![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপিতে একটা মজার কথা রয়েছে, "নৈতিক সমর্থন।" অনেক রসিকজন আবার একটু বেশী কইয়া দৈহিক... কইয়ালান! অনেকে আজ দেখি হেফাজতে ছাগু সমর্থন দিয়া নিজেরে বিএনপি বা সাচ্চা মুসলমান দাবি কইরা গলা ফাডায়লাইল!!
আচ্ছা সে যাই হোক। এক পলকে দেখে নেই ইসলামিস্টদের দাবি,
১. সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
২. আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
৩. কথিত শাহবাগি আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
৫. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
৭. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
৮. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।
৯. রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
১০. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিষ্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তকরণসহ সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
১২. সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাঁদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
সংক্ষেপে বিশ্লেষণঃ
দেশে ও এর সংবিধান এবং ভ্রাতৃত্ববোধ এর ক্ষতি না করে, ১ ও ২ নং বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়! তবে সব মুসলিম এর চাওয়া হওয়া স্বাভাবিক এটি, কিন্তু এর জন্যে আমরা প্রস্তুত নই, ইসলামিক রাষ্ট্র কায়েমের মত মুসলিম আজ পর্যন্ত এই দেশে আমার চোখে পড়েনি। ধন্যবাদ।
নম্বর ৩ কি বলে? ইমরান এইচ সরকার নাস্তিক-মুরতাদ? যে না জেনে কাউকে নাস্তিক বলল, সে কাফের হয়ে গেলো! বাকি অংশ ঠিক আছে, কুৎসা করলে শাস্তি দেওয়া যেতে পারে(কিন্তু যখন করেছে তখন তো এ বিষয়ে কঠিন আইনই ছিল না, কেমনে কি?)।
৪ ও ৫, SAY F*CKING NO TO BANGLASTAN.
৬) কাউকে জোর করে অমুসলিম ঘোষণা দেবার তুই কে আর সরকার কে! সারা বিশ্বের ভিন্ন পথে ইসলাম পালনের মতাবলম্বীদের তাইলে কে অমুসলিম বানাবে? নাহ এই দুনিয়া তাইলে নাপাক! (যদিও ইসলাম হচ্ছে কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক এবং একমাত্র! কিন্তু বাস্তবতা? নামাজ না পড়লে ইসলাম এর খাতায় নাম থাকেনা, অমুসলিম ঘোষণা করে দেন?)
৭ নং, কি বুঝলেন? সৌদিতেও মূর্তি-ভাস্কর্য আছে! মিশর টিশর এর কথা আবার কি কমু! বাংলাদেশ কি আইলো যে এদের মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক এর দিকে নজর যায়? ৮ নং এ কি শিবির এর সেই শুক্রবারের "নামাজ" এর কথা কইলি?!!
৯ নং এ যদি রাজাকারদের চেহারা মিন করে থাকে, ছিটিএন, দাঁড়ি টুপীর সম্মান অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে এবং রাজাকারদের অসম্মানটাও নিশ্চিত করতে হবে।
১০ নং, বুঝলাম, রোহিঙ্গাদের লাত্থি মারার কথা কে বলবে মনু?
১১ নং, মুহাহাহাহাহা, ল্যাঞ্জা, খুবই কঠিন!! ১২ নং ছাগুদের প্ল্যান, ওগো গিয়া কও, তোমগো দোস্ত লাগে না!?
