নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি আছি, আমি থাকব, ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়েঃ বিশ্ব ক্যান্সার দিবস আজ

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৭


‘আই এম অ্যান্ড আই উইল’( I am and I will) অর্থাৎ আমি আছি, আমি থাকব, ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে’ প্রতিপাদ্য নিয়ে সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব ক্যান্সার দিবস ২০২০। ক্যান্সার একটি মারাত্মক ও ভীতিকর রোগ। এ রোগে বিশ্বে প্রতি বছর ১ কোটি ৪০ লাখ আক্রান্ত হন এবং বছরে ৯০ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করেন যার অর্ধেকেরই মৃত্যু হয় অপরিণত বয়সে। ক্যান্সার আক্রান্তদের মধ্যে ৩০ বছর থেকে ৬৯ বছর বয়সী শতকরা প্রায় ৫০ ভাগ রোগীর অকাল মৃত্যু হয়।শরীরের যে কোনো অঙ্গেই এ রোগ হতে পারে। সারা বিশ্বে মানুষের মৃত্যুর একটি অন্যতম কারণ হল ক্যান্সার। প্রতি বৎসর ৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ক্যান্সার দিবস বা বিশ্ব ক্যান্সার সচেতনা দিবস পালন করা হয়। এই দিনটিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(WHO) ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং ক্যান্সার রোগীদের জীবন ধারার মান উন্নয়নে ইন্টারন্যাশানাল ইউনিয়ন এগেনষ্ট ক্যান্সার (International Union Against Cancer)-কে সহায়তা করে থাকে। যেসব কারণে ক্যান্সার হয় তার ঝুঁকিগুলোর মধ্যে ধূমপান, পান-জর্দা-তামাকপাতা খাওয়া, সবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া, শারীরিক ব্যায়াম না করা, শারীরিক স্থূলতা বা বেশি ওজন, আলট্রাভায়োলেট রশ্মি, এক্স-রে রেডিয়েশন, কিছু রাসায়নিক পদার্থ, কিছু ভাইরাস বা অন্যান্য জীবাণু অন্যতম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ক্যান্সার আক্রান্তদের অকাল মৃত্যুরোধে দ্রুত রোগ শনাক্ত ও চিকিৎসা শুরুর উপর গুরুত্বারোপ করেছে।

পৃথিবীর অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও প্রতি বছর যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করা হচ্ছে। দেশে ক্যান্সার রোগীর সঠিক কোন পরিসংখ্যান নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে প্রায় ৯.৬ লক্ষ মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। মানুষ এই রোগ সম্পর্কে সচেতন না হলে বাড়তে পারে মৃত্যুর সংখ্যা। যদিও, ইতিমধ্যেই আমাদের দেশে লাফিয়ে বে়ড়েছে সংখ্যাটা। ২০১৮ সালে আমাদের দেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল প্রায় ২৫ লক্ষ। ২০১৯-২০-এর রিপোর্ট অনুযায়ী সেই সংখ্যাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৯ লক্ষে। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের রিপোর্ট অনুসারে, প্রতিদিন প্রায় ১৩০০ জন মানুষ মারা যাচ্ছেন এই রোগে। প্রতি বছর অসংখ্য রোগী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেও চাহিদার তুলনায় ক্যান্সারের চিকিৎসা ব্যবস্থা খুবই অপ্রতুল। ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার শুরুর দিকেই যাতে এই রোগটিকে শনাক্ত করা যায় তার জন্য প্রয়োজন সচেতনতা বৃদ্ধি। আমি তো সুস্থ, তা হলে আমি কেন ডাক্তারের কাছে যাব? বেশিরভাগ মানুষেরই এ ধারণাটি মনের মধ্যে বদ্ধমূল থাকে। তাদের মধ্যে বহু মৃত্যুর ঘটনাই ঘটে রোগটিকে শুরুর দিকে শনাক্ত করতে না পারার কারণে। তাই যে কোনো ক্যান্সারের পূর্ব-লক্ষণ নির্ণয় করতে হলে সুস্থ অবস্থাতেই তাকে হাসপাতালে আসতে হবে।নারীদের বেলায় যে তিন ধরনের ক্যান্সারের কথা বেশি শোনা যায়, সেগুলো হল- জরায়ুর মুখে ক্যান্সার বা সার্ভিক্যাল ক্যান্সার, ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার বা ওভারিয়ান ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সার। বাংলাদেশের নারীরা জরায়ুমুখের ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সারের কারণে বেশি মারা যাচ্ছে। অথচ উন্নত বিশ্বে এটি শূন্যের ঘরে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। কারণ এই রোগ পুরোপুরি প্রতিরোগযোগ্য। পূর্ব-লক্ষণ যাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশেও বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে এবং ভিআইএ নামে সহজ একটি পরীক্ষা জাতীয়ভাবে পরিচালিত হচ্ছে।

