নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দিকভ্রান্ত পথিক

দিকভ্রান্ত*পথিক

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, বাংলাদেশের পক্ষে!

দিকভ্রান্ত*পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের সংঘবদ্ধ তান্ডব। সময় এলো "দেখামাত্র গুলি করার অফিসিয়াল নির্দেশ দেবার।" X(X(X(

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

গতকাল রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে তাণ্ডব চালান শিবিরের কর্মীরা। মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আটক শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মুক্তি ও ট্রাইব্যুনাল বাতিলের দাবিতে ‘বিক্ষোভের’ নামে তাঁরা সহিংস তত্পরতা চালিয়েছেন। তাঁদের হামলায় রাজধানীতে মতিঝিল থানার ওসিসহ পুলিশের অন্তত ২১ জন সদস্য আহত হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে চার দফায় ১৩টি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।



তাণ্ডবের ঘটনায় গতকাল রাতে মতিঝিল ও পল্টন থানায় চারটি মামলা হয়েছে। পুলিশ বাদী হয়ে দ্রুতবিচার আইনে দুটি এবং গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে দুটি মামলা করে। ওই মামলায় ৩০ জনকে আসামি করা হয়। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, দিনাজপুর, সাতক্ষীরা, জয়পুরহাট, ফরিদপুর, বগুড়া, সুনামগঞ্জসহ দেশের কয়েকটি স্থানে ছাত্রশিবিরের কর্মীরা লাঠিসোঁটা হাতে রাস্তায় নেমে বেপরোয়া গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন এবং পুলিশের ওপর হামলা চালান। এতে পুলিশের অন্তত ৩০ জন সদস্য আহত হন।



সোমবার দুপুরে শিবিরের হামলায় আহত পুলিশ সদস্যদের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে দেখতে যান পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার। তার সঙ্গে ছিলেন ডিএমপি’র কমিশনার বেনজির আহমেদ। তিনি হাসপাতালের তিন নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন কনস্টেবল মোকলেছুর রহমান (কং: ৭১৪৭) এর খোঁজ-খবর নেওয়ার সময় তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘‘অস্ত্র ছিলো না, গুলি করতে পারোনি? এখন থেকে শিবির দেখামাত্র গুলি করবা।’’



এর পর চার নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন পায়ে আঘাত পাওয়া কনস্টেবল জিয়াউরকে (কং: ২৭২৯) উদ্দেশ্যে করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘‘পায়ের আঘাত সুস্থ হয়ে ওদের পা ভেঙ্গে দিবা”



গতকাল অনেকেই মন্তব্যগুলোর প্রতিবাদ করেছেন। শিবির কর্মীদের দেখা মাত্র পুলিশকে গুলির নির্দেশ দেন ডিএমপি’র কমিশনার। খোদ পুলিশ প্রধান আইজিপির সামনে তিনি এ নির্দেশ দেন। কিন্তু কেন এই প্রতিবাদ? যেখানে প্রতিবাদ করার কথা এমন নেক্কারজনক তান্ডব চালানোর! এমন নির্মম ভাবে অতর্কিতে, কোনরূপ কর্মসূচি ছাড়া, মানুষের উপরে হামলা করা ও পুলিশকে নির্মমভাবে পেটানো সন্ত্রাসীদের জন্যে কিসের মানবতা? তাহলে তো মানবতা দেখাতে হত শায়খ আব্দুর রহমানের উপরেও! বাংলা ভাই কি করেছিল তাহলে? বোমাবাজি, হত্যাকান্ড, জনগনের উপরে হামলা তো তাদেরও অপরাধ ছিল!



সকালে থেকে শিবির কর্মীরা রাজধানীর দৈনিক বাংলা, মতিঝিল, স্টেডিয়াম এলাকা, জিরো পয়েন্ট ও সচিবালয় এলাকায় তাণ্ডব চালান। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিবির কর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সে সময় মতিঝিল থানার অফিসার ইনচার্য (ওসি) হায়াতুজ্জামান, পেট্রোল ইন্সপেক্টর সানোয়ার, অপারেশন অফিসার সাজ্জাদ হোসেন, সার্জেন্ট গোলাম সারোয়ারসহ ১৮ পুলিশ সদস্য আহত হন। তাদের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।



মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মুক্তির দাবিতে টানানো ব্যানার নামানোর ঘটনায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয় চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার চাম্বল এলাকা। গতকাল সোমবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পুলিশ ও জামায়াত-শিবিরের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১২ জন আহত হন। এঁদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ হন চারজন। পুলিশ চার শতাধিক গুলি ও কাঁদানে গ্যাসের ৩৭টি শেল ছুড়ে জামায়াত-শিবিরের কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা পুলিশের ওপর ১৫-১৬টি গুলি ছোড়ে। গতকাল রাত আটটা পর্যন্ত ১৭ জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তবে যে ব্যানার নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত, সেই ব্যানারটি নামানো হয়নি। X(X(X(X(



যারা বলছেন গৃহযুদ্ধের কথা, দেশে অরাজকতা হবে, সেসব ধর্মান্ধর উন্মাদ এর কাছে এটা কি যথেষ্ট অরাজক অবস্থা মনে হচ্ছেনা?





এরইমধ্যে, ছাত্রশিবির আগামীকাল বুধবার লক্ষ্মীপুর জেলায় আধাবেলার হরতাল ডেকেছে।
গতকাল সোমবার রাত তিনটার দিকে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক আতিকুর রহমান ও সমাজসেবা-বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে এ হরতাল ডাকা হয়।



RTV সহ অন্যান্য টিভি নিউজের ভিডিওতে জামায়াত শিবিরের তান্ডবের খন্ডচিত্র উঠে এসেছে। এই পাকিস্তানি গুন্ডাবাহিনী ও ক্ষমতালোভী ইসলামী নামধারী কর্মীরা রক্তের নেশায় ঝাপিয়ে পড়ে রাজপথে। ইসলামের ধুয়া তুলে কথার তুবড়ি ছোটানো দলটি কতবার "ইসলাম" বিষয়ক কাজে মাঠে নেমেছে সেটি গবেষনার বিষয়। কিন্তু হ্যা, ইস্যু যখন পেশী শক্তি প্রদর্শন ও ক্ষমতার জন্যে খুনোখুনি, অন্য দুই গুন্ডা ছাত্রদলের থেকেও অগ্রগামী দেখা যায় এই দলটিকেই। দেশের বিরুদ্ধে ওরা যুদ্ধে ছিল, আছে এবং থাকবে। মরণপণ প্রতিজ্ঞা নিয়ে ওরা নেমেছে, দেশকে ধ্বংশ করে ফেলার নিমিত্তে। মরলে সহীদ, বাঁচলে গাজী নাকি ওদের স্লোগান। আওয়াজটি ঠিক একাত্তুরের রাজাকারদের মতই শোনায়, দেশের বিরুদ্ধে একজন দেশদ্রোহীর আওয়াজ।



বিনা উসকানিতে পুলিশের উপরে হামলা করে নির্মমভাবে পেটানো হয়, ভাংচুর করা হয় অসংখ্য গাড়ি। এই সময় নারী শিশু সহ সবাই আতঙ্কের মধ্যে পড়ে যায়। চলমান গাড়ি ব্যারিকেডের ফাঁদে ফেলে দিয়ে অতর্কিতে হামলা করে শিবির কর্মীরা। এই হামলা প্ল্যান করে করা হয় ও এজেন্ডা ধরেই করা হয়। জামায়াত চুপ থাকলেও বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসি নিয়ে তার প্রাণপ্রিয় কর্মীরা কি আর চুপ থাকতে পারে? এমনকি শিবির যে সম্পূর্ণ একটি নোংরা রাজনৈতিক দুর্গন্ধযুক্ত দল সে বিষয় যে সন্দেহ কোনদিনও কারো ছিলনা, তা প্রমানে মাঠে নেমে পড়েছে বীর(!) সন্তানেরা।

তারা স্পষ্ট জানে বাচ্চু কি কি অপরাধে ও কেন দোষী। এই বিষয়ে তাদের কদাচিত তর্ক করতে দেখা যায়, কিন্তু রাজনৈতিক ফায়দা যেখানে ইস্যু, ন্যায়-নীতির তোয়াক্কা দলটি থোরাই করে। এভাবে জনমনে আতংক ও ত্রাস সৃষ্টি করে ইসলামের ঝান্ডা তারা কোথায় তুলছে বা কোথায় নামাচ্ছে, ভেবে দেখার সময় হয়েছে এখন। রক্তের নগ্ন রাজনীতিতে শিবির এই আগাগোড়া জামায়াতের সাথে ছিল।





