![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এটা কি কোন মানুষের জীবন হতে পারে,
না স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বলা যেতে পারে।
সারাদিন ইট কংক্রিটের ভিতরে
চিড়িয়াখানার পশু পাখির মতো বন্দি হয়ে থাকতে হয়ে।
রক্ত টগবগ করে বাহিরে যাওয়ার জন্য,
খোলা মাঠ, বিশাল মুক্ত আকাশ আর পাখির কোলাহল,
সব থেকে মুক্ত এই ইট কংক্রিটের চিড়িয়াখানার ভিতর।
রক্ত টগবগ করে,
রক্তের টগবগ থামনোর জন্য
রক্তে উচ্চ মাএার ডায়াজিপাম ঢেলে দেই ,
তাতেও কাজ হয়না।
তারপর আরো পরিমাণ বাড়িয়ে ঢেলে দেই
মারাত্মক শক্তিশালী সিডেটিভ,
রক্ত শান্ত হয়ে না।
রক্তের টগবগ ক্রমাগত বাড়তেই থাকে।
হাতের শীরা অল্প কেটে দেই,
রক্ত ফিনকি দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে।
প্রতিবাদ শুরু করে....
মুক্তি চাই, মুক্তি চাই, আমরা মুক্তি চাই।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
ওলিনোমান বলেছেন: খুব সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ,
ভালে থাকবেন সব সময়।
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
ধ্রুবক আলো বলেছেন: রক্ত ঠান্ডা করতে হাতের শিরা কাটার দরকার নেই, না কেটে না ভেঙেও শানটত হওয়া যায়,
আমরা সবাই মুক্তি চাই এই কনক্রিটের জীবন থেকে.,, মাঝে মাঝে মনে চায় সব ছেড়ে চলে যাই সবুজে পাখির কোলাহলে!!
লেখা ভালো হইছে., অভিনন্দন
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
ওলিনোমান বলেছেন: Thanks for your analytical comments.
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
লেখা সুন্দর হয়েছে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
ওলিনোমান বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য, ভালো থাকবেন সব সময়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
হাতের শিরা না কেটে প্রতিবাদ করা যায়, মিথ্যার দেয়াল ভাংগা যায়; ইট-পাথরও মানুষের শ্রমের রূপান্তর, মানুষের অগ্রগতির প্রতীক, অসুবিধার কিছু নেই।