নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-হাই ।
-হাই ।
-কি ব্যাপার কদিন থেকে তোমার যে কোন খোজ খবর নাই যে ।
অদ্রি সরাসরি আমার সাথে খুব একটা কথা বলে না সাধারনত । ক্লাস রুমে দেখা হয় চোখাচোখি হয় এই পর্যন্তই । কথা হয় কম তাও মাঝে মধ্যে । ওর সাথে বন্ধুত্বটা ফেসবুকেই বেশি । স্টাটাস ফটোতে লাইক কমান্ট চালাচালি হয় নিয়মিত । ইনবক্সেও কথা হয় ।
আমি অদ্রির কথা শুনে মৃদু একটু হাসলাম ।
মনে মনে বললাম সুত্রমতে এখন খুব বেশি আগ্রহ দেখানো যাবে না । একটু খাপছাড়া ভাব দেখাতে হবে । আর অদ্রির আচরন পর্যবেক্ষন করতে হবে । সঠিক ফলাফল জানতে সঠিক ভাবে সুত্র পালন করতে হবে ।
-হ্যালো ?
অদ্রির কথা শুনে আমি যেন আবার বাস্তবে ফিরে এলাম ।
-হ্যা । কি যেন বললা ?
এমন একটা ভাব যেন অদ্রির কথা আমার কান দিয়ে যায়ই নাই । অদ্রি বলল
-তুমি কি খুব বিজি ?
-এই একটু বিজি আর কি !
-ও । ভার্সিটির কোন কাজে ?
-উমম । না ভার্সিটির কোন কাজে না ।
-বাসার ?
অদ্রির চোখে মুখে স্পষ্ট কৌতুহল দেখতে পাচ্ছি । এটা কি নতুন ? কি জানি ?
অবশ্য আগে ক্লাসে প্রায়ই অদ্রির সাথে চোখাচোখি হত । প্রতিবারই আমার এমন মনে হয়েছে যেন অদ্রির আমার ব্যাপারে একটা কৌতুহল আছে । কিন্তু কি যেন একটা সংকোচের কারনে আমাকে বলতে পারছে না ।
আমার এখন এখান থেকে চলে যেতে হবে । থিউরী অনুযায়ী অন্তত কটা দিন অদ্রির কাছ থেকে দুরে থাকতে হবে ।
-আচ্ছা অদ্রি আমি এখন যাই । ক্লাস তো হবে না । না ?
-নাহ । হবে না ।
-আচ্ছা যাই ?
-অপু !
-হুম ।
-তুমি কি যেন বলবে বলছিলা ?
এই তো মেয়ে লাইনে এসেছে ।
হে হে হে ।
মাহবুব ভাইয়ের সুত্র কাজে দিতেছে মনে হচ্ছে ।
-কি কথা ?
এমন একটা ভাব যেন আমার কিছু মনেই নেই । অদ্রি বলল
-না মানে ঐ দিন তোমার স্টাটাসে আমাকে মেনশন করে বললে না জরুরী কথা আছে ।
-ও । হ্যা ।
আমি মনে করলাম আবার কি জরুরী কথা ।
-ঘন্টা খানেক পরেই তোমাকে ইনবক্স করেছিলাম । তুমি আর কোন রিপ্লে দাও নি ।
-আসলে একটু বিজি আছি তো ।
অদ্রির মুখ দেখে মনে হল ও একটু হতাশ হল আমার কথা শুনে ।
-আচ্ছা ফ্রী হলে বল কেমন ?
-আচ্ছা !
