![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাঙালী........ এর চেয়ে বেশী কিছু বলার নাই...........................
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এর চেয়ারপারসন এর কাছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু দের পক্ষ হতে, আপনার কাছে আমার জিজ্ঞাস্য যে "১৯৪৭ সালের সময় থেকে শুরু হয়ে বর্তমান ২০১৩ সালের এখন অবধি বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা নানাভাবে হিংসার বলি হয়েছে, স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় মুসলিম ভাইয়ের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সংখ্যালঘু ভাইরাও দেশ মাতাকে হানাদার মুক্ত করার জন্য যুদ্ধ করেছিল, তাদের আশা ছিল একটাই যে দেশ স্বাধীন হলে তারা আত্ম-সম্মান নিয়ে মাথা উঁচু করে , স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে বুক ফুলিয়ে মাথা উচু করে বাঁচবে।
তাদের সেই আশা কি কখনও পুরন হয়েছে, ১৯৭১ সাল পরবর্তীতে ১৯৯০ সালে সংখ্যালঘুদের উপর নেমে আসে সাম্প্রদায়িকতার নগ্ন তরবারি, যার বলি হয়ে কিছু সংখ্যালঘু দেশত্যাগ করে পার্শ্ববর্তী দেশে আশ্রয় নেয়। কারন তাদের সহায় সম্বল সব লুটপাট করা হয় ধর্মের নামে কিছু ধর্ম ব্যাবসায়ির আওঙ্গুলি হেলনে।
এরপর ১৯৯২ সালে আরও একবার সংখ্যালঘুদের উপর হিংসার নগ্নরুপ বহিপ্রকাশ হয়।
এরপর ২০০১ সালে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংখ্যালঘুদের উপর আপনার দলের জল্লাদ বাহিনী দ্বারা লুঠ,ঘরবাড়ি জ্বালানো, ধর্ষণ, অর্থ সম্পদ দখল করা হয়, আবারও বেশ কিছু সংখ্যালঘু পরিবার দেশত্যাগ করেন শুধু প্রাণের মায়া করে।
আজ যখন সারাদেশের মানুষ ও নতুন প্রজন্ম যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি, তারা মিলে যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে একজোট হয়ে আন্দোলন করছে, আপনি তাদের পাশে না দাড়িয়ে, দাড়িয়ে আছেন যুদ্ধাপরাধীদের পাশে, আর তাদেরকে প্রছন্ন মদত দিছেন যে , সংখ্যালঘুদের আক্রমণ করো, তাহলে ধর্মীয় দাঙ্গা লাগবে, এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য ব্যাহত হবে, দেশে একটা গৃহযুদ্ধের আবহ তৈরি হবে।
অনুগ্রহ করে আপনাকে বলি যে, আপনি যেই খেলায় মেতেছেন তা কিন্তু আপনার জন্য খুবই বিপদজনক।
জনগন বুঝে কারা এইসব সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানর চেষ্টা করছে। এখনও সময় আছে আপনি জামাত এর সঙ্গ ত্যাগ করে সাধারন মানুষের এক দাবির সাথে গলা মিলান।
আর বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা প্রয়োজন হলে আবারও তাদের প্রান দিয়ে , দেশ মাতার ঋণ কিছুটা হলেও শোধ করার চেষ্টা করবে, রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার যজ্ঞে আত্মাহুতি দিয়ে।
জয় বাংলা জয় জনতা
২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৫
ডেনজারাসবয় বলেছেন: সংখ্যা লঘু হচ্ছে জামাত শিবির । আর কেউ সংখ্যা লঘু না ।
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৩
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: এক কথায় বাংলাদেশে কোন সংখ্যালগু নাই। আমার সবাই বাঙালী....
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪২
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: রিফাত হোসেন ভাই আপনি ভারত বিদ্বেষী তাতে কোন সমস্যা নাই। যতই মুখে বড় বড় কথা বলেন না কেনও যেটা সত্যি তা স্বীকার করেন। বাংলাদেশের সংবিধানেই হিন্দু- বুদ্ধ- খ্রিস্টান- আরও অনেক উপজাতিকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু জাতি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বিগত কয়েক দিনে সারা বাংলাদেশের জেলায় জেলায় যেই সকল সংখ্যালঘুদের ঘর-বারি জ্বালানো হল তারা সাকলেই বাঙ্গালী।
ভাইয়েরা যতই পচা মাছেরে মশলা দিয়া রাঁধেন না কেনও তাআ থেকে পচা গন্ধ বেরবেই।।
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০২
মিঠুন_বিশ্বাস_রানা বলেছেন: সংখ্যালঘু বলেন আর সংখ্যাগুরু ই বলেণ.............