১৩ নং, ছাগু অতি অবশ্যই হিসেবের বাইরে।
বর্তমান হালচালঃ
## লংমার্চে বাধা দেওয়ায় হেফাজতে ইসলাম আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনটির নেতারা। শুক্রবার বিকেলে হেফাজতে ইসলামের নেতারা সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা দেন, “আমাদের বাধা দেবেন না। এখনো সময় আছে, আমাদের লংমার্চ করার সুযোগ করে দেন।”
## “লংমার্চ শেষে ঘোষণা করা হবে, আগামীতে হরতাল হবে কি না।” হরতাল ও অবরোধ প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বান জানান তারা।
## ব্লগারদের গ্রেপ্তারসহ ১৩ দফা দাবিতে শনিবারের লংমার্চে ঢাকা যাওয়ার গাড়ি না পেয়ে বিক্ষুদ্ধ হেফাজতের নেতাকর্মীরা আকস্মিক সাংবাদিকদের উপর হামলা করেছে। শুক্রবার জুমার পর ওয়াসার মোড়ে পেশাগত দ্বায়িত্ব পালনকালে হেফাজতের কর্মীরা একাত্তর টিভির সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায়।
এসময় একাত্তর টিভির চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান মাঈনুদ্দিন দুলাল, ঢাকার সিনিয়র রিপোর্টার মহিম মিজান, ক্যামেরাম্যান রাজীব বড়ুয়া এবং বাবুন পাল আহত হয়েছেন। এদের রক্ষা করতে এগিয়ে এসে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের যুগ্ম-সম্পাদক মহসীন কাজী আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া ওয়াসার মোড় এলাকায় দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের উপরও চড়াও হেফাজতের হলে কর্মীরা এক পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হন।
## "তোমার আমার ঠিকানা মক্কা মদিনা" বইলা শ্লোগান দেয়া হচ্ছে ঢাকার রাস্তায় (ভাগ্যি পাকিস্তান/আফগানিস্তান কয়নাই!)
## সরকারকে নাস্তিক ঘোষণা করেছে হেফাজতে ইসলাম। আগের দাবিগুলোর সাথে এইবার যোগ হয়েছে(কয়েকটি নিতান্তই ছাগলামি)–
অপরাজেয় বাংলাসহ সকল ভাস্কর্য ভাঙতে হবে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নারীপুরুষ একসাথে সহ- শিক্ষা বন্ধ করতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্রে রাজাকারদের দেখানো যাবেনা।
শহিদ মিনারের বর্তমান রূপ বিকৃত। তা পাল্টাতে হবে!
(হাউপানি ম্যান! এর পরেও বলে দিতে হবে এরা কারা এবং কি জন্যে কি করছে? কাল যদি সাইদির মুক্তি দাবি করে, টাইম আছে?)
কেমনে কি?
সেটাই, কেমনে কি!! এতো টাকা পয়সার খেল হইলে তো বেচা বিক্রি হইতে সময় লাগে না!! ছাগুদের রিক্রুটিং সিস্টেম জানা আছে, সমাবেশ হইলে টাকা পয়সা দিয়ে মানুষ কেনা আর সমর্থকদের খাওয়াইয়া দাওয়াইয়া ভাড়া দিয়া তল করার কাহিনী ঝাতির অজানা নয়। কিন্তু এতো টেকা! ওরে খাইছে!!
খালি সার সংক্ষেপখানই দিলামঃ
