![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোনটা বাস্তব, কোনটা কল্পনা, কোনটা আলো, কোনটা হতাশা, কোনটা ছায়া, কোনটা মরিচিকা......। অচেনা হিমালয়ের জগতে সব মিলে-মিশে একাকার......!!
বাংলাদেশের যে প্রান্তেই থাকুন, এ মুহূর্তে চোখ রাখুন আকাশে। নীল আকাশে এমন দৃশ্য রোজ দেখা যায় না।
সোমাবর সন্ধ্যা ৬টা ১১ মিনিট থেকে বাংলাদেশের আকাশে চাঁদের পরিসর একটু বড় ও লালচে দেখাচ্ছে। এই দৃশ্য মিস করলে অপেক্ষা করতে হবে ১৮ বছর। আজকের পর আবার ২০৩৩ সালে রাতের আকাশে ফিরবে 'রক্তাক্ত চাঁদ'।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ১১ মিনিট থেকে ঢাকার আকাশে দেখা যাচ্ছে 'সুপারমুন' নামে পরিচিত হৃষ্টপুষ্ট চাঁদ। প্রতিদিনের চেয়ে আকারে চোখে পড়ার মতোই বড়। আর গায়ে লালচে আভা। একই সময়ে চন্দ্রগ্রহণ এবং সারা বছরের মধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি থাকা পূর্ণিমার চাঁদ—এ দুটি বিরল মহাজাগতিক ঘটনার সমন্বয়েই উপগ্রহটির রং ও আকারে এই পরিবর্তন।
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে রোববার রাত থেকে শুরু হয় সুপারমুনের উপস্থিতি। চন্দ্রগ্রহণের কারণে চাঁদের এ ধরনের অবস্থার নাম 'ব্লাড মুন'। আকাশ পরিষ্কার থাকা সাপেক্ষে 'সুপারমুন' ও 'ব্লাড মুন' উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ, আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়ার কয়েকটি অংশ এবং পূর্বাঞ্চলীয় প্রশান্ত মহাসাগীয় এলাকায় দৃশ্যমান হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয় সময় রোববার রাত ৮টা ১১ মিনিটে (পূর্বাঞ্চলীয় সময়) চন্দ্রগ্রহণ শুরু হয়। পূর্ণগ্রাস হয় দুই ঘণ্টা পর এবং তা চলে ১ ঘণ্টা ১২ মিনিট।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানায়, একই সঙ্গে 'সুপারমুন' ও পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের ঘটনা এবার ৩০ বছরেরও বেশি সময় পর ঘটছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত আর কোনো পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ হবে না। আর একই সঙ্গে সুপারমুন-চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে ২০৩৩ সালে।
সুপারমুনের টেকনিক্যাল নাম হচ্ছে 'পেরিজি মুন'। পেরিজি অর্থ হচ্ছে 'পৃথিবীর নিকটতম'।
চাঁদ সম্পূর্ণ গোলাকার নয় বলে পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৪৯ হাজার ৯০০ কিলোমিটার কম-বেশি হয়। আর একমাত্র এ উপগ্রহটি প্রতি ২৭ দিন অন্তর পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের যে বিন্দুতে (পেরিজি) চাঁদ আসে, তার দূরত্ব ৩ লাখ ৬৩ হাজার ১০৪ কিলোমিটার।
আর সবচেয়ে দূরে (অ্যাপোজি) যে বিন্দুতে চাঁদ অবস্থান করতে পারে, তার দূরত্ব ৪ লাখ ৬ হাজার ৬৯৬ কিলোমিটার। পেরিজির সময় চাঁদ ও পৃথিবীর দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম হয়, তখনই ঘটনাচক্রে পূর্ণিমা হলে চাঁদকে স্বাভাবিকের থেকে বড় ও উজ্জ্বল দেখায়। এটিই সুপারমুন।
নাসার বিজ্ঞানী নোয়া পেত্রো বলছেন, ২০১৮ সালের আগে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ আর হবে না। ২০৩৩ সালে ফের এক সঙ্গে সুপারমুন ও গ্রহণের দেখা মিলবে।
সুত্রঃ অনলাইন
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: গুড পোস্ট
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
অন্য দেশ থেকে কোন রং দেখাবে?