![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগ দেখা ও পাঠের জন্য ধন্যবাদ। এই ব্লগের কোন ছবি বা লেখা (সম্পূর্ণ অথবা আংশিকভাবে) লেখকের পূর্ব-অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবেনা। এই ব্লগের কিছু লেখা নিজ সাইটে প্রকাশিত। শিশুর বিকাশজনিত সমস্যা অটিজম সম্পর্কে কোন অভিজ্ঞতা, তথ্য, সংশ্লিষ্টতা অথবা প্রশ্ন থাকলে যোগাযোগের অনুরোধ রইলো [email protected]
আমার বেড়ে ওঠা আর পড়াশোনার অনেকটাই কেটেছে চট্টগ্রামে। উচ্চ মাধ্যমিক পড়েছিলাম চট্টগ্রাম কলেজে। চিটাগাং কলেজ নামেই বেশী চেনা। সে এক অন্যরকম প্রতিষ্ঠান। আয়তনে, ডিপার্টমেন্ট-শিক্ষক-ছাত্র সংখ্যায় বিশাল। আর রেজাল্ট? তখনও চট্টগ্রাম আর সিলেটে আলাদা শিক্ষাবোর্ড হয়নি, জিপিএ কী জিনিস জানতাম না। কুমিল্লা বোর্ডের অধীনে বাঘা বাঘা সব কলেজের সঙ্গে কমপিট করেও মেধা তালিকায় ওপর-নীচ-মাঝে সবখানেই চিটাগাং কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা অনায়াসে অবস্থান নিত। ওই কলেজের টুল-বেঞ্চও স্টার পায়, এটা চট্টগ্রামের নিজস্ব প্রবাদ। আসলেই, একেকবার এইচএসসির রেজাল্টের পর কোন্ দু'তিনজন স্টারমার্কস মিস করল, এটাই আলাপের বিষয় থাকত কলেজের করিডোরে।
তাই বলে মনে করবেন না পড়াশোনা ছাড়া অন্য কিছুর চর্চা ওখানে নেই। মজার ব্যাপার হল, ওখানে পড়াশোনাটাই সবচেয়ে কম করতাম আমরা।অ্যাডমিশন টেস্টের রেজাল্টের পর ভর্তি হতে গিয়ে দেখি সবাই কিউতে পিছনে দাঁড়াতে চাইছে। কারণটা না বুঝে বীরদর্পে এগিয়ে প্রথমদিকে ভর্তি হয়ে রোল নাম্বার "ফোর" পেলাম। কী ব্যাপার, ছেলেগুলো হাসছে কেন? মজা বুঝলাম ক্লাস করতে গিয়ে। ডিগ্রী-অনার্স-মাস্টার্সের ক্লাস হয় তাদের নিজ নিজ ডিপার্টমেন্টে। আর একাদশ-দ্বাদশের পোলাপানরা থাকে দৌড়ের উপরে। প্রথম ঘন্টায় ইংরেজি তো পরের ঘন্টায় ফিজিক্স। মেইন বিল্ডিঙের তিনতলার গ্যালারি থেকে বেরিয়ে একতলায় নামো, টিলার গায়ে ভাঙাচোরা প্যাঁচানো সিঁড়ি বেয়ে নেমে লাইব্রেরীর সামনে যাও, তারপর আবার আধা কিলোমিটার হেঁটে ফিজিক্সের গ্যালারি। এর পরের ঘন্টায় বায়োলজিঅলারা বোটানি ভবনের তিনতলায়। আমরা পরিসংখ্যানঅলারা অন্য কোথাও। সায়েন্সের তিন সেকশনের প্রত্যেকটায় একশ বিশ জন করে ছাত্র। তার মধ্যে জনা পনেরো মেয়ে। ছেলেরা অনায়াসে দৌড়ে আগে চলে যেত; সংখ্যায় অনেক বেশী বলে "প্রক্সি"ও দিত অনায়াসে। আর আমরা মেয়েরা সবার পরে ক্লাসে ঢুকে দেখতাম রোলকল প্রায় শেষ। হায়, কেন আগেভাগে ভর্তি হয়ে গোড়ার রোল নম্বর পেলাম!
আমার সেকশনের অ্যাটেনডেন্স রেজিস্টারে প্রথম জন ছিলাম আমি; "ফার্স্টলেডি" নামটা তাই প্রথমদিনেই পেয়ে যাই। সায়েন্সে মেয়ে কম ছিল; কমবেশী সব মেয়েকেই ছেলেরা এরকম কোন না কোন খেতাব দিয়ে ফেলত। সেটা জানান দেয়ার কায়দাও ছিল মজার। চিরকুট ছুঁড়ে বা ব্ল্যাকবোর্ডে লিখে। গ্যালারিতে ক্লাস হলে মেয়েরা বসতো সামনের দুই সারিতে। মেয়েদের ঠিক পিছনেই বসতো পড়ুয়া ক'জন ছেলে, যারা মূলত শিবির করতো। আর বেশী দুষ্টু ছেলেরা বসত পিছনে ওপরের সারিতে। অধ্যাপকের নজর এড়িয়ে গ্যালারির উপর থেকে দলা পাকানো চিরকুট ছুঁড়ে মারত। নিখুঁত নিশানায়। আমরা বিরক্তি দেখিয়ে (ভিতরে ভিতরে
আসলে দারুণ খুশি হতাম) সন্তর্পণে ওগুলো খুলতাম। চিরকুটের ভেতর বড়ইর বিচি থাকত (সম্ভবত মোমেন্টামের জন্য)। যাকে উদ্দেশ্য করে লেখা তার রোল নম্বর লেখা থাকত ওপরে। সেটা পড়ে কন্টেন্ট বুঝে বান্ধবীদের পাস করা বা ছিঁড়ে ফেলা। বেশীরভাগই মজার হত। কাউকে দেয়া খেতাব, কার্টুন, প্যারোডি, কিংবা নিছক দুটো রোল নম্বরের মাঝে একটা যোগচিহ্ন। তখন আমির-সালমান রোম্যান্টিকতার জোয়ার চলছে, তারপরও, চেনাজানা থাকলেও ছেলেমেয়েরা ক্যাম্পাসে তেমন কথাবার্তা বলত না। শিবিরের মামু-দের ভয়ও ছিল। বুঝতেই পারছেন, চিরকুটগুলোর ভূমিকা তখন কত গুরুত্বপূর্ণ। আমি একবার পেলাম একটা, তাতে লেখা মাইলসের তখনকার হিট গান, তবে একটু বদলে-
চাঁদতারা সূর্য নও তুমি
নও পাহাড়ী ঝরণা
তুমি একটা সাধারণ মেয়ে
তোমার এত দেমাক কেন???
কোরবানী ঈদের ছুটির পর কলেজ খুলল। চিরকুটে কার্টুন এলো- লাস্ট কোরবানী আই গেইভ ইউ মাই কলিজা (লাস্ট ক্রিসমাসের প্যারোডি)।
শিক্ষকদের নাজেহাল করতে পটু ছিল কেউ কেউ। ইংরেজির এক লেকচারার ভীষণ নাকিস্বরে কথা বলতেন। পড়াতেন মাদার ইন ম্যানভিল। তার ক্লাসে পোলাপান নাকিসুরে "প্রেঁজেঁন্ট স্যাঁর, ইঁয়েঁস স্যাঁর" এর সিরিজে রেসপন্ড করত। বেগতিক দেখে বেচারা রোলকল বন্ধ করে দিলেন। ছেলেরা রেহাই দেবে কেন? তারপরের দিন ক্লাসে ব্ল্যাকবোর্ডে ইংরেজিতে লেখা "মাদার ইন ম্যানভিল"- উপরে অসংখ্য চন্দ্রবিন্দু।
এদের সামনে বাংলার শিক্ষকরা সবচেয়ে অসহায়। এক অধ্যাপক প্রথম ক্লাসে পরিচয় দিলেন, "আমার নাম অর্ধেন্দু বিকাশ রুদ্র। কারো কোনো প্রশ্ন?" নিরীহ মুখে একজন দাঁড়াল। "কেমিস্ট্রিতে পূর্নেন্দু, বাংলায় অর্ধেন্দু, সোয়াইন্দু- সিকিইন্দু-পৌনেইন্দুরা কোথায়, স্যার?" এই অর্ধেন্দু রুদ্র স্যার কবিতা পড়াতেন খুব আবেগ দিয়ে আবৃত্তি করে । কী একটা কবিতায় যেন "রুদ্র উলঙ্গ" কথাটা ছিল। সঙ্গে সঙ্গে পিছনের সারি হইহই করে উঠল, "ছিছি স্যার, নিজের লজ্জার কথা এভাবে বলে না...!" এক ম্যাডাম ছিলেন, যার শাড়ির রং গায়ের রঙের সঙ্গে ঠিক মানানসই হতো না। বিকট কমলা রঙের শাড়ি পরে এসেছেন একদিন। ছেলেরা যথাসময়ে ব্ল্যাকবোর্ডে লিখে রাখল, "কয়লার খনিতে আগুন লেগেছে"। আরেক অধ্যাপক দুষ্টুমির শাস্তি হিসেবে একজনকে দাঁড় করিয়ে "সমুদ্রের প্রতি রাবণ" থেকে একলাইনের অর্থ বলতে বললেন। এখানেও মেধাবী দুষ্টুমি; ছেলেটা বলল, "সূর্য সূর্যে সূর্য যেন সূর্য" (কনক উদয়াচলে দিনমণি যেন অংশুমালী)। কোন শিক্ষক হয়তো বললেন, "কী গরম পড়ল- সবার অসুখবিসুখ করছে"- সঙ্গে সঙ্গে ব্যাকবেঞ্চ থেকে গান "রোগবালাই তো আছে দুনিয়ায়, ভালো থাকার আছে যে উপায়।"
-কে গাইল? কে? (গায়ক ততক্ষণে পিছনের দরজা দিয়ে হাওয়া)
-অন্য কলেজের, স্যার, মজা করতে আসছিল...
-কোন্ কলেজ থেকে আসছে?
-গার্লস কলেজ, স্যার...
শিক্ষক ভদ্রলোক অগ্নিশর্মা হবার আগেই গ্যালারির সিঁড়ি বেয়ে মার্বেলের ঢল গড়িয়ে পড়তে শুরু করল।
সে তুলনায় বিজ্ঞানের শিক্ষকরা যথেষ্ট স্মার্ট। ফিজিক্স ক্লাসে লালটু ছেলেটা একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে বিশেষ কোনো মেয়ের দিকে, যার মনোযোগ অন্য কোন ফাঁকিবাজিতে। অধ্যাপক দুজনকেই দাঁড় করান। "ওর তরে যে সে এখন সমুদ্র সৈকতে ঘোরে, আর তোমার তরে যে সে এখন প্রাইমারী স্কুলে পড়ে। অতএব ঘাড় সোজা করে বসো বাবা।" কেমিস্ট্রির তাবলিগি স্যারও কম যান না। পড়া না পেরে বান্ধবীর দিকে তাকানো মেয়েটাকে নির্দ্বিধায় বলে দেন, "খালেদা জিয়ার মতো পাশের জনের দিকে তাকাও কেন?" (তখন খালেদা সবে প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মন্ত্রীপরিষদের মিটিংয়ে বড় বেকায়দায়।)
কলেজের সাতদিকে সাতটা গেইট। সবসময় খোলা। তারপরও কেউ ক্লাস মিস দিত না তেমন। কারণ ক্লাসেই আসল মজা। তাও কেউ কেউ কোন কোন বিষয়ে ননকলেজিয়েট-ডিসকলেজিয়েট হয়ে যেত। ইয়ার ফাইনালের রেজাল্টের সঙ্গে সে খবরটাও অভিভাবকের কাছে পোস্ট করা হত। বুদ্ধিমান ছেলেরা এজন্য আগে থেকেই সুবিধামত "স্থানীয় ঠিকানা" দিত। "গার্জিয়ান কল" হলে সাজানো বাপ-চাচা হাজির করত। দুএকজন আবার ধরা পড়ে অন্যদের হাসির খোরাক হতো। ইউনিফর্ম ছিল ছেলেদের জন্য সাদা শার্ট আর মেয়েদের সাদা এপ্রন। সাদা শার্টের নীচে রঙিন টিশার্ট পরে দুটো বোতাম খোলা রেখে ছেলেরা ফ্যাশনেবল
থাকার চেষ্টা করতো। একবার "চোখ ওঠা"র ধুম পড়ল সবার; ওই ছুতোয় কালো চশমা পরে থাকার সুযোগ হারাতে চাইলোনা অনেকে।
কলেজ ছেড়ে এসেছি অনেক বছর হল। ওই দু'বছরেরও কম সময়ের স্মৃতিগুলো এখনও কী সজীব! এখনো হঠাৎ হঠাৎ কারো দেখা মেলে; খোঁজ পাই আরো ক'জনের। আমাকে চিরকুট লেখা অভীক, ফিল্ম ইন্সটিটিউট থেকে পাস করে এখন মুম্বাইতে কোন বাঙালী পরিচালকের সহকারী। বাংলাদেশী বিজ্ঞাপনও নাকি বানায় কলকাতায়। ঝাঁকেঝাঁকে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার বেরিয়েছে; চিকিৎসকদের অনেকেরই নামের পরে অক্ষরের লম্বা লাইন। জলপাই-সাদা-আকাশীর উর্দি চাপিয়েছে কেউ কেউ; মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে সাগরে ভাসছে জনাদশেক। লালটু তারেকের এখনকার বউ তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ত কিনা জানা হয়নি। তার সেই দৃষ্টিবন্দিনীর তরে অবশ্য সৈকতচারী কেউ অপেক্ষায় ছিলনা। ব্যাচের অন্তত চারটা মেয়েকে নিয়ে কবিতা লিখে ব্যর্থ শাওন পরে মহা ধুমধামে মিডিয়ার এক সুন্দরী তারকাকে পটিয়েছে; ওদের বিয়েও হয়েছে (অতি সম্প্রতি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত সাড়া-জাগানো ভিডিওচিত্রটির পরিকল্পক এই শাওন)। উত্তর-কৈশোরের সরল আবেগ নিয়ে গড়ে ওঠা জুটিগুলোর টিকে থাকার খবর তেমন নেই। সুদর্শন রাসেল প্লেনক্র্যাশে মারা গেছে কুড়ি পেরোতেই; জিডি পাইলট হওয়া হয়নি তার। সালমান খানের কপি মিজান, মাকে চমকে দিতে আমেরিকা থেকে গোপনে ফিরে, ঢাকা-চিটাগাং হাইওয়েতে শেষ নিঃশ্বাস ফেলে সবাইকেই চমকে দিয়েছে। বাকী সবার জীবনের সুখবরের আশায় থাকি আমরা; চট্টগ্রাম কলেজ ১৯৯২ ব্যাচের সবাই।
২| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:১৪
শিমু নুমান বলেছেন: vast writing
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নুশেরা বলেছেন: এহ্ হে, বেশী বড় হয়ে গেল?
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:১৭
সাইফুর বলেছেন: আমাদের পাশের কলেজ..স্মৃতিটা মজা লাগলো
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:২০
নুশেরা বলেছেন: মহসীন কলেজ, তাইতো? সেও দারুণ! বিশাল পাহাড়; বিপ্লবী সূর্যসেন আর অস্ত্রাগার লুটের স্মৃতিজড়ানো...
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:১৮
রুখসানা তাজীন বলেছেন: এত্ত মজা ছিল আপনাদের? চলেন সবাই মিলে আবার স্কুল কলেজে ভর্তি হই।
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:২২
নুশেরা বলেছেন: আরে আসল মজাগুলো তো চেপে যেতে হয়
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:১৯
আসিফ আহমেদ বলেছেন: খুব ভালো লেখেন আপনি। আর এটার বিষয়বস্তুটাও এত মজার, খুব ভালো লাগলো।
ভালো থাকবেন।
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:২৫
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভকামনা।
৬| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:২১
মুহিব বলেছেন: আমি চট্টগ্রাম কলেজে চান্স না পেয়ে শাহীন কলেজে ভতি হলাম। চট্টগ্রাম কলেজের ছেলেদের চোখে মুখে ট্যালেন্ট বোঝা যেত। আমরা হিংসাই করতাম।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৩
নুশেরা বলেছেন: ধুরররর, টোয়েন্টি-টোয়েন্টি ম্যাচের মতো একটা ভর্তি পরীক্ষা হতো, অনেক ভাল ছাত্রই একেবারে পয়েন্টের জন্য আসতো না...
