নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যারা নিয়মিত ঢাকার রাস্তায় চলাচল করেন তারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে দুই তিন সপ্তাহ থেকে ঢাকায় শুরু হয়েছে এক অসহনীয় জ্যাম । পত্রিকা মারফত জানতে পারলাম যে বর্তমানে ঢাকাবাসীর গড় চলাচলের গতি ঘন্টার চার কিলোমিটার ! এমন অবস্থা থেকে যখন উত্তরণের কোন পথ খুজে পাওয়া যাচ্ছিলো না তখনই আমাদের মাননীয় মেয়র সাহেব একটা যুগান্তকারী প্রস্তাব করেছেন । মেয়র সাহেবের আইডিয়া শুনে আমারও মনে হল যে একই ভাবে আরও কিছু নিয়ম যদি বানানো যায় তাহল ঢাকা শহরের জ্যাম থেকে ঢাকাবাসীকে মুক্ত করা যাবে । আসুন দেখে নেওয়া যাক সেই সব আইডিয়া গুলো কী কী !
১. এন আইডি কার্ড অনুযায়ী যাদের বসয় হবে বেজোড় তারা একদিন ঢাকার রাস্তায় বের হতে পারবে অন্য দিকে অন্য দিন বের হবে কেবল যাদের বয়স জোড় তারা ! অথবা একদিন নারী অন্যদিন পুরুষেরা বের হবে এটাও বলবৎ করা যেতে পারে !
২. যারা বিবাহিত তারা একদিন বের হবে আর যারা অবিবাহিত তারা অন্য দিন বের হবে ! এই দিক দিয়ে আমাদের মত অবিবাহিতদের জন্য বেশ সুবিধা হবে ! অবশ্য এই নিয়মটার আরও একটু বর্ধিত করা যায় । যারা আসলে সিঙ্গল, মানে যাদের কোন প্রেমিক/প্রেমিকা/স্বামী/বউ নাই তারা তারা একদিন বের হবে । অন্য দিকে মিঙ্গলরা একদিন ।
৩. বিপুল সংখ্যাক স্টুডেন্ট ঢাকায় থাকে । সেই হিসাবে এমন করে ব্যবস্থাটা করা যেতে পারে ! যারা সরকারি প্রতিষ্ঠে পড়ে তারা একদিন বের হবে আবার যারা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পড়ে তারা একদিন বের হবে ! অথবা একদিন কেবল ছাত্রীরা বের হবে অন্য দিন কেবল ছাত্ররা । অথবা স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যাদের রোল নম্বর জোড় তারা একদিন বের হবে, বিজোড়রা অন্য দিন বের হবে !
৪. আবার যারা বেকার তারা একদিন বের হবে এবং যারা সকার মানে চাকরি করে তারা একদিন বের হবে । অথবা সরকারি চাকরী জীবীরা একদিন বের হবে বেসরকারি চাকরিজীবীরা অন্য দিন বের হবে !
৫. ঢাকা শহরে লেখক কবিদের সংখ্যা অনেক । সেই হিসাবে যারা লেখক এবং কবি তারা একদিন বের হবে এবং যারা পাঠক তারা একদিন বের হবে ! আপনার কী মনে হয় কোন দল ভারী হবে বেশী? আমি অবশ্য পাঠকের দলে । ওরা যেদিন বের হবে আমিও সেদিন বের হব।
৬. আবার যারা আওয়ামীলীগ সমর্থক তারা একদিন বের হবে এবং যারা অন্য দল সমর্থন করে তারা একদিন বের হবে । অবশ্য এতে জ্যাম খুব একটা কমবে না । দেখা যাবে অন্যদল সমর্থন কারীদের দিন কেউ বাসা থেকে বেরই হচ্ছে না । দেশে এখন তো সবাই তো আওয়ামীলীগ ।
৭. আবার এমনও হতে পারে যে যারা বর্তমানে টিকটকার এবং ইউটিউবার তারা একদিন বের হবে অন্য দিকে যারা কেবল ভিউয়ার তারা একদিন বের হবে !
সপ্তাহে ছয়দিন এই নিয়ম গুলো চালু থাকবে । তিন দিন দিন করে । অন্য দিকে শুক্রবার থাকবে ছুটির দিন । সেদিন সবাই যে যার মত বের হতে পারবে ।
আশা করি এই আইডিয়ার গুলোর যে কোন একটা কিংবা সম্মিলিত ভাবে কয়েকটা প্রয়োগ করলেই ঢাকা শহরের জ্যামের সমস্যা দুর হবে । আপনাদের মাথায় অন্য কোন আইডিয়া থাকলে জানাতে পারেন । যুক্ত করে দেওয়া হবে !