হরকাতুল জিহাদ, হিজবুত তাহরীর, জেএমবির মত আগ্রাসী মৌলবাদ দলগুলোর মতই আচরণ জামায়াত (ইসলামী ও বাংলাদেশ এখানে ব্যবহার অনুপযোগী) ও শিবির এর।






# যুদ্ধপরাধীদের ফাঁসি চাই।



#অচিরেই ওদেরকে নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী দল হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হোক।



# "প্রমানিত" শিবির বা জামায়াত মাত্রই ধরে জেলে ঢোকানো হোক। দখল করে সিলগালা করে দেওয়া সকল কার্যালয়।



#সকল রাজনীতিক কর্মকান্ড নিষিদ্ধ করে দিয়ে তাদের সকল সভা/সমাবেশ ও কর্মসূচির উপরে কড়া আইন জারি করে তাদেরকে এর আওতায় নিয়ে আশা হোক।



# EC তাদেরকে সংবিধান সংশোধন এর জন্যে চিঠি দিয়েছে, সংশোধন হোক বা না হোক, নির্বাচনে অংশগ্রহন করার অধিকার কেড়ে নেয়া হোক।



# BNP জামায়াত যত বেঁধে থাকলে BNP এমনিতেও হারবে, আশা করি সঠিক পথ বুঝে জামায়াতকে সরিয়ে দেবে BNP.



# এমন সন্ত্রাসী বাহিনীর বেপরোয়া আচরণ মেনে নেওয়া যায়না, সংঘবদ্ধ হবার চেষ্টা করলেই গুলি করা হোক শিবির সদস্যদের উপরে।



# যারা বিনাকারণে আইনের লোক পেটায়, জনগনের গাড়ি ভাংচুর করে, মানুষ হত্যা করে, মানবাধিকার নামক লুল শব্দের আনাগোনা তাদের ক্ষেত্রে দেখতে পারবনা।







জামায়াত শিবির নিপাত যাক।।







__________________________________________________

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

আমি ভোরের আলো বলেছেন: ছাত্রলীগ ছাত্রশিবির দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ চাই

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: X( X( X( X( X(

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

মরু বালক বলেছেন: পুলিশের পারফর্মেন্সে তারা সন্তুষ্ট নয় । পুলিশ কি করে ? কোন খোঁজ খবর কি তারা রাখে না ? ইত্যাদি ইত্যাদি আরও নানান কথা । শুধুই জামায়াত-শিবিরের তান্ডব দেখে । এমন কি জামায়াত-পুলিশ সংঘর্ষ লিখতেও তাদের কার্পণ্য ! কিন্তু কেন ?

আসল সমস্যা চোখে না । আসল সমস্যা হল হৃদয়ে ।
নইলে একজন জামায়াত-শিবির কর্মী/পথচারীকে ১০/১৫জন পুলিশ মিলে পেটাচ্ছে । পুলিশি নির্যাতনে রাস্তায় লুটিয়ে পরছে সেটা তারা দেখে না । তাদের চোখে ভাসে শুধু জামায়াত-শিবিরের মারগুলো ।
হ্যাঁ আলহামদুলিল্লাহ্‌ আল্লাহ্‌র প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সাহায্য অনেক ক্ষেত্রেই তারা পেয়েছে । যেখানেই রুখে দাঁড়িয়েছে সেখানেই ১জন ৬/৭ জনকে একাই পরাস্থ করেছে । এটা দেখে ওদের চক্ষু টাটাচ্ছে । টাটাবেই । তাতে আমার আপনার কিছু করার নেই ।

বললামই তো পুলিশের প্রস্তুতি তো ভালোই ছিল । নইলে গ্রেফতারের সাথে সাথে হাতে ম্যাচ-পেট্রোল ধরিয়ে দিতে পারেত ? পারত কি হাতকড়া পরিয়ে আড়ালে নিয়ে পায়ে বন্দুক ঠেকিয়ে গুলি করতে ?
এসব ওনারা দেখেন না । দেখবেন কি ! যেখানে ডিএমপি কমিশনার বেনজির দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ দিচ্ছেন । যেখানে আহত পুলিশকে বলছে সুস্থ হয়ে ওদের পা ভেঙ্গে দিতে । সেখানে এসব ওদের কাছে মামুলি মনে হচ্ছে ।