আপনার কলেজও খুব ভাল।
৭| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:২২
তাসনুভা. বলেছেন: দারুন ভালো লাগলো নষ্টালজিক স্মৃতিচারন...আপনার লেখার হাত অসাধারন...নিয়মিত লিখছেন না কেন?
ভালো থাকবেন...
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:১৪
নুশেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, তাসনুভা। আপনিও ভালো থাকুন।
৮| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:২২
লাল পিপড়া বলেছেন: হায় হায় আপনেও দেখি চিটাইংগা
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:২৭
নুশেরা বলেছেন: হতে পারে আমার পূর্বপুরুষ "চাটগাঁইয়া" নন; তবে চট্টগ্রামের আলোবাতাসে বেড়ে উঠে আমি মনেপ্রাণে চট্টগ্রামের সন্তান।
৯| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:২৮
নাফিস ইফতেখার বলেছেন: আপনার লেখনী অসাধারণ.......আমি সচরাচর কথাটা কাউকে বলার সুযোগ পাইনা......কারন সেরকম লেখা সাইটে খুব কম.....আপনাকে না বললে অন্যায় হবে.....
+ + + + +
চট্টগ্রামের কথা শুনে মনে পড়ে গেল....আজ থেকে ঠিক এক বছর আগে আজকের দিনটিতে ও আমার ভালোবাসার প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছিল.......
অনেক ভালোবাসি ওকে......অনেক অনেক বেশি.......
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:৩১
নুশেরা বলেছেন: আপনি বিরাট ভাগ্যবান!!!
অভিনন্দন!!!
১০| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:৩৩
সুতরাং বলেছেন: চমৎকার সময় কেটেছে তাহলে আপনাদের? আমি এইচএসসি থেকে অনার্স-মাস্টার্স পর্যন্ত মোট ক্লাশ করেছি ৮/৯ দিন। কলেজেও খুব কম গিয়েছি। ক্যাম্পাসের আনন্দ উপভোগ করতে পারিনি। এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, আমার অনেক বন্ধু; কিন্তু কলেজের একটি বন্ধুও নেই।
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:২৬
নুশেরা বলেছেন: অনেক কিছু মিস করেছেন...
১১| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:৩৫
রাজামশাই বলেছেন: পড়লাম
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:৩১
নুশেরা বলেছেন: দেখলাম
১২| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:৪১
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: আহারে আপু , কি যে দিন ছিলো চট্টগ্রাম কলেজে আমাদের! আমরা ১৯৯৯ ব্যাচে কলেজিয়েট থেকে ১৯৮ জন ভর্তি হয়েছিলাম।
কেমেষ্ট্রীর কামরুল স্যার দ্বিতীয় দিন ক্লাসে কয়, কলেজিয়েট এর পোলাপাইনরা দাঁড়াও।
আমরা তো বুক টুক চেতায়া ফুলায়া দাঁড়াইলাম , ওই বছর আবার আমদেরই চৌদ্দজন স্ট্যান্ড।
কামরুল স্যার বলেন , কলেজিয়েটের পোলাপাইন হাড্ডিতে হাড্ডিতে বিচ্ছু।
আমরা নেতায়া যাই...
আরো কতো...
কলেজিয়েট আর গভার্নমেন্ট হাই এর পোলাপাইনের বান্দরামি দেইখা যে স্যাররা হার্ট ঠিক রাখে এইটাই বিরাট ব্যাপার। এই বান্দরগুলাই কিন্তু আবার স্ট্যান্ড করতো ।
আহারে সে দৌড়াইয়া দৌড়াইয়া ক্লাস করা , প্যারেডের খেলা , জয়নগরের চা , ক্যান্টিনের আড্ডা – কত আর কমু?
টানা পড়লাম, আমার কেন জানি লেখাটা ছোটই মনে হইতাছে।
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:২৬
নুশেরা বলেছেন: এইতো পাইছি!
কলেজিয়েটের বান্দরগুলিকে শায়েস্তা করার জন্য '৯১ এ এসএসসির রেজাল্টের পর (ঐবার কলেজিয়েট স্মরণকালের বাজে রেজাল্ট করেছিল মেধা তালিকায়) আমরা ব্ল্যাকবোর্ডে লিখলাম- কলেজিয়েট ধপ্পাস্!
সেরা দুষ্টু ছেলেটার চোখেও পানি এসে গেল ওটা দেখে...
১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:৪২
র্যাভেন বলেছেন:
ভালো লিখেছেন তবে স্মৃতিগুলা খুবই কমন , কলেজ পর্যায়ে সরকারী কলেজগুলাতে পড়া সবার অভিজ্ঞতায় হয়ত এরকমই।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:২৮
নুশেরা বলেছেন: হয়তোবা
১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:৫২
কালপুরুষ বলেছেন: আপনার দুটো লেখা পড়লাম। দুটোই খুব ভাল লাগলো। সহজ সরলভাবে ঘটনাগুলোকে উপস্থাপন করা এবং সহজ ভাষায় ও সাবলীল ভঙ্গিতে সেগুলোকে প্রকাশ করার চমৎকার নৈপূণ্য আপনার লেখায় খুঁজে পেলাম। ভাল লাগলো। লিখতে থাকুন। পাঠক আপনার লেখা আগ্রহ নিয়েই পড়বে।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩০
নুশেরা বলেছেন: আপনাকে স্পেশাল ধন্যবাদ!
১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:০০
আহসান হাবিব শিমুল বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
অনূভুতির সাদাসিধা চমৎকার প্রকাশ।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩১
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ। সাধারণ ঘটনার তুচ্ছতাতেই আমার আচ্ছন্নতা।
১৬| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:০১
ফারহানা আহমেদ বলেছেন: আপু এইডা কি করলেন? পুরানো স্মৃতি সব মনে করায়া দিলেন। কলেজ শেষ করে সেই যে চট্টগ্রাম ছেড়েছি, আর যাওয়া হয়নি। আমি ছিলাম ৯৪-৯৫ ব্যাচের, সায়েন্সের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর কলেজের বন্ধুদের সাথে যোগাযোগটাও প্রায় নেই বললঐ চলে।
কলেজের আর কেউ কি আছেন এই ব্লগে?
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:২১
নুশেরা বলেছেন: এইতো আরেকজন; কমন পড়ছে...!!!
১৭| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:০৬
পারভেজ বলেছেন: মনে পড়ে গেল, আমরা ছিলাম ৮৮ এর ব্যাচ, ৯০ তে বের হবার পরও বুয়েটে ক্লাশ শুরুর আগে ৯২ এর প্রায় পুরো সময়টাই আড্ডা দিতাম ক্যাম্পাসে। এখন দেখি বিশাল সব দেয়াল তুলে পুরো ক্যাম্পাস দূর্গ বানিয়ে ফেলা হয়েছে! ঐ খোলা মেলা মজা টা আর নাই। আখতারুজ্জামান নামে বাংলার অধ্যাপক ছিলেন, যার প্রিয় স্বরচিত কবিতা ছিল," তুমি দুলো আর আমি দুলি আর ট্রেন দোলে..... এরকম কি একটা যেন! আর ইংরেজির রেহানা ম্যাডাম তো ছিলেন ছেলেদের হার্ট থ্রব!!
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:২০
নুশেরা বলেছেন: হাহাহাহ, সেই কাজী মুহম্মদ আখতারউজ্জামান!!! আমাদের তো বাংলাই পড়িয়েছেন বোধহয় ১০/১২ জন। সিরাজউদ্দৌলা স্যারকে মনে আছে তো, "লাল টয়োটার মতো টুকটুকে সুন্দরী" অথবা "মাহবুব মাহবুব দাও ডুব পুকুরে/ তানাহলে কামড়াবে ঐ কালো কুকুরে"... রেহানা আলম খান আসলেই দারুণ স্মার্ট ছিলেন; বয়স বোঝা যেত না, আমার বয়সী ছেলে আছে ওনার...
আপনারা বের হওয়ামাত্র তাহলে আমরা ঢুকেছি, '৯০ এ এস এস সি'র পর। ... শেষ গিয়েছিলাম বিসিএস পরীক্ষা দিতে, ৮/৯ বছর হয়ে গেল... আসলেই খোলামেলা ভাবটাকে খুন করে ফেলেছে একদম। দম বন্ধ বন্ধ লাগে।
১৮| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:২১
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
আয় হায় পারভেজ ভাই, আখতারুজ্জামান স্যারতো দোলাদুলির ছড়া আমাদেরও শুনিয়েছিলেন! তবে বাংলার স্যাররা ছিলেন জটিল, বিশেষত সিরাজউদ্দৌলা স্যারের ক্লাস করা ছিলো একটা অভিজ্ঞতা! কি সব উপমা দিতেন, মাঝে মাঝে আম্রাও লাল
হয়ে যেতাম!
সব কলেজেই মজা হয় খুব , তবে চট্টগ্রাম কলেজের ব্যাপকতা , বিশালত্ব আর আবহ মিলে এই মজাটা ছিলো অন্যরকম।
আমাদের (এবং মনে হয় স্যারদেরও) হার্ট থ্রুব ছিলেন ফিজিক্সের এক ম্যাডাম , নাম ভুলে গেছি...
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৩
নুশেরা বলেছেন: আমাদের সময় বোধহয় উনি ছিলেন না। কেমিস্ট্রির ম্যাডাম কঙ্কন সরকারকে ডাকা হত ক্যানক্যান সরকার
১৯| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:২৫
ফরিদুল ইসলাম শাওন বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে টা ,সত্যি আবার যদি স্কু্ল কলেজে ভর্তি হওয়া যেত
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৩
নুশেরা বলেছেন: আসলেই...
২০| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:২৯
পারভেজ বলেছেন: মনে আছে? বেটে করে অংকের টিচার? ময়নার বাপ? ক্লাশ শুরু হতে না হতেই ময়না ময়না ডাকাডাকি!! আরেকজন খলি ঢিলা প্যান্ট টা টানতেন! সিরাজউদ্দৌলা স্যারের ক্লাস ও মজার ছিল! কেমিষ্ট্রির ছিল ফাঁকা মন্জুর। যিনি কথায় কথায় বলতেন " আমি সব জানি" !!! আর চক ছুঁড়ে মারতেন! আরও মনে পড়ল ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র আপুদের কথা। যা টাংকি মারতেন!! হা হা হা
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৪
নুশেরা বলেছেন: ব্যাপক হাসছি...
ময়নার বাপ, হাহাহা...
ফিজিক্সের তুষার স্যার- "আর কি"
ইংরেজির নাজিমউদ্দিন- "বাঁই দিঁস ঠাঁআঁইঁম"
আমার বায়োলজি ছিলনা, তবে বান্ধবীদের প্র্যাকটিকাল খাতায় "লেনিন" কোডনেমের এক ফয়েজ সাহেবের সই জাল করে দিয়েছি অনেকবার
২১| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৩৬
রুখসানা তাজীন বলেছেন: একটু আগে মুখপুস্তক-এ আপনার ছবি দেখলাম। আগের মতই মোহনীয় আছেন।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:১৭
নুশেরা বলেছেন: খোমাখাতা...
মোহই নাই আবার মোহনীয়!
এইভাবে পচানি দিলে ক্যাম্নে কী...
ঘরের কথা বাইরে না... (যদিও খুশীর চোটে চব্বিশটা দাঁত বাইর যে হইছে আর ঢুকার নাম নিতেছেনা)
তবে আপনাকেও দেখলাম; এবং মুগ্ধ বিস্ময়ে চেয়েই রইলাম।
২২| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৪৩
অন্যআনন বলেছেন: নুশেরা, ছেলেরা কি করতো সেটাতো জানলাম কিন্তু মেয়েরা কি করতো সেটা জানলাম না! এবং বন্ধুরা কে কোথায় আছে জানলাম, আপনি কি করছেন জানলাম না।
অনেক জানা অজানার মধ্যে থেকে গেলাম পববর্তী কোনো চারণের অপেক্ষায়!
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৪৭
নুশেরা বলেছেন: মেয়েরা আর কী করতো... চিরকুটের আশায় থাকত
আমি ইলিয়াস কাঞ্চনের দেয়া চকলেট খাই, অলিম্পিক দেখি...
২৩| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৪৫
অন্যআনন বলেছেন: পরবর্তী
২৪| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৫৯
তারার হাসি বলেছেন: খুব ভাল লাগছে পড়ে। আমি আপনাদের কলেজের না কিন্তু আমি অর্থনীতি এর বারী স্যার এর কাছে পড়তে যেতাম। আর আপনি আমার ভাই এর ব্যাচ। আপনাদের আরেকজন দিনা ইভানা কিছুদিন আগে পযন্ত চট্টগ্রাম ছিল এবং আমাদের কর্মস্থল এক ছিল। আমার ভাই অনেক বেশী বিখ্যাত ছিল, কিন্তু নাম বলব না, চিনে ফেলবেন !!!
ভাল থাকবেন। অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা !!
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:০৮
নুশেরা বলেছেন: এইটাতো ইনসাফ হইল না... ভাইয়ের নামটা বললেন না... ঠিক আছে তাকেই বলেন আমার কথা, সালামটা পৌছে দেন অন্তত...
২৫| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:১৪
তারার হাসি বলেছেন: অবশ্যই দিব। ভাইটির একটা সুন্দর নিক ছিল ।
ভাল থাকবেন।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৬
নুশেরা বলেছেন: ভাইয়ের কাছ থেকে আমার অন্য নিকটা জানলে এখানে জানাবেন না কিন্তু
২৬| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:২৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: দারুন লাগলো...অনেক কিছু মনে করিয়ে দিলেন কলেজের...উদাস করে দিলেন আজকে....তবে অনেক অনেক ভাল লাগলো আসলেও।
ভাল থাকবেন।
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০৬
নুশেরা বলেছেন: আপনার অনুভূতির প্রকাশ খুব আন্তরিক। শুভকামনা।
২৭| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:২৮
মাহবুব সুমন বলেছেন: ভালো
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৭
নুশেরা বলেছেন:
২৮| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:৩০
বিবর্তনবাদী বলেছেন: ভাল লাগল।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৭
নুশেরা বলেছেন:
২৯| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৯
নার্ভাস নাইনটিজ বলেছেন: যদিও জন্মভূমি, তবু চট্টগ্রামের সঙ্গে যোগাযোগ ক্রমশই ক্ষীণ হয়ে আসছে।
চট্টগ্রাম কলেজের কথা পড়ে একটু স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লাম।
কেমিস্ট্রিতে তাবলিগি স্যার ছিল দুইজন- মোতালেব স্যার আর জাফর স্যার। আমি বহু কষ্টে এদের হাত থিকা রেহাই পাইছিলাম। তারপরও কলেজ মসজিদে তাবলিগি সুরা ফাতেহা রিডিং দিতে হৈছিল একদফা। আরেকবার গার্জিয়ান কলে চাচীকে মা সাজিয়ে নিয়ে গিয়েছিলাম। পারফরম্যান্স খারাপ ছিল না।
নানা কারণে ভুগোলের সালেহ জহুর স্যারের (পরে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা হয়েছিলেন) কথাও মনে পড়ে মাঝে মাঝে।
মনে পড়ে, ব্লগের এক লন্ডনপ্রবাসী শীর্ষ রাজাকারকে সিরাজউদ্দৌলা স্যার একবার হেভি ঝাড়ি দিছিল। পরে তা নিয়ে কতো রঙ্গ কর্ছিলাম। আহা!
আর কলেজে আমার প্রথম ডেটিং হৈছিল ফিজিক্স বিল্ডিংয়ের (?) তিনতলায়, ক্লাশ ছুটির পর। নিচে দারোয়ান গেট বন্ধ করে দেয় কিনা খুব উৎকন্ঠায় ছিলাম।
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৪:২৩
নুশেরা বলেছেন: হা হা হা, যুগে যুগে এক কাহিনী!