হিন্দু- বুদ্ধ- খ্রিস্টান ও উপজাতি হচ্ছে বাসার কাচের জিনিস পত্র মতো সবার কাজেই লাগে শোভা বর্ধন ও করে বাট কর্তা কর্তী রেগে গেলে তাদের উপর আসে সর্বপ্রথম রাগের বহিপ্রকাশ...........
৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১০
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আমরা কতঠুকু মহান হলে হিন্দু- বুদ্ধ- খ্রিস্টান ও উপজাতিদের কাচের জিনিস পত্রের সাথে তুলনা করতে পারি...
নিজেদের নিয়ে ঘৃণা আর দুংখ হয়
৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১২
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: মিঠুন_বিশ্বাস_রানা ভাই আপনি একটা চরম সত্যি কথা বলছেন।
৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৭
মিঠুন_বিশ্বাস_রানা বলেছেন: @কাজী মামুনহোসেন ভাই ঘৃণা ও দুখবোধ নিয়েই তো আমরা বেচে আছি।
৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৯
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: কাজী মামুনহোসেন ভাই আপনার ঘৃণা আর দুংখ আপনার কাছে থাকুক... কারন যার হাত ভাঙ্গে সেই বোঝে হাত ভাঙ্গার বেদনা কি...
১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি ভারত বিদ্বেষী নই বরং তাদের কর্মকান্ডের উপর । ভারতের সাথে কোন দু:খে বিদ্বেষ পোষন করতে যাবে ?
যখন তারা আমাকে নিয়ে টানা হ্যাচড়া করবে তখনই, আমাকে যদি এতই ভারত বিদ্বেষী মনে হয় তাহলে আপনাকেও ভারত প্রেমী বলতে আমার ভুল হয় নাই ।
বার বার দেশ ত্যাগের কথা বলেছেন , হিন্দুদের বাংলাদেশ ত্যাগ করে কই যায়, ভালই জানা আছে । পাকিস্তান, নেপাল, মায়ানমার তো যায় না ।
আপনার মাথা নষ্ট হয়ে গেছে, নয়তো আমার বুঝার ভুল ! হিন্দু , বৌদ্ধ খৃষ্টরা আবার জাতি হইল কবে বাঙালী জাতির মধ্যে ! ?
----------
প্রথম ভাগ
প্রজাতন্ত্র
রাষ্ট্রধর্ম
৫[ ২ক। প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন]
----------------
দ্বিতীয় ভাগ
রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
জাতীয়তাবাদ
১০[ ৯। ভাষাগত ও সংস্কৃতিগত একক সত্তাবিশিষ্ট যে বাঙালী জাতি ঐক্যবদ্ধ ও সংকল্পবদ্ধ সংগ্রাম করিয়া জাতীয় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন করিয়াছেন, সেই বাঙালী জাতির ঐক্য ও সংহতি হইবে বাঙালী জাতীয়তাবাদের ভিত্তি।]
ধর্ম নিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা
১৪[ ১২। ধর্ম নিরপেক্ষতা নীতি বাস্তবায়নের জন্য
(ক) সর্ব প্রকার সাম্প্রদায়িকতা,
(খ) রাষ্ট্র কর্তৃক কোন ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান,
(গ) রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় অপব্যবহার,
(ঘ) কোন বিশেষ ধর্ম পালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাহার উপর নিপীড়ন,
বিলোপ করা হইবে।]
---------------------------
তৃতীয় ভাগ
মৌলিক অধিকার
ধর্ম, প্রভৃতি কারণে বৈষম্য
২৮। (১) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারীপুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবেন না।
(২) রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারীপুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন।
(৩) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে জনসাধারণের কোন বিনোদন বা বিশ্রামের স্থানে প্রবেশের কিংবা কোন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে ভর্তির বিষয়ে কোন নাগরিককে কোনরূপ অক্ষমতা, বাধ্যবাধকতা, বাধা বা শর্তের অধীন করা যাইবে না।
(৪) নারী বা শিশুদের অনুকূলে কিংবা নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান-প্রণয়ন হইতে এই অনুচ্ছেদের কোন কিছুই রাষ্ট্রকে নিবৃত্ত করিবে না।
সরকারী নিয়োগ-লাভে সুযোগের সমতা
