নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাধারণ কিংবা অসাধারণ ইফতারির গল্প

২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৪২



উপরের ছবিতে বাসা বাড়িতে বানানো এক প্লেট ইফতারের ছবি দেখা যাচ্ছে । আজকে হঠাৎ ফেসবুক মেমরিতে আসলো । ভাবলাম কয়েকটা কথা লিখি । আমাদের সবার বাসাতেই মোটামুটি এমন ইফতারের ছবি দেখা যায় । কম বেশি ছোলা, পিয়াজু বেগুনি সবাই বানায় । অনেকে আবার ফল বেশি পরিমানে খায় । আমি অবশ্য ছোলা আর আলুর চপ বেশি খাই । উপরের এই ইফতারের প্লেটের ভেতরে আসলে বিশেষত্ব কী?
বিশেষত্ব হচ্ছে এই ইফতারটা বানিয়েছে একজন হিন্দু ধর্মালম্বীর মানুষ ।
আমি ঢাকা শহরে একটা হিন্দু পরিবারের সাথে সাবলেটে একটা রুম নিয়ে থাকি অনেক দিন । সময়ের হিসাবে সেটা প্রায় ১০ বছরের বেশি হতে চলল । এই সময়ে আমি আসলে তাদের পরিবারের একজন সদস্য হয়ে গেছি । তার ছোট ছেলেকে চোখের সামনে জন্মাতে দেখেছি । আমি তার রক্তের যোগানদাতা হিসাবে হিসাবে স্টানবাই ছিলাম অপারেশনের সময় ।

২০২০ সালের রোজার এই সময়টা কঠোর লক ডাউন দিয়েছিলো । আমাদের এলাকাতে তখন বেশ কড়াকড়ি । আমি এই লক ডাউনের সময় একদমই নিচে নামতাম না । নির্ধারিত সময়ে নেমে বাজার সদাই করতাম এই যা । রান্না বান্না সব বাসাতেই । কিন্তু ইফতার তো আর বাসায় বানানোর উপায় নেই । আমাদের এলাকাতে তখন ইফতারের দোকান বসে নি একটাও লকডাউনের কারনে। তাই ইফতারে জুস ফল চিড়া এসব খাওয়ার প্লান করেছিলাম । কিন্তু ইফতারের দিন থেকেই দিদি এই ইফতার নিয়ে হাজির । কেবল আমার জন্য আলাদা ভাবে এই ইফতার বানানো হয়েছে । এরপর পুরো রমজান জুরেই ইফতারে কোন না কোন কিছু ইফতারে সে বানিয়ে দিয়েছে ।

এই যে একজন অন্য ধর্মের বানিয়ে দেওয়া ইফতারে আমি রোজা ভাঙ্গছি, আমার মাথায় কোন দিন আসেও নি যে আমার রোজা হচ্ছে তো .. যদি কেবল উপরওয়ালা এই অন্য ধর্মের মানুষের হাতে বানানো ইফতার খাওয়ার জন্য আমার রোজা কবুল না করে, সত্যি বলতে কি তাতে আমার বিন্দু মাত্র আফসোস থাকবে না ।

এছাড়া দিদির পরিবার প্রতিবছর রোজার সময় ইফতারের আয়োজন করে । রোজার একটা দিনে তিনি তার অফিসের সব কলিগদের বাসায় দাওয়াত দেন । ইফতার থেকে ডিনার পর্যন্ত খাওয়ার আয়োজন চলে । এই যে আয়োজন এই আয়োজনের ভেতরে কি কোন খারাপ কিছু থাকতে পারে ? আমার চোখে কোন দিন পরে নি । আমার কোন দিন মনেও হয় নি যে এটা কোন বেঠিক কাজ !

যখন ঢাকাতে আমি প্রথম গিয়ে হাজির হয়ে তখন যেই মেস বাড়িতে ছিলাম, সেই মেস বাড়িতে আমাদের সাথে একটা হিন্দু ছেলে থাকতো । রমজান চলে একটা মজার ব্যাপার খেয়াল করলাম । মেস বাড়ি থেকেই ইফতারের আয়োজন করা হত । বড় একটা বোউলের ভেতরে ইফতার মাখানো হত । তারপর সবাই সেই বোউের চারিপাশে বসে ইফতার করতাম । খেতে খেতে গল্প । এবং সেই ইফতারে প্রতিদিন সেই হিন্দু ছেলেটাও যুক্ত থাকতো । আমার কাছে তখন এই ব্যাপার টা নতুন । কিন্তু তবুও আমার কেন জানি এই দৃশ্যটা একবারও অস্বাভাবিক মনে হয় নি । বরং মনে হয়েছে এর থেকে স্বাভাবিক কিছু যেন হয়ই না ।