আমার যদিও আরও কিছুটা সময় থাকতে ইচ্ছা করছিল কিন্তু থিউরি মতে এখন দুরুত্ব সৃষ্টি করতে হবে । দুরে দুরে থাকতে হবে । তবেই মনের কথা বোঝা যায় । আমি বিদায় নিয়ে চলে এলাম ।
অদ্রি পছন্দ করার মত একটা মেয়ে । আমিও করি । আগেই বলেছি ওর সাথে বাস্তব জীবনের চেয়ে ভার্চুয়ালিই বেশি কথা হয় । নিয়মিতই ওর সাথে কথাবার্তা হত । হঠাত্ই একদিন আবিস্কার করলাম আমি যতক্ষন অনলাইনে থাকি তার বেশির ভাগ সময়ই আমি কাটাই অদ্রির সাথে । কোন কারনে অদ্রি যদি অনলাইনে না আসে তাহলে আমার যেন কিছুই ভাল লাগে না । তারও কিছুদিন পরে বুঝতে পারলাম আসলে আমি অদ্রির প্রেমে পড়েছি ।
সমস্যা সেই টা না । হাটতে শেখার সময় পিচ্চি পোলাপাইন যেভাবে আছাড় খেয়ে পড়ে আমি তার চেয়েও বেশি প্রেমে পড়ি !
সমস্যা হচ্ছে অদ্রিও কি আমার প্রেমে পড়েছে ?
কঠিন প্রশ্ন ! জ্ঞানী ব্যাক্তি বলেছেন মেয়েদের মন বোঝার চেয়ে আপেক্ষিকতার সুত্র বোঝা বেশি সহজ । আপেক্ষিকতার সুত্র আমার মাথায় ঢোকে নি । আমার এই আমি মেয়েদের মন বুঝবো ?
তাহলে এখন উপায় ?
অবশ্য অদ্রির অচরনে তো মনে হয় ও আমাকে অপছন্দ করে না । আমার স্টাটাসের সবার প্রথমে লাইক টা ও ই দেয় । ওর সাথে যখন চ্যাটিং তখন কোন দিন মনে হয় নি যে ও বিরক্ত হয়েছে । বরং আমার চেয়ে ওকেই বেশি আগ্রহী মনে হয়েছে ।
কিন্তু এই ভরশায় তো আর অদ্রিকে কিছু বলা যায় না । মেয়েটি আমাকে অপছন্দ করে না আর মেয়েটি আমাকে পছন্দ করে এই দুইটি কথার ভিতর বিস্তর পাথর্ক্য আছে ।
চিন্তায় পড়ে গেলাম । এখন কি করা যায় ? যদি অদ্রির মনভাবটা একটু বোঝা যেত, ভাল হত ! কিন্তু কিভাবে বুঝবো ?
আমি যখন এমন হতাশার ভিতর দিন
কাটাচ্ছি তখন আশার আলো দেখতে পেলাম এক বড় ভাইয়ের ফেসবুক স্টাটাসে । ভাইয়ের নাম মাহবুব হাসান । সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে । মজার মানুষ ।
মাহবুব ভাইয়ের বুদ্ধি অনুযায়ী ই আমি কাজ করেছি । প্রথম ধাপটা শেষ হয়েছে ভাল করেই । মানে অদ্রির নাম মেনশন করে একটা স্টাটাস দিয়েছি । ওখানে লিখেছি যে ওর সাথে আমার জরুরী কথা আছে । ও যেন ইনবক্সে যোগাযোগ করে ।
অদ্রি যোগাযোগ কয়লো ঘন্টাখানেক পরেই । কিন্তু আমি কোন রিপ্লে দিলাম না । তারপর থেকেই ওর সাথে যোগাযোগ বন্ধ । দুদিন ভার্সিটিতেও গেলাম না । এখন দ্বিতীয় ধাপ চলছে । থিউরী অনুসারে অদ্রীর সাথে এখন যোগাযোগ করা যাবে না । ওর মনে একটা কৌতুহল জাগাতে হবে ।
এই ভাবেই চলল দুতিন দিন । এই কয়দিন ফেসবুকে একদম আসি নি । যদিও খুব ইচ্ছা করছিল । ইচ্ছাটাকে দমন করলাম । কিছু পেতে হলে কিছুতো খোয়াতেই হবে ।
ঠিক সাত দিনের দিন আবার ফেসবুকে ঢুকলাম । ইনবক্স চেক করতে গিয়ে একটু হতাশই হতে হল । ঐ দিনের পর অদ্রি কেবল একটা মেসেজ পাঠিয়েছে ।
নাহ !
