নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কৈশোর থেকে সাহিত্য চর্চা করি। সোশ্যাল একটিভিস্ট হয়ে ওঠা স্বপ্ন ছিল না। প্রত্রিকার সম্পাদনা রবের পক্ষ থেকে অনন্য জিম্মাদারি। পত্রিকা চালাতে গিয়ে স্বৈরাচারের একাধিক মামলায় যুক্ত হওয়াটাও খোদা ইচ্ছে। ধর্মকে যেমন ভালোবাসি, তেমনই ধর্মের নামে অধর্মকে চরম ঘৃণা ক

ওবাইদুল্লাহ ওবাইদ

সত্য ও সুন্দরের পক্ষে কথা বলতে ও শুনতে এ পথচলা। কুসংস্কার ও কুরসম দূর হয়ে সত্যের শুভ সকাল হোক; এমনটাই কামনা করি। ইহকাল পরকালে যা কিছু সত্য তা-ই আমার ধর্ম; আমার বিশ্বাস।

ওবাইদুল্লাহ ওবাইদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্কুলে শৌচাগার (টয়লেট, মলত্যাগের স্থান) পরিচ্ছন্ন করে ভারতের মুসলিম শিশু শিক্ষার্থীরা!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

স্কুলে শৌচাগর (টয়লেট, মলত্যাগের স্থান) পরিচ্ছন্ন করে ভারতের মুসলিম শিশু শিক্ষার্থীরা!

__________________________________



বিশ্বের বৃহ্ত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে প্রতিনিয়ত নানা বৈষম্যের শিকার হচ্ছে মুসলিম শিশু শিক্ষার্থীরা। শিক্ষকরা এসব শিক্ষার্থীদের দিয়ে বিভিন্ন ফরমায়েশি কাজ করিয়ে থাকেন। এমনকী শৌচাগার পরিচ্ছন্ন করার মতো কাজও ধর্মীয় সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের দিয়ে করিয়ে থাকেন। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের একটি প্রতিবেদনে এ চিত্র ওঠে আসে। সংগঠনটি মঙ্গলবার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। এসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনেকেই পড়ালেখা শেষ হওয়ার আগেই ঝরে পড়ে। ফলে তাদের ভবিষ্যত্‍ এক প্রকার অন্ধকার থেকে যায়। বঞ্চিত হয় উচ্চ পর্যায়ের চাকরি থেকে। ভারতিয় শিক্ষকদের হাতে তারা প্রতিনিয়ত নির্যাতনের শিকার হয়। 77 পৃষ্টার এ প্রতিবেদনটি তৈরী করা হয় 160 জন শিক্ষকের সাক্ষাত্‍কার নিয়ে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সাথেও কথা বলা হয়। ভারতের উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, ও বিহারের উপর এ প্রতিবেদনটি করা হয়। এনডিটিভি। সূত্র দৈনিক আমাদের সময় 23/04/2014 পঞ্চম পাতা। তাদের জাত ভাই হিন্দদেরকে আমরা কি কখনো এমন করেছি? নাকি তাদেরকে এ দেশের সংখ্যাগুরু মুসলিমদের চেয়ে অগ্রাধীকার দেয়া হয়েছে। মুসলিম জাতি তোদের বিবেক জাগবে কবে? কথিত চেতনার বায়না করে তোদেরকে তো ষ্টিমরোলারে পিষ্ট করা হচ্ছে। এখনও কি বুঝার বাকি রয়ে গেছে তাদের ষড়যন্ত্র? মুসলমানদের ওই একটি চেতনার যাত্রী করে এক ভয়ংকর নরকের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। ওপরে উল্লেখ্যিত নিউজটি তো তাদের কোন সংবাদ মাধ্যমে আসলো না। আসলো একটি আন্তর্জাতিক মাধ্যমে। অথচ আমাদের দেশে যতোটুকে না ঘটে সংবাদ মধ্যম গুলো তার চৌ গুণ রটান। এ একটি জাতি মাত্র আর কতো দিন লাঞ্চিত হবে? আর কতো দেশে তাদেরকে তাদের নৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হবে? মুসলমানরা আজ প্রত্যেক স্থানে, হোক সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগুরু সমান ভাবে নির্যাতনের শিকার। আফসোস! আমরা আজও দরবার আর খানকা নিয়ে ব্যস্ত। একটি কথা স্মরণ রাখা চাই যে ইব্রাহিম (আ.) মূর্তি ভেঙ্গেছিল তা কিন্তু তসবিহ হাতে নয়। বরং হাতিয়ার সাথে করে নিয়েছিল।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: X(( X((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.