নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনা পরবর্তী সময়ের ভয়াবহ পিরিস্থিতি মোকাবেলায় দলমত নির্বিশেষে সকলের এক সাথে কাজ করতে হবে

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:২১


মানব জাতির ইতিহাসে কখনো এমন সময় আসেনি যখন সকল ধর্মের সকল উপাসনালয়, ইবাদত খানা বন্ধ। প্রায় অর্ধেক দুনিয়ায় এখন মসজিদ, গির্জা, প্যাগোডা, চার্চ, মন্দির বন্ধ। হজ্জ অনেক বার বন্ধ হয়েছে ইতিহাসে, কিন্তু এক দুটি নয় হাজারো মসজিদে সালাত বন্ধ হয়েছে এটা ইতিহাসে এই প্রথম যা করতে বাধ্য করেছে কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস। বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডেউয়ে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছেই। বাংলাদেশে একদিনের মৃত্যু সংখ্য শতকের সংখ্যা ছু্ঁই ছুঁই। করোনাভাইরাসের ফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা গেছে পরিবর্তনের ছোঁয়া, যার প্রভাব দেখা যাবে ভবিষ্যতেও। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহামারী নতুন কিছু না, ইতিহাসে এমন বহু ঘটনা লিপিবদ্ধ আছে। ব্ল্যাক ডেথ এবং স্প্যানিস ইনফ্লুঞ্জায় কোটি কোটি লোক মারা যায়, এবারো মারা গেলে ইতিহাসে তা নতুন কিছু হবে না। কিন্তু, মানব জাতির প্রায় ৬ হাজার বছরের ইতিহাসে এমন একটিও ঘটনা নেই যেখানে বিশ্ব লক ডাউন পাওয়া যায়। মানুষ ঘরে বন্দী হয়ে আছে। বিশ্ব যেন থমকে গেছে। বিশ্ব সূর্যের চারদিকে ঘুরা বন্ধ করে হঠাৎ থেমে গেছে। আমেরিকা, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইংল্যান্ড, ইতালি, স্পেন, বা ইন্দোনেশিয়া মালয়শিয়া, বা আরব ইসরাইল। যেন একজন সচল মানুষের হাত পা মাথা সব অবশ হয়ে গেছে। রক্ত চলাচল থেমে গেছে। বাস, ট্রেন, প্লেন, শিপ সব বন্ধ হয়ে গেছে। ফ্যাক্টরি, মিল খালি পড়ে আছে। আমদানি রপ্তানি প্রায় বন্ধ। বর্ডার কোলসড। ওইসিডির মহাপরিচালক এঞ্জেল গুরিয়া বিশ্বব্যাপী বড় ধরনের দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সংকট সম্পর্কে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থা ওইসিডি হুঁশিয়ার করে দিয়েছে যে, বিশ্ব অর্থনীতির ওপর করোনাভাইরাসের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে অনেক বছর সময় লেগে যাবে। করোনাভাইরাস গুরুতর আকারে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্বব্যাপী প্রবৃদ্ধির হার অর্ধেকে কমে তা ১ দশমিক ৫ শতাংশে দাঁড়াবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে গুরিয়া বলেছেন, এ মহামারী থেকে যে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে তার থেকে বেশি বড় হয়ে উঠেছে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে এর আকস্মিকতা। এমন পরিস্থিতিতেও বলা হচ্ছে, করোনা মহামারীর সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি এখনো আসেনি। সামনে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। সময় আরও জটিল হয়ে উঠবে। কথাগুলো বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সংক্রমণ বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্থনি ফাউচি যুক্তি দেখিয়ে বলেন, গত মাসে থ্যাংকসগিভিং হলিডে শেষে যুক্তরাষ্ট্রে করোনা সংক্রমণ লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। দৈনিক নতুন সংক্রমণের সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়ে গেছে আর মৃত্যু হয়েছে গড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষের, যা করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের ‘প্রথম ঢেউকে’ ছাড়িয়ে গেছে। এর থেকেও সংক্রমণ বাড়তে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন ফাউচি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

