নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

তেনাকে কেউ নাস্তিক, মাস্তিক, ফোবিক, মোবিক ডাকবেন না !! রম্য !!

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫


বুমেরাং হলো একধরণের শিকার করার অস্ত্র! যা অস্ট্রেলিয়ার আদি অধিবাসী যারা অ্যাবোরোজিন নামে পরিচিত, তারা শিকার করার কাজে ব্যবহার করতো। এই অস্ত্রটি দেখতে অর্ধ চন্দ্রাকৃতির! "(", গরুর চোয়ালের দাঁতবিহীন হাড়ের মত খানিকটা! এর বিশেষ্যত্ব হলো, এই অস্ত্র লক্ষ্য বস্তুর দিকে ছুড়ে দিলে তা আবার ক্ষেপন কারীর বা শিকারীর হাতে ফিরে আসে। ব্লগে এতদিন আমাদের সর্ব বিষয়ে জ্ঞানী ও জ্ঞানদানকারী মহাজ্ঞানী গাজীমশাই বুমেরাং অস্ত্রে কুপেকাত হয়েছেন। তাকে কে বা কারা নাস্তিক, মাস্তিক, ফোবিক, মোবিক বিশেষণে জর্জরিত করে ফেলেছেন তার জন্য তিনি যারপরনাই মরমে (শরমে নয়!!) মরিয়া আছেন। তিনি তার সেই পোস্টে আমার মন্তব্যের জবাবে বলেছেনঃ দেখছেন, আপনার জ্বালায় আমার ত্রাহি অবস্হা; তাহার উপর, এখন কোন এক মহামতি আমাকে কিসব ফোবিক, মোবিক ডাকছেন! চাদু এবার বোঝেন বুমেরাং এর ঠেলা !! আপনার আজকের লেখার এই অংশটি বোধ হয় জোক অব দ্যা সেঞ্চুরির মর্যদা লাভ করবে। "আমি আপনাদের নিকের সামনে কোন বিশেষণ ব্যবহার করি না, আপনারাও আমার মতো সাদাসিদা ব্লগার, আপনারা নিশ্চয় কোন ধরণের অপরাধী নন।" হা হা হা । এতদিন আপনি মানুষকে পিগমী, ডোডোপাখী, আরবের বেদুইন, প্রশ্নফঁস জেনারেশন ইত্যাদি বিশেষণে ভূষিত করতেন তখন কি একবারও মনে হয়নি যে অস্ত্র আজ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছেন তা একদিন আপনার দিকে ফিরে আসতে পারে !! বুমেরাং এর অর্ধবৃত্তাকার আকৃতির জন্য তা পুনরায় নিক্ষিপ্তকারীর দিকে ফিরে আসে। আর বাস্তব জীবনে বুমেরাং হলো কারো ক্ষতি করতে কিছু করলে বললে তা দিয়ে উল্টে নিজের ক্ষতি হয়।

আপনি কোন ব্লগারের লেখাকেই মানসম্পন্ন বা সম্মানজনক মন্তব্য না করে তাকে গরুর রচনায় আখ্যায়িত করেন। এ কথা অনস্বীকার্য যে আপনি অনেক বিজ্ঞ ও জ্ঞানী ব্লগার। সমসাময়িক ও ইতিহাস সম্পর্কে আপনার বিশাল জ্ঞানের আড়ৎ আছে। তাই বলে মানুষকে অসম্মান করে বা তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে কথা বলা কি শালীনতা? শালীনতা শুধু বেশ-ভূষা, আচার-আচরণ, চলাফেরায় নম্র, ভদ্র ও মার্জিত হওয়া নয়; কথাবার্তায়ও শালীনতা থাকা আবশ্যক। শালীনতা একটি মহৎ গুণ। এ গুণ মানুষের মর্যাদা বাড়িয়ে দেয়। আপনি এতদিন আপনার মন্তব্যে জিংজিং খেলার আমদানী করে হাসির খোরাক জুগিয়েছ্নে। আজ কিছু কঠিন বাস্তব সত্য যা আপনি জীবনে উপলব্ধি করেছেন তার সম্মূথীন হয়েছেন। তাই নিরুপায় হয়ে আপনি সহব্লগারদের অনুরোধ করেছেন আপনাকে নাস্তিক, মাস্তিক, ফোবিক, মোবিক না ডাকার জন্য।

মানুষের দিন সব সময়ে একরকম যায় না। জীবনে ভালো ও সফল সময় যেমন আসে, তেমনি আসে ব্যর্থতা পূর্ণ সময়। আপনি বলেছেন আজকের সকালটা আরম্ভ হয়েছে খারাপভাবে, পুরোদিন গেছে খারাপভাবে; মগজের এমআরআই করার দরকার ছিলো আরো ৪ সপ্তাহ আগে, ডাক্তারের অফিসের এক স্পেনিশ মেয়ের অজ্ঞতার কারণে উহা ভয়ংকরভাবে পিছিয়ে গেছে। তার মানে আপনি খুবই অসুস্থ্য। স্বাস্থ্য নিয়ে আপনি চিন্তিুত। এই বয়সে চিন্তা হবারই কথা। অনেক সময়ই কোন খারাপ মুহূর্তে আমরা ভাবি আমাদের কবর হয়ে গেছে, বা আমরা ডুবেছি। কিন্তু সেটা অন্যভাবে ভাবা যায়, যেমন আমরা ভাবতে পারি নতুন কোন কিছুর বীজ বোনা হয়েছে। আমরা আপনার দ্রুত রোগ মুক্তির জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছি। দীর্ঘদিন আপনি থাকুন আমাদের মাঝে। সম্বভব হলেও জিংজিংও খেলুন। সমস্যা নাই। সমস্যা হলো আপনার নেতিবাচক চিন্তা ভাবনা। সবসময় নেতিবাচক চিন্তা করলে সমস্যার সমাধান হয়না। তাই নিজে কথায় ও কাজে এনার্জিতে ভরপুর থাকুন এবং অন্যকে উৎসাহ দিন। মনে রাখবেন "যারা মনমরা থাকে বা অহমপূর্ণ আচরণ করে মানুষ তাদের থেকে দূরে থাকে।"