অদ্রি মনে হয় আমাকে ঐ লেভেলের পছন্দ করে না । আর বেশি এগুনো ঠিক হবে না । দেখা গেল শেষে আম ছালা সব যাবে । আমি গরিব পুলা আম না পাই ছালা নিয়েই সন্তষ্ট থাকি ।
আজকে আমিই আগেই নক করলাম । দ্বিতীয় ধাপ শেষ হয়েছে । এখন তৃতীয় ধাপ এবং সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ ধাপ ।
-কেমন আছ ?
উত্তর এল প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ।
-কি ব্যাপার মি. বিজি ম্যান ! সময় হল তাহলে !
আমি একটা স্মাইলির ইমো দিলাম ।
-এই তো ব্যস্ততা শেষ ।
-হুম । আমার তো মনে হল তোমার ব্যস্ততা আর শেষ হবে না ।
-এই তো শেষ ।
-তোমাকে মিস করেছি । জানো ?
লাইনটা দেখেই আমার একটা হার্টবীট মিস করলো । খুব ইচ্ছা হল চিত্কার করে বলি অদ্রি আমিও তোমাকে খুব মিস করেছি । আই লাভ ইউ ।
হাস্যকর শোনাচ্ছে না ? হাস্যকর কথা বললে তো হাস্যকর শোনাবেই । আমি লিখলাম
-আমিও করেছি ।
তারপর আরও কিছু কথা হল । আমি বারবার অপেক্ষা করছি অদ্রি সেই আসল প্রশ্নটি কখন করবে ? নাকি ওরও মনে নেই ।
মনে নাই ?
তাইলে কেমনে হইবে ?
কেমনে ?
অবশেষে অদ্রি সেই প্রশ্নটি করলো ।
-এই তুমি না বলেছিলে কি একটা জরুরী কথা আছে আমার সাথে ? কি কথা ?
আহা ! অবশেষে সেই জরুরী কথা ! এখন হচ্ছে আসল কাজ ।
থিউরী অনুযায়ী এখন আমার এমন একটা ভাব করতে হবে যেন আমার কিছু মনে নেই । আমি বললাম
-কি ? বলেছিলাম নাকি ?
-হুম । স্টাটাসে বললা না ?
-ও আসলে ঠিক মনে করতে পারছি না । কি যেন বলার ছিল !!
-ও আচ্ছা । থাক না মনে পড়লে আর কি ।
তারপরই অদ্রি অন্য প্রসঙ্গে চলে গেল ।
না না না ।
এইটা হতে পারে না ।
ও কেন অন্য প্রসঙ্গে যাবে । ওর এখন ঐ জরুরী কথাটা শোনার জন্য কৌতুহলী হওয়ার কথা ।
তাহলে ?
থিউরী কি বলে ? থিউরী মতে অদ্রি আমাকে ভালবাসে না ??
না না ।
এইটা হতে পারে না । এই থিউরীতে ভুল আছে ।
বিরাট ভুল ।
মন খারাপ নিয়ে পরদিন ক্লাসে গেলাম । শেষ বেঞ্চে বসে থাকলাম মাথা নিচু করে । আসলে মনটা একটু খারাপই হয়েছে বলতে । অন্তত অদ্রির আচরন দেখে মনে হয়েছিল যে ও আমাকে পছন্দ করে । কিন্তু এখন দেখছি করে না । অন্তত থিউরীতো তাই বলে ।
ক্লাস শেষ হয়ে যখন বের হতে যাবো ঠিক কে যেন আমার হাত ধরে টান দিল । পিছনে তাকিয়ে দেখি অদ্রি । হাসি মুখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে । আমি একটু চমকালাম অদ্রির দিকে তাকিয়ে । অদ্রি আজকে বেশ সুন্দর করে সেজেছে ।
সাধারনত এতো সাজ গোজ করে ও ভার্সিটিতে আসে না । তাহলে ?
-বাসায় যাবা এখন ?
-হুম ।
-আর কোন কাজ আছে ?
-উহু । আচ্ছা চল আমার সাথে ।
-কোথায় ?