তাই পোস্ট করোনা পিরিয়ড হবে ভয়াবহ। রাজনীতি-অর্থনীতি সহ সমাজ ব্যবস্থায় ব্যাপক ভয়ঙ্কর প্রভাব রেখে যাবে করোনা। দুর্ভিক্ষ, বেকারত্ব, রেসেশন, দ্য গ্রেট ড্রিপ্রেশন, হাইপারইনফ্লেশন, পুলিশ স্টেট, ডলার কলাপ্স, তেলের মূল্য ১০ ডলারে নেমে যাওয়া, কালার রেভ্যুলুশন, ডিপ্রেশন, ম্যান্টালি ডিসঅর্ডার, রায়োড, 5G নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল কারেন্সি, ডলার প্রিন্ট, দাজ্জাল, মালহামা, ইমাম মাহদি, থার্ড টেম্পল, চীনের উত্থান, এন্ড অফ প্যাক্স আমেরিকানা ইত্যাদি ইত্যাদি। করোনার প্রবাবে ইতিমধ্যেই বদলে গেছে পৃথিবীর চেহারা। পুরো মানব জাতি আজ সংকটের মুখে। রাজনীতি-অর্থনীতি সহ সমাজ ব্যবস্থায় ব্যাপক ভয়ঙ্কর প্রভাব রেখে যাবে করোনা। দুর্ভিক্ষ, বেকারত্ব, রেসেশন, দ্য গ্রেট ড্রিপ্রেশন, হাইপারইনফ্লেশন, পুলিশ স্টেট, ডলার কলাপ্স, তেলের মূল্য ১০ ডলারে নেমে যাওয়া, কালার রেভ্যুলুশন, ডিপ্রেশন, ম্যান্টালি ডিসঅর্ডার, রায়োড, 5G নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল কারেন্সি, ডলার প্রিন্ট, দাজ্জাল, মালহামা, ইমাম মাহদি, থার্ড টেম্পল, চীনের উত্থান, এন্ড অফ প্যাক্স আমেরিকানা এমন অনেক অনেক ডট পোস্ট করোনা পিরিয়ড হবে ভয়াবহ। ২০০৮-২০০৯ সালে শেষ বার বিশ্ব রিসেশন দেখেছে চিন। সেই সময়ের আর্থিক মন্দার সঙ্গেও ঝুঝে গেছিল চিন। কিন্তু করোনাভাইরাসের জেরে আপাতত পশ্চিমী দেশগুলির শ্যেন নজরে থাকায় চিনের পক্ষে আর্থিক সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভ নয় বলে মত বিশেষজ্ঞদের। বিগত ৪৪ বছরে যা দেখেনি চিন। ২০১৯ সালে ৬.১ শতাংশ ছিল চিনের জিডিপি। তবে ২০২০ সালে তা ১ থেকে ২ শতাংশ নামলেও নামতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। শেষবার ১৯৯০ সালে চিন এমনভাবে ধরাশায়ী হয়েছিল। আর ২০২০ সালে সেই পরিস্থিতি আগত বলে মনে করা হচ্ছে। বাংলাদেশও এমন পরিস্থিতির আশঙ্কার বাইরে নয়। করোনার কারণে প্রতিনিয়তই দেশে দেশে বাতিল হচ্ছে কলকারখানার অর্ডার। সবকিছু কবে স্বাভাবিক হবে সে বিষয়ে কেউ কিছু জানে না। করোনা-পরবর্তী সময়ে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো নতুনভাবে শুরু করতে পারলেও ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যেতে পারে চিরতরে। এতে কর্মহীন হয়ে পড়বে মানুষ। উৎপাদন না হলে, বিক্রি হবে না। মানে লাভ হবে না। যার অর্থ, কর্মী নিয়োগ হবে না উপরন্ত চলবে ছাটাই। কারণ পরিস্থিতি বেশি খারাপের দিকে এগোলে তারা আর কর্মীদের ধরে রাখে না।

