নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ্যামাইকান সংগীতশিল্পী, গিটার বাদক, গীতিকার বব মার্লের ৭৫তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৮


জ্যামাইকান সংগীতশিল্পী বব মার্লে ছিলেন তৃতীয় বিশ্ব থেকে উঠে আসে প্রথম সুপারস্টার। ৭০ এর দশকে যিনি শ্রোতা-দর্শকদের মাতিয়ে রেখেছিলেন তার নান্দনিক সুরের মূর্ছনায়। একাধারে তিনি ছিলেন গীতিকার, সুরকার এবং শিল্পী। মাত্র ১৮ বছর বয়সেই কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে ব্যান্ডদল গঠন করেছিলেন মার্লে। এরপর কখনো দলের হয়ে আবার কখনো এককভাবেই গানের অ্যালবাম বের করেছেন। তিনি গেয়েছেন এবং তৈরি করেছেন রেগি, স্কা, রক স্টেডি সহ নানা ধরনের মৌলিক এবং মিশ্র সঙ্গীত। 'বাফেলো সোলজার', 'নো ওম্যান, নো ক্রাই', 'গেট আপ স্ট্যান্ড আপ', 'ব্ল্যাক প্রগ্রেস'-এর মতো অনেক ভুবনকাঁপানো গান দিয়ে সংগীতপ্রেমীদের মন জয় করেছিলেন বব মার্লে। অবহেলিত মানুষের অধিকার নিয়ে গান গাওয়ায় অনেকের প্রিয় মানুষে পরিণত হয়েছিলেন মার্লে। নিজের গানে নানা ক্ষোভ ও সমস্যার কথা বলে মন জয় করেছিলেন তরুণদের। মার্লে ও তার ব্যান্ড ওয়েলার্স ১৯৭৪ সালে 'বার্নিন' নামে যে অ্যালবামটি নিয়ে আসে তাতে ছিল বিখ্যাত গান 'গেট আপ অ্যান্ড স্ট্যান্ড আপ'। ষাট ও সত্তরের দশকে দেশে দেশে উত্তাল জাতীয়তাবাদী ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলনে বিদ্রোহী মানুষের বুকে সাহস জুগিয়েছে এ গান।বব মার্লে জ্যামাইকান সঙ্গীতকে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন, করে তুলেছেন জনপ্রিয়। মার্লের গানে এমন কিছু ছিল, যা শ্রোতাদেরকে তাদের দুঃখ-কষ্ট ভুলিয়ে দিয়ে সুরের তালে নেচে উঠতে বাধ্য করতো। সুবিন্যস্ত জটাধারী চুলের মার্লে সবসময় মানবতার পক্ষে গান গাইতেন। তাই তার অবস্থান ছিল কৃষ্ণাঙ্গদের পক্ষে। ‘নিপীড়িত আর খেটে খাওয়া মানুষের জন্য গান করতেন তিনি। সবাইকে বলতেন একত্র হতে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে থাকতে। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে কালোদের ওপর চলতে থাকা বর্ণবাদী নির্যাতনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন তার গানের মাধ্যমে। রাজনৈতিক আগ্রাসনের প্রতিবাদও করেছেন মার্লে গানের মাধ্যমে। অধিকারবঞ্চিত মানুষের পক্ষ নিয়ে তিনি সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতা করতেন তার গানের মাধ্যমে। নিজ দেশের রাজনৈতিক সংঘাত মেটাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি। শান্তির জন্য কয়েকটি কনসার্ট করেছেন তিনি জ্যামাইকায়। এ সব কনসার্টের মাধ্যমে তিনি রাজনৈতিক নেতাদের এক মঞ্চে আনার চেষ্টা করতেন। বব মার্লে তার পুরো ক্যারিয়ারেই যুক্ত ছিলেন রাসটাফারি আন্দোলনের সঙ্গে। জীবনঘনিষ্ঠ গান গাইতেন বলেই বিশ্বজুড়ে মার্লের বিপুল জনপ্রিয়তা তৈরি হয়। ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন দেশে অনেক কনসার্টে গান গেয়েছেন তিনি। ১৯৯৯ সালে তার 'বব মার্লে এন্ড দ্য ওয়েইলার্স' অ্যালবামকে 'বিশ শতকের সেরা অ্যালবাম' নির্বাচিত করে টাইম ম্যাগাজিন। সেরা নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ফুসফুস ও মস্তিষ্কের ক্যান্সারের কারণে তার শিল্পীজীবন মাত্র ১৮ বছরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। আজ এই সঙ্গীতশীল্পির ৭৫তম জন্মবার্ষিকী। ১৮৪৫ সালের আজকের দিনে তিনি জামাইকায় জন্মগ্রহণ করেন। জ্যামাইকান সংগীতশিল্পী, গিটার বাদক, গীতিকার বব মার্লের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

