![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর এমন কোন শক্তি নেই ঈশ্বরের বিশ্বাস থেকে আমাকে চুল পরিমান দুরে সরাতে পারে,
ধর্ম হচ্ছে,
ইশ্বরের বিশ্বাস আর সমাজ কর্তিক স্বীকৃত নীতিগুলোর সাথে সামঞ্জস্য বজায় রেখে নিজেকে পরিচালনা করার সুষ্ঠ নীতিমালা।
আর উপসনালয় হলো,
ইশ্বরকে স্বরণ করার পরিচ্ছন একটি স্থান,
ধর্ম ব্যাবসায়ী তাদের নিজস্ব কু-প্রতিভার ফলে অন্ধ সমাজের মানুষের কাছে কু ধর্মগুলো উপস্থাপন করে তাদের মনোরন্জনে সফল হয়েছে। ঐ বোকাদের পিছু পিছু কিছু শিক্ষিত তাদের শিক্ষাকে করুন বলিদানে নিজেকে ধার্মিক বলে জাহির করে খেলাফত পায় ধর্ম ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে,
এরফলে মুক্তমনা সু-শিক্ষিত মানুষ গুলোকে অ-ধার্মিক বলে সমাজ থেকে বন্চিত করার কু-প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, এই সুযোগে তারা ধর্মকে করেছে বেছে থাকার হাতিয়ার। উপসানলয় গুলোকে করেছে তাদের কার্যালয়, তাই যুবসমাজ ব্যাস্তানুপাতিক হারে উপসনালয় বিমুখ হচ্ছে , এই সুযোগে ধর্ম ব্যাব্সহিরা তাদের স্ব-স্থানে টিকে আছে.
আর মুক্তমনা মানুষ গুলো শুধু উপহাস করে কু শিক্ষায় আচ্ছন্ন জনতাদের দেখে, কখনো আলো হাতে যায়না ঐ আধারের যাত্রীর নিকট বারবার ভুলে যাই ঐ অন্দকার আচ্ছন্ন মানুষ গুলো তাদের অপেক্ষায়।
ওদেরকে বাচাতে হলে উপসনালয় বিমুখ নয়, উপসনালয় মুখী হয়ে ওদের পানে হাত বাড়াতে হবে। ব্যাক্ত করতে হবে ধর্ম ও দেশের সম্পর্কের মূল বচন না হলে ওদের আধারের জন্য দায়ী তোমরাই।
পৃথিবীর কোনো মুক্তি ত্যাগহীন অর্জন হয়নি।
অনি
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
অনি অন্তিলা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
অনি অন্তিলা বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
শিহাবুর রহমান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ।