| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
সংযত হওয়ার দায়িত্বটি আসলে দ্বিপাক্ষিক। শান্তি এবং শৃঙ্খলার দাবি হলো, দু’টি পক্ষই যার যার অংশের দায়িত্বটুকু আন্তরিকভাবে মেনে নেবে, দায়িত্বশীলতার সাথে পালন করবে। এক পক্ষ আন্তরিক চেষ্টা দিয়ে নিজের সম্ভ্রম শালীনতার সংরক্ষণ করবে, আরেক পক্ষ নিজের চোখ দু’টোকে সংযত রাখবে।
কথা হলো, কার দায়িত্ব কোনটি? লজ্জা শরম ঢেকে রাখার দায়িত্বটা কার? উত্তরঃ যারই লজ্জা আছে, শরম আছে, সম্ভ্রম শ্লীলতা নামে কিছু আছে, সে তার সম্ভ্রম শ্লীলতাকে অকাতরে বিতরণ করবেনা, সযত্নে সংরক্ষণ করবে। সে ছেলে, নাকি মেয়ে তা জানি না।
 
তাহলে চোখ সংযত রাখার দায়িত্বটা কে নেবে? উত্তরঃ যারই চোখ আছে, সেই। সে নারী, নাকি নর তা জানি না।
কেউ যদি নিজের ভেতরে লজ্জা শরম নামের কিছুর অস্তিত্ব অনুভব না করে, সে যেখানে খুশি সেখানে, যেমন খুশি তেমন সাজে ঘুরে বেড়াতে পারে। তার লৈঙ্গিক পরিচয় যাই হোক।
কেউ যদি চোখ সংরক্ষণের কোন তাগিদ মনের গভীরে লালন না করে, সে যা খুশি তাই দেখতে পারে, ধরতে পারে। যাকে খুশি তার ঘাড় মটকাতে হামলে পড়তে পারে। স্থানটি পুরান ঢাকার কোন কানা গলিই হোক, আর টিএসসির উন্মুক্ত লোকারণ্যই হোক। মাদ্রাসা বা ভর্সিটির শিক্ষকের কক্ষই হোক, আর থানার ওসি বা এসআইয়ের কার্যালয়ই হোক।
প্রিয় ভাইবোন, আমাদের সবাইকে একই সাথে দু’টি করে কাজ করতে হবে।
1. আমরা আমাদের সম্ভ্রম শ্লীলতাকে মূল্যহীন মনে করবো না, তুচ্ছ দামে বেচবো না, রক্ষণশীলতার সাথে সংরক্ষণ করবো। 
2. আমাদের চোখগুলোকে অশুভ দৃষ্টির অপবিত্রতা থেকে বাঁচিয়ে রাখার ব্যাপারে অত্যন্ত রক্ষণশীল  হবো। 
সবাই যার যার অংশের দায়িত্বটুকু পালন করলে আমাদের সমাজটি স্বর্গ হবে। আর আমরা দুই পক্ষই অথবা কোন এক পক্ষ দায়িত্বকে অগ্রাহ্য করলে, যা হওয়ার তাতো হয়েই চলেছে। 
আমাদের দলে যোগ দিন
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:২০
আখ্যাত বলেছেন: 
 "বাংলাদেশের সমস্ত মেয়েরা শালিনতা বজায় রেখেই চলে" এই নয়নানন্দ দৃশ্যটিইতো কাম্য । 
তবে সিনেমার কথা আলাদা ।
কারণ এই সমাজটা অমানুষ পুরষ কর্তৃক শাসিত
মানুষপুরুষ শাসিত সমাজ হলে সিনেমাতেও সেই নয়নানন্দ দৃশ্যই দেখা যেত
২| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  সকাল ৯:২৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এজন্যই কোরআন ঠিক নির্দেশনা দিয়েছে। কার কতটুকু ছতর ঢেকে রাখতে হবে। কার দৃষ্টি নত রাখতে হবে।
আমরা মানিনা বলেই  সমাজে আজ এত অশান্তি।
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:২৪
আখ্যাত বলেছেন: 
মাইদুল সরকারের সাথে একমত
বাংলাদেশ সরকারের ও ভেবে দেখা উচিত
৩| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  সকাল ৯:৫০
অজ্ঞ বালক বলেছেন: দায়িত্ব দ্বিপাক্ষিল কিন্তু কোন প্রবলেম হইলে পরে সমস্যা হইয়া যায় একপাক্ষিক। তখন ঐ মাইয়াগুলার দোষ দিয়া সবাই হাত মুখ ধুইয়া খাইতে বইসা যায়।
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৩০
আখ্যাত বলেছেন: 
শুধু মুরগিগুলারে দোষ দিয়া হাত মুখ ধুইয়া খাইতে বইসা যাওয়া
এবং শুধু কুত্তাগুলারে দোষ দিয়া হাত মুখ ধুইয়া খাইতে বইসা যাওয়া
দুইটাই অন্যায় কাজ। 
দুইটাই নির্মম অবিচার।
৪| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  সকাল ৯:৫৫