আপনার বিপক্ষে আজ যারা বলছে এতদিন আপনি তাদেরকেও একসময় নানা ভাবে হ্যানেস্তা করেছেন। তিক্ত বিরক্ত হয়ে তাই হয়তো আজ আপনার বিরুদ্ধে আঙ্গুল তুলছে। কারণ যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে॥ এই কথাগুলো শুনএত আপনার খারাপ লাগারই কথা। কারন কোন মানুষই নিজ সম্বর্কে খারাপ মন্তব্য প্রত্যাশা করেনা। চোরও মনে মনে চায় তাকে মানুষ সাধু বলুক। রাতে কোনো এক সময়ে নির্জনে একাকী হয়ে দেখেন প্রতিদিনের কাজগুলো। খারাপ কাজগুলোর জন্য নিজের ভেতরে একধরনের অনুশোচনা আসবেই। আজ যদি আপনার অনুশোচনা জাগ্রত হয়ে থাকে আর আপনার অনুরোধটি যদি আন্তরিক হয় তবে আমার বিশ্বাস যারা আপনার বিরুদ্ধে কলম তুলছে তারাও অনুতপ্ত হবে। কেননা অনুশোচনা, উদ্বেগ ও আশা মানুষের তিনটি মনস্তাত্ত্বিক ক্রিয়া। মানুষের অস্তিত্বের সাথে এরা আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে।

আপনি আমার এক মন্তব্যের জবাবে বলেছেনঃ আপনি তো স্বরচিত ঈশপের গল্প ছাড়েন মাঝে মাঝে, পুকুরে ঢিল মারলে ব্যাং'এর কি অবস্হা হয়, উহার খবর তো রাখেন না। ব্যাঙ এতদিন নিজেকে হাতির মতো ভেবেছে আজ ব্স্তবতায় ফিরেছে তাই ঢিলের আঘাতে তার ত্রাহি অবস্থা বুঝতে পেরেছে। it is a good lesson for frogs. আশা করি এ শিক্ষা ব্যাঙ মনে রাখবে অনেক দিন। আপনি আমাকে দেওয়া আপমার ১ম পন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে বলেছিলেন "আপনার কথা শুনবে" যা আপনি পরে এডিট করেছেন। যা হোক আমি আমার সহব্লগারদের অনুরোধ করবো তারা যেন আপনাকে নাস্তিক, মাস্তিক, ফোবিক, মোবিক না ডাকে। চাইলে গালিও দিতে পারি !! তেবে সে গালিও আপনার জন্য বুমেরাং হতে পারে !! একটা বাস্তব ঘটনার কথা বলিঃ আমাদের পাশের গ্রামে এক ব্রাহ্মণ পরিবার বাস করতো। তাদের বাড়ির সামনে দিয়ে যাবার সময় ছাতি ও পায়ের জুতা খুলে যেতে হতো। এমন প্রতিত্তি ছিলো তাদের। স্বাধীনতার পরে তাদের সেই হাক ডাক কমে যায়, কেউ কেউ অত্যাচার নিপীড়ন সহ্য না করতে পেরে দেশ ছাড়ে। শেষ অবধি সেই পরিবারের কনিষ্ঠ সদস্য মাটি কামড়ে পড়ে থাকতে চেয়েও পারেন নি। সে যা হোক তাদের বাড়িতে ছিলো বিভিন্ন ধরনের কলা গাছ। বেশ কলা হতো। কিন্তু চোরেরা পাকার আগেই হাপুস করে দিতো। কিন্তু ভদ্রতা ও শালীনতার ডিব্বা ব্রাহ্মণ মশাই প্রতিবাদ করার সাহস ও যোগ্যতা না থাকায় এক মজুর ঠিক করলেন চোরদের উদ্দেশ্যে গালি দেবার জন্য। প্রতি গালির জন্য ১ টাকা। তো মজুর মহা উৎসাহে গালি শুরু করলো " ওই বান্দির পুতরা, তোরা কলা চুরি করিস কেন? বাবু মশাই ভাত খাবে কি তোর বাপের ল্যাড় (আমাদের গ্রামে মনুষ্য বিষ্ঠাকে ল্যাড় বলে!) দিয়া !! বাবু মশাই কানে আঙ্গুল দিলেন !! প্রতি গালিতে ১ টাকা নয় ৫ টাকা দিয়ে তার গালি বন্ধ করে সে যাত্রায় মান ও কাঁন বাঁচােলেন !! সুতরাং আমাকে দিয়ে গালি দেবার আগে অন্তত বিশ বার ভাবুন !! (সমস্ত লেখায় এটুকুই রম্য)

ব্লগের থম থমে পরিবেশকে একটু বিনোদন দেবার এ ক্ষু;দ্র প্রয়াসকে কেউ ক্যাচাল ভেবে বিড়ালের ঝগড়ায় পানির ছিটা দিবেন না !! বিনোদিত হোন আপত্তি নাই, তবে বিষফেঁড়া হবেন না। সবাই ভালো থাকুন। গাজীসাব আমার পরম সুহৃদ তার রোগ মুক্তির জন্য সবাই দোয়া করবেন।

আপডেটঃ যাকে নিয়ে লেখাটি প্রকশ করা হয়েছে তিনি এটাকে রম্য হিসেবেই গ্রহণ করেছেন। তবে যারা এটাকে রম্য হিসেবে নিতে পারেন নি তাদের জন্য সমবেদনা !!