ভূগোলের সালেহ জহুর স্যারের যন্ত্রণায় ঐদিকে আমাদের প্রিয় আড্ডাস্পট ঢালু জায়গায় নালাটার উপর বেশীক্ষণ বসা মুশকিল ছিল।
সিরাজদ্দৌলা স্যার নেই, ভাবতে কষ্ট হয়...
৩০| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৯
নার্ভাস নাইনটিজ বলেছেন: নিজের কাছেই অবাক লাগছে, বহু স্যারের নাম ভুলে গেছি।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৩৬
নুশেরা বলেছেন: বাংলা- সিরাজউদ্দৌলা, জামালউদ্দিন, কাজী মু. আখতারুজ্জামান, মমতাজ বেগম, দিল আফরোজ, অর্ধেন্দু বিকাশ রুদ্র...
ইংরেজি- শের মোহাম্মদ, রশীদউল্লাহ, অজিত চৌধুরী, রঞ্জিত চক্রবর্তী, রেহানা আলম খান, সৈয়দ নাজিমউদ্দিন...
ফিজিক্স- ফাতেমা নার্গিস চৌধুরী, শ্যামলী মজুমদার, তুষার ভদ্র, মোজাম্মেল হক, সিরাজুল ইসলাম (সাদ্দাম হোসেনের মত দেখতে একজন), কলিমদাদ (একমাত্র ডেমনস্ট্রেটর যিনি ক্লাস নিতেন)...
কেমিস্ট্রি- চৌধুরী মনজুরুল হক, মোতালেব ..., সাজ্জাদ আলী, কঙ্কন সরকার, গুরুপদ পালিত, ইয়াকুব আলী, জাফর ...
ম্যাথ- আনোয়ার হোসেন (ময়নার বাপ), বড় তাহের, ছোট তাহের, সবিতা চৌধুরী, মণিলাল নাগ, ...
স্ট্যাটিসটিক্স- শাহাদাত হোসেন, বিপ্লব...
বোটানি- নুরুল হুদা, জয়নাব বেগম, হরিপদ...
জুলজি- ???
৩১| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: চমৎকার লাগলো ... কলেজ লাইফের বাঁদরামীগুলোর কথা মনে পড়ে গেলো ... সময় করে লিখতে হবে একদিন
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৮
নুশেরা বলেছেন: লিখুন শিগগির
৩২| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৭
সুরভিছায়া বলেছেন: খুব মজা পেলাম,শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪০
নুশেরা বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩৩| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শিমু নুমান বলেছেন: প্লাস
আমার ব্লগে দাওয়াত
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪১
নুশেরা বলেছেন: দাওয়াত কবুল করেছি; ভাল লেগেছে।
৩৪| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে নটরডেম কলেজের কথা মনে পড়লো
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪৩
নুশেরা বলেছেন: মিশনারী স্কুলে পড়ার কারণে বহুবার ফাদার টিম'কে দেখেছি। নটরডেমিয়ানদের খুব আপন মনে হয়।
৩৫| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০২
নাঈম বলেছেন: অনেক বড় লেকা
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০৫
নুশেরা বলেছেন:
৩৬| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: লেখাটা পড়ে খুব ভাল লাগছে। আপনি কেমন দ্রুততায় লেখেন তা জানতে আগ্রহ হচ্ছে। কারণ আমি লেখা পড়ার সময় একটা দারুন গতি অনুভব করছি। স্মৃতিরা যেভাবে সাঁট সাঁট করে চোখের সামনে দিয়ে চলে যায়, অনেকটা সেরকম...
শুভেচ্ছা রইল আপা!
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:৫৯
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ, মুখে কথা বলাতেই আমার যত দ্রুততা
৩৭| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০৭
চিকনমিয়া বলেছেন: স্মৃতি তুমি বেদানা
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:১১
নুশেরা বলেছেন: হ, আমাদের ক্লাসের সাজ্জাদের নিক ছিল "বদনা"...
৩৮| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:২৪
ত্রিভুজ বলেছেন: যথারীতি চমৎকার লিখেছেন এবং বেশ মজার... স্মৃতিচারন ভাল লেগেছে।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪৫
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ, ত্রিভুজ। একটা সময়ে এই স্মৃতিই সম্বল।
৩৯| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:৩৭
পাপী বলেছেন: পড়েছি Dhaka City College (DCC) এ, সবাই বলতো - Dhaka Central Cell কয়েদীদের মত ছিলাম, কলেজ জীবন কি বুঝি নাই
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪৫
নুশেরা বলেছেন: আহারে...
৪০| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:৪২
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ক্লাশ করতে গিয়ে দৌড়াদৌড়ি করেছি ভার্সিটির প্রথম দু'টো বছর । কোন বিল্ডিংই বাদ ছিল না ।
আমার বের হলাম এ বছর , চলে আসার পর বিশাল ভবন হয়েছে ডিপার্টমেন্টের জন্য ।
আমার কলেজের নাম শুনে সবাই শান্ত সুবোধ একটা ইমেজ এঁকে নেয় । কিন্তু কলেজ লাইফে ক্লাস রুমে আমরা যা করেছি , সেটা শুনলে অনেকেই জ্ঞান হারাবেন নিশ্চিতভাবে
অনেক সাবলীল লেখা , ভালো লাগলো
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪৬
নুশেরা বলেছেন: কোন্ কলেজ? লিখুন না স্মৃতিকথা কিছু।
৪১| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৯
আরিফ জেবতিক বলেছেন: ইদানিং আমারও এসব স্মৃতিটিতি মনে হয় ।
আমরা বোধহয় বুড়ো হয়ে যাচ্ছি ।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪৯
নুশেরা বলেছেন: আরিফ জেবতিক বলেছেন: ইদানিং আমারও এসব স্মৃতিটিতি মনে হয় ।
আমরা বোধহয় বুড়ো হয়ে যাচ্ছি ।
"বোধহয়"? আমি তো সুনিশ্চিত
৪২| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪২
আরিফ জেবতিক বলেছেন: একটা গুরুত্বপূর্ণ লাইন এসেছে কথার মাঝখানে ।
তখন আমির-সালমান রোম্যান্টিকতার জোয়ার চলছে, তারপরও, চেনাজানা থাকলেও ছেলেমেয়েরা ক্যাম্পাসে তেমন কথাবার্তা বলত না। শিবিরের মামু-দের ভয়ও ছিল।
ঢাকার অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করে আমি/আমরা কেন জামাতিদের এতো কট্টরবিরোধী ।
আমি তখন দীর্ঘশ্বাস ফেলে একটি কথাই বলি - শিবির যে কী চিজ , এটা শিবির অধ্যূষিত ক্যাম্পাসে পড়লেই টের পেতি । সেই টের পাওয়াটা যাতে পুরো জাতির ঘাড়ে না চাপে , সেটাই পরম চাওয়া ।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৫১
নুশেরা বলেছেন: হুমমম...
বেদেয় চেনে সাপের হাঁচি, শালুক চিনেছে গোপাল ঠাকুর
৪৩| ২১ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৪
নাঈম বলেছেন: চিকনমিয়া বলেছেন: স্মৃতি তুমি বেদানা
২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:৩৩
নুশেরা বলেছেন: হুমমম
৪৪| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:১৭
বিবেক সত্যি বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা.. .
প্রথম পোষ্টটা ডিলিট হয়ে গেলো... ? আসলেই দু:খ পেলাম
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৫২
নুশেরা বলেছেন:
৪৫| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩২
হোঁদল কুঁত কুঁত বলেছেন: এই পোস্টে মন্তব্য করার জন্যই লগিন করলাম।
++++++++
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৯
নুশেরা বলেছেন: ওরে বাপরে!!!
৪৬| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হাহা, লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, মুখে কথা বলাতেই আমার যত দ্রুততা
আমিও আপনার দলে। সাথে যদি আপনার মত হাত চালিয়ে লিখতে পারতাম, তাহলে এতদিনে দিস্তা দিস্তা কাগজ শেষ হয়ে যেত!
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৫৬
নুশেরা বলেছেন: আফসোসসসসসসসসসস
জীবনে কোনও পরীক্ষায় শান্তিমতো রিভাইজ করতে পারিনাই...
এখন দ্রুত টাইপ করলে কী লিখলাম নিজেই বুঝিনা...
মুখে বললেই লেখা হয়ে যাবে, এমন প্রযুক্তি দরকার।
৪৭| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪৯
অনিন্দিতা ০১ বলেছেন: সুন্দর লাগলো
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৫৬
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ, অনিন্দিতা।
৪৮| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৫৪
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: কি দরকার ছিল নষ্টালজিক করে দেবার।
যাহোক করেছেন তো করেছেন। এ বিদেশ বিভুইয়ে বসে স্মৃতির জাবর কাটাতে কেমন জানি বিষাদবোধ বাসা বেধে বসে। কি আর করা!
আফসোস আরও একবার কলেজ জীবনটা ফিরে পাব না। আহারে! কত স্মৃতি।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৫৭
নুশেরা বলেছেন: আপনি কোন্ চুলায়, মানে কোন্ দেশে?
৪৯| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৫৯
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আয়ারল্যান্ড
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৮:০১
নুশেরা বলেছেন: সে তো ভয়ংকর শীতল চুল্লি...
৫০| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৮:১৫
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আয়ারল্যান্ড উইনটারে ওত শীতল হয় না। মোটের উপর ধরেন গিয়ে ২/৩ দিন স্নো পড়ে। তাও হালকা। শীতে টেমপারেচার -৬ থেকে +৫ এর মাঝে যাওয়া আসা করে। তবে সামার ওত গরম না। টেনেটুনে ২০/২২ ওঠে। প্রায়ই ১৫/১৬ থাকে সামারে। তবে বিরক্তিকর হল নোটিশ ছাড়া বৃষ্টি, তাও পিনিপিনি, আর আটলান্টিক আর আইরিশ সির বাতাস।
প্রথমদিকে এখানে যখন কোন আইরিশ জিগ্গেস করত ' কেমন লাগছে আয়ারল্যান্ড? যদি বলতাম অনেক ভাল তবে বিশ্বাস করত না, উল্টা প্রশ্ন করত, খূবই ভাল লাগছে?? তখন বলতেই হত, একমাত্র ওয়েদার ছাড়া।' তখন সেটি বিশ্বাসযোগ্য হত।
২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:৩২
নুশেরা বলেছেন: তাও বলছেন তেমন শীতল না!!!
মেলবোর্নে শীতগ্রীষ্মের তাপমাত্রার ব্যবধান বিস্তর। রেইঞ্জ মোটামুটি ৪-৪৪'সে.। এখন শীতে কুঁকড়ে আছি।
৫১| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৮:১৬
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: আমি একবার ঠিক করেছিলাম ভয়েস রেকর্ডারে মুখে মুখে গল্প বলবো, তারপর শুনে শুনে লিখব... হা হা হা
ধীরজ হবার মধ্যে অবশ্য একটা নেশা আছে। আস্তে আস্তে গড়ে তোলা/ ভেঙে ফেলা... অনেকটা সেরকম!
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৮:২৩
নুশেরা বলেছেন: আইডিয়াটা দারুণ। ট্রাই করার ইচ্ছে আছে।
আর নিজেকে দিয়ে দেখি, স্লো থিংকার চ্যাট করতেও বিপদে পড়ে
৫২| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৪৯
আহমেদ হেলাল ছোটন বলেছেন: হা।
চট্গ্রামের নাম দেখে এক নিশ্বাসে ব্লগটি পড়ে ফেল্লাম।
আমার জীবনের ৮টি বছর কেটেছে চট্টগ্রামে- চট্টগ্রাম কলেজের কাছেই।
আমার সহপাঠি ছিল সবুর স্যারের মেয়ে আর মোজাম্মেল স্যারের মেয়ে।
জাশির ভয়ে চট্টগ্রাম কলেজের চন্দনপুরা এলাকা এড়িয়ে চলতাম আমরা ।- বিশেষত আমার সহপাঠি মাহবুব ৯২ এর ২০ আগস্ট চন্দনপুরা এলাকায় জাশির হাতে নির্মমভাবে নিহত হয়।
চট্টগ্রাম নিয়ে আমার সুখ-দুঃখের অনেক স্মৃতি আছে।
আপনার স্মৃতিতাড়িত লেখা ভালো লাগল।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৫৩
নুশেরা বলেছেন: মোজাম্মেল হক স্যারের কোন্ মেয়ে? ওনার ছোট মেয়ে (নাম বোধহয় বীথি) আমার আপার সঙ্গে পড়তেন চিটাগাং কলেজেই। ১৯৯১ ব্যাচ।
৫৩| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:১২
আহমেদ হেলাল ছোটন বলেছেন: হ্যাঁ- বিথী এখন আছে কানাডায়
৫৪| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:০৩
আহমেদ হেলাল ছোটন বলেছেন: না - ঢাকায়।
২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:৩৪
নুশেরা বলেছেন: যেখানেই থাকুন, ভাল থাকুন।
৫৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:৫৩
দূরন্ত বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। আমারও কলেজ জীবনটা খুব মজার ছিল। কত্তো মজা করেছি। সেসব কথা মনে পড়ছে..........।
শুভেচ্ছা রইলো।
২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:৪০
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ, দুরন্ত।
৫৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৫
অ্যামাটার বলেছেন:
ভীষন ভালো লাগল আপনার কলেজ জীবনের স্মৃতিচারন...
কখনওকখনও স্মৃতিগুলোই হয়ে ওঠে সম্বল...ওগুলো হাতড়ে স্মৃতি রোমন্থন করে কিঞ্চিৎ সে-সব দিনে ফিরে যাওয়ার আবেশ পাওয়া যায়...
আফসোস...বাবার ঘণ ঘণ বদলির কারণে ছোট্ট পৌণে দু'বছরের কলেজ জীবনে আমাকে তিনটা প্রতিষ্ঠান পাল্টাতে হয়েছে...শেষ বার তো একেবারে বোর্ড চেঞ্জ...আর সাথে তো রেজিস্ট্রেশনের ঝামেলা ফ্রি...
কলেজ জীবনের বেশীরভাগ বন্ধু এখন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে...আর একটা অংশ বি.এম.এ তে...লাঠিয়াল হওয়ার অপেক্ষায়...
২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৫:৪৭
নুশেরা বলেছেন: সত্যিই আফসোসের কথা।
আরে, লাঠিয়ালদের কথা মনে করিয়ে ভাল করেছেন; এডিট করলাম।
৫৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:০৭
শব্দ বলেছেন: ভূয়া একটা লেখা। যত্তোসব ফাজলামি
২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:১২
নুশেরা বলেছেন: দারুণ একটা মন্তব্য
৫৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:১৫
একজন ব্লগার বলেছেন: নুশেরা আন্টি, ১৯৯২ সালে আমি কেলাস থ্রি তে পড়ি!
২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:১৯
নুশেরা বলেছেন: হুমম, আমার ছোটভাইরা (কাজিন) তখন সবাই প্রাইমারি স্কুলেই পড়ত
৫৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৩
েজবীন বলেছেন: দারুন ভালো লাগল স্মৃতিচারন ........
সবাই এমন ছোট্ট ছোট্ট কতো কতো স্মৃতি বোঝাই মনসিন্দুক নিয়ে ঘুরে বেড়াই....
২৬ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:৪৩
নুশেরা বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন জেবীন, মনসিন্দুক বোঝাই স্মৃতি...
৬০| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৫:১৭
মহাকাল বলেছেন:
ওরে বাব্বা !!!!
গম লাইগ্গ্যে
২৯ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:৪০
নুশেরা বলেছেন: আঁত্তেও গম লাইগ্গে, বদ্দা
৬১| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:৫৭
মুকুল বলেছেন: আমি কোএডুকেশনে যাই কলেজে গিয়ে। প্রথম দশদিন লজ্জায় কোন মেয়ের সাথে কথা হয় নাই। তারপর মেয়েদের সাথে সখ্যতা হয়।
৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:৫০
নুশেরা বলেছেন:
৬২| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: দারুণ মজা পাইছি...সেই সাথে কিছুটা নস্টালজিকও হইসি!!
৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:৫০
নুশেরা বলেছেন:
৬৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:৫৩
মোস্তাফিজ রিপন বলেছেন: এখনই সব বললে বুড়াকালে কি করবেন?
৩০ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:৫৩
নুশেরা বলেছেন: আমার ব্যাচ তো দেখলেন। বেশীরভাগের আপা, কারও আবার আন্টিও। বুড়াকাল চলেই এসেছে।
৬৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৯
তুষ।র বলেছেন: আপনি ভাল লিখেন।
আরো বেশি লিখেন আগের দিনের কথা!
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৫
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ, তুষার
৬৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৪
বিহঙ্গ বলেছেন: আহা! চট্টগ্রাম কলেজ।
ব্ল্যকবোর্ডে নারায়ন স্যারঃ যুক্তিবিদ্যা
"নারায়ন ,
বহুত দিন বাড়ায়ন,
আর যদি বাড়ান,
রাখিবোনা প্রাণ।
(চট্টগ্রামের আন্চলিক ভাষা জানলে বুঝতে পারার কথা)
সিরাজউদ্দৌলাহ স্যার ব্ল্যাকবোর্ডেঃ বাংলা
নামে সিরাজি
কামে নবাব না,
ভিতরে পাজি,
সওয়ালে জবাব না।
সালেহ জহুর স্যার ব্ল্যাকবোর্ডেঃ ভূগোল
"আসিতেছে সালা জহুর।
রেহানা ম্যাডাম ব্ল্যাকবোর্ডেঃ ইংরেজি
রেহানা, রেহানা চেহারা মন্দনা,
পোলাপাইন হা কইরা রয় পড়ালিয়া গিলেনা।
আরেকজন ম্যাডাম ব্ল্যাকবোর্ডেঃ নাম মনে করতে পারছিনা।
নামে শ্রীদেবি ,আসলে রইমা খালা।
স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৪০
নুশেরা বলেছেন: হা হা হা, দারুণ স্মৃতি!
৬৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১৫
নন্দিনী বলেছেন: আপনার ব্লগ এ আগে আসছি ..তবে কমেন্ট দেওয়া হইসিলো না। এই লেখা টা পড়ে অনেক ভালো লাগসে, বলেও গেলাম :-)
ভালো থাকবেন। আশাকরি আবার কথা হবে...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১২
নুশেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, নন্দিনী। অবশ্যই আবার কথা হবে।
৬৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:১২
আরজু বলেছেন: আপনার লিখা পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল সেই সব দিন গুলি, আমি ৯৯ ব্যাচ এর।কিনতু সেই একই ঘটনা..
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৪
নুশেরা বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার মন্তব্য পেয়ে। আমাদের সতীর্থদের কেউ কেউ এখানে তাদের স্মৃতি শেয়ার করে মন্তব্য করেছেন, সেগুলোও নিশ্চয়ই পড়েছেন।
৬৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: মেয়েদের ঠিক পিছনেই বসতো পড়ুয়া ক'জন ছেলে, যারা মূলত শিবির করতো।........শিবির রা মেয়েদের পিছনে বসে (হয়ত বা), কিন্তু পড়ুয়া শিবির দেখিনি আমি। চট্টগ্রামে শিবির আধিক্যের কারণ হয়ত বা এটাই।
আমরা বিরক্তি দেখিয়ে (ভিতরে ভিতরে
আসলে দারুণ খুশি হতাম) সন্তর্পণে ওগুলো খুলতাম।
..........এটা নারী কূলে খুবই সাধারণ বৈশিষ্ট্য ম্যাডাম।(বলাই বাহুল্য)।
আমার কলেজ জীবনটা ছিল অসহনীয় দুঃস্বপ্নের মত, সে তুলনায় আপনারা সৌভাগ্যবান।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৭:৩৫
নুশেরা বলেছেন: কোন্ কলেজ আপনার? চট্টগ্রাম কলেজের বিশালতা আর পরিবেশটা কিন্তু আসলেই বিশেষ কিছু ছিল।
৬৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৮
আলী ওয়ািসকুজ্জামান বলেছেন: আপনার পোস্টটা পড়ে মনটা হু হু করে উঠল। সে দিন গুলো কত ভালো ছিলো।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৭:৩৬
নুশেরা বলেছেন: যায় দিন ভালো... ভালো থাকবেন।
৭০| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:৩১
কৌশিক_বিশ্বাস বলেছেন: পোস্টের দৈর্ঘ নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। কলেজ আমলের কথা আমরা যতোই বলবো ততোই কম হবে। আপনার এই লেখা পড়ে মান্না দে'র "কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই" মনে পড়ে গেলো। "কয়লার খনিতে আগুন লেগেছে"
দুর্দান্ত বর্ণনা!
পুরানো সেই দিনের কথা...
২০ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:৪০
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ, কৌশিকদা। আপনার কলেজজীবন নিয়েও লিখুন; ওপার বাংলার দুষ্টুমির কায়দাগুলোও জানতে পারি তাহলে।
৭১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৪৩
রাগিব বলেছেন: ইশ, এই পোস্ট মিস হয়ে গেছে!!
আমি আপনার চার ক্লাস জুনিয়র, ৯৬ এর এইচএসসি। কলেজের সবার কথা ভালো করে মনে আছে। আমরা পেয়েছিলাম সুধীর দে (রসায়ন), সুধীর দেব (পদার্থ), চৌধুরী মঞ্জুরুল হক, ফাতেমা নার্গিস, আখতারুজ্জামান, সিরাজুদ্দৌলা, ইত্যাদি ইত্যাদি।
চট্টগ্রাম কলেজে আমি ২য় জেনারেশন, আর আমার স্ত্রী ৩য় জেনারেশনের ... আমার মা, বোন দুজনেই ওখানে পড়েছে, আর জারিয়ার বাবা, দাদা, চাচা, ফুপু , ভাই, -- সবাই পড়েছে।
চট্টগ্রাম কলেজ পুরোপুরি ছেড়েছি, ঠিক ১২ বছর হলো, ১৭ই অক্টোবর ১৯৯৬ এ এইচএসসির রেজাল্ট দিয়েছিলো। পরে দুই এক বার যাওয়া হয়েছে, ... খুব মিস করি কলেজ জীবন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:১৪
নুশেরা বলেছেন: আপনাদের দুই পরিবারকেই চট্টগ্রাম কলেজের বিশেষ কোন অ্যাওয়ার্ড দেয়া জরুরী
৭২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৪৩
আতিকুল হক বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো পড়ে। আপু আমিও আপনার মত বিপদে পড়েছিলাম রোল নাম্বার নিয়ে। না বুঝে আগে টাকা দিয়ে রোল হয়ে গেল ২। রোল কল হয়ে যায়, তার চেয়েও বড় বিপদ কেউ প্রক্সি দিতে চায়না। নাম দেয়ার ট্র্যাডিশন আমাদের সময়ও ছিল। কিন্তু এরকম চিরকুট ছুড়ে দেয়া না, সবার নাম দিয়ে দেয়ালে পোস্টার লাগিয়ে দিত। একবার তো টানা কদিন এমন চলেছিল - প্রায় দিন দেখা যেত নতুন নাম লাগানো লিস্ট।
আমার বায়োলজি ছিল না,স্ট্যাট ছিল। জুলজির এক বিশালদেহী ম্যাডামকে নিয়ে ব্যাচমেটরা খুব মজা করতো শুনতাম। সিরাজদ্দৌলা স্যারের ক্লাস আমরা তেমন পাইনি, উনি অসুস্হ ছিলেন তখন। কিন্তু যে কয়েকটা পেয়েছি মুগ্ধ হয়ে গিলেছি ওনার আবৃত্তি। আমরা থাকতেই দুঃসংবাদটা পাই।
চট্টগ্রাম ছাড়ি ২০০১ এ। বাবার চাকরির সুবাদে চট্টগ্রামে ছিলাম ১৮ বছর। এরপর আর কলেজে যাওয়া হ্য়নি।
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:২০
নুশেরা বলেছেন: আমাদের সময় শাহাদাত স্যার আর বিপ্লব স্যার শুধু ছিলেন স্ট্যাট এর। এই বিষয়টা তখনও বেশী জনপ্রিয় ছিলনা। আমরা কয়েকজন মাত্র পড়তাম।
খুব ভাল লাগল আপনাকে এখানে পেয়ে।
৭৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪
রাত বলেছেন: এত সুন্দর একটা লেখা আগে পরিনি, খুব খারাপ লাগছে।
আমার শিক্ষা জীবনের এইচ. এস. সি লইফটাই আমি শুধুমাত্র উপভোগ করেছি। স্কুল আর বিশ্ববিদ্যালয় কোন মতে পার করেছি। এখন চাকরি করতে করতে মাঝে মাঝে মনে হয় শুধ ঐ এইচ. এস. সি-র জ্ঞান নিয়েই আমি এখনও কাজ করছি। স্যতিকার কথা বলতে পড়ালেখাকে উপভোগ করেছিলাম ঐ দুই বছরই।
চাঁদতারা সূর্য নও তুমি
নও পাহাড়ী ঝরণা
আপনি একটা অসাধারণ ব্লগার
আপনি এত কম লিখেন কেন???
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:২১
নুশেরা বলেছেন: একদম ঠিক কথা। সেরা উপভোগ্য সময় ছিল সেটা।
৭৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:১১
রাগিব বলেছেন: আমরা বন্ধুরা ব্যাপক আঁতেল ছিলাম, সবাই হুড়োহুড়ি করে নাম লেখাতে গিয়েছিলাম সবার আগে। ১-২ অবশ্য না ... । আমাদের সময়ে ১-১০ এ সেকশন, ১১-২০ বি, ২১-৩০ সি, এভাবে ভাগ হয়েছিলো। আমি ৩১ রোল নিয়ে এ সেকশনে পড়েছিলাম, আমার বন্ধুরা ৩৩-৩৯ এর মধ্যে পড়াতে পুরো সময়ে এক সাথেই ছিলাম। আমার স্ত্রী জারিয়াও একই সেকশনে পড়েছে।
পাহাড়ের সিঁড়ি বেয়ে উঠা নামা করে এক্লাস ওক্লাস করা আসলেই বিশাল মজার অভিজ্ঞতা। ঢাকার কেউ সেটা বুঝবে না ... এরকম পাহাড়ের উপরে কলেজ দেশে কমই আছে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:১৮
নুশেরা বলেছেন: বাহ্ চমৎকার, দুজনেই এ-সেকশনের! আমাদের সময় যে কীভাবে ভাগ করত কে জানে! একদম এলোমেলো।
আমি ২০০৬ এ শেষ গেছি কলেজে, সেই খোলামেলা ভাবটা এখন কেমন দমবন্ধ অবস্থার মতো। দেয়াল, কাঁটাতার, উইপিং উইলোর ঝাড়-- অচেনা লাগে।
৭৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১:৩৪
রাগিব বলেছেন: আপু আমাকে তুমি করেই বলবেন।
জারিয়ার দাদু কিন্তু চট্টগ্রাম কলেজ প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রী সমিতির মিটিং এ বিশেষ সম্মাননা পেতেন, উনি ১৯৯৯ বা ২০০০ এর দিকে কলেজের প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে সবচেয়ে প্রবীন ছিলেন।
কলেজকে নিয়ে অনেক স্মৃতি। কলেজের বন্ধুবান্ধবদের অনেকে বুয়েটে এসেছিলো, আবার অনেকেই চট্টগ্রামের মায়া কাটাতে না পেরে চট্টগ্রাম মেডিকেলে পড়েছে। আমাদের একটা মাত্র পুনর্মিলনী হয়েছিলো ৯৯ বা ২০০০ এর দিকে। ব্যস, আর যোগাযোগ নেই।
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
নুশেরা বলেছেন: তুমি করে বলব? তাহলে এক পারভেজভাই ছাড়া চট্টগ্রাম কলেজের বাকী সবাইকেই আমার তুমি করে বলতে হবে। মেধায়, জ্ঞানে, যোগ্যতায় যাদের আমি রীতিমতো শ্রদ্ধা করি। ঠিক আছে, এই শুরু করলাম, বিসমিল্লাহ্...
জারিয়া (ভাবী)র দাদুকে স্যালুট।
চট্টগ্রামের মায়া কাটানো যে কী কঠিন, সেটা খুব ভাল করে জানি। নির্দ্বিধায় ঢাবি'র ভর্তি বাতিল করে চবি'তে চলে এসেছিলাম, সবাই বলেছিল নিজের পায়ে কুড়াল মারলে... কিন্তু আমি কখনোই আফসোস করিনি। চট্টগ্রাম আমার কাছে অনেক বড় কিছু।
ভাল থেকো।
৭৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৮:৪০
অক্ষর বলেছেন: বিমারে একটা কঠিন মন্তব্য করার জন্য উপহার স্বরুপ একটা প্লাস প্রদান করা হৈল
প্লাস নাম্বার তিন
৭৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১১
শিবলী বলেছেন: আর একাদশ-দ্বাদশের পোলাপানরা থাকে দৌড়ের উপরে---
হায়রে দোড়াইতে গিয়া ধপাস করে পরে প্রেজ্টস একবার খুয়াইছিলাম।
আর মেয়েরা এপ্রন পড়ে সোজা মেডিক্যাল কলেজে ঢুকে যেতে পারত, কোন দর্শনার্থী ফি ছাড়াই!!!
আমি কুস্টিয়া থেকে এসএসসি শেষ করে চিটাগাং কলেজে এডমিশন ,,,,
ওহ মাত্র ৩ বছর ছিলাম চাটগায়...
ঐ শহরটা আমার খুব ভাল লাগে...
১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ৮:১৪
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ, শিবলী। ঠিক কথা, সাদা এপ্রনের কল্যাণে মেয়েরা দিব্বি মেডিক্যাল কলেজে ভিজিটিং আওয়ার্সের পরও লিফটে চড়ে ওয়ার্ডে ঢুকে যেত।
চট্টগ্রাম সত্যিই খুব সুন্দর শহর
৭৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৩
হুমায়ূন সাধু বলেছেন: অস্থির!
আমি চিটাগাং কলেজের না, তবে বেশ জানি। বিপরীতে মহসিন কলেজ। দুটাই পাহাড়ি এবং মনোরম, সুন্দর ক্যাম্পাস। শুধু সমস্যা শিবির। অন্য সব কলেজে কনসার্ট হতো এখানে হতো কাওয়ালী।
আপনি ক্যাম্পাসজীবনটা এতো দারুনভাবে আনসেন... রোমান্ঞ্চিত হইস। ভয়াবহ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:২৯
নুশেরা বলেছেন: হায়রে কাওয়ালী! সেই পাঞ্জেরী আর সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠীর পরিবেশনা
৭৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: বসন্ত তোমার হোক, বর্ষারা আমার ...
সব পোষ্ট এর কমেন্ট অফ করে রাখছেন আপু ...
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৪
নুশেরা বলেছেন: আরে কী সর্বনাশ, এত খুঁজে ফেললেন! এখনো তো দেখি বাকী রয়ে গেছে (কমেন্ট অফ করা)। কী করব রে ভাই, অনেক মন্তব্য পেন্ডিং রয়ে গেছে; উত্তর দেয়া হয়নাই, তাই আরকি...
বসন্ত তোমার হোক, বর্ষারা আমার-- খুব সুন্দর একটা কথা।
শুভ নববসন্ত
৮০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৫
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: ছবি জটিল সুন্দর হইসে আপ্পি ...
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:০৬
নুশেরা বলেছেন: এই পোস্টটা ক্লোজ করা হয়নাই, সাঁঝুর কমেন্ট না পেলে মনেই থাকতনা
২১ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:১৮
নুশেরা বলেছেন: আবার ওপেন করতে হলো; ছোটভাইবোনরা মনে কষ্ট নেয়; নতুন পোস্টে বাড়তি মন্তব্যের চাপ পড়ে যায়
৮১| ২২ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১:৫৬
রেজওয়ান শুভ বলেছেন: মানুষ এতো সুন্দর লেখে কিভাবে ?? ( আপনাকে বলি নাই , ব্লগের এক আপুরে আমি একেবারে বেহুদা কারনে অসম্ভব রকমের ভালবাসি , তার কথা বলসি। নিজের কথা ভাবলে আবার বেকুব হবেন )।
২২ শে মার্চ, ২০০৯ ভোর ৬:০৫
নুশেরা বলেছেন: যার কথা তার পোস্টে গিয়েই বলো ভাইটি
৮২| ২২ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ২:১১
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: নিজের কলেজ লাইফে ফিরে গেলাম
মেয়েরা যে চিরকূট পড়ে আনন্দিত হয় .. মজা পেলাম অনেক
কলেজে সুন্দরী টিচারদের ক্লাস খুব নিয়ম মেনে করতাম ..
