![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ কথায় কথায় সাউদি আরবের দোহাই দেয় যে কই ওখানে তো উহা হয়না তাইলে আমরা কেন করব ? ওদের কত বড় বড় আলেম আছে!!!! মাণূষ ইহা চিন্তা করেনা যে তারা আমাদের দলিল না । দলিল হল কোরান শরিফ , হাদিস শরিফ , ইজমা , ক্বিয়াস । এবার যে ই বলুক সে যদি দলিল দিতে পারে তার টা ঠিক । আরবে তো কত হারাম কাজ হয় মদ, নারী , খেলা , ছবি , টিভি , রাজতন্ত্র সহ আরো অনেক । কই এসবের বিরুদ্ধে তো তাদের মুফতিরা ফতোয়া দেয়না ? তাইলে এদের কি বলব ? এরা হল ওহাবী আর ওহাবিরা হল বাতিল ফিরকা । এদের সবছেয়ে বেশি খাতির হল ইসরাইল , আমেরিকার সাথে । অথচ কোরান শরিফে বলা আছে "তোমরা কাফির -মুশরিকদের বন্ধু হিসেবে গ্রহন করোনা " । কই এই আয়াত শরিফ তো তারা মানেনা ।তাইলে তাদের কথা আমরা কেন শুনব যারা নিজেরাই হারামে মশগুল ? আবার প্রমান আছে যে এই সাউদিতে মিলাদ , ঈদ - ই - মিলাদুন্নবি জারি ছিল । View this link
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: দেখলাম ।
কই কোন দলিল তো দেখলাম না ।
যিনি পোষ্ট দিছেন তিনি মনগড়া কথা বলেছেন ।
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: ধুউররর বাল
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: ভাষা সুন্দর করুন ।
আমরা মানুষ ।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
তারান্নুম বলেছেন: ঈদে মিলাদুন্নবী পালুন করুন ভালো,কিন্তু একে ফরজে আইন,না করলে কাফির হবে,এইসব বলছেন কিভাবে?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হলেন আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে উম্মতের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত,আর এই নেয়ামত প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে খুশি মানানোর হুকুম কোরানের মধ্যে বিদ্যমান -
১.সুরা ইউনুস ১১ পারা ৫৮ নং আয়াতে আল্লাহ ইরশাদ করেনঃ-
قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ “হে হাবিব (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন,মুসলমানগণ যেন আল্লাহ পাক উনার নেয়ামত ও রহমত পাওয়ার কারনে যেন খুশি মানায়,যা তাদের যাবতীয় বস্তু হতে উত্তম”
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এ আয়াত শরিফের তাফসীরে বলেন এখানে আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ (ফাদ্বলুল্লাহ) দ্বারা ইলমে দ্বীন বুঝানো হয়েছে আর (রহমত) দ্বারা সরকারে দু’আলম নূরে মুজাসসম আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝানো হয়েছে।(সূত্রঃ সূরা আম্বিয়া আয়াত নং- ১০৭, তাফসীরে রুহুল মায়ানী, তাফসীরে কবির ও ইমাম সূয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি কৃত তাফসীরই আদ দুর রুল মুনছুর, ৪র্থ খন্ড- ৩৬ পৃষ্ঠায় ও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন)।
২.সুরা দোহায় আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন وَأَمَّا بِنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ “আল্লাহর তরফ হতে প্রাপ্ত নেয়ামতের খুব চর্চা কর”
অতএব , এটা প্রমাণ হল যে, হুযুর পাকের শুভাগমন বান্দাদের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত আর সেই উদ্দ্যেশে খুশি মানানো প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুম পালন করা,আর এর বিরোধিতা বা অমান্য করা মানে প্রকৃত পক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুমের অমান্য করা ।
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: যিনি দিছেন উনি মনগড়া কথা দিছেন? আপনি খুব ভালো পরতে পারেন দেখা যাচ্ছে। আপনার কোরআনে অর্থ বিকৃত করে উপস্থাপ্ন করতেছেন সেটা উনি সুন্দর করে দেখিয়ে দিয়েছেন। অবশ্য টাকা আপনাদের চোখ বন্ধ করে রাখছে। সেগুলা দেখলে যে আপনার ইনকামের ১২ টা বেজে জাবে।থাক দেখার দরকার নাই। কি দরকার নিজের পেটে লাথি মারা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হলেন আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে উম্মতের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত,আর এই নেয়ামত প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে খুশি মানানোর হুকুম কোরানের মধ্যে বিদ্যমান -
১.সুরা ইউনুস ১১ পারা ৫৮ নং আয়াতে আল্লাহ ইরশাদ করেনঃ-
قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ “হে হাবিব (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন,মুসলমানগণ যেন আল্লাহ পাক উনার নেয়ামত ও রহমত পাওয়ার কারনে যেন খুশি মানায়,যা তাদের যাবতীয় বস্তু হতে উত্তম”
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এ আয়াত শরিফের তাফসীরে বলেন এখানে আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ (ফাদ্বলুল্লাহ) দ্বারা ইলমে দ্বীন বুঝানো হয়েছে আর (রহমত) দ্বারা সরকারে দু’আলম নূরে মুজাসসম আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝানো হয়েছে।(সূত্রঃ সূরা আম্বিয়া আয়াত নং- ১০৭, তাফসীরে রুহুল মায়ানী, তাফসীরে কবির ও ইমাম সূয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি কৃত তাফসীরই আদ দুর রুল মুনছুর, ৪র্থ খন্ড- ৩৬ পৃষ্ঠায় ও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন)।
২.সুরা দোহায় আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন وَأَمَّا بِنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ “আল্লাহর তরফ হতে প্রাপ্ত নেয়ামতের খুব চর্চা কর”
অতএব , এটা প্রমাণ হল যে, হুযুর পাকের শুভাগমন বান্দাদের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত আর সেই উদ্দ্যেশে খুশি মানানো প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুম পালন করা,আর এর বিরোধিতা বা অমান্য করা মানে প্রকৃত পক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুমের অমান্য করা ।
http://www.quran.gov.bd/home/selectSura.html
এখানে কি বিকৃত করলাম ? বাংলা অনুবাদ যে কোন কোরান শরিফ দেখুন । এখানে ইনকাম এর কি ভাই ? উলটা তো খরছ হয় ।
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: vai eshar namaj koi rakat ???????
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২০
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: তাহাজ্জুদ পড়েন ?
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২
জিললুর রহমান বলেছেন: খলিফা উমর (রাঃ) এইরকম উতসব করে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন কি না ? রেফারেন্স দেন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: হযরত ওমর ফারুক রদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন- “যে ব্যক্তি ‘মিলাদুন্নবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তাজীম ও সম্মান করলো, সে যেন ইসলামকেই জীবিত রাখলো”।(আন নিয়ামাতুল কুবরা)
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
রবিনহুড বলেছেন: ঢাবির ছাত্ররা অনেকেই আছেন, মারামারি ছিনতাই ইত্যাদিতে জরিত আছেন। তার মানে কি ঢাবি এই সব শিক্ষা দেয়।
তার মানে কি ঢাবি ছিনতাইকারী তৌরির একটা প্রতিষ্ঠান?
