও এর প্রকোপ নিয়ে বিস্তারিত জানাবার জন্য ধন্যবাদ। চীনে অবস্থিত বাংলাদেশিদের নিয়ে আমাদের সরকারের সিরিয়াসলি ভাবা উচিত। সবাই নিরাপদে থাকুক, ভালো থাকুক।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ শুভ্রনীল শুভ্রা
চীনের বাংলাদেশ দূতাবাস সবসময়
সতর্ক দৃষ্টি রাখছেন। আশা করি
দুর্যোগ কেটে যাবে শিঘ্র।
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৭
করুণাধারা বলেছেন: আজকের প্রথম আলোর তৃতীয় পাতার খবর, উহানে ৪০০ বাংলাদেশী ছাত্র আছে। আল্লাহ যেন এদের নিরাপদে রাখেন।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমিন।
আপনার প্রার্থনা কবুল হোক মহান
আল্লাহর দরবারে। সবাই সুস্থ্য থাকুন
সবসময়।
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জীবানু বিবর্তনের কারনে নতুন জাতের কিছু কিছু ভাইরাস মানব দেহে সংক্রামিত হয়।
ইতিহাসে বার বারই পৃথিবীতে বিভিন্ন ভাইরাস মহামারি হানা দিয়েছে।
কিন্তু মানুষ তো বসে নেই।
প্লেগ, গুটি বসন্ত পোলিও মত কঠিন রোগ পৃথিবী থেকে নির্মুল করে ফেলেছে।
বার্ডফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, সার্ছ, মার্স, ইবলা নির্মুল না হলেও নিয়ন্ত্রনে রাখা হয়েছে।
নতুন জাতের এই করোনা ভাইরাস থেকে স্যাম্পল নিয়ে টিকা তৈরি করতে একটু বা অনেকটা সময় লেগে যাবে। তত দিনে
হয়তো অনেকেই মারা যাবে।
কিন্তু ভাইরাস ইতিহাস দেখলে এসব বর্তমানে বেশি একটা মারতে পারে না, রাষ্ট্রয় সতর্কতার কারনে। আর কিছুদিনের মধ্যে মানব দেহ নিজেই প্রকৃতিগত ভাবে নিজেই অনেকটা প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে ফেলে, দিন দিন আক্রান্তের হার কমে আসে। ততদিনে টিকাও তৈরি হয়ে যায়।
ভয় আতঙ্কের কিছু নেই। সচেতনতা দরকার। চীন খুব দক্ষতার সাথে আক্রান্ত শহরগুলো বন্ধ করে দিয়েছে। আর চীনের বাইরে কেউ মারা যায় নি।
তবে গুড নিউজ এই ভাইরাস এয়ারবোর্ন না। খুব ক্লোজ কন্ট্রাক্ট না হলে একজনের রোগ অপরকে ছড়াবে না।
হাচি-কাশির এরোসল বাতাস থেকে একটু দূরে থাকলেই হয়। আর জীবানু মানবদেহ বাদে শুধু বাতাসে বেশিক্ষন বেচে থাকতে পারে না। আর মানুষের গায়ে ভাইরাস ৭ দিনে মানুষকে মারতে না পারলে নিজেরাই মরে যায়। মানে আক্রান্ত মানুষটিতে সেলফ রেজিষ্ট্যান্স তৈরি হয়ে যায়। যেহেতু নতুন ভাইরাস, আর যতেষ্ঠ স্টাডি হয়নি। এজন্য বেশী সাবধানতা দরকার।
মার্কিন CDC মহামারি বিশেষজ্ঞরা বলছেন আক্রান্ত রোগী থেকে ৬ ফিট দূরে পর্যন্ত নিরাপদ।
চীনের সেই শহরের বাংলাদেশীদের ফিরিয়ে আনা ঠিক হবে না। ১০ দিন গৃহবন্দি/শহরবন্দি থাকতে হবে।
১০ দিনে অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে এসে যাবে বলে আমার ধারনা।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ হাসান কালবৈশাখী ভাই
আপনার মন্তব্যে ভয় অনেকটা
কমে যাবে। আতঙ্কিত না হয়ে
প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। বিশেষজ্ঞদের
পরামর্শ মেনে চলুন সবাই।
৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশে তাড়াতাড়ি গরম পড়ার জন্য দোয়া করেন। পারলে, এখনি বসন্ত বরণ করার ব্যবস্হা করেন, যাতে গরমকাল আসার সুযোগ হয়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
খুব ফুরফুরা মেজাজে আছেন মনে হয়।
কারো সর্বনাস আবার কারো পৌষ মাস।
আমেরিকাতে কি এই ভাইরাসের প্রাদূর্ভাব কম?
