নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-ভাইজান লইয়া জান ! এর থেকে সস্তা আর পাইবেন না !
আমি বড় বোয়াল মাছটার দিকে একবার তাকালাম আর একবার মাছ বিক্রেতার দিকে তাকালাম ।
আসলেই লোকটা ঠিক কথা বলছে । এত বড় মাছ এর থেকে সস্তায় আর পাওয়া যাবে না । গত পরশু দিনও এর থেকে ছোট বোয়াল মাছের দাম এখন কার থেকে ১০০ টাকা বেশি ছিল ! প্রথমে দাম শুনে আমি খানিকটা সন্দেহ করেছিলাম । পচা না তো ?
অথবা বরফ দেওয়া চার পাঁচ দিনের পুরানো মাছ ! কিন্তু হাত দিয়ে দেখলাম একদম তাজা !
বড় মন চাইলো মাছটা কিনতে। ঢাকায় আসার পর কত দিন এতো বড় মাছ খাওয়া হয় না !
কিন্তু উপায় নাই !
একদমই উপাই নাই !
মাছওয়ালা আবার জিজ্ঞেস করলো
-কি মামা নিবেন না ?
-না মামা উপায় নাই !
-কি বলেন ? এতো কমে দিতাছি তবুও নিবেন না ?
-না মামা সেই জন্য না ! টাকা সমস্যা না । সমস্যা হল আমি একা মানুষ । এতো বড় মাছ খেয়ে শেষ করতে পারবো না ! নষ্ট হবে ।
-কেন ফ্রীজ আছে না ? ফ্রীজে রাখবেন !
আমি খানিকটা কষ্টের হাসি হাসলাম । ফ্রীজ থাকলে কি আর আমি এতো ইতস্ততঃ করি ? বললাম
-নাহ মামা ! ফ্রীজ নাই ।
আমার ফ্রীজ নাই শুনে মাছওয়ালা কেমন চোখে তাকালো ।
একটু আগে যে চোখে দেকখছিল এখন যেন সেই চোখে দেখছে না । আমি বললাম
-হাফ বিক্রি করা যাবে না ? এই মনে করেন মাছটা কেটে যদি অর্ধেক আমাকে দিলেন ! বাকীটা অন্য কাউকে !
আমার কথা শুনে মাছ ওয়ালা এমন ভাবে হাসলো যেন এর থেকে হাস্যকর কথা আর জীবনে শুনেই নাই !
মাছ না কিনেই ফিরে আসতে হল । দেখি অন্য কোন দোকানে ছোট কোন মাছ পাওয়া যায় নাকি ?
অন্য কয়েকটা দোকানে ঘুরেও কোন লাভ হল না ! অন্য কোন মাছ কিনতেই ইচ্ছে হল না । একবার যে জিনিসটা ভাল লেগে গেছে সেটা ছাড়া আর কিছুই ভাল লাগবে না !
আমি বাজার থেকে বের হয়ে এলাম । যাহ শালা !
আজকে মাছই কিনবো না !
-শুনুন !
বাজার থেকে বেরিয়ে হাটা দেব এমন সময় একটা মেয়ে গলা আমাকে পিছন থেকে ডাকতেছে । একটু অবাক হতে হল ! ঢাকায় আমার পরিচিত খুব একটা নাই ! মেয়ে তো আরো নাই । ডাকে কে ?
তাকিয়ে দেখি সবুজ রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরা মেয়ে আমাকে ডাকছে । চেহারাটা মিষ্টি হলেও এমন আহামরি সুন্দরী কেউ না । এবং সে আমার অপরিচিত !
আমি বললাম
-আমাকে বলছেন ?
-জি !
মেয়েটাকে একটু বিব্রত মনে হল ! যেন আমাকে ডেকে মেয়েটি বড় খারাপ একটা কাজ করে ফেলেছে ।
-জি বলুন !
-আসলে ?
মেয়েটি আবার ইতস্ত করতে লাগলো ! আমি বললাম
-কোন সমস্যা নাই । বলুন !
-আসলে ঐ মাছটার ব্যাপারে কথা বলছিলাম ।
-কোন মাছটা ?
-ঐ যে বোয়াল মাছটা !
-কি ব্যাপার বলুন তো !