২ শতাধিক ভাই গ্রেফতার । প্রতিটি মামলায় হাজার হাজার আসামী করা হচ্ছে । গ্রেফতারের পরে হাত পায়ের নখ উপরে ফেলা হচ্ছে । হাত-পা ভেঙ্গে দেয়া হচ্ছে । চোখ অন্ধ করে দেয়া হয়েছে । গুলি বর্ষণ করা হচ্ছে । তাও নাকি পুলিশ অপ্রস্তুত ! এতেও ওনারা সন্তুষ্ট নন !

হ্যাঁ ওনাদের সন্তুষ্টি ইনশাআল্লাহ্‌ সেই দিন আসবে যেদিন দেখবে অবৈধ নির্দেশ দাতার বুকেই গুলি ছুঁড়ছে পুলিশ । সেদিন এরাই আবার ধেই ধেই করে পল্টি খাবেন আর কত সহ্য করবে জনতা ! মনে রাখা উচিত গোপালগঞ্জ-কিশোরগঞ্জ পুলিশের ভাইব্রাদারদের কেউ কেউ ও কিন্তু শিবির করে । খুব মনে রাখা উচিত রাহুল গান্ধীর কথাটা "যেই নিরাপত্তা কর্মী ২জন আমার দাদুকে হত্যা করেছিল তাদের সাথেই সবচেয়ে বেশি ছিল আমার সখ্যতা । তারাই আমাকে বেশি স্নেহ করতেন !"
ভাইদের বিরুদ্ধে ভাইকে লেলিয়ে দেয়ার পরিণাম কি হয়েছে তার জ্বলন্ত প্রমান ইরানের ইসলামী বিপ্লব । কাকে কি মনে করিয়ে দিচ্ছি জানি না :( তবে আগামী দিনের ইতিহাস কেবলই ইসলাম আর ইসলাম প্রিয় জনতার । কোন কাফের-মুনাফিক ইসলাম বিদ্বেষী শক্তির নয় । ইনশাআল্লাহ্‌ .
..................

ফেসবুকে একটা পেজে উক্ত স্ট্যাটাস দেখলাম... ...

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনার পরিচয় আজকে পেলাম, ভালো।

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

রবিউল ৮১ বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক কি দেশে থাকেন নাকি বাহিরে?আপনিতো দেখছি আসলেই দিকভ্রান্ত*পথিক হয়ে পড়েছেন।যদি গুলির নির্দেশ জারি হয় তাহলে যে কাউকে পুলিশ গুলি করে বল্বে শিবির ভেবে মেরেছিলাম।তবে এই ধরণের কর্ম পুলিশ শুরু করলে দিকভ্রান্ত*পথিক নিজেই এর শিকার হতে পারেন(যদি উনি এই দেশে বসবাস করেন)।আমি মনে করি পু লিশের গোয়েন্দা বিভাগ কে শক্তিশালী করা দরকার আর শিবির নেতাদের গনগ্রেপ্তার করা দরকার। এমন কাজ কাজ করতে হবে যাতে সাধারণ মানুষ বিশজিতের মতো পরিস্থিতির শিকার না হন।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কেন সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা করলে ফায়ার ওপেন করা যাবেনা? কিসের নিরাপত্তা তাহলে?!!!!!!!

গৃহযুদ্ধের আর বাকি কি থাকলো? যেখানে পুলিশ প্রসাশন মানা হচ্ছেনা, বরং তাদেরক মারা হচ্ছে।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: পিপার স্প্রে কই গেলো ? X(( X((

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: "প্রমানিত" শিবির বা জামায়াত মাত্রই ধরে জেলে ঢোকানো হোক।

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: এদের কি লজ্জা লাগে না রাজাকারদের মূল লিডার কয়েকটারে বাচাইতে মাঠে নামতে !!!!!!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কথা সেটাই!!!!!!!!!!