ভেজাল খাবার, শস্য উৎপাদনে কীটনাশকের ব্যবহার, পরিবেশ দূষণ, ধূমপানসহ নানা কারণে মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিবছর নতুন করে প্রায় ২.৫ লাখ রোগী ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে। আর এর বেশিরভাগ রোগীই চিকিৎসা নিতে আসছে রাজধানীতে। ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ অনেক ব্যয়বহুল। চিকিৎসা করাতে বেশির ভাগ রোগীই নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে। জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে, প্রধানত দেহের বিশেষ পাঁচটি অঙ্গ ফুসফুস, স্তন, জরায়ু, খাদ্যনালি ও পাকস্থলী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। পুরুষরা ফুসফুস, খাদ্যনালি, লিভার, বাকযন্ত্র ও মলদ্বার এবং নারীরা স্তন, জরায়ু, ফুসফুস, ডিম্বাশয় ও খাদ্যনালির ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত। যার সংখ্যা প্রতিবছরই বাড়ছে। বছরে ২.৫ লাখ মানুষ নতুন করে এ ঘাতক ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছেন। আর প্রায় ১.৫ লাখ মানুষ ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করে। ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার (আইএআরসি) সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ক্যান্সারজনিত মৃত্যুর হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশ এবং ২০৩০ সাল নাগাদ তা ১৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটির পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেখা যায়, বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১৫ লাখ। এসব রোগীদের মধ্যে ফুসফুস, মুখগহ্বর, রক্তনালি, জরায়ু ও স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যাই বেশি। মহিলা রোগীদের মধ্যে শতকরা ৩০ ভাগ জরায়ুমুখ ক্যান্সারে আক্রান্ত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানদণ্ড অনুযায়ী ১৬ কোটি জনসংখ্যার বাংলাদেশে ১৬০টি ক্যান্সার চিকিৎসা কেন্দ্র দরকার। কিন্তু সরকারি পর্যায়ে মাত্র ৯টি এবং বেসরকারি পর্যায়ে ৬টি হাসপাতালে ক্যান্সার রোগের কেমোথেরাপি চিকিৎসা দেয়া হয়।

