নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কৈশোর থেকে সাহিত্য চর্চা করি। সোশ্যাল একটিভিস্ট হয়ে ওঠা স্বপ্ন ছিল না। প্রত্রিকার সম্পাদনা রবের পক্ষ থেকে অনন্য জিম্মাদারি। পত্রিকা চালাতে গিয়ে স্বৈরাচারের একাধিক মামলায় যুক্ত হওয়াটাও খোদা ইচ্ছে। ধর্মকে যেমন ভালোবাসি, তেমনই ধর্মের নামে অধর্মকে চরম ঘৃণা ক

ওবাইদুল্লাহ ওবাইদ

সত্য ও সুন্দরের পক্ষে কথা বলতে ও শুনতে এ পথচলা। কুসংস্কার ও কুরসম দূর হয়ে সত্যের শুভ সকাল হোক; এমনটাই কামনা করি। ইহকাল পরকালে যা কিছু সত্য তা-ই আমার ধর্ম; আমার বিশ্বাস।

ওবাইদুল্লাহ ওবাইদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইন্টারনেটে ইসলাম প্রচারের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

ইসলাম এমন একটি ধর্ম যা যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলে। কোন যুগ কোন কাল নেই যা ইসলামের বিপরীত। বা সাংঘর্ষিক। ইসলামে আধুনিকতা আছে। মডার্ণ আছে। তবে আমাদের মনে রাখতে হবে অশ্লীলতা মানে আধুনীকতা নয়। ইসলাম ধর্মের প্রচার প্রসার ঘটেছে তাবলিগের মাধ্যমে। তাবলিগ মানে হচ্ছে পৌঁছে দেয়া। দ্বীনের বানী দাওয়াত মানব জাতির কাছে পৌঁছে দেয়ার নাম'ই হচ্ছে ইসলামের তাবলিগ। আর এ তাবলিগের কাজ ফেসবুক, ব্লগের মাধ্যমে করাটা অতি ফল দায়ক। যেমন ধরুন টাউনে একটি দশ তালা বিল্ডিং আছে। প্রত্যেক তালাতে চারটি করে প্লট আছে। আর আমাদের অবশ্য জানা আছে প্রত্যেক প্লটে একটি করে পরিবার থাকে। তাহলে ওই ভবনে মোট চল্লিশটি পরিবার থাকে। এবার একটু ভেবে দেখুন, চল্লিশটি পরিবার দিয়ে আমাদের দেশে একটি গ্রাম হয়ে যায়। তো এখন কি দাড়ালো? একটি ভবনে একটি গ্রাম। আমি দশ তালা বলেছি মাঝারি সাইজের হিসেবে।

শহরে কিন্তু এর চাইতে বড় ভবনও আছে। একটি শহরে কয়টি ভবন আছে? আপনি কি পারবেন তাদের প্রত্যেকের দরজায় গিয়ে দ্বীনের দাওয়াত দিতে? নাকি গার্ড আপনাকে পাস্ট গেইটেই আটকে দেবে? তাদের কাছে কিভাবে দ্বীন পৌঁছাবেন? তারা তো মাহফিলেও আসে না মসজিদেও আসে না।

ধর্ম থেকে দূরে থাকতে থাকতে একদিন তারা ধর্ম বিমুখ হয়ে যায়। তখন ধর্মের কোন কথা তাদের কাছে আর ভালো লাগে না। এ ক্ষেত্রে আমাদের কর্তব্য কি? যেহেতু তারা টিভি, ইন্টারনেট ইত্যাদির সাথে সম্পৃক্ত তাই আমাদেরকে দ্বীন প্রচারের ক্ষেত্রে সেখানটা দখলে নিতে হবে। এ জন্য ইসলামিক টিভি চ্যানাল প্রয়োজন। অনলাইনেও আলেম ওলামা ও ইসলামি চেতনাধারিদের উপস্থিতি দরকার। অনেকে ভাবে অনলাইন ইন্টারনেট হচ্ছে অশ্লীলতার আঁখড়া।

এটি একটি ভুল ধারণা। ইন্টারনেট হচ্ছে একটি নিরীহ মাধ্যম। তাকে আপনি যেভাবে ব্যবহার করবেন সে সেভাবেই ব্যবহৃত হবে। যেমন একটি ছুরি-চাকু। এটি একটি নিরীহ বস্তু। যা দিয়ে আপনি কোরবানির গরু জবাই করতে পারবেন। আবার অন্যায় ভাবে মানুষও খুন করতে পারবেন। এখন কথা হচ্ছে ইন্টারনেট আঙ্গনকে অশ্লীতায় দখলে নেয়ার আগে আপনারা সভ্য জাতিরা কেন দখলে নিতে পারলেন না? কিছু জন-গোষ্ঠি এমন আছে যা হঠাত্‍ করে বিস্তৃতি লাভ করেছে। এর কারণ কি? করণ হচ্ছে তারা মিডিয়া দখল করে নিয়েছে। একটি প্লেটে যদি সাতটি কালো আঙ্গুর এবং তিনটি নীল আঙ্গুর থাকে। তখন মনে হবে যেন সব গুলোই কালো আঙ্গুর। আর যদি সাতটি নীল আঙ্গুর এবং তিনটি কালো আঙ্গুর হয়। তখন তার উল্টোটা মনে হবে। সুতরাং আমরা যারা ইসলামি চেতনায় বিশ্বাসী, তাদের উপস্থিতিও এসব ক্ষেত্রে বাড়াতে হবে। আল্লাহ আমাদের সকলকে তৌফিক দান করুক। আমিন।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৩

বংশী নদীর পাড়ে বলেছেন: কথা সত্য---আমার ফেইজবুকে আপনাকে আমন্ত্রন

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২১

ওবাইদুল্লাহ ওবাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনাকে ফেবুতে ম্যাসেজ করেছি।

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভালো বলেছেন।চালিয়ে যান।তবে ইসলামের কোন ভুল ব্যাখ্যা যেন না হয়।

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৩

ওবাইদুল্লাহ ওবাইদ বলেছেন: ধন্যবাদ! দোআ করবেন যাতে ভুল ব্যাখ্যা না করি।

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

শ্রীঘর বলেছেন: এইটার মনে হয় প্রয়োজন আছে...

এখন এই সব বেশ জরুরী হইয়া পরছে...

Click This Link

০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১:৪০

ওবাইদুল্লাহ ওবাইদ বলেছেন: thanks

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.