এম.জে. রহমান বলেছেন: চোখ হলো মনের দরজা।
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৩৩
আখ্যাত বলেছেন: 
দৃশ্যগুলি বীজের মত
হৃদয়খানা ক্ষেতের মত
চিন্তাগুলি চারার মত
কর্মগুলি গাছের মত
আর কর্মফল গুলি গাছের ফলের মত
৫| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  সকাল ১০:১৮
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: এগুলো বলতে গেলে আপনি সমাজের চোখে একজন ক্ষেত্ মানুষ।
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৩৪
আখ্যাত বলেছেন: 
মন খারাপের কিছু নেই
৬| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  সকাল ১০:২৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যে যাচ্ছেতাই বলুক, আপনার মনোভাবকে আমি পূর্ণরুপে সমর্থন করি।
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৩৬
আখ্যাত বলেছেন: 
এই লেখায় প্রকাশিত আমার মনোভাবকে সমর্থন করতে কোন দোষ নেই
তবে আমার মনোভাব কখনো বিভ্রান্ত হলে (হতেই পারে), শুধরে দেয়ার দায়িত্ব আপনাদেরই
৭| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  সকাল ১১:২৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দায়িত্ব পুরুষের উপর বেশী বর্তায়। তার চেয়ে বেশী অবশ্য সরকারের উপর। তারা ঠিকমত আইন প্রয়োগ করলে সব ঠান্ডা হয়ে যেত...
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৪১
আখ্যাত বলেছেন: 
পুরুষকেই আগে সংযত হতে হবে
নারীকেও হতে হবে সংযত
সরকার চাইলেও করতে পারে না অনেক কাজ
অবৈধ টাকা, নারী  আর অস্ত্র  ছাড়া রাজনৈতি দলগুলো টিকতে পারে না।
৮| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  দুপুর ১২:৫২
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইল ভালো। আমি এক এক করে আপনার লেখা পড়ছি। 
মানানসই এবং শালীন ছবির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর বিষয়বস্তু সত্যনিষ্ঠ।  
শুভ কামনা রইল
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৪৩
আখ্যাত বলেছেন: 
শুভকামনার জন্য কৃতজ্ঞতা
৯| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  দুপুর ১:৫৭
ইনাম আহমদ বলেছেন: সংযত টংযত সব ফালতু কথা। 
এদেশের মেয়েদের পুরোপুরি শক্ত করে গড়ে তোলা উচিত। যাতে কোনও পারভার্ট ধর্ষণের চেষ্টা করলে মেয়েরা তার পুরুষাঙ্গ উৎপাটিত করে দিতে পারে। 
বোরকা পড়া মেয়েদের দেশে পশ্চিমাদের চেয়ে ধর্ষণের হার কেন বেশী হবে? উত্তর হচ্ছে, এদেশে মেয়েদের পুতুল করে পালা হয়। বোরকা দিয়ে লজ্জা নিবারণ হতে পারে, বোরকা কোনও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নয়। সেটা লোভী বিকৃতমনাদের থামাতে কোনও সাহায্য করেনা। 
বিদেশে দেখুন। মেয়েদের ব্যাগে ব্যাগে টেজার, পিপার স্প্রে। ধর্ষকরা এগোনোর সাহস করেনা। আর এদেশে সাধারণ স্কুল-কলেজ তো বটেই, ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও মেয়েরা নিরাপদ নয়। 
কবি রবার্ট ফ্রস্ট বলেছেন, "Good Fences Make Good Neighbor"। 
এসব ধর্মীয় শিক্ষা, মূল্যবোধের ধারণা, সংযত হওয়া সব ফালতু কথা। নিজেদের নিরাপত্তা মেয়েদের নিজেদের নিশ্চিত করতে হবে।
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৪৬
আখ্যাত বলেছেন: 
আপনার ভাষাগুলো অত্যন্ত সংযত ও মার্জিত
শব্দগুলো তেজোদ্বীপ্ত
মতামতের জন্য মোবারকবাদ
 