তেমনি সৌদির কে মদ খেল আর কে অইসলামী কাজ করল তার দায় ভার ইসলামের উপর বা সৌদির আরবের উপর বর্তায় না।
সৌদি আইনে মদ নারী ইত্যাদি ইসলাম বিরুধী কাজ নিষেধ।
সৌদি কোন আইনে বলা আছে এগুলো জায়েজ? এগুলো জন্য কঠোর আইন আছে। শাস্তি আছে।
আপনি কোথায় পেয়েছেন যে, সৌদিতে মদ নারী বৈধ? একটু রেফারেন্স দেখান দেখি?
(সরকার এগুলো বৈধতা দিয়েছে এমন আইন দেখাতে পারবেন? এখন আপনাকে তো ছাগল বলতে মনে চাচ্চে)
সরকার আইন করার পর কোন নাগরিক যদি সেটা না মেনে থাকে তার দায় ভার কি সরকারের উপর বর্তায়?
আপনি তো দেখি যুক্তির বাহিরে গিয়ে কথা বলছেন।
আপনাকে কি বলে বোঝাবো?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: কি কন ?
দায় ঢাবি বা সরকারের নাই ?
তাইলে এরা আছে কেন ?
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
জিললুর রহমান বলেছেন: হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: vai eshar namaj koi rakat ??????
পোস্ট দাতা পারলে উত্তর দেন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: তাহাজ্জুদ পড়েন ?
৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: চাক্ষুষ দেখতে পাচ্ছি শেষ জমানার ৭২ কাতার!!! ও রে ভাই আমার নিচের দুইটা প্রশ্নের জবাব দেন:
১. কোরআন হাদিস ইজমা কিয়াস শরীয়তের উৎস; তা সকল মুসলমানই জানে। রসুল (স জীবিত থাকা অবস্থায় যে সব বিষয়ে ইখতিলাফ ছিল তা-ই কেবলমাত্র ইজমা আর কিয়াসে আসবে। যদি ঈদে মিলাদুন্নবী ইজমা কিয়াস দ্বারা নির্ধারিত সত্য হয়, তবে আমাকে ধরে নিতে হবে: রসুল (স
নিজেই নিজের জন্মদিন তাঁর জীবদ্দশায় পান নি!!! কারন, তাহলে তিনি নিজেই মুসলমানদের তা পালন করতে বলতেন আর যার প্রমাণ মিলতো সহীহ হাদিসে।
২. উপরন্তু আমরা জানি প্রতি সোমবার নিজের জন্মদিনে উনি রোযা রাখতেন। খেয়ে দেয়ে ফুর্তি করতেন না।
৩. সহীহ হাদিসে যতদুর জানি আছে, মুসলমানদের ঈদ দুইটি। এর বাইরে আর কোন ঈদ নেই।
কোন বুজুর্গ কি বলেছেন বা কি করছেন, ইতিহাসে ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত হয়েছে কিনা তা দিয়ে শরীয়তের বিচার হয় না। ব্যক্তিগত জীবনের অনেক আমল এমন থাকতে পারে যদি সেই আমল 'আম' হয়ে যায়, তবে তা দ্বিনের জন্য বিদায়াত সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: হযরত আবূ লায়লা ইবনে আব্দুল মুনযির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, জুমুআর দিন সকল দিনের সর্দার এবং সকল দিন অপেক্ষা আল্লাহ পাক-উনার নিকট অধিক শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত। এটি ঈদুল আযহার দিন ও ঈদুল ফিতরের দিন অপেক্ষাও আল্লাহ পাক-উনার নিকট অধিক শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত। এ দিনটিতে পাঁচটি (গুরুত্বপূর্ণ) বিষয় রয়েছে, (১) এ দিনে আল্লাহ পাক হযরত আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করেছেন, (২) এ দিনে উনাকে যমীনে প্রেরণ করেছেন, (৩) এ দিনে উনাকে বিছাল শরীফ দান করেছেন, (৪) এ দিনটিতে এমন একটি সময় রয়েছে যে সময়টিতে বান্দা আল্লাহ পাক-উনার নিকট কিছু চাইলে তিনি অবশ্যই তাকে তা দান করেন যে পর্যন্ত না সে হারাম কিছু চায় এবং (৫) এ দিনেই ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে। এমন কোন ফেরেশ্তা নেই, আসমান নেই, যমীন নেই, বাতাস নেই, পাহাড় নেই, সমুদ্র নেই যে জুমুআর দিন সম্পর্কে ভীত নয়। (ইবনে মাজাহ, মিশকাত
এখন কি বলবেন ? ঈদ তো আরো আছে ।
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
মারসেনারি বলেছেন: আমি কাফের কি কাফের না এইটা আপনার বলার কোনও প্রয়োজন নাই, ওহ আমি আবার ইদে মিলাদুন্ননবি নামক কোনও ফালতু জিনিষ বিশ্বাস করিনা
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: আপনার বিশ্বাস করা না করা নিয়ে ইসলাম নির্ভর করেনা । কত কিছুই তো মানেন না তাই বলে বাদ দিতে হইবে ?
১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: que er jobab que hy aj e janlam..
apnar dor bujhbar parlam..
namaj poren,quran hadis poren...kame dbo...
r tahajjut foroz na j daily porte hbe,tbe pora uchit...
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: করার একটাই কারন আপনার আমল কতটুকু তা বুঝা । বুঝতে পারলাম ।
১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
সকাল>সন্ধা বলেছেন: আমি উপরের পোষ্ট লিং দেখে ভিতরে প্রবেশ করে বুঝলাম যারা ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী পালন করতে নারাজ তারা কুরআন উনার আয়াত শরীফ মানতে ও নারাজ। আমরা আখিরী রসূল হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রাহমত স্বরুপ কখন পেয়েছি? আর এটি এ সুধু ১২ই শরীফ কে ঘিরে ঐদিন ই নয় বরং সারা বছর প্রতিটি দিন, সারা জীবন অনন্ত কাল ধরে উনাকে রহমত স্বরুপ পেয়েছি বলে আমাদের সব সময় আল্লাহ্ পাক উনার দরবারে শুকরিয়া স্বরুপ সালাত সালাম, দোয়া, নামাজ(নফল), কুরআন শরীফ উনার তিলাউয়াত এক কথায় আমাদের আক্বলে যা ধরে এবং শরীয়ত সম্মত ভাবে ধুম ধামের শহিত পালন করা ফরজ।
১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
রবিনহুড বলেছেন: "ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী" কোন ভাষার শব্দ?
এর মানে কি? এই শব্দের উৎপত্তি কবে? একটু বলেন দেখি?
ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী সম্পর্কে কোরআন হাদিসের রেফারেন্স দেন দেখি?
কোরআনের কোথায় এই শব্দ আছে বা কোন হাদিসে এই শব্দ পাওয়া গেছে?
সাহাবারা কি "ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী" পালন করতেন? কোন কোন সাহাবা পালন করছেন?
রেফারেন্স সহ বিস্তারিত লিখুন।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: মূলত ‘ঈদ’ অর্থ হচ্ছে খুশি বা আনন্দ প্রকাশ করা। আর ‘মীলাদ’ ও ‘নবী’ দুটি শব্দ একত্রে মিলে ‘মীলাদুন নবী’ বলা হয়। ‘মীলাদ’-এর তিনটি শব্দ রয়েছে- ميلادমীলাদ, مولد মাওলিদ ও مولود মাওলূদ। ميلاد‘মীলাদ’ অর্থ জন্মের সময়, مولد ‘মাওলিদ’ অর্থ জন্মের স্থান, مولود ‘মাওলূদ’ অর্থ সদ্যপ্রসূত সন্তান। আর النبى ‘নবী’ শব্দ দ্বারা নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
অর্থাৎ আভিধানিক বা শাব্দিক অর্থে ميلاد النبى ‘মীলাদুন নবী’ বলতে নূরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- উনার বিলাদত শরীফকে বুঝানো হয়ে থাকে। আর পারিভাষিক বা ব্যবহারিক অর্থে ميلاد النبى ‘মীলাদুন নবী’ বলতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে উনার ছানা-ছিফত বর্ণনা করা, উনার প্রতি ছলাত-সালাম পাঠ করা, উনার পুতঃপবিত্র জীবনী মুবারকের সামগ্রীক বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করাকে বুঝানো হয়।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: ২ য় উত্তর ঃ
নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হলেন আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে উম্মতের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত,আর এই নেয়ামত প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে খুশি মানানোর হুকুম কোরানের মধ্যে বিদ্যমান -
১.সুরা ইউনুস ১১ পারা ৫৮ নং আয়াতে আল্লাহ ইরশাদ করেনঃ-
قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ “হে হাবিব (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন,মুসলমানগণ যেন আল্লাহ পাক উনার নেয়ামত ও রহমত পাওয়ার কারনে যেন খুশি মানায়,যা তাদের যাবতীয় বস্তু হতে উত্তম”
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এ আয়াত শরিফের তাফসীরে বলেন এখানে আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ (ফাদ্বলুল্লাহ) দ্বারা ইলমে দ্বীন বুঝানো হয়েছে আর (রহমত) দ্বারা সরকারে দু’আলম নূরে মুজাসসম আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝানো হয়েছে।(সূত্রঃ সূরা আম্বিয়া আয়াত নং- ১০৭, তাফসীরে রুহুল মায়ানী, তাফসীরে কবির ও ইমাম সূয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি কৃত তাফসীরই আদ দুর রুল মুনছুর, ৪র্থ খন্ড- ৩৬ পৃষ্ঠায় ও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন)।
২.সুরা দোহায় আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন وَأَمَّا بِنِعْمَةِ رَبِّكَ فَحَدِّثْ “আল্লাহর তরফ হতে প্রাপ্ত নেয়ামতের খুব চর্চা কর”
অতএব , এটা প্রমাণ হল যে, হুযুর পাকের শুভাগমন বান্দাদের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত আর সেই উদ্দ্যেশে খুশি মানানো প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ পাক উনার হুকুম পালন করা,আর
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: খইরুল কুরুন হচ্ছে পর্যায়ক্রমে ছাহাবী, তাবিয়ী ও তাবি’ তাবিয়ীনগণের যুগ। আর উক্ত তিন যুগের প্রথম যুগই হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের যুগ এবং সে যুগেই ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا بنائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام ان الله فتح لك ابواب الرحمة والملائكة كلهم يستغفرون لك من فعل فعلك نجى نجتك.
অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি উনার সন্তান-সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে নিয়ে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথায় উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য রহমতের দরজা উমুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতা তোমাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ তোমাদের মত এরূপ কাজ করবে, তোমাদের মত উনারাও রহমত ও মাগফিরাত লাভ করবে এবং নাজাত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা- ৩৫৫)
হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে-
عن ابن عباس رضى الله تعالى عنهما انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتى.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজ গৃহে সমবেত ছাহাবীগণকে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, তোমাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব। (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা-৩৫৫)
অতএব প্রমাণিত হলো যে, আল্লাহ পাক- উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার যামানাতেই অর্থাৎ খইরুল কুরুনের প্রথম যুগেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘ঈদে মীলানদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করেছেন এবং সে মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপস্থিত হয়ে ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপনকারীগণকে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াত লাভের সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করবে উনাদের জন্যেও একই সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
ঠোঁটকাটা বলেছেন: আমি ধর্মীয় ব্যপারে কথা বলব না। কিন্তু বাংলা ভাষার ব্যবহার নিয়ে কিছু জিনিস বুঝতেছি না। বিশেষ করে পীর ভক্তরা এরকম বাংলা ভাষা ব্যবহার করে।
"নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হলেন আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে উম্মতের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত।" ---এখানে আল্লাহ্ পাক উনার, না বলে আল্লাহ্ পাকের বললে সমস্যা কী?
"আর এই নেয়ামত প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে খুশি মানানোর হুকুম কোরানের মধ্যে বিদ্যমান"---এখানে খুশি মানানোর বাক্যটির ব্যবহার বাংলা সাহিত্য আর কোথাও পাইনি।
এরকম অদ্ভুত বাংলা ব্যবহার করার কারণ কী একটু জানাবেন?
