নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিস্মৃতপ্রায় যুগের ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা স্বনামধন্য পাহাড়ী সান্যালের ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি (১০ ফেব্রুয়ারি)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৯


স্বনামধন্য ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেতা পাহাড়ী সান্যাল। পাহাড়ী সান্যাল হতে পারতেন অতুলপ্রসাদ সেনের ‘দিনু ঠাকুর’ কিংবা ভারতীয় সংগীত মহলের এক পণ্ডিত গাইয়ে। হতে পারতেন ভারতীয় সিনেমার দ্বিতীয় সায়গলও। কিন্তু ভাগ্যের ফেরে হয়ে উঠলেন অনন্য এক অভিনেতা। তিনি বাংলা, হিন্দি, উর্দু প্রভৃতি ভারতীয় ভাষা ছাড়াও ইংরেজি ও ফরাসি ভাষায় পাণ্ডিত্য অর্জন করেছিলেন। পাহাড়ী সান্যাল ও তাঁর সমসাময়িক অভিনেতা ছবি বিশ্বাস, কমল মিত্রের মত নিজগুনে হয়ে উঠেছিলেন এক অনন্য ব্যক্তিত্ব। তিনি উত্তমকুমারের মতো ক্রেজ় তৈরি করতে পারেননি। ছবি বিশ্বাসের মতো জাঁদরেল অভিনতা হতে পারেননি। তুলসী চক্রবর্তীর মতো হাসাতেও পারেননি। কিন্তু নিজের একটি আলাদা ঘরানা তৈরি করে নিয়েছিলেন পাহাড়ি সান্যাল। বাংলা ছবির স্বর্ণযুগে তিনি ছিলেন এক অদ্বিতীয় অনবদ্য অভিনেতা। তাঁর প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবির নাম ‘ইহুদি কি লড়কি’। পরিচালক প্রেমাঙ্কুর আতর্থী। চিত্রগ্রাহক নীতিন বসু। প্রধান চরিত্রে ছিলেন কে এল সায়গল, পাহাড়ী এবং রতন বাঈ। সে ছবিতে উমাদেবীর সঙ্গে তাঁর গাওয়া গান ‘প্রেম কি নাইয়া’। চলচ্চিত্র-সান্নিধ্যে তাঁর দিশেহারা মন হয়তো নোঙর ফেলার বন্দর খুঁজে পেয়েছিল। কিন্তু মেকআপ নিয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে তিনি যে স্বচ্ছন্দ ছিলেন না, তা তাঁর প্রথম দিকের ছবি দেখলেই বোঝা যায়। অভিনয় নয়, সে সব ছবিতে তিনি বরং বেশি সচেতন ছিলেন গান গাওয়াতেই। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনের দশকে তিনি জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। বাংলা ও হিন্দি মিলিয়ে চার দশক ধরে মোট ১৫০টি ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন পাহাড়ী সান্যাল। আজ স্বনামধন্য অভিনেতা পাহাড়ী সান্যালের ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। বিস্মৃতপ্রায় ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা পাহাড়ী সান্যালের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