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম :-& ফেসবুক-১ :-& ফেসবুক-২
[email protected]

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



অনেক ধন্যবাদ, আশাকরি সুস্হ হয়ে যাবো।

ব্লগে, আমি লেখার সমালোচনা করার চেষ্টা করেছি; আশাকরি, অনেকেই উপকৃত হয়েছেন। "লেখা চমৎকার হয়েছে, এবার চা দেন", বাক্যটা কঠিন নয়, ইহা আমার মুখস্হ আছে; কিন্তু ইহা পছন্দের বাক্য নয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রেথমেই আপনার সুস্থ্যতা কামনা করছি।
লেখাটি রম্য হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার সহ্য ক্ষমতার জন্যই আপনাকে ভালো লাগে। আমি
খুব কম ব্লগারদের নিয়েই লিখেছি যাদের মাঝে আপনি সবার
উপরে। আপনাকে নিয়ে আমার অনেক লেখা প্রকাশিত হয়েছে।
দা কুমড়োর সম্পর্ক শেষে মরিচ ও শিল পাটায় রুপ নিলেও আমাদের
মাঝে কথা চালাচালি বন্ধ হয়নি। তবে অনেকে ঘোলা পানিদে ,মৎস
শিকার করার চেষ্টা বিফল মনোরথ হয়ে গ্লারিতে চলে গেছে। যা হোক
ক্যাচাল শেষ হোক তবে রম্য কিংবা বিনোদন নয়। শুভকামনা রইলো।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



কিছু লেখক আছেন, তাঁদের লেখার মুল ধারণায় ভুল থাকে; ভুল ধারণাকে ধারণ করে, টাইপ করতে থাকেন; এগুলোকে এক কথায় গরুর রচনা বলা চলে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যা হোক যার যা খুশি লিখুক আর শিখুক
গরুর রচনার জন্যও আমাদের ১০ মার্কের
অপসন ছিলো। দশে দশ পেতে দেখিনি কাউকে।
এর জন্য কেউ যদি কসরৎ করে করতে দেন!

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:




অনেকের লেখার মুল ধারণায় ভুল থাকে, তার বড় একটা উদাহরণ হলো,"চীন পদ্মা সেতু করে আমাদের উপকার করেছে"; এরপর নতুন আরেকটা যোগ হবে, "চীন তিস্তা প্রকল্প করে, বাংলাদেশকে স্বর্গের সমান করে দেবে"। চীন আমাদের ইন্জিনিয়ার ও টেকনিসিয়ানদের শেখার সুযোগ কেড়ে নিয়ে, অনেকটা বেকার করে দিতে সাহায্য করছে মাত্র। আর আমাদের প্রশাসনকে ওভার ইনভেয়েসিং'এ কতটুকু সাহায্য করছে ,সেটা বাংগালীরা কোনদিন বেরও করতে পারবে না।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভুল কিংবা সঠিক যাই হোকনা কেন
চীন আমাদের পাশে না থাকলে পদ্মা
সেতু কেন চলন বিলের উপরেও সেতু
নির্মাণ সম্ভব হতোনা। আমরা চীনের উপর
কৃতজ্ঞ। তারা ব্যবসায়ী ব্যবসা করেই তারা
পৃথবীতে আজ এক নম্বরে। আপনি আমি
ব্যবসায় বুঝিনা সেটা কি তাদের দোষ ?

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:






চাদ্গাজী বলেছেন- চীন আমাদের ইন্জিনিয়ার ও টেকনিসিয়ানদের শেখার সুযোগ কেড়ে নিয়ে, অনেকটা বেকার করে দিতে সাহায্য করছে মাত্র।

চাদ্গাজী ভাই,
দেখুন, টেকনোলজি ট্রান্সফার বলে একটা কথা আছে। পদ্মার উপর দিয়ে সেতু তো একটা হবে না! নদী শাসনের প্রযুক্তি একদিন হয়তো আমাদের মানুষেরাই করবে। এখন, শুধু শেখাটা প্রয়োজন।


১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

গাজীসাব নিয়ন বাতির তলায় বসে
সুই খুঁজে সময় পার করছেন। আমাদের
হাতে অত সময় নাই, আমরা দা'কুড়োেলেই
কাজ সমাধান করবো !

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, " ভুল কিংবা সঠিক যাই হোকনা কেন চীন আমাদের পাশে না থাকলে পদ্মা সেতু কেন চলন বিলের উপরেও সেতু
নির্মাণ সম্ভব হতোনা। "

-শেখ হাসিনা ও উনার সরকার সার্থক, দেশের মাইজভান্ডারের স্কুল খুলেছেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়।
আমাদের দরকার ছিলো পদ্মা সেতু!
সেতু হয়েছে আর কি চাই !! পিছনে
তাকাবার সময় নাই। আপনারা হিসাব
করেন লাভ ক্ষতির আমরা চাই আরো
একটি পদ্মা সেতু !! তার জন্য দরকার
হলে মাইজভান্ডারের স্কুলে যাবো আবার।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan's Tuition) বলেছেন:, "চাদ্গাজী ভাই, দেখুন, টেকনোলজি ট্রান্সফার বলে একটা কথা আছে। পদ্মার উপর দিয়ে সেতু তো একটা হবে না! নদী শাসনের প্রযুক্তি একদিন হয়তো আমাদের মানুষেরাই করবে। এখন, শুধু শেখাটা প্রয়োজন। "

