নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভেসে আসি সমুদ্রের ঢেউয়ে,বালুচর চুষে নেয় আমারে।

অধীতি

আপনারেই চিনার তরে,পরিচয় দেই কি করে??

অধীতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

চুপ করে বসে থাকাই কি তবে ভালো?

১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৫

বর্তমান ইসলামি শিল্পীগোষ্ঠি দেখলে হাসিকান্না বাদে আর যা আছে সেটাই থাকে। নাকের ভেতর দিয়ে বাতাস ছেড়ে উর্দু হিন্দি বাংলা গানের কপি আওড়ায়। পোশাকের ক্ষেত্রে গলা থেকে পায়ের গিরা পর্যন্ত আরব্য জাতীয় জুব্বা। কোন মৌলিকত্ব নেই। এরা মূলত মধ্যপ্রাচ্যের সংস্কৃতির নব্য ধারক-বাহক। পৃথিবীতে সব থেকে নিকৃষ্ট জাতি আরবরা। আল্লাহ তায়ালা দুই লক্ষ চব্বিশ হাজার নবী রাসূল পাঠিয়েছেন শুধু আরবদের হেদায়েতের জন্য।তারপরেও ওরা বর্বরই রয়েগেছে।ওরা এই জুব্বা পরে হেন কোন অপকর্ম নাই যা করেনা। এই জাতির সংস্কৃতি আর হিন্দি উর্দু গানের সুর কার্বন কপি করা শিল্পীরা ইসলাম শান্তির ধর্ম নামে জেহাদের একটি অর্থকে প্রাধান্য দেয়া আলেম সমাজ পুরো জাতির শিক্ষাবঞ্চিত একটি অংশকে যেভাবে উগ্রবাদী করে তুলেছে তা সত্যিই ভয়ানক। স্পষ্টবাদীদের হত্যা করাই হচ্ছে ওদের কৌশল।ওরা বামপন্থীদের নাস্তিক হিসেবে জানে। সেদিন আব্বুকে বল্লাম ডোনাল্ড ট্রাম্পওতো বামপন্থীদের দেখতে পারেনা তাহলে বিষয়টা ঘোলাটে হয়ে গেলনা? পরে আর কিছু বলেননি। ওদের প্রত্যেকটা মাহফিলে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে,বামপন্থীদের বিরুদ্ধে যেভাবে বিষেদগার ছড়ায়,মানুষগুলোকে এদের প্রতি যেভাবে উগ্রমনোভাবে রূপান্তরিত করে তা সত্যিই ভয়ানক দুঃখজনক। প্রত্যেকটা মাহফিলের ঐ কটুক্তির অর্ধেকও যদি কেউ তাদের বিপক্ষে বলে,হত্যার ফতোয়া জারি করে দেবে। আর তাদের তৈরি কওমি সন্তানরা জান কবজ করার জন্য তৈরি।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



বেদুইন সংস্কৃতি

১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

অধীতি বলেছেন: আমরাও হয়ে যাচ্ছি ইসলামের নামে।

২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আরবে আমাদের দেশের যে লোকগুলো আছেন তারা অধিকাংশ অশিক্ষিত / স্বল্প শিক্ষিত তারা আরব সম্পর্কে যা বলেন তা সঠিক নয়। তাছাড়া আমরা হিংসুটে জাতি। অধিকাংশ আরবা’রা ভালো মানুষ। আমাদেরে দেশে প্রচলিত মাহফিলের সাথে আরবদের দুরদুর পর্যন্ত কোনো সম্পর্ক নেই। আপনি কখনো আরব দেশে গিয়েছেন কিনা জানা নেই - কখনো আরব দেশে যাওয়া পরলে আপনার ধারণা পরিবর্তন হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৭

