নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দিকভ্রান্ত পথিক

দিকভ্রান্ত*পথিক

আমি নিরপেক্ষ নই, আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, বাংলাদেশের পক্ষে!

দিকভ্রান্ত*পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

X(শাহবাগ যেতে চাওয়ায় বেদম প্রহার, টিসি পেল ক্যামব্রিয়ান স্কুল ছাত্ররা। ক্যামব্রিয়ান ও বাশার এর জামায়াত সম্পৃক্ততা এখনই খতিয়ে দেখা হোক। X(

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫



সারা দেশ যখন শাহবাগমুখী তখন ঢাকার ক্যামব্রিয়ান স্কুল ও কলেজ কর্তৃপক্ষ গণজাগরণের প্রজন্ম চত্বরে যেতে চাওয়ায় ১৪-১৫ জন শিক্ষার্থীকে বেদম পিটিয়ে আহত করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শুধু পেটানো নয়, এ জন্য তাদের স্কুল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। অভিভাবকদের এ কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে একজন অভিভাবক নিশ্চিত করেছেন। অভিভাবকরা এ ঘটনার পর তাঁদের সন্তানদের আর ওই স্কুল ও কলেজে না পড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। গতকাল বুধবার অষ্টম, নবম ও দশম শ্রেণীর ওই শিক্ষার্থীরা অধ্যক্ষের কাছে শাহবাগ যাওয়ার আবেদন করার পর পরই তাদের বারিধারার জামালপুর টাওয়ারে অবস্থিত স্কুল ও কলেজ শাখার সভাকক্ষে ডেকে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করা হয়।



শিক্ষার্থী পেটানোর আগে কলেজ কর্তৃপক্ষ অভিযোগ দাঁড় করায়, অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা শুধু শাহবাগ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে লিখিত আবেদনই করেনি, তারা শাহবাগের আন্দোলনে শরিক হতে অন্য ছাত্রদেরও প্রলুব্ধ করেছে। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা বিঘি্নত হয়েছে মনে করেই কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্র্থীদের ওপর নির্যাতন চালায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে নির্যাতনের শিকার দশম শ্রেণীর ছাত্র আরাফাত হোসেন ঘটনার প্রতিকার চেয়ে গুলশান থানায় গতকাল একটি সাধারণ ডায়েরি (নম্বর-৭৬৯) করেছে। অন্য ছাত্রদের অভিভাবকরা এ ঘটনার প্রতিকার পাওয়ার জন্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন বলে জানা গেছে।



নির্যাতিত অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র সাহিম জানায়, তাকে শুধু অমানুষিক নির্যাতন করাই হয়নি, তাৎক্ষণিকভাবে তাকে প্রতিষ্ঠান থেকে টিসি দেওয়া হয়েছে। এতে তার শিক্ষাজীবন নষ্ট হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। নির্যাতনের শিকার একাধিক ছাত্র বলে, গতকাল সকাল ১০টার দিকে আবেদনপত্র নিয়ে অফিস কক্ষে যাওয়ার পর পরই পেটানোর পাশাপাশি তাদের কাছে থাকা মোবাইল ফোনসেট ভেঙে ফেলা হয়, যাতে ঘটনা সঙ্গে সঙ্গে কাউকে না জানানো যায়।



নির্যাতিত শিক্ষার্থীরা জানায়, তারা ঘরে বসে টেলিভিশন ও সংবাদপত্রে নতুন প্রজন্মের গণজোয়ারের দৃশ্য প্রতিদিন দেখছে। সারা দেশের ব্লগার, বিভিন্ন পেশাজীবী, ছাত্র-শিক্ষক, যুব শ্রেণীর লাখ লাখ মানুষ সেখানে সমবেত হচ্ছে। সবাই একাত্তরের নরঘাতকদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছে। তাই ওই কাতারে দাঁড়ানোর জন্য ক্যামব্রিয়ান কলেজের সব শিক্ষার্থীর পক্ষে তারা কর্তৃপক্ষের কাছে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে গিয়ে একাত্মতা প্রকাশের জন্য একটি লিখিত আবেদন করে। এতেই কলেজ কর্তৃপক্ষ খেপে যায়। নির্যাতিত শিক্ষার্থীরা জানায়, তাদের বেদম পেটানোর সময় বলা হয়, শাহবাগ যাওয়ার খায়েশ মিটিয়ে দেওয়া হবে।