এটাও মনে পড়ল ..
কেউ কেউ থাকে সবাইকে জড়িয়ে-মরিয়ে
প্রিয় পোষ্টে শুধু আপনার লেখার বর্ণনার কারনে ~
+++
২২ শে মার্চ, ২০০৯ ভোর ৬:০৬
নুশেরা বলেছেন: সুন্দরী টিচার....
শুকরিয়া, শূআ......................
৮৩| ২২ শে মার্চ, ২০০৯ ভোর ৬:১৫
তনুজা বলেছেন: অপশন যখন আছে আমিও একটা কমেন্ট করে ফেলি
কতদিন দরজার বাইরে থেকে দেখে গেছি কেউ ডাকেনি ....এত লোকের এত কমেন্ট কিন্তু আমার ছিল না অধিকার!!!
মিত্তির বাড়ির ছেলেদের দেখিয়ে দেখিয়ে লেবেনচুষ খাওয়ার মত
(ইস কবিতাটার লাইন মনে পড়ছে না )
১। তোমার এই পোস্ট শাশ্বত বাংলার মতই, সবার এরকম একটা করে পোস্ট মাথায় আছে ,কিন্তি তাদের কথা কলমে আসে না
২। একটা মজার গল্প বলব তোমাকে, আর একদিন ।শুনলে খুব হাসবে
২২ শে মার্চ, ২০০৯ ভোর ৬:১৯
নুশেরা বলেছেন: "মিত্তির বাড়ির ছেলেদের লেবেনচুষ..." --- পারোও এসব!!!
তোমার মজার গল্পটা একটা পোস্টেই দিয়ে দাওনা কেন!
৮৪| ২২ শে মার্চ, ২০০৯ সকাল ৯:৪৬
রেজওয়ান শুভ বলেছেন: ধরেন আপনের লেখায় আপনেরে কেউ এই কথা বললে কি বলতেন ??
২২ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৩:২৭
নুশেরা বলেছেন: বলতাম, "ঐ গেলি!!!!!"
৮৫| ২২ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩
রেজওয়ান শুভ বলেছেন: এই জন্যই আপনেরে বলি নাই , শুভ কাঁচা কাজ করে না
৮৬| ২২ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:৫২
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: দুইবার এসে ঘুরে গেছি। কমেন্ট করতে পারি নাই। এই টা কেমন কথা হলো নুশেরা'পু? এতো দারুন একটা পোষ্টে কমেন্ট অফ করে রেখেছেন!!!
২৩ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০৭
নুশেরা বলেছেন: দিলাম রে ভাই ওপেন করে; এখন শুভ মনের সুখে উৎপাত করবে
৮৭| ২২ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৯:০৮
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: এই পোস্টটি এতদিন না পড়ে ভাল করেছি, আবার খারাপও করেছি। ভাল করেছি, এই অর্থে যে দেরিতে পড়তে আসার কারণে পরিচিত প্রায় সব ব্লগারের কলেজজীবন এবং সে সংক্রান্ত নষ্টালজিয়া পড়তে পালাম..........আর খারাপ করেছি কেন তাতো বোঝাই যায়.........
যাউহোক, নটরডেম কলেজে পড়ারসুবাদে কলেজজীবন আর প্রাইমারী স্কুলজীবনের মধ্যে তেমন একটা ইতর-বিশেষ বুঝিনি........সেদিক দিয়ে স্কুলজীবনটা অনেক বর্নময় ছিল.....আপনার লেখাটি পড়ে স্কুলজীবন নিয়ে লেখার প্রেরণা পাচ্ছি.............
২৩ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:০৯
নুশেরা বলেছেন: হিমালয়ের স্মৃতিচারণের অপেক্ষায় রইলাম। শুধু একটা অনুরোধ। সেখানে সংখ্যাতত্ত্ব বা দর্শনের জটিলতার প্যাঁচ দিয়োনা ভাই। অন্তত আমার মাথা এত ভার নেয়না
৮৮| ২৩ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ৩:১০
ব্যার্থতার কাব্য বলেছেন: ব্লগে প্রায়ই আপনার প্রচুর প্রশংসা দেখতাম, কিন্তু আপনার ব্লগে এসে বারবার হতাশ হতাম...সব পুরোনো লেখা নাকি ড্রাফট করে ফেলেছেন। আজকে একটা বিশাল থ্যাঙ্কস সুন্দর সুন্দর লেখাগুলো আবার আমাদের মত নতুন ব্লগারদের পড়ার সুযোগ করে দেয়ায়...
গার্লস স্কুলে পরসি, কলেজও একই ক্যাম্পাসে ছিল, তাই স্কুল আর কলেজে খুব একটা পার্থক্য ছিলনা আমাদের কাছে...শুধু পড়ার চাপ ছাড়া।
অবশ্য তার মানে এই না যে আমাদের কলেজে মজা ছিলনা...বহুত বাঁন্দরামি করতাম আমরা...সব পুরান পরিচিত ফ্রেন্ড আর মেয়েদের মধ্যে বাঁন্দরামি করার স্পেশাল স্বাধীনতা...আহ সেই বারোটা বছর...
"একই সে বাগানে আজ এসেছে নতুন কুঁড়ি শুধু সেই সেদিনের মালী নেই"...
২৩ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:১১
নুশেরা বলেছেন: কী সর্বনাশ, আমি ব্যর্থতার কাব্য-কে চেনা আরেকজনের নতুন নিক ভেবেছিলাম
৮৯| ২৩ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:১৮
মুনীর উদ্দীন শামীম বলেছেন: ব্লগে অনিয়মিত হলে যা হয়, অনেক দারুন লেখাই মিস হয়ে যায়। ভীষণ ব্যস্ততা। তার মাঝেও এ লেখাটা পড়তে বাধ্য করলেন, লেখার জোরে।
চট্রগ্রাম কলেজ? ভীষণ সুন্দর ক্যাম্পাস কিন্তু শিবিরের ভয়। গা ছমছম করে। সেসব অভিজ্ঞতা নিয়েও লিখুন। অপেক্ষায় থাকলাম।
২৩ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:২১
নুশেরা বলেছেন: ঠিক বলেছেন মুনীরভাই, গা ছমছম
৯০| ২৩ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৪২
ব্যার্থতার কাব্য বলেছেন: কার নিক ভাবসিলেন আপু?
বুঝছি এইজন্য ব্লগাররা বাই ডিফল্ট আমাকে ভাই/ব্রাদার ডাকে...আমিতো ভাবসিলাম এই তীব্র পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবের বিরুদ্ধে কিছু লিখব
২৩ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:২৩
নুশেরা বলেছেন: সেইটা আর নাই বলি
লেখ দেখি কেমন প্রতিক্রিয়া আসে। আরেকটা কথা, বাই ডিফল্ট আমি মেয়েদের কাছ থেকে "তুমি" সম্বোধন আশা করি, হা হা হা।
৯১| ২৩ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৫৫
শাওন৩৫০৪ বলেছেন: আনন্দের স্মৃতিচারন টাইপ কিছু পড়লেই মনটা উদাস উদাস হইয়া যায়!!! আমার কলেজে মজা একটু কম, কিন্তু ইউনি তে পোষাইয়া দিছি!!!
বড় লেখা কিন্তু পড়তে খুব আরাম....... বেদম ভালো লাগছে।
ভালো থাকবেন ।
৯২| ২৩ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬
শাওন৩৫০৪ বলেছেন: আনন্দের স্মৃতিচারন টাইপ কিছু পড়লেই মনটা উদাস উদাস হইয়া যায়!!! আমার কলেজে মজা একটু কম, কিন্তু ইউনি তে পোষাইয়া দিছি!!!
বড় লেখা কিন্তু পড়তে খুব আরাম....... বেদম ভালো লাগছে।
ভালো থাকবেন ।
২৩ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:২৪
নুশেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাওন। আমি আসলে বেশ বাচাল, লেখার দৈর্ঘ্যেই তার প্রমাণ মেলে
৯৩| ২৩ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: হায়রে আপু, এটা আবার কী বললেন; সংখ্যা ব্যাপারটা বাই ডিফল্ট চলে আসে, তাই বলে স্মৃতিচারণে তার ভূমিকাটা কী এটা ভাবতে গিয়ে দর্শনের মারপ্যাচ চলে আসতেও পারে কিন্তু....যাইহোক, সাম্প্রতিক গল্পটাতে সংখ্রাতত্ত্ব হানা দেয়নি, ১৯৭১কে একটা ডিফারেন্ট এঙ্গেলে রিপ্রেজেন্ট করার চেষ্টা করেছি.........ঐটা পড়তে পারেন...
২৩ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:২৬
নুশেরা বলেছেন: আরে ঠাট্টা করলাম। তবে এটা ঠিক, একেবারেই অন্যরকম তোমার লেখার স্টাইলটা। একই বিষয়ে আর দশজনে লিখলে যেমন হতো তার চেয়ে "আনপ্রেডিক্টেবল"। হ্যাঁ, যাব তোমার ব্লগে।
৯৪| ২৪ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১২:৪২
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: ৭১ গল্পটার এন্ডিংটা চেঞ্জ করছি....মানে যে কথাটা ইনডাইরেক্টলি লিখতে চাইছিলাম, সেটা এবার ডাইরেক্ট প্রয়োগ করছি....এইবার গল্পটা দেইখা আসেন...
৯৫| ২৪ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১:৩৫
ব্যার্থতার কাব্য বলেছেন: 'তুমি' করে বলবো? ঠিক আছে...তবে তার আগে আর একটা কথা বলি আপু, আমি স্কুলে ভর্তি হইসি '৯৫এ (তার মানে এই না যে আমি পিচ্চি)
এরপরও 'তুমি' করেই বলতে বলবেন?
৯৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আমি গভর্নমেনট হাই স্কুলে পড়ছি দুই বছর। তখন ঠিক সামনের চিটাগাং কলেজ ছিল আমাদের জন্য বিশাল কৌতুহলের জায়গা। পরে আমার বন্ধুরা পড়ছে, তখন যাওয়া হয়ছে। এছাড়াও চিটাগাং কলেজের ঐদিকে এতো বেশী যাওয়া হয়ছি যে আপনার লেখা পড়ে মনের ভিতরে একটু ঘাই মারল। আর এমনিতেই চিটাগাং এর কোন কথা শুনলে মনটা কেমন কেমন জানি করে।
(আপনার লেখার ক্ষমতা নিয়ে কিন্তু কিছু বললামনা :-))
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০০
নুশেরা বলেছেন: আরে আপনিও চট্টগ্রামের! গভর্নমেন্ট হাইতে আমাদের এসএসসির একটা প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা হয়েছিল...
ভাল থাকবেন। শুভকামনা।
৯৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৬
বাফড়া বলেছেন: আপনার লেখা, তাও আবার কলেজ লাইফ নিয়ে!!! তাও আবার পোলাপানরা আপনার সাথে ক্লাস করত.... ভাবছিলাম এইখানে কিছু ফাজলামি করে যাবো... কিছু আলপটকা কমেন্ট মেরে যাবো..... শেষটুকু পড়ে চুপেচাপে স্টারে টিপি দিয়ে চলে গেলাম... আমার কলেজ লাইফের উত্তাল দিনগুলোর কথা মনে পড়ল... বাইরে বাইরে প্রচন্ড শান্ত আমার মনের ভিতর তখন ছিল প্রচন্ড উথাল-পাথাল... নিজেকে পৃথিবীর বুকে একরকমের ডেমি-গড মনে হত... এখন সেইদিন গুলোও নেই..আর নিজেকে ক্ষণিকের তরেও ডেমি-গড ভাবার উপলক্ষ/কৈফিয়ত/সাহস/এনার্জি পাইনা...
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৯
নুশেরা বলেছেন: ডেমি-গড???!!! ইন্টারেস্টিং মনে হৈতেছে... একটা পোস্ট ছাড়েন তাড়াতাড়ি এইটা নিয়া।
ফাইজলামি করলেন না ক্যান! ব্যাপক মাইন্ড খাইলাম
৯৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৮
শাফ্ক্বাত বলেছেন: হম্ ডিসকলেজিয়েট হইসিলাম একবার, গার্জিয়ান ডেকে পাঠাইসিল।
ক্লাসে কিছু "আবুল-টাইপ" ছেলে ছিল, অন্যরা ফাইজলামি করলে ক্লাস-শেষে স্যরের পিছে পিছে গিয়ে অথবা প্রাইভেট পড়ার সময় সব ফাঁস করে দিত।
আমার কলেজের স্মৃতি শুধুই ক্লাস ফাঁকি দেওয়ার স্মৃতি।বিএনসিসি করে ২৫ টা অ্যাটেন্ডেন্স মুফ্-তে পেয়ে যেতাম
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:২০
নুশেরা বলেছেন: এইতো তুমিও এসে পড়লে। লিখে ফেল একটা স্মৃতিচারণ। আতিকুলও লিখেছে, দেখতে পার।
বিএনসিসি........ ফাঁকিবাজ কোথাকার
৯৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩১
শাফ্ক্বাত বলেছেন: কলেজের কথা লেখার মত কিছু নাই আপা, সত্যি নাই। কাছেই বাসা হওয়াতে আমরা পুরা গ্রুপ বাংক করে বাসায় এসে আড্ডা মারতাম।অথচ দুঃখের বিষয়, সবাই ভালো রেজাল্ট করলো, আমি একাই অল্পের জন্য সেকেন্ড ডিভিশন মিস করে ফার্স্ট ডিভিশন পেলাম।
কোথাও ফর্ম কিনতে পারিনি, নাম্বার আসেনি বলে। ভাগ্যিস আইবিএ তে ইন্টারের নাম্বার যোগ করেনা...নাইলে বাপ-মা মনে হয় ধরে-বেঁধে শাস্তিস্বরূপ কোনও ময়লা-ওয়ালার সাথে বিয়ে দিয়ে দিতো!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৪২
নুশেরা বলেছেন: হা হা হা, খুবই মজা পেলাম। আমার বন্ধু হুমা (ওর বাবামাকে অবশ্যই চিনবে) একইরকম আড্ডাবাজ ছিল। ও-ও পরে আইবিএতে পড়েছিল।
১০০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আপনি কি চিটাগাং ছিলেন? কখন, কোথায়, কিভাবে?
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫২
নুশেরা বলেছেন: সর্বশেষ এই জানুয়ারিতেও ছিলাম। এর আগে ১৯৭৬- ৯৮ একটানা ছিলাম
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৩
নুশেরা বলেছেন: আমার বহু পোস্টে চট্টগ্রাম-সংশ্লিষ্টতা পাবেন। চন্দনের একটা পোস্টে চট্টগ্রামের সবাই আছেন কিন্তু।
১০১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৪
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আমার আম্মু আর দুই আপু পড়তো চিটাগাং কলেজে। অবশ্য আমি আর আমার ভাই ছাড়া আমার কাজিনরাও প্রায় সব চিটাগাং কলেজের স্টুডেনট। সো কলেজটা আমার নিজেরও অনেক পছন্দের।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮
নুশেরা বলেছেন: এই পোস্টে মন্তব্যগুলো দেখুন, আপনার মতো আরও কয়েকজনকে পেয়ে যাবেন
১০২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:৩১
মুক্ত বয়ান বলেছেন: হায়রে.. এত এত এত চিটাগাং-র ছেলেপিলে। সবাই দেখি আত্মীয়।
আমি তো এখানে সবার মাঝে জুনিয়র!!