অধীতি বলেছেন: যে কোন দেশ ভ্রমণ করলেই মুগ্ধতা আঁকড়ে ধরে। অশিক্ষিত মানুষ আরবদের থেকে যেই ব্যবহার পায় তাই বলে। দাস প্রথার থেকে এখনো মানসিক ভাবে বেরোতে পারেনি আরবরা। ওয়াজমাহফিল আমাদের দেশে তিন ধরনের বক্তারা করে।জামাতপন্থী, কওমীপন্থী আর তাসাউফপন্থী, এই তাসাউফপন্থীদের মাঝে অনেক প্রকার আছে যেমন চরমোনাই গরম,ছারছীনা ঠান্ডা আরও অনেক আছে যারা ঠান্ডা অর্থাৎ এই দেশের সংস্কৃতির সাথে বেড়ে ওঠা ইসলাম এরা চর্চা করে। কওমিপন্থীরা সবসময় কট্টরপন্থী এবং উগ্রবাদী। এরা নিজেদের ছাড়া বাকিদের শূণ্য মনে করে। তারা শ্লোক পড়ে "আলিয়াতুন খালিয়াতুন কওমিয়াতুন নূর, হিফজখানায় মাথা লাড়ে ক্বারিয়ানায় সুর।বাহির থেকে যারা বাংলাদেশে আসে তারাও আমাদের দেখে মুগ্ধ। সুতরাং ঐ কথা বলে লাভ নেই। বর্তমানে ওয়াজের নামে যা হচ্ছে তার ৮০ শতাংশ উগ্রবাদী আর বাকি ২০ হচ্ছে তরীকতপন্থী ওয়ামায়ে কেরাম যারা আমলের দিকেই বেশি গুরুত্বদেয়।

৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ভাই অধীতি,
মন্তব্য উত্তরে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। বাংলাদেশে যারা ওয়াজ মাহফিল করছেন এরা আরবের লোক না - এরা পাক ভারত, পাক বাংলার মিশ্রলোক। আরব দেশে ওয়াজ হয না, ওয়াজের নামে টাকা আদায়, ওয়াজের নামে গজল গান বাজনা কিছু নেই। জামাত কামাত, জামাতপন্থী, কওমীপন্থী আর তাসাউফপন্থী, এই তাসাউফপন্থী হচ্ছে পাক ভারত ও আফগানের ছানা। - আশা করি আমার বক্তব্য বুঝতে পেরেছেন।

শুভ কামনা রইলো ভাই।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৮

অধীতি বলেছেন: আপনি পোস্টটা খেয়াল করলে দেখবেন, প্রথম অংশে শিল্পীগোষ্ঠী কিভাবে আরবদের পোশাক গ্রহণ করছে আর হিন্দি উর্দু গানের সুর কপি করছে। এটা বলেছি আর ওয়ায়েজীনদের ব্যপারে বলেছি তারা জেহাদের একটা অর্থকে প্রাধান্য দেয় বাকিগুলো তেমন গুরুত্ব দেয়না। তাসাউফ পন্থীরা জেহাদ বলতে আত্মার সংশোধনকে অগ্রাধিকার দেয় কিন্তু কাওমিরা জেহাদ বলতে জ্বালাও পোড়াও আর শহীদ হওয়াকে প্রাধান্য দেয়।

৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইসলাম এখন আরবদের জন্য অশান্তির মুল কারণ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০০

অধীতি বলেছেন: ভিন্নমত পোষণ করি এ ব্যাপারে। সম্পদের লোভটাই ওখানের সব থেকে বড় অশান্তি।

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম দিয়ে দেশ পরিচালনা করলে দেশের বারোটা বেজে যাবে।
দুবাই আজ এত উন্নত কেন? কারন দুবাই ধর্মটাকে একপাশে সরিয়ে রেখেছে।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

অধীতি বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ ছাড়া বাকি সবই উন্নত। আমাদের দেশের মত ধর্মটাকে নিয়ে ওখানে বাড়াবাড়ি নেই।আর সলিমুল্লাহ খান এর বক্তৃতায় শুনলাম জেহাদ শব্দটার আত্মারশুদ্ধি অর্থকেই ওরা বেশি প্রাধান্য দেয়।

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:০৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ভাইয়ের সাথে একমত। তবে এটাও সত্য বাংলাদেশের মানুষের সাথে নির্দয় আচরণ করে। কারণ তারা হারমি আর আমরা মহাহারামি। কুমিল্লার ছৌদ্দগ্রাম উপজেলার আলকরা ইউনিয়েনের পাঁচজন ধরা পড়েছে ইয়াবাসহ এক মাস আগে। বাংলাদেশ হতে ইয়াবা কিভাবে সৌদি আরব গেল।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৬

অধীতি বলেছেন: মহিলারা যে যৌন নিপীড়নের স্বীকার হচ্ছে তাও একপ্রকার দাসী হিসেবে,সেটাকে কি বলবেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.