অভিভাবকরা বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীই শাহবাগে গিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করার ইচ্ছা প্রকাশ করতে পারে। তার অনুমতি দেওয়া না দেওয়ার এখতিয়ার কলেজ কর্তৃপক্ষের রয়েছে। তাই বলে এ জন্য তাদের পিটিয়ে আধমরা করার অধিকার তাদের নেই। আরাফাত হোসেনের বাবা মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ক্যামব্রিয়ান কলেজের এমন ন্যক্কারজনক আচরণে যুদ্ধাপরাধীর চেহারা প্রকাশ পেয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অন্তরালে জামায়াতি পক্ষপাতিত্বের কথা জানলে কখনো সেখানে সন্তান ভর্তি করতেন না বলে তিনি জানান।



একাধিক ছাত্রের অভিভাবক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে সংহতি প্রকাশ করতে চাওয়ার জন্য এ ধরনের ঘটনার শিকার হওয়া দেশে নজিরবিহীন। ইতিমধ্যে একজন শিক্ষার্থীকে টিসি দেওয়া হয়েছে। অন্যদেরও পর্যায়ক্রমে টিসি দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।



এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ক্যামব্রিয়ান স্কুল ও কলেজের চেয়ারম্যান লায়ন এম কে বাশার দুই ছাত্রকে বেত দিয়ে মারার কথা স্বীকার করে বলেন, কয়েক জন শিক্ষার্থী প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন ভঙ্গ করে অন্য শিক্ষার্থীদের জড়ো করছিল, যার প্রেক্ষিতে তাদেরকে শাসন করা হয়েছে। কারণ এ প্রতিষ্ঠানে কোনো ঘটনা ঘটলে এর দায় তাদেরকেই নিতে হবে।



কোনো ছাত্রকে বেত দিয়ে মারধোর করা আইনসঙ্গত কি না- সে প্রশ্ন তুললে চেয়ারম্যান বাশার নিরুত্তর থাকেন। শিক্ষার্থীদের তিনি শাহবাগ যেতে বাধা দেওয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, কোনো স্থানে নিয়ে যেতে হলে অভিভাবকদের অনুমতি প্রয়োজন। তারা এ অনুমতি না নিয়েই শাহবাগ যাওয়ার জন্য জড়ো হতে থাকে।



এদিকে,অবৈধ মাদরাসায় লাখ লাখ টাকা অনুদান দিচ্ছেন বিতর্কিত শিক্ষা ব্যবসায়ী ও ক্যামব্রিয়ান কলেজের মালিক এম কে বাশার। ময়মনসিংহের ফুলপুরের এক মাদরাসায় বইও দিয়েছেন বাশার। শিক্ষা প্রশাসনের শীর্ষ ব্যক্তিদের সাথে নানাভাবে সুসম্পর্ক স্থাপন করে বছরের পর বছর ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন ছদ্মবেশী জামায়াত নেতা বাশার। অভিযোগ পাওয়া গেছে, বাশারের শিক্ষা ব্যবসায়ে সহায়তা করছেন আয়ের সাথে ব্যয়ের ও বয়সের সাথে ওজনের সঙ্গতিহীন কয়েকজন সংবাদকর্মী ও তথ্য কর্মকর্তা।



জিয়া-খালেদাপুত্র তারেক রহমানের হাত ধরে উত্থান হওয়া এই ব্যবসায়ী এখন দেদার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। ঢাকা বোর্ডের বিতর্কিত ও অপসারিত চেয়ারম্যান শাহেদা ওবায়েদের সাথে ছবিযুক্ত কিছু বিষয় সামনে নিয়ে আসার জন্যে তদন্ত চলছে বলে গোয়েন্দা সংস্থার একজন জানান।
X(X(



সবকিছুর সুষ্ঠ তদন্ত ও দোষী হলে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক এই রকম প্রতিষ্ঠান ও কর্তাব্যাক্তিদের।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

অশান্ত কাব্য বলেছেন: কি আর বলব ভাই... হয়তো সবার মনে সবসময় দেশপ্রেম জাগে না । /:)

