নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরমানুবিজ্ঞানী ও বঙ্গবন্ধুর জেষ্ঠ্য জামাতা সুধা মিয়ার ১১তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৮:২৪


বাংলাদেশের খ্যাতনামা পরমাণুবিজ্ঞানী সুধা মিয়া। এটি তার ডাক নাম। পুরো নাম ড.এম এ ওয়াজেদ মিয়া। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জেষ্ঠ্য জামাতা ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী। তাঁর অপরিসীম জ্ঞান এবং আন্তরিকতা দেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় বিশেষ অবদান রেখেছে। তিনি পরমাণু বিজ্ঞানকে দেশের মানুষের কল্যাণে ব্যবহারের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। দেশের বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার অবদান অবিস্মরণীয়। তিনি শুধু একজন মেধাবী ছাত্র বা পরমাণু বিজ্ঞানীই ছিলেন না, তিনি ছিলেন নির্লোভ, নিভৃতচারী, নীতিবান, নিরহঙ্কার, নির্ভীক, স্পষ্টবাদী, দৃঢ়চেতা, দেশপ্রেমিক, আদর্শবান, সৎ, সহজ-সরল, বিনয়ী, চরিত্রবান, যুক্তিবাদী এবং ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একজন আদর্শ মানুষ। তাঁর প্রতিভার অনেক দিকই আমাদের অজানা। ক্ষমতার ভেতরে থেকেও কখনো ক্ষমতার অপব্যবহারের সামান্যতম সুযোগ নেননি ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া। তিনি তার আপন অবস্থানে থেকেই কাজ করে গেছেন। তাই তিনি বাংলাদেশের গর্ব। ১৯৭১ সালে এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং এর আগে ও পরের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তার উপস্থিতি ছিল উল্লেখযোগ্য। ড. ওয়াজেদ মিয়া আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ১৯৯৯ সালে অবসর নেন। ড.এম এ ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন একজন মেধাবী বিজ্ঞানী এবং দেশের আণবিক পাওয়ার প্ল্যান্টের স্বপ্নদ্রষ্টা। তাঁর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশের রূপপুরে একটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু করা, দেশের বিজ্ঞানীদের পেশাগত কাজের উৎকর্ষ বৃদ্ধির জন্য একটি বিজ্ঞান ভবন নির্মাণ করা। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, তিনি তাঁর ইচ্ছার অনেক কিছুই বাস্তবায়ন করে যেতে পারেন নাই। আজ পরমাণুবিজ্ঞানী ড.এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০০৯ সালের আজকের দিনে তিনি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। বাংলাদেশের গর্ব পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

এম এ ওয়াজেদ মিয়া ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আব্দুল কাদের মিয়া এবং মাতা ময়েজুন্নেসা। তিন বোন ও চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি সর্ব কনিষ্ঠ। তিনি চককরিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। মানসম্মত লেখাপড়ার জন্য তাকে রংপুর জিলা স্কুলে ভর্তি করানো হয়। সেখান থেকেই তিনি ডিসটিনকশনসহ প্রথম বিভাগে মেট্রিকুলেশন পাশ করেন। ১৯৫৬ সালে রংপুর জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করার পর ১৯৫৮ সালে রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন। ১৯৬২ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে পদার্থবিজ্ঞানে এমএসসি পাশ করেন। ১৯৬৭ সালে লন্ডনের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। রাজশাহী কলেজ মুসলিম হোস্টেলে থেকেই পড়া লেখা করেছেন এম এ ওয়াজেদ মিয়া। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞানে পড়ার সময় থেকেই ধীরে ধীরে সংশ্লিষ্ট হতে শুরু করেন রাজনীতির সাথে। ১৯৬১ ফজলুল হক হলের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগ থেকে সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে এমএসসি পাশ করার পর ১৯৬৩ সালে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের লাহোরে আণবিক শক্তি কমিশনে চাকরিতে যোগ দেন। ১৯৬৭ সালে লন্ডনের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভের পর দেশে প্রত্যবর্তন করেন।স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলনের কারণে তিনি কিছুদিন কারাবরণ করেন। ১৯৬৯ সালে ইতালির ট্রিয়েস্টের আন্তর্জাতিক তাত্ত্বিক পদার্থ বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র তাঁকে এসোসিয়েটশিপ প্রদান করে। সেই সুবাদে তিনি ১৯৬৯-৭৩ ও ১৯৮৩ সালে ওই গবেষণা কেন্দ্রে গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন

১৯৭২ ও ১৯৭৩ সালে তিনি পর পর দু’বার বাংলাদেশ আণবিক শক্তি বিজ্ঞানী সংঘের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮৩, ১৯৮৪ ও ১৯৮৫ সালে তিনি পর পর তিনবার বিজ্ঞানী সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত চার বছর তিনি বাংলাদেশ পদার্থ বিজ্ঞান সমিতিরি সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৭ থেকে ১৯৮৯ দুই বছর মেয়াদের জন্য ওই বিজ্ঞান সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি এসব পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন শুধু তাঁর যোগ্যতার নিরিখেই। অগণতান্ত্রিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের কারণে তিনি কিছুদিন কারাবরণও করেন। ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত পর পর দু’বার বাংলাদেশ বিজ্ঞান উন্নয়ন সমিতির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি এবং ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত তিনি পর পর দুবার দুই বছর মেয়াদকালের জন্য ওই বিজ্ঞান সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৯১- ১৯৯২ সালে তিনি বাংলাদেশ আণবিক শক্তি বিজ্ঞানী সংঘেরও সভাপতি নির্বাচিত হন। এছাড়া ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত পর পর তিনবার তিনি ‘বাংলাদেশ বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞানজীবী সমিতি’র সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬৯ সালের নভেম্বর থেকে ১৯৭০ সালের অক্টোবর পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন শহরের ড্যারেসবেরি নিউক্লিয়ার ল্যাবরেটরিতে পোস্ট ডক্টোরাল গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন। আবার ১৯৭৫ সালের ১২ মার্চ থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত তিনি তৎকালীন পশ্চিম জার্মানির কার্লসরুয়ে শহরের ‘আণবিক গবেষণা কেন্দ্রে’ আণবিক রিঅ্যাক্টর বিজ্ঞানে উচ্চতর প্রশিক্ষণ লাভ করেন। ১৯৭৫ সালের অক্টোবর থেকে ১৯৮২ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনি ভারতের আণবিক শক্তি কমিশনের দিল্লির ল্যাবরেটরিতে গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন। চাকুরী ও গবেষণঅ ছাড়াও তিনি স্নাতক পর্যায়ের বিজ্ঞানের ছাত্রদের জন্য দুটি গ্রন্থ রচনা করেছেন। ইংরেজিতে লেখা গ্রন্থদ্বয়ের নাম Fundamentals of Thermodynamics এবং Fundamentals of Electromagnatics। তারঁ অন্যতম গ্রন্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়। ৪৬৪ পৃষ্ঠার সুপরিসর এই গ্রন্থে বাংলাদেশের বহল রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ঘটনার বর্ণনা রয়েছে। তার আরেকটি গ্রন্থের নাম বাংলাদেশের রাজনীতি ও সরকারের চালচিত্র যা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড কর্তৃক ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়। তার কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ বাংলাদেশের রংপুরে অবস্থিত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার স্বপ্নদ্রষ্টা ও প্রাণপুরুষ এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী হিসেবে তার স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতে ড. ওয়াজেদ রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিজ্ঞান গবেষণার জন্য দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহত বিজ্ঞানাগার, এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