২৯। (১) প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে।
(২) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাঁহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না।
(৩) এই অনুচ্ছেদের কোন কিছুই-
(ক) নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশ যাহাতে প্রজাতন্ত্রের কর্মে উপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব লাভ করিতে পারেন, সেই উদ্দেশ্যে তাঁহাদের অনুকূলে বিশেষ বিধান-প্রণয়ন করা হইতে,
(খ) কোন ধর্মীয় বা উপ-সমপ্রদায়গত প্রতিষ্ঠানে উক্ত ধর্মাবলম্বী বা উপ-সমপ্রদায়ভুক্ত ব্যক্তিদের জন্য নিয়োগ সংরক্ষণের বিধান-সংবলিত যে কোন আইন কার্যকর করা হইতে,
(গ) যে শ্রেণীর কর্মের বিশেষ প্রকৃতির জন্য তাহা নারী বা পুরুষের পক্ষে অনুপযোগী বিবেচিত হয়, সেইরূপ যে কোন শ্রেণীর নিয়োগ বা পদ যথাক্রমে পুরুষ বা নারীর জন্য সংরক্ষণ করা হইতে,
রাষ্ট্রকে নিবৃত্ত করিবে না।
ধর্মীয় স্বাধীনতা
৪১। (১) আইন, জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতা-সাপেক্ষে
(ক) প্রত্যেক নাগরিকের যে কোন ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রহিয়াছে;
(খ) প্রত্যেক ধর্মীয় সম্প্রদায় ও উপ-সম্প্রদায়ের নিজস্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের স্থাপন, রক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার অধিকার রহিয়াছে।
(২) কোন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে যোগদানকারী কোন ব্যক্তির নিজস্ব ধর্ম-সংক্রান্ত না হইলে তাঁহাকে কোন ধর্মীয় শিক্ষাগ্রহণ কিংবা কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা উপাসনায় অংশগ্রহণ বা যোগদান করিতে হইবে না।
--------------
আপনার সাথে ব্যবহার টা করলাম না, ভাদাও বললাম না । আমি মোটেই ভারত বিদ্বেষী নয় , নই আম্রিকা বিদ্বেষী । দুই টা দেশই সুন্দর প্রচুর ভাল খারাপ মানুষ আছে, । কিন্তু খারাপ দিকটাই ঘৃনা করি , ভালটাকে শ্রদ্ধা করি ।
কিন্তু আপনি প্রকৃতই ভারত প্রেমী আর হীন পরচিয় দানকারী ভারতীয় বাঙ্গালী হতে আবির্ভূত হতে চান ।
আপনার সংবিধানের কোথায় হিন্দু বাঙ্গালীদের আলাদা জাতি উল্লেখ করছে বা হিন্দু বৌদ্ধ বা খৃষ্ট দের আলাদা বলছে আমি জানতে চাই, সাধারন ব্লগার তথা জাতির কাছে প্রশ্ন রইল ।
উপরের সব পয়েন্ট বাংলাদেশের সংবিধান থেকে তুলে ধরলাম ।
১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
পীরসাহেব বলেছেন: বিরাদর, রাজনীতিবিদেরা সংখালঘু টার্মটা টোটালি উল্টা ভাবে ইউজ করে এই দেশে। বাংলাদেশে সংখাখু হৈল রাজাকার জামায়াত আর খুনি সন্ত্রাসি শিবির - এবং তারা কখনোই এই দেশের জন্যে ভালো কিছু করে নাই।
১২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩২
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: @ অজানা স্বপ্নকাজী আমরা যখন নিজের ঘরের লোককে সংখ্যালগু বিশেষনে নিরীহ হিসেবে উপস্থাপন করে তাকে দুরে ঠেলে দেই তখন ত অন্যরা তার হাত ভাংবেই ।
আর তাদের এ ব্যাথায় আমরা আচ্ছন্ন হব না কারন আমরা সংখ্যালগু না।
১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪০
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: সংখ্যালঘু টার্ম জামাত শিবিরের সাথে ইউজ করেন।
১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন। রিফাত হোসেন ভাই যেই খানে প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বলা আছে সেখানে আপনি কি ভাবে বলছেন অন্যান্য ধর্ম গুলো সমান গুরত্ত পায়। দেশের অধিকাংশ মানুশের ধর্ম ইসলাম সেখানে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের কি ভাবে আপনি এক জায়গায় তুলনা করছেন। আপনার কথায় আমি প্রকৃতই হীন তার কারন "যখন দেখি বাংলাদেশের হিন্দু-বুদ্ধ-খ্রিস্তানরা আক্রান্ত্র হয় , তখন আপনাদের মত বিজ্ঞ ভাইদের জিজ্ঞাসা করতে ইছহা করে , কি অপরাধ ছিল ওদের। ওদের অপরাধ এটাই কি যে ওরা বাংলাদেশের সংখ্যালঘু জাতি।