আমি মাত্র '০৫ ব্যাচ।
আমিও টিপিক্যাল চিটাগাং!! সেন্ট মেরি'স, কলেজিয়েট আর শেষে চট্টগ্রাম কলেজ।
আপনাদের সময় কঙ্কনা ম্যাডাম ছিলেন?? আমরাও পেয়েছি ম্যাডামকে। ওনাকে আমাদের খুব পছন্দ। কোন এক বিচিত্র কারণে উনি মেয়েদের ঝাড়ি দিতেন আর ছেলেদের খুব পছন্দ করতেন।
তাবলীগি জাফর স্যারের উপর কেমিস্ট্রিতে কোন স্যার নাই। অসম্ভব সুন্দর করে বিক্রিয়াগুলা বুঝাইতেন।
বাংলায় আপনারা পান নাই, আমরা পাইছি আইয়ূব স্যার। আমাদের সেকশানে ক্লাস নিতেন না। আমরা এমনও হইছে ম্যাথ, ফিজিক্স বাদ দিয়ে ওনার বাংলা ক্লাস করতে গেছি।
কি সব দিন।
আর, প্র্যাকটিক্যাল?? ক্লাসে প্রক্সি পড়ত। আর আমরা ক্যান্টিনে বসে বসে আরেকজনের খাতা থেকে কপি-পেস্ট।
আর, একপৃষ্ঠা লেখা হইলেই গলা ছেড়ে গান!! [পাশেই তো মেয়েদের ক্যান্টিন ]
এখন আপু, স্ট্যাটের জন্য নতুন বিল্ডিং হইছে।
আমাদের ব্যাচ যেখানেই গেছি..সবখানের স্যার, হেডস্যারদের মুখে একটাই কথা.. এই পোলাপাইনগুলা সবচেয়ে বেশি দুষ্ট, দুরন্ত। আবার এরাই আমার সম্পদ। এরাই আমার স্কুল-কলেজকে তুলে ধরবে।
সত্যিই.. কলেজিয়েটে আমাদের ব্যাচে জুনিয়র বৃত্তিতে আমরা স্কুলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১৪৮টা বৃত্তি!!
মেট্রিকে সারা চিটাংগের ৬টা এ+-এর ৬টাই আমাদের!!
আর, ইন্টারে ৪৫০ সায়েন্সের পরীক্ষার্থীর ২৯৭টা এ+!!
আর, বুয়েট, মেডিক্যাল, আইবিএ.. সবজায়গায়ই মনে হয়.. এখনো যেদিকে দেখি সব আমাদের বন্ধু-বান্ধবীরাই।
আপু, বিশাল একটা মন্তব্য দিয়ে দিছি। কিছু মনে নিয়েন না। স্মৃতি মনে পড়ল। আর সাথে সাথে মনে পড়ল, শেষদিন রেজাল্ট নিয়ে যখন চলে আসছি.. তখন কেমিস্ট্রি ল্যাবের সামনের সিড়িগোড়ায় বসা থেকে কেন যেন উঠতে পারছিলাম না। কি যেন পেছনে টানছিল বার বার।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৭
নুশেরা বলেছেন: কঙ্কনা না তো, উনার নাম কঙ্কণ সরকার। উনার ভাল জ্যাক আছে মনে হয়, বছরের পর বছর কোন বদলি নাই
খুব ভাল লাগছে মন্তব্য, কত কথা মনে পড়ে গেল! আমারও খুব কষ্ট হইসিল সিঁড়ির আড্ডার জায়গাটা ছেড়ে উঠতে..............
১০৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আমি একদিন আপনাদের চিটাগাং কলেজে গিয়েছিলাম ক্লাস করতে। তখন আমাদের টার্ম ব্রেক ছিলো। বন্ধুদের সাথে বসেতো মহা খুশী, এত্তো পোলাপাইন হাউকাউ করতেছে...তার উপর আবার ২/৩ সারি সামনেই দেখি মেয়ে। আমার চোখেমুখে অতিরিক্ত আনন্দ দেখেই বোধহয় লক্ষী(নামটা শিউর না) স্যার নামে এক স্যার আমাকে ঝাড়ি দিয়া পুরা ক্লাস দাঁড় করাই রাখছিলেন। এরমধ্যে আমার বন্ধুরা আবার চাপা স্বরে বলতে চাচ্ছিলো স্যার ও গেস্ট, তাতে কোন লাভ তো হয়ইনাই, উল্টা অন্য পোলাপাইনের পাশাপাশি কিছু মেয়েও দেখি পিছনে তাকায় মুখ টিপে হাসে।
এরপর চিটাগাং কলেজে আরো ঘুরতে গেছি, কিন্তু ক্লাস আর কখনো করতে সাহস করি নাই।
০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৮
নুশেরা বলেছেন: আপনার মতো কতোজন আসতো সেই আমাদের সময়েও!
১০৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১১:২৬
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: হা হা হা। কি আর করব বলুন, পড়তাম ক্যাডেট কলেজে...অন্য কলেজ দেখলে মনে হতো স্বপ্নের দুনিয়া
আপু আমাকে তুমি করে বলবেন। আপনি যখন ৯১-৯২ এ চিটাগাং কলেজে পড়েন তখন আমি আপনাদের সামনেই গভর্নমেন্ট হাই স্কুলে পড়ি ফাইভ-সিক্সে।
(@মুক্ত বয়ান: আমিও সেন্ট মেরীস এ পড়তাম। আমি ব্লগে নতুন, সো এভাবে লোকজনকে দেখে অনেক মজা লাগছে)
১০৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:১৪
মুক্ত বয়ান বলেছেন: @দাঁড়কাক: ফেইসবুকের এই গ্রুপটায় জয়েন করুন। স্কুলের গ্রুপ। অনেককে পেতে পারেন।
১০৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৫৯
বাফড়া বলেছেন: আপনে আমারে আপনে বলা শুরু করলেন কবে থিকা!!!???? আকাশ থিকা পড়লাম দেইখা!!! ভাগ্যিস হাত পা ভাংগে নাই!!!
আপনারে আগে আমি নুশেরা বা নুশেরা আপু না ডাইকা স্রেফ আপনে কইতাম (ব্লগে আইসা আপু ফাপু ডাকা আমার সখৎ নাপছন্দ!!!! ).. তারপরেও আপনারে আপু ডাকি মাঝে মাঝে... কারণ আপনের টা নাম , নিক না!!!! আর আপনে কিনা আমারে আপনে সম্বোধন করেন!!!! লানত..
ইন্টারেস্টিংয়ের কিছু না... ইয়াং বয়েস আছিল... মনে হইত দুনিয়ার কোন কিছুই নাালের বাইরে না; কোন কিছুই অজেয় না যদি খালি আমার ইচ্ছা থাকে ঐটা হাসিল করার!!! আসলে ঐটা ছিল ইয়াং বয়েসের পাকনামি/ বোকামি/আত্মবিশ্বাস!!! আফসোস যে সেই ইনোসেন্ট কিন্তু অপটিমিস্টিক বাফড়ারে অনেক আগে ই পিছনে ফালায়া আসছি!!!
১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:২৯
নুশেরা বলেছেন: লানত মাথা পাইতা নিলাম
আকাশ থেইকা পড়নের কী আছে! বান্দরামিতে পিএইচডি পুলাপানরে আপনি-আজ্ঞে করতে হয়
১০৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৩৯
বাফড়া বলেছেন: বান্দরামি করছে বাফড়া!!! আবার লানত!!! ( , কেউ কিছু এক্সপ্ট করলে ঐটা বারবার দিতে হয়.. খেক খেক খেক)... আমি কোনদিন কোন বান্দরামি করছি প্রমাণ দিতে পারলে ১০০০ পাউন্ড বাজি ধরলাম!!! বান্দরামি সব তামিম আর চিকন মিয়া করে!!!
...
১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৪২
নুশেরা বলেছেন: বাফড়ার হিউমার নিয়া আস্তা পোস্ট দিতাম পারুম। মাগার দিমুনা, বর্ষপূর্তিতে আমার নাম লন নাই, সেইজন্য। লানত বর্ষাইতে থাকেন। জীবনে সবকিছুরই দরকার আছে, কোনটা কহন কাজে লাগে বলা যায়না...
১০৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৮:৫১
বাফড়া বলেছেন: ইইইইইইইইই... আপনেতো খালি বিটিভির ছায়াছন্দই দেখলেন... রেডিওর গানের আসর শুনলেন না!!! শুনলে জানতেন ঐখানে কেমনে কি কয়!!! ঐটাতে কয়, ''এই গানের জন্য অনোরোঝ করেছেন বাপ্পি, ঝাপ্পি, আনন, কানন, মেনন, মুন্না, টুম্পা, জাকির, হোসেন, বদরুল, বাফড়া, তামিম, শামীম, সাইফুর, রাশেদ, জি্বিন্ট, ফাহমিদুল, নূশেরা, েজবীন, আউলা, মাথু, স্রাফা, আশবাফ, অক্ষর সহ আরও অনেকে'''!!! চিন্তা করেন অবস্হা!!! এই সিচুয়েশান টা অ্যভয়েড করনের লিগা সবার নাম নেই নাই!!! সিরিয়াসলি কই আমি চাই নাই যে যাদেরে আমি এত কাছে মনে করি তাদের নাম সব গুলা একসাথে কয়া শেষ পর্যন্ত সবার নামরেই ফাউলা, ওয়েটলেস কইরা ফেলি!!! এই কারনে অনেকের নামই বাদ দিয়া দিছি!!! ( ক্ষেত্রবিশেষে ভুইলাও গেছিলাম ...)... সত্য কথার বেইল নাই জাইনাও সত্য কথা কইলাম!!!
আরে ভাই আগেই তো কইছি মান্না দে স্টাইলে কাগজে না লিখ্যা রিদয়ে লিখছি..। তারপর আর কি টেনশান?!!!
১০৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:১৬
মুক্ত বয়ান বলেছেন: @বাফড়া ভাই: হৃদয়ে লিখলে তো অসুবিধা!! হার্ট এটাক হইলে তো সব যাইব!! আপাতত সামুতেই লেখেন!! তাইলে ডাটাবেইসে থাইকা যাইব!!!
১১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:২৬
বাফড়া বলেছেন: @মুক্তবয়ান- সিংহরিদয় বইলা একটা কথা বাংলায় আছে জানোনা??!!! ঐটা আমর মত লোকদেরে ডেসক্রাইব করার জন্যই , জানোনা!!??? খেক খেক খেক (আসলে আমি দুনিয়ার ভীতু... খিকজ).. যাউগ্গা যা কইতাছিলাম... সিংহরিদয় হইলে হার্ট অ্যাটাক হয় না... খেক খেক খেক...।
আর দুই নম্বুর কথা হইল বাফড়ারে ভাই ডাকা মানা ...
১১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:৩৬
মুক্ত বয়ান বলেছেন: @বাফড়া: আর ডাকুম না।
আর সিংহ ক্যামনে হয়??? প্রোফাইল ফটুক তো প্রস্তরখন্ড!!!
১১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:৪১
বাফড়া বলেছেন: @ মুক্তবয়ান- আরে ভাই সিংহ রিদয় তো মানুষই হয়!!!! সিংহের তো সিংহ$রিদয় আছে সেইটা সবাই ই জানে!!!! প্রোফাইল পিক দেইখা বুইঝ লও... অগাস্টাস সীজার আমি!!!! খেক খেক খেক!!! ধরলে ছাড়ুম না!!!! খেক খেক খেক...
১১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:৪১
বাফড়া বলেছেন: তুমি কইরা কইতাছি.. মাইন্ড খাইলে মাইন্ড করুম... খিক খিক খিক
১১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:১৪
মুক্ত বয়ান বলেছেন: @বাফড়া: মাইন্ড খাইয়া পেট ভরে না!! তাই খাইলাম না!!
তয়, আমি কিন্তু আপনি কইরাই কমু আপ্নেরে
১১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:১৯
জানজাবিদ বলেছেন: নুশেরা আপু, আমি আপনার ১ বছর পরের ব্যাচ- মানে ৯৩। আপনার অনেক স্মৃতিই নিজের মনে হলো। চট্টগ্রাম কলেজ সত্যিই জীবনে বিরাট একটা কিছু ছিলো বিশেষ করে আমার মত যারা অখ্যাত স্কুল থেকে এসেছিলাম। পরবর্তী জীবনে 'কিছু একটা করার' কনফিডেন্সটা চট্টগ্রাম কলেজ থেকেই পেয়েছিলাম। যদিও তেমন কিছু করতে পারিনি কিন্তু কনফিডেন্সটা হারাইনি এখনো।
২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৭:৪৮
নুশেরা বলেছেন: এইযে আরেকজন! আমার কিন্তু কেমন আন্দাজ হচ্ছিল আপনি চট্টগ্রাম কলেজেরই হবেন। অ্যাপ্রোচে, দৃষ্টিভঙ্গিতে-- কোথাও ঠিক ঠিক চেনা যায়!
আমাকে আপু ডাকার মানুষ বাড়ল
১১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ৯:২১
জানজাবিদ বলেছেন: অ্যাপ্রোচে, দৃষ্টিভঙ্গিতে-- কোথাও ঠিক ঠিক চেনা যায়!.........হা হা হা হা। আমি 'সি' সেকশনে ছিলাম। আপনি তো মনে হয় 'এ' সেকশনে।
ইচ্ছে করলে 'আপু' নাও ডাকা যায়, মাত্র তো ১ বছরের সিনিয়ার। কী এমন হাতি-ঘোড়া?
২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:৪৭
নুশেরা বলেছেন: আমিও 'সি' সেকশনের! প্লীজ বইলেন না আপনার রোল নাম্বারও চার ছিল!
আসলেই তো, কী এমন হাতিঘোড়া!
(পারভেজভাই এটা দেখলে অট্টহাসি দেবেন। উনার এই পোস্টের মন্তব্যগুলো দেখলে বুঝবেন, কেন বললাম Click This Link )
১১৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:০৮
অদ্রোহ বলেছেন: আপুর স্মৃতিচারণ পড়ে কিছুটা স্মৃতিকাতর হলাম,আবার আপনারা বোধহয় আমাকে খানিকটা হিংসেই করতে পারেন,কারণ চট্টগ্রামের সাথে আমার স্মৃতিই বোধহয় সবচেয়ে টাটকা(আমি এইচএসসি ০৬ ব্যাচ কিনা
)।সে যাই হোক,আমার জীবনের চরমতম আফসোস হয়ে থাকবে চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েও না পড়া।(কেন পড়িনি সে এক দীর্ঘ ইতিহাস),তবে বাবা মা দুইজনই চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র হওয়ার সুবাদে কলেজের পুনর্মিলনীগুলোতে মোটামুটি যাওয়া হত।আর কথা হলফ করে বলতে পারি,হৃদয়ের অকৃত্রিম উচ্ছাসকে যে বয়স দাবিয়ে রাখতে পারেনা,তা প্রমাণ মেলে প্রাণচাঞ্চল্যে মুখর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানগুলোতে গেলে!
২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
নুশেরা বলেছেন: আমি হিংসায়িত!
তবে খুশিও হয়েছি চট্টগ্রাম-সংশ্লিষ্টতা আছে এমন আরেকজনের দেখা পেয়ে।
১১৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:২৬
মুক্ত বয়ান বলেছেন: @অদ্রোহ: কলেজিয়েট নি??
১১৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১:৩৮
অদ্রোহ বলেছেন: কলেজিয়েট হইলেতো চিটাগাং কলেজে পড়ন ফরজ আসিল,আমি আগাগোড়াই ইস্পাহানিয়ান(ও হ্যাঁ,প্রাইমারি স্কুল সেন্ট মেরিস)
১২০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:০৭
মুক্ত বয়ান বলেছেন: @অদ্রোহ: তাইলে ফোটো!!! তোমগো লগে কথা নাই!!!
তাও, খালি সেন্ট মেরি'স দেইখা তোমারে মাফ করা হইল!!
১২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:১১
নুশেরা বলেছেন: আমি সেন্ট জেভিয়ার্স, সেন্ট স্কলাস্টিকাস
১২২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৩
অদ্রোহ বলেছেন: সবই দেখি সেন্ট...বাহ বাহ কেয়া বাত হে
২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নুশেরা বলেছেন: আমরা সবাই "সেইন্ট"
১২৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ৮:০৬
মাহবুব সুমন বলেছেন: আপনি আমার চাইতে ৩ বছরের সিনিয়র
২৫ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১০:১৭
নুশেরা বলেছেন: আপনি তো চিটাগাং কলেজে পড়েন নাই, বছরের হিসাব করেন ক্যান!
১২৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৩
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: সেরাম বলছেন!
নশ্তালগিক হইয়্যা গেলাম রে, বইন!
২৯ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৫৯
নুশেরা বলেছেন: একই কলেজের নাকি! লিখে ফেলুন স্মৃতিকথা কিছু; পড়ি
১২৫| ০৫ ই মে, ২০০৯ রাত ১০:৩৪
আহমেদ রাকিব বলেছেন: লেখা আর কমেন্ট মিলিয়ে পুরো পোষ্ট পড়তে এক ঘণ্টার মতন লেগে গেল। আর এই সময়ে এত এত কথা জমল যে কত্থেকে শুরু করবো সেটাই বুঝতে পারছি না। আগেই বলেছি আপনার অনেক ছোট। তবে ওইটা সাস্ট কেন্দ্রিক ছিল।
এখন আপনার নিজের ঘরের লোক হিসেবে পরিচয় দিচ্ছি। ৯৯ ব্যাচ, সেকশন এ। আর খুব যে জেনে বুঝে রোল নাম্বার ২১৪ তা না। চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হবো এই আনন্দে আর কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা করিনি।
বাংলার সিরাজউদ্দৌলা স্যার কে পেয়েছি। সাথে একজন খুব হ্যান্ডসাম মেজবাহ স্যার ছিলেন। পদ্মা নদীর মাঝি পড়াতেন। ওনার সব ঠিক ছিল, শুধু যখনি উনি 'পদ্মা নদীর মাঝি' এই কথাটা বলতে যেতেন আর কিছুতেই ওনার মুখ দিয়ে কথা বের হত না। এমন অদ্ভুত তোতলামী আমি জীবনেও দেখিনি। প প প প প প প পদ্মা নদীর মাঝি। একজন ম্যাডাম ছিলেন, ফেরদৌস আরা। উনি ধরেই নিতেন সব ছেলেরা অনার শত্রু। ওনাকে সবচেয়ে মজার ঘটনাটা হলো সনৎ দার (সাস্ট ৯৮ ব্যাচ)। সনৎ দা আর তার জমজ ভাই রাজীব দা। দুই জনই চিটাগাং কলেজে পড়তেন। একজন এ সেকশন আরেকজন সি। সকালে এ সেকশনের ক্লাসে ম্যাডাম সনৎ দা কে ক্লাসে দেখলেন। আর বিকালে সি সেকশনের ক্লাসে যখন রাজীব দা কে দেখলেন উনি রেগে মেগে অনাকে ক্লাস থেকে বের করে দিলেন। কিছুতেই ওনাকে বোঝানো গেল না যে ওনারা জমজ ভাই। পরে তারা দুই ভাই একত্রে অনার কাছে গিয়ে হাজিরা দিয়ে আসলেন একদিন।
কে যেন একজন জিজ্ঞেস করেছে ফিজিক্সের এক সুন্দরী ম্যাডামের কথা। উনি হলেন রাফিকা ফরিদ। ম্যাডাম যেমন সুন্দরি ছিলেন ওনার মেয়েটাও সুন্দরী ছিল । খুবই অবাক হলাম শুনে মোজাম্মেল হকের মেয়ে আপনার বোনের ক্লাস মেট শুনে। মাথায় ঢুকল না ব্যাপারটা। এই বেটারেতো এত বুইরা মনে হয় না। মোজাম্মেল হক হইল সেই পাব্লিক যে আমাদের কলেজের এডভেঞ্চারকে প্রথম দিনই গলা টিপে মেরে ফেলেছে। প্রথম দিন ৩য় ক্লাস ছিলা তার। আমরা পৌছানোর আগেই সে ক্লাসে গিয়ে উপস্থিত। সবাই হুড়ো হুড়ি করে ঢুকছিল। আর আমরা বেক বেঞ্চারসরা পেছনের সিট নিয়ে মারা মারি করছিলাম। এমন সময় সে উড়ে এসে একজনকে ধরে ব্যাপক রাম ধোলাই দিল। স্কুলে অনেক মার খেয়েছি। কলেজে উঠে ভাবলাম এইবার আর কে মারে দেখি। সেই স্বপ্নের ঐখানেই সমাধী।পুরো ক্লাসে বাকীটা সময় পিনপতন নীরবতা। এই বেটা পরে আরেকদিন একসাথে ৮ টা ছেলেকে রাম ধোলাই দিয়েছিল ক্লাসে। সে এক বিভীষিকা। ছেলেরা ক্ষেপে গিয়ে দেয়ালে দেয়ালে চিকা মারল রাফিকা + মোজাম্মেল। কারন রাফিকা ম্যাডাম এক পোলারে বলছিল হাত পা বাইন্ধা বেঞ্চের নিচে ফালায় রাখবে। ফাতেমা নার্গিস, করিম দাদ, সিরাজুল ইসলাম,তুষার এদের কথাও মনে আছে। এর মধ্যে সিরাজুল ইসলাম স্যারের একটা ঘটনাতো কিছুতেই ভুলতে পারি না। রেজিশট্রেশনের সময় সবাইরে একটা কইরা ফর্ম দিলেন। তারপর বললেন উনি না বলা পর্যন্ত যেন কেউ কিছু না লেখে। এর মধ্যে এক কাবিল পোলা করলো কি নিজেই পূরণ করা শুরু করলো এবং অবধারিত ভাবেই যেন ভুল কইরা বসলো। পাকনা পাকনামি শেষ না কইরা করলো কি স্যার রে গিয়া কইলো স্যার আমি ফর্ম পাই নাই। স্যার কয় আমার স্পষ্ট মনে আছে তোরে ফর্ম দিছি।তারপর স্যার অনেক খুইজা ফর্মটা বাইর করলো আর ওই পোলারে এমন মাইর দিল।ফিজিক্স ২১২ তে রুমের শেষ মাথা থেইকা থাপড়াইতে থাপড়াইতে রুমের শুরুতে নিয়া আসলো এবং শেষ পর্যন্ত ওরে টিসি দিয়া বাইর কইরা দিল। পোলা শেষ পর্যন্ত তার আদি প্লেইস ইস্পাহানীতে ফিইরা গেল।
কেমিস্ট্রির জাফর স্যার ছিলেন বেলা বিস্কুট টীচার। খালি বলতেন ভাই আমিতো বেলা বিস্কুট খাই। চৌধুরী মঞ্জুরুল হক, শুধু লম্বা লম্বা আংগুল উচু কইরা চাপাবাজী আর চক ছুইড়া মারার ঘটনা। আমারে একদিন কেমিস্ট্রি অডির বেঞ্চের মাঝখানে সিড়িতে বসায় রাখছিল। আমিও খুব আনন্দ নিয়া বইসা ছিলাম। ইয়াকুব আলী স্যাররে খুব মনে পড়ে। আমার সবচেয়ে প্রিয় স্যার ছিলেন। অসাধারন পড়াইতেন। খাটি আমের মজা প্রাণেতে-আম গলাই গলাই দে দে নে? বেক ক্যামিকেল বুইজ্ঝসনে? কঙ্কন সরকার ম্যাডামতো শুধু গালি দিয়ে গেছেন দুই বছর। বিশেষ করে মনে হয় মেয়েরা ওনার একটু বেশি অপছন্দ ছিল। একটা ডায়লগ মনে আছে।২য় পত্রের ক্লাসে বলেছিলেন, চোখের জলে মার্কসিট ভিজে যাচ্ছে। কেমিস্ট্রি ২য় পত্রে ৬ পেয়েছে। এই কথাটা আমার উদ্দেশ্যে বলা। এর পর কয়েকটা উদ্ভট প্রশ্ন করেছিলেন। উত্তর দিতে পারারতো প্রশ্নই আসে না। ফলাফল আনন্দের সহিত ক্লাস থেকে বের হয়ে যাওয়া। । সারাক্ষন হাসত একজন স্যার ছিলেন, ইশ কিছুতেই কেন জানি নাম মনে পড়ছে না।
ম্যাথ একটা ডিপার্টমেন্ট মনে রাখার মতন তেমন কিছুই ছিল না। একজন হেডু ছিলেন জ্যামিতি পড়াতে এসে একটা লম্ব টেনে তার নাম দিতেন PM আর বলতেন Prime Minister। ম্যাথের মতন একটা কোর্স এত বোরিং কইরা পড়ানো যায় উনাদের না দেখলে জানতামই না। আরেকজন ছিল গিয়াসুদ্দীন। সবাই ডাকত শাহ্রুখ খান। না উনি দেখতে শাহ্রুকের মতন ছিলেন না। কিন্ত উনি ভাবতেন যে উনি দেখতে এমন ছিলেন। বলবিদ্যার ক্লাসে বইয়ে ছিত্র না একে আনলে উনি কিছুতেই মেলাতে পারতেন না। ইদানিং শুনলাম একটা বই লিখছেন। এবং ছাত্র ছাত্রীদের কে দিয়া ওইটাই কেনাচ্ছেন। যাক এই ব্যাপারে আর কোনো কথা না বলি। আরেকজন ছিলেন ফরিদ স্যার। উনি নিজের চেয়ে মনে হয় ওনার মেয়ের জন্যই বেশি বিখ্যাত ছিলেন। ওনার একটা মেয়ে অন্য কোনো একটা কলেজ থেকে ট্রান্সফার হয়ে চিটাগাং কলেজে এসেছিল। আমাদের ব্যাচেরই। অন্য সেকশনে হওয়ায় অবশ্য আমি বিখ্যাত হবার কারন আবিষ্কার করতে পারিনি। বাবুল পাল। ইংলিশ এ লিখতেন Paul। চিটাগাঙ্গের আঞ্চলিক ভাষায় পাগল।তাই সবাই আড়ালে এই নামেই ডাকত তাকে।
ইংরেজিতে সবচেয়ে পপুলার টীচার ছিলেন কাইয়ুম স্যার। মনে হয় ভালোই পড়াতেন। রিডিং ফর প্লেজার পড়াচ্ছিলেন। আমি খাতায় বড় বড় করে লিখলাম, রিডিং ফর আনপ্লেজার। ব্যস আর জানার সুযোগ হয়নি উনি কেমন পড়ান। স্যার বললেন ভালো না লাগলে চলে যাও, আর এসো না, পার্সেন্টেজ দিয়ে দেব। মনে মনে বলি আমাকে আর পায় কে। আবুল হাসান ছিলেন মিঃ ডান্সার। এক্সপ্রেশন বুঝাতে গিয়ে প্রায়ই উনি নাচতেন।
এইবার আসল কথা বলি। আমারও স্ট্যাট ছিল। কি মিল।
আর একটা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। ২ বছরে আমি একবারও এনসি ডিসি হইনি।
কলেজ থেকে বাসা অনেক দূরে ছিলতো, প্রাইভেট পড়তে আসা যাওয়া করতেই হতো। তাই সময় কাটানোর জন্য ক্লাস করতাম।
ডিসি নিয়া একটা ঘটনা বইলা শেষ করবো। বগ্লার রহানের মায়ের ঘটনা। যথারিতী ফার্স্ট ইয়ারে ডিসি খেয়ে রোহান ভয়ে ভয়ে তার মাকে নিয়ে আসলো। বাঘের মতন বইসা ছিল কয়েকজন টীচার যারা ডিসি এক্সপার্ট হিসেবে পরিচিত। খুব মুড নিয়া রোহানের মায়েরে ধমকা ধমকি শুরু করতেই রোহানের মা পালতা একশনে চইলা গেলেন। এমন ঝাড়ি দিলেন যে কি আর বলবো? শুনেছি এর পরের সবার সাথেই নাকি তার খুব ভালো ব্যবহার করেছেন। এই জন্য রোহানের মা রে মাদার অফ দা ইয়ার টাইটেল দেয়া হয়।
অনেক বড় কমেন্ট হইয়া গেল। মাগার ওপেন রাখার জন্য ধইন্যবাদ। লেখাতো মচৎকার হইছেই, সেইটা আর আমি আনকোরা পাব্লিক কইলেই কি আর না কইলেই কি?
একটা শেষ কথা, ইশ যদি আপনার মত করে লিখতে পারতাম???
০৬ ই মে, ২০০৯ ভোর ৬:০৯
নুশেরা বলেছেন: আমার একটাই কথা। এই কথাগুলো দিয়ে আলাদাভাবে পোস্ট দিলেনা কেন! সেটাই দেয়া উচিত। তাড়াতাড়ি দিয়ে দাও।
১২৬| ০৬ ই মে, ২০০৯ ভোর ৬:১৭
মে ঘ দূ ত বলেছেন: রাকিবের কমেন্টটা পড়তে পড়তে আমারো কিছুটা স্মৃতিচারণ হয়ে গেল । একি ক্লাসে ছিলাম কিনা।
০৬ ই মে, ২০০৯ ভোর ৬:২৫
নুশেরা বলেছেন: চট্টগ্রাম কলেজের এ-তো-জ-ন!
১২৭| ০৬ ই মে, ২০০৯ সকাল ৯:৪৪
আহমেদ রাকিব বলেছেন: @মেঘদূতঃ মুখের উপর থেকে মুখোশ সরাও। নাম বল জলদি। আর আগে যে কমেন্ট করছে তায়েফ, সেও আমাদের ক্লাস মেট ছিল।
@ নুশেরা আপুঃ একটা শেষ কথা, ইশ যদি আপনার মত করে লিখতে পারতাম??? দেখি আরেকটু গুছিয়ে একটা পোষ্ট দেয়া যায় কিনা।
০৭ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:৪৬
নুশেরা বলেছেন: তোমরা তরুণ প্রজন্ম আমাদের মতো বুইড়াদের চেয়ে অনেক বেশী গুছিয়ে লিখতে পারো। অনেস্টলি!
১২৮| ০৬ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:২১
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: @মুক্ত বয়ান: ফেইসবুকে সেন্ট মেরীস এর গ্রুপটা আমি আর আমার এক ফ্রেন্ড মিলে খুলছিলাম (ও চালায়, আমি না)। এখন দেখি ওখানে ম্যালা লোক, পিকনিকও নাকি হয়ছে।
@ নুশেরা আপু: চট্টগ্রাম কলেজের লেখার নীচে সেন্ট মেরীস এর আলাপ করতেছি দেখে বিরক্ত হওয়া যাবে না কিন্তু আপু।
০৭ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:৪৫
নুশেরা বলেছেন: না, না, একদম না। আমারও সেইন্ট-হুড আছে
১২৯| ০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:৪৮
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: রোগবালাই তো আছে দুনিয়ায়, ভালো থাকার আছে যে উপায়
১২ ই মে, ২০০৯ রাত ২:৫৯
নুশেরা বলেছেন: ঐটাই চোখে পড়ল, বহুত পুরান ফাজিল বুঝাই যায়
১৩০| ১১ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১৬
মামুন (শ।কিল) বলেছেন: আপু আমি আপনার আ-নে-ক জুনিয়র।Chittagong College, HSC'2003
১২ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:০১
নুশেরা বলেছেন: খুব ভাল লাগল কলেজের (এবং চট্টগ্রামেরও) আরেকজনকে এখানে দেখে। এই ব্লগে স্বাগতম।
১৩১| ১১ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:২০
মামুন (শ।কিল) বলেছেন: Facebook এর কল্যাণে কলেজের প্রায় সব বন্ধুদের (ছেলে) সাথে যোগাযোগ আছে।
১২ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:০৪
নুশেরা বলেছেন: ফেইসবুকে কম যাই। তবে আমারও যোগাযোগ আছে কয়েকজনের সঙ্গে। ছেলেদের অনেককেই দেখেছি তবে এদের দুষ্টুমিগুলো মনে পড়ায় আর অ্যাড করার সাহস হয়নি
১৩২| ১৩ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:২২
শেহাব বলেছেন: আমি ২০০০ ব্যাচ। শিবিরের পোলাপান তো সবসময় মি. বিন টাইপ কথা বার্তা বলত। এক স্যার ছিল মেডুলা বলতাম। হাইড্রা ম্যাডাম ছিল। তারপর ছিল মোজাম্মেল। ডিস কলেজিয়েট হয়েছিল। সবসময় তপোবনে আড্ডা দিতাম।
১৩ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:২৫
নুশেরা বলেছেন: বাহ্ আরেকজন! ভাল লাগলো জেনে।
১৩৩| ১৩ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪৮
রোহান বলেছেন: আরে এই পোষ্টে এতদিন পর কেমনে আইলাম ( হাউমাউ কইরা কান্দনের ইমো কই??? ) ও নুশেরা বু, আপনারে বুবু ডাকনের মানুষ আরেকখান বাড়ছে....