এই লং মার্চের একটা বড় প্ল্যান ছিলো যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত বি এন পি’র সাবেক এম্পি আব্দুল আলীমকে খুন করা। এতে করে দেশে একটা ভয়াবহ বিশৃংখলা তৈরী হবে। নাজিমুদ্দিন রোডের জেলখানায় পাগলা ঘন্টি বাজানোর পরিকল্পনাও আছে সেখানকার দুইজন কয়েদীকে খুন করে। এখানে পরিকল্পনা করা হয় কওমী মাদ্রাসার প্রায় ৫০ জনকে ফেলে দেয়া হবে আওয়ামীলীগ আর বাম দলের নাম করে। ঢাকাতে তারা অতর্কিতে হামলা করবে গণ জাগরণ মঞ্চে এবং সেইখানেও তারা হামলা করে কমের পক্ষে ৫ জনকে ফেলে দিবে। এই দায়িত্ব টা নেয় জামাতের শিবিরের দেলোয়ার। এই একই সাথে হিজবুত তাহরীর একটা বড় অংশকেও সাকার পক্ষ থেকে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা দেয়া হয়েছে তাদের কার্যক্রম চালাবার জন্য। এই টাকার লেনদেন হয়েছে ঢাকার মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডের এক বাড়িতে। হিজবুত তাহরীর প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি আত্নঘাতী বোমা হামলায় খুন করবার জন্য এক পায়ে দাঁড়ানো। এই লং মার্চেও এরকম প্রস্তাব আসলেও সাকার পরিবার এবং বি এন পি’র থিঙ্ক ট্যাঙ্ক এখনো সময় হয়নি বলে এই প্রস্তাবে সায় দেয়নি। উলটা তারা ভয় পেয়েছে যে হিজবুত তাহরীর এই লং মার্চে বড় ধরনের নাশকতা করতে পারে আর পুরো লং মার্চের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে। হিজবুতীরা যাতে এই ধরনের সহিংস কিছু না করে এই জন্য দফায় দফায় বৈঠক হয় তাজমহল রোডের ওই বাড়িতে। এদের একটা বৈঠক হয় সাকার মেয়ে ফারজিনের গুলশানের ক্যাফে বিটার সুইটে।
আমার দেশ কার্যালয়ে বৈঠকঃ
আমার দেশ কার্যালয় সব সময় পুলিশের নজরদারী থাকলেও সেখানে গোপনে একটি বৈঠক হয় গত ১১ মার্চ সন্ধ্যা ৭ টায়। এই বৈঠকটাতেই মূলত হেফাজতের অন্যতম নীতি নির্ধারক বৈঠক। এই মিটিঙ্গে ফরহাদ মজাহার, শওকত মাহমুদ, শিবিরের দেলোয়ার, সাকার ছেলে হুম্মাম, মাওলানা রুহী,আল্লামা সুলতান যওক নদভী,ইনামুল হক কাসেমী, মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী, মীর কাশেমের ছেলে আরমান এবং আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। এই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয় অনেক কিছুর। এখানে টাকা পয়সা থেকে শুরু করে কিভাবে কিভাবে লং মার্চ হবে, কিভাবে নৈরাজ্য চালানো হবে সব ধরনের সিদ্ধান্ত হয়। মীর কাশেম, জামাত এবং সাকার পরিবার মিলে মোট ৮০ থেকে ৯০ কোটি তাকার একটা রাফ বাজেট ব্যাবস্থা করবে বলে বলা হয় এবং টাকাটা মাহমুদুর রহমানের মাধ্যমে ডিস্ট্রিবিউট করা হবে বলে ঘোষনা দিলে বৈঠকে মাওলানা রুহী এবং হারুন ইজহার বলে এই টাকা সরাসরি যারা যারা আন্দোলন করবে সেইসব দলের নেতাদের আলাদা আলাদা দিতে হবে। মাওলানা রুহী হেফাজতী ইসলামের জন্য একাই ৪৫ কোটি টাকা দাবী করে বসে। এই সময় শওকত মাহমুদ মাওলানা রুহীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলে মাওলানা রুহীও পালটা পালটি তর্ক করতে থাকে। এক সময় শওকত মাহমুদ ওই মিটিং ছেড়ে সব হুজুরদের চলে যেতে বললে একটা ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়। তখন ফরহাদ মজাহার, আল্লামা নদভী এবং হুম্মাম মিলে পরিস্থিতি ঠান্ডা করেন। মাহমুদুর রহমান এ সময় চুপচাপ ছিলেন। মাহমুদুর রহমান মাওলানা রুহীকে বলেন যে আমরা দুইবার আপনাদের বিজ্ঞাপন প্রথম পাতায় দিয়েছি সম্পূর্ন ফ্রি, প্রতিদিন আপনাদের খবর ছাপাচ্ছি প্রথম পেইজে এইটা ভুলে যাবেন না। মিটিং শেষ হয় ওইদিন রাত ২ টায়। পরে চাইনিজ খাবার আনা হয় রেস্টুরেন্ট থেকে। হুম্মাম এবং আরমান না খেয়ে চলে যান তাড়া আছে বলে।