১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫২
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: চারদিকে আগুনে পোড়া ধ্বংসস্তূপ। ঘরের ভিটেয় পড়ে আছে পুড়ে যাওয়া টিন। এর মধ্যেই চলছে বাসিন্দাদের রান্নাবান্না, খাওয়াদাওয়া ও রাতযাপন। গতকাল বুধবার দুপুরে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার টুঙ্গিরপাড় গ্রামে গিয়ে দেখা যায় এমন দৃশ্য।
ওই ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দুপুরে মাটির চুলায় রান্না করছিলেন গৃহবধূ বন্ধনা চৌধুরী। তিনি বললেন, ‘ছয় দিন ধরে আমরা এই ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আছি। এখাইে রান্নাবান্না, খাওয়াদাওয়া ও রাতযাপন। এভাবে কি কোনো মানুষ বাঁচতে পারে?’
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়ের পর জামায়াত-শিবিরের কয়েক শ নেতা-কর্মী ও সমর্থক টুঙ্গিপাড়া ও পাশের আলাদীনগর গ্রামের আটটি বাড়িতে আগুন দেয়। লুটপাট ও ভাঙচুর চালায়। এসব বাড়িতে মোট ৬৫টি পরিবার বসবাস করে। ওই দিনের আগুনে ২৫টি ঘর সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।
গতকাল গ্রাম দুটিতে গিয়ে দেখা যায়, খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে পরিবারের সদস্যরা। আলাদীনগর গ্রামের দুলাল চন্দ্র দাস বলেন, ‘প্রতিটি ঘরে আগুন লাগানোর আগে বারুদ ছিটিয়ে দেওয়া হয়। এতে অল্প সময়ে সব দাউ দাউ করে পুড়ে ছাই হয়ে যায় সব। কয়েক শ লোক ওই হামলা চালায়। ওদের ভয়ে আমরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে প্রতিবেশীদের বাড়িতে আশ্রয় নিই। তা না হলে হয়তো প্রাণে রক্ষা পেতাম না। কিন্তু এখন বেঁচে থেকেও মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই।’
একই গ্রামের অমূল্য চন্দ্র দাস প্রথম আলোকে বলেন, ‘আগুনে নিজের ঘরে থাকা টাকাপয়সা, স্বর্ণালংকারসহ সবকিছু পুড়ে গেছে। এখন মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই। দিনের বেলা নাহয় এদিক-সেদিক ঘুরেফিরে কাটানো যায়। কিন্তু রাতে ঘুমানোর জন্য একটু জায়গার দরকার হয়। সরকার আমাদের যে পরিমাণ টিন আর টাকা দিয়েছে, এতে তো ঘর তৈরি করা সম্ভব না।
Click This Link
১৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৮
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আমরা যতদিন না দেশ থেকে সংখ্যালগু শব্দটাকে উৎখাত করতে পারব ততদিন ধরে আমাদের এরকম নিউজ পড়তে হবে @অজানা স্বপ্ন
১৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০১
দুরন্ত-পথিক বলেছেন: সংখ্যালঘু বলতে কিছু নাই,বাংলাদেশে সকল ধরমের নাগরিক রা সমান অধিকার ভোগ করে।ফালতু পোস্ট।
১৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০২
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: রিফাত হোসেন ভাই উক্ত লিংক টা পড়েও যদি আপনার মনে হয় আমি ভুল কিছু বলেছি তা হলে দেশের সংবিধানে দুইটা পরিবর্তন করার চেষ্টা করেন দেখি , প্রথমত ঃ ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশ, দ্বিতীয়ত ঃ জামাত-শিবির কে সংখ্যালঘু হিশাবে ঘোষণা বা বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা। যদি উক্ত দুইটা কাজ সম্ভব হয় তা হলে আমি মেনে নিব আমি হীন বা আমি ভুল। ভাল থাকবেন।
১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৫
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: দুরন্ত-পথিক ভাই সংখ্যালঘু বলতে কিছু না থাকলে , তাহলে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরা এত হিংসার বলি হয় কেন?