বব মার্লে ১৯৪৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ব্রিটিশ জ্যামাইকার নাইন মাইল নামক স্থানে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতা নর্ভাল মার্লে ছিলেন একজন শ্বেতাঙ্গ জ্যামাইকান এবং মা সেডেলা বুকার ছিলেন আফ্রো-জ্যামাইকান। ববের পারিবারিক নাম রবার্ট নেসটা মার্লে। ১৯৫৫ সালে ববের যখন মাত্র দশ বছর বয়স তখন তার বাবা মারা যান। তার পিতার মৃত্যুতে তাদের পরিবারের উপর অসহনীয় অর্থনৈতিক সংকট নেমে আসে। মার্লে এবং নেভিল লিভিংস্টোন (পরবর্তীতে যিনি বানি ওয়েইলার নামে পরিচিত হোন) ছিলেন ছোটবেলা থেকে বন্ধু। তারা প্রায়ই একসাথে গান-বাজনা করা শুরু করেন। বব মার্লে বারো বছর বয়সে তার মার সাথে নাইন মাইল ছেড়ে পাড়ি জমান ট্রেঞ্চটাউন, কিংস্টনে। ফেব্রুয়ারি ১৯৬২ সালে বব ‘জাজ নট’, ‘ওয়ান কাপ অব কফি’, ‘ডু ইউ স্টিল লাভ মি?’ এবং ‘টেরর’ শিরোনামে চারটি গান রেকর্ড করেন ফেডারেল স্টুডিওজে। এর মধ্যে ‘ওয়ান কাপ অব কফি’ নামের গানটি মার্লে 'বব মার্টেল' ছদ্মনামে প্রকাশ করেন। ১৯৬৩ সালে বব মার্লে, বানি ওয়েইলার, পিটার টস, জুনিয়র ব্রেইথওয়াইটে, বেভারলি কেলসো, আর চেরি স্মিথ মিলে তৈরি করেন 'টিনেজারস' নামক একটি গানের দল যা পরে তারা বদলে নাম দেন 'ওয়েইলিং রুড বয়েজ' এরপরে আবার নাম পরিবর্তন করে রাখেন 'ওয়েইলিং ওয়ারিয়রস'। তাদের এই গানের যাত্রায় একসময় সঙ্গীত প্রযোজক কক্সন ডোড তাদের আবিষ্কার করেন এবং এই দলের একটি একক গান ‘স্লিমার ডাউন’ জ্যামাইকার ১৯৬৪ সালে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত রেকর্ডের তালিকায় স্থান পায়। এই গানের রেকর্ডটি প্রায় ৭০,০০০ কপি বিক্রি হয় জ্যামাইকা জুড়ে। এরপর জ্যামাইকান বিখ্যাত শিল্পী আর্নেস্ট রাংলিন, কিবোর্ডিস্ট জ্যাকি মিট্টো, সেক্সোফোনিস্ট রোনাল্ড আলফানসো সহ আরো অনেক প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের সাথে ববরা কাজ করার সুযোগ পান। কিন্তু ১৯৬৬ সালে ব্রেইথওয়াইটে, কেলসো আর স্মিথ গানের দল ওয়ারিওরস ছেড়ে চলে গেলে বব, বানি আর পিটার এই তিনজন শুধু বাকি থাকেন দলে। ১৯৭২ সালে মার্লে সিবিএস রেকর্ডের সাথে যুক্ত হন এবং লন্ডনে জনি নাশ এর যাত্রা শুরু করেন। একই বছর ক্রিস ব্ল্যাকওয়েল ওয়েইলারসদেরকে তার আইসল্যান্ড রেকর্ডস এর সাথে কাজ করার প্রস্তাব দিলে মার্লেদের দল এতে রাজি হয় এবং প্রথম এ্যালবাম ‘ক্যাচ অ্যা ফায়ার’ ১৯৭৩ সালে বিশ্ব জুড়ে প্রকাশ করা হয়। অ্যালবামটি বব মার্লেকে স্টার বানাতে না পারলেও তার কাজের সীমাকে বিস্তৃত করে দেয়, কারণ তার কাজ নিয়ে তখন থেকে বিস্তর ইতিবাচক আলোচনা শুরু হয়। ওই বছরেরই শেষদিকে ‘বার্নিন’ শিরোনামে অ্যালবাম প্রকাশ পেলে তা মার্লেকে খ্যাতি এনে দেয়। ‘বার্নিন’ এর একটি গান ‘আই শট দ্য শেরিফ’ গানটির কভার করেন এরিক ক্ল্যাপটন। এই গানটাই ববের প্রথম ইউএস হিট হিসাবে গণ্য হয়। চারিদিকে বব মার্লের নাম ছড়িয়ে দিতে এই কভারটির ভূমিকা অনস্বীকার্য। ১৯৭৪ সালে 'দ্যা ওয়েইলারস' ব্যান্ড দল ভেঙে যায় এবং এর প্রধান তিন অংশীদার তাদের আলাদা আলাদা ক্যারিয়ার শুরু করেন।