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: শুধু দেশপ্রেমের বিষয় হলে নির্যাতন করা হতো না, তারা লিখিত আবেদন করতে গিয়েছিল, ঘটনার সাথে জামায়াতের সম্পর্ক রয়েছে, ভালভাবে খতিয়ে দেখে কর্তৃপক্ষের প্রতি ব্যাবস্থা নেওয়া হোক।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

ঠোঁটকাটা বলেছেন: স্কুলে আমরাও পড়েছি। এটা স্কুল ফাঁকি দেয়ার একটা চেষ্টা ছিল। ছাত্ররা চাইলে স্কুল ছুটির পড়ে যেতে পারত। কয়েকদিন ধরে তারা সেরকম করে যাচ্ছিলও। কিন্তু কাস ফাঁকি দিয়ে শাহবাগে গিয়ে জাতির কি উন্নতি হত বোঝা গেল না।

আর ক্যাম্ব্রিয়ানে মোবাইল ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ছাত্রদের হাতে মোবাইল এল কোত্থেকে যে ভাঙল? বোঝাই যাচ্ছে ছেলেগুলো পোংটা ধরনের।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: স্যরি, দেশের কল্যানে যেই এগিয়ে যাক টার বিষয়ে না জেনে নেগেটিভ ভাবা আমার পক্ষে সম্ভব নয়, আমি সহমত হতে পারলাম না।, পোস্ট একটু ভাল করে পড়লে খুশি হইতাম।

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: বাশার হলো পুরোই জোচ্চুর এবং ভাওতাবাজ একটা লোক।আমি বিএসবি তে আমার স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসের জন্য গিয়েছিলাম।আমার ইউকে ভিসা প্রাপ্তির ব্যাপারে ১০০ ভাগ গ্যারান্টি দিয়েছিলো ওরা,আর যখন রিফিউজ হলাম তখন টিউশন ফির অর্ধেক ফেরত দিয়েছিলো।পরেরবার সইপ্রাসের ভিসা প্রসেসের সময় আমাকে ১ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ভিসা পাইয়ে দিবে বলেছিলো।আমি টাকা দেইনি বলে আমার ভিসা কি করে হয় সেটা দেখে নিবে বলেছিলো পলাশ নামের তারই একজন এমপ্লয়ী।কিন্তূ আমার এক কাজিন ১ লক্ষ টাকা দিয়েও ভিসা পায়নি।এছাড়া কমপক্ষে ১০০ ছেলে ১ লক্ষ টাকা করে দিয়েছিলো যাদের মধ্যে ২০ জনের মতোন ভিসা পেয়েছিলো যা তাদের নিজ গুনে।এছাড়াও এদের ধান্দাবাজির কথা লেখতে গেলে ১ টা পোস্ট হয়ে যাবে।কোনো একদিন এই নিয়ে একটা পোস্ট দিবো।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: পোস্ট চাই ভাই, পোস্ট চাই, পোস্ট করলে একটা লিঙ্ক রেখে যাইয়েন কাইনডলি।

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

প্রগতিশীল ইকবাল বলেছেন: good job...crambian college....Shabag is 100% awami polities.....

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: পলিটিক্স এর বাংলা জানো? ছাগুগিরি আমার ব্লগে মারাইতে আইস না কইলাম, গালি খাইবা এমন যে কানে শুনবানা আর।

৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

shfikul বলেছেন: ক্যামব্রিয়ানের সাথে জামাতের সম্পৃক্ততা আছে কিনা অবশ্যই খতিয়ে দেখা দরকার।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সহমত।

৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

ইছামী বলেছেন: দৈনিক কালের কণ্ঠে প্রকাশিত ক্যামব্রিয়ান কলেজ সম্পর্কিত : আমার ছোট ভাই যে কিনা ক্যামব্রিয়ান স্কুল এন্ড কলেজের মাধ্যমিকের শিক্ষার্থী তার কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রকাশিত সংবাদের সাথে সত্য ঘটনার অসংগতি গুলো খুব সংক্ষেপে তুলে ধরছি। আশা করি স্বাধীন ব্লগাররা বিষয়টি বিবেচনায় নিবেন। সাথে একটি ছবিও পাঠালাম।
১. নির্যাতিত অষ্টম শ্রেণির ছাত্র সাহিম-এর বরাত দিয়ে যে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে বাস্তবে সাহিম নামে অস্টম শ্রেণিতে ক্যামব্রিয়ানের কোনো শিক্ষার্থী নাই।
২. সকাল ১০টার দিকে আবেদন পত্র নিয়ে অফিস কক্ষে যাওয়ার কথা প্রকাশিত হলেও ঘটনা ঘটেছে ৭.৫০ মিনিটে।
৩. ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজে মোবাইল আনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যা ভর্তি ফরম ও বিভিন্ন নোটিশে উল্লেখ করা আছে। কেউ মোবাইল নিয়ে আসলে তা বাজেয়াপ্ত করা বা নিজ হাতে ভেঙ্গে ফেলার সিদ্ধান্ত রয়েছে।
৪. ১৪-১৫ জন শিক্ষাথীকে পিটিয়ে আহত করার কথা বলা হলেও বাস্তবে শাসন করা হয়েছে তিনজনকে। একজন ক্লাসে নিয়মশৃঙ্খলা ভঙ্গ করা ও অন্য ডিস্টার্ব করার কারণে, ২য় জনকে বার বার নোটিশ করা সত্ত্বেও চুল না কাটার কারণে এবং ৩য় জনকে কলেজ এর ব্যাগ না আনা এবং ব্যাগে বই না এনে জিন্সের প্যান্ট নিয়ে আসার কারণে। (সংযুক্তি) অন্য আরেকজনকে মোবাইল ফোন আনা এবং তা ভেঙ্গে ফেলার কথা বলা হলেও না ভাঙ্গার কারণে।
৫. ঘটনাস্থল বারিধারার জামালপুর টাওয়ারে অবস্থিত স্কুল ও কলেজ শাখার সভাকক্ষের কথা বলা হলেও বাস্তবে এখানে এ ধরনের কোনো ঘটনাই ঘটেনি। উল্লেখ্য জামালপুর টাওয়ারে প্রি-স্কুল হতে পঞ্চম শ্রেণি এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। হাই স্কুল সেকশনের কোনো ক্লাস হয়না।
৬. প্রতিষ্ঠান থেকে শাহবাগের না যাওয়ার ব্যাপারে কোনো নোটিশ বা নির্দেশনা দেয়া হয়নি। প্রতিদিনই ছুটির পর ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের অনেক শিক্ষার্থী এবং শিক্ষক শাহবাগের গণজাগরণের প্রজন্ম চত্বরে উপস্থিত হয়। এবং উক্ত আন্দোলনের সাথে একাত্ত্বতা ঘোষণা করে।

উল্লেখ্য এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে উক্ত শিক্ষার্থীদের অভিভাবক নিয়ে আসার কথা বলা হয়েছে। বাস্তবে কাউকে বহিস্কার করা হয়নি বা এ রকম কোনো নোটিশ অদ্যাবধি দেয়া হয়নি।

৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

ইছামী বলেছেন:

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ইছামি আমার মন্তব্যের ব্যাপারে কি বলবেন?

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ইছামি সাহেব সমকালের স্ক্রিন শট নিয়া আসছে, অরে ধরে রে আমারে ধর! হা হা হা!!! হাহালুখুপগে! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮

ঘুড্ডির-পাইলট বলেছেন:

জীবনে এই প্রথম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দেখলাম যেখানে টিচারগোরও ইসটুডেন্ট দের মতো ইউনিফর্ম পরতে হয় । আর ইউনিফর্ম পুরা কালা রংয়ের রৈদের মইদ্যে বাচ্চা গুলার কতো কষ্ট হয় এইটা এই ব্যাটা বুছে না ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আবাল জামাতির কথা বাদ দেন, ওরেও শোয়াইতে হবে

১০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

পীপিলিকা বলেছেন: এই রাজাকার হারামিগুলারে ফাসিতে লটকাইতে না পারলে সেইটা হবে সকল জীবিত ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা্দের অপমান করার মতই। আর এই ই্যসুতে যে বা যারা বাধা দিবে,তারা কোন বেজন্মা জাতের সেইটা বুঝতে আইন্সটাইন হওয়া লাগে না। বাশাররে শাস্তি শাহবাগে তারে নিয়া আসা হোক, বাকিটা জনগণ বুঝবো..

১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

পীপিলিকা বলেছেন: এই রাজাকার হারামিগুলারে ফাসিতে লটকাইতে না পারলে সেইটা হবে সকল জীবিত ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা্দের অপমান করার মতই। আর এই ই্যসুতে যে বা যারা বাধা দিবে,তারা কোন বেজন্মা জাতের সেইটা বুঝতে আইন্সটাইন হওয়া লাগে না। বাশারের শাস্তি শাহবাগে তারে নিয়া আসা হোক, বাকিটা জনগণ বুঝবো..

