নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

©All Rights Reserved

আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

বিবর্তনবাদী

আপাততঃ আমি একজন কনফিউজড মানুষ। জীবনে বিবর্তনের অপেক্ষায় আছি, দেখি বিবর্তনের পরে কিসে পরিনত হই...

বিবর্তনবাদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুভি রিভিউ: থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২৮





গত সপ্তাহ হতে চেষ্টা করছিলাম সিনেমাটা দেখবার, কিন্তু টিকেট পাচ্ছিলাম না। আজ ঢাবিতে কাজ থাকায় আজকে বলাকায় ঢূঁ দিলাম। টিকেট মিলল তবে সেকেন্ড ক্লাস। ডিসির সব টিকেট শেষ। গত সপ্তাহে সেটাও পাইনি। হলে ঢুকতে ঢুকতে দেখি সিনেমা শুরু। ছবিটা মুক্তি পাবার পর ব্লগে এবং বন্ধু মহলের আলোচনায় মোটামুটি সিনেমার প্রতি বিশেষ দৃশ্য এবং সংলাপ সম্পর্কে ধারণা হয়ে গিয়েছিল। জ্ঞানগর্ভ আলোচনা শুনতে শুনতে ভেবেছিলাম নিশ্চয়ই সমাজ উল্টা পালটা করে দেওয়া কোন মুভি ফারুকি বানিয়েছে। নিজে দেখতে গিয়ে শোনা কথার একশত আশি ডিগ্রি উল্টা চিত্র দেখে বড় হতাশই হতে হল।





সিনেমার কাহিনীটা এ রকম যে, রুবা এবং মুন্না লিভ টুগেদার স্টাইলে একসাথে থাকছে। ব্যাপারটা পরিবারে জানাজানি হলে পরে তারা মুন্নার ফ্যামিলির সাথে থাকা শুরু করে। মজার ব্যাপার, তারা বাপ মার সাথে থাকলেও তাদের বিয়ে হয়নি। সেই লিভটুগেদারই চলছিল। এর মাঝে মদ খেয়ে বন্ধুদের সাথে মারামারিতে মুন্নার হাতে একটা খুন হয়ে যায়। যাবৎজীবন কারাদন্ড শাস্তি পেয়ে মুন্না জেলে যায়। ছেলের অবিবাহিত বউকে মুন্নার বাবা আর ঘরে রাখে নি। এদিকে রুবা তার মায়ের সাথে থাকতে চায় না। কারন তার মা পুরানো প্রেমিকের হাত ধরে ঘর ছেড়ে বের হয়ে গেছে। রুবার বিশ্বাস এই কারনেই তার বাবার মৃত্যু ঘটে। সে তার মাকে ঘৃণা করে। থাকার স্থান না থাকায় রুবা প্রথমে তার খালাত বোনের বাসায় উঠে, কিন্তু খালাত বোনের শাশুড়ি রুবাকে তার ঘরে দেখতে চায় না। অগ্যতা রুবার ঢাকায় বাসা এবং চাকরি খুজতে থাকে। ঢাকার অলিগলিতে ঘুরতে ঘুরতে তার বিভিন্ন পুরুষের অসৎ উদ্দেশের লক্ষ্য হতে হয়। যেখানেই যায় সেখানেই অসৎ ইঙ্গিত। নিজের বাপের বয়সীদের হতে পাওয়া এই আচরণে রুবার ঘৃণা ধরে যায়। কেউ চাকরি দিতে চায়, কেউ বাসা ভাড়া দিতে চায় কিন্তু বিনিময়ে ব্যবহার করতে চায় রুবাকে। উল্লেখ করা মত একটা জিনিস দেখলাম যে, রুবার প্রতি অন্যসব পুরুষকে আগ্রহী দেখানো হলেও, তার অফিসের বসকে কোন প্রকার ইঙ্গিত দিতে দেখানো হয় নি। অথচ, জেলে দেখা করতে গেলে মুন্না রুবাকে বলে তার বস একটা লুইচ্চা। এমনি কি রুবার দ্রুত প্রোমশনে অফিসের অন্য পুরুষ কর্মকর্তাকেও জেন্ডার ডিসক্রিমিনিশনের দায়ে বসকে দোষ দিতে দেখা যায়। কাহিনীতে এই বসকে লুল না দেখিতে হয়ত রুবার চাকরির যোগ্যতা দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে।





এভাবে চলতে চলতে একসময় রুবার ছোট্ট বেলার বন্ধু তপুর কথা মনে আসে। এই তপুর সাথে তার দীর্ঘ দিন যোগাযোগ নাই, এমনকি মোবাইল নম্বরটাও নাই। সিনেমায় তপু বাস্তবের তপুই। বিখ্যাত নূপুর গানের গায়ক, তার হাজার হাজার ফ্যান। যাইহোক, মোবাইল নম্বর যোগার করে রুবা তপুকে ফোন করে দেখা করতে বলে। তারা বসুন্ধরার পেছনে কাশবন টাইপের এক জায়গায় দেখা করে। রুবা তার কাছে থাকবার জায়গার জন্য সাহায্য চায়। সাথে সাথে তপু বসুন্ধরায় ফ্লাট ভাড়া করে। যেহেতু্‌ একা মেয়ের জন্য বাসা ভাড়া পাওয়া কঠিন তাই তপুই রুবার স্বামী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নেয়। রুবা মুন্নার বাসা থেকে ফার্নিচার নিয়ে আসে। তপু রুবাকে বসুন্ধরায় দামী ফ্লাটের ভাড়া, অভিজাত জীবন যাপনের খরচা পাতি এবং সেই সঙ্গে মুন্নার মামলার খরচও দিতে থাকে। তাদের সাথে কথা হয় এইগুলো তপু দান করছে না, একসময় রুবা তাকে টাকা দিয়ে দিবে।