২০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৭
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: কাজী মামুনহোসেন ভাই শব্দে কিছু যায় আশে নারে ভাই।
২১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০৮
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: একটা শব্দ = দৃষ্ঠিভঙ্গি = আক্রমন
২২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২২
রিফাত হোসেন বলেছেন: সাহেব কথা পেচাচ্ছেন কেন ?
সংবিধানে কই সুন্দর করে সংখ্যালঘু হিন্দু জাতি বা বৌদ্ধ জাতি বলে বাঙালীদের কথা বলছে সেইটা বলেন
তেনা বহু ভাবে পেচানো যায়, ভারতের মুসলিমরাও বাবরী মসজিদের সুফল কুফল পাচ্ছে ।
এই বলে নিজের বাঙালী না ভেবে হিন্দু সংখ্যালঘু ভাববেন কেন ? হুম হিন্দু জীবন বিধানের মত ভাবতে পারেন সেইটা আপনার অধিকার এমনই মুসলিমদের জন্যও প্রযোজ্য তবে অন্যকে কষ্ট না দিয়ে , তাও মুসলিম সহ সব সব ধর্ম বা জীবন বিধানের সাথে প্রযোজ্য ।
অন্যকে সমস্যা না করে যে যা করুক আপত্তি নির্বিশেষ কারউ থাকা উচিত না ।
আমি কাজ করি ও থাকি খৃস্টদের দেশে তো রাষ্ট্রধর্ম কি মুসলিম করব নাকি ? আজব তো ? আপনি এই নিয়ম কোন দেশে পাইছেন ?
৮৭ % মুসলিমদের দেশে ইসলাম প্রধান ধর্ম হইতেই পারে এই বলে কি বাকি ধর্মকে অবজ্ঞা করা হইছে ? সেইম রেসপেক্ট দেওয়া হইছে ।
ফাইজলামী করেন ? ৮৭ মুসলিম হইলে তো ধরা যায় ৯০% ই মুসলিম তার মানে স্কুলের ক্যালেন্ডার এ হিন্দু বৌদ্ধ ও খৃষ্টানদের ছুটির দিন গুলি কেটে ফেলা উচিত ??
এই রকম সুবিধা কোন খৃস্টদের দেশের দেয় দেখতে চাই ?
ভারতে তো ধর্মের অভাব নাই, তাদের কথা বাদ দিলাম বড় দেশ, কিন্তু খৃষ্টানদের দেশ গুলির এই সুবিধা ভুইলা যান ।
আমরা বাঙালী, ধর্মকে প্রাধান্য কম দেওয়া হয়েছে দেশের সংবিধানে, শুধু মাত্র একত্রে থাকা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ।
এইটা ইসলাম সাপোর্ট করে, মহানবী সা: ও মুনেফেক সর্দারদের সাথেই ছিলেন তাদের দলচ্যুত করেন নাই ঐক্য ভেঙ্গে যাবে বিধায় । ইয়াহুদীরাও ছিল । তারা ছিল আরব ।
তো আমরা বাঙালীরা কেন একসাথে থাকতে পারব না ?
আমরা মিলে মিশেই সংবিধান রচনা করেছি ।
উপজাতিরা বাঙালী না , তাদের নিয়ে আলোচনা করছি না । তারা তাদের অধিকার মাগনা বেশীই পাইছে , নানা সুবিধা কোঠা পাইয়া বইসা আছে ।
যদি বলা হত যোগ্যতার ভিত্তিতে অধিকার সেইটা তারা মানতে নারাজ । তাই তাদের টপিক অফ গেলাম ।
যাই হোক ।
আপনি প্রমান ব্যর্থ হয়েছেন , সংবিধানে কই হিন্দু দের আলাদা বাঙালী জাতি সত্ত্বা বলেছে জানতে চাই ।
এখন একটি রাষ্ট্রের ৩০টা বা এর থেকেও বেশী ধর্ম অনুসারী আছে ধরে নিলাম, এখন প্রত্যেকটাকে তো আপনি রাষ্ট্র ধর্ম বলতে পারবেন না, যেটার সাপোর্ট বেশী সেটাই তো বলবেন তাই নয় কি ?