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বাশারের শাস্তি শাহবাগে তারে নিয়া আসা হোক, বাকিটা জনগণ বুঝবো..

১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

ইছামী বলেছেন: বাশার স্যার এই আন্দোলনের সাথে প্রথম থেকেই একাত্ম। এমনকি তিনি ২দিন শাহবাগে গিয়ে আন্দোলনে সামিল হয়েছে। গত ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ক্যামব্রিয়ানের ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থী যে কিনা বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষন প্রদান করেছে শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে। এটি করা হয়ে ছিল প্রজন্ম চত্বরের মূল মঞ্চ থেকে এবং করতালি দিয়ে সবাই তাকে অভিনন্দন জানিয়েছে এমনকি এটি কয়েকটি চ্যানেলে প্রচারো হয়েছিল। দলীয় বিবেচনায় নয় মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে, একজন মুক্তিকামী মানুষের বক্তৃতা হিসেবে এটি প্রচার করা হয়েছে। ক্যামব্রিয়ান কর্তৃপক্ষ আরো আগে থেকেই মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে অবস্থান করছে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বাশার সাহেবকে সাধু প্রমানকরার আপনার মরনপন চেষ্টা ও সমকাল এর কাটিং পরোক্ষভাবে প্রমানই করে দেয় যে উনি জামায়াত এর সাথে সম্পৃক্ত ! সে যেই হোক, তার রক্ষা নাই, এই দেশে জামায়াত বিজনেস চলবেনা।

১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ইছামি সাহেবের ১ম পোস্ট দেখলেই কিন্চিৎ আন্দাজ করা যায় এই ব্লগে উনার আগমনের হেতু।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বাকিটা বলে দেয় সমকাল।

১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

হাছুইন্যা বলেছেন: চেয়ারম্যানের ওই মন্তব্য পড়েই বুঝা যায় বাশার মিয়া কত বড় ভন্ড..

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হুম!!!

১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১০

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: হা হা হা.........আমার মতে পাইছি আরেকটা..........@চেয়ারম্যান.......

আপ্নার মতো বাশারের ধান্ধামীতে আমি ৩জন বন্ধু একসাথে পড়েছিলাম......। শালা সেই ২০০৩ সালে ইউকে ভিসার জন্য আমাদের কাছ থেকে আমাদের কাছ থেকে ৫০হাজার করে নিয়ে তার বিনিময়ে স্পন্সর সহ সব ব্যাবস্থা করে দেওয়ার কথা বলেছিলো........।
কিন্তু ঐ আমলে আইএলটিএস ৬ পয়েন্ট নিয়েও শুধু ওর দুইনাম্বারী স্পন্সরের জন্য আমার ভিসা রিফিউজ করেছিলো......... X(( X(( X((
কাগজে কলমে আমার স্পন্সর ২১ লাখ টাকার একটা ষ্টেটমেন্ট বানায়া দিছিলো.......আর এ্যম্বাসী ব্যাংককে ফোন করে জানতে পারে ঐ এ্যকাউন্টে আসলে ১৫ হাজার টাকা আছে.........।

শালায় শুধুমাত্র ধান্ধাবাজী করেই ওই ২০০২ সালে ২রুমের বিএসবি থেকে আজ শিল্পপতি.......তার ব্যাবসা হলো শিক্ষা নিয়া ধান্ধাবাজী........ X( X( X( X(

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: চিট বাটপারি কইরা এখন আবার কি সাজছে, জুতানো দরকার না?

১৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: হতাশাজনক ভ্রাতা । X(

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হুম ভাইয়া।

১৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০

শার্লক বলেছেন: দুনিয়ার সব শালায় ধান্ধাবাজীর উপর চলে। সাধু সাজে সব।

১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

htusar বলেছেন: ক্যাম্ব্রিয়ান নাকি জামাতের ? আমার এক বন্ধুর খালু কড়া জামাতি। ও বলল , সেই ব্যাক্তি তার মেয়েকে ক্যাম্ব্রিয়ানে দিবে কারন একই মতাদর্শ ।। ।। ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.