-চল গেলেই দেখতে পাবা ।
আমি একটু অবাক হলাম । আজকে হঠাত্ অদ্রি এমন ভাব কেন করছে । এই মেয়ে গুলা এমন রহস্য ময় কেন হয় ? এদের কে বোঝা আসলেই কার সাধ্য !!
অনেকক্ষন ধরে বেইলী রোডের এই রেস্টুরেন্টাতে বসে আছি । আল বেইক নাম । কাচে ঘেরা দোকানটায় এক কোনে বসে আছি । এখনও ঠিক বুঝতে পারছি নি আজ হঠাত্ করে অদ্রি এমন আচরন কেন করছে ।
একটু আগে কাস্টার্ডে অর্ডার দেওয়া হয়েছিল । অদ্রি এখন আরাম করে সেটা খাচ্ছে । আমার সামনের বাটিটা আমি এখনও ধরি নি ।
এই মেয়ের সমস্যা কি ? আজকে এতো আনন্দে আছে কেন ? আমি মন খারাপ করে বসে আছি আর ফালিজ মেয়ে আরাম করে কাস্টার্ড খাইতেছে ।
বদের বদ !
-এই কি বিড় বিড় করতেছো ?
-কিছু না ।
-খাও না কেন ?
-এমনি খিদা নাই ।
-আরে এটা কেউ ক্ষুদা মিটানোর জন্য খায় নাকি ? আরে খেয়ে দেখো । খাও খাও ।
অনিচ্ছা সত্ত্বেও এক চামচ মুখে নিলাম ।
-তোমার মন খারাপ ?
-কি ?
আমি একদম সরাসরি অদ্রির চোখের দিকে তাকালাম ।
ফাজিল মাইয়া কয় কি ?
এতোক্ষন আমার সাথে থাইক্যা এখন কয় মন খারাপ কি না । এর আগে বুঝুছ নাই ? থাপড়াইয়া দাঁত ফেলে দেওয়া উচিত্ ।
আমি বললাম
-না কিছু না ।
-তাই ?
-সিওর ?
হুম । সিওর । সিওর । একশ ভাগ সিওর ।
-না আমার কেন জানি মনে হচ্ছে তোমার মন খারাপ !
আমি বিষন্ন মন নিয়ে বললাম
-হুম ।
অদ্রি আবারও খাওয়ায় মন দিল । যেন আমার মন খারাপ এইটা কোন ব্যাপারই না ।
খাঁ বেশি কইরা খাঁ ।
হঠাত্ই দেখলাম অদ্রি হাসতে শুরু করলো ।
-কি হল ?
অদ্রি হাসতে হাসতেই বলল
-না কিছু না ।
-আরে এভাবে কেউ একা একা হেসে উঠে নাকি ?
-না এমনি ।
অদ্রি হাসি চাপানোর চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না । হেসেই যাচ্ছে ।
-আরে কি হল ?
অনেকক্ষন হাসার পর অদ্রি বলল
-থিউরী কাজ করেছে ?
-মানে ?
-মানে থিউরির মতে তোমার মন খারাপ কেন ?
-থিউরী ! তুমি কি বলতে চাও ?
-বলতে চাই থিউরী কি বলে ? আমি তোমাকে পছন্দ করি না ?
এই কথা বলে অদ্রি আবারও হাসতে লাগলো । আমি কিছু বুঝতে পারছি না । অদ্রি বলল
-তুমি এতো গাধা জানতাম না তো ?
-মানে ?
-মানে হল মাহমুব ভাই যে আমারও ফ্রেন্ড লিষ্ট আছে এটা তুমি জানো না ?
আরে তাই তো ! এটা তো মনেই ছিল না । মাহবুব ভাইয়ের স্টাটাস টা যে অদ্রির চোখেও পড়তে পারে এটা তো আমার মাথায়ই আসে নাই ।
-তুমি জানতা ?
-না । আমি জানবো কেন ?
কিছুক্ষন চুপচাপ দুজনেই । অদ্রি বলল
-তুমি আমার ক্লোজ ফ্রেন্ডলিষ্টে রয়েছ । তুমি কোথায় লাইক কমান্ট দাও আমার নিউজ ফিডে ঠিকই চলে আসে ।
-তাই নাকি ?
