নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

"গজল-সম্রাট" জগজিৎ সিং এর ৭৯তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০


ভারতীয় গজল গায়ক, সুরস্রষ্টা, সংগীত পরিচালক সমাজকর্মী ও শিল্পোদ্যোগী জগজিৎ সিং। তিনি "গজল-সম্রাট" নামে পরিচিত। গজল ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের একটি জটিল ধারা। সিং গজলের সঙ্গে "গীত" ধারার মিশ্রণ ঘটিয়ে এই ধারাটিকে সরল করে তোলেন। এরই ফলে গজল পুনরায় জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তার স্ত্রী চিত্রা সিংও একজন বিশিষ্ট ভারতীয় গজল গায়িকা। ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে জগজিৎ এবং চিত্রা সিং ভারতীয় সংগীত জগতে প্রায় একই সঙ্গে খ্যাতনামা হয়ে ওঠেন। তাদের দুজনকে আধুনিক গজল সংগীতের পথপ্রদর্শক মনে করা হয়। ভারতের ফিল্মি গানের ধারার বাইরে থেকেও তারা ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী। অর্থ (১৯৮২) ও সাথ সাথ ছবিতে ব্যবহৃত তাদের গাওয়া গজলেগজল গায়ক, সুরস্রষ্টা, সংগীত পরিচালকর সংকলন এইচএমভি থেকে প্রকাশিত হয়; এটি ছিল তাদের সর্বাধিক বিক্রীত অ্যালবাম। লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে তিনি প্রকাশ করেন সাজদা (১৯৯১) অ্যালবামটি। তিনি পাঞ্জাবি, হিন্দি, উর্দু, বাংলা, গুজরাটি, সিন্ধি ও নেপালি ভাষাতেও গান গেয়েছিলেন। ২০০৩ সালে সংগীত ও সংস্কৃতি জগতে অবদানের জন্য তাকে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান পদ্মভূষণ দিয়ে সম্মানিত করা হয়। আজ "গজল-সম্রাট" জগজিৎ সিং এর ৭৯তম জন্মবার্ষিকী। ১৯৪১ সালের আজকের দিনে তিনি ভারতের শ্রীগঙ্গানগরের বিকানের রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন। কিংবদন্তি গজল গায়ক, সুরস্রষ্টা, সংগীত পরিচালক জগজিৎ সিং এর জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

১৯৪১ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাজস্থানের শ্রীগঙ্গানগরের এক পরিবারে জন্ম নেন জগজিৎ সিং। তার প্রকৃত নাম জগপ্রীত সিং।সঙ্গীতের পরিবারেই জন্ম নেন তিনি। তাই উত্তরাধিকার সূত্রে তাঁর রক্তেও বইছিল গান। গানের হাতেখড়ি নিজের বাবার থেকেই তাঁর। এরপর ১৯৬৫ ন্সালে তিনি চলে আসেন মুম্বই। সেখানে এসে ১৯৬৭ এ তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় গজল গায়িকা চিত্রার। সেই চিত্রার সঙ্গেই দু’বছর পর সুর ও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন জগজিৎ সিং। এরপর একসুঙ্গে গানের জগতে চলা শুরু করেন দু’জনে। একসঙ্গে বহু গানও গান তাঁরা। এরপর এক সন্তান হয় দুজনের। কিন্তু ১৯৯০ সালে একট গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান জগজিৎ-চিত্রার একমাত্র পুত্র। ছেলের বয়স হয়েছিল ১৮ বছর। ছেলের মৃত্যুশোক সামলাতে না পেরে নিজেকে গানের জগৎ থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন। কিন্তু গান থামাননি জগজিৎ। বরং তাঁর গানে বাড়তে থাকে আরও আবেগ। এরপর তাঁর প্রথম অ্যালবামটিও ব্যাপক হিট করে। গজলের দুনিয়ায় রীতমত এক নয়া মোড় আনেন তিনি। ছবিতে তিনি যখন গজল গাইতে শুরু করেন, তখন সাধারণ মানুষ, যারা গজল খুব একটা শুনতেন না তারাও গজল শোনা শুরু করে দেন। প্রায় পাঁচ-দশকব্যাপী সংগীতজীবনে তিনি ৮০টি অ্যালবাম প্রকাশ করেন। তার নয়ি দিশা (১৯৯৯) ও সমবেদনা (২০০২) ছিল ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা বিশিষ্ট হিন্দি কবি অটলবিহারী বাজপেয়ীর লেখা গানের সংকলন।