-টেনোলোজী ট্রান্সফার বলতে একটা বড় বিষয় আছে; উহা আপনি শুনেছেন, বুঝেন নাই; চীন যে মার্সিডিজ থেকে উন্নত মানের গাড়ী বানানো শিখেছে, বোয়িং'এর পার্টস বানানো শিখেছে, উহাকে বলে টেকনোলোজী ট্রান্সফার।

আমাদের ব্যুরোক্রেটরা বিয়ে করলে, ১ম রাতে কিভাবে সিনজিয়াং পদ্ধতিতে ভালোবাসবে, সেই টেকনোলোজী ট্রান্সফার এখন দরকার।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এ মন্তব্যের উ্ত্তর শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan's Tuition)
যথাযথভাবে দিতে সক্ষম হবেন বলে আমার ধারণ। তাই এড়িয়ে
গেলাম। শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan's Tuition) ভাই আসুন।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনার লেখার হাত বেশ ভাল।গুছিয়ে খুব সুন্দর করে লিখতে পারেন।শেষের লাইনটা মনে রাখার মতো।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রথম
কোন্ ইতিবাচক মন্তব্য করার জন্য।
মানুষ সব সময় একরোখা থাকেনা
যেমন আাজ গাজীসাবও নেই।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:



চাঁদগাজী বলেছেন: চীন যে মার্সিডিজ থেকে উন্নত মানের গাড়ী বানানো শিখেছে, বোয়িং'এর পার্টস বানানো শিখেছে, উহাকে বলে টেকনোলোজী ট্রান্সফার।

আপনি কি বলতে চাচ্ছেন, চীনারা নিজে নিজে যে কাজ শিখেছে, সেটাই টেকনোলজি ট্রান্সফার!!! কে তাদেরকে সেটা ট্রান্সফার করলো!!!! কেউ যদি করতো, পশ্চিমারা চীনকে 'চোর' বলে এতো চিল্লাচিল্লি করতো না। আপনি দেখি সংজ্ঞাটাই বদলে দিচ্ছেন!

চীন যা শিখেছে, নিজে থেকেই শিখেছে। এবং, সেটা শিখেছে নিজেদের পূর্বপুরুষ থেকে- সেটা নকল করে হোক কি ইনোভেশনের মাধ্যমে।

আমাদের ইতিহাস যখন হাজার বছর হবে, তখন, আমরাও নিজেরটা নিজে করতে পারবো। কিন্তু, আমাদের হাতে এতো সময় কই! এতো বছর তো আমরা বাঁচতে পারবো না। তার উপর, নিজেরাই নিজেদের কুড়াল মারতে ওস্তাদ!

তাই, চীন-রাশিয়ার-তুরস্কের দ্বারস্থ হওয়া ছাড়া আমাদের উপায় নেই। আপাতত।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার প্রতিমন্তব্য !! আমার পছন্দ হয়েছে
সম্ভবত জ্ঞান কম তাই যা পাই তাতেই খুশী।
তবে বাজী ধরে বলতে পারি গাজীসাব এই
থিউরি ফুৎকারে উড়েয়ে দেবেন। তার কোধু
কো্ন কিছুই ধুলাবালি মুক্ত নয়। দোষ বের
করা তার স্বহজাত প্রবৃত্তি !!

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan's Tuition) বলেছেন, "আপনি কি বলতে চাচ্ছেন, চীনারা নিজে নিজে যে কাজ শিখেছে, সেটাই টেকনোলজি ট্রান্সফার!!! কে তাদেরকে সেটা ট্রান্সফার করলো!!!! কেউ যদি করতো, পশ্চিমারা চীনকে 'চোর' বলে এতো চিল্লাচিল্লি করতো না। আপনি দেখি সংজ্ঞাটাই বদলে দিচ্ছেন! "

-আমেরিকানরা ওখানে বোয়িং পার্টস তৈরির কন্ট্রাক্ট দিয়ে, ওদেরকে শিখায়েছে; জার্মানরা ওখানে মার্সেডিজ বানায়ে, ওখানে বাজারজাত করতে গিয়ে ওদেরকে শিখায়েছে। প্রশ্নফাঁসের পর, উত্তরগুলো আপনি নিজে উ খুঁজে যবের করতে পেরেছিলেন?

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ভাবছিলাম লেখাটিতে রসিকজনেরা
রসের মন্তব্য করবে্ন। কিন্তু তা না হয়ে
গুরুগম্ভীর হেযে যাচ্ছে আলোচনা।
সম্ভবত কেই ক্যাচালের ভয়ে মন্তব্য
করা থেকে বিরত রয়েছেন। যাকে
নিয়ে এই লেখা তিনিতোআছেঁন সরস
বদনে। আপনারা কেন দূরে বাহে !!

এবার শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan's Tuition)রএর পালা
গজীসাবকে চেপে ধরুন!!

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:



চাঁদগাজী বলেছেন: আমেরিকানরা ওখানে বোয়িং পার্টস তৈরির কন্ট্রাক্ট দিয়ে, ওদেরকে শিখায়েছে; জার্মানরা ওখানে মার্সেডিজ বানায়ে, ওখানে বাজারজাত করতে গিয়ে ওদেরকে শিখায়েছে।

তাহলে তো আমেরিকান, জার্মানরা বোকা!!! চীনারা তাদের জিনিস শিখে ফেলেছে যখন সেই দেশগুলো চীনে কারখানা খুলেছিল।

আর, বাংলাদেশের মানুষেরা এতোটাই হাবাগোবা যে, চীন তাদের নাকের ডগা দিয়ে একটা জিনিস বানিয়ে গেলো, আর, বাংলাদেশের মানুষেরা সেটা শিখতে পারবে না!