করোনার সংক্রমণ ও এর বিশ্বায়নের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে সবচেয়ে বড় সংকটে পড়তে যাচ্ছে এককেন্দ্রিক বিশ্বকাঠামোর দেশ যুক্তরাষ্ট্র। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অর্থনৈতিকভাবে সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শুরুতে তেমন একটা পাত্তা না দিলেও বর্তমানে আমেরিকায় করোনা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে গত জানুয়ারিতে এ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্রা ২ কেটি ছারিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষ কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। অর্থাৎ প্রতি ৯৫০ জন আমেরিকানের মধ্যে একজন এ রোগে প্রাণ হারিয়েছেন।। তবে আমেরিকার শক্তির অবক্ষয়ের পেছনে বেশ কিছু উপাদান সক্রিয়। এগুলো হচ্ছেঃ চীনের অর্থনীতির বিস্ময়কর উত্থান। আরও রয়েছে পারমাণবিক শক্তির ক্রমবিস্তৃতি, মুক্তবাণিজ্যে অনেক দেশের অনীহা, সামাজিক নিরাপত্তায় ব্যয় বেড়ে যাওয়া, ফলে অনিবার্যভাবে সামরিক খাতে ব্যয় সংকোচন করতে হয়। এ ছাড়া রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহ্যগত মিত্র যেমন ইউরোপ ও জাপানের শক্তি কমে যাওয়া। করোনা-পরবর্তী সময়ে কেমন হবে বিশ্ব, তা নিয়ে গবেষকরা দিচ্ছেন নানা মত। অনেকে মনে করছেন ভবিষ্যতে নাগরিকদের কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিং করা হতে পারে। শুধু আপনি কী করছেন তা-ই নয়। এমনকি আপনার শারীরিক অবস্থার সম্পূর্ণ তথ্য থাকবে সরকারের কাছে। ইতিহাসবিদ ইউভাল নোয়াহ হারারি ফিন্যান্সিয়াল টাইমসে বলেছেন, এখন পর্যন্ত আপনার স্মার্টফোনের স্ক্রিনে কোনো লিঙ্কে আপনি যখনই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিক করেছেন, সরকার শুধু জানতে চেয়েছে, কিসের লিঙ্কে আপনি ক্লিক করেছেন। কিন্তু এই করোনাভাইরাসের কারণে সরকারের ফোকাসটা সরে গেছে অন্যদিকে। এখন সরকার জানতে চায়, আপনার আঙ্গুলের তাপমাত্রা কত, ত্বকের নিচে আপনার রক্তের চাপ কত। করোনা পরবর্তী সময়ের করণীয় সম্পর্কে সমাজের বিশিষ্টজনেরা দিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ

অমর্ত্য সেনঃ
‘কিছু মানুষ শুধুই ভাবছেন, কীভাবে করোনার সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে, আর অন্যদিকে কিছু মানুষ শুধু দু’‌মুঠো ভাতের সন্ধান করছেন। চিন্তা করছেন, পরের দিনও খাবার জুটবে তো?‌ এই লকডাউনের সময়ে মানুষ যদি কর্মসংস্থান হারাতে থাকেন, তাহলে রোজগারের সব রাস্তাই বন্ধ হয়ে যাবে। মানুষের হাতে টাকা থাকবে না। তখন এমন পরিস্থিতি তৈরি হবে যেখানে দেখা যাবে, শেষে খাদ্যের অভাবে মানুষকে মরতে হচ্ছে। এটা এমন একটা পরিস্থিতি, যেখানে আমাদের আরও সহযোগী হয়ে উঠতে হবে। আসল যুদ্ধে সহযোগী হয়ে ওঠার কোনও অবকাশ নেই।’‌

অভিজিৎ ব্যানার্জিঃ ‘লোকে যদি ভাতের খোঁজে রাস্তায় বেরোতে বাধ্য হয়, তা হলে লকডাউনের সুফল পাওয়া যাবে না। যদি গোটা দেশে লকডাউনের সিদ্ধান্ত সফল করতেই হয়, তা হলে গরিব মানুষের হাতে টাকা তুলে দিতেই হবে। তা নাহলে মানুষ শুধু খাবারের খোঁজেই রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াবে!‌ শুধু রেশন বা বিনামূল্যে খাবার দিলেই হবে না। তাঁদের আরও কিছু চাহিদা থাকে। সেগুলোও যাতে তাঁরা পূরণ করতে পারেন, তার পরিসর তৈরি করে দিতে হবে। তাঁদের হাতে এমন কিছু তুলে দিতে হবে যাতে তাঁরা এই লকডাউনের সময়ে প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা করে।’‌