@ রাকিব : সেই মজার ঘটনা অনেক দিন পর মনে পইড়া গেলো... আম্মারে নিয়া ঢুকছি, আমাগো চেয়ারে বসায়া রাখছে আর আরেক পোলা আর তার মায়ের লগে কথা হইতাছে... বেচারা ক্লাস কইরাও ডিসি খাইছে, পোলায় ক্লাস ফাঁকি দিছে শুইনা মায়ে পাড়লে টিচারের সামনে পোলারে থাপ্পড় মারতে যায়... এই দেখে আম্মা হটাৎ গেলো ক্ষেইপা। আমার সময় আসলে আম্মাকে টিচারে জিগায় ছেলে তো ক্লাস করে না, আম্মা বলে ছেলে তো আমি গেট পর্যন্ত ঠিক মতোই দিয়া যাই, তার পরে আপনাদের কলেজ থিকা পোলা বাইর হয় কেম নে? আর এক বছর পরে ডাইকা বলেন ছেলে ক্লাস করে না এটা কেমন কথা??? ১৫ দিন পর নাহয় এক মাস পরে রিমাইন্ডার দিলে না হয় এক কথা, এখন ক্লাস শেষ হওনের পরে গার্জেন ডাইকা এইসব ফাইজলামির মানে কি??? পুরা রিভার্স অ্যাটাক, আহারে সামনে বইয়া থাকা তিন টিচারের চেহারা দেইখা কি যে হাসি পাইছিলো..
আমি C সেকশন, রোল ৮৯... তয় নুশেরা বু আমাগো কেলাসে হল রুমে মাইয়াগো পিছে শিবির না আমরা কয়ডা বান্দর পোলাপাইন বসতাম হে হে হে....
মোজাম্মেল স্যার আছিলো বদের হাড্ডি... দোস্ত মারুফ রে ফার্ষ্ট ক্লাসে চুল ধইরা যে মাইর দিসিলো... পরে ঘষেটি বেগম রে কমেন্ট করতে গিয়া বেচারা প্রায় টিসি খাইতে গেছিলো... বেচারা অহন আম্রিকা গিয়াও মাইরের কথা ভুলে নাই...
আরও মনে আছে আরবীর আহমেদ হোসেন (নাম টা ওরকমই হবে, ঠিক মনে পড়তাছে না) স্যার রে ধাক্কা দিয়া ফেলে দিসিলাম ভুল করে, পরে বদমাস (শিবিরের মূখপাত্র ছিলো আর এইট মার্ডারের পরে কলেজ থিকা ভাগায় দিসিলো) ঐ স্যার আমার পিছে যে লাগা লাগলো.... আমারে দেখলেই কয় ঐ বেটা কানের পাশে চুল এতো লম্বা কেন (!!!)... একদিন সন্ধয়ার ঠিক আগে আগে ইন্টার পরীক্ষার কয়দিন আগে প্রাকটিকাল খাতা সাইন করিয়ে আসছি দেখি বেটা উল্টা দিক দিয়া আসতাছে.... পুরা কলেজে কোনো জন মানুষ নাই। ভাবলাম বেডারে ভয় দেখাই। ঠাস করে হাতের ফাইল পত্র ফেলে দিয়ে কটমট কইরা তাকাতেই বেডায় উল্টা দিকে দৌড় (হেঁটেই গেছিলো তবে দৌড়ের কাছাকাছি ই প্রায়)... প্যারেডে গিয়া একা একাই হাসছি দশ মিনিট...
ফরিদ স্যারের মেয়ে সিগমা আর আকতারুর মেয়ে তো আমাগো ব্যাচ মেট ই ছিলো... আরো কতো শত বন্ধু - বান্ধবী... ফেস বুকে আর কয়জনকে পাওয়া যায়
বড় কমেন্ট হয়ে গেলো... সরি নুশেরাপু.... কি করবো অনেক নষ্টালজিক হয়ে গেলাম যে
১৪ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:২৭
নুশেরা বলেছেন: এতো সুন্দর, এতো মজার কমেন্ট দিয়ে সরি বলা ঠিক না রোহান! তোমরা আলাদা করে পোস্ট দিচ্ছনা কেন এটা নিয়ে!
১৩৪| ১৬ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৭
রোহান বলেছেন: আপু একটা পোষ্ট দিলাম কলেজ কে নিয়ে...
Click This Link
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:২৮
নুশেরা বলেছেন: দেখে এসেছি; দারুণ পোস্ট
১৩৫| ১৭ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৩০
আজম বলেছেন: ভালো লাগল আপু। কলেজ জীবনের অনেক কথা মনে পড়ে গেল।
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:২৮
নুশেরা বলেছেন: বাহ্ আরেকজন! বললে হবেনা; পোস্টও চাই কলেজ-জীবন নিয়ে
১৩৬| ২০ শে মে, ২০০৯ সকাল ৭:৩১
ঋভু অনিকেত বলেছেন: চট্টগ্রাম কলেজের শিক্ষার্থীরা, প্রয়াত প্রফেসর আ.ফ.ম সিরাজ উদ দৌলা চৌধুরী (নাম লিখতে গেলে এখনো ভয় হয় বানান ঠিক না হওয়ার জন্য ঝাড়ি দেন কীনা!) স্যারের একটা জনপ্রিয় কবিতা, যেটি সুযোগ পেলেই ছাত্র-ছাত্রীদের শোনাতেন,সেটি খুব শীঘ্রই আমার ব্লগে প্রকাশ করবো।
২১ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:৩২
নুশেরা বলেছেন: দেখতে হবে তো!
১৩৭| ৩১ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
পাথুরে বলেছেন: পোস্ট পড়ে আপনজনের গন্ধ পাই।আমিও নুশেরাবু ডাকলাম। একটু আসবেন? কলেজ সম্পর্কিত পোস্ট।-- Click This Link
০৩ রা জুন, ২০০৯ দুপুর ১:২২
নুশেরা বলেছেন: বাহ্, আরও এক জন! অবশ্যই ডাকবে; অবশ্যই যাবো।
১৩৮| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৩৫
রোহান বলেছেন: Click This Link
১৩৯| ২০ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:০১
তাপু বলেছেন: আপু, দারুন লিখেছেন।
আমি চট্টগ্রাম এর ছেলে, মুসলিম হাই ৯৯ - ক্যান্ট পাবলিক ০১, আপনার লিখা পড়ে ইচ্ছা হলো কলেজ লাইফ এর কথা লিখতে।
@ আহমেদ রাকিব: কাইয়ুম স্যার বেশ ভালই পড়াতেন। উনি কখনো জোর করে পড়াতেন না, এ জন্য স্যারকে ভাল লাগতো।
@ রোহান: আপনার আম্মাকে লক্ষ কোটি সালাম, এই রকম অসাধারণ কথা বলার জন্য।
২৯ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:১৫
নুশেরা বলেছেন: অবশ্যই লিখবে (তুমি করে বলে ফেললাম কিন্তু)। মুসলিম হাই-তে আমার এসএসসির প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষার সিট পড়েছিলো... বিশাল স্কুল...
১৪০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৩৯
শাওন৩৫০৪ বলেছেন: কত স্মৃতি রে..
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৯
নুশেরা বলেছেন: হ রে... কিন্তু এই লেখাটা গ্রুপে দিবো ক্যাম্নে একটু বলো তো!
১৪১| ৩১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৪৩
শ্রাবনের ফুল বলেছেন: আপনার লেখা গুলা নতুন করে পড়ছি, যতো পড়ছি ততো মুগ্ধ হচ্ছি...অনেক দেরীতে আবিস্কৃত নুশেরা আপুকে নতুন করে আবিস্কার করলাম আমি..এটা আমার দুর্ভাগ্য বলবো কিনা বুঝতে পারছি না..
অনেক চমৎকার আপনার লেখা আপু..প্রথম অংশ পড়ে অনেক অনেক মজা পেয়েছি..শেষে এসে মান্নাদের গান টা চোখের সামনে ভেসে উঠলো..
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাকে আপু..অনেক ভালো থাকবেন এই দোয়া রইল..
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২১
নুশেরা বলেছেন: শ্রাফুর ব্লগে আমি ঢোকার সাহস পাইনি অনেকদিন... অল্পবয়সীদের দুষ্টুমির মধ্যে এক খালাম্মাটাইপ মুরুব্বি ঢুকে আমেজটাই না নষ্ট করে দিই এই ভয়ে...
১৪২| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৫
নিরীহ মানুষ বলেছেন: শুভ কামনা
২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৩১
নুশেরা বলেছেন: আপনিও শুভেচ্ছা জানুন, নিরীহ মানুষ। ভালো থাকুন সবসময়।
১৪৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৫১
রুদমী বলেছেন: আম্মু আর খালামনিরা এই কলেজেই পড়তো, তাই এই কলেজের গল্প শোনা হতো অনেক।
দারুণ মজার ছিলো তোমার কলেজ লাইফ টা, লেখাটাও খুব ভালো হয়েছে।
ভালো থেকো আপু।
০৫ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:০৮
নুশেরা বলেছেন: ধন্যবাদ রুদমী। মা আর খালামণিদের শুভেচ্ছা। শুভেচ্ছা তোমার জন্যও।
১৪৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৩
আজমান আন্দালিব বলেছেন: গুগুল সার্চ-নিদারাবাদ হত্যাকাণ্ড
3.
ভাবছি ধরেই ফেলব - নুশেরা এর বাংলা ...
মনে পড়ছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নিদারাবাদ হত্যাকাণ্ডের কথা। একই পরিবারের ১৪ জনকে খুন করে ... নিদারাবাদ হত্যাকান্ডের আসামীকে যে পুলিশরা ধরেছিল তারাও তাবলীগ জামাতের লোক হয়ে ...
Click This Link - Cached
ইন্টারনেটে নিদারাবাদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে সার্চ দিয়ে কোথা থেকে ঘুরতে ঘুরতে যেন আপনার লেখা পেলাম। অবশ্য নিদারাবাদ নিয়ে নয় কোন লেখা।
প্রথম লেখাটি পড়ে মন্তব্য করতে না পেরে আপনার পুরো ব্লগে বিচরণ করলাম। দেখি নিদারাবাদ হত্যাকাণ্ডের কোন ক্লু পাই কিনা। তারপর আরও দুই তিনটি লেখা বোধহয় পড়েছি। মন্তব্য করতে গিয়ে দেখি পোস্টে মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।
সবগুলো লেখা খুব ভাল লেগেছে।
ভাল লাগার ছোঁয়াটুকু এখানে মন্তব্য করার সুযোগ পেয়ে রেখে গেলাম।
ভালো থাকবেন।
১৪৫| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১:২৯
রিফাত হক বলেছেন: নুশেরা আপা,
অনেক দিন থেকে এই দিনটার অপেক্ষায় ছিলাম। কবে আপনাকে লিখতে পারবো। আমার ব্লগে জয়েন করা কিন্তু শুধুমাত্র আপনার লেখাগুলা পড়ে। আমি প্রথম পড়ি আপনার কাজিনের বিয়ে নিয়ে লেখাটা। হাসতে হাস্তে পেটে খিল ধরে গিয়েছিল। আপনার সব লেখাগুলোই আমি পড়েছি।
আমি চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্রী নই। তাই অনেক বেশি হিংসা হয় আপনাদের দেখলে। আমার মেজবোন কিন্তু আপনার এক বছরের সিনিয়র। মোজাম্মেল হক স্যারের মেয়ে বীথি আপা আর সবুর স্যারের মেয়ে ওনার নাম ভুলে গেছি (খুব সম্ভবত নীলা) ওদের সাথে পড়ত। বীথি আপাতো আমার বোন্দের খুব ক্লোজ ফ্রেন্ড ছিল। আমি কিন্তু দুই একদিন আপনাদের কলেজে চুরি করে ক্লাস ও করেছি বান্ধবীদের সাথে। আমি পড়তাম নাসিরাবাদ গার্লস এ।
যাই হোক, ভাল থাকবেন আর আরো ভাল ভাল লেখা আমাদেরকে উপহার দেবেন এই প্রত্যাশা রইল।
১৪৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:৩০
রিফাত হক বলেছেন: সবুর স্যারের মেয়ের নাম ছিলো শান্তা।
১৪৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৪
তীব্র রঙিন বলেছেন: নুশেরা আপুর প্রতি ইদের বিলম্বিত শুভেচ্ছা। আপনার লেখা নিয়ে মন্তব্য করাটা বাতুলতা বা অন্ধের হস্তিদর্শন তুল্য। অসাধারণ কিছু লেখা পড়েছি আপনার, যেগুলো মূলধারার লেখকদের হার মানাবে নিশ্চিত অনায়াস মসৃণতায়। জানি না, এই লেখা আপনার চোখে পড়বে কি না, কারণ, সম্ভবত এখন আপনি এই ব্লগে আর লেখেন না।
আমিও আপনারই সতীর্থ, যদিও কালরেখায় একটি বছরের দূরত্বদাগ। ছিলাম আপনার প্রতিবেশীই বিদ্যালয়বেলায়। দিনশেষে মাতৃকূলনাশ করে উঠেছি আপনারই প্রায় পরিত্যক্ত মহাবিদ্যালয়ে। তার স্মৃতিবেদনাআনন্দময় কথকতার কিছুটা লিখেছি আর ধরা আছে তা সচলের 'কলেজ স্মৃতি' ব-e-এর প্রথম লেখাটায়। পড়তে চাইলে সচলের আর্কাইভ থেকে পড়ে নিতে পারেন। সমস্যা হলে জানাবেন, ইঠিতে পাঠাবো।
আপনার পর্যবেক্ষণের শুধু একটি ভুল তুলে ধরেই মন্তব্য শেষ করি। আপনি একটি মন্তব্যে বোটানির শিক্ষকদের মধ্যে তিনজনের নাম তুলে ধরে জুলজির শিক্ষকদের নামের পাশে রেখেছেন তিনটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ওই তিনজনই জুলজির শিক্ষক। বয়েস বাড়ছে, টেরটি পাচ্ছেন দিদি? বোটানির ছিলেন জ্যোতি স্যার, আবদুল মান্নান (?) প্রমুখ।
অপ্রা: আমি এবি-তে রেজিস্ট্রেশন করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু, প্রত্যাখ্যাত হলাম। কেন বলতে পারেন?? ভালো থাকবেন।
১৪৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:২১
নুশেরা বলেছেন: আজমান- অশেষ ধন্যবাদ ভাই, কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানবেন।
রিফাত- খুব ভালো লাগলো তোমার মন্তব্য পেয়ে, এখানে এখন তেমন আসা হয় না, চতুর্মাত্রিক ব্লগে লিখি, তুমিও লিখতে পারো ওখানে। ভালো থেকো সব সময়।
তীব্র রঙিন- আপনার লেখাটি পড়েছি, কলেজ নিয়ে, আরও কিছু লেখা-- সবগুলোই অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আসলে আমার তো জীববিজ্ঞান ছিলো না, তার বদলে ছিলো পরিসংখ্যান, তাই ওই দুই বিভাগের শিক্ষকদের নামে গলতি হওয়া স্বাভাবিক। এবির বিষয়ে- মডারেটরদের বিষয়; তবে মেইল না পাবার তো কথা নয়।
সামুতে অদ্ভুত কোন কারণে অনেক অনেক দিন ধরে লগইন করতে পারিনি; আপনাদের মন্তব্যের উত্তর দিতে অনিচ্ছাকৃত বিলম্বের জন্য দুঃখিত। শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:১৩
সাইফুর বলেছেন: হুম...সেই কলেজ..ভালোই ছিলো