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: খুশি মানানোর =খুশি পালন ।
১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
সকাল>সন্ধা বলেছেন: @বিবেকিন্দ্রীয়লোচন
০১. সহী হাদীস বলতে কি বুঝেন তার পার এই প্রশ্নের জাবা আমি দিতে পারব।
০২. উত্তর হল রোজা রাখা ফজিলতের কারন। আবার কুরাআন শরীফ উনার আয়াত শরীফ অনুসারে খুশি পালন করার কথা বলা আছে। এবং হাদীস শরীফেও আছে।
০৩. এর উত্তর : Click This Link
১৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হযরত আবূ লায়লা ইবনে আব্দুল মুনযির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, জুমুআর দিন সকল দিনের সর্দার এবং সকল দিন অপেক্ষা আল্লাহ পাক-উনার নিকট অধিক শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত। এটি ঈদুল আযহার দিন ও ঈদুল ফিতরের দিন অপেক্ষাও আল্লাহ পাক-উনার নিকট অধিক শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত। এ দিনটিতে পাঁচটি (গুরুত্বপূর্ণ) বিষয় রয়েছে, (১) এ দিনে আল্লাহ পাক হযরত আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করেছেন, (২) এ দিনে উনাকে যমীনে প্রেরণ করেছেন, (৩) এ দিনে উনাকে বিছাল শরীফ দান করেছেন, (৪) এ দিনটিতে এমন একটি সময় রয়েছে যে সময়টিতে বান্দা আল্লাহ পাক-উনার নিকট কিছু চাইলে তিনি অবশ্যই তাকে তা দান করেন যে পর্যন্ত না সে হারাম কিছু চায় এবং (৫) এ দিনেই ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে। এমন কোন ফেরেশ্তা নেই, আসমান নেই, যমীন নেই, বাতাস নেই, পাহাড় নেই, সমুদ্র নেই যে জুমুআর দিন সম্পর্কে ভীত নয়। (ইবনে মাজাহ, মিশকাত
এখন কি বলবেন ? ঈদ তো আরো আছে ।
১. আপনি আমার প্রশ্নগুলোর কোন জবাব দেন নি।
২. আপনার উপরের কথানুযায়ী জুমাবারও যদি ঈদ পালন করার মত গুরুত্ব বহন করতো, তবে প্রত্যেক জুমাবারই রসুল (সঃ) তা পালন করে উম্মতকে দেখাতেন।
৩. যে দিবস সম্পর্কে ("এমন কোন ফেরেশ্তা নেই, আসমান নেই, যমীন নেই, বাতাস নেই, পাহাড় নেই, সমুদ্র নেই যে জুমুআর দিন সম্পর্কে ভীত নয়।) এত ভীতি জাগায় আমি এতটা উন্মাদ হই নাই যে ঐ দিন ঈদ পালন করবো। বরং ঐ দিনে বেশী আমল করার ইঙ্গিত আছে এই হাদিসে।
ধন্যবাদ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেই নিজের মিলাদ শরীফ মানিয়েছেন। হযরত আবু কাতাদাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বণর্না করেন যে,হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জিজ্ঞাসা করা হল ইয়া রসুলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি সোমবারের দিন কেন রোযা রাখেন,হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করলেন ওই দিন আমার বিলাদত হয় এবং ওই দিন-ই আমার উপর ওহী নাযীল হয়।(মুসলিম ২য় খন্ড ৮১৯ পৃঃ,হাদিস নং১১৬২,ইমাম বায়হাকী আস সুনানুল কুবরা ৪ থ খন্ড ২৮৬ পৃঃ,হাদিস নং ৮১৮২) এ ছাড়াও হাদিস হতে প্রমাণিত স্বয়ং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই বিলাদত খুশির উদ্দেশ্যে ছাগল যবাহ করেছিলেন ।(ইমাম সুয়ুতী আল হাবিলুল ফাতোয়া ১ম খন্ড ১৯৬ পৃঃ,হুস্নুল মাকাসিদ ফি আমালিল মোলিদ ৬৫ পৃঃ,ইমাম নাব হানী হুজ্জাতুল্লাহে আলাল আলামীন ২৩৭ পৃঃ)
১৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: নামায , রোযা, ঈদুল আযহা , মাদ্রাসা , মক্তব , কলেজ এমন হাজারো শব্দ আছে কোরান শরিফে নাই ।
আল্লাহ পাক আদেশ করেছেন সে আদেশের ভিত্তিতে নামকরন করা হয়েছে ।
যেমন আল্লাহ পাক বলেছেন নামায আদায় করতে । কি কি নামায , কত নামায , নাম কি কি , কি কি করতে হবে তা কি বলা আছে ?
১৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
মুহাই বলেছেন: যারা মানার তারা ঠিকই মানবে ।যারা মানবে না পৃথিবীসহ দলীল দিলেও তারা মানবে না ।নবীজীর আগমনে যে উম্মত খুশি হতে পারেনা সে অন্য কিসে খুশি হতে পারে?
১৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
বাইদ্যা ব্যাটা বলেছেন: ছাগু!!!!
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: নিজের পরিচয় দেওয়ার জন্য শুকরিয়া
২০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: সকাল>সন্ধা বলেছেন: @বিবেকিন্দ্রীয়লোচন
০১. সহী হাদীস বলতে কি বুঝেন তার পার এই প্রশ্নের জাবা আমি দিতে পারব।
০২. উত্তর হল রোজা রাখা ফজিলতের কারন। আবার কুরাআন শরীফ উনার আয়াত শরীফ অনুসারে খুশি পালন করার কথা বলা আছে। এবং হাদীস শরীফেও আছে।
০৩. এর উত্তর : Click This Link
--- দেখলাম। পড়লাম। আপনার লেখানুযায়ী সারসংক্ষেপ দাড়ায় খুশির দিনই ঈদের দিন। সেই হিসাবে আপনার যে কোন ব্যক্তিগত আনন্দের দিনও আপনার জন্য ঈদের দিন। কিন্তু আমাদেরকে রসুল (সঃ) তাঁর স্বীয় পবিত্র মুখ দ্বারা জানিয়ে দিয়েছেন 'ঈদ' দুইটা। এখানে 'ঈদ' বলতে শুধু খুশির দিনই নয়, বরং তার সাথে শরীয়তের বাধ্যবাধকতার সম্পর্কের প্রমান পাওয়া যায়। দয়া করে আমার নিচের প্রতু্ত্তরটি পড়ুন।
লেখক বলেছেন: হযরত আবূ লায়লা ইবনে আব্দুল মুনযির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, জুমুআর দিন সকল দিনের সর্দার এবং সকল দিন অপেক্ষা আল্লাহ পাক-উনার নিকট অধিক শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত। এটি ঈদুল আযহার দিন ও ঈদুল ফিতরের দিন অপেক্ষাও আল্লাহ পাক-উনার নিকট অধিক শ্রেষ্ঠ ও সম্মানিত। এ দিনটিতে পাঁচটি (গুরুত্বপূর্ণ) বিষয় রয়েছে, (১) এ দিনে আল্লাহ পাক হযরত আদম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করেছেন, (২) এ দিনে উনাকে যমীনে প্রেরণ করেছেন, (৩) এ দিনে উনাকে বিছাল শরীফ দান করেছেন, (৪) এ দিনটিতে এমন একটি সময় রয়েছে যে সময়টিতে বান্দা আল্লাহ পাক-উনার নিকট কিছু চাইলে তিনি অবশ্যই তাকে তা দান করেন যে পর্যন্ত না সে হারাম কিছু চায় এবং (৫) এ দিনেই ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে। এমন কোন ফেরেশ্তা নেই, আসমান নেই, যমীন নেই, বাতাস নেই, পাহাড় নেই, সমুদ্র নেই যে জুমুআর দিন সম্পর্কে ভীত নয়। (ইবনে মাজাহ, মিশকাত
এখন কি বলবেন ? ঈদ তো আরো আছে ।
১. আপনি আমার প্রশ্নগুলোর কোন জবাব দেন নি।
২. আপনার উপরের কথানুযায়ী জুমাবারও যদি ঈদ পালন করার মত গুরুত্ব বহন করতো, তবে প্রত্যেক জুমাবারই রসুল (সঃ) তা পালন করে উম্মতকে দেখাতেন।
৩. যে দিবস সম্পর্কে ("এমন কোন ফেরেশ্তা নেই, আসমান নেই, যমীন নেই, বাতাস নেই, পাহাড় নেই, সমুদ্র নেই যে জুমুআর দিন সম্পর্কে ভীত নয়।) এত ভীতি জাগায় আমি এতটা উন্মাদ হই নাই যে ঐ দিন ঈদ পালন করবো। বরং ঐ দিনে বেশী আমল করার ইঙ্গিত আছে এই হাদিসে।
ধন্যবাদ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: ভাই । দলিল বিহিন তর্ক কইরা লাভ আছে ?