জগজিৎ ও চিত্রা সিং প্রথম ভারতীয় সুরস্রষ্টা যিনি ডিজিটাল মাল্টি-ট্র্যাক রেকর্ডিং পদ্ধতিতে গান রেকর্ড করেন। এই পদ্ধতিতে রেকর্ড করা তাদের প্রথম অ্যালবামটি ছিল বিয়ন্ড টাইম (১৯৮৭)। রবিশঙ্কর ও অন্যান্য সংগীতশিল্পী ও সাহিত্যিকদের সঙ্গে তিনি ভারতীয় শিল্প ও সংস্কৃতির রাজনীতিকরণের বিরুদ্ধে আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন। শাস্ত্রীয় ও লোকশিল্পীদের তিনি নানাভাবে সাহায্য করতেন। মুম্বইয়ের সেন্ট মেরি স্কুলের লাইব্রেরি নির্মাণ, বম্বে হসপিটাল গঠন এবং ক্রাই, সেভ দ্য চিলড্রেন ও আলমা প্রভৃতি সংগঠনের কাজকর্মেও তিনি প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করেন। প্রায় ১৫০টি গজল গানের অ্যালবাম বানিয়েছেন তিনি। ছবিতে গান গাইলেও তিনি ‘প্লেব্যাক’ সিংগার নয়, গজল গায়ক হিসেবেই মানুষের মধ্যে খ্যাতি পান। বয়সজনিত কারণে জগজিৎ সিং প্রায়ই হৃদরোগের চিকিৎসা নিতেন। এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপেরও সমস্যা ছিল তার। মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণজনিত গুরুতর সমস্যায় তাকে ভারতের মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছিল। সেপ্টেম্বর মাসে স্ট্রোকে আক্রান্ত হবার পর এক মাস ধরে মুম্বাইয়ের হাসপাতালে কোমায় ছিলেন শিল্পী জগজিৎ সিং। ২০১১ সালে গজল সম্রাটের সুর চিরকালের মত থেমে যায়। ১০ অক্টোবর, ২০১১ইং, সোমবার, সকাল ৮ টা ১০ মিনিটে ঐ মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭০ বছর বয়সে মারা যান এই গজল শিল্পী। আজ "গজল-সম্রাট" জগজিৎ সিং এর ৭৯তম জন্মবার্ষিকী। কিংবদন্তি গজল গায়ক, সুরস্রষ্টা, সংগীত পরিচালক জগজিৎ সিং এর জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল
ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো গায়?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনার কি মনে হয় ?

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন:

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আলি ভাই
ফুলেল শুভেচ্ছার জন্য।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৬

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: অতি প্রিয় একজন গায়কের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই ..
যুগযুগ ধরে এই গুণী গায়ক অমর হয়ে রবেন তাঁর কালজয়ী গানগুলোর মাধ্যমে তাঁর ভক্তকূলের মাঝে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
"গজল-সম্রাট" জগজিৎ সিং এর
জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "আপনার কি মনে হয় ? "

-আমার মনে হয়, একই সুরে, একই তালে, একই গান গাহেন

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমার তেমন মনে হয়না। কারণ শুভেচ্ছা
জগজিৎ সিং গজলের সঙ্গে "গীত" ধারার মিশ্রণ
ঘটিয়ে এই ধারাটিকে সরল করে তোলেন।
এরই ফলে গজল পুনরায় জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২১

মিরোরডডল বলেছেন: আমার প্রিয় জাগজিৎ সিং । আমাদের সিনিয়াররা শুনতেন । তাই সেই ছোটবেলা থেকেই শুনেছি । একদম নেশা হয়ে গেছে । এখনো রাতে জাগজিতের গজল না শুনলে ভালো লাগেনা । রাত যত বেশী হয় নেশাটা আরও বেড়ে যায় ।

৪নং মন্তব্যকে বলছি , মোটেও একই রকম না । এখানে কিছু লিঙ্ক দিলাম । প্রতিটা গজল ডিফারেন্ট ।

pyaar ka pehla khat

dhoop mein niklo

la pila de sharab

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার কয়েকটি গজলের লিংক দিয়ে
লেখাটিরক সমৃদ্ধ করার জন্য আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদমিরোরডডল।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৭

মিরোরডডল বলেছেন: লতা আর জাগজিৎ এর সাজদা অ্যালবাম mind blowing!