এটাই বলতে চাচ্ছেন কি, ব্লগে প্রশ্ন ফাঁসেরহোতা?

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan's Tuition) সাব
আপনার কথায় যুক্তি আছে। গাজীসাব কুপেকাত।
যদি মেরিকানরা ওখানে বোয়িং পার্টস তৈরির কন্ট্রাক্ট দিয়ে
ওদেরকে শিখায়েছে; জার্মানরা ওখানে মার্সেডিজ বানায়ে
ওদেরকে শিখায়। তা হলে বাঙ্গালীরা কেন আর একটা
পদ্মা ব্রিজ বানাতে শিখতে পারবেনা !!

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:২৮

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন:
বিনোদিত করা নয়, আপনি সত্যি বলেছেন বুমেরাং সম্পর্কে। চাঁদগাজী ভাইয়ের সুস্থতা কামনা করি।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আমি চাই রঙ্গ
আপনার রণে দেন ভঙ্গ !!
আসুন করি মজা
কেউ দিবেনা সাজা !!

১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন,"শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan's Tuition) সাব আপনার কথায় যুক্তি আছে। গাজীসাব কুপেকাত। যদি মেরিকানরা ওখানে বোয়িং পার্টস তৈরির কন্ট্রাক্ট দিয়ে ওদেরকে শিখায়েছে; জার্মানরা ওখানে মার্সেডিজ বানায়ে ওদেরকে শিখায়। তা হলে বাঙ্গালীরা কেন আর একটা পদ্মা ব্রিজ বানাতে শিখতে পারবেনা !! "

-শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan's Tuition) চীনাদের থেকে সেতু বানানো শিখেছেন, মনে হয়; উনি বাড়ীর পাশে খালের উক্সপর বাঁশ দিয়ে প্রোটোটাইপ বানায়ে দেখাবেন, আশাকরি।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

,মন্দ কি ? আগে বাঁশ দিয়ে শুরু হোক
তার পরে বুঝবেন বাঁশ কত প্রকার ও কি কি?

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: উনি আমার এলাকায় যুদ্ধ করা গাজী। যদি মরনের আগে দেখা হয় ফুল দিমু চাঁদকে। তখন খালি চেয়ে চেয়ে দেখবেন

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

চাঁদ তুমি ফিরে যাও
আর কত তেল চাও!
এদের তেলের বন্যায়
ভেসে যায় তোমার অন্যায়!!

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৭

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: দেশকে নিয়ে নিরন্তর ভেবে যাওয়া মানুষের সংখ্যা দিন দিন কমছে। বেশিরভাগই উটপাখি টাইপ, আমি তো বাঁচলাম!
কিন্তু ভেবেই কি করব?

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ বিদ্রোহী সিপাহী
সত্যি আমাদের দেশটাতে উটপাখির সংখ্য বেড়েই চলছে উদ্বেগজনক ভাবে
নিজেকে নিয়েই সবাই একই গন্ডিতে
ঘোরপাক খাচ্ছ। যার কারনে কোন
সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করা যাচ্ছেনা।
তদুপরি কে্উ সামনে যেতে চাইলে তাকে
পিছনে টেনে আনা হয়। দূর্ভাগা দেশ !!

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:০৩

রেজওয়ান ইসলাম বলেছেন: কাহারো বুদ্ধি-বৃত্তি বেশি থাকলে বা উহা জাহির করার চেষ্টায় থাকলে তাকে বুদ্ধির ঢেকি উপাধি দেওয়া যেতে পারে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

্আমাদের তিনি বুদ্বির ঢেকি নন,
তিনি বুদ্ধির জাহাজ !!

১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৪

মা.হাসান বলেছেন: কলেজের গণিত শিক্ষক এই গল্প বলেছিলেন।
গ্রামের পরিশ্রমি ফারমার পাদু শাহ । পাদু শাহ প্রচন্ড পরিশ্রম করে অবস্থা ভালো করেছে, টিনের ঘর তুলেছে, ছেলেকে বিদেশ পাঠিয়েছে।
কিন্তু পাদু শাহর মনে বড় দুঃখ। নিজের নামটা তার ভালো লাগে না।

পাদুশাহ অনেক চিন্তাভাবনা করে একদিন জোড়া ছাগল জবাই করে গ্রামের লোকদের দাওয়াত দিয়ে খাওয়ালো। দাওয়াত কার্ডে নিজের নাম লিখলো মাহতাব গাজি। উদ্দেশ্য- আকিকার মাধ্যমে নাম বদল।
লোকজন দাওয়া্ত খেয়ে বাড়িথেকে বের হবার সময়ে পানের পিক ফেলতে ফেলতে বললো- খানা জব্বর হইসে পাদু শাহ।


একবার ব্র্যান্ডিং হয়ে গেলে ছাড়ানো কঠিন।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

গাজীসাবের ব্রান্ড যার কোন জুড়ি নাই
পেঁচা আর ট্রাকটর দেখলেই বুঝে যাই।
এসেছে গাজীসাব যে আছিলো চাঁন্দে
তার দেখা না পেলে তার শিষ্য কান্দে।

আগের মতো তেজ নাই জিংজিং খেলায়
তার পরেও ঠাট আছে লেখাও বলায়।
জয়তু চাঁদগাজী করো ম্যাওপ্যাও
চলেযেওনা ধুম করে মোর মাথা খাও।

১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২০

শায়মা বলেছেন: হা হা এবার দেখি নতুন উৎপাত শুরু করলে তুমি আর চাঁদগাজী ভাইয়া!!!!!!!!!