এস্থার ডুফলোঃ
'তিন সপ্তাহ পরও যদি মানুষের হাতে টাকা না থাকে, খাবার না থাকে, মানুষকে ঘরে আটকে রাখা মুশকিল হয়ে যাবে। তার ফলে যেটা হবে, করোনার মোকাবিলা করতে যে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেটাই ব্যর্থ হবে। আর এই পরিস্থিতিতে মানুষ যদি ঘর থেকে বেরতে শুরু করে, তাহলে সমস্যা আরও বাড়বে। লকডাউন অবশ্যই জরুরি। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত তখনই সফল হবে, যখন তা মানুষের প্রাণরক্ষা করতে পারবে। করোনা পরবর্তী সময়ে যদি দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে তুলতে হয়, সেক্ষেত্রে এখন থেকে তার প্রস্তুতি নিতে হবে।’‌

কৌশিক বসুঃ
‘‌অনেকেই বলছেন, এই মুহূর্তে আমাদের শুধুই করোনার মোকাবিলা করতে হবে। অর্থনীতি নিয়ে পরে ভাবা যাবে। আমি বলব, এটা একেবারেই ভুল ধারণা। করোনার মোকাবিলা করতে গিয়ে সরকার যদি দেশের অর্থনীতির বিষয়টি এড়িয়ে যায়, সেক্ষেত্রে তার মাশুল গুণতে হবে সাধারণ মানুষকেই। যার পরিণাম ভয়ঙ্কর। এটা ঠিকই যে করোনার মোকাবিলায় ভারত সরকার শুরুতেই বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু তাতেও বেশকিছু সমস্যা থেকে গিয়েছে। কিন্তু যেই সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, অর্থনীতির বিষয়টি সবসময়েই মাথায় রাখতে হবে। ডলারের তুলনায় টাকার দাম যদি ক্রমাগত পড়তে থাকে, তাহলে দেশের অর্থনীতি সত্যিই ধ্বসে পড়বে। আর যদি দেশের অর্থনীতি ধ্বসে যায়, তার সরাসরি প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের ওপর। ইতিহাস তার সাক্ষ্য প্রমাণ দেয়। সুতরাং, প্রশ্ন এটা নয়, করোনার মোকাবিলা নাকি দেশের অর্থনীতি?‌ প্রশ্ন হল, কীভাবে করোনার মোকাবিলার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে সঠিক দিশা দেখানো সম্ভব?‌’‌

মহামারী আটকাতে হলে গোটা জনগোষ্ঠীকে একটা নির্দিষ্ট নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। না হলে বিপর্যয় ঠেকানো যাবে না। ইউভাল নোয়াহ হারারি দুটি উপায়ের কথা বলেছেন। একটা হচ্ছে সরকার তার জনগণকে নজরদারির মধ্যে রাখবে এবং নিয়মকানুন মেনে না চললেই শাস্তির ব্যবস্থা। আগে নাগরিকের ওপর ২৪ ঘণ্টা নজরদারির কথা ভাবতেও পারত না কেউ। এখন সরকারগুলো দেশের সবখানে ছড়িয়ে থাকা সেন্সর আর শক্তিশালী অ্যালগরিদমের মাধ্যমে কাজটা করতে পারে খুব সহজেই। করোনায় গৃহবন্দি হয়ে থাকায় এখন উপলব্ধি করতে পেরেছেন বেশি বোঝা চাপিয়ে প্রকৃতিকে কতটা অগ্রাহ্য করা হয়। আগে বিশ্বের শহরগুেলোতে এত সুন্দর রূপ দেখা যায়নি । লকডাউনের জেরে নীল আকাশ, দূষণমুক্ত বায়ু এবং জঞ্জাল বিহীন রাস্তা দেখা যাচ্ছে। প্রকৃতি এটা শেখাতেই কি এমন স্বাস্থ্য সংকটের দরকার ছিল? কোনো একটি ঘটনা পর্দার পিছনে ঘটছে। যা বুঝতে পারছি না। কারণ যাই হোক করোনা পরবর্তী সময়ের নাস্তানাবুদ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলায় দলমত নির্বিশেষে সকলের এক যোগে কাজ করতে হবে।
সূত্রঃ পুনঃপ্রকাশ
বিঃদ্রঃ এটি একটি ধর্মীয় ক্যাচাল বহির্ভূত নির্দোষ পোস্ট। কেউ ফালতু ক্যাচাল কপচাবেন না।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক লিংক
[email protected]