১৯৭৬ সালে মার্লের উপর হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা হয় এবং এ ঘটনায় প্রভাবিত হয়ে সে বছরের শেষভাগে বব জ্যামাইকা ছাড়েন এবং বাহামায় একমাসের যাত্রাবিরতির পর লন্ডনে এসে পৌঁছান। ইংল্যান্ডে থাকাকালীন তিনি ‘এক্সোডাস’ ও ‘কায়া’ শিরোনামে দুইটি এ্যালবাম প্রকাশ করেন। এরমধ্যে ‘এক্সোডাস’ ব্রিটিশ অ্যালবাম লিস্টে ধারাবাহিকভাবে ছাপ্পান্ন সপ্তাহ প্রথম অবস্থান ধরে রাখে। এই অ্যালবামে চারটি ব্রিটিশ সিঙ্গেল হিট ছিল। ‘ওয়েইটিং ইন ভেইন’, ‘জ্যামিং’, ‘ওয়ান লাভ’ এবং ‘পিপলস গেট রেডি’ নামক এই চারটি একক গান তৎকালীন ইউএস হিট লিস্ট লিড দেয়। লন্ডনে বব মার্লেকে একবার গাঁজা রাখার দায়ে গ্রেফতার এবং সাজা দেয়া হয়। তিনি লন্ডনে স্বেচ্ছা নির্বাসনে কাটান দীর্ঘ দুই বছর। অবশেষে, ১৯৭৮ সালে তিনি জ্যামাইকায় ফিরে আসেন এবং রাজনীতিকে ইতিবাচক দিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেন। তিনি ‘ওয়ান লাভ পিস কনসার্ট’ আয়োজন করেন, যেখানে জ্যামাইকার দুইটি লড়াইরত রাজনৈতিক পার্টির দুই প্রধানকে তিনি এক মঞ্চে নিয়ে আসেন। জ্যমাইকাসহ আফ্রিকানদের কল্যাণে তিনি চিন্তা করেছেন সবসময়। ১৯৬৬ সালে বব মার্লে বিয়ে করেন রিটা অ্যান্ডারসনকে। মূলত তখন থেকেই বব রাস্তাফারি বিশ্বাসের দিকে ঝুঁকে পড়েন। তিনি আস্তে আস্তে আনুষ্ঠানিকভাবে রাস্তাফারিজমকে ধর্ম হিসেবে গ্রহণ করেন, এসময় তিনি তার চুলে রাস্তাফারি বিশ্বাস অনুযায়ী লম্বা জটাযুক্ত ঝুঁটি (Dreadlocks) করা শুরু করেন। ১৯৬৯ সালে তিনি পুরোপুরি রাস্তাফারিয়ানে পরিণত হয়ে যান। তার প্যান আফ্রিকানিজম, রাজনৈতিক প্রগতিশীলতা, ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং জীবনাচরণ সবই ছিল তার হৃদয়ের গভীরে ধারণ করা রাস্তাফারিয়ান বিশ্বাসের থেকে উঠে আসা।

