![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগের লেখা পড়ে সময় কাটাই। আর গেম খেলি, ছবি দেখি।
মা। আমার মা। মা কথাটি খুব ছোট। শিশুদের প্রথম কথা হচ্ছে মা। যখন একটি শিশু মা বলে ডাকে তখন শুনতে কি যে মধুর লাগে। মা মা বলে সারাক্ষন ডাকতে থাকে। আর মা তার সন্তানের জন্য সব সময় মঙ্গল কামনা করতে থাকে। সন্তানের জন্য তার ভালবাসার শেষ নেই।
একজন মা তার সন্তানকে স্নেহের আঁচলের নিচে রেখে বড় করে। সন্তানকে নিয়ে তার চিন্তার শেষ নেই। সন্তানের অসুখ হলে মায়ের চিন্তা আরো বেড়ে যায়। সে কি করবে ভেবে পায় না। সারা রাত জেগে সন্তানের কাছে বসে থাকে। মা তার সন্তানের ভাল হওয়ার জন্য মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করে। সন্তানের জন্য মাকে কত কষ্ট সহ্য করতে হয় সেটা মা ছাড়া আর কেউ জানে না।
আমার মায়ের প্রথম সন্তান আমি। আমি একজন মেয়ে। আমার বিয়ে হয় এ বছরের ১৫ই ফেব্রুয়ারি। আমার স্বামী একজন চাকুরীজীবি। আমরা ঢাকায় থাকি। আমাদের দু'জনের ছোট সুখের সংসার। হাসি আর আনন্দে কাটছিল আমাদের সংসার জীবন।
একদিন বুঝতে পারলাম আমি মা হব। আমার কোলে থাকবে একটি ফুটফুটে সন্তান। এ কথাটি যখন আমার স্বামীকে জানালাম সে অনেক খুশি হল। তারপর থেকে সে আমার অনেক বেশী করে খেয়াল রাখতে শুরু করে। আমাকে আমার স্বামী অনেক ভালবাসে। আমিও তাকে অনেক ভালবাসি। আমরা আমাদের সন্তানকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেছি।
২| ১২ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:৪২
সচেতন বলেছেন: শুধু মা নয়, বাবাও যে তার সন্তানদের কত্তো ভালোবাসে তা কেন কেউ বোঝেনা...
ভালো কথা, আপনাদের অনেক বিষয়ে সচেতন হতে হবে। নইলে সামান্য ভুলে অনেক সময় বড় বড় ক্ষতি হয়ে যায়। আমি কিন্তু ভয় দেখাচ্ছিনা। বরং বোঝাতে চাইছি যে, শিশু বিষয়ে বিভিন্ন কিছু জানা শেখা শুরু করে দিন।
অভিনন্দন আপনাদের...
১৪ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১১:৪২
সাঁঝের মায়া বলেছেন: সচেতন ভাই আপনাকে ধন্যবাদ। আমিতো বলিনি যে বাবারা সন্তানদের কম ভালোবাসে।
আমার একটি ২মাসের মেয়ে আছে।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:২৮
সচেতন বলেছেন: বাহ! খুব সুন্দর কথা। আশা করি মেয়ে নিয়ে ভালো আছেন। শুনুন আমি ডক্টর নিয়ে খুব সমস্যায় ভুগেছি। তাই একটু শেয়ার করি, ডক্তটরকে কখনই মিথ্যা বলবেন না। অনেক সময় মা-বাবারা কিছুকিছু বিষয়ে মিথ্যা বলে যেমন, হয়তো বাচ্চার ৩ দিন ধরে পাতলা পায়খানা হচ্ছে কিন্তু ডক্টরকে বলবে, দেড় দিন। যারা এমন করে তারা ভাবে যদি বলি ৩ দিন ধরে হচ্ছে তবে ডক্তর বলবে "কেন দেরি করালেন..ইত্যাদি ইত্যাদি" নিজেদেরকে বোকা মা-বাবা মনে হবে তখন।
ডক্টর যা যা পরামর্শ দেন সেগুলি আবার ডক্টরের সামনে আপনি নিজ মুখে বলবেন কনফার্ম করার জন্য যে আপনি বুঝেছেন। নিজেকে অধিক স্মার্ট দেখাবেন না ডক্টরের সামনে। ডক্টর যদি অধিক ইংরেজীতে কথা বলে আর যদি সেটা আপনার বুঝতে সমস্যা হয়, খোলা বাংলায় বলবেন "বুঝিনি, বাংলায় বলুন।"
প্রেস্ক্রিপ্শন বুঝে নিন। অনেক সময় ডক্টররা প্রেস্ক্রিপ্শনে লিখে কম আর মুখে বলে দেয় আরো অনেক কিছু। যখন ডক্টরের সামনে থাকেন তখন মনে হয় যে সব মনে থাকবে কিন্তু বাসায় এসে দেখবেন অনেক কিছুই ভুলে গেছেন। তাই ডক্টরকে সব লিখে দিতে বলবেন।
আরো অনেক পরামর্শ আছে বোন। আমি যে কি ভুক্তভুগি হয়েছি তা বলে শেষ করতে পারবো না... সময়ে ব্লগে ধিরে ধিরে লিখবো।
২১ শে মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৪:০৫
সাঁঝের মায়া বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:০৯
মেঘাচ্ছন্ন বলেছেন: হুম.....অভিনন্দন আপনাদেরকে.....অনাগত অতিথি ও আপনি দু'জনের জন্যই অনেএএএক অনেএএএক শুভ কামনা.....।
স্বাগতম....আপনাকে, আমাদের এই ব্লগ পরিবারে.....।