![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১)
অনেক বড় মসজিদ। আর তাই মসজিদের প্রবেশ পথও অনেকগুলো। নিজের কাছে একদিন প্রশ্ন রেখেছিলাম, মসজিদের এতোগুলো প্রবেশ পথের দরকার কি? দরজা একটা দুইটা হলেই তো হয়। একসাথে এতো মানুষতো কখনও মসজিদে প্রবেশ করেনা।
২)
খুৎবা শেষে ইমাম সাহেব দাঁড়িয়েছেন নামাজ শুরু করবেন বলে। ইকামত চলছে। সামনের কাতারের মানুষ এখনও ডেকে চলছে "সামনে আসেন সামনে আসেন। সামনে জায়গা খালি।" আমি তখন বলেছিলাম, "ভাই আপনি নিজে সামনে চলে গেলেই তো পিছনের মানুষের সামনে আসতে সুবিধে হয়।" ততক্ষণে ইকামত শেষে নামাজ শুরু হয়ে গেল। তিনি আমার কথা না শুনে নিয়ত বেঁধে ফেললেন। অতঃপর সামনের কাতারের একটা বিরাট অংশ খালি রেখেই নামাজ শেষ হল।
৩)
সেদিনই আমি আমার প্রশ্নের উত্তর পেয়েছিলাম। এতোগুলা দরজা আসলে মসজিদে ঢুকার জন্য নয়। মসজিদ থেকে বের হওয়ার জন্য। নাহয় দরজা যদি একটা থাকে তাকে সবাই একসাথে বের হতে গেলে মানুষ মরার চান্স আছে। কারণ আমরা মসজিদে যাই নামাজ পড়তে। এই নামাজের উদ্দেশ্য আল্লাহ্কে সন্তুষ্টি করা নয়। এই নামাজের উদ্দেশ্য দায়িত্ব পালন। মুসলমানের ঘরে জন্মেছি। দায়িত্ব তো পালন করতে হয়। দায়িত্ব পালন শেষে যত তাড়াতাড়ি পালানো যায় ততই মঙ্গল। আর মসজিদের সামনে খালি রেখে এক্সিট এর যত কাছে থাকা যায় মসজিদ থেকে বের হতে তত সুবিধে।
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুমম
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
অনির্ণেয় অন্তরক বলেছেন: আসলেই নেই পিওরিটি বলতে কিছু আমাদের।
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১৫
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আপনার প্রথম প্যারাটা পড়ে যা লিখবো ভেবেছিলাম তা আপনি শেষে লিখে দিয়েছেন। আমার কথাই বলি যদিও খুব একটা নামায এখন পড়ি না। জুম্মাবারে মসজিদে গেলে মোটামুটি দৌড়ে জামাত দাড়াই আর সালাম ফেরানোর পর দৌড়ে মসজিদ থেকে বের হই। এই হইলাম আমরা মুসলমান
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
অনির্ণেয় অন্তরক বলেছেন: কপালে অনেক খারাবি আছে ভাই আমাদের।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: নামাজের মতো জামায়াতে বেশী দরজা থাকা খারাপ না , ভালোই । এক্সিডেন্ট এর ব্যাপার স্যাপার আছে ।
আর যেগুলো বললেন সেগুলোতো আছেই । আমাদের মধ্যে পিওরিটি বলে কিছু আছে কি না জানিনা !