সাকার পরিবার থেকে একটা সিদ্ধান্ত হয় যে যারা যারা আন্দোলন করবে তাদেরকে আলাদা ভাবে দল ভিত্তিক টাকা দেয়া হবে। কারন মাহমুদুর রহমানের অফিসে মিটিং থেকেই তারা বুজতে পেরেছে যে হুজুরেরা টাকা না দিলে লড়বে না। এর মধ্যে তার থেকে মাওলানা রুহী ধারের কথা বলে ৭ লাখ টাকাও নিয়েছে হুম্মামের কাছ থেকে। এই একই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় মীর কাশেমের পক্ষ থেকেও। এইসময় মীর নাছিরের ছেলে মীর হেলাল বার বার বলে আমার দেশের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করে যাতে কিছু করা না হয়। এই নতুন ঝামেলা নিয়ে আবারো সাকার মেয়ে ফারজিনের ক্যাফেতে বৈঠক হয় হুম্মাম, আরমান, মীর হেলাল এবং হেলালের সাথে আসা এক বন্ধু লিটনের। এই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় মাহমুদুর রহমানকে ৩ কোটি, দারুল মাআরিফ চট্রগ্রামের মহাপরিচালক মাওলানা নদভীকে ২ কোটি, কওমী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমানকে ১ কোটি, পটিয়া মাদ্রাসার মহা পরিচালক আব্দুল হালিম বোখারীকে ৫০ লক্ষ এবং হেফাজতী ইসলামকে দেয়া হবে ৪৫ কোটি টাকা এবং জামাত নিজে খরচ করবে বাকী টাকার অংশ তাদের নিজেদের ফান্ড থেকে। সিদ্ধান্ত হয় যে এই পুরা লং মার্চের সব দায় দায়িত্ব থাকবে হেফাজতী ইসলামের কাছে এবং চট্রগ্রাম থেকে পুরো ব্যাক আপ দিবে জামাত-শিবির আর বি এন পি’র সাকা গ্রুপ।
টাকা নিয়ে গ্যাঞ্জাম এবং আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ানোঃ
কওমী শিক্ষা বোর্ডের ফুফতি কাশেমী এই অর্থ নিতে রাজী হয় কিন্তু ওইদিকে বেঁকে বসেন বর্ষীয়ান মুফতি আব্দুর রহমান। তিনি বুঝতে পারেন এখানে হেফাজতীদের অনেক টাকা দেয়া হচ্ছে সেই তুলনায় তাদেরকে অনেকটা ভিক্ষার মত দেয়া হচ্ছে। একই ব্যাপার বাকীদের সাথেও হয় এবং এদের সবার সাথে একটা বৈঠক হয় মার্চের ২০ তারিখে সাকার ধানমন্ডির বাসায়। এখানে কোনোভাবেই এদের কাউকে বুঝানো যায় না। পরে বৈঠক শেষ হলে হুম্মাম, ফাইয়াজ, মীর হেলাল বুঝতে পারে যে যেখানে এই হুজুরেরা টাকার কাঙ্গাল এবং এত টাকা যারা জীবনে চোখেও দেখে নাই তারা সরকারী ভয়েই সরে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত এই পুরো অংশটাই এই লং মার্চ থেকে সরে দাঁড়াবার অবস্থা হলে জামাত এই পুরো সিন্ডিকেট কে প্রায় ২৫ কোটি টাকায় রাজি করায়। মাহমুদুর রহমানের সাথে শেষ পর্যন্ত ৪ কোটি টাকায় রফা হয় পুরো ব্যাপারটাতেই আর হেফাজতীদের মোট দেয়া হয় ৪৫ কোটি টাকা।
এইসবই তো বোগাছ!! ঠিক না ভাই? উখে উখে, তথাস্তু!! আম্রে কিছু গালি দিতে মুঞ্চায়? আরাম করে দ্যান!!
এইবার আসেন, একটু বিনুদুন নেন!!
শুনেন তো আন্দোলন কার এবং কেমনে কি হয়!???
(বাংলা লিকস ভুয়া কইলে তো আর চলে না মামু! তোমাদের আব্বা মাহমুদুর কিন্তু স্বীকার গেছে, লজ্জা তার পরও না হইলে আর কি, তুম্রা পাগল ছাগল বইলা কথা। কিন্তু আব্বারে অস্বীকার যাওয়া কি ঠিক হবে?)
বিনুদুন এর অভাব হয়ে গেলো? এই যে দেখেন কিভাবে হযরত মুহাম্মদ (স) লংমার্চকারী হয়ে গেলেন!! হাঁসি পায় নাই? কান্দেন তাইলে!!