যে দলিল দিতে পারবে তার টাই মানতে হইবে ।আল্লাহ পাক বলেন ," যদি সত্তবাদি হয়ে থাক তবে দলিল পেশ কর "
২১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেই নিজের মিলাদ শরীফ মানিয়েছেন। হযরত আবু কাতাদাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বণর্না করেন যে,হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জিজ্ঞাসা করা হল ইয়া রসুলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি সোমবারের দিন কেন রোযা রাখেন,হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করলেন ওই দিন আমার বিলাদত হয় এবং ওই দিন-ই আমার উপর ওহী নাযীল হয়।(মুসলিম ২য় খন্ড ৮১৯ পৃঃ,হাদিস নং১১৬২,ইমাম বায়হাকী আস সুনানুল কুবরা ৪ থ খন্ড ২৮৬ পৃঃ,হাদিস নং ৮১৮২) এ ছাড়াও হাদিস হতে প্রমাণিত স্বয়ং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই বিলাদত খুশির উদ্দেশ্যে ছাগল যবাহ করেছিলেন ।(ইমাম সুয়ুতী আল হাবিলুল ফাতোয়া ১ম খন্ড ১৯৬ পৃঃ,হুস্নুল মাকাসিদ ফি আমালিল মোলিদ ৬৫ পৃঃ,ইমাম নাব হানী হুজ্জাতুল্লাহে আলাল আলামীন ২৩৭ পৃঃ
১. রসুল (সঃ) ছাগল জবাহ করেছেন। কোরবানী তা যে কোন দিনেই হতে পারে। তার মানে এই নয় যে উনি 'ঈদ' পালন করেছেন।
২. এই হাদিসেই আছে, উনি রোযা রাখতেন ঐ দিনে। খাওয়া দাওয়া করতেন না।
আল্লাহর ওয়াস্তে ইসলামকে অন্যের কথা শুনে বিচার করবেন না। নিজের মাথা খাটান। অন্যের কথাও শুনেন। সহীহটা আমাদের ভিতরে তখনই আসবে যখন আমি আমার আকীদাকে বারং বার প্রশ্ন করতে থাকবো। আমীন।
ধন্যবাদ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: আরে ভাই , সহজ জিনিস বুঝেন না কেন ?
খুশি কইরা রোজা রাখা যায় । আর খুশি কইরা কি খাওয়া যায়না ?
উনি ছাগল জবাহ করেছেন মানে কি ? এর মানেই তো তিনি খুশি করেছেন ।
২২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই । দলিল বিহিন তর্ক কইরা লাভ আছে ?
যে দলিল দিতে পারবে তার টাই মানতে হইবে ।আল্লাহ পাক বলেন ," যদি সত্তবাদি হয়ে থাক তবে দলিল পেশ কর "
১. দলিলতো সব আপনি ই দিলেন ভাই। আমিতো আপনার দলিলের উপরই কথা বলছি।
২. কোন গোষ্ঠী বা বজুর্গের আমল আর তার লিখিত বর্ননা দলিল হতে পারে না যখন আমাদের সামনে কোরআন আর সহীহ হাদীস বর্তমান।
ধন্যবাদ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: কোরআন আর সহীহ হাদীস এর কথাই ত কইলাম ।
২৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
সকাল>সন্ধা বলেছেন: @বিবেকিন্দ্রীয়লোচন: মুসলমানের ঈদ মানে শরীয়ত সম্মত ভাবে খুশি করা। আপনাকে বুঝতে হবে কোন বিষয় একজন মুসলমানের জন্য খুশির। তা হচ্ছে আল্লাহ্ পাক উনার সন্তুষ্টি তলব করা।
২৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
মারসেনারি বলেছেন: আচ্ছা সিহাহ সিত্তার কিছু হাদিস বলেন তো
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: সিহাহ সিত্তার বাইরের হাদিস শরিফ কি হাদিস না ?
২৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
মারসেনারি বলেছেন: قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ এইখানে هُوَ
র মারজা কোনটা, فَبِذَلِكَ
এর মুশারুন এলাইহি কোনটা , আগে এইটা ক্লিয়ার করেন তারপর কথা হবে
২৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০১
ঠোঁটকাটা বলেছেন: "নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হলেন আল্লাহ পাক উনার তরফ হতে উম্মতের জন্য শ্রেষ্ঠ নেয়ামত।" ---এখানে আল্লাহ্ পাক উনার, না বলে আল্লাহ্ পাকের বললে সমস্যা কী?
"আর এই নেয়ামত প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে খুশি মানানোর হুকুম কোরানের মধ্যে বিদ্যমান"---এখানে খুশি মানানোর বাক্যটির ব্যবহার বাংলা সাহিত্য আর কোথাও পাইনি।
এরকম অদ্ভুত বাংলা ব্যবহার করার কারণ কী একটু জানাবেন?
পুরো উত্তর পাইনি। তাই আবার দিলাম।
উত্তর অবশ্য আপনার জানার কথা না। আপনি নিজের মাথা থেকে পোস্টটি দেননি। আপনাদের সবার পোস্টের উৎস একই। আপনারা যাস্ট কপি-পেস্ট এর মালিক।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, আল্লাহ পাক ফযল-করম হিসেবে তাদেরকে যে দ্বীন ইসলাম দিয়েছেন এবং রহমত হিসেবে উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে। এই খুশি প্রকাশ করাটা সেসবকিছু থেকে উত্তম যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে। (সূরা ইউনুস-৫৮)
এবার বুঝলেন ?
২৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
মারসেনারি বলেছেন: ।(আন নিয়ামাতুল কুবরা) এইটা কি মুস্তানাদ না গাইরে মুস্তানাদ, মুস্তানাদ হইলে সনদ বলেন
২৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
সকাল>সন্ধা বলেছেন: কোন গোষ্ঠী বা বজুর্গের আমল আর তার লিখিত বর্ননা দলিল হতে পারে না যখন আমাদের সামনে কোরআন আর সহীহ হাদীস বর্তমান। এ কথা উত্তরে বলতে হয় সব কিছুর একটি প্রকটিকেল বিষয় রয়েছে। আমাদের কাছে যে কুরআন শরীফ, হাদিস শরীফ রয়েছে তা কোন না কোন বজুর্গের দ্বারা সংরক্ষিত পালিত। আপনি কুরআন শরীফ উনার এবং হাদিস শরীফ উনার আদেশ নিষেধ মাতে হলে অবস্বই কোন না কোন হক্কানি বুজুর্গের দারস্ত হতে হবে। এটা যদি না করেন তাহলে এর বেখ্যা বিশ্লেষনে মানুষদের প্রবৃতি গত দোষ ত্রুটি গুলো প্রবেশ করে আল্লাহ্ পাক উনার সন্তষ্টি হাসিলের মুল উদ্দেশ্য ব্যহত হতে বাধ্য।
২৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
জিললুর রহমান বলেছেন: আমি তাহাজ্জুদ পড়ি কি পড়িনা, সেটা অন্য কথা। এশা'র নামাজ কয় রাকাত পারলে উত্তর দেন।
খলিফা উমর (রাঃ) মিলাদুন্নবী পালন করেছেন কি না, সেটা বুখারী, মুসলিম , নাসায়ী, তিরমিযি শরীফে নাই?
৩০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
বুলবুল আহ্মেদ বলেছেন: প্রিয় নবী সাল্লুল্লাহু আলাইহি আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাত দিবসে ইহুদীদের উৎসব চালু থাকুক।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: শিখ রা তো দাড়ি রাখে , পাগড়ি পরে তাই বলে কি বাদ দিতে হইবে ?
৩১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: সকাল>সন্ধা বলেছেন: @বিবেকিন্দ্রীয়লোচন: মুসলমানের ঈদ মানে শরীয়ত সম্মত ভাবে খুশি করা। আপনাকে বুঝতে হবে কোন বিষয় একজন মুসলমানের জন্য খুশির। তা হচ্ছে আল্লাহ্ পাক উনার সন্তুষ্টি তলব করা। [/sb
১. ঈদের দিন খুশি আপনাকে 'অবশ্যই' করতে হবে। শরিয়তের 'বাধ্যবাধকতা' আছে। তা না হলে গুনাহ হবে। এ কারনে ঈদের দিন রোযা রাখাও নিষেধ।
২. ঈদ যদি আপনার কথা মত 'খুশির দিন' ধরি তবে, ব্যক্তিগত খুশির দিন 'ব্যক্তিগত ঈদ' হতে পারে। তার জন্য শরিয়তের যে দুই ঈদ আছে, তার সাথে কোন সম্পর্ক নাই।
৩. আমার মুসলমান ভাইয়ের হাসি মুখ দেখলেই আমার খুশি লাগে। তার মানে এই না যে ঐ দিন 'ঈদের দিন'
ধন্যবাদ।
৩২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
সকাল>সন্ধা বলেছেন: ঠোঁটকাটা: আপনার প্রশ্নের উত্তর উনি দেননি কারন এই ভাবে লিখাকে আমরা আদব শিষ্টচার হিসেবে ধরি। আপনি মানতেও পারেন আবার নাও মানতে পারেন। কিন্তু পোষ্টের মূল বিষয় যেহেতু এটা নয়। তাই তিনি এর উত্তর দেয়া সমিচীন মনে না করা উত্তম বলে আমি মনে করি।
৩৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: সকাল>সন্ধা বলেছেন: কোন গোষ্ঠী বা বজুর্গের আমল আর তার লিখিত বর্ননা দলিল হতে পারে না যখন আমাদের সামনে কোরআন আর সহীহ হাদীস বর্তমান। এ কথা উত্তরে বলতে হয় সব কিছুর একটি প্রকটিকেল বিষয় রয়েছে। আমাদের কাছে যে কুরআন শরীফ, হাদিস শরীফ রয়েছে তা কোন না কোন বজুর্গের দ্বারা সংরক্ষিত পালিত। আপনি কুরআন শরীফ উনার এবং হাদিস শরীফ উনার আদেশ নিষেধ মাতে হলে অবস্বই কোন না কোন হক্কানি বুজুর্গের দারস্ত হতে হবে। এটা যদি না করেন তাহলে এর বেখ্যা বিশ্লেষনে মানুষদের প্রবৃতি গত দোষ ত্রুটি গুলো প্রবেশ করে আল্লাহ্ পাক উনার সন্তষ্টি হাসিলের মুল উদ্দেশ্য ব্যহত হতে বাধ্য। [/sb
১. যে কোরআন আমাদের সামনে আছে, তা বুজুর্গের নিজের বানী নয়। আপনি যে দলিলের কথা বলেছেন তা বুজুর্গের নিজের বানী।
২. কম জেনে অধিক আমল, অধিক জেনে কম আমল আপেক্ষো অধিক শ্রেয়।
৩. বজুর্গের কাছে যেতে হবে এমন বাধ্যবাধকতা শরিয়তে নেই। আল্লাহ পাক বলেছেন, যে জানে তাকে জিজ্ঞাসা করতে। যেতেই হবে এমন কোথাও বলা নেই।
ধন্যবাদ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: ্দলিল না দিয়ে একই কথা কপি পেষ্ট দেন কেন ?
মুলত আপনাদের কাছে কোন দলিল নাই ।
কারো জন্মদিন পালন করতে আপনাদের প্রব্লেম হয়না । এখানেই প্রব্লেম !!!
উম্মত দাবি করেবেন কিভাবে ?
৩৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: apnar dor amio janlam.valo thkben.
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: আপনার অহেতুক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার প্রয়োযন মনে করিনা ।তবে এতটুকু বলতে পারি আপনার থেকে অনেক বেশি নামাজ আমি পড়ি ।
৩৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
ঠোঁটকাটা বলেছেন: সকাল>সন্ধা, আপনারা আদব-শিষ্টাচার ধরেন ভাল কথা। কিন্তু অন্যেরে জানালে সমস্যা কী।
উনি কী কারণে উত্তর দেননি আপনি জানলেন কীভাবে? একারণেই বলেছি আপনাদের পোস্টের উৎস একই। মানে আপনাদের এমপ্লয়ার একই।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: বাংলায় সমার্থক শব্দ বলে একটা কথা আছে তা মনে হয় আপনার জানা নাই ।
একটা কথার মুল অর্থ ঠিক রেখে যে উহাকে নানাভাবে বলা যায় উহা মনে হয় আপনার জ্ঞানে নাই ।
৩৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
সকাল>সন্ধা বলেছেন: ঠোঁটকাটা: আপনার কথার উত্তর দিয়ে দেখলেন আমাকে আপনি কি সাব্বস্ত করলেন?
বাস্তবতা হল আপনার নিক এর পিকচার থেকে মরে হয় আপনি মার্কস বাদ এর সমর্থক। যদি তাই হয় এর পক্ষে বিপক্ষে কেউ কিছু বললে আপনি কি করা উচিত বলে মনে করেন?