পাহাড়ী সান্যালের জন্ম, ছেলেবেলা ও জীবন নিয়ে নানা বিভ্রান্তিকর তথ্য আছে। অনেকেই জানেন তিনি ১৯০৬ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারী দার্জিলিং এ জন্মগ্রহন করেন। তবে তার খুড়তুতো ভাইয়ের ছেলে ব্রতীন্দ্রনাথ সান্যাল জানান, পাহাড়ী সান্যাল“১৯০৬ সালের ২২ ডিসেম্বর, সিমলার কাছে কসৌলি শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম নগেন্দ্র নাথ সান্যাল। পাহাড়ে জন্ম বলে তাঁর নাম হয়ে গিয়েছিল ‘পাহাড়ী’ পাহাড়ের ছেলে।” কবি অতুলপ্রসাদ সেনের মতে, “সার্টেনলি এ ইউনিক নেম।” পটেশ্বরী ও কমলেশ্বরী নামে তার দুই বোন ছিলো। তার বাবা নৃপেন্দ্রনাথ ছিলেন একজন সঙ্গিতের অনুরাগী এবং সেনা বিভাগের হিসাব পরীক্ষক। মাত্র দেড় বছর বয়সে তিনি মাতৃহারা হন। দশ বছর বয়সে তাঁর পিতৃবিয়োগ ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় পাহাড়ীর বাবা ইংরেজ ফৌজের হয়ে ‘মেসোপটেমিয়া ক্যাম্পেন’ যুদ্ধে গিয়ে মেসোপটেমিয়াতেই ধরা পড়েন এবং ওয়ার ক্রিমিনাল হিসেবে বন্দি হন। পরে ওখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। এরপর তাঁর জেষ্ঠ্যভ্রাতা তাকে স্বস্নেহে মানুষ করেন। ছোটোবেলার প্রথম দিকে এবং যৌবনের বেশ খানিকটা সময় তিনি লখনউ শহরে কাটিয়েছিলেন। নৃপেন্দ্রনাথ লখনউয়ের মডেল হাউজ অঞ্চলে বাড়ি কিনে সপরিবার থাকতে শুরু করেন। ওই বাড়িতেই পাহাড়ী সান্যাল বড় হয়েছেন। নৃপেন্দ্রনাথ ব্রিটিশ আর্মিতে সিভিল সাপ্লাই বিভাগে চাকরি করতেন বলে বিভিন্ন জায়গায় তাঁকে ঘুরতে হত। কসৌলিতে পাহাড়ীর জন্ম হলেও, তাঁর ছেলেবেলা, কৈশোর ও যৌবন কেটেছে লখনউয়ে। লেখাপড়ার পাশাপাশি নবাব ও কবি ওয়াজেদ আলি শাহের লখনউ শহরের হিন্দুস্থানি সাংগীতিক পরিবেশ, বোল, বন্দিশ, মুজরো, মজলিশ আর বাঈজি আসর বা ‘কোঠা’ পাহাড়ীর সংগীতবোধ আর মেজাজ দুটোই গড়ে দিয়েছিল। তাঁর জ্যাঠতুতো দাদা দ্বিজেন্দ্রনাথ সান্যাল বা দ্বিজুদা পাহাড়ীকে গানবাজনার ব্যাপারে খুবই উৎসাহ দিতেন। লখনউয়ের নামীদামি সংগীতকার উস্তাদ মহম্মদ হোসেন, ছোটে মুন্না খান, নাসির খান, এহমদ খানের কাছে তিনি তালিম নিয়েছিলেন। পাহাড়ী সান্যালের সংগীতের প্রতি অনুরাগ তাকে বেনারসের হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল পাঠ ত্যাগ করায় এবং তিনি লক্ষ্ণৌ এসে সঙ্গীতচর্চায় আত্মনিয়োগ করেন।

(স্ত্র্রী মীরা দেবীর সঙ্গে পাহাড়ী সান্যাল)
মেরিস কলেজ অব হিন্দুস্থানি মিউজিক-এ ভর্তি হওয়ার প্রথম বছরেই পাহাড়ীর পরিচয় হয়েছিল তাঁর প্রথম প্রেমিকা ও স্ত্রী প্রতিভা সেনগুপ্তর সঙ্গে। খুব সুন্দর গান গাইতেন প্রতিভা।পাহাড়ীকে ছেলেবেলা থেকেই অনেক কঠিন সময় পার হতে হয়েছে একাই। কিন্তু প্রতিভার সঙ্গে যে সময়টা তিনি কাটিয়েছিলেন, তা ছিল তাঁর জীবনের সেরা সময়। গানই ছিল পাহাড়ী ও প্রতিভার প্রেমের ভরকেন্দ্র। পাহাড়ী ও প্রতিভার প্রেম এক সময় পরিণতি পেয়েছিল বিবাহে। কিন্তু ব্রাহ্ম হওয়ার কারণে প্রতিভাকে মেনে নিতে পারেননি পাহাড়ী সান্যালের বড় দাদা সত্যেন্দ্রনাথ। এই বিয়ের কারণে বাড়ির দরজা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। “২১-২২ বছরের পাহাড়ী তখন বেকার। প্রতিভা তাঁর চেয়ে বয়সে বড় এবং ধর্মে ব্রাহ্ম। আমদের গোঁড়া পরিবার সেটা মেনে নিতে পারেনি। বড় দাদা সত্যেন্দ্রনাথ পাহাড়ীকে বংশচ্যূত করেছিলেন। তাঁর সঙ্গে কোনও রকম সম্পর্ক রাখা নিষেধ হয়ে গিয়েছিল পরিবারের সকলের জন্য,”বিয়ের কয়েক বছর পর সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে মৃত্যু হয় প্রতিভাদেবীর। পরে পাহাড়ী লখনউ ছেড়ে রামপুরের রাজার রাজসভায় কোর্ট সিঙ্গার হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন।” কারও মতে দেওয়ারের মহারাজার সেক্রেটারি হিসেবেও পাহাড়ী কাজ করেছেন। সময়টা ১৯৩১-’৩২ সাল। পাহাড়ী সান্যালের বয়স তখন ছাব্বিশ। প্রতিভার মৃত্যুশোক পাহাড়ীর জীবনে শূন্যতা আনলেও তাঁর পথ চলা থেমে থাকেনি। গায়ক জীবন ছেড়ে তিনি প্রবেশ করেছিলেন গায়ক-অভিনেতার নতুন এক জীবনপর্বে। ১৯৩৩সালে তিনি কলকাতায় আসেন এবং নিউ থিয়েটার্সে যোগ দেন। তার প্রথম আত্মপ্রকাশ মীরাবাঈ সিনেমায়। বাংলা হিন্দি মিশিয়ে পায় দেড়শো সিনেমায় তিনি অভিনয় করেন। বিশেষত বড়দিদি ছবিতে সুরেন, ভগবান শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য ছবিতে নিত্যানন্দ এবং বিদ্যাপতি ছবিতে বিদ্যাসাগর, মহাকবি গিরীশ্চন্দ্র ও কেদার রাজা ছবিতে নামভূমিকায় অসধারন অভিনয় করেন। শেষ বয়সে ১৯৭৩ সনে বিশ্বরূপা রঙ্গমঞ্চে আসামী হাজিরনাটকে অপূর্ব অভিনয় করে মঞ্চানুরাগীদের মন জয় করেন। বাংলা ও হিন্দি মিলিয়ে চার দশকে প্রায় ১৫০ টি ছবিতে অভিনয় করেছেন পাহাড়ী সান্যাল।