ইনারা হচ্ছেন মহান, নির্লোভ এবং ইসলাম এর হেফাজতকারী, আচ্ছা একটা কথা বলেন তো, আসিফ একটা লেখা লিখলে মুসলিমরা তো গালিই দিচ্ছে, কিন্তু এই নামের আল্লামারা যে ইসলাম কতোটা বুকে ধারন করে এসেছে, সেসব তো দিবালোকের মতোই পরিষ্কার! ক্ষতি কে বেশী করলো? একজন নাস্তিক যে কিনা অন্ধকারে আচ্ছন্ন? নাকি একজন আলেম যে কি না নবীজিকে অপমান করলেন! হিজরতকে স্বার্থউদ্ধার এর লং মার্চ বানিয়ে দিলেন তারা!? ওরা দেশ অচল করে দেশের কি ভাল করতে চায়! বুঝে তো আসে না! ওরা আরেকটা আফগানিস্থান বানিয়ে কীসের ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়!! বুঝে আসে না তো!! নাকি মার্কিন গুলিগুলো যায়গা মতো আর মার্কিন গোলা ঘরের চালে না পড়া পর্যন্ত এইরকম আবালপনাই চালিয়ে যাবেন এই সব “বিশেষণধারী” আল্লামারা?
কাল বাংলাদেশ একটি আন্তর্জাতিক আক্রমণ এর শিকার হলো, দায়ী কে হবে? আল্লামা শয়তান এর শয়তানী নাকি আল্লামা শফির মূর্খতা? আলেম শব্দের অর্থ জানেন তো?
সব দাবির আগের দাবি, ইসলাম ব্যাবসায়ি এই সব ভণ্ড প্রতারক এবং ইসলামকে "ব্র্যান্ড" বানিয়ে দেদার স্বার্থউদ্ধারে মত্ত এদের ধ্বংস চাই। মৌলবাদ এর কালো ছায়া ধেয়ে আসছে.. ধ্বংসের পথে বাংলাদেশ, ক্ষতির মুখে ইসলাম!!! কোন নাস্তিক দ্বারা নয়, কিছু ধর্মান্ধর দ্বারা, যারা নিজেদের ইসলামিস্ট দাবি করে, আলেম দাবি করে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এখন পড়ে দেখেন, আশা করি আমার মতামত পরিষ্কার করতে পেরেছি।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
যোগী বলেছেন: আই ডোন্ট ওয়ান্না টক উইথ এনি মুনাফেক, জাস্ট কিক দেম।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৭
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: Click This Link
বলেন কি! হেফাজত হইয়া গেলু আর আন্নে কি বলেন!! সাব ঝুঁট হ্যাঁয়!
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৯
রাতুল রেজা বলেছেন: দুই দিন একটু গন্ডগল করেই বিক্ষ্যাত হয়ে গেছে এই হেফাযত। কি হনু মনে করে নিজেদের। ইসলাম মনে হয় ওদের কাছ থেকে শিখতে হবে। সৌদি আরব যখন আমেরিকাকে তেল বেচে, আর সেই আমেরিকা যখন ফিলিস্তিনের মুসলীমদের ওপর হামলা করে তখন এইসব ছাগল গুলাকে কখনো বলতে দেখেন সৌদি আরবের বিপক্ষে? যে তোমরা তেল বেচনা মার্কিনি দের? সব টাকায় বিক্রি হইসে এরা। আর কিচ্ছু না।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: তিন গিগাবাইট কথা কইছেন!! ছাগুদের এক কিলবাইট মেমোরিতে কেমনে যাবে! হ্যাঁয় হ্যাঁয়!!
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১১
টাইম পাস বলেছেন:
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: নাম আর কাম সেম।
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩
তথই বলেছেন: আষাঢ় মাস আসতে এখনও অনেক দেরি ভাইজান
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আফগানিস্তান হইলে হবে?
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
আসরাফুল ইসলাম বলেছেন: হেফাযতে জামাতে ইসলামী জিন্দাবাদ । ফাকিস্তান দীর্ঘজীবি হোক ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বাংলাদেশ ধ্বংস হোক! নাকি কন!
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ক্যাটাগরি বড়ই পছন্দ হৈছে।
ইসলামকে পণ্য বানিয়ে যারা ব্যাবসা করে তাদের থেকে বড় ধর্মবিরোধী আর কেহতে পারে? টুপি দাড়ি রাখলেই সবাই ধার্মিক হৈব এইটা মানা ভুল।
পোস্টে প্লাস।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সব ব্যাবসার সেরা ব্যাবসা,
ধর্ম ব্যাবসা,
ধর্ম ব্যাবসা।
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৪
রোদের ক্রোধ বলেছেন: ++++++++++++
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হুম
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: বাস চলাচল তো বন্ধ তারা আসবে কিভাবে ?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ছাগলস লাফাইয়া চইলা আহে।
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
বৃক্ষ বলেছেন: খিচুড়ীখোরদের কাছে থেকে এর চেয়ে আর ভাল কোন দফা আশা করতে পারেন না আপনি
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এ!