হা হা হা তবে চাঁদগাজী ভাইয়া আজকে কি খেয়ে যে লিখলো কাউকে বিশেষনে আখ্যায়িত করে না এটা আমিও দেখে হাসতে হাসতে মরেছি।

ভাইয়া মনে হয় ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমের মাঝে লিখে ফেলেছে এই কথা তাই না ভাইয়া??????????


১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

শায়মাপু,
ব্লগটা ইদানিং ক্যাচালে নীরস খটখটে শুস্ক
মাঠ হয়ে যাচ্ছে। তাই গাজীসাবকে ্নিয়ে
একটু রং তামাশা করি। কারণ তিনি নিরাপদ।
আর কেউকে খোঁচালে ফোঁস করে ছেিাবল দিবে
তাই ঘরে ফিরে গাজীসাব !!

১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: একটা চুটকি শোনেন,

এক ব্যক্তি গ্রামের সব সিগারেটখোর লোককে একত্র করলেন সিগারেটের অপকারিতা সম্পর্কে বোঝানোর জন্য। প্রথমে তিনি একটি কাঁচের জারে সিগারেটের ধোঁয়া ঢুকালেন। তারপর ঐ জারে কয়েকটা মশা ঢুকিয়ে দিলেন।

কিছুক্ষণ পর সব মশা মারা গেল। তারপর তিনি সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন-
ব্যক্তি : এ থেকে আপনারা কি শিখলেন?
সিগারেটখোর : এ থেকে আমরা শিখলাম, মশার কয়েলের পরিবর্তে সিগারেট ব্যবহার করা উচিত।

মোরাল অফ দ্য স্টোরীঃ কথা ঠিকমতো বলা শিখতে হবে আগে। নয়তো লোকে তার কাজ (ব্লগের বক্তব্য) দিয়েই যে কাউকে জাজ করবে। :-B

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ভূয়া ভাই গল্পের জুড়ি নাই

আমাদের গাজীসাব গুণবান বোদ্ধা
তার কথা বোঝে শুধু তার সহ যোদ্ধা।
আমরা যে তার কাছে পাত্তাই পাইনা
তার তামাক সে খাক খেতে মোরা যাইনা !

১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০৬

শায়মা বলেছেন: ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৪০

লেখক বলেছেন:

শায়মাপু,
ব্লগটা ইদানিং ক্যাচালে নীরস খটখটে শুস্ক
মাঠ হয়ে যাচ্ছে। তাই গাজীসাবকে ্নিয়ে
একটু রং তামাশা করি। কারণ তিনি নিরাপদ।
আর কেউকে খোঁচালে ফোঁস করে ছেিাবল দিবে
তাই ঘরে ফিরে গাজীসাব !


ভাইয়ার কাছে শেখার আছে অনেক কিছুই। নো পাত্তা টু এনি কমেন্ট কেমনে করতে হয় সেই শিক্ষা। আর তার সাথে তোমরা যারা লাগো তাদের সাথেও কোনো শত্রুতাই নেই ভাইয়ার। এই যে ভুয়া ভাইয়া। কত রাগ করে কিন্তু মন থেকে ঠিকই তারও কোনোই রাগ নেই। দুজনের লড়াই ফান লাগে আমার। তুমিও তাই...... যা খুশি বলো ভাইয়ার গায়েই লাগে না ......

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

হাহাহা,
আপু তাইতো দুষ্ট ছেলেরা ধোরা সাপকে খোঁচায়
কারন তার বিষও নাই ছোবলও নাই। তবে যদি
হতো কাল কেউটে কেউ সাহস করাতো দূরের কথা
চিন্তাও করতোনা। আহা আমাদের প্রিয় গাজীভাই !!
তোমার কোন জুড়ি নাই।

২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১১

মা.হাসান বলেছেন: যেই জন মাস্তি করে তাকে কি মাস্তিক বলে? :`>

গত কয় দিনে দেখলাম, ব্লগে দুই একজন আছেন, মহিলা নাম দেখলেই যেভাবে সহানুভুতি দেখাতে এগিয়ে আসলেন, তাতে মাস্তিক নামে আপত্তি করার তো কথা না।
ফোবিক-মোবিক নিয়ে মোকে আরো চিন্তা করতে হবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কে কি বললো তাতে .কিছু আসে যায়না মা.হাসান ভাি
গাজীসাব নমনীয় হয়েছেন, কাউকে ইট মারলে পাটকেল
খেতে হয় তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়ে রণে 'ভঙ্গ দিয়ে সন্ধির
প্রস্তাব দিয়েছেন এজন্য তাকে সাধুবাদ জানাই। আশা করি
তিনি তার এই নমনীয়ভাব্ বজায় রাখবেন আগামীতে।

যারা বিপরীত লিঙ্গের পোষ্ট গদ গদ হয়ে অতিমাত্রায়
বারি সিঞ্চন করেন তারা খুব্ই সুবিধাবাদী নাকি নারীবাদি
নির্ণয় ন জানি !!

২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বী গাজী সাহেব একজন শিক্ষক মানুষ। তিনি যদি কাউকে কান টেনে দেন তাহালে তাঁর উপকার হবে। এখন কেউ যদি কান টেনে ধরার কারনে গাল ফুলায় তাতে গাজী সাহেবের কিছু হবে না। তিনি নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। কাজেই গাল না ফুলিয়ে গাজী সাহেবকে বুঝতে হবে। তিনি সবার মঙ্গল চান। ভালো চান।

১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

জ্ঞানী গুরুর উপযুক্ত শিষ্য !!
আপনার গুরু এত দিন ছাত্রের কান টেনে
আঙ্গুলের সুখ উপভোগ করেছেন। কিন্তু
তার এই কান টানায় অতিষ্ঠ হয়ে যখন
ছাত্র শিক্ষকের কান টেনে দিলে্ন তখনই
তার আক্কেল দাঁত গজালো !! ম্যাওপ্যাও
শুরু করে দিলেন কেউ আমার কান টানবেন।
অর্থাৎ আমাকে কেউ কেউ নাস্তিক, মাস্তিক,
ফোবিক, মোবিক ডাকবেন না। অথচ এতদিন
তিনি অবলীলায় এই অস্ত্র ব্যবহার করেছেন!!
এটাকেই বলে বুমেরাং !! অবশ্য আপনি এসব
বুঝবেন না। যেমন আপনার গুরুও বোঝেনা !!