৩৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: আমার উত্তর গুলো এক সাথে:
চাক্ষুষ দেখতে পাচ্ছি শেষ জমানার ৭২ কাতার!!! ও রে ভাই আমার নিচের তিনটা প্রশ্নের জবাব দেন:
১. কোরআন হাদিস ইজমা কিয়াস শরীয়তের উৎস; তা সকল মুসলমানই জানে। রসুল (সঃ) এর ওফাতের পর যে সব বিষয়ে ইখতিলাফ ছিল তা-ই কেবলমাত্র ইজমা আর কিয়াসে আসবে। যদি ঈদে মিলাদুন্নবী ইজমা কিয়াস দ্বারা নির্ধারিত সত্য হয়, তবে আমাকে ধরে নিতে হবে: রসুল (সঃ) নিজেই নিজের জন্মদিন তাঁর জীবদ্দশায় পান নি!!! কারন, তাহলে তিনি নিজেই মুসলমানদের তা পালন করতে বলতেন আর যার প্রমাণ মিলতো সহীহ হাদিসে।
২. উপরন্তু আমরা জানি প্রতি সোমবার নিজের জন্মদিনে উনি রোযা রাখতেন। খেয়ে দেয়ে ফুর্তি করতেন না।
৩. সহীহ হাদিসে যতদুর জানি আছে, মুসলমানদের ঈদ দুইটি। এর বাইরে আর কোন ঈদ নেই।
কোন বুজুর্গ কি বলেছেন বা কি করছেন, ইতিহাসে ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত হয়েছে কিনা তা দিয়ে শরীয়তের বিচার হয় না। ব্যক্তিগত জীবনের অনেক আমল এমন থাকতে পারে যদি সেই আমল 'আম' হয়ে যায়, তবে তা দ্বিনের জন্য বিদায়াত সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
১. আপনি আমার প্রশ্নগুলোর কোন জবাব দেন নি।
২. আপনার উপরের কথানুযায়ী জুমাবারও যদি ঈদ পালন করার মত গুরুত্ব বহন করতো, তবে প্রত্যেক জুমাবারই রসুল (সঃ) তা পালন করে উম্মতকে দেখাতেন।
৩. যে দিবস সম্পর্কে ("এমন কোন ফেরেশ্তা নেই, আসমান নেই, যমীন নেই, বাতাস নেই, পাহাড় নেই, সমুদ্র নেই যে জুমুআর দিন সম্পর্কে ভীত নয়।) এত ভীতি জাগায় আমি এতটা উন্মাদ হই নাই যে ঐ দিন ঈদ পালন করবো। বরং ঐ দিনে বেশী আমল করার ইঙ্গিত আছে এই হাদিসে।
--- দেখলাম। পড়লাম। আপনার লেখানুযায়ী সারসংক্ষেপ দাড়ায় খুশির দিনই ঈদের দিন। সেই হিসাবে আপনার যে কোন ব্যক্তিগত আনন্দের দিনও আপনার জন্য ঈদের দিন। কিন্তু আমাদেরকে রসুল (সঃ) তাঁর স্বীয় পবিত্র মুখ দ্বারা জানিয়ে দিয়েছেন 'ঈদ' দুইটা। এখানে 'ঈদ' বলতে শুধু খুশির দিনই নয়, বরং তার সাথে শরীয়তের বাধ্যবাধকতার সম্পর্কের প্রমান পাওয়া যায়। দয়া করে আমার নিচের প্রতু্ত্তরটি পড়ুন।১. আপনি আমার প্রশ্নগুলোর কোন জবাব দেন নি।
২. আপনার উপরের কথানুযায়ী জুমাবারও যদি ঈদ পালন করার মত গুরুত্ব বহন করতো, তবে প্রত্যেক জুমাবারই রসুল (সঃ) তা পালন করে উম্মতকে দেখাতেন।
৩. যে দিবস সম্পর্কে ("এমন কোন ফেরেশ্তা নেই, আসমান নেই, যমীন নেই, বাতাস নেই, পাহাড় নেই, সমুদ্র নেই যে জুমুআর দিন সম্পর্কে ভীত নয়।) এত ভীতি জাগায় আমি এতটা উন্মাদ হই নাই যে ঐ দিন ঈদ পালন করবো। বরং ঐ দিনে বেশী আমল করার ইঙ্গিত আছে এই হাদিসে।
১. রসুল (সঃ) ছাগল জবাহ করেছেন। কোরবানী তা যে কোন দিনেই হতে পারে। তার মানে এই নয় যে উনি 'ঈদ' পালন করেছেন।
২. এই হাদিসেই আছে, উনি রোযা রাখতেন ঐ দিনে। খাওয়া দাওয়া করতেন না।
আল্লাহর ওয়াস্তে ইসলামকে অন্যের কথা শুনে বিচার করবেন না। নিজের মাথা খাটান। অন্যের কথাও শুনেন। সহীহটা আমাদের ভিতরে তখনই আসবে যখন আমি আমার আকীদাকে বারং বার প্রশ্ন করতে থাকবো। আমীন।
১. দলিলতো সব আপনি ই দিলেন ভাই। আমিতো আপনার দলিলের উপরই কথা বলছি।
২. কোন গোষ্ঠী বা বজুর্গের আমল আর তার লিখিত বর্ননা দলিল হতে পারে না যখন আমাদের সামনে কোরআন আর সহীহ হাদীস বর্তমান।
১. ঈদের দিন খুশি আপনাকে 'অবশ্যই' করতে হবে। শরিয়তের 'বাধ্যবাধকতা' আছে। তা না হলে গুনাহ হবে। এ কারনে ঈদের দিন রোযা রাখাও নিষেধ।
২. ঈদ যদি আপনার কথা মত 'খুশির দিন' ধরি তবে, ব্যক্তিগত খুশির দিন 'ব্যক্তিগত ঈদ' হতে পারে। তার জন্য শরিয়তের যে দুই ঈদ আছে, তার সাথে কোন সম্পর্ক নাই।
৩. আমার মুসলমান ভাইয়ের হাসি মুখ দেখলেই আমার খুশি লাগে। তার মানে এই না যে ঐ দিন 'ঈদের দিন'
১. যে কোরআন আমাদের সামনে আছে, তা বুজুর্গের নিজের বানী নয়। আপনি যে দলিলের কথা বলেছেন তা বুজুর্গের নিজের বানী।
২. কম জেনে অধিক আমল, অধিক জেনে কম আমল আপেক্ষো অধিক শ্রেয়।
৩. বজুর্গের কাছে যেতে হবে এমন বাধ্যবাধকতা শরিয়তে নেই। আল্লাহ পাক বলেছেন, যে জানে তাকে জিজ্ঞাসা করতে। যেতেই হবে এমন কোথাও বলা নেই।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: আপনার উত্তর দেওয়া হয়েছে ।
বিচার মানবেন আর তাল গাছ আপনার যদি মনে করেন তাইলে হাজারো বুঝাইয়াও লাভ হইবেনা ।
৩৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
সকাল>সন্ধা বলেছেন: বিবেকিন্দ্রীয়লোচন: আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে হলে অনেক লিখতে হবে। এত সময় এই এক পোষ্টে সম্ভব নয়।
কিছু মনে করবেন না আপনাকে আমাদের পোষ্ট গুলো আরো পরতে হবে। তাহলে এর উত্তর সহজে পেয়ে যাবেন।
৩৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
মারসেনারি বলেছেন: আমার কমেন্টের জবাব কই, জানি দিতে পারবেন না খালি তো কপি মারেন মিয়া সাহস থাকলে তারকিব কইরা কুরানের তরজমা করেন , লিঙ্কবাজি কইরেন না, পারলেনিজের যোগ্যতা দিয়া কিছু লেখেন, কোনটা ফায়েল মাফুল মতাআল্লিক সিলাহ যমীর এইগুলা না বুইঝা লেদান শুরু করছেন, উত্তর দেন তারাতারি আপনে যেই তরজমা করছেন এইটা তাস্রিফান তারকিবান কিভাবে সহিহ হইল, দলীল দিবেন কোনও মুস্তানাদ কিতাব থেকা, আন নিয়ামাতুল কুবরা থেকে দলীল দিলে সনদ সহকারে দিবেন, ওইটা মুস্তানাদ বা মাশুর কনতাই না
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: প্রমান করুন এগুলান ভুল ।
৪০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার উত্তর দেওয়া হয়েছে ।
বিচার মানবেন আর তাল গাছ আপনার যদি মনে করেন তাইলে হাজারো বুঝাইয়াও লাভ হইবেনা ।
১. আমার একটা প্রশ্নেরও জবাব আপনি দেন নি।
২. তাল গাছ আমার হলে এত যুক্তি দিয়ে আপনাদের বলতে হত না!!!