পাপ বাপকেও ছাড়েনা। মনে রাখবেন যমদূতের
অবাধ বিচরণ বিশ্বের সর্বত্র।
আপনি ভালো থাকুন।
৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইরাসটি ক্ষতিকর মধ্যবয়স্ক ও বৃদ্ধ মানুষ যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। মজার ব্যাপার হলো মিডিয়াতে শুধু মৃত্যুর খবর আসছে কিন্তু যারা সুস্থ হয়ে যাচ্ছেন তাদের কথা আসছে না। ফলে চারিদিকে প্যানিকের সৃষ্টি হচ্ছে।
সিডিসির পেজ থেকে যেটা বুঝলাম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকলে ভয়ের কিছু নাই। হাত ধুলেই এ সংক্রমন থেকে অনেকখানী রক্ষা পাওয়া যায়। ঠান্ডা কাশিতে সংক্রমিত লোকজন থেকে দূরে থাকতে হবে।
তবে বাংলাদেশের মতো অশিক্ষিত জঙ্গি দেশে প্যানিক সৃষ্টি করলে ভয়ংকর ঘটনার সৃষ্টি হতে পারে। এই জঙ্গি োটলোক জাতী কয়েকদিন আগে গুজবের ওপর ভিত্তি করে এক মহিলাকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। মাঝে মাঝেই টারা নীরিহ মানুষকে গনপিটুনি দেয় অথচ জঙ্গি আলেমদের পূজো করে। দেখা গেলো রাস্তায় কেউ হাচি দিলো, অমনি ক্রোনোভাইরাস সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেললো।
দেশে প্যানিক সৃষ্টি করলেই জঙ্গি বাঙ্গালী সুযোগ পাবে
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মাছে ভাতে বাঙ্গাল। কিন্তু সমস্যা হলো তেলাপিযা আর পাঙাশ মাছ।
হাইব্রিড মাছে এত শক্তি পাবে কই যে রোগ প্রতিরোধ করবে?
তবে প্যানিক সৃষ্টি করা অবিবেচকের কাজ। তাই মন্দ লোক থেকে
দূরে থাকতে হবে আর বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সাড়ে ৬ কোটী মারা যাবে? ৬, ৫০, ০০০০০, সংখ্যাটা বেশী বড়! তার আগে গরমকাল এসে যাবে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এক পেটুককে জিজ্ঞাসা করা হলো এক কেজি চালের ভাত খেতে পারবি।
অবলীলায় জবাব তার চেয়ে এক পোয়া বেশী হলেও সমস্যা নাই।
আর যদি ৭০ তোলা চালের ভাত দেওয়া হয় তা হলে ? চোখ কপালে
তুলে পেটুক বলে আমি কি রাক্ষস !! সংখ্যাটি কি খুব বেশী ছিলো ?
গরম আসার আগেই সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে যদি আল্লাহ চাহে তো !
১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০১
ফয়সাল রকি বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: .... দেখা গেলো রাস্তায় কেউ হাচি দিলো, অমনি ক্রোনোভাইরাস সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেললো। -- অসম্ভব কিছুই না।
বিস্তারিত আলোচনার জন্য পোষ্টে +
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবাই বুদ্ধি বিবেচনা দিয়ে
বিপদ মোকাবেলা করুন।
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৪
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
হাঁচি কাশি আর কফ থুথুর শহরে খুব আতঙ্কবোধ করছি।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আতঙ্কিত হয়ে বিপদের সাথে
লড়া যায়না। বুদ্ধি বিবেচনা আর
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে
বিপদ মোকাবেলা করুন।
১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্বে মারা যাবে সাড়ে ছয় কোটি মানুষ আতঙ্ক সৃষ্টি করবেন না।
এক হাজার মানূষও মারা যাবে না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আতঙ্ক ছড়াতে আপনার বসকে না করুন।
উনি যেখানে থাকেন তারাইতো এই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে!!
১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৭
হাবিব ইমরান বলেছেন:
আল্লাহ, বিশ্বের সকলকে সকল প্রকার বিপদ-আপদ, রোগ-শোক থেকে রক্ষা করুন। বিশেষ করে বাংলাদেশের জনগণকে।
আল্লাহ! এ দেশ দরিদ্র, এ দেশের বেশিরভাগ মানুষ দরিদ্র, বড় কোন বিপদ আসলে মোকাবিলার সক্ষমতা নেই, অতএব ক্ষমা করুন সকলকে, নিরাপত্তা দিন সকলকে। আমিন।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বাংলাদেশ ছাড়া কি বিশ্বের আর কোথাও
আল্লাহর প্রিয় বান্দা নাই !!
আল্লাহ বিশ্বের সকল নরনারীকে
সকল বালা মুছিবত থেকে রক্ষা
করুন। আামিন
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪০
হাবিব ইমরান বলেছেন:
আহ হা ভ্রাতা, বাংলাদেশ ছাড়া কি বিশ্বের আর কোথাও
আল্লাহর প্রিয় বান্দা নাই !!
ভাই, আমার প্রথম লাইনে কিন্তু বিশ্বের কথাই বলা আছে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ হাবিব ভাই
উত্তেজনায় বিশ্ব উড়ে গেছে
তাই বাংলাদেশ সামনে এসেছে।
ত্রুটি নিজ গুণে মার্জনা করবেন।
১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রকৃতির মৌলিক কাঠােমােত যখন মানুষ অনাচার করে তখনই এমন ঘটনা ঘটা স্বাভাবিক।
কারণ প্রথম মন্তব্যে জবাবে যা বলেছেন -প্রকৃতি নিজ গতিতে খুবই সংবিধিবদ্ধ,
ক্রিয়াশীল ও সুশৃঙ্খল। কারণ, এর চিরন্তন নিয়মে কখনো ব্যত্যয় ঘটে না।
আমরা আমাদের সো কলড উন্নয়নের জন্য ! পূজির লোভে, সাময়িক সূখ ভোগের আশায় প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরণ করছি প্রতিনিয়ত!
এখানে সেই শাস্ত্র কথাই আবার সত্যি হয়- পাপ করে পাপিষ্টি, জ্বইলা মের ঘর গুষ্টি!!! তাইতো বিশ্বায়নের মাধ্যমে সকলেই সেই কষ্ট ভোগ করেছি /করতে যাচ্ছি।
এভাবেই বুঝি মানুষই জন্ম দেবে সেই ভয়ংকর ইয়াজুজ মাজুজদের! যারা মানবজাতিকে ধ্বংস করবে ভয়াবহ ভাবে।
সতর্কতা সাথে সাথে ক্ষমা এবং প্রার্থনাও হোক সংগী। অনন্ত অসীম শক্তিমান আল্লাহর রহমত কামনা করছি।
তিনি যেন আমাদের এবং সকল ভাল মানুষদের রক্ষা করেন এ গজব থেকে।
আসমানী জমিনি সকল বালা মুসিবত থেকে যেন তিনি সুরক্ষা দান করেন।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ ভৃগু দাদা
আমার মন্তব্যের প্রতিউত্তরে
চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
যুগযুগ ধরেই এভাবেই তার
অবাধ্য বান্দাদের শাস্তি দিয়ে
থাকেন। হযরত নুহ নবীর
কওমকে পানিতে ডুবিয়েছেন
লুৎ আঃ কওমকে ধ্বংশ করেছেন।
আল্লাহ আমাদের এ গজব থেকে
মুক্তি দান করুন। আমিন
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২
নীল আকাশ বলেছেন: জনসচেতনতা মূলক পোস্টের জন্য আপনার কাছে প্রথমেই কৃতজ্ঞতা।
আল্লাহ বিপদ দেন আবার তিনিই বিপদ থেকে উদ্ধার করেন।
আমার ভয় হচ্ছে এটা কোনভাবে দেশে ঢুকলে ঘনবসতি এলাকা হবার কারণে এটা না দ্রুত সংক্রমণ হয়।
আল্লাহ এই দেশের উপর রহমত নাযিল করুন।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নীল আকাশ ভাই আপনাকে ধন্যবাদ
চমৎকার মন্তব্য প্রদানের জন্য।
মানুষ যখন সৃষ্টিকর্তার বিরুদ্ধাচারণ
করে তখন তার আদেশ নির্দেশ অমান্য
করে গোমরাহীতে মসগুল থাকে তখন
তাদের সতর্ক করতে আল্লাহ তাদের প্রতি
গজব নাজিল করেন যাতে তারা সতর্ক হয়।
আল্লাহই সকল মুসকিল আসানের মালিক।
তিনিই বিপদে ফেলেন আবার তিনিই উদ্ধার
করেন। বিপদে ডাকলে তিনি সাড়া দেন।
ঘোর বিপদে যখন কেউ সাহায্য করার ক্ষমতা
রাখে না- তখনও তিনি সাহায্য করেন।
১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
নীল আকাশ বলেছেন, " জনসচেতনতা মূলক পোস্টের জন্য আপনার কাছে প্রথমেই কৃতজ্ঞতা।
আল্লাহ বিপদ দেন আবার তিনিই বিপদ থেকে উদ্ধার করেন। "
-আপনি 'আল্লাহ বিপদ দেন' বলে, আল্লাহের বদনাম করছেন, উনাকে দোষারোপ করছেন; আল্লাহকে ইসলামে 'যত বড় করে দেখানো' হয়েছে, উনি "বিপদ" দিতে পারেন না। আপনি "গুহামানব তত্ব" চালু করেছেন ব্লগে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাব সৃষ্টিকর্তার রহমত থেকে মাহরুম থাকবেন না। বোঝার চেষ্টা করুন। নীল আকাশ ভাই আল্লাহর উপর অগাধ বিশ্বাস থেকেই তার মন্তব্য প্রদান করেছেন কোন আজগুবী মন্তব্য নয়। আল্লাহ সব ধরনের মসিবতই মুমিনকে উত্তম প্রতিদান দেয়, তবে মুমিনকে সে মুসিবতে সবর করতে হবে।
নবী করিম (দঃ) এরশাদ করেন এটি বুখারী শরীফের হাদীস তিনি এরশাদ করেন- (মায় ইউরিদিল্লাহা বিহি খাইরান ইউচিব মিনহু) যে ব্যক্তির জন্য আল্লাহ ভাল চান, তাকে আল্লাহ বিপদে ফেলে দেন, এ কথাটা যদি বুঝে আসে তাহলে প্রত্যেক বিপদগ্রস্থ ব্যক্তির জন্য ধৈর্য্যধারণ করা সহজ হবে। আল্লাহ যাকে পছন্দ করেন তাকে মুসিবতে ফেলেন। কিন্তু মানুষের মনে একটি প্রশ্ন সব সময় আসে তা হল “আল্লাহ বিপদে মুসিবতে কেন ফেলেন”? এ প্রশ্ন প্রায় সকলের মনেই উদিত হয়।
এ প্রশ্নের জবাবে যদি একটি উদাহারন দিই তাহলে আপনাদের কাছে সহজে বুঝে আসবে, ধরুন আপনি এলাকার মসজিদের ইমাম সকলেই আপনাকে সম্মান করে, এখন একদিন নামাজের পর আপনি আপনার মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে বললেন যে আমি
একটু সমস্যায় পড়েছি আমার কাছে একটা স্বর্ণের হার আছে আপনাদের মধ্যে কেহ যদি চান আমি তা ১০ হাজার টাকায় বিক্রী করব, তখন মুসল্লীদের মধ্যে একজন অগ্রসর হল কিনতে কিন্তু তিনি টাকা দেয়ার আগে বলল আমি একটু স্বর্ণটা যাচাই করে দেখব, তখন ইমাম সাহেব সে লোকটিকে বলল আপনি কি আমাকে বিশ্বাস করেন না, তখন লোকটি বলল বিশ্বাসতো আছে তবে একটু পরীক্ষা করে নিলে বিষয়টা পাক্কা হয়ে যাবে। এখন আমরা আল্লাহকে বলি আল্লাহ আমি ঈমান এনেছি, এবার আল্লাহ বলেন যদি ঈমান এনে থাক তাহলে প্রস্তুত হও আমি পরীক্ষা নিব তুমি কি সত্যিকারভাবে ঈমান এনেছ কিনা? তাই আপনারা দেখবেন যে যত বড় ঈমানদার তার জন্য তত বেশী দুনিয়ায় মুসিবত ও পেরেশানী। এখন কেহ যদি ঈমানদারীর সাথে দুনিয়ায় থাকে তাতে যদি সে কোন পেরেশানীতে গ্রেফতার হয় তখন তাকে বুঝতে হবে আল্লাহ তার ঈমানদারীর, পরীক্ষা নিচ্ছেন। আর সে পরীক্ষায় যদি সে ধৈয্য অবলম্বন করতে পারে তাহলে সে আল্লাহর কাছে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। আপনারা যদি নবী দের ইতিহাস দেখেন তাহলে তাদের মধ্যে যিনি যত বড় নবী তিনি তত বড় বড় মসিবতে মুবতলা হয়েছেন, আমাদের প্রিয় করিম (দঃ) সবচেয়ে বেশী বিপদের সম্মুখিন হন, তেমনি ভাবে যারা যত উঁচু পর্যায়ের ঈমানদার তারা তত বেশী বিপদের সম্মুখিন হয়েছৈন।
তাই বুঝতে হবে আল্লাহ যখন কারো ভালো চান তাকে কোন বিপদে মসিবতে ফেলে পরীক্ষা করেন। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরানে বার বার বলেছেন বিশেষ করে সুরা আনকাবুতে আল্লাহর ফরমান যার মাফহুমহল “মানুষ কি এ জন্যই ঈমান আনে এবং মনে করে যে তাঁকে এমনিতেই ছেড়ে দেয়া হবে?” তিরমিযি শরীফের হাদীস নবী করিম (দঃ) এরশাদ করেন যত বড় মুসিবত তত বড় প্রতিদান। সুতরাং যিনি পিবদে ফেলছেন তিনিই আপনাকে আমাকে প্রতিদানও দিবেন, সুতরাং এ কথা ভাবার দরকার নাই এ মসিবত সদা থাকবে, বরং যত বেশী বিপদ তত বেশী প্রতিদান আল্লাহ দান করবেন। তাই মসিবতে পেরেশান হলে চলবে না।
হাদীসের বানী- আল্লাহ যাকে মহব্বত করেন তাকে পরীক্ষা করেন,
আর তাতে যে খুশী থাকে আল্লাহ তার উপর খুশী থাকেন, আর যে এ বিপদে অসন্তুষ্ট হয় আল্লাহ তার উপর অসন্তুষ্ট হয়ে যান।
তেমনি ভাবে তিরমিযি শরীফের অপর হাদীস নবী করিম (দঃ) এরশাদ করেন মুমিনের নফসকে সন্তান ও ধন দৌলতের ব্যপারে পরীক্ষা করা হয় এমনকি সে যখন আল্লাহর সাথে মিলিত হয় তখন তার জিম্মায় কোন গুনাহ বাকী থাকে না। সুতরাং মানুষ যতই বিপদে পতিত হয় সব বিপদের বিনিময়ে তার গুনাহ সমুহ মাফ হতে থাকে এমনকি মাফ হতে হতে সে সম্পূর্ণ বেগুনাহ অবস্থায় আল্লাহর সামনে গিয়ে উপস্থিত হয়। অপর এক হাদীসে আছে যদি একজন মুমিনের সামান্য কাটাও বিধে তার বিনিময়ে আল্লাহ তাকে উত্তম প্রতিদান দান করেন। তেমনি ভাবে রাসুলুল্লাহ (দঃ) বলেন মুমিন যখন জ্বরে আক্রান্ত হয় তার এই জ্বরের ফলে তার শরীর থেকে এমন ভাবে গুনাহ সমুহ ঝরে যায় যেমন গাছে নাড়া দিলে শুকনা পাতা ঝরে।
বুঝলে বুঝ পাতা, আর না বুঝলে তেজ পাতা
১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০
নতুন বলেছেন: প্যানিক ছড়ানো ঠিক না।
বাস্তবে ৬০০ মারা গেলেও ফেসবুক ৬ কোটি হয়ে যাবে।
৬ কোটি মানুষ মারা যাবেনা। চীনার ইতিমধ্যেই কয়েকটি শহরকে আইসোলেটেট করেছে যাতে ভাইরাস না ছড়াতে পারে।
তারপরে এটা বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় না, মানুষর সংস্পসে হাচি কাসির মাধ্যমে ছড়ায়।
চীন থেকে যারা আসবে তাদের জ্বর হলে হাসপাতালে আইসোলেটেট করে রাখা উচিত কয়েকদিন।
আমাদের দেশের সামনের মৌসুমে ডেঙ্গু রোগের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।
এই ভাইরাসের চেয়েও বেশি সমস্যা ডেঙ্গু করবে আমাদের দেশে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নতুন ভাই প্যানিক ফ্যানিক যাই বলুন সব ছড়াচ্ছে বিশ্ব মোড়ল !!
তাদের কি উদ্দেশ্য তা একমাত্র আল্লাই ভালো জানেন। প্যানিক
ছড়িয়ে হয়তো আতঙ্কিতদের মাঝে ভ্যাকসিন বিক্রি করবে দেদারসে!
ডেঙ্গু আর করোনা ভাইরাস সবই আমাদের জন্য বিপদজনক।
উভয়কে নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রস্তুতি থাকা দরকার।
২০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নিজে সচেতন হই। অন্যকে সচেতন করি। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকি।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রতিরোধ প্রতিকারও বেশী ভালো।
Prevention Is Better Than Cure
It is better to stop something bad from happening
than it is to deal with it after it has happened.
২১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: খুব বেশি চিন্তার কিছু নেই। এত আলেমের দেশে এসব ভাইরাস সুবিধা করতে পারবেনা।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কথাটা যদি আন্তরিক ও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন
তা হলে অবশ্যই মহান আল্লাহ আমাদের বালামুসিবত
থেকে রক্ষা করবেন। কেননা তিনিই একমাত্র মালিক
বালা মুসিবত দেবার এবং তা থেকে রক্ষা করার।
২২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৩
জাহিদ হাসান বলেছেন: এখন পর্যন্ত আক্রান্ত নাকি দুই হাজার জন। কিন্তু প্রকৃত আক্রান্তের সংখ্যা অনেক গুণ বেশি। চীন সরকার কখনই তাদের দেশের ভেতরের কোন সঠিক তথ্য প্রকাশ করে না। এই জন্যই পশ্চিমারা এই সব কমিউনিষ্ট দেশগুলোকে ঘৃণা করে। তাদের শাসনব্যবস্থাটাই হচ্ছে সঠিক তথ্য লুকানোর খেলা। আমাদের উচিত আজ রাতের মধ্যেই চীনের সাথে সব যোগাযোগ (বিমান ও জাহাজ) বন্ধ করে দেয়া। সেই সাথে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম থেকে আসা লোকদের পরীক্ষা করে ঢুকানো।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রতিটি দেশেরই নিজস্ব কিছু ব্যাপার ও নির্দেশনা থাকে।
তাই জনস্বার্থে সবসময় সব সত্য প্রকাশ করা সম্বভ হয়না
বা করেনা। চীনও এর ব্যতিক্রম নয়। তবে এই ভাইরাস
ঠেকাতে সব দেশের সরকারকে সব ধরণের প্রতিরোধ
ব্যবস্থা নেওয়া জরুরী। ধন্যবাদ আপনাকে জাহিদ ভাই
২৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আতঙ্ক ছড়াতে আপনার বসকে না করুন।
উনি যেখানে থাকেন তারাইতো এই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে!!
আতংক আমার বস ছড়ায় না।
উনি যথেষ্ঠ হিসাবি মানুষ। বিচক্ষন।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জি্ আমিও জানি তিনি একজন বিচক্ষন মানুষ।
উনি বিচক্ষন বলেই পশ্চিমাদের সাফাই গেয়ে
ওনার আসন পাকাপোক্ত করছেন।
২৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর এবং সচেতনমূলক এই লেখাটির জন্য ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হাসু মামু আপনাকে ধন্যবাদ।
সকলে সচেতন হোক আর নিরাপদে
থাকুক এই বিপদ থেকে সেই প্রত্যাশা
রইলো।
২৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:২৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: উইঘুর মুসলিমদের উপর নৃশংস নির্যাতনের কারণেই চীনাদের এই শাস্তি।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হতে পারে। তবে একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন কি কারণ
রয়েছে এই বিপর্যয়ের । তবে সব সময় সব বিপদে আল্লাহর
কাছে পানাহ চাইতে হবে।
২৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: Globalization এর যুগে কেউই পার্শ্ববর্তী দেশের ভাল মন্দের প্রভাবমুক্ত নয়।
হোক তা' রাজনীতি, অর্থনীতি, দুর্যোগ, কিংবা মনুষ্যসৃষ্ট কিছু।
...............................................................................................................................
বাস্তবতা এটাই এবং আমাদের সর্তক হতে হবে, লেখার মাধ্যমে সকলকে জ্ঞাত করার জন্য ধন্যবাদ ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ স্বপ্নের শঙ্খচিল।
বিশ্বায়নের যুগে কেউ একা কোন কাজ
সম্পন্ন করতে পারেনা। সবার যৌথ প্রচেষ্টায়
পৃথিবী এগিয়ে যাবে উন্নতির শিখরে।
বিশেষ করে পার্শবর্তী দেশের ভূমিকা বেশী
গুরুত্বপূর্ণ।
২৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫৮
নীল আকাশ বলেছেন: বান্দা কিছু না চাইলে আল্লাহ কেন দিবেন তাকে?
আমি কী বলেছি সেটা বুঝার জন্য নূন্যতম ধর্মীয় জ্ঞান থাকা দরকার। যার সেটাও নেই তাকে কী বলছেন তাতে কিছু যায় আসে না। উনি কী বলেন সেটা নিজেও জানেন না। আমার বইমেলা উপলক্ষে প্রকাশিত একটা বইতে উনি আজকে সেটার নাম পাল্টাতে বলে গেছেন। আমি উনাকে কী উত্তর দিবো ভেবে পাচ্ছি না।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যে জবর যা, আর যে জাতের যা !!
আপনি অটুট থাকুন আপনার বিশ্বাস
আর কর্মে।
কে কখন কি বললো তাতে
কি বা এমন আসে যায়,
দিনকে কেউ বললে রাত
আলো কি তার কমে যায়?
২৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬
হবা পাগলা বলেছেন: Click This Link
০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:১৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ হবা পাগলা
হাসিখুশির নাই শেষ, পাগল ভরা বঙ্গ দেশ
২৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮
০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:১৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে আবারো ধন্যবাদ
ভালো থাকুন। নিরাপদে থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪৫
রাশিয়া বলেছেন: পৃথিবী মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যার চাপে মারাত্মকভাবে ভারাক্রান্ত। তাই প্রকৃতি চক্রান্ত করে প্রাণঘাতী কিছু রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটায় যাতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু মানুষের মত বুদ্ধিমান প্রাণীর বিরুদ্ধে এই অস্ত্র খুব একটা কাজে আসেনা। প্রকৃতিকে এখন নতুন কিছু ভাবতে হবে। মহাপ্রলয় বা উল্কাপাতের মত বিষয়ে