২২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বী আমার ল্যাপটপ প্রায় ১৯ ঘন্টা অন থাকে। বাইরে গেলেও ল্যাপটপ অন থাকে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ভালোকথা আপনার ল্যাপটপ প্রায় ১৯ ঘন্টা অন থাকে।
বাকী ৫ ঘণ্টা কি করেন ? ওই পাঁচ ঘণ্টাও তাকে দৌেড়ের
উপর রাখেন্। ইদানিং যে হারে পোস্ট দিচ্ছেন তাতে গিনিস
বুকে নাম ওঠার সম্ভবনা আছে।

২৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৫৩

জিকোব্লগ বলেছেন:



ব্লগে প্রায়ই ধর্ম নিয়ে পোস্ট থাকে। উনারা সহজ সরল মনেই ধর্মের প্রচার চান।
ব্লগে এই ধরনের পোস্ট এলে খোলার আগেই দেখা যায় একটা মন্তব্য ইতিমধ্যে
হয়ে গেছে। খোলার জন্য ক্লিক না করেই বোঝা যায় কে মন্তব্য করেছেন । উহা
থেকে বোঝা যায় মন্তব্যকারী ধর্মীয় পোস্টের দিকে প্রচন্ড আকৃষ্ট হন। কাজেই,
তেনাকে ধর্মফোব না বলে, ধর্মফিলিক বলা যায়। তেনা প্যাঁচানোর কী আছে!

১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

মন্দ বলেন্ নাই। এটা তাদের ধর্ম আসক্তি !!
বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় ৬৫০ কোটি মানুষ বসবাস করছে
( কমবেশি হতে পারে)। আর বেশিরভাগ মানুষেরই কোন না
কোন ধর্ম বিশ্বাস রয়েছে। ধর্মীয় অনুসারির সংখ্যার দিক থেকে
খ্রিস্টান ধর্ম এক নাম্বারে হলেও ধর্ম মানা ও ধর্ম চর্চার দিক থেকে
ইসলাম এক নম্বরে অবস্থান করছে। তবে কথা হলো পৃথিিবীতে এত
ধর্ম থাকতে তারা কেন শুধু ইসলামধর্মের পিছনেই লাগে?
বিশ্বে প্রায় প্রতিটি মুসলিম কমবেশি কুরআন ও হাদীস চর্চা করেন।
আর এসব নিয়ে ভাবনা চিন্তা করেন। হযরত মুহাম্মদ (সঃ) যেহেতু
বলেছেন যে তোমরা যদি একটি আয়াতও জানো তাহলে সেটা
অপরের কাছে পৌঁছে দাও। তাই সুযোগ পেলেই মুসলমানরা
সেই কাজটাই করে। নাস্তিকরা যেহেতু আমাদের আশেপাশে
থাকেন তাই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মুসলমানদের সাথে নাস্তিকদের
তর্ক-বিতর্ক ভাব বিনিময় একটি নিত্যনৈমিত্তিক সাধারন বিষয়।
অন্য ধর্মের অনুসারীরা বিতর্ক এড়িয়ে নাস্তিকদেরকে ছাড় দিয়ে
চলার নীতি গ্রহণ করলেও মুসলমানরা সেটা করে না। এসব কারণেই
নাস্তিকরা মুসলিম আর ইসলামের প্রতি এত বিদ্বেষী হয়ে থাকেন।

২৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী আছেন বলেই আমি সামুতে আছি।

১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

জানি, গুরু না থাকলে আপনার আবস্থা হতো কোরশিন !!
তাইতো গুরুকে পামপট্টি ও আক্রার বাজারের মূলবান তেল
মর্দন করে যাচ্ছেন অবিরত।

২৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: লেখা পড়ে মজা পেয়েছি। আমার আগের মন্তব্য ডিলিট করে দিন প্লীজ। এটা আপনার পোস্টের জন্য না।

১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

মজা নেবার জন্য আর পাবার জন্য
আপনাকে ধন্যবাদস নীল আকাশ ভাই।
আপনার অনুরোধ কার্যকর করা হলো।

২৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:২৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, লেখা ত রম্য ছিল তয় তা আর রম্য রইল না। এখন যদি প্রশ্ন করা হয় কে? তাহলে জবাব হবে - সে ই - খাড়া-বড়ি-থোড় == থোড়-বড়ি-খাড়া । মানে যে সেই।

আমাদের সবজান্তা মুরুববী, যিনি লেখার প্রাংসগিক বিষয়ে পারতপক্ষে কখনো মন্তব্য করেন না এবং উনার মন্তব্যে একটা অভিপ্রায়ই (আমার মতে) থাকে একটা ক্যাচাল বাধানো এবং নিজে লাইম লাইটে থাকার।আর উনি পোস্ট পড়ে মন্তব্য করে কিনা তা কোটি টাকার প্রশ্ন?