এখন এলাকার ভোট দিতে গেলে চেয়্যারম্যান একজন ৭০ % পাইল আরেকজন ১০ % আরেকজন ৪% এমন করে ১০০% হলে সবাইকে তো চিফ এ রাখতে পারবেন না । কিন্তু তবুও ইসলামকে রাষ্ট্র ধর্ম বলা হলেও জিজিয়া করতো বসায় নাই, ইসলামের সাথে বাকি ধর্মকে একই সম্মান দেখিয়েছে !
আপনি কি অন্ধ বুঝতে পারছি না ।
রাষ্ট্র ভাষা বাংলা কারন মানুষ বেশী এই ভাষায় কথা বলে , ধরে নিলাম দেশে হিন্দী ,উর্দু, মারাঠী, জার্মান, আরবী সহ আর অনেক উপজাতীর ভাষা বলার মত আর ২০% আছে এখন কি সব গুলিকে ই রাষ্ট্র ভাষা বলে কাগজে কলমে লেখা লেখি করবেন ? কি হয বরল অবস্থা হবে ?
আপনার কি মাথা নষ্ট হয়ে গেছে ?
কি আবল তাবল বলছেন বুঝতে পারছি না ।
যে কোন ১ টা অনুসরন যোগ্য হয়, একাধিক নয় ।
আপনি সংবিধান বিরোধী রাষ্ট্রদ্রোহীতার মত কথা বলছেন. সে খেয়াল আছে ?
অন্য ধর্মের উপর আঘাত করা কত বড় অপরাধ আপনি আমি সবাই জানি, জামাতীদের পক্ষে তো আমিও না, তারা তো আমাকে মুনাফেক বা কাফেরও বলবে তাই বলে কি বা সংখ্যা লঘু না গুরু না ছাতার মাথা বলে কোপচাব ?
শুনেন মুক্তিযুদ্ধের অবদান আছে, প্রথম অবদান ১৯৫২ সালে ভাষার জন্য এইটাই আমাদের মেইন স্ট্রীম , আমি ভাষা শহীদকে শ্রদ্ধা করি কিন্তু শহীদ মিনারকে পূজা করতে অস্বীকার করি । তাই বলে কি আমি জামাতী হইয়া গেলাম নাকি ?
আজব তো ?
ফোকাস করেন, সাথে থাকেন ।
আমরা বাঙালী, আমরা জন্মগতভাবে বাংলাদেশী । জন্মগত অধিকার আমার কেউ মিটাতে পারবে না । যেই দেশেই যাই না কেন । যেই জাতির সাথেই মিশিনা কেন, আপনি বাঙালী বা আমিও বাঙালী । আপনি চাইলেই হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করেন কিন্তু বাঙালী থেকে ফরাসী হইতে পারবেন না, আর এইটা হল
....................
বাঙ্গালীদের দেশ.................................... বাংলাদেশ ।
২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৬
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: রিফাত হোসেন এর সর্বশেষ মন্তব্যের সাথে ১০০ ভাগ সহমত...
২৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: মুখ দিয়া গালি দিয়ে সেকুলার দেশ গুলিরে বলতে হয়, আমি মুসলিম হয়ে হাজারো পেরেশানি কেন পাই বিভিন্ন ভ্রমনে ?
বহুত সুখে আছে বিডিতে , পূজা পার্বনে, বড় দিনে রাষ্ট্রীয় সুবিধা , যদিও বাংলাদেশ ঘোষিত ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ নয় কিন্তু যা সুবিধা দিয়েছে তা ঘোষিত ধর্ম নিরপেক্ষ দেশেও এই সুবিধা দেয় না ! কিন্তু আমরা এইটা সুবিধা বলি না, বলি এটাকে সুন্দর করে সম্মান বলে ।
আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি ।
ধর্ম নিরপেক্ষ তারাই দাবী করছে ... যারা নিজেরা এক দিন আমি চার্চে উপাসনালয়ে পাই না, চার্চে খালি বৃদ্ধ দের জন্যই মনে হয় ! আমরা প্রায়ই দৈনিক ঈশ্বরকে খুজি । যাই হোক চাই না পোষ্ট টা ধর্ম ভিত্তিক হোক । তারা যে নাস্তিকে রূপান্তর হচ্ছে সন্দেহ নাই ।
অন্য ধর্ম কে কটাক্ষ করে বলছি না, আস্তিক যে কোন ধর্মেরই হোক তাদের প্রতি রেসপেক্ট করেই বলছি ।
আমার কাজের কাগুজে কলমে একটা আস্তিক কেও নিজের পবিত্র গ্রন্থ বছর দশেক এ পড়ছে বা ঈশ্বরকে খুজছে পাই নাই । কারন তারা নিজেরা নাস্তিকতা প্রজন্মের দিকে ধাবিত হচ্ছে । কিন্তু এই বলে তাদের প্রতি আক্রোশ থাকার কোন কারন নাই । নাস্তিক আস্তিক তাদের ব্যাপার ।
কিন্তু ধর্ম নিরপেক্ষ হলেই দেশ আসমানে উঠে যাবে এর কোন মানে নাই । ঐ সব দেশের মুল ধর্মকেই ফোকাস করে সব কিছু গড়ে উঠে । বেড়ে উঠে । তার উপর মুসলিম হলে ফ্যাকড়া কম না, ভুলে যাবেন না । তারপরেও কেমনে তারা নিরপেক্ষ বলে, আল্লাহ মালুম !