এরপর শুরু সিনেমার অন্যপর্ব। তপু-রুবা একই ফ্লাটে থাকছে, আলাদা আলাদা রুমে। রাতের বেলা প্রথমাংশের এই সব বৃদ্ধদের মতই মিলনের ইচ্ছায় তপু রুবার রুমের সামনে ঘোরা ঘুরি করে, মাঝে মাঝে দরজা নক করে। রুবা সবই বুঝে কিন্তু সরাসরি সম্মতি দেয় না। ঠিক পরের দৃশ্যে, একই উদ্দেশ্যে রুবাকেও ঘোরা ঘুরি করতে দেখা যায়। ঠিক এই মূহুর্তেই রুবার সামনে হাজির হয় তার ১৩ বছরের মন। রুবাকে তপুর প্রতি শারিরিক আকর্ষণ হতে দূরে রাখতে রুবার মনের এক অংশ সবসময় রুবার সাথে ঝগড়া করতে থাকে। এই সমস্যায় রুবা মানসিক চিকিৎসকেরও কাছে যায়। প্রথমে মাঝে মাঝেই রুবা মুন্নাকে দেখতে যেত। কিন্তু চাকরি এবং তপুর কারনে সেটা ধিরে ধিরে কমতে থাকে, একপর্যায়ে মুন্নাই আর রুবার সাথে দেখা করতে চায় নায়। তপু রুবাকে পাবার আকাঙ্খা বার বার প্রকাশ করে যায়। রুবা বোঝে এবং এটাকে সে কোন প্রকার অসৎ উদ্দেশ্য বলে মনে করে না, যেমনটা সে প্রথমের বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে মনে করত। উলটা রুবা নিজেই তপুর আহ্ববানে সাড়া না দেবার কারনে অস্বস্থি বোধ করে। এক পর্যায়ে রুবা তপুর আকাঙ্খাতে সম্মতি জানিয়ে তপুকে তার ঘরে আসতে বলে। তপু লাফাতে লাফাতে কনডম কিনে হাজির হয় রুবার ফ্লাটে। গিয়ে দেখে রুবা নাই। রুবা আবার তার ১৩ বছরের মনের প্রভাবে তপুর কাছে নিজেকে সমর্পনে অসম্মতি জানায়। তপু মহা বিরক্ত হয়।





ঠিক এই মূহুর্তেই কিভাবে যেন মুন্না জেল থেকে ছাড়া পায়। সে এসে উঠে রুবার ফ্লাটে। কিন্তু বুঝতে পারে এই রুবা আগের সেই রুবা নয়, সব চেঞ্জ হয়ে গেছে। রুবাও বুঝতে পারে তার মন পড়ে আছে তপুর কাছে। সেটা সে সরাসরি মুন্নাকে জানায়। মুন্নাকে সে বলে যেহেতু তাদের বিয়েই হয় নাই তাই ডিভোর্সের প্রশ্ন উঠে না। তাই তাদের আলাদা হয়ে যাওয়া উচিত। প্রথমে মুন্না জানায় সাত দিন সময় নিয়ে দেখতে যদি মত পালটায়। কিন্তু অল্প কয়দিনেই মুন্না বুঝে কোন লাভ নাই। সে রুবাকে প্রস্তাব দেয় তারা আলাদা থেকে আর কি করবে, তার চেয়ে তারা বন্ধুর মত একত্রেই থাকতে পারে। শেষ অংশে দেখা যায় রুবার তার মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ পেতে। সে চিৎকার করে বলে, মা আমি তোমাকে ভালবাসি। ভালবাসা ফিরে এসেছে যে কারনে রুবা তার মাকে ঘৃণা করত সেই দোষেই সে নিজে দোষী। সেই মূহুর্তে রুবা নিজের মায়ের কৃতকর্মের যুক্তি খুজে পায়। এককালে তার কাছে মায়ের যে কাজটিকে পিতার মৃত্যুর কারন বলে মনে হয়ে এসেছে, সেই একই কারনে তার মায়ের প্রতি ভালবাসা ফিরে আসে। এরপর তপু রুবার সাথে দেখা করতে এসে প্রস্তাব দেয় তার সাথে কক্সবাজারে ঘুরতে যাবার। রুবা বলে মুন্নাকেও নিয়ে যেতে, মুন্না রাজি হয়। তারা তিনজন কক্স বাজারে ঘুরতে যায়



...................................................সিনেমা শেষ।





এখন আসি বাকি কথায়। প্রথমেই অভিনয়। আগেই বলে নেই আমি অভিনয় বিষয়ে আলোচনার যোগ্য কেউ নই। হাজার হাজার দর্শকদের একজন, তাই আমার আলোচনায় চলচিত্রের বোদ্ধাদের আপত্তি থাকলে আমার কিছু করার নাই। রুবা চরিত্রে তিশা, মুন্না চরিত্রে মোশারফ করিম আর তপু চরিত্রে তপুই। তিশার আমি এপর্যন্ত যত অভিনয় দেখেছি তার সবটাই একই রকম বৈচিত্রহীন। অত্যন্ত রকম, বা খানিকটা বেয়াড়া মেয়ের চরিত্র। এখানেও একই ধরণের চরিত্র। মোশাররফ করিমের অভিনয় ভাল ছিল, কিন্তু সে সিনেমায় অভিনয় দেখাবার তেমন সুযোগ ছিল না। তার অভিনয় খুবই কম সময়ের জন্য। তপুর অভিনয় আমার কাছে কোন অভিনয়ই মনে হয় নাই। গায়ক হিসাবে তার পরিচিতি না থাকলে হয়ত এই অভিনয় কারো আলোচনার বিষয়ই হয়ত হত না। একমাত্র আবুল হায়াৎ লুচ্চা বুড়ার চরিত্রে খুব ভাল অভিনয় করেছে।