অভিনয়দক্ষতা, দরাজ মন, গানের গলা, নবাবী মেজাজ সব মিলিয়ে পাহাড়ী ছিলেন একজন অনন্য ব্যক্তিত্ব। তার একটা হুডখোলা ভক্সহল গাড়ি ছিল। সেই গাড়িতে চড়ে তিনি কলকাতা শহর ঘুরে বেড়াতেন। লার্জার দ্যান লাইফ পার্সোনালিটি ছিল।তিনি ছিলেন প্রচণ্ড আড্ডাবাজ, ফুর্তিবাজ একজন মানুষ। আড্ডার মধ্যেই গান হত। ইন্সট্রুমেন্ট ছাড়াও অসাধারণ গান গাইতে পারতেন পাহাড়ী সন্যাল! তাই ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ ছবিতে তাকে দিয়ে গাইয়েছিলেন। ‘পরশ পাথর’ আর ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা’তেও কাজ করেছেন। তবে পাহাড়ী নিজে চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেও চলচ্চিত্রকে পেশা হিসেবে কখনও পছন্দ করতেন না। শেষ জীবনটা তাঁর বড় অর্থকষ্টে কেটেছিল যদিও পাহাড়ী সান্যাল কোনও দিনই সেটা বুঝতে দিতে চাননি। তাঁর হাসিখুশি মজলিসি মেজাজ জীবনের শেষদিন অবধি বজায় ছিল। এরই মাঝে ১৯৭৪ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারী পরলোকগমন করেন পাহাড়ী সান্যাল। ৯ই ফেব্রুয়ারীমঞ্চে অভিনয় চলাকালীন তিনি বুকে ব্যথা টের পান। রাতে বাড়ির বাথরুমে পড়ে যান। হাসপাতালে নিয়ে গেলে জানা যায় সেরিব্রাল স্ট্রোক। পরদিন ১০ ফেব্রুয়ারি তার মৃত্যু হয়। সে সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর। আজ স্বনামধন্য অভিনেতা পাহাড়ী সান্যালের ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। বিস্মৃতপ্রায় ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা পাহাড়ী সান্যালের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল
ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০৭

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম, নুরু ভাই। মায়ের সাথে বসে পুরানো দিনে সিনেমা দেখার হাতে খড়ি। সেই থেকে পাহাড়ি স্যানাল, ছবি বশ্বাশ, ভানু মুখার্জী, উত্তম-সুচিত্রা এই নামগুলো মগজে আর মনে গেঁথে আছে। একালের চেয়ে সেকালের ছবিই বেশি দেখা হয়েছে আসলে। সোনালি দিন, কথাটা এমনি এমনি বলে না লোকে, তাই না?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সাবরিনা আপু
আপনার মন্তব্য এবং পাহাড়ী সান্যাল সম্পর্কে
মূল্যায়ন যথার্থ। সোনানী দিনের সেই যুগের
অপেক্ষায় থাকতে হবে আমাদের শত যুগ।
ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা জানবেন।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পাহাড়ী সান্যালের ৪৬ তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।


ভারতীয় বাংলা ছবিতে পাহাড়ী সান্যাল, ছবি বিশ্বাস ও কমল মিত্রের মতো অভিনেতা আর কোনদিন আসবেন বলে মনে হয় না।

ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ ভাই।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হেনা ভাই
আপনার মন্তব্যে প্রীত হলাম।
যা চলে যায় তার জন্য হা-পিত্যেশ
করতেই হবে। কারণ যায় দিন ভালো
আসে দিন খারাপ। আপনারকেও
আন্তরিক ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: পাহাড়ী সান্যালের মুভি আমি দেখেছি।
আমার কাজই হলো তিনটা।
১। বই পড়া।
২। মুভি দেখা।
৩। ব্লগিং করা।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এই তিনটে কাজ ছাড়াও দৈনন্দিন আমাদের অনেক কাজ করতে হয়।
তবে সেটা মূখ্য বিষয় নয়। মূখ্য বিষয়টি হলো অর্থনৈতিক সম্পর্কিত।
আপনার সংসার চলে কি করে ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.