আমার মনে খানিকটা কৌতুহল হল ! ঐ মাছটার ব্যাপারে আবার কি বলার আছে ।
মেয়েটি একটু দম নিল ! তারপর বলল
-দেখুন এটা শুনতে কেমন একটু অন্য রকম লাগে । তবুও বলি । আমি আসলে আপনার পাশেই দাড়িয়ে ছিলাম । আপনার কথা বার্তা শুনছিলাম । আপনার যে সমস্যা আমারও ঠিক একই সমস্যা ! আমিও চাইলেই বড় মাছ কিনতে পারি না । ফ্রীজ নাই সেই জন্য ! কিনলে নষ্ট হয় !
-ও আচ্ছা !
আমার ঠিক মাথায় ঢুকছে না মেয়েটি আসলে কি বলতে চায় !
-আমার কাছে কি চান বলুন !
-আমরা একে অন্যের কাজে আসতে পারি !
-কিভাবে ?
-মানে যদি আমরা দুজন মিলে মাছটা কিনি তাহলে মনে হয় আমাদের দুজনেরই ইচ্ছাটা পুরন হয় । আর মাছ নষ্টও হবে না ।
আমার মুখ উজ্জল হয়ে উঠল । আরে তাই তো !
এমন তো হতেই পারে !
আমি তো মাছ ওয়ালাকে তাই বলে আসলাম । ব্যাটা কোন পাত্তাই দিল না ।
এখন ?
আমি বললাম
-তাহলে তো খুব ভাল হয় !
আমার আসলেই কোন ধারনা ছিল না যে এমন একটা প্রস্তাব আসতে পারে !
যখন ভার্সিটিতে পড়তাম তখন রুমমেটরা একসাথে মিলে ইন্টারনেটে বিল শেয়ার করতাম । কিন্তু একসাথে মাছ শেয়ার করে কেনা টা এই প্রথম !
আমাদের আবার আসতে দেখে মাছওয়ালা মামা একটু বিরক্তই হল ! কিন্তু যখন আমরা মাছ টা কাটার কথা বললাম তখন আর মুখে তার কোন বিরক্তি ছিল না !
মাছ কাটা কুটির পরে এবার মতুন একটা সমস্যা হল । কে কোন ভাব নিবে সেট নিয়ে ! আমি মনে মনে মাছের মাথাটা নিতে চাইলেও সরাসরি কিছু বলতে পারলাম না । মেয়েটা আবার কি মনে করবে !
কিন্তু দেখলাম মেয়েটাই এর চমৎকার সমাধান করে দিল । এবং মেয়েটার কথা শুনে আমি খানিকটা চমৎকৃতও হলাম ।
মেয়েটি বলল
-আপনি বরং মাছের মাথাটা নিন আজকে !
-না ! ঠিক আছে । আমার কোন সমস্যা নাই । একটা হলেই হল ।
মেয়েটি আমার কথা শুনে একটু হালো ! তারপর বলল
-না ! আজকে আপনি নিন । মাছটা আপনি যেহেতু আগে পছন্দ করে করেছেন আপনি নিন ! সামনে যেদিন আবার একসাথে কিনবো সেদিন না হয় মাথাটা আমি নেব ! ঠিক আছে ?
আমি খুশি হয়ে বললাম
-খুব ঠিক আছে ।
এর পর আমরা একসাথে একটা বড় মিষ্টি কুমড়া কিনলাম । যথা রীতি ভাগ করে নিলাম। বাজার শেষে যখন একসাথে বের হলাম তখন যে কেউ আমাদের দেখলে মনে করবে আমরা আসলে কাপল । একসাথে বাজার করতে বেরিয়েছি !
মেয়েটির সাথে টুকটাক কথা বলতে বলতে এগিয়ে যাচ্ছিলাম । এই কোথায় থাকে, কি নাম, কি করে ? সংসারে আর কে কে আছে ?
-তো আপনি একা থাকেন ?
-হুম ! ঐ যে হাউজিংয়ের শেষ মাথায় যে বাড়িটা ওটার চিলেকোঠায় ! আপনি কোথায় থাকেন ?
তিন নাম্বার গলিতে । একটা ফ্যামিলির সাথে সাবলেট ! আমি আর আমার ছোট্ট একটা বোন ! ও ক্লাস সেভেনে পড়ে ।
-আচ্ছা ভাল । আচ্ছা ! আজ তাহলে যাই !
-আচ্ছা !
মেয়েটি মিষ্টি করে করে হাসলো ! কিছুদুর গিয়েছি মেয়েটি আবার আমাকে ডাক দিল !
-এই যে শুনুন !
-জি !
-আপনার নামটাই তো জানা হল না ?
আমার নাম বললাম । মেয়েটিও প্রতি উত্তরে তার নাম বলল । নুপুর !
সুন্দর নাম !
নুপুর আমাকে বলল
-আপনি আবার কালকে কখন বাজারে যাবেন ?
-এই তো এই সময়ে !
-কালকেও আপনার সাথে বাজার করতে পারলে ভাল হত । পরশুদিন তো আবার শুক্রবার , একটা মুরগি কিনতাম এক সাথে !
-হ্যা ! কোন সমস্যা নাই !
-আপনার সাথে যোগাযোগ করবো কিভাবে ? আপনি ঠিক কখন আসবেন বলেন ?
-এই তো এই সময়েই ।
আমি কিছুক্ষন ভাবলাম । তারপর বললাম
-আচ্ছা ! আপনি আমার মোবাইল নাম্বারটা রাখুন ! আমাকে একটা ফোন দিলেই হবে !
তারপর থেকেই নুপুর আমার পার্টনার হয়ে গেল । প্রায় প্রতিদিনই আমরা একসাথে বাজার করতাম । মাঝে মাঝে এদিক ওদিক ঘুরতে যেতাম । নুপুরের সাথে ওর ছোট বোন টাপুরও থাকতো !
এই অচেনা শহরে কেন জানি এই দুজন আমার আপন জন হয়ে উঠলো ! দিন ভালই যাচ্ছিল । এমন সময় একটা ঘটনা ঘটলো যে আমার মনটা খানিকটা খারাপ হয়ে গেল !
সেদিন ছুটির দিন ছিল ! একটু সকাল সকালই নুপুর ফোন দিল ! ততদিনে আমরা ভাল বন্ধু হয়ে গেছি যদিও এখনও আপনিতেই আছি । সকালের দিকে নুপুরের ফোন ।
-কোন কাজ আছে এখন ?
-নাহ ! কেন ?
-এক জায়গায় যেতে হবে । যাবেন আমার সাথে ?
-আচ্ছা !
আমি ভেবেছিলাম কোথাও নিয়ে যাবে হয়তো আমাকে । কিন্তু সে আমাকে যেখানে নিয়ে গেল আমার মনটাই খারাপ হয়ে গেল ।
রাস্তার ভিতরেই সে আমাকে সব খুলে বলল !
বেশ কয়েক দিন ধরেই সে টাকা জমাচ্ছে ! একা ফ্রীজ কিনবে !
ফ্রীজ !!!
তারমানে আমাদের একসাথে বাজার করা শেষ ?
এখন থেকে ও সব কিছু একাই কিনতে পারবে ! একটা আস্ত বোয়াল মাছ আর ভাগ করে কিনতে হবে না !
দুজন মিলেই কিনলাম ফ্রীজ টা ! আমার মনটা খারাপ হয়েই রইলো ! যখন ওকে ফ্রীজ সমেত ওর বাসায় তুলে দিলাম মনে হল আর বুঝি হল না !
রাতে নুপুর নিজেই ফোন দিল ।
-একটা কথা জিজ্ঞেস করি ?
-করুন !
-আপনার মন খারাপ আজকে ?
-নাহ ! কেন ?
-না ! আমার মনে হয়েছে আপনার মন খারাপ । আমাকে বলা যায় ?
-না এমন কোন কারন নাই । মাঝে মাঝে এমন হয় ! একা একা থাকি তো !
-না ! আমি জানি অন্য কিছু !
আমি চুপ করে থাকি ! আসলে কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না ।
নুপুর বলল
-আজকে যখন আমাদের দেখা হল তখনও কিন্তু আপনার মুড ঠিকই ছিল । কিন্তু যখন আমি ফ্রীজের কথা বললাম তখন থেকেই আপনার মুড অফ ! কেন ?
-নাহ ! এমন কোন বিষয় না !
-আমি জানি ! এটাই বিষয় ! আপনার মনে হয়েছে আপনি আপনার বাজার করা পার্টনার হারিয়েছেন তাই না ? এখন থেকে আমি আর আপনার সাথে বাজার করবো না তাই না ?
আমি চুপ লরে থাকি ! কোন কথার জবাব দেই না । আসলে দিতে মন চায় না । কি বা বলার আছে ?
নুপুর বলল
-এটা আপনার ভুল ধারনা ! আমি আমাদের পার্টনার শিপ কোন দিন ভাঙ্গবো না ! বুঝছেন ! আপন প্লিজ মন খারাপ করে থাকবেন না । এই ইট পাথরের শহরে আমি আর টাপুর আপনার উপর অনেকটা নির্ভর করি এখন সেটা কি আপনি জানেন ?
সেদিন রাতে আরো অনেক কথা হল ! অনেক অজানা কথা জানা হল ! মন খারাপ ছিল কিন্তু মন ভাল নিয়ে ঘুমাতে গেলাম !
দিন ভালই চলতে লাগলো ! এরই মাঝে এল নতুন এক ঘটনা !
নুপুরেরা যে বাসায় সাবলেট থাকতো সেই বাসার লোকের সাথে নুপুরের কি নিয়ে একটা কথা কাটাকাটি লেগে গেল । এমনই হল হল যে নুপুর আর থাকবে না বলে সিদ্ধান্ত নিল !
শুর হল নতুন ঝামেলা !
এখন এক রুমের বাসা কোথায় পাওয়া যায় ?
সাবলেটও পাওয়া যায় না !
সেই সময় টাপুর আমাকে একটা বুদ্ধি দিল ! আমরা দুজন মিলে একটা বাসা ভাড়া করতে পারি !
এই কথাটা আমার মনে অনেক আগেই এসেছে কিন্তু আমি সংকোচের কারনে বলতে পারি নি ! কিন্তু টাপুর বলাতে একটু স্বস্তি পেলাম ! নুপুরও রাজি হয়ে গেল ! এবার আমরা দুজন মিলে বাসা খুজতে লাগলাম !
দুইরুমের একটা ফ্লাট ! সাথে একটা কিচেন আর দুটা বাথরুম ! একচিলতে বারান্দ !
পেয়েও গেলাম !
রুম দেখার সময় বাধলো বিপত্তি !
বাড়িয়ালা আমাদের কে স্বামী স্ত্রী ভেবে বসলো !
আমরা যখন ঘর দেখছিলাম তখন বাড়িয়ালা এসে বলল
-আপনাদের বিয়ে হয়েছে ক'বছর ?
বাড়িয়ালার কথা শুনে আমরা দুজনেই একটু চমকে উঠলাম ! আসলেই এই কথাটা আমরা কেউ ভাবি নাই যে এমন কিছু হতে পারে অথবা এমন প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হবে । দুজনেই একটু দৃষ্টি বিনিময় করলাম !
নুপুর বলল
-বেশি দিন না ! এই মাস ছয়েক !
বাড়িয়ালা হাসতে হাসতে বলল
-যাক ভাল ! ভাল ! এই সময়ই আসল জীবন !
বাসা মোটামুটি ঠিক করেই ফেললাম ! দুজন যখন রিক্সা করে বাসায় আসছিলা তখন দুজনেই একটু সংকুচিত ছিলাম । একটু অস্বস্থিও লাগছিল !
বারবার বাড়িয়ালা কথাটা কানে বাজতেছিল ।
আপনাদের বিয়ে হয়েছে ক'বছর ?
আপনাদের বিয়ে হয়েছে ক'বছর ?
-কি ব্যাপার চুপ কেন ?
আমি বাস্তবে ফিরে এলাম ।
-কই না তো !
নুপুর হেসে বলল
-বাড়িয়ালার কথা ভাবছেন ?
-হুম !
তারপর আবার নিরবতা ! যেন কারো কিছু বলার নাই ! রিক্সা চলছে তো চলছেই । আমি হঠাৎ বললাম
-আমি আসলে ...।
-আপনি আসলে .... কি ?
-না মানে এই বাড়িয়ালাকে মিথ্যা বলা কি ঠিক হচ্ছে ?
-নাহ ! একদমই ঠিক হচ্ছে না ।
-কি করা যায় ?
-বাড়িয়ালার কথাটা সত্যি করে ফেলেন !
-মানে ?