এই সিনেমার সবচাইতে বড় দূর্বলতা কাহানী প্রবাহ। মনে হল একটার পর একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা দেখানো হল। প্রথমে রুবা তপুর কাছে সাহায্য চাইল। তপু বাসা ম্যানেজ করতেই তারা এক ফ্লাটে থাকা শুরু করল। প্রথম রাতেই তারা শারিরিক তাড়নায় একজন আর একজনের রুমের সামনে ঘোরাঘুরি শুরু করল। তপু রুবার দেখা হওয়া, তারপর এক ফ্লাটে থাকা শুরু করা এবং প্রথম রাতেই উত্তেজিত আচরণ। তিনটা পর্বই বিচ্ছিন্ন মনে হয়েছে। মজার কথা হল, তারা একজন যে আর একজনকে শারিরিক ভাবে পেতে আগ্রহি সেটা কোন ভাবেই ফুটিয়ে তুলতে পারে নাই ফারুকি। অশ্লিলতা বাদ দিয়ে এমন অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তুলতে পারলেই ফারুকির যোগ্যতা প্রকাশ পেত।





ছবিতে কাহানীতে খাপছাড়া কিছু বিষয় পেলাম। যেমন মুন্না-রুবা লিভ টুগেদার করত। পরে তারা মুন্নার বাবার বাসায় থাকতে শুরু করে। মজার ব্যাপার, মুন্নার বাবার বাসায় থাকলেও তার বাবা-মা রুবা মুন্নার বিয়ে দেন নি। তার লিভ টুগেদারই করত। এই অবাস্তব ব্যাপারটার কি কোন দরকার ছিল? বাবা-মা লিভ টুগেদারকে খারাপ চোখে দেখে নিজের ঘরেই তা চালু রাখতে দিল? রুবা চাকরি আর বাসা খুজতে গিয়ে লুল বৃদ্ধদের লালসার লক্ষ্য হল। অথচ, তপুর উদ্দেশ্যও ব্যতিক্রম কিছু ছিল না। বরং, আমার কাছে সেই বুড়াদের থেকে তপু চরিত্রকে বেশি লুইচ্চা মনে হয়েছে। কারন রুবার সাথে প্রথম রাতে ফ্লাটে থাকতে এসেই সে রুবার রুমের দরজা দিয়ে উকি ঝুকি শুরু করে। পুরা ছবিতেই তপু অন্যদের মতই নানা ইঙ্গিত দিতে থাকে রুবাকে। অথচ, রুবা তার ঋণ পরিশোধের জন্য উতলা হয়ে উঠে। আরো অদ্ভুত, ঋণ পরিশোধের একমাত্র রাস্তা হিসেবে এই ছবিতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে শারিরিক সম্পর্ককে। মুন্না ঠিকই রুবাকে ভালবেসে যায়, কিন্তু রুবা যখন জানায় যে সে আর মুন্নাকে ভালবাসে না সে অন্য কাউকে ভালবাসে তখন মুন্নার স্বাভাবিকভাবে কি করার কথা? রুবার ফ্লাট ছেড়ে দেবার কথা। অথচ, মুন্না রুবার ফ্লাটেই আলাদা থাকা শুরু করে বন্ধুর মত। সিনেমার ওয়েব সাইটে মুভি সম্পর্কে লেখা আছে, third person singular number is a thoroughly modern, stylistically assured story of a young woman.....combining an indie sensibility with subcontinental elements... Modern বলতে ফারুকি কি বুঝালেন তা ধরা গেল না। কারন, পুরুষের লিপ্সা হতে বাচবার সংগ্রামে রুবার সাহায্য নিতে হয়েছে আরেক লুলপুরুষের। তবে, শেষ অংশে মুন্নাকে ছেড়ে দেবার যে সিদ্ধান্ত রুবা নিল সেই সাহস থাকাটাকে আধুনিক বলা যেতে পারে। শেষে দেখাতে চাওয়া হয়েছে তারা তিনজন অথচ সিঙ্গুলার। কিন্তু রুবা মুন্নাকে ছাড়তে চাইল তপুর জন্য। তবে?? রুবা এদিকেও নাই ওদিকেও নাই আবার সবদিকেই আছে??? আউলা ঝাউলা সব ব্যাপার অথবা বুঝবার বুদ্ধিই আমার হয়ত নাই। তবে সিদ্ধান্তহীন ও নৈতিকতা বিবর্জিত জীবন যাপন যদি আধুনিকতা হয় তবে এই মুভি সত্যিই আধুনিক। নৈতিকতা বিবর্জিত এই কারনে যে, ছবিতে যা কিছু খারাপ হিসেবে দেখানো হল, ছবির মূল চরিত্রগুলোও একই দোষে দোষী।





ব্লগে অনেক আলোচনা পড়লাম এই সিনেমা নিয়ে। অনেকেই মনে করেন এইসব সিনেমা লিভটুগেদারকে উৎসাহ দেবে। আমার এরকম কিছু মনে হল না। এরকম অন্তসার শুন্য একট সিনেমা সমাজে প্রভাব ফেলতে পারে বলে আমার মনে হয় না। বাংলাদেশের শিক্ষিত মধ্যবিত্তদের জন্য ভাল সিনেমার অভাব ছিল। কারন প্রচলিত সিনেমাগুলো নিম্ন মানের, অশ্লিলতাপূর্ণ। মাঝে কয়েকটা ছবি দেখে অনেকেই মনে করেছিলেন অশ্লিলতা না থাকলেই বুঝি ছবি ভাল হয়। আসলে অশ্লিলতা না থাকলেও একটা ছবি খারাপ হতে পারে তার উদাহরন এই থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার। এই ছবিতে কোন অশ্লিলতা আছে বলে আমার মনে হয় না, কিন্তু ছবিটা ভাল হয় নাই। মনে রাখবার মত কোন ছবি এটা নয়। মনপুরা দেখে মনে হয়েছিল, ছবিটা আহামরি না হলে দুই আড়াই ঘন্টা বসে সময় কাটাবার জন্য ভাল একটা মুভি। কিন্তু থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার দেখে মনে হল অযথাই সময় নষ্ট করলাম।

মন্তব্য ১১৪ টি রেটিং +৪২/-৩

মন্তব্য (১১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৬

কাব্য বলেছেন:
ফারুকী এই পর্যন্ত কোনো ভালো কিছু উপহার দিয়েছে কি /:)?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৫

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ৪২০ আমার কাছে ভাল উপহার বলেই মনে হয়েছে।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩৮

স্নিগ বলেছেন: অন্য সব বাদ দিলেও,থার্ড পার্সন বাংলা ব্লগিং ইতিহাসের পাতায় ছির স্মরণীয় হয়ে থাকবে।রেকর্ড পরিমাণ পোস্টের জন্য

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: মনপুরাও কম যায় না। খালি এর গানের লিংক চেয়েই হয়ত একশত পোস্ট ব্লগে খুজলে পাওয়া যাবে।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪১

একাকী বালক বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাবছিলাম দেখমু। তবে এখন মনে হইতেছে ফাউল। দেখমু না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আসলেই ফাউল। আমার গুরুত্বপূর্ণ কাজ ফালাইয়া সময় নষ্ট করলাম।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪২

ফারা তন্বী বলেছেন: ভাগ্যিস টিকিটের টাকাটা নষ্ট করিনাই!!!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৭

বিবর্তনবাদী বলেছেন: দেখার মত কোন মুভি এইটা না। নইলে বলতাম তারপরও দেইখা আসেন।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৪

লালসালু বলেছেন: এই ছবি নিয়ে আমার রিভিউ দেখুন Click This Link

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৭

বিবর্তনবাদী বলেছেন: লা জাওয়াব

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৫

হা...হা...হা... বলেছেন: ছবি না দেখে একই পোষ্ট করেছিলাম। প্রসঙ্গঃ থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার--- প্রচার? নাকি অপপ্রচার?

ছবি দেখে এসে আবার পোষ্ট দেব।


সুন্দর পোষ্টের জন্য প্লাস।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৪

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: শেষ দেখবার ইচ্ছেটাও শেষ হয়ে গেল।

থার্ড পার্সনরে কইষা মাইনাচ !!!

আমারও টিকিটের টাকা বাচল।

অনেক ধন্যবাদ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: যদি টাকাটা আমি পাইতাম তাইলে খুশি হইতাম ;)

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৭

উসীমজদ্দীন বলেছেন: আপনার রিভিউ মনোযোগ সহকারে পড়লাম। ছবিটি দেখার অনেক আগ্রহ ছিল কিন্তু এখন মনে হচ্ছে ছবিটি আহামরি তেমন কিছু নয়। ফারুকী নিশ্চয় ব্যবসায়িক দিক বিবেচনা করেই ঐসব অশ্লীলতা মার্কা মসলাপাতি রেখেছেন। যদিওবা ছবিটি দেখি নাই তথাপি আপনার সমালোচনা অনুসারে তিনজনের একসাথে কক্সবাজার যাওয়াটা কিসের ইঙ্গিত বহন করে ??????

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩০

বিবর্তনবাদী বলেছেন: সেই ঈঙ্গিত বুঝায় যে তাহারা থার্ড পারসন বাট সিঙ্গুলার নাম্বার :|

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৮

ত্রিশোনকু বলেছেন: সুনদর রিভিউয়ের জন্যে ধন্যবাদ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩১

বিবর্তনবাদী বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০১

পল্লী বাউল বলেছেন: ছবিটা দেখার যা ও একটু ইচ্ছে ছিল, আপনার রিভিউ পড়ে ওটাও শেষ।

টিকিটের টাকা বাচাঁনোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩১

বিবর্তনবাদী বলেছেন: স্বাগতম

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৪

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: এই ছবির ব্যপারে যতগুলো কমেন্ট দেখলাম, সবাই খারাপ বলেছে ছবিকে। দেখার আগ্রহ নাই আর। বিয়ে ছাড়া লিভটুগেদার যদি হয় ছবির প্রধান চরিত্র দুটি, সেটা আবার বাংলাদেশে, আর দ্বিতীয় চরিত্র তপু যদি অবৈধ শারিরীক মিলনের জন্য ঘুরঘুর করে, কনডম কিনতে যায়, সে ছিনেমা রুচিশীল মানুষের না দেখাই উচিত। ফ্যামিলি নিয়ে এসব ছবি দেখা কি সম্ভব আসলে? ব্যতিক্রমি কিছু করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফালতু রকমের ব্যাতিক্রম কিছু নিশ্চই আমরা আশা করি না। ফারুকিরে কিক করতে মনচায়...... ফালতু ছাড়া কিছু বলতে পারছি না। X( X(( /:)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩২

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ধরলাম ছবিটা সুড়সুড়ি দেবার চেষ্টা করা হইছে। কিন্তু তাতে পরিচালক ব্যর্থ। না দিতে পারছে সুড়সুড়ি না দিল শিল্প।

১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৭

আধার রাতের মুসাফির বলেছেন: কিন্তু এত বড় রচনা পড়তে যে ইচ্ছা হয় না ভাই। তাই মাপ করে দিয়েন।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৩