যাক এটা একটা ভাল কথা । আমি ওর ক্লোজ লিষ্টে তো আছি । অদ্রি আবার বলল
-আমার প্রথমে আসলেই কৌতুহল জন্মে ছিল । কিন্তু যখন মাহবুব ভাইয়ের স্টাটাসটা চোখে পড়ল এমন মেজাজ গরম হল । তোমার এতো বড় সাহস তুমি আমার উপর থিউরী এপ্লাই কর ! আমার উপর ? অদ্রীতা হাসানের উপর ?
খাইছে !
অদ্রী হঠাত্ রেগে গেল কেন ?
-এই আর কারও উপর এই থিউরী এপ্লাই কর নি তো ?
-না না আর কারও উপর করি নি । সত্যি বলছি ।
-করেছ তো খবর আছে ! এখন কিছু বলছি না । আগে বয়ফ্রেন্ড হও তারপর তোমাকে মজা বুঝাবো । থিউরী না ?
আমি অবাক হয়ে অদ্রির দিকে তাকিয়ে আছি । এই মেয়ে কি বলে ! আমি কিছু বলব তার আগেই অদ্রি বলল
-তুমি আসলেই একটা গাধা । একটা মেয়ে কি চায তা এতো দিনেও বুঝতে পারও নি । তার উপর আবার থিউরি এপ্লাই করতে গেছ !
আমি আর কি বলব ঠিক বুঝতে পারছিলাম না । তবে যা বোঝার আমি বুঝে গেছি ।
থিউরী ঠিক আছে তবে থিউরী কাজ করবে যদি এই থিউরী মেয়েটা না জানে তবেই । যাই হোক থিউরী কাজ করেছে তবে অন্য ভাবে ।
যাক এবার অদ্রিকে প্রোপোজ করতে হবে । থাক এটা অন্য গল্প । বলব অন্য দিন । এখন কাস্টার্ড খাই । বাহ বেশ মজা তো ।
(গল্পটি লিখতে অনুপ্রানিত মাহবুব হাসান ভাইয়ের স্টাটাস দেখে)
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
অপু তানভীর বলেছেন: সত্যি কি তাই???
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২
সোনা মানিক বলেছেন: ভাল্লাগসে
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার গল্প পড়লাম। আপনার লেখাগুলো পড়লে শুধু প্রেম করতে ইচ্ছে করে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০
অপু তানভীর বলেছেন: কেন কেন অনেক দিন পরে কেন?? এতো দিন কোথায় ছিলেন??
আর প্রেমে পড়তে ইচ্ছা হলেই পড়বেন। কোন সমস্যা নাই!
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
বেঈমান আমি. বলেছেন:
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০১
অপু তানভীর বলেছেন:
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
একজন আরমান বলেছেন:
ওরে মা... কতদিন পর সময় করে তোমার গল্প পড়লাম। তাও কতো বড় লিখছো ! পড়তে পড়তে অবস্থা কাহিল। পড়তে ভালো লাগছে তাই খারাপ লাগছে না।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: তুমি মিয়া তো বহুত বিজি হইয়া গেছো!!!!
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৯
নষ্টছেলে তানিম বলেছেন: কমেন্ট ১। লেখাটা চমৎকার
কমেন্ট ২. আরমান তুই কি কারো উপর থিউরি প্রয়োগ করিস নাকি ? মানুষ তোরে বিজি বলে ক্যান ?
NOTE:একজন আরমান আমার একজন ভাল বন্ধু
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: কমান্ট এক এর উত্তর ধন্যবাদ!!
কমান্ট দুই উত্তর টা আমি নিজেও জানতে আগ্রহী!!
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
মেঘ মেয়ে বলেছেন: লম্বা গল্প। কিন্তু পড়তে পড়তে কখন শেষ হয়ে গেল টেরই পাইনি। ভালো লাগলো মিষ্টি গল্পটা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!
আবার আসবেন!!
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
সুন্দর হয়েছে!!!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু বাবু!!
