![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনুস্বার শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক ছোটকাগজ
নাগরদোলা বাংলা সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। নাগরদোলা ছাড়া মেলাই যেন অসম্পূর্ণ। এটি মেলায় আগন্তুকদের আনন্দে আলাদা মাত্রা যোগ করে। মেলায় নাগরদোলায় চড়ে বিভিন্ন বয়সী মানুষ আনন্দলাভ করে। বাংলা নববষ, চৈত্র-সংক্রান্তি ও বিভিন্ন লোকজ মেলায় নাগরদোলার প্রচলন রয়েছে। নাগরদোলা তৈরি হয় শক্ত কাঠ দিয়ে। দুটো শক্ত খুটির উপর চারটি কাঠের ডানা থাকে। সেই ডানার আগার চারটি আসন সংযুক্ত করা হয়। সেগুলো যাতে ঠিকমত ঘুরতে পারে সেজন্য বিয়ারিং যুক্ত করা হয়।
প্রতিটি আসনে যাতে আরোহীরা বসার পর পড়ে না যায় সেজন্য সিটবেল্ট থাকে। সৌন্দয বাড়ানোর জন্য নানান রঙে সজ্জিত করা হয় নাগরদোলা।
বাংলাদেশে বিভিন্ন লোকজ উৎসব-পাবণে এই নাগরদোলার প্রচলন দেখা যায় বেশি। এছাড়া বিভিন্ন পাকেও এখন নাগরদোলা দেখা যায়। একটি নিদিষ্ট ফি পরিশোধ করে আরোহীরা নাগরদোলায় চড়ে। হাজার বছরের গ্রামীণ সংস্কৃতির ঐতিহ্য। বর্তমানে এসব হারিয়ে যাচ্ছে বাঙালির জীবন থেকে। এসব ঐতিহ্য সংরক্ষণ আর এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষগুলোকে ভালোভাবে এ পেশার সঙ্গে বাঁচিয়ে রাখতে না পারলে, কালের গর্ভে বিলীন হতে পারে বাঙালি অতীত ঐতিহ্য-ইতিহাস।
লেখা: হাসান ইকবাল
ছবি: গুগল
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাল লিখেছো
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
মনে হচ্ছিল রচনা পড়ছি।
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮
বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৪
ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: ছোট বেলায় নাগরদোলায় চড়ে বেশ মজা পেতাম। তখন মেলা বান্নিতে যাওয়া মানেই নাগর দোলায় চড়া। ছোটদের জন্য খুবই আনন্দের ব্যাপার এই নাগরদোলা । আপনার লেখা বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।।