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আপনার ঠেক আছে নাকি পোস্ট পড়ার? অযথা মাফ চাইয়া তাই সময় ক্ষেপন না করাই ভাল।

১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৫

মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেছেন: ফারুকীরে মাইনাস।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৪

বিবর্তনবাদী বলেছেন: তার উচিত মুভিরে মাইনাস বলে ধারাবাহিকে মন দেওয়া।

১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৫

রেজা শাহ্‌ বলেছেন: ভাই আপনে যে কনডমের কথা সরাসরি বললেন এইটা আমার কাছে আধুনিক মনে হইছে। এখন কার সবাই তো ইশারা দিয়ে কনডমের কথা বলে। যেমন মুজা, প্রোটেকশন, ইত্যাদি। তবে আপনার কথা পড়ে আমার ছিঃনেমা দেখার সাধ মিটছে।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৫

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আসলে কন্ডমের কথা উচ্চারণ করা বা লেখাটাকে আধুনিক মনে করলেই সমস্যা। আধুনিক হওয়া কি এতই সহজ?

১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৮

বাগসবানি বলেছেন: ইংলিশ মুভিগুলান ও হার মানছে দেখি ;)
আপনার এই বিবর্তনবাদী রচনা পড়ার পরে মুভি দেখার দায়ভার থেকে বেঁচে গেলাম :D :D :D

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ইংলিশ মুভি গুলার ধারে কাছেও নাই এই মুভি। অযথা ইংলিশ মুভিগুলানরে ছোট করবে না। :|

১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৯

মাছুমুল বলেছেন: গতকাল দেখলাম ছবিটি । কিছু কিছু দৃশ্য সবাইকে নিয়ে দেখা বিব্রতকর মনে হয়েছে । আপনার সাথে সহমত ।++++

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ফালত মুভি।

১৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৪

েতজপাতা বলেছেন: প্লিজ সবাই এই লিঙ্কটি পড়ুন ...আলিফাকে বাচাতে এগিয়ে আসুন...

Click This Link

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৭

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ওকে পড়ছি

১৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৭

সত্য কথায় যত দোষ ! বলেছেন: ভাই কোমর ঢুলিয়ে কোন নাচের দৃশ্য আছিল কি? যদি না থাহে তাহলে বড়ই আশ্চার্য হইবো!!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: না সেইসব ছিল না। কিন্তু তপুর পশ্চাৎদেশে রুবার হাটু দিয়ে লাথি দেবার দৃশ্য ছিল।

১৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৯

অগ্নি পুরুষ বলেছেন: আসলে অশ্লিলতা না থাকলেও একটা ছবি খারাপ হতে পারে তার উদাহরন এই থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার।

একটা জব্বর কথা কইছেন...

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪২

বিবর্তনবাদী বলেছেন: হ্যা!! বর্তমান কালের ফালতু মুভির সংজ্ঞার উদাহরণ হিসাবে এই ছিনেমা আসবে আশা রাখি।

২০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩৯

নাজমুল আহমেদ বলেছেন: বুঝলাম

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৩

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ওকে

২১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৬

নক্ষত্রের কান্না বলেছেন: এর চেয়ে ভাল কিছু করার ক্ষমতা এই পরিচালকের নেই তা তার অন্যান্য নির্মান খেকেই বোঝা যায়।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ৪২০ ভালই লাগছিল। আর একান্নবর্তিও ভাল ছিল।

২২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫১

নক্ষত্রের কান্না বলেছেন: চমতকার রিভিউয়ের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫২

জিগ স বলেছেন: ছবি দেখি নাই তবে তপুর কনডম কিনার ঘটনা শুনছি। একটা লোক কনডম কিনতেছে এই দৃশ্যে কোনরুপ অশ্লীল বা খারাপ কিছু দেখতেছি না (যেমনটি এই পোস্টে মন্তব্যকারী কয়েকজন বলছেন।) বরং কনডম কিনে সেক্স করা উচিৎ এই শিক্ষা পাওয়া যায় কনডম কিনার দৃশ্য থেকে। গল্পে উক্ত দৃশ্যের প্রয়োজন আছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন চলতে পারে কিন্তু সিনেমায় কনডম দেখাইলে সেইটা অশ্লীল হয়ে যায়, এই ধারনা থেকে সকলকে বেড়িয়ে আসার আহবান জানাবো।

পোস্টে প্লাস। লেখাটা ভালো লাগলো।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৯

টেকি মামুন বলেছেন: ফারুকী ভাই এত খারাপ ছবি তৈরী করবে এটা ধারনা ছিলনা।ফাউল ফাউল

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আসলেই ফাউল

২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৮

সোহেল সি এস ই বলেছেন: আবালটা একটা বাল বানাইছে

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: সত্যিই কইছেন।

২৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৭

মেঘকন্যা বলেছেন: ব হু জনের টাকা বাচানোর জন্য আপনাকে ++++

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১১

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ধন্যবাদ নিব যদি টাকাটা আমাকে দেন তাইলে।

২৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৩

কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: কাহিনীটা তো আনিসুল হকের দ্বিতীয় জীবন বইটা থেকে ইন্সপায়ার্ড মনে হইতেছে।

আর বুড়াদের লুইচ্চা লাগলে কি হবে, তপুর আছে.. ****, ওরটা তো ভাল লাগবেই। এইটাই বর্তমান যুগের অনেক মেয়ের বৈশিষ্ট্য। মনে হয় সেইটাই দেখাইছে ফারুকী। যাউজ্ঞা, টিকিটের ট্যাকাটা বাঁচল।

ভাল রিভিউ। ধন্যবাদ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

বিবর্তনবাদী বলেছেন: যদি তিশাকে আসল লুইস হিসাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয় তাহলে পুরা সিনেমাটা ঠিক আছে (হয়ত সেরকমই কিন্তু আমার কাচা মাথায় তেমন কিছু মনে হয় নাই)

২৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫২

নাঈম বলেছেন: সুন্দর রিভিউ......

