নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভেসে আসি সমুদ্রের ঢেউয়ে,বালুচর চুষে নেয় আমারে।

অধীতি

আপনারেই চিনার তরে,পরিচয় দেই কি করে??

অধীতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

হারামকে হারাম জানাই এখন চ্যালেঞ্জ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬

রাজনৈতিক স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করার ফলে একজন ইমানদার মুসলিমের যে পরিমান ক্ষতিসাধন এবং জাতি যে পরিমান ইসলামি আকিদা,বিশ্বাসের ক্ষেত্রে বিভ্রান্ত হয় তা এখন চাক্ষুষ বিষয়।

এতদিন সবাই জানতো, সেটা ভাস্কর্য অথবা প্রতিমা হোক যে, অবয়ব তৈরি করা হারাম। এতদিন বিষয়টা ছিলো হারামকে হারাম জেনে করার ভেতরে আর এখন ইসলামের নামে অপরাজনীতির ফলে বিষয়টা হারামকে হালাল জানার বিষয়ে পরিণত হয়েছে।

আপনি যদি হারামকে হারাম জেনে করেন সেক্ষেত্র সেই হারাম কাজটার সাথে যদি বান্দার অধিকারের বিষয় যুক্ত না থাকে তাহলে সেটা তাওবা করলে ক্ষমা পাবার যোগ্য।যদি সেই হারাম কাজের ভেতর বান্দার অধিকার সম্পর্কিত হয় সেক্ষেত্রে বান্দার ক্ষমাটা অগ্রাধিকার পাবে।অর্থাৎ বান্দার হক (হাক্কুল ইবাদ) এটা বান্দা মাফ না করলে আল্লাহ মাফ করবেন না।আরেকটা আল্লাহর অধিকার (হাক্কুল্লাহ) যেটা তাওবা করলে আল্লাহ মাফ করতে পারেন।

একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে ভাস্কর্য থাকাটা স্বাভাবিক। প্রাণীর অবয়বের ভাস্কর্য হারাম।এখন যদি কেউ সেই হারাম কাজ করে সেক্ষেত্রে তাকে হারাম বিষয়টা মনে করিয়ে দেয়া যেতে পারে কিন্তু সেটা না করতে বাধ্য করা উগ্রবাদীতার সামিল। (হারামকে হালাল আরা হালালকে হারাম মনে করলে ঈমান থাকে না)

এতদিন গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠা জাফরুল্লাহ সাহেব তাদেরও প্রিয় ছিলেন আজ থেকে হয়ত তিনিও নাস্তিকদের দলের ফতোয়াতে পড়বেন। জাফরুল্লাহ সাহেব বলেছেন "হুজুররা আমাদের দেশের সম্মানিত লোক,তাদের বিতর্কে জড়ানো উচিত না।আগে নিজেদেরকে সচ্ছ রাখতে হবে।মাদ্রাসায় শিশু বলাৎকার বন্ধ করতে হবে।"
এই বক্তব্য কখনই হেফাজত সহ উগ্রপন্থীরা ভাল চোখে নিবে না।

একদল আলেমের উগ্রবাদীতার ফলে অন্য আলেমগন বিভ্রান্তিতে পড়েন।যেমন বাংলাদেশে যারা সুফীবাদের চর্চা করেন। তারা এখন বক্তব্য রাখছেন ভাস্কর্য হারামের পক্ষে। কারণ একজন মুমিনের সবচেয়ে জরুরী বিষয় হলো হারামকে হারাম জানা ও হালালকে হালাল জানা। এরফলে মুমিনকে বিভ্রান্তি থেকে রক্ষা করতে তারা হারাম বলতেছেন যেটা উগ্রপন্থীদের জন্য প্লাস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করতেছে। অথচ এই বক্তব্য এড়িয়ে যাবারও কোন উপায় নেই।কারণ উম্মতের প্রতি তাদের দ্বায়িত্ববোধ।

জুনায়েদ সাকীর বক্তব্য ভালো লেগেছে। "ভাস্কর্য হারাম যে জানে সে এড়িয়ে গেলে হয়।যেহেতু এটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র এখানে যিনি হারাম মনে করেন এবং যে শিল্পের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেন উভয়েরই অধিকার সমান।সুতরাং ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলা এটা অন্যায়।"

জাতিকে কিছুদিন পরপর রাজনৈতিক স্বার্থে ধর্মের দোহাই দিয়ে বিভ্রান্ত করার কুফল একমাত্র একজন ইমানদারের জন্য সব থেকে কষ্টকর। বর্তমানে মুসলিম,ইমানদার ও তৌহিদি জনতা তিনটা প্রজাতি। কখনই এরা এক নয় বলে আমার অভিমত।