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
ক্ষয়ে যাওয়া মনের দরজা খোলা আছে বলেছেন:
হুম তাই
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
অপু তানভীর বলেছেন:
হুম তাই না।
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: আহারে ভাইটা আমার নিজের ফাঁদে নিজেই ধরা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
অপু তানভীর বলেছেন: হুম তাই তো মনে হচ্ছে!!! দেখেন দেখি কি অবস্থা!!
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
এক্স রে বলেছেন: গল্প ভাল্লাগছে।
-এই আর কারও উপর এই
থিউরী এপ্লাই কর নি তো ?
এমন কথা কারো কাছ থেকে শুনতে হয়েছে নাকি? ;-)
এক জায়গায় ফাজিল বানান ফালিজ হয়ে গিয়েছে। ক
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। এমন কথা অবশ্য শুনতে হয় নাই। হেহেহে!!
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: হাহাহাহা... মজা পেলাম পড়ে!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদের!!!
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সাভারের হেমায়েত পুরে একটা আল বেইক আছে।একদিন অনেক ক্ষুধা লাগছিল তাই নাইমা ওখানে খাইলাম।বাজে লাগছিল।
তবে গল্পটা কিন্তু আসলেই ভাল হইছে!!!!!!!!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭
অপু তানভীর বলেছেন: তাই নাকি?
যাক গল্প তো ভাল লাগছে!!
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
ভুং ভাং বলেছেন: ব্যপক ভাল্লাগসে। নিজের জীবনের প্রেম কাহিনিগুলা মনে পরে গেল।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: তাই নাকি??
একটু বলেন দেখি। আরেক টা গল্প লিখে ফেলি!!
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
একজন আরমান বলেছেন:
ভাই সকাল ৭.৩০ এ উইঠা অফিসের জন্য রেডি হই। অফিস শেষে আড্ডা দিয়া বাসায় আসতে আসতে ১০/১১ টা। এরপর রান্না কইরা, ডিনার কইরা আবার ঘুম। সকালে আবার অফিস ! লাইফ পুরাই চেঞ্জ !! ফিলিং তেজ পাতা !!!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: ইয়ে মানে গুপোন খবর আছে যে ডিনারের পরে আরও কিছু কাম কাইজ কর।। সেইটা নিয়া তো কিছু কইলা না
১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
একজন আরমান বলেছেন:
ইয়ে মানে... সব কিছু কি ওপেনে বলা যায় নাকি? :!> :!> :#>
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০১
অপু তানভীর বলেছেন:
১৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫
ক্রিস্টিয়াল হার্ট বলেছেন: দঃখিত এত্ত বড় গল্প পড়ার মত ধর্য্য আমার নেই। তবে কমেন্ট গুলো পড়লাম !
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৭
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
থিউরি এপ্লাই করা লাগব আমারও !
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০০
অপু তানভীর বলেছেন: কইরা দেখো মিয়া ! কামে দিবো !!
১৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
ভাইরে, থিওরি দিয়া মেয়েদের বুঝা যায়না। কোন দুইটা মেয়ের উপরে সেইম থিওরি খাটেনা! সো, থিওরি এপ্লাই করতে গিয়া কট খাওয়া অবশ্যম্ভাবী।
আমি বুঝছিলাম থিওরি যাই হোক, বাস্তবে মাইয়াটা অপুরে ভালবাসে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই ভালবাসে !
আমার গল্পে আমার নায়িকা আমারে ভাল না বাইসা যাইবো কই কও !!
আর মাইয়া গো বুঝবার পারে এমন কোন থিউরী এখনও পর্যন্ত আবিস্কার হয় নাই । আর কুনো দিন হইবো বলে মনেও হয় না !
২০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
অপ্রচলিত বলেছেন: ভালো লাগা থাকল। শেষের টুইস্টটা আন্দাজ করেছিলুম যদিও
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২২
অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহাহাহা !!
ধন্যবাদ !!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫
ক্ষয়ে যাওয়া মনের দরজা খোলা আছে বলেছেন: না।
থিউরী মতে মেয়েটি আমাকে ভালবাসে না।।