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৪

কাঙাল মামা বলেছেন: আসলে বিচ্ছিন্ন কিছু সিন ছাড়া পুরা মুভিটাই বাজে। এইজন্যই বিনোদন হিসাবে আমার মুভিটা ভালো লাগছে। সিন গুলা হইলো গিয়া ধরেন....তিশার কুকুরের সাথে রুটি খাওয়া, সাদা নৌকা তিশার মা, তিশার মা ৩ তিশারে খাওয়ায় দেয়, মালটিপাল পারসনালিটি, জেলখানায় রুবা-মুন্নার কথা, হায়াতের অভিনয়...এইতো।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

বিবর্তনবাদী বলেছেন: হ্যা কুকুরের সাথে খাওয়ার সিনটা ভাল ছিল। তবে সাদা নৌকার শানে নযুল তেমন টাচি মনে হয় নাই।

৩০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৪

স্নিগ বলেছেন: স্নিগ বলেছেন: অন্য সব বাদ দিলেও,থার্ড পার্সন বাংলা ব্লগিং ইতিহাসের পাতায় ছির স্মরণীয় হয়ে থাকবে।রেকর্ড পরিমাণ "নেগেটিভ" পোস্টের জন্য

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

বিবর্তনবাদী বলেছেন: লেখক বলেছেন: মনপুরাও কম যায় না। খালি এর গানের লিংক চেয়েই হয়ত একশত পোস্ট ব্লগে খুজলে পাওয়া যাবে।

৩১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০৫

দারাশিকো বলেছেন: প্রিয় বিবর্তনবাদী, এই পোস্টা সিনেমাখোর গ্রুপে চাই। অপেক্ষায় আছি ..

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৭

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আগে মেম্বারশিপ এপ্রুভ করেন। আপ্লাই করছি

৩২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: জিগস-কে বলছি...............
কনডম টা কার সাথে সেক্স করার জন্য কিনছে সেটা দেখবেন না আপনি?? পাশে যদি আপনার বাবা মা বসে ছিনেমা টা দেখে, আপনি কি একটুও বিব্রত হবেন না?? পুরো ব্যাপারটা না বুঝে সুযোগ পেলেই জ্ঞান দেয়ার চেষ্টা করবেন না প্লিজ। X( X( X(( X((

৩৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৭

ওমর হাসান আল জাহিদ বলেছেন: আসলে এই সব ছবি গার্লফ্রেন্ড নিয়ে টাইম পাস করার জন্য ভালোই... :P :P :P ;) ;) ;)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: না এক্কেবারেই না। গার্ল ফ্রেন্ডকে নিয়ে নিজে বিরক্ত হওয়া এবং তাকেও বিরক্ত করার কোন মানে হয় না।

৩৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৭

মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: এক্ষেত্রে বলতে হয় মীনা কার্টুনের মতো `থামাও থামাও চোরডারে`।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: হ্যা!!! ধর ধর ধর

৩৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৮

নীরজন বলেছেন: আহা.............ছবিটা আর দেখা হলো না.............

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: দেখার কিছু নাই। দুইদিন পরে টিভিতেই আসবে। সেটাই ভাল কারন সহজেই চ্যানেল চেঞ্জের অপশন থাকবে।

৩৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৯

রোহান বলেছেন: স্পার্টাকাস ৭১ আর ৪২০ এর ফারুকীর সাথে এইটা মেলানো কষ্টকর। টিকেটের টাকা বাঁচানোর লিগা অনেক থেন্কু... তয় পোলাপাইনে শুধু কন্ডমের কথা শুইনাই যেই হারে হলে দৌড়াইতাছে, হেগো লিগা সমবেদনা। আবার চ্যানেল আইতে দেখি লুকজন বেইরাইয়া কয় দুইন্যার সব চেইন্জড সব চেইন্জড... হেগো খুশি দেইখা আরেক প্রস্থ সমবেদুনা...

চড়ুইভাতিটা ভালো লাগছে তয় একই ঘ্যটনা নিয়া এর পরে ফারুকী এতো কচলাইছে যে অহন এইসব কাহীনির নাটক কিংবা ফিলিমের নাম শুনলেই তিতা তিতা লাগে :(

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২০

বিবর্তনবাদী বলেছেন: তয় পোলাপাইনে শুধু কন্ডমের কথা শুইনাই যেই হারে হলে দৌড়াইতাছে, হেগো লিগা সমবেদনা। আবার চ্যানেল আইতে দেখি লুকজন বেইরাইয়া কয় দুইন্যার সব চেইন্জড সব চেইন্জড... হেগো খুশি দেইখা আরেক প্রস্থ সমবেদুনা...

