![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অভিমান এমন এক জিনিষ যার মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে তার জন্য আর কোন ঔষধ থাকে না।
আপন সত্ত্বায় যারা অতি মগ্ন আর শেয়ারিং কেয়ারিং এ যাদের খুব অনীহা বা চরম অন্তর্মুখী তারা নিজেও যেমন সুখী হয় না,তেমনি কাউকে সুখীও করতে পারে না।
এদের সাথে গাটছাড়া বাঁধা মানুষ গুলোর ও শান্তির পায়রা মরে যায়।
সপ্তাহের অভিমান ভাঙ্গানো যায়,দিনের তো সম্ভব না।
আর সেকেন্ডে সেকেন্ডে যাদের অভিমান তারা সুস্থ নয় বরং তাদেরকে মানসিক ডাক্তার দেখানো উচিত।
অভিমান হল বট বৃক্ষের চারার মত,দিন দিন শুধু বড় হতে হতে একদিন মহীরুহে পরিণত হয়।
আপনার সন্তানদের অভিমানী রোগটিকে ছোটবেলায় নষ্ট করে দিতে মনোযোগ দিন।কারণ এক সময় সে শুধু অন্যকেই কষ্ট দেয় না বরং সে নিজেও সুখ পায় না।
সহনশীলতা আর ত্যাগ দুইটা মানুষের জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।শুধু “আমার চাই,আমার জন্য আর আমাকে দেও” - এমন ভাবধারার মানুষ যতই আবেগের ভাব দেখাক না কেন তাদের সঙ্গ কখনোই তৃপ্তিদায়ক না।
অভিমান কে কমিয়ে ফেলতে চেষ্টা করুন,রাগ কে নিয়ন্ত্রণ আর স্বার্থান্বেষী চিন্তাভাবনা কে মানবতার লিটমাস পেপারে পরীক্ষা করে পরোপকারে মনকে ঢালুন কিছুদিন।
০২ রা মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯
চির চেনা বলেছেন: জি
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অভিমান আসলেই অনেক কষ্টের।