ইহা নিতন্তই ফান পোস্ট । আবার কেউ যেন সিরিয়াস চিন্তা করে যে কোন একটা ব্যবস্থা সত্যি সত্যিই কায়েম না করে ফেলে !
(একটি আইডিয়া কাসাফাদ্দৌজা নোমান হতে)
pic source
২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: কথা সঠিক ! তবে দিন দিন অবস্থা যে ভয়াবহ হচ্ছে সেটা কেউ কি বুঝতে পারছে না?
ঘন্টার চার কিলোমিটার গতি ! বুঝতে পারছেন অবস্থাটা!
২| ২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সব চেয়ে ভালো হয় সবাই আমার মতো ঘরে বসে থাকলে। তাহলেই রাস্তা হবে জ্যাম মুক্ত। হুম
২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১১
অপু তানভীর বলেছেন: ভাই আমি তো পারলে কোন দিন বাসা থেকে বেরই হতাম না । সারাদিন বাসায় থাকতাম বই পড়লাম গল্প লিখতাম । করোনা কালে যে চমৎকার সময় কেটেছে আমার সেটা বলে বোঝানোর মত ! কিন্তু বসে থাকলে তো চলবে না । রুজিটুটির ব্যবস্থা তো করতে হয় ! এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় সমস্যা !
৩| ২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ্রস্তাবনাগুলো যদি ফান হয়ে থাকে তাহলে এই পোস্ট ঠিক আছে। তবে ঢাকা শহরের জ্যাম কখনোই মুক্ত হবেনা যতদিনে ট্রাফিক আইন যথাযথ ভাবে আমরা মেনে চলবো এবং কতৃপক্ষ আইন প্রয়োগে কঠোর না হবে। শুধু আইনের প্রয়োগ এবং জনসচেতণতার জন্যই সড়কে শৃংখলার জলজ্যান্ত উদাহরণ আমাদের দেশের কাছের দেশ মালেশিয়া। মালেশিয়ার বেশীর ভাগ সড়কই প্রায় আমাদের ঢাকার মতো হলেও ওখানে তেমন একটা জ্যাম নাই- শুধুমাত্র কঠোর আইন প্রয়োগের জন্যই। অথচ ওদের প্রাইভেট গাড়ি আমাদের দেশের থেকে অনেক বেশী।
২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: সত্যিই বলতে কী ভাই, ঢাকা শহরে আপনি যাই করেন না কোন ভাবেই জ্যাম থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব না । এতো অল্প স্থানে ধারণ ক্ষমতার থেকে কয়েক গুন বেশি গাড়ি ঢুকিয়ে দিলে, যত পরিকল্পনাই করা হোক না কেন, কোন লাভ নেই আসলে !
কোন আইন করে কী প্রাইভেট কার সরানো সম্ভব রাস্তা থেকে? মনে রাখা দরকার যে সমাজের উচু শ্রেনীর হাতে রয়েছে সব গাড়ি । আর তাদের অসুবিধা হয় এমন কোন কাজ সরকার কোন দিন করতে পারবে না !
৪| ২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে রিক্সা আর গাড়ী একই রাস্তায় চলে আর কেউই ট্রাফিক আইন মানেনা।
ঢাকায় রাস্তার তুলনায় গাড়ীর পরিমান বেশি তাই এখানে ট্রাফিক জ্যাম কমার সম্ভবনা খুবই কম। যদি মেটো আর আন্ডারগ্রাউন্ড সিসটেম করে কিছু মানুষকে উপরে আর নিচে পাঠিয়ে দেওয়া যায় তখন রাস্তায় গাড়ীর পরিমান কম দরকার হবে।
২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: সবাই আসলে রিক্সার দোষ দেয় কিন্তু বাস্তবে এমন সব রাস্তায়ে ঘন্টারপর ঘন্টা জ্যাম বেঁধে থাকে যেখানে রিক্সা চলেই না। ফার্মগেট থেকে কাওরান বাজার হয়ে বাংলামোটর রিক্সা চলে না অথচ বিক আওয়ারে এখানে আমি আমার জীবনে কোন দিন ফাঁকা দেখি নি । এখন তো রাত দশটা বাজে যখন বাসায় ফিরি তখনও আটকে থাকতে হয় !
আসলে রাস্তার তুলনায় এতো বেশি গাড়ি যে কোন নিয়মেই আসলে জ্যাম এড়ানো যায় না !