১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন:
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ওই ছাগল থাব্রা চিনস? ল্যাঞ্জা খালি ছাগুদের জন্যে বরাদ্দ, নকল না কইরা নতুন কিছু বাইর করারও তো যোগ্যতা নাই, আবালখান।
১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৪
রুদ্র মানব বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম নিয়া বলার কিছু নাই ,
জামাতের টাকা নিয়া জামাতি ছাগু ছাড়া আর কাদের নিয়া লংমার্চ করবে এরা ।
এখন আমারে একখানা প্রশ্ন , আমারেও কি আস্তিক হইতে হইলে বিম্পীর মত হেফাজতে ইসলামীদের নৈতিক সমর্থন দেওয়া লাগবে নাকি ???
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কতো যে হেফাজত !!
১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৬
আশফাক সুমন বলেছেন: পোস্টে প্লাস ।
ধন্যবাদ
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ওকে
১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৭
আশফাক সুমন বলেছেন: আপনার সাথে পুরপুরি একমত না, কিন্তু লিখেছেন ভাল।
বাক্য প্রয়োগ খুব ভাল।
কিন্তু হিফাজত আর জামাত কে গুলিয়ে ফেলসেন ব্রাদার ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: যদি লক্ষ্য থাকে অটুট
১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১১
অপরিচিত অতিথি বলেছেন: apnar lekhar sathe purapuri akmot na. Bt besirvag matter e akmot.
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
ফারজানা শিরিন বলেছেন: মজার বিষয় হলো সবাই পরিত্যাজ্য । দুর্জন যত বিদ্বান হোক চাই না ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সবাই দুর্জন নয়।
১৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
কোবা সামসু বলেছেন:
আপনার মত নাস্তিক ভাদারা এসব তো বলবেই, এসব করে তর দাদাদের কছে কত পান?
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: থাব্রা চিনস আছাগু?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ওরে কেউ ধর রে ধর, ছাগলটারে কোবায় দে।
১৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
মোঃ ইয়াহিয়া বারী বলেছেন: দাদা আপনি ধন্য।আপনের বিশাল আলুকিক ক্ষমতা দেখে আমি দুইন্ন।কই ছিলেন আপনি দাদা। আপনাক খুজছে কালো বিড়াল।লাস্ত এক্তা কথা বলি দাদা কেউ গু জেনে ইচ্ছা করে খায়,কেউ না জেনে গু খায়।আবার কেউ গু জেনে ও চোখ বন্ধ করে খেয়ে ফেলে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আছাগু। আফগানি ছাগু।
১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
ইখতামিন বলেছেন:
৭ম ভালো লাগা
দুর্জন যত বিদ্বান হোক চাই না ।
সহমত
সবাই দুর্জন নয়।
সহমত
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ধন্য পাতা ভাই।
২০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
এস আর সজল বলেছেন: ম্যাশিন ম্যানের জারজ সুসন্তানদের ম্যাশিন ব্লগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সব ম্যাশিনওয়ালা ম্যাশিন নিয়ে সামুতে আইসা হাজির হইছে, আর প্রত্যেকটা পোস্টে ল্যাদাইতাছে। আর মডুরাও হিট কামানোর ধান্দায় তেব্দা মাইরা গেছে। ভাই, ওদের জাস্ট ইগনোর করেন। ছাগল শুধু ম্যা ম্যা-ই করতে পারে।
১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ইউপ!
২১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
অপরিপক্ক বলেছেন: কোনটা অশ্লীল বুঝতে পারছি না। হেফাজতের নারী নীতি? নাকি লেখকের কমেন্ট!
২২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
কাব্যহীন রেওয়াজ বলেছেন: দেরিতে হলেও প্রিয়তে...................।।।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
পারভেজ আলম বলেছেন: ১ নম্বর দাবি মানা যাবেনা। আমার পোস্ট পড়েন।