২০ শে এপ্রিল, ২০১৯  রাত ৯:১৩
আখ্যাত বলেছেন: 
লম্পট লোকটির বিষেশাঙ্গ উৎপাটিত করে দিতে  পারলেতো ভালই হতো
লম্পট লোকটি চরম শিক্ষা পেত জীবনের তরে
সমাজের অবশিষ্ট লম্পটদের জন্য শিক্ষণীয় এক বার্তা হতো এটি
তবে বেত্রাঘাত, প্রস্তরাঘাত  ইত্যাদি করা যেতে পারে
এগুলি খুবই সম্ভব
খুবই কার্যকরী এগুলি
------------------------
শাস্তি দেয়ার কঠিন দায়িত্বটি সয়ং নিপীড়িতা নারীটির ঘাড়ে চাপানো ঠিক হবেনা
সেতো নিজের জান বাঁচাতেই হিম শিম
শাস্তি দেবে দেশের অভিভাবক সরকার
আদালত
১০| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  দুপুর ২:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: 
বুকের উপর ৩ পরত কাপড় থাকার পরও কিছু ছাগল বলে কাপড় নাই, পর্দা হয় নাই।
বাংলার হাজার বছরের ইতিহাসে বোরখা থাকলেও হিজাব বলতে কিছু ছিলনা। 
পাকি আমলে পাকিস্তানেও ছিল না।
হিজাব একটা স্টাইল, ধার্মিকতার শোঅফ।
পড়তের পর পড়ত কাপড় পেচিয়ে মাথাটাকে বাধাকপি বানানো, যত লেয়ার তত নেকি!
কিতাবে বলা আছে লজ্জাস্থান ঢাকতে, এদের কাছে লজ্জাস্থান মাথার চুল। 
এই পাছা দুলিয়ে হাটা স্টাইলিশ হিজাব লন্ডন জামাতিদের আরোপিত। ৯০ এর দশকের পর এদেশে আসা শুরু করে।
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৪৯
আখ্যাত বলেছেন: 
আপনার মনেন্টটি ইনাম আহমদ ভাইয়ের কমেন্টের সমমানের
এইসব বাজে বোরখা যারাই আনুক , তারা ভালো কাজ করেনি।
১১| 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  দুপুর ২:২৮
বাংলার মেলা বলেছেন: যার ক্ষমতা বেশি, দায়িত্বও তার বেশি। পুরুষের দৈহিক ক্ষমতা বেশি, তাই ধর্ষণের মত অপরাধ হলে প্রথমে অবশ্যই পুরুষকে দায়ি করা হয়, তার শাস্তি নিশ্চিত হলে তারপর দেখা হয় মেয়েটির কোন অপরাধ আছে কিনা। এটাই ন্যায় বিচারের মূল মন্ত্র। সুশিক্ষা প্রাপ্ত একজন পুরুষ - তাকে যদি কোন নারী প্রলুব্ধও করে, তারপরেও ব্যভিচারের শাস্তি প্রথমে পুরুষকেই দিতে হবে - কেননা সে নিজেকে কন্ট্রোল করলে কোন মেয়ে জোর করে তার সাথে ব্যভিচার করতে পারেনা।
তবে বাংলাদেশের মেয়েদের বোরখা প্রীতি দেখে কিছু কিছু পারভার্টের পশ্চাদ্দেশে জ্বলুনি আরম্ভ হয়ে গেছে - সেটা স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে।
 
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৫:৫১
আখ্যাত বলেছেন: 
পারভার্ট  শব্দটা আমার অভিধানে নেই
পরবর্তী সুযোগে ইন্সটল করে দিয়েন আমার মাথায়
যদি সুযোগ হয়।
১২| 
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯  ভোর ৬:৫২
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: দুর্নীতি আর ধান্ধাবাজি করে পাবলিকের হক মেরে রাতারাতি বড়োলোক হয়ে গেলে এমনিতেই লজ্জাশরম কম থাকে মানুষের | এদের পরিবারের কাছ থেকে আপনি কিভাবে আশা করেন লজ্জা শরম ঢেকে রাখার !!!
 
২০ শে এপ্রিল, ২০১৯  রাত ৯:০২
আখ্যাত বলেছেন: 
ঠিকই বলেছেন ভাই
অন্যায় আয়ের টাকা অন্যায় ভাবেই ব্যায় হয়
১৩| 
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯  সকাল ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার মন্তব্যের সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য।
 
২০ শে এপ্রিল, ২০১৯  রাত ৯:০২
আখ্যাত বলেছেন: 
আপনাকেও ধন্যবাদ
১৪| 
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯  বিকাল ৪:৩২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
প্রতিটি মানুষই যদি সততায় থাকতো, আলোকিত আর বিশুদ্ধ মানুষ হতো তাহলে কি যে ভালো হতো । আহা ।
 
২০ শে এপ্রিল, ২০১৯  রাত ৯:০৫
আখ্যাত বলেছেন: 
খুবই ভাল হতো
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯  সকাল ৯:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের সমস্ত মেয়েরা শালিনতা বজায় রেখেই চলে।
তবে সিনেমার কথা আলাদা।