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

সংকেত মাহমুদ বলেছেন: দেশে অশান্তির দূর্ভাগ্যজনক বিষয় নিয়ে ভালো পোষ্ট ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

মরু বালক বলেছেন: .
.
.
.
ধরি মাছ না ছুঁই পানি/চুপা/কাউকে রেফার করে নজরে রাখতে আর বলবেন না?? তাহলে!!!!!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এখন তো জেনেই গেলাম।

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

আমি পিচ্চি পোলা বলেছেন: নাস্তিক সমাজের ধর্মগুরু আসিফ মহিউদ্দীনের কুরুচীপূর্ণ মন মানসিকতা জানুন এই লিংকে ক্লিক করে

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: :| :|

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

দর্পন বলেছেন: এই একশন যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর একশন, তাই আম্বী লীগ চাই এইটা যাতে কখনোই নির্দালীয় তত্তাবধায়কের দাবির একশন না হয় ?

এই জন্য আওয়ামী লীগ টেনে-হিঁচড়ে এই বিচার শেষ সময় পর্যন্ত নিয়ে এসেছে । যাতে একেবারে শেষ সময় দলীয় নির্বাচন বিরোধী আন্দোলনের একশন যাতে এইভাবেই যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর একশন হিসাবে চিহ্নিত হয় ।


আর আপনে জেনে রাখুন, দেশে হয় গৃহ যুদ্ধ হবে না হয় ফখরু স্টাইলের সেনা শাসন আসবে ত্বত্তাবধায়ক সরকার ইস্যু নিয়ে সমঝোতা না হলে !!!

" ১৯৭১ সালে একটি নির্বাচিত দলের নেতা-কর্মি এবং সাধারণ মানুষের উপর ইতিহাসের নিকৃষ্ট গণহত্যা চালানো হয় , তর্কের খাতিরে মানলাম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সবাই ঐ সময়ে বিছিন্নতাবাদি, তাহলে ঐ সময় পাকিস্তানে আইন ছিল , আদালত ছিল কিন্তু পাকি শূয়রের বাচ্চারা রাজাকারদের সহযোগিতায় এদেশের মুক্তিকামী মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করেছে , একজন মানুষকেই প্রসিকিউশনের অধীনে আনে নি, আর সেই গণহত্যায় অংশ গ্রহন কারী আলবদর - আল শামস নামক ঘাতক দলের গঠনে , নিজামী,গো, দের অংশ গ্রহন এবং সহযোগীতার পক্ষে প্রমাণ আছে পত্রিকার পাতায় পাতায়, তাই আমি মনে করি না এদের বিচার করতে তিন মাসের বেশী সময় লাগার কথা, এইটায় এদের ফাঁসি হওয়ার জন্য যথেষ্ট প্রমাণ "

সরকার যদি যুদ্ধাপারধের বিচার চাইতো, তাহলে ত্বত্তাবধায়ক সরকার ইস্যু নিয়ে প্যাচ মারতো না, এখনো সময় আছে সরকার যদি ত্বত্তাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পূর্ণবহাল করে , আমি নিশ্চিত বিএনপি যুদ্ধরাধীদের পক্ষে কোন রো শব্দ করবে না, আওয়ামী হায়নাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জঙ্গি জমাত শিবিরের বিকল্প নেই , তাই বিএনপি জমাতকে ছাড়তে রাজি নয় !!!

যদি রাজনৈতিক এই ম্যার প্যাচে পড়ে জমাত পার পেয়ে যায় আর এই ইস্যু নিয়ে ঘাত-প্রতিঘাতের পর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ হারে তাহলে জামাত বলবে জনগণ যুদ্ধপরাধের বিচার প্রত্যাখান করেছে X((


তাই সরকারকে অবশ্যই আগামী নির্বাচনের আগেই রায় কার্যকর করতে হবে , আর যদি সরকার মনে করেন রায় কার্যকার করার পরতো আর কোন ইস্যু থাকবে না, তাই বিচার ঝুলিয়ে দেই , তাহলে তা হবে ঐতিহাসিক ভুল ।








২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বিএনপি তো জামাতকে ছাড়ে নাই, তাইলে আপনার কথা কি করে বাস্তব সম্মত হলো?

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: পিপার স্প্রে কই গেলো X(( X(( X((

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: জি

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

াহো বলেছেন:

দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের সংঘবদ্ধ তান্ডব।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: জি

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

শোয়েব হাসান বলেছেন: Shibir satralig nishiddo kara hok.

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ঠিক!