হারামকে হারাম এবং হালালকে হালাল জানাই এখন চ্যালেঞ্জিং বিষয়। আসুন আমরা আসল সত্যকে স্বীকার করে নিজের ইমান,দেশপ্রেম ও সংস্কৃতি চর্চাকে শুদ্ধ রাখি।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইসলামের ধারণা, জ্ঞান আজকের মানব সভ্যতার জন্য পুরানো বিষয়; সভ্যতা এর থেকে হাজার গুণে সামনে এগিয়ে গেছে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

অধীতি বলেছেন: যুগের সাথে বিধানের সামঞ্জস্যতা রক্ষার জন্য ইসলামি আইন প্রয়োগকে চারটি ধাপে বিভক্ত করা হয়েছে ১/কুরআন ২/হাদীস ৩/ ইজমা ৪/ ক্বিয়াস। কিন্তু অপরাজনীতি ও গোঁড়ামির জন্য এটা পিছিয়ে রয়েছে।এর প্রধান কারন ইসলামি জ্ঞান ব্যাতিত অন্য জ্ঞানকে অবজ্ঞা করা।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলামের হারাম হালাল জ্ঞান বিশুদ্ধ নয়।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫

অধীতি বলেছেন: এটা এখন চাক্ষুষ বিষয়। জ্ঞান শুদ্ধ, প্রয়োগের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ির কারণে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: যুগের সাথে বিধানের সামঞ্জস্যতা রক্ষার জন্য ইসলামি আইন প্রয়োগকে চারটি ধাপে বিভক্ত করা হয়েছে ১/কুরআন ২/হাদীস ৩/ ইজমা ৪/ ক্বিয়াস। কিন্তু অপরাজনীতি ও গোঁড়ামির জন্য এটা পিছিয়ে রয়েছে।এর প্রধান কারন ইসলামি জ্ঞান ব্যাতিত অন্য জ্ঞানকে অবজ্ঞা করা।

-ইসলামের আইন, আজের জন্য বেআইনী ব্যাপার; এগুলো রাজতন্ত্রের জন্য ভালো ছিলো; আইন হতে হবে পার্লামেন্টে পাশ করা।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০

অধীতি বলেছেন: খেলাফত রাজতন্ত্র গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র এর ভেতর আমার সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্রের মিশ্ররুপ ভাল লাগে।যদিও এই চারটে সম্পর্কে আমার ধারণা শুণ্যের কোঠায়।তাই জোর করে তর্ক বাড়াবো না।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: এটা এখন চাক্ষুষ বিষয়। জ্ঞান শুদ্ধ, প্রয়োগের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ির কারণে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।

-৩/৪ হাজার আগের বিশ্বাস ও ধারণা, আজকের জন্য অচল।

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫২

ইলি বলেছেন: চিনি ও লবন দুটই সাদা ভিন্নতা তার স্বাদে, তেমনি ভাস্কর্য ও মূর্তি ভিন্ন তার ব্যবহার ও কাজে!!!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৪

অধীতি বলেছেন: ভাস্কর্য আর মূর্তি এক এবং ভাস্কর্য ও প্রতিমা ভিন্ন। মূর্তি দুটোর সাথেই সমার্থক অর্থে যায় কিন্তু শুধু মূর্তি বলতে শিল্প বোঝায়।

৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: খেলাফত ছিল ইসলামী রাজতন্ত্র।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৬

অধীতি বলেছেন: একমত না।খলিফা নির্বাচন আর রাজা নির্বাচনে ব্যবধান এবং রাজ্য পরিচালনার নীতি ও খেলাফত পরিচালনার নীতি এক নয়।কোনটা কি তার প্রার্থমিক জ্ঞান আছে।তর্ক করার মত আমার জ্ঞান নেই।

৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মুয়াবিয়ার পুত্রই খলিফা হয়েছিল।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৬

অধীতি বলেছেন: বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ এবং আমাদের সাংসদগণ জননির্বাচিত।

৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কেউতো আসল সত্য স্বীকার করে না। এখানেই হলো সমস্যা

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৯

অধীতি বলেছেন: হ্যাঁ। সেটাই প্রধান বিষয়।

৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৯

ফটিকলাল বলেছেন: এদিকে খবরে প্রকাশ তুরস্কের সরকারের সাথে বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে সমঝোতা হয়েছে, বাংলাদেশে কামাল আতাতুর্কের ভাস্কর্য বানাবে আর তুরস্ক বানাবে মুজিবের মূর্তি যারা যার দেশে

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৮

অধীতি বলেছেন: এবার হেফাজত ঠেলা সামলাক। ভাস্কর্য বানালে কাফের হবে কিনা স্পষ্ট নয় কিন্তু হারামকে হালাল আর হালালকে হারাম বল্লে কাফের। হেফাজত ও চরমোনাই একটা হারাম কাজকে নিয়ে বাড়াবাড়ির ফলে মানুষগুলোর যে ক্ষতি করেছে তা অপূরণীয়। তুরস্ক ভাস্কর্য বানালে সেটা হারাম হবে এমন নয়।রাষ্ট্র চালাতে গেলে সংকট সমাধান অগ্রাধিকার পায়। হেফাজত চরমোনাই সামান্য বিষয়কে নিয়ে রাজনীতি করার কুফল সাধারণ মুসলমানের হৃদয়ে যে বিভ্রান্তি তৈরি করেছে তা আর কোন দিন কাটবেনা।এর দায় ভার তারাও নিতে পারবেনা।