ভাই আবার বলছি আল্লাহর ওয়াস্তে ইসলামকে অন্যের কথা শুনে বিচার করবেন না। নিজের মাথা খাটান। অন্যের কথাও শুনেন। সহীহটা আমাদের ভিতরে তখনই আসবে যখন আমি আমার আকীদাকে বারং বার প্রশ্ন করতে থাকবো। আমীন।
৪১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: সকাল>সন্ধা বলেছেন: বিবেকিন্দ্রীয়লোচন: আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে হলে অনেক লিখতে হবে। এত সময় এই এক পোষ্টে সম্ভব নয়।
কিছু মনে করবেন না আপনাকে আমাদের পোষ্ট গুলো আরো পরতে হবে। তাহলে এর উত্তর সহজে পেয়ে যাবেন।
ভাই সবার কথাই শুনেন আর নিজের জ্ঞান বুদ্ধি দিয়ে বিচার করেন। সবার কথা শুনতে হবে।
৪২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
বাঁশ বাগান বলেছেন: লেখক বলেছেন: হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, আল্লাহ পাক ফযল-করম হিসেবে তাদেরকে যে দ্বীন ইসলাম দিয়েছেন এবং রহমত হিসেবে উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে। এই খুশি প্রকাশ করাটা সেসবকিছু থেকে উত্তম যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে। (সূরা ইউনুস-৫৮)
=============
হায় হায় এ কি কয়। সুরা ইউনুস আছে এই রকম:
সূরা ইউনুস:
(57 হে মানবকুল, তোমাদের কাছে উপদেশবানী এসেছে তোমাদের পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য।
(58 বল, আল্লাহর দয়া ও মেহেরবাণীতে। সুতরাং এরই প্রতি তাদের সন্তুষ্ট থাকা উচিৎ। এটিই উত্তম সে সমুদয় থেকে যা সঞ্চয় করছ।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: কথা তো একই হইল । বাংলার সাথে আরবি লিখটা মিলায়ে নিতে হয় ।
বাংলায় সমার্থক শব্দ বলে একটা কথা আছে তা মনে হয় আপনার জানা নাই ।
একটা কথার মুল অর্থ ঠিক রেখে যে উহাকে নানাভাবে বলা যায় উহা মনে হয় আপনার জ্ঞানে নাই ।
৪৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
বাঁশ বাগান বলেছেন:
হায় হায় আবার কি কয়।
৪৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৮
জামিল হাসান বলেছেন: আমি নবীর উম্মত তাহলে নবী যা করেছেন আমিও ত তাই করবো?
তাহলে আমি আমার জন্মদিন এখন থেকে পালন করবো । জন্মদিনে কেক কাটবো ,ছবি তুলবো, আমার জন্মদিনের কাসিদা গাইব, মোমবাতি জ্বালাবো মেহমান দাওয়াত দিব উপহার পাওয়ার লোভে, রাতভর পার্টি হবে, পার্টি তে মদের বন্যা বয়ে যাবে তাই না? এতে নবী খুশী হবে আমার জন্ম সার্থক হবে ।আফসোস আজকের দিনের মানুষের জন্ম উৎসবে এগুলি হচ্ছে । নবীর জন্ম উৎসব পালন করতে গেলে উম্মতের জন্ম উৎসবের প্রশ্ন চলে আসে তাই মিলাদুন্নবি একটা বেদআত কেননা উম্মতের বাড়াবাড়ি ত আমরা দেখতে পারছি ।
৪৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: নামাজ পড়েন আবার ভোট ও দেন । এটা কেমন কতা । হা হা হা হা
সুরা ইউসুফ এর ১০৬ আয়াত পরেন ।মামমামমামামমামমামমামামামমামামামামামমা
৪৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২০
বিবেকিন্দ্রীয়লোচন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কথা তো একই হইল । বাংলার সাথে আরবি লিখটা মিলায়ে নিতে হয় ।
বাংলায় সমার্থক শব্দ বলে একটা কথা আছে তা মনে হয় আপনার জানা নাই ।
একটা কথার মুল অর্থ ঠিক রেখে যে উহাকে নানাভাবে বলা যায় উহা মনে হয় আপনার জ্ঞানে নাই ।
আর পারলাম না!!!!!!!!!!!!!! হে পাপীষ্ঠ আল্লাহর গযব নিপাতিত হোক তোদের উপর যারা আল্লাহর কালামকেও বিকৃত করতে হাত কাপেঁ না!!! তোদের কন্ঠ রোধ হয়ে যাক, তোদের হাত খসে পড়ে যাক, তোদের চোখ উপড়ে পড়ুক!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: আরে গাধা সৌদি আরব ইসলামে নীতি নিরধারক না। যে সৌদির দোহাই কেও দিবে? ইসলামে নীতি নিরধারক কোরআন আর হাদিস।
পারলে এই প্রশ্নের উত্তর দে।
ঈদে মিলাদুন্নবী মানা ফরযে আইন না কি উদ্দেশ্য প্রনোদিত? বাই মেলবোর্ন