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: শিবিরের মিছিলে ব্রাশ ফায়ারের নির্দেশ দেওয়া হোক।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ঠিক, নির্দেশ দিলে যদি কুত্তাগুলা অন্তত থামে!

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৩

আরিফ১৯৭৮০০৭ বলেছেন: কেন সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা করলে ফায়ার ওপেন করা যাবেনা? কিসের নিরাপত্তা তাহলে?!!!!!!!

গৃহযুদ্ধের আর বাকি কি থাকলো? যেখানে পুলিশ প্রসাশন মানা হচ্ছেনা, বরং তাদেরক মারা হচ্ছে।

সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা করলেই গুলির নির্দেশ দিতে হবে । তাহলে যেই দলের লোক সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা করবে তাদের সকলকে কী ফায়ার অপেন করে মারবেন না শুধু জামায়াত শিবির হলেই এই নির্দেশ । দিকভ্রান্ত*পথিক.......

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কোন ধরনেই সন্ত্রাসবাদ সমর্থন যোগ্য নয়, ফার্স্ট, আমি লীগ করিনা আর সেকেন্ড লেটস ফেস দা ফ্যাক্ট !!!! অন্য কেউ না, বরং মারমুখী ভুমিকা নিয়েছে জামায়াত শিবির! ইস্যু? যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার বন্ধ করা!!! অনেকেই এড়িয়ে গেছে, বলেছে এটা ইস্যু না, কিন্তু তাহলে চট্টগ্রামে কি হলো? ওখানে কিন্তু জারজ রাজাকারদের মুক্তির ব্যানার নামতেই সংঘর্ষ শুরু হয়!

১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৯

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: বাংলার তালেবান। অচিরেই পাগলা কুত্তাদের যেমন মারা হয় তেমনভাবে মেরে ফেলা উচিত। দেশকে অস্থিতিশীলতার পথে নিয়ে যাচ্ছে।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: টাইটের উপ্রে না রাখলে এমনও দিন দেখতে হতে পারে, জঙ্গি রাষ্ট্রে আমেরিকা অভিযান চালাচ্ছে X( X( X( X( X(

১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জামাত শিবির নিপাত যাক। পুলিশের উপর আক্রমন চালালে, তা যেই হোক না কেন পুলিশের গুলি চালানো উচিত।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কথা হলো সেটাই, পুলিশ যদি নিজের জীবনের নিরাপত্তা না পায়, আমার তাইলে কিসের কি?

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৪

লোনলিফাইটার বলেছেন: ছুপা ছাগুগুলো ঊপরে হাজিরা দিয়া গেছে।চিনে রাখো নিক গুলো। X( X(

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: জি ভাই, খোচাতে খোচাতে অবশেষে বেটা স্বীকার গেছে

১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১০

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
ব্রাশ ফায়ারের বদলে বিলাই চিমটি দিয়া রৈদে বসায়া রাখা হোক ওদের ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: :-B :-B :-B :-B :-B

১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭

এস্কিমো বলেছেন: পুলিশের দায়িত্ব জনগনের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করা - সেই জন্যে সন্ত্রাসীদের গুলি করার ক্ষমতা তাদের দেওয়া খুবই স্বাভাবিক।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: জি হ্যা, কথার মত কথা!

২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

মিতক্ষরা বলেছেন: "শিবির কর্মীদের দেখা মাত্র পুলিশকে গুলির নির্দেশ দেন ডিএমপি’র কমিশনার। খোদ পুলিশ প্রধান আইজিপির সামনে তিনি এ নির্দেশ দেন। "

নির্দেশ তো রয়েছেই। কেউ মনে হয় নির্দেশ মানছে না।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কথার কথা আর অফিসিয়াল নির্দেশের মধ্যে বিস্তর ফারাক

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

রবিউল ৮১ বলেছেন: ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
ব্রাশ ফায়ারের বদলে বিলাই চিমটি দিয়া রৈদে বসায়া রাখা হোক ওদের । এর চাইতে আরো ভালো হবে তাদের প্রথমে এক তু পিপার স্প্রে দেয়া হোক।সেটা এ কটু ভাল হলে আবার দেয়া হোক তবে প্রতিবারই অল্প অল্প করে।এ ভাবে ৫ বার দিলেই হাসপাতালে যেতে হবে।কোন অবস্থাতেই বিশজিতের মতো মারা মারি কাম্য নয়।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভালই কইছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.