৫| ২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ব্লগারদের জন্য কোনো দিন আছে কিনা, কিংবা ফেইসবুকার, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম ইউজারদের জন্যও আলাদা দিনের দরকার।
এক কথায় যুগান্তকারী আইডিয়া। তবে, এই প্রকল্প বাস্তবায়নে কিন্তু ৭দিনে হবে না। যতগুলো অপশন আছে, ততগুলো দিন লাগবে। ক্লু দিই - ১ নম্বরে জোড় সংখ্যার জন্য বলি - এখানে নারী ও পুরুষদের জন্য আলাদা দুই দিন। পুরুষদের মধ্যে আবার বিবাহিত ও ব্যাচেলর, মেয়েদের মধ্যেও বিবাহিত ব্যাচেলর - অলরেডি ৪দিন। এবার অবিবাহিতদের মধ্যে সিঙ্গেল, ও প্রেমিকাসহ, ছেলে ও মেয়ে হিসাবে আগের ৪-এর সাথে আরো ৪দিন। এভাবে টানতে থাকুন। ৪০দিন হবে মিনিমাম। এর ফলে বর্তমানের জ্যাম ৪০ ভাগের ১ ভাগ হবে। তাতে ঢাকা শহরে খাওয়া খেয়ে ঘুরে বেড়ানোর পরিবেশ সৃষ্টি হবে
২০ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: প্রথমে ভাবছিলাম যে ব্লগারদের জন্য আলাদা একটা দিন বরাদ্ধ রাখবো কিন্তু বর্তমানে ব্লগারদের সংখ্যা দেখে মনে হল থাক এদের আর আলাদা ভাবে কোন দিন দিয়ে লাভ নেই । আবার ফেসবুকারদের দিন দিয়ে দিলে দেখা যাবে সেদিন সব থেকে বেশি বেশি জ্যাম লাগছে । কারো কারো আবার দুই তিন টা আইডি ! বুঝেন অবস্থা !
৬| ২০ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাইজান ,
আইডিয়া সবগুলিই চমতকার।
তবে এর সবগুলি যথাযথ প্রয়োগের পরও খুব ভাল যে ফলাফল পাওয়া যাবে এমনও নয়।
কারন কি ?
কারন হলো -
১। জনসংখ্যার আধিক্য ।
২। আইন না মানার প্রবণতা বা অপরাধ প্রবণতা।
২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: ঢাকা শহরের এমন অবস্থা যে এখানে কোন আইন আর কোন নিয়ম কানুনই কাজ করবে না । এখন আপনার চারজনের থাকার ঘরে যদি ১০০ জনকে থাকতে দেন তাহলে যত নিয়ম কানুনই বানান না কেন হাউকাউ ঝগড়া বাঁধবেই ...
৭| ২০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু তানভীর,
মাননীয় মেয়র সাহেবের আইডিয়া শুনে যে স্যাটায়ারের উদ্ভাবন করেছেন তার তুলনা নেই তবে সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই এর মতে এই যুগান্তকরী প্রস্তাবনা সফল করতে চল্লিশ দিন লাগবে। অর্থাৎ জনগণের চল্লিশা করতে হবে।
তার চেয়ে এইটা কি ভালো না যে ঢাকার সব রাস্তাকে চলন্ত রাস্তা বানিয়ে দেয়া ? মেট্রো- আন্ডারপাস- উড়াল সেতুর ( এসব করেও জ্যাম কমানো যাবে কিনা সন্দেহ আছে!) পিছনে পানির মতো টাকা খরচ না করে "এস্কেলেটর রাস্তা" বানাতে হবে। পাবলিক শুধু ঘর থেকে বেরিয়ে রাস্তায় পা রেখে দাঁড়িয়ে যাবে। গাড়ীওয়ালারাও গাড়ীখানা গ্যারেজের সামনের রাস্তায় এনে দাঁড় করাবে। রিক্সাওয়ালা সহ সব "......ওয়ালা"রাই ঠায় রাস্তায় উঠে জায়গা নেবে। আপনি রাস্তায় বসে বসে বাদাম চিবুতে চিবুতেও গন্তব্যে যেতে পারেন। আর বইয়ের পোকা হলে বই পড়তে পড়তে। পাড়ার যুবদল চলন্ত রাস্তায় ক্যারমবোর্ড সাজিয়ে খেলতে খেলতে সারা ঢাকা বিনে পয়সায় ঘুরে আসতেও পারবে।
এতে কোনও পক্ষেরই নাখোশ হওয়ার ( যেমন একদিন ছাত্ররা বেরুলে অন্যদিন ছাত্রীরা বেরুবে, এমনটা হলে উভয় পক্ষেরই নাখোশ হওয়ার কথা ) চান্স থাকবেনা । হেটে হেটে পা ব্যথা না করে, বাসের হ্যান্ডেলে না ঝুলে এভাবে চলন্ত রাস্তায় চলতে পারলে কেবল সুখ আর সুখ.........................