কারন, উনার মন্তব্যের ধরন সব প্রায় একই রকম - বেশীর ভাগই "গরু রচনা"- না হলে - "প্রশ্নফাস জেনারেশন" - তার পর "মূর্খ আরব বেদুইন" ইত্যাদি ইত্যাদি।

আবার এটাও ঠিক মুরুববী না থাকলে ব্লগ জমেনা কেমন পানসে পানসে লাগে।

তয় এ প্রসংগে ছোট একটা গল্প বলি, - " আমার এক কর্মক্ষেত্রে কোলকাতার এক বাংগালী বাবু জয়েন করেছিলেন জিএম হিসাবে।উনার জয়েনের আগে আমাদের বিভাগে জিএম ছিলনা।আর উনি জয়েনের পরও আমাদের উনাকে তেমন একটা দরকার হতনা কারন প্রাত্যহিক কাজ কর্ম আমরা ছোট রাই করতে সক্ষম ছিলাম এবং উনি যদিওবা কখনো আমাদের মাঝে অংশগ্রহণ করতেন তাহলে তা আমাদের জন্য আরো সমস্যার কারন হত কারন তার অগাধ :P জ্ঞান।এ নিয়ে আমাদের দু তরফেই মানষিক দূরত্ব ছিল।এভাবে প্রায় দুমাস অতিবাহিত হওয়ার পর উনি বিভাগীয় মিটিং ডাকলেন এবং বললেন "আমি জানি আপনারা সবাই যার যার কাজ চমতকার ভাবে করতেছেন এবং কোন সমস্যা নেই কিন্তু আপনারা যদি সবকিছু সাবলীলভাবে করে ফেলেন তাহলে প্রতিষ্ঠান আমাকে এত টাকা বেতন দিয়ে কেন রাখবে।কাজেই আপনারা কিছু সমস্যা ইচছা করে হলেও তৈরী করবেন এবং তা সমাধানের জন্য আমাকে ডাকবেন" - মোরাল অফ দ্যা রিয়েলিটি " নিজ স্বার্থে কেউ কেউ ইচছা করে ক্যাচাল বাধায়"।

যাই কিছু বলিনা কেন চাঁদগাজী ভাই ,সিনিয়র ব্লগার ,সিনিয়র সিটিজেন এবং সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধা । তাকে সম্মান করা আমাদের সবারই উচিত।তবে উনি মাঝে মাঝে ভুলে যান সম্মান দেয়ার জিনিষ নয় আদায় করার জিনিষ ।সম্মান আসে মন থেকে ।আর কাউকে অসম্মানিত বা ছোট করে নিজে সম্মানিত বা বড় হওয়া যায়না।অন্যকে সম্মান দিলে পরোক্ষভাবে নিজেকেই সম্মানিত করা হয় ,এটা আমরা অনেকেই বুঝতে চাইনা।

সবশেষে চাঁদগাজী ভাইয়ের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি । মহান আল্লাহ পাক উনাকে রোগ মুক্তি দান করুন এ দোয়া রইল।

১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, লেখা ত রম্য ছিল তয় তা আর রম্য রইল না।

কামরুজজামান ভাই সম্পূর্ণ লেথাটি কিন্তু রম্য নয়।
লেখার কোন অংশটুকু রম্য তা আমি চকমার্ক দিয়ে
রেখেছি।
চাঁদগাজী ভাই ,সিনিয়র ব্লগার ,সিনিয়র সিটিজেন এবং
সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধা । তাকে সম্মান করা আমাদের সবারই উচিত।
কারণ কাউকে সম্মান করলে তা পক্ষান্তরে নিজেকেই সম্মানিত করা হয়।
আমিও তাকে সম্মান্ করি তবে একটু খোঁচাই যাতে ব্লগটা পানসে না হয়ে
যায়। গাজীসাব তা উপভোগ করেন বলেই আমার বিশ্বাস। তা না হলে তাকে
নিয়ে এত রম্য আমি লিখার সাহস পেতাম না। ভালো থাকুন্ চান্দু ভাই !!

২৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৩২

ইসিয়াক বলেছেন: মজাই লাগলো :-B

১২ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

মজা লাগানোর ক্ষুদ প্রয়াসকে
উৎসাহিত করার জন্য আপনাকে
ধন্যবাদ কবি ও সাহিত্যিক ইসিয়াক ভাই।

২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৬:১৩

কালো যাদুকর বলেছেন: দেরি হয়ে গেল ৷
আপনার আর আপনার বন্ধুর ( চাঁদগাজীর ) বাহাস ভালই লাগে ৷

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সমস্যা নাই দেরীতে আসছেন
কিন্তু নাইদের তালিকায় নেই।
নিরস ব্লগকে সরস করতে
মাঝে মাঝেই এমন উদ্দ্যোগ
নেওয়া হয়।

২৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:১৭

স্থিতধী বলেছেন: ২০ নং মন্তব্যের সাথে যথেষ্ট একমত । যেহেতু সাক্ষ্য প্রমাণ ইহা ইঙ্গিত দেয় গাজী সাব মাস্তিকতা করিতে খুব ভালোবাসেন তাই ওনার আপত্তি থাকিলেও মাস্তিক ওনাকে ডাকা যাইতেই পারে।

বিপদ একটাই । ব্লগে আপনি গাজী সাব এর সুহৃদ হবার কারনে মাঝেমধ্যে যে ওনার সাথে খুনসুটি আর হা হা হি হি করেন সেটা দেখিয়া অনেকে আবার আপনাকেও মাস্তিক ডাকিতে চাহিবে!

কি একখান Nasty জামানাতে আছি বলেন দেখি! X((

ব্যাঙের ছবিটা আসলেই মজার ছিলো। কিছু কিছু ব্যাঙ বর্ষাকাল ঠিকমতো আসার আগেই দলবেঁধে ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.