আমার স্কুলের প্রতি দেয়ালে যিশু খৃষ্ট এর ক্রুসিফাইড এর মডেল ছিল , কেন ?
কারন দেশটি খৃষ্টানদের সংখ্যা গরিষ্ঠতা আর তা নিয়ন্ত্রীত হয় প্রতিটি খৃষ্ট প্রাধান্য দেশ গুলো ভ্যাটিকান থেকে ...... পোপ কেমনে কেমনে যেন... নিরপেক্ষ দেশের ধর্ম গুরু হয়ে যায়!
যাই হোক............
ভাল থাকেন আর কোন মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার ইচ্ছা নাই যা বলার বলে দিলাম,
বাংলাদেশের বাঙালী হওয়ার চেষ্টা করুন, আশা করি আপনি জন্মগত বাংলাদেশী আপনি । , কারন জন্মগত অধিকারটা জন্মদাগের মত ,মুছতে পারবেন না , লুকাতে পারবেন না ।
২৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:১৭
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: রিফাত হোসেন ভাই আমার কথাটা সেটাই।। সবকিছুতে সম্মান দিছেন। আবার তাদের ঘরবাড়ি দোকান পাট, উপাসনালয় জ্বালাইয়া পোড়াইইয়া দেয়া হইতেছে। বাহ রে ভাই বাহ অনেক সম্মান দিছেন।
২৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩৬
জহির উদদীন বলেছেন: আপনি পোষ্টে কি কিছু বুঝানোর চাইতে আপনি সাম্প্রদায়িক উস্কানিটাই বেশি দিচ্ছেন......
২৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সবাই আমরা এই বাংলাদেশের বাসিন্দা,,,,,,বাঙ্গালী
এখানে ক্লিক করেন,,,,,,,সাম্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখুন
২৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
অজানা স্বপ্ন বলেছেন: জহির উদদীন ভাই সত্যি কথা বললে সেটাকে উসকানি বলা হয় কিভাবে। আপনি অস্বীকার করতে পারবেন যে বাংলাদেশের হিন্দু-বুদ্ধ-ছ্রিস্তানরা নির্যাতিত নয়। আর এই সবের পিছনে একটি বা দুটি বিশেষ রাজনৈতিক দল জড়িত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১১
রিফাত হোসেন বলেছেন: ফাউল পোষ্ট, সংখ্যা লঘু কি আবার ?
সংখ্যা লঘু বলতে কি বুঝাইতেছেন ?
হিন্দু মুসলিম খৃষ্ট , বৌদ্ধ , আমরা সবাই বাঙালী জন্মগতভাবে বাংলাদেশী ।
রাজাকার বলতেই মুসলিম না ।
ভারত যে আপনার বাই ডিফল্ট সাপোর্ট বার বার দেশ ত্যাগ করার কথাতেই বুঝা যাচ্ছে ।
ভারতে কি করে সেইটা আইডিয়া নাই, কাউকে রেহাই দেয় না । ভারতে আশ্রয় যেটা আপনি পার্শ্ববর্তী দেশ বলছেন, সেখানে কোন জান্নাত আছে , আমার জানতে মনে চায় ।
যে বাঙালী নিজেকে সংখ্যালঘু মনে করে তাকে আপনার দেশ মাতা তথা ভারত মাতার কাছে ফিরে যাওয়াই শ্রেয় ।
জয় বাংলা, জয় বাংলাদেশ ।