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: কোরআন হাদীস দিয়ে কি এই করোনা পরবর্তী মোকাবেলা সম্ভব নহে?

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অবশ্যই সম্ভব এবং তেমন বিশ্বাস রাখতে হবে
তা না হলে আপনি আপনার ঈমান হারা হবেন।
আল্লাহ ই সকল মুসকিল আসানের মালিক।
তার উপর পূর্ণ ঈমা্ন রেখে তার কারভ পানাহ
চা্ইলেই তিনি সব সমস্যার সমাধান করবেন
ইনসাআল্লাহ। সব খানে ক্যাচাল করে নিজের
ওজন হাল্কা করা ঠিক নয়্

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৭

রবিন.হুড বলেছেন: বিশ্লেষণধর্মী লেখা। সবাই স্বাস্থ্য সচেতন হোন। আল্লাহকে ভয় করুন এবং করোনা কে জয় করুন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনা ক অসংখ্য ধন্যবাদ রবিন হুড।
চমৎকার মন্তব্য করার জন্য শুভেচ্ছা নিন।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



সকলকে নিলে ভালো হতো; তবে সেই সকলটা কে কে? বেগম জিয়া, শিবির ও মামুনুল হক?

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গাজীসাব আপনি কি অবগত নন যে,
১। করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় টেউ মোকাবিলায় জনগণকে সম্পৃক্ত করতে ‘সর্বদলীয় কমিটি’গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২। বাম গণতান্ত্রিক জোটের সভায় আহ্বান. 'করোনা মোকাবেলায় সর্বদলীয় জাতীয় কমিটি গঠন করুন'.
৩। করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সর্বদলীয় বৈঠকের আয়োজন করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
৪। সর্বদলীয় করোনা মোকাবেলা কমিটি গঠনের প্রস্তাব মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দর

আপনি আর আপনার শিষ্য ক্যাচাল লাভারস। জাতীয় সমস্যা সমাধানে ক্যাচাল পরিহার করা শ্রেয়

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: ক্যাচাল করি না মুরুব্বী। ক্যাচাল থেকে সব সময় দূরে থাকতে চাই। আমি শান্তি প্রিয় মানুষ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

জ্বি তা আপনার মন্তব্য এবং
পোস্ট থেকে প্রমাণিত !!
ভালো থাকবেন সবসময়।

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মুমিনদের জন্য মহামারী আশির্বাদ স্বরূপ।কোরানেও আছে হাদিসেও আছে।কিন্তু কমিনদের দফারফা হয়ে যাচ্ছে এই যা।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
একথা কি আপনার বিশ্বাস হয়না ?
যদি না হয় তা হলে এটাকে এড়িয়ে
চলুন। ক্যাচাল কাম্য নয়।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:২৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শহীদ হবার এমন সুন্দর রাস্তাকে আপনি ক্যাচাল বলছেন?

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:১১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

করোনায় মৃত্যু হলেই সবাই শহীদ হবার মর্যদা পাবেনা।
তবে যারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস রাখে এবং তার নির্দেশিত
পথে থেকে তার হুকুম পালন করে মৃত্যু বরণ করবে তাদেরকে
আল্লাহ অনুগ্রহ করে শহীদি মৃত্যুর সওয়াব দান করবেন।

যেমন্ মহামারিতে মৃত্যুবরণকারী এ মর্যাদা সে ব্যক্তিও লাভ করবে
যে মহামারি চালাকালীন আক্রান্ত এলাকায় সওয়াবের নিয়তে ধৈর্য্য
ধরে অবস্থান করে এবং সে সময় স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করে।

(সহিহ বুখারি ১/১৬২পৃ: হা: ৬৫৩)