ব্যক্তিগত জীবনে ড. ওয়াজেদ মিয়া ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধুর জেষ্ঠ্য কন্যা ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ১৯৬১ সালের প্রথম দিকে শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক আদশের্র প্রতি আকৃষ্ট হয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগে যোগদান করেন। একই সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। তত্‍কালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভণর্র ছিলেন জেনারেল আজম খান। যার বিরুদ্ধে ছাত্র আন্দোলন আস্তে আস্তে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে এবং জোরদার হতে থাকে। আন্দোলন শুরু হওয়ার ৩য় দিনে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি শাহ্ মোয়াজ্জেম হোসেন বিকাল ৬টায় বলেন- ওয়াজেদ, তুমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর মধ্যে একমাত্র নির্বাচিত সহ-সভাপতি, মুজিব ভাই তোমার সঙ্গে দেখা করতে চান। তুমি এখনি আমার সঙ্গে চল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৩২ নম্বর বাড়িতে এম এ ওয়াজেদ মিয়ার এটাই ছিল প্রথম সাক্ষাত্‍। ওই সময় ছাত্র আন্দোলনে গ্রেফতার হওয়ার ১১ দিন পর ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে দেখা করার জন্য আসেন তার বন্ধু আঞ্জুমান। সাক্ষাত্‍ শেষে ফেরার পথে জেলগেটেই দেখা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারবগের্র সঙ্গে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এসময় এম. এ ওয়াজদ মিয়াকে পরিচয় করিয়ে দেন তার পরিবারের সকলের সঙ্গে। শেখ হাসিনার সঙ্গে ওয়াজেদ মিয়ার এটাই ছিল প্রথম দেখা। পরবর্তীতে বিয়ে। তাদের দুই সন্তান যথাক্রমে সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। নিভৃতচারী সহজ-সরল, বিনয়ী এবং ব্যক্তিত্বসম্পন্ন এই আদর্শ মানুষটি ২০০৯ সালের ৯ই মে বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে দীর্ঘদিন কিডনির সমস্যাসহ হৃদরোগ ও শ্বাসকষ্টে ভুগে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৬৭ বছর। আজ পরমাণুবিজ্ঞানী ড.এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী। বাংলাদেশের গর্ব পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



উনি নিজের স্ত্রীকে ২/৪ কলম বিজ্ঞান টিজ্ঞান শিখায়ে গেলে আমরা উপকৃত হতাম এখন।

১০ ই মে, ২০২০ রাত ১:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মন্তব্য প্রাসঙ্গিক হওয়া বাঞ্ছনীয়।
আপনি তাকে যতই অবমূল্যায়ণ করেন না কেন
তিনি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম ক্ষমতাধর প্রধানমন্ত্রী।
বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ১০০ নারীর তালিকা প্রকাশ
করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রভাবশালী সাময়িকী ফোর্বস।
এ তালিকায় ২৯তম অবস্থানে রয়েছেন বাংলাদেশের
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: মনে মনে এই পোষ্ট টির জন্য অপেক্ষায় ছিলাম।

১০ ই মে, ২০২০ রাত ১:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অপেক্ষার পালা শেষ এবার
নাকে তেল দিয়ে ঘুমান।

৩| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৩৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পড়লাম অনেক কিছু জানলাম,ধন্যবাদ।

১০ ই মে, ২০২০ রাত ১:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ
লেখাটি মনযোগ সহকারে
পাঠ করার জন্য।

৪| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৫৪

মেটালক্সাইড বলেছেন: অপেক্ষায় ছিলাম আর খুজছিলাম বঙ্গবন্ধুর ব্যানার লাগিয়ে দেন কিনা লেখায়।
আমি মানুষটি সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনেও (জানতাম আজীবন পর্দার আড়ালে থেকেছেন) বাঙালি হিসেবে শ্রদ্ধা ও গর্ব করি।
আপনার লেখায় উনার বিস্তারিত কর্মজীবন সম্পর্কে জানলাম।
টাইটেলে লেজগুলো না দিলেও চলত।
নামটাই যে জ্বলজ্বলে এক নক্ষত্র।

১০ ই মে, ২০২০ রাত ১:৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ মেটালক্সাইড
ড.এম এ ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন এক বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী।
ক্ষমতার শীর্ষ পর্যায়ে থেকেও তার নির্মোহ জীবনযাপন তাকে জাতির
কাছে করেছে চির অমর। নিভৃতচারী এই মানুষ অবশ্যই বাংলার গর্ব।

৫| ১৩ ই মে, ২০২০ ভোর ৫:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তিনি একজন গবেষক তিনি বাংলাদেশের গর্ব । শ্রদ্ধা জানাই ।

১৩ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ সেলিম ভাই
গুনীজনকে শ্রদ্ধা করা
মহত্মের লক্ষণ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.