আমি কেবল একরাশ বিশ্ময় নিয়ে তাকালাম নুপুরের দিকে ! নুপুর তখন দিকে তাকিয়ে আছে ! আমি জানি ওর মুখে একটা লজ্জার ভাব চলে এসেছে ।
আমার মনটা হঠাৎ করেই ভাল হয়ে গেল । রিক্সাওয়ালা কে বললাম
রিক্সা ঘোরাতে ।
নুপুর আমার কথা শুনে একটু অবাক হলেও কিছু বলল না !
কেবল হাসতে লাগল মিসমিস করে !
রিক্সা চলছে মগবাজার কাজী অফিসের দিকে !
ফুর-ফুরে বাতাস হচ্ছে ! সেই বাতাসে নুপুরের চুপ উড়ছে ! আমি সেই চুলের দুলুনী দেখতে লাগলাম ।
আজকে আমার মার্কেট পার্টনার আমার লাইফ পার্টনার হতে চলেছে !
আহা !!
আহা !!
Click This Link
০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
২| ০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
নয়ামুখ বলেছেন: গল্পটা দারুন। ভালো লাগলো।
০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৩| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: সবাই বিয়ে করার কথা বললে মগবাজারের কথা বলে কেন?
০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
অপু তানভীর বলেছেন: কি জানি ভাই ??
বিয়ে মনে হলেই মগবাজারের নাম আছে !
৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
সেলিম মোঃ রুম্মান বলেছেন: মন ভালো করা গল্প
০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
চারশবিশ বলেছেন: খুব খুবই ভাল লাগল
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ !!
৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
ভুং ভাং বলেছেন: দারুন
০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
অপু তানভীর বলেছেন:
ধন্যবাদ !!
৭| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
ইশতিয়াক হোছাইন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ।
পড়ে ভালো লাগলো ।
০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
পড়ে ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো !!
৮| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
ছাসা ডোনার বলেছেন: ভাইজান আপনি কিন্তু খুবই মজার মানুষ চালিয়ে যান!!!!!!!!!!!
০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৯| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
রিফাত হোসেন বলেছেন:
শিরোনাম পড়েই বুঝেছি.. আপনার অভাবনীয় প্রতিভা ।
মাশাল্লাহ । ...
০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই !!
আপনি একমাত্র বুঝতে পারলেন !!
১০| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
মদন বলেছেন: বিয়ের সাক্ষী কেডায়???
মাছ আর মুরগীওয়ালা?
০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: মদন ভাই রিক্সাওয়ালারে বাদ দিলেন কেন ?
১১| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
কুন্তল_এ বলেছেন: গল্পটার সারল্য ভাল লাগলো। +++
০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১২| ০৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
একজন আরমান বলেছেন:
ইসস এইরকম বাজার পার্টনার থেকে লাইফ পার্টনার হলে খারাপ হতো না।
হাহাহাহা
দারুন গল্প।
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: তাই কি আর হয় কও !!!
বাস্তবের মাইয়ারা বড় জটিল । এতো সহজে পটে না !
১৩| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৭
নীলতিমি বলেছেন: ভালো লাগলো । ধইন্যা
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকেও ধইন্যা
১৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
~মাইনাচ~ বলেছেন: সুন্দর গল্প
ভাল লাগলো
মাইনাচ
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: আপনে মিয়া থাকেন কই ??
আপনের মাইনাস বড় মিস করি !!
১৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪২
একজন আরমান বলেছেন:
তা ঠিক।
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: হুম !! ঠিক তো !!
১৬| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪২
একজন আরমান বলেছেন:
তা ঠিক।
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: একদম ঠিক কথা !!
১৭| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
বৃষ্টিধারা বলেছেন: মেয়েটির সাথে আমি শেয়ার করে বোয়াল মাছ কিনতাম !
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: কি হইলো ?? এতো চ্যাতেন কেন ??
১৮| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: অই মিয়া কি শুরু করলেন? পুরা কাদেরাবাদ তো মনে হয় আপনিই ভেজে ফেলবেন, আমরা কি করুম
০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহাহা !! বাদ যাইবো না একটু শিশু থিওরিতে বাদ যাইব না একটি মেয়ে !!
১৯| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫১
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: উহ....মেয়েরা বোয়াল মাছ লাইক করে না!!
নাইস পিক....
++++++++
০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: তাই নাকি ??
আমি জানতাম না তো !!
দেখি একটা লিষ্ট পাঠায়েন তো মেয়েরা কি কি পছন্দ করে আর কি কি পছন্দ করে না !
আমার কাজের সুবিধা হবে !
২০| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাই আপনার গার্লফ্রেন্ডের সঠিক সংখ্যা কতো?
০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:১৫
অপু তানভীর বলেছেন: আমি নিজে ঠিক জানি না !
দাড়ান আমার ম্যানেজার রে জিগাই লই । সে কইতে পারে
২১| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:১৬
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাই আপনার গার্লফ্রেন্ডের সঠিক সংখ্যা কতো? (মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে হাসির ইমো হবে)
০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: আপনে এখন মাটি পাইবেন কই ? শুনি ??
২২| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫১
সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: এইটা কিছু হইলো?? :প
০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: কিছু হয় নাই ???
২৩| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৫১
সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: এইটা কিছু হইলো?? :প ++++++++++
০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন:
২৪| ০৭ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:২৫
হাসান ধ্রুব বলেছেন: আহা !!
আহা !!
০৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: আহা !!
আহা !!
২৫| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: আহা আহা...
০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: আহা...
২৬| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫২
অবাধ্য সৈনিক বলেছেন: মন ভালো করা গল্প....
০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: বাহ বাহ !! চমৎকার মাছ !! এই মাছটাই মনে হয় কিনছিলাম !!
আরে আপনার কাছ থেকেই তো কিনছিলাম ! মনে নাই
২৭| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: চমৎকার লাগলো গল্পটা।
১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
২৮| ১০ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: আহা জিবনটা যদি এতো সহজ হতো ।
১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: জীবন ভাই মোটেই এতো সহজ নয় !! কিন্তু হইলে বড়ই ভাল হত !!
২৯| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমি তো সত্যি মনে করেই পড়লাম। পড়ে দেখি গল্প ।
গল্প ভালো লাগলো
১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৩০| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
সিয়ন খান বলেছেন: বাজার করার পার্টনার ও বাদ গেল না। সব আপনি নিলে আমি নিব কি? গল্প ভাল হইছে।
১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
অপু তানভীর বলেছেন: আরে সমস্যা নাই ! আরো আছে তো !!
ধন্যবাদ !!
৩১| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
গ্যাম্বলার বলেছেন:
বোয়ালীয় ধন্যবাদ। গল্প ভাল হইছে।
১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
অপু তানভীর বলেছেন: বোয়াল মাছ দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ !!!
৩২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
নিশি কথক বলেছেন: অনেকদিন পর একটা গল্প খুবই ভাল লাগল
১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
অপু তানভীর বলেছেন:
অনেক দিন পরে আপানকে দেখলাম আমার ব্লগে মন্তব্য করতে !!
৩৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
ShusthoChinta বলেছেন: আপ্নে মিয়া একটা আইডিয়ার পাহাড়! দৈনন্দিন যে কোন একটা আইডিয়া দিয়েই একটা প্রেমের গল্প নামিয়ে ফেলতে পারবেন,ঠিক বলেছি না?
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: তা অবশ্য বানিয়েই ফেলা যায় । এমন কোন কঠিন কাজ না ।
আপনাকে আমার ব্লগে আর দেখাই যায় না । কারন টা কি ?
৩৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আহা আহা জীবন টা সত্যিই নাটুকে তাইনা!
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২০
অপু তানভীর বলেছেন: না গো আপু জীবনে এমন কখনও হয় না
৩৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
ShusthoChinta বলেছেন: শুধু আপনার ব্লগে না ভাই,সামুতেই আর খুব একটা আসা হয় না! মাঝে মাঝে সামু খুব বোরিং হয়ে ওঠে,ইদানিং তো আরো খারাপ অবস্থা।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২১
অপু তানভীর বলেছেন: হুম !
আসলেই অবস্থা খারাপ !!
৩৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: হয়না তো লিখসু ক্যান?
আমার কষ্ট লাগে!
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২২
অপু তানভীর বলেছেন: আমারও কষ্ট লাগে । কিন্তু কি করুম !! :
৩৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
মোঃ আব্দুল্লাহ আল গালিব বলেছেন: ভাই কাজী অফিস কি খালি ঐ এক মগবাজারেই???
১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: ঐখানেই সব
৩৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: ভাই, সব বিয়ে মগ বাজার কেন?
অন্যান্য কাজীদের ও করে খেতে দেন
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: ভালো লাগলো...