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু,





তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট।
করোনা পরবর্তীতে অর্থনীতিকে সামাল দেয়া আরো কঠিন হয়ে উঠবে। তার আগে তো করোনাকে ঠেকিয়ে দিতে হবে! কিভাবে?
লকডাউন করে ?
হবেনা। গুনীজনেরা তেমনটাই বলেছেন।
জীবন বাঁচাতে জীবিকার পেছনে ছুটতেই হবে মানুষকে।
তাহলে ? ঐ যে বলেছেন "সকলকে এক সাথে কাজ করতে হবে " ।
সে কাজটি কি ?
সবাইকে একসাথে ভবিষ্যতের ভয়াবহতা বুঝতে হবে। আমাদের সরকারের এমন ক্ষমতা নেই যে প্রতিটি ঘরে খাবার ও প্রয়োজনীয় রসদ মাসের পর মাস যোগান দিয়ে যেতে পারবেন। তাই - জীবিকার পেছনে ছুটতে হলেও সামাজিক দূরত্ব মেনে ছুটতে হবে। যথাসম্ভব জটলা করে চলা বন্ধ করতে হবে। মাস্ক তো পরতেই হবে সবাইকে। কাজ করেনা কিন্তু ভেরেন্ডা ভাজে বাইরে গিয়ে , এমন সব লোকদের ঘরেই থাকতে হবে। জীবিকার পেছনে ছুটতে হলে প্রতিটি পরিবারের উপার্জনশীল মানুষটিই কেবল বাইরে নামবেন, বাকীদের অবশ্যই ঘরেই আবদ্ধ থাকতে হবে। যাদের জীবিকার প্রয়োজনে বা্ইরে যাবার দরকার পড়বেনা দুই তিন মাসে তারা বাইরেই বেরুবেন না কিছুতেই।
আসল কথা হলো, সবাই কে একযোগে কঠোরভাবে সচেতন হতে হবে। প্রশাসনের দেয়া লকডাউন নয়, এমনটাই হতে হবে আমাদের নিজেদের দেয়া সত্যিকারের কার্য্যকরী লকডাউন।
করোনাকে সামাল দিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যতকে সহনীয় করে তুলতে এর বিকল্প নেই,

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জি্এস ভাই আমরা জানি গত পাঁচ সপ্তাহে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমিত
মানুষের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে৷ পরিস্থিতি এতটাই উদ্বেগজনক
পর্যায়ে গেছে যে, সরকার নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে৷
যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে তাতে শুধু বিধি নিষেধ দিয়েই কী পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব?
নাকি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাও ঢেলে সাজানো দরকার? স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক
অধ্যাপক ডা. এ বি খুরশিদ আলম ডয়চে ভেলেকে বলেছেন, ‘
আসলে করোনার তো কোন চিকিৎসা নেই, আমরা যেটা করি সাপোর্টিভ ট্রিটমেন্ট।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ আইইডিসিআরের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্মা ডা. মুস্তাক হোসেন
বলেন, ‘‘আসলে কেউ আক্রান্ত হওয়ার আগে যদি ব্যবস্থা নেওয়া যায় সেটাই ভালো৷
গত জানুয়ারি থেকে আক্রান্তের হার কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মধ্যেও শৈথিল্য
চলে এসেছিল৷ বিশেষ করে যারা টিকা নিয়েছেন তারা তো আর স্বাস্থ্যবিধি মানছিলেন না৷
ফলে এটা দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে৷ এখন করোনা ভাইরাসের যে ধরনের পরিবর্তনই হোক না
কেন, আমাদের কিন্তু চিকিৎসা একই৷ সাপোর্টিভ টিটমেন্ট৷ ফলে যেভাবে রোগী বাড়ছে
তাতে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে উঠবে৷ এখন আমাদের স্বাস্থ্যবিধির উপর
অনেক বেশি জোর দিতে হবে৷''

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০২

স্প্যানকড বলেছেন: আল্লাহ ই ভালো জানে । সচেতনতা পারে ঠিক করতে সব। আল্লাহ তো আছেন সাথে। মাথা ঠান্ডা রেখে এগুতে হবে আবার দেশের অর্থনৈতিক চাকা যাতে বন্ধ না হয় সেদিকেও নজর দিতে হবে। একটা জিনিস পরিষ্কার করোনা স্থায়ী ভাবে টিকে থাকবে দুনিয়ায় । আল্লাহ ই একমাত্র উত্তম অভিভাবক। খুব তথ্যবহুল লেখা পড়লাম।ভালো থাকবেন।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

ধন্যবাদ স্প্যানকড। সব সমস্যার সমাধান দেবার মালিক একমাত্র আল্লাগ রাব্বুল আলআমিন।
তিনিই রক্ষা করবেন তার প্রিয় বান্দাদের।
এ কথা অনস্বীকার্য যে করোনার কারণে দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ প্রায় বন্ধ রয়েছে। ফলে কর্মসংস্থানের
বাজার না বেড়ে বরং সঙ্কুচিত হয়ে আসছে। এ অবস্থায় প্রয়োজনীয় ও সঠিক উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হলে
গভীর সঙ্কটে পড়তে পারে বাংলাদেশ।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কবলে পড়েছে দেশের অর্থনীতির প্রাণ রফতানি ও রেমিটেন্স আহরণ খাত।
ক্রেতা দেশগুলোর অর্ডার কমে যাওয়ায় রফতানি প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এছাড়া
রেমিটেন্সেও নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় পড়বেন
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। লকডাউনের কারণে তাদের দোকানপাট বন্ধ করে অলস সময় পার করতে হচ্ছে।
এছাড়া দিনমজুর বিশেষ করে রিক্সা, ভ্যান ও ঠেলাচালক শ্রেণীর শ্রমজীবী মানুষ বেকার হয়ে পড়বেন।
ক্ষুদ্র ও মাঝারি মানের শিল্প খাত সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মুখে রয়েছে।

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সবকিছু কবে স্বাভাবিক হবে সে বিষয়ে কেউ কিছু জানে না। করোনা-পরবর্তী সময়ে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো নতুনভাবে শুরু করতে পারলেও ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যেতে পারে চিরতরে।
........................................................................................................................................................
এত দুশ্চিন্তার কোন কারন ভাই ।
প্রথম করোনার ধাক্কায় দেখেছিলাম, মানুষ মানবিক হচ্ছে,
মানবতার সেবার লোক আগ্রহ দেখাচ্ছে,
কিন্ত দ্বিতীয় পর্যায়ে দেখুন তার অর্ধেক ও নাই !
না আছে ভয় না আছে মানবিকতা,
অর্থাৎ বাস্তবিক যে এই সমাজে পচঁন ধরেছে,
সুতরাং বিশ্বে পরিবর্তন আসবেই ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ শঙ্খচিল! সবই আল্লাহর গজব, তিনিই সব ঠিক করে দিবেন।
তবে সেজন্য হাত গুটিয়ে থাকলে হবেনা কাজ করতে হবে।
বিশ্বব্যাংকের মতো সংস্থা ইতিমধ্যে আভাস দিয়েছে, নতুন এই ধাক্কা বাংলাদেশের
অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে। গত জুন মাসের পর অর্থনীতি যে ঘুরে দাঁড়াতে
শুরু করেছে, তা টেকসই নয়। গত বুধবার দক্ষিণ এশিয়া নিয়ে এক প্রতিবেদনে
এ কথা বলা হয়েছে।
লকডাউনের বিধিনিষেধ আরও কড়াকড়ি করা হলে অর্থনীতির প্রায় প্রতিটি খাতেই
প্রভাব পড়তে পারে। করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশ আবার
লকডাউনে গেছে। ফলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের চাহিদাও কমেছে।
রপ্তানিও আগের মতো হচ্ছে না। প্রবাসী আয়ে বড় ধাক্কা আসতে পারে। কারণ,
করোনার কারণে এক বছর ধরে বিদেশে শ্রমিক যাওয়া অনেক কমেছে, বরং
অনেকে দেশে ফিরে আবার যেতে পারছেন না। দেশের ছোট ব্যবসায়ীরা
আবারও বিপদে পড়তে পারেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.