১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: হারাম হালাল বলে আসলে কিছু নাই।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

অধীতি বলেছেন: যার মত তার থাকুক।

১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:২১

ফটিকলাল বলেছেন: যেটা বুঝতেছি আগামী দু একদিনের ভেতর ঢাকা যাওয়া নিরাপদ নয়। একটা কিছু হবে। কাল নাকি হেফাজত সকল ইসলামী দলের পীর আলেমদের নিয়ে বৈঠক ডেকেছে। তারপর যে ঘোষনা আসবে... আর ওদিকে লীগের সব পোলাপান ঢাকা মুখী। আর মফস্বলের এলাকা পুরো খালি।

হাটে গিয়ে শুনি সবার মুখে এক কথা: হেফাজত ভার্সেস লীগ... কে জিতবে

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৬

অধীতি বলেছেন: আরেহ পীর বলতে চরমোনাই বাকি যারা সুফিবাদ চর্চা করে তারা এখন হারামকে হারাম বলতেছে।তাদের সাপোর্ট পাওয়ার জন্য এই মিটিং ডেকেছিল তা বন্ধ করে দিছে সরকার। আর কাজ হবেনা।তুরস্কের সংবাদটা সঠিক হলে তাদের আঙ্গুল চোষা ছাড়া উপায় থাকবেনা।

১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:১২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: হেফাজত সহ ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলো কি ট্রেডইউনিয়ন হয়ে গেলো নাকি ? যেভাবে দরকষাকষি করছে !
ঘুষ, দুর্নীতি, বলৎকার, হত্যা, গুমের মতো অপরাধ নিয়ে এরা কোনো উচ্চবাচ্য করে না কেন ? নাকি ওই সব অপরাধ হারাম না ?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৮

অধীতি বলেছেন: ধর্মীও গোষ্ঠী ও ধর্মীয় রাজনৈতিক গোষ্ঠী এখন আলাদা বিষয় হয়ে গেছে।
রাজনৈতিক গোষ্ঠীগুলো এসব প্রতিবাদ করেনা তারা বলাৎকারে মজা পায় :D

১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১০

নীল আকাশ বলেছেন: এরা বিষয়টাকে শিরকের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। হারামকে হালাল মনে করা চরমতম গুনাহের কাজ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪

অধীতি বলেছেন: হ্যাঁ সেটাই।আপনি এক বাক্যে বোঝালেন।

১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫

রানার ব্লগ বলেছেন: আল কোরআনের সুরা সাবার ১৩নং আয়াত : “তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য (ওয়াতামাছিল), হাউজসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির ওপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার, কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্প সংখ্যকই কৃতজ্ঞ।” কোরান

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৯

অধীতি বলেছেন: ভাই আপনাকে দুই বাক্যে বোঝানোর বিষয়বস্তু এটা না।

১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: (http://www.quran.gov.bd/এবং রহমান, তাফসির ইবনে কাসীর, খণ্ড: ১৬, প্রাগুক্ত, ৪২)।

১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: যার মত তার থাকুক।

এই আধুনিক যুগে এসে এসব বিষয় আপনার কাছে হাস্যকর মনে হয় না?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮

অধীতি বলেছেন: হালাল হারামের বিষয়টা হাস্যকর মনে হয় না। তবে বাড়াবাড়িটা মারাত্মক হাস্যকরকর।আমি ফিকহ শাস্ত্র অল্প কিছু পড়েছি।তাতে হালাল হারামের বিধানগুলো যৌক্তিক ভাবেই উপস্থাপন করা হয়েছে।কিন্তু আমাদের উগ্রপন্থী মোল্লারা সেটার উপরেই অনড়। ২০০ বছর আগের একটা ফতোয়া এই যুগে এসে কখনই আগের মত কার্যকর হবেনা।এটাকে যুগের পরিস্থিতির সাথে রদবদল করতে হবে। তারা এটা করেনা।

১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি এক লক্ষ শব্দ ব্যাবহার করতে পারেন কোন সমস্যা নাই কিন্তু দয়া করে যৌতিক কিছু বলবেন, অযৌতিক অপব্যাখ্যা না ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৮

অধীতি বলেছেন: অযৌক্তিক কি পেলেন?

১৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৬

মোড়ল সাহেব বলেছেন: হারাম আর মুরতাদ ফতোয়া দেওয়াও আজকাল একটা ফ্যাশন হয়ে গেছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.