২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: সামনে যে দিন আসছে তাতে আসলে চল্লিশা পালন করলেও হবে কিনা সন্দেহ আছে । মানুষের স্বাভাবিক হাটার গতি ঘন্টায় সাত থেকে আট কিলোমিটার আর ঢাকায় এখন গাড়ির গতি চার কিলোমিটারে এসে দাড়িয়েছে । ভাবতে পারেন ব্যাপারটা ! একটা দেশের রাজধানীতে মানুষ ঘন্টার পর ঘন্টা সময় নষ্ট করছে জ্যামে । যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তাম তখন ক্লাস দশটায় থাকলে আমাকে বের হতে হত সকাল সাতটায় কারণ আর আধা ঘন্টা লেট হলে আমাকে দুই ঘন্টা জ্যামে বসে থাকবে হবে ।
এই নিয়ে কারো কোন বিকার নেই । নেই কোন সঠিক পদক্ষেপ ! অন্য দিক থেকে মেয়র মহাদয়ের মাথা থেকে বের হয় জোড় বেজোড় আইডিয়া ! কতই না চমৎকার একটা ব্যাপার !
৮| ২০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩০
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: হেলিকপ্টার সার্ভিস চালু করতে হবে
অফিস স্কুল অর্ধেক রাতে চালু রাখতে হবে
আর
বড় বড় চিন্তা করতে হবে ।
বৃষ্টি খুব শিগ্রই শুরু হবে , অবস্থা তখন কত করুন হবে ভাবুন একবার ।
তখন নৌকা সার্ভিস চালু হবে হয়তো ।
এরপরেও আওয়ামীলীগের দালাল সম্প্রদয় এসেই শুরু করবে মেট্রো রেল বন্দনা । আগামী বছর থেকে কোনো জ্যামই থাকবে না । এটা কনফার্ম।
ঢাকা নাকি পৃথিবীর ফাসটেস্ট গ্রইং মেগা সিটি !
২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: মেট্রোরেল না হয় বুঝলাম কিন্তু মেট্রোরেল পর্যন্ত যাইতে যে তখন ঘন্টার পর ঘন্টা জ্যামে বসে থাকতে হবে সেটা কী একবার ভেবে দেখেছে !!
এখন বাস্তবেই হেলিকাপ্টার ছাড়া আর দ্বিতীয় কোন বিকল্প দেখা যাচ্ছে না । এটাই একমাত্র সমাধান !
৯| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:০৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জ্যাম থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিনই নেহি
না মুনকিন
যে হারে জনে জনে গাড়ী বাড়তেছে।
জীবনের মূল্যবান সময়টুকুই জ্যামের পেটে দিয়ে দিচ্ছি
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: জ্যাম থেকে আসলেই কোন মুক্তি নেই ঢাকা বাসীর । একমাত্র মুক্তির উপায় হচ্ছে ঢাকা ছেড়ে চলে যাওয়া ...
১০| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:১৭
ফয়সাল রকি বলেছেন: ফান পোষ্ট হলেও সবাই দেখি সিরিয়াস টাইপের কমেন্ট করছে! যাইহোক, যে কোনো ভাবেই যে কোনো পদ্ধতি চালু হলেই সপ্তাহে ৩ দিন অফিস আর ৪ দিন ছুটি!
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:১৪
অপু তানভীর বলেছেন: এটাই বলা যায় একটা উপায় । আমি করোনা কালে সব সময় বের হয়েছি । যেহেতু সাইকেল চালিয়েছি দেখেছি নিজের চোখ । তখন সবাই হোম অফিস করতো । অর্ধেক লোক নিয়ে অফিস চলতো । তখনই ঢাকায় রাস্তায় কী চমৎকার ভাবেই না চলেছি !
আর এখন যে কী হাল !
১১| ২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
গণহারে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে। নতুন নতুন আউডিয়া যুক্ত করতে হবে যাতে জ্যাম না লাগে।+++
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: এইটা আসলে বলা সহজ কিন্তু কোন দিন এই জিনিস বাস্তবায়িত হবে না ! সম্ভব না !
১২| ২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪
জটিল ভাই বলেছেন:
আইডিয়াগুলো সাধারণ নয়,
সেইসাথে একদিন মানুষ আর
একদিন গাড়ি বের হলে কেমন হয়?
২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: তাহলে তো একই ফল হবে । গাড়িতেই তো যতঝামেলা ! পায়ে হেটে সবাই বের হলে কোন সমস্যা নেই গাড়ি নিয়ে বের হলেই জ্যাম জ্যাম আর জ্যাম !
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ট্রাফিক ব্যবস্থার সংগে জড়িত পুলিশরা কোন দিনই ট্রাফিক সমস্যার সমাধান চায়না। ট্রাফিক সমস্যা যত জটিল হবে তারা তত খুশি হবে। লাভবান হবে। পকেট ভারী হবে। ক্ষমতার দাপট বাড়বে।