ব্যক্তিগত জীবনে মার্লে প্রচণ্ড রকম গাঁজায় আসক্ত ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, যখন লোকজন গাঁজার ধোঁয়া টান দেয়। তখন তার মস্তিষ্ক কল্পনার রাজ্যে ভেসে বেড়ায়। বব মার্লে ফুটবল খেলতে ভালোবাসতেন। ইন্টারনেটে এখনও তার অসংখ্য ছবি আছে, যাতে তিনি ফুটবল খেলছেন। তার একটি উক্তি ছিল "ফুটবল স্বাধীনতা, একটি পুরো বিশ্ব। আমি এটা খেলতে ভালোবাসি কারণ ফুটবল খেলতে অনেক দক্ষ হতে হয়।" তিনি তার কন্ট্রাক্টে বলে দিতেন যে, তিনি যখনই চাইবেন তখনই যেন ফুটবল খেলা যায়, এরকম ব্যবস্থা রাখতে।১৯৭৭, তার পায়ের বুড়ো আঙুলের একটা ক্ষত কিছুতেই সারছিল না, তাই তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে গেলে ধরা পড়ে- তিনি ম্যালিগন্যান্ট মেলানোমা অর্থাৎ সাধারণ ভাষায় চামড়ার ক্যান্সারে আক্রান্ত। ডাক্তাররা তাকে তার পায়ের আঙুল কেটে ফেলতে পরামর্শ দিলেও তিনি তা মেনে নেননি কারণ রাস্তাফারিয়ান বিশ্বাসে তা করার অনুমোদন নেই। তার অসুস্থতার খবর সাধারণ মানুষকে জানতে না দিয়েই তিনি তার কাজ চালিয়ে যেতে থাকলেন। ১৯৭৯ সালে একটি সফল ইউরোপ সফরের পরপরই জ্যামাইকায় তিনি প্রকাশ করেন ‘সারভাইভাল’ শিরোনামের একটি এ্যালবাম। ১৯৮০ সালে সফলতার চূড়ায় থাকা ওই সময়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে সফর শুরু করেন এবং ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে তিনি দু'টি শো করেন। নিউইয়র্কের সেন্ট্রাল পার্কে জগিং করতে করতে পড়ে গেলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার আগেই সনাক্ত হওয়া ক্যান্সার মস্তিষ্কসহ সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। তিনি মিয়ামির একটি হাসপাতালে ১৯৮১ সালের ১১ই মে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। বব মার্লে ছিলেন আজীবন সংগ্রামী এক শিল্পী, জীবনঘনিষ্ঠ গান গাইতেন বলে তিনি পেয়েছেন আকাশ ছোঁয়া জনপ্রিয়তা। মানবতার কথা, সামাজিক ন্যায় আর সুবিচারের কথা বলেছেন আজীবন। তার মৃত্যুর অনেক বছর পার হলেও এখনো তার জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি। আজও তিনি সমান জনপ্রিয় তার আপন মহিমায়। আজ এই সঙ্গীতশীল্পির ৭৫তম জন্মবার্ষিকী। জ্যামাইকান সংগীতশিল্পী, গিটার বাদক, গীতিকার বব মার্লের জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল
ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বব বব বব ছিলো গানের রাজা, বব ছিলো গাঁজার রাজা; বব নেই

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বব নেই তার গান আছে
মধুর সে সুর কানে বাজে!!

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: বব বব বব ছিলো গানের রাজা, বব ছিলো গাঁজার রাজা; বব নেই

যারা গান বাজনা করে তারা একটু নেশা করেই।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গুরু শিষ্যের যুগলবন্দি দেখতে লাগে বেশ
শিষ্য থাকে বাংলাদেশে গুরুজি বৈদেশ।
কথা তাদের একই সুরে চলে অহনির্শি,
দিনে রাতে আলো ছড়ায় সূর্য আর শশি।


৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: গুরু আর শিষ্য'র জন্য দোয়া করবেন।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দোয়া করি আপনাদের মহব্বত
অমর রাহে !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.