=p~ =p~ =p~ =p~

৩৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২১

নীড় ~ বলেছেন: কেউ কি ডাউনলোডের কোনো লিঙ্ক দিতারেন

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: না! সরি

৩৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০৩

মুরুববী বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে কন্ডমের কথা উচ্চারণ করা বা লেখাটাকে আধুনিক মনে করলেই সমস্যা। আধুনিক হওয়া কি এতই সহজ

কঠিন ভাবে স হ ম ত।

পোলাপাইনের চিন্তা দেইখা খারাপই লাগে। আধুনিক বলতে হেরা যে কি বুঝায় এইডাই বুঝলাম না আইজতাক।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: তাইতো আমি স্টিল কনফিউজড :|

৩৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৩

লুকার বলেছেন:

এইটা কি ফারুকীর নিজের জীবন কাহিনী?
আমাগো পাগলা ব্লগার মহাকবি ফিল্ড মার্শাল মাইকেল মেহেদী এর থেইকা ভাল কাহিনী লিখতে পারব।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: হয়ত ফারুকী নিজের চরিত্রটা আবুল হায়াতরে দিয়া করাইছে। তাইতো এই একজনের অভিনয় যে ভাল ছিল সেইটা সবাই স্বীকার করছে।

৪০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪০

দারাশিকো বলেছেন: প্রিয় বিবর্তনবাদী, আপনার আবেদন অ্যাপ্রুভ হৈসে। এবার, পোস্টের এডিট অপশনে যান, তারপর গ্রুপ সিলেক্ট করে সংরক্ষন করুন। গ্রুপে এসে যাবে!
অনেক অনেক ধন্যবাদ গ্রুপে যোগদানের জন্য

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: স্বাগতম

৪১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০১

ভদ্র বলেছেন: এ সিনেমা দেখব না। বলে ভাল করছেন।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ধন্যবাদ

৪২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১২

সহেলী বলেছেন: দেখি নাই , দেখব না । টাকা বাঁচল ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: টাকাটা আমকে খাওয়ান তাহলে এবার।

৪৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ল্যাটিচুড বলেছেন: রিভিউ পইডা মনে হল এটা 'তসলিমা নাসরিনের' ফমূলায় বিখ্যাত হওয়ার জন্য তৈরী করা মুভি।

সিনেমান গল্প এদেশের সাধারণ মানুষের সাথে যায় না।

যেহেতু এটা আমাদের সংস্কৃতির পরিপন্থি সুতারঙ এটা নিয়ে দেশের বাইরের অনেকে বাহাবা দিবে। তারা চাইবে এমন আরো মুভি এদেশে তৈরী হোক , এদেশের মানুষ যেন সেই অসুস্থ কালচারে অভ্যস্ত হয়।

ফারুকী এরকম অসুস্থ মুভির জন্য অবশ্যই বিদেশীদের কাছ থেকে পুরস্কৃত হবে।

আমার মনে হয় এটা এদেশের মানুষের জন্য নয়, এটা তসলিমা নাসরিনের ফরমুলা ব্যাবহার করে পুরস্কার পাওয়ার জন্য তৈরী মুভি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১০

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ছবিটা নিতান্তই ফালতু। মনে হয় না পুরস্কার পাওয়া সম্ভব কোন ভাবেই।

৪৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৭

সুবিদ্ বলেছেন: অশ্লীলতা না থাকলেও যে ছবি খারাপ হতে পারে, তার উদাহরণ এই ছবি......চমৎকার লাগলো কথাটা......এই ছবি মধ্যবিত্তরা একসাথে বসে দেখতে পারবেনা.....

কিন্তু আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা মেয়েটার ঐরকম সঙ্গিন অবস্থায় কী সমাধানে আসা যেত.......

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১২

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আমার মনে হয় সঙ্গিন অবস্থার মোকাবেলা মানুষ যেভাবে করে তার কোন লক্ষণ সিনেমার রুবার নেই।

৪৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫১

কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ছবি টবি দেখার আগে রিভিউ পড়তে ভালো লাগে না।


কেমন ছবিটা?


আছেন কেমন নানা?

১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৫

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আছি ভাল

৪৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৪৩

কালের শপথ বলেছেন: দেখেন অবস্থা: ফারুকীর নোংরা মানসিকতার থার্ড পারসনের বিরুদ্ধে বিশাল ক্যাম্পেইনিং

Click This Link

১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৭

বিবর্তনবাদী বলেছেন: দেখলামতো

৪৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৯

ভাঙ্গন বলেছেন: রিপোস্ট:
হলে গিয়েই থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার ছবিটা দেখেছি। উপভোগ করা অর্থেও খাটে। ছবিটা উপভোগ করেছি। নান্দনিক দৃষ্টিকোণ থেকে ছবিটা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। তবে পরিচালক যেহেতু ছবিটাকে বলেছেন আর্টফিল্ম নয়;হার্ট ফিল্ম। হার্ট ফিল্মটা দেখে আমার হার্টবিট বেশ জোরেশোরে উঠানামা করেছে।
আ'ম দর্শকের কাছে ছবিটাকে একটা দুর্বোদ্ধ চিত্রনাট্যই মনে হয়েছে। যারা "কাইট্টা ফালামু" টাইপের ছবির দর্শক,তারা শুধু মাত্র এই ছবিটির গানে প্রলুব্ধ হয়ে হলে দেখতে গেছে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে অনেক সাধারণ দর্শকের মতামত লক্ষ্য করেছি। তারা চিত্রনাট্য বুঝতে না পেরে বলেছে,দুরু অমুক হলে শাকিব খানের ফাটাফাটি ছবি লাগাইসে। হেখানে না যাই ভুল করছি।
নান্দনিকতা আর মননশীলতা যে সিনেমায় বিশেষত বাংলা সিনেমায় এক্টা বিষয় আছে সেটা এখনো আমাদের আ'ম দর্শক পযন্ত উপলদ্ধির পর্যায়ে পড়েনা।
তাই বলা যায় ছবিটি সব শ্রেনীর জন্য নয়।
উপরি আমার কাছে ছবিটির চিত্রনাট্যকে একটি "ঋণ শোধ প্রকল্প" মনে হয়েছে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ঋণ (!) শোধ প্রকল্প--------- ভালই বলেছেন।