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আবারো ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: গজল আমার কম শোণা হয়।
অবশ্য ইদানিং আমার গান প্রায় শোনাই হয়।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধর্মে কর্মে মনোনিবেশ হয়তো !!

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: গজল কি হারাম?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যদি গজলের মধ্যে শিরকি ও অনৈতিক কথা এবং
বাদ্য-বাজনা না থাকে তাহলে গজল গাওয়া এবং
শোনা জায়েয আছে। তবে খেয়াল করতে হবে, যেন
এর দ্বারা ইবাদতের মাঝে গাফলতী কিংবা ক্ষতি না হয়।

হাম্বলী মাযহাবের প্রখ্যাত ফকীহ আল্লামা আলী মারদভী
লেখেন, বাদ্য ছাড়া গান মাকরূহে তাহরীমী।
আর যদি বাদ্য থাকে তবে তা হারাম।-
আহসানুল ফাতাওয়া ৮/৩৮৮

৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
এই বিখ্যাত গজল সম্রাটের প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী ।
মাঝে মাঝেই গজল শুনা হয়।
তাঁর ও চিত্রা সিং এর গাওয়া দিন গুজার গায়া গজলটির কয়েকটি লাইন মনে পড়ে

মেরে দুখ কি কোন দাওয়া না করো
মেরে দুখ কি কোন দাওয়া না করো
মুঝকো মুঝসে অভি জুদা না করো
মেরে দুখ কি কোন দাওয়া না করো
না-খুদা কো খুদা কাহা হ্যায় তো ফির
না-খুদা কো খুদা কাহা হ্যায় তো ফির
ডুব জাও খুদা-খুদা না করো
মেরে দুখ কি কোন দাওয়া না করো


শুভেচ্ছা রইল

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আলী ভাই
চমৎকার একটি গজলের কয়েকটি চরণ
উদ্ধৃত করার জন্য।

১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:১৪

মিরোরডডল বলেছেন: আলী ভাই ‘দিন গুজার গায়া’ আর ‘মেরে দুখ কি’ দুটা দুই গজল ।
দুটাই অসাধারণ !!!

দিন গুজার গায়া

মেরে দুখ কি

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ মিরোরডডল
অসাধান দুটি গজলের লিংক দেবার জন্য।
পাঠক নিশ্চয়ই শ্রবনে প্রীত হবেন।

১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ধর্মে কর্মে মনোনিবেশ হয়তো !!

ছোট বেলা থেকেই দূরে থাকতে চেয়েছি ধর্ম কর্ম থেকে। দেখি বুড়ো বয়সে ধর্মে ঝুকবো।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:০৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বুড়ো বয়সের ইবাদত থেকে আল্লাহ যুবা বয়সের ইবাদত
বেশী পছন্দ করেন। সুতরাং করবেন যখন তখন যুবা বয়সেই
শুরু করেন।

১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৩

অজ্ঞ বালক বলেছেন: খুবই প্রিয় একজন শিল্পি। গান কন্ঠ দিয়া কম, দরদ দিয়া বেশি গাইতে হয়। আর যদি কারো দুইটাই থাকে তাইলে সে জগজিতের মতন অসাধারণ শিল্পী হয়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ অজ্ঞ বালক
চমৎকার মন্তব্যে অনুপ্রানিত হলাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৪

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: view this link

https://youtu.be/-GRqHkV9Bls

আমার প্রিয় ২টি গান --আপনার প্রিয় গাজী চাঁন এর জন্য।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাবের এসব গান পানসে মনে হয়।
তার মনে হয়, একই সুরে, একই তালে, একই গান।
তিনি বিজাতীয় শব্দের হার্ট বি্টের গানে বেশী মুগ্ধ!

১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা!

কি দারুন গজল আর গজল সম্রাটকে নিয়ে এলেন স্মরণে
মন মজিয়ে দেয়া, ভাবের সমুদ্দুরে ডুবিয়ে দেয়া ক্ষন

অনেক ধন্যবাদ ভায়া
++++++++

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ ভৃগু দাদা
সুন্দর বলেছেন।
প্রিয়জনকে স্তুতিবাক্যে
শ্রদ্ধা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.