আগাম সতর্কবার্তাঃ
প্রতিরোধ এবং চিকিৎসাসেবায় বিনিয়োগের অভাবে ২০৪০ সালের মধ্যে নিু ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে প্রাণঘাতী ক্যান্সারের প্রকোপ ৮১ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। এসব দেশ ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পরিবর্তে অন্যান্য সংক্রামক ব্যাধি ও মাতৃ এবং শিশু স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য তাদের সীমিত সম্পদ ব্যয়ে মনোনিবেশ করেছে। মঙ্গলবার ডব্লিউএইচও এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, বিশ্বের নিু এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ক্যান্সারে মৃত্যুহার সর্বোচ্চ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহকারী মহাপরিচালক রেন মিংহু বলেছেন, ধনী এবং দরিদ্র দেশগুলোতে ক্যান্সারের সেবায় মেনে না নেয়ার মতো এ বৈষম্য আমাদের জেগে ওঠার এক আহ্বান। তিনি আরও বলেন, যদি প্রাথমিক সেবা এবং চিকিৎসা ব্যবস্থায় মানুষের সহজ প্রবেশাধিকার থাকে, তাহলে প্রাণঘাতী এ রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত, কার্যকর চিকিৎসা এবং নিরাময় করা যেতে পারে। বিশ্বের কোথাও কারও জন্য ক্যান্সার মৃত্যুর সাজা হতে পারে না। বিশ্ব ক্যান্সার দিবসে প্রকাশিত ডব্লিউএইচও’র এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী দশকে আড়াই হাজার কোটি ডলার (২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বিনিয়োগই কেবল ক্যান্সারের ছোবল থেকে ৭০ লাখ মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে। ডব্লিউএইচও’র সংক্রামক ব্যাধি ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান অ্যান্ড্রু ইবায়ি বলেছেন, ক্যান্সারের নিয়ন্ত্রণ ব্যয়বহুল হওয়া ঠিক হবে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০৪০ সালের মধ্যে বিশ্বজুড়ে ক্যান্সার আক্রান্তের ঘটনা ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে। বর্তমানে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ২০ শতাংশ মৃত্যুর জন্য তামাকই দায়ী। ক্যান্সার গবেষণাবিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সারের পরিচালক এলিজাবেথ উইডারপাস বলেন, উচ্চআয়ের দেশগুলোতে উন্নত ক্যান্সার চিকিৎসার ফলে ২০০০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে প্রাণহানি ২০ শতাংশ হ্রাস পাবে।

ক্যান্সার সর্ম্পকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
১) সারা বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর কারণ হিসেবে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ক্যান্সার।
২) বিশ্বে মোট ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে মাত্র এক তৃতীয়াংশ প্রতিরোধ করা সক্ষম।
৩) মোট সংখ্যার ৭১ শতাংশই ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
৪) পুরুষেরা বেশি ফুসফুস, প্রস্টেট, পাকস্থলী ও যকৃৎ ক্যান্সারে আক্রান্ত হন।
৫) মহিলারা বেশি স্তন, ফুসফুস, সার্ভিকাল এবং থাইরয়েড ক্যান্সারে আক্রান্ত হন।
৬) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ক্যান্সারের হার বাড়তে থাকলে বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতি ঘরে একজন করে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী থাকবেন।
তাই আসুন আমরা ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার আগেই সচেতন হই এবং প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেই। কারণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়া না হলে ২০১৫ সালের মধ্যে ক্যান্সারের কারণে সারা বিশ্বে মারা যাবে প্রায় ৮ কোটি ৪০ লাখ মানুষ।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল
ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

মিরোরডডল বলেছেন: ভয়াবহ । খুব কাছ থেকে দেখেছি ।
আমার ফ্যামিলির দুজনকে নিয়ে গেছে ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সহমর্মিতা প্রকাশ করছি আপনার পরিবারের জন্য।
সৃষ্টিকর্তা সকলকে সুখী রাখুন নিরাপদে রাখুন। আমিন

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:২০

রাজীব নুর বলেছেন: আহারে------
বড় কঠিন অসুখ।
আল্লাহ মাফ করুক।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একসময় ক্যান্সারের কোন চিকিৎসা্ই ছিলোনা
তখন বলা হতো There's no answer for cancer.
এখন অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। আশার আলো দেখা যাচ্ছে।
আল্লাহ সবাইকে সুস্থ্য রাখুন। আমিন

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে সুস্থ রাখুক। তাহলে অসুস্থ কে করে?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বালা-মুছিবত, রহমত সবই আল্লাহর তরফ থেকে আসে
মানুষকে সতর্ক করার জন্য। পোলাপাইনের মতো
প্রশ্ন করা মানে নিজেকে মোখলেছ প্রমান করা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.