৪৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৩০

নীরজন বলেছেন: ছবিটা দেখবো না দেখবো না করেও দেখে ফেললাম.........এটাকে অবশ্য আমার কাছে ছবি মনে হয় নাই.........জাস্ট বড় নাটক।
আমি অতি নগন্য দর্শক.......চলচ্চিত্র বোদ্ধা নই............তাই এত গীয়ানী ছবি আমার মাথায় ঢুকলো না........মাথার ওপর দিয়ে সাঁ করে চলে গেল।

ঠিক বুঝলাম না তিশা কেন একা থাকার জন্য বাসা খূঁজছে?? এর চাইতে কম খরচে তো সে মেয়েদের হোস্টেলগুলোতেই থাকতে পারে.....এবং অবশ্যই অনেক নিরাপদে থাকতে পারে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

কন্ডম দিয়ে সেক্স করা উচিত ................মানলাম................খুবই উপকারি জিনিস দেখাইসেন ফারুকী ভাই...........কিন্তু এই দৃশ্য আমার বাপ-মার সাথে বসে দেখবো এমন বুকের পাটা কি হয়েছে আমাদের মধ্যবিত্তের??? আর যদি বলেন এটা উচ্চবিত্তের জন্য বানানো ছবি..........তাহলে আর কিছু বলার নাই।

একলা মেয়ের অনেক কষ্ট.............তাই বলে যখন যে সাহায্য করবে তখন তাকেই ভালোবাসবো বা তার সাথেই বিছানায় যেতে মন চাইবে........একটা মেয়ে হিসেবে এটা আমি তো মানতে পারলাম না......

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৭

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ভাল লাগল মন্তব্য। অনেক ধন্যবাদ

৪৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১

বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: ওভার রেটেড, ওভার টকড মুভি।
আপনার লেখা ভাল লাগছে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ধন্যবাদ

৫০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৫

কাঙাল মামা বলেছেন: ভাইয়া, আপনি ইয়াহু মেসেন্জারে এসে আমাকে নক কইরেন/ অনলাইনে থাইকেন। সিলেট/শ্রিমংগল নিয়া তখন কথা বলবো/টিপস দিবো নে। আমার পোস্ট লিখতে দেরি হবে। আপনাকে তো অনলাইনে দেখিই না তেমন একটা!!

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৫

বিবর্তনবাদী বলেছেন: এত ব্যস্ত যে অনলাইনে থাকলেও ম্যাসেঞ্জারে ঢোকা হয় না। আমার অন্য একটা আইডি হতে তোমাকে ইনভিটেশন দেব। এক্সেপ্ট কর।

৫১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২০

অপ্‌সরা বলেছেন: কোথায় আছো ?
কেমন আছো বন্ধু????

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৪

বিবর্তনবাদী বলেছেন: এখন বাসায় আছি, ভালই আছি, তবে খুব খুব ব্যস্ত। তুমি বন্ধু কেমন আছ? ফেসবুকে তোমার দেখি অনেক বন্ধু। তার মাঝে আমি কে সেটা ধরতে পেরেছ?

৫২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫৯

জেরী বলেছেন: সবার রিভিউ পড়তে পড়তে আর মুভিটা দেখার দরকার মনে হয় না.....রিভিউ ভালো হয়েছে

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪২

বিবর্তনবাদী বলেছেন: থ্যাংকু

৫৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩

সুমন অহেমদ বলেছেন: ভাই,
আপনার পোষ্টের লিংকটা আমার একটা পোষ্টে দিয়েছি, আশারাখি ব্যাপারটাকে পজিটিভলি দেখবেন...

View this link

View this link

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: হ্যা পজিটিভলিই দেখেছি। আমি পজিটিভ থিংকারস্‌ গ্রুপের সদস্য কিনা ;)

৫৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫১

প্রতিবাদী কন্ঠস্বর বলেছেন: ভাল।

এই লিংক দেখুন- Click This Link

৫৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৬

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: চমৎকার রিভিউ!

++

৫৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৯

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: ইয়ে, আমি একটা কিছু লেখার চেষ্টা করেছিলাম, ঠিক মুভি রিভিউ না যদিও..... সময় পেলে দেখার আমন্ত্রণ রইলো!

Click This Link

৫৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৫

রাজিন বলেছেন: ফালতু মুভি

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৯

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাইজান।

৫৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:০৮

ফারজানা মাহবুবা বলেছেন: তারপরও দেখবো #:-S সিডিতে আসার জন্যে অপেক্ষা করছি।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৪৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: সম্ভব হলে রিভিউ দিয়েন।

৫৯| ১৭ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩

অ্যামাটার বলেছেন: ভয়াবহ্! দেখিই নি, যাক। তবে ফারুকি যেই হারে ছাগলামী আরম্ভ করেছে, ওকে থামানো টা জরুরি।
প্রথমে ৬-৭ বছর আগে শুরু করল কি, বিনা স্ক্রিপ্টে ক্যামেরা রোল!
মনে পড়ল, সেই লেজ কাটা শেয়ালের গল্প। লোভে পড়ে লেজ হারিয়ে ঘোষণা দিচ্ছে লেজ একটা অপ্রয়োজনীয় বস্ত, সবারই উচিৎ লেজ টা ছেঁটে ফেলা। সারভুদাই মাথার ফারুকি নিজের মেধাহীণতা জায়েজ করতে ফেউ ফাকাস বলে দিল, আমি স্কৃপ্ট বিহীন পরিচালক=p~

৬০| ০৯ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:২০

শান ই মিল্লাত বলেছেন: মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী ব্যতীত অন্য কেউ যদি পরিচালনা করত, তাহলে ছবিটা নিঃসন্দেহে আরো ভালো হত। 'থার্ড পার্সন সিঙ্গুলার নাম্বার' আমার অন্যতম প্রিয় লেখক আনিসুল হক'এর লেখা, অথচ ফারুকী যে ছবিটার কী হাল করলেন... সত্যিই লজ্জাজনক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.