এরপর বিশ্ব বিদ্যালয়ের বন্ধুদের সাথে ঘনিষ্ঠতা বাড়লো । তখন প্রতি রমজানে আমরা বাসায় যাওয়ার আগে একটা ইফতার পার্টি করতাম । তখন টাকা পয়সা কারো কাছেই ছিল না । সবাই মিলে টাকা দিয়ে ইফতার কিনতাম । তারপর কারো মেসবাসা কিংবা খোলা মাঠে বসে ইফতার গুলো করা হত । আমাদের পছন্দের জায়গা ছিল টিএসসির পেছনের একটা স্থান । পাশেই আমাদের এক বন্ধুর বাসা ছিল । দরকারী সব জিনিস পত্র তার বাসা থেকে আনা হত । এই ইফতারেও আমাদের তিন চারজন হিন্দু বন্ধু যুক্ত হত আমাদের সাথে প্রতিবার । কেবল ইফতারই নয়, আমাদের এই ১২/১৩ জনের গ্রুপটা সব কাজ এক সাথে করতাম । ট্যুর থেকে শুরু করে এসাইনমেন্ট, গ্রুপ স্টাডি সব কিছু এক সাথে । ইফতার পার্টিও তাই এক সাথেই করেছি সব সময় ।

আরেকটা গল্প বলি আমাদের ছাত্র জীবনের এই গ্রুপটা নিয়ে । আমরা প্রায়ই এদিক সেদিক খেতে যেতাম বিভিন্ন উপলক্ষে । এর ভেতরে জন্মদিনের ট্রিট হত সব থেকে বেশি । নান্নার বিরিয়ানীতে কতবার গিয়েছি তার ঠিক নেই । আমাদের গ্রুপের ভেতরেই একজন এমন হিন্দু ধর্মের বন্ধু ছিল যে মাংস খেতো না । তার গোত্রের কোন একটা নিয়ম । কিন্তু তাহলে সে আমাদের সাথে যাবে কিভাবে? কিন্তু প্রতিবারই যে ঠিক ঠিক হাজির হত । আমরা যখন নান্নার বিরিয়ানী অর্ডার দিতাম সে পাশের কোন হোটেল থেকে ভাত আর মাছ কিনে নিয়ে আসতো । এরপর আমাদের সাথে একই টেবিলে বসে যেত । এই একসাথে বসে খাওয়া এটাই ছিল আমাদের মুল জিনিস ।
এই যে সাধারণ জীবনের গল্প গুলো তখন স্বাভাবিক ভাবে ঘটে গিয়েছে কিন্তু এখন যখন বসে বসে ভাবি তখন মনে হয় কত চমৎকার কত অসাধারণ সময়ই না আমরা পার করেছি ।

আমাদের বন্ধুত্বের মাঝে কোন দিন হিন্দু মুসলিম আসে নি । এখনও আসে না । ঠিক একই ভাবে মানুষের মেশা পরিচয়ের বেলাতেও কোন দিন তার ধর্ম পরিচয় আমার কাছে কোন দিন মূখ্য মনে হয় নি । মানুষের সাথে সব সময় মিশেছি তার স্বভাাব চরিত্র দেখে এবং সব বড় যে জিনিস টা হচ্ছে আমার প্রতি তার আচরন দেখে । যে আমার প্রতি মায়া মমতা ভালোবাসা যত্ন দেখিয়েছে, তার প্রতি ঠিক একই পরিমান ভালোবাসা আমি সব সময় দেখিয়েছি। নিজের ধর্মের হলেই তার সাথে ভালো সম্পর্ক তৈরি করবো অনন্য ধর্ম হলে মুখে মুখে ভাল কিন্তু অন্তরে ভাল সম্পর্কে তৈরি করবো না এমন তত্ত্বে আমি কোন কালে বিশ্বাসী ছিলাম না । এখনও নেই এবং সামনেও থাকবো না ।

সবাই সুস্থ থাকুক ।
হ্যাপি ব্লগিং এবং অগ্রিম ঈদ মোবারক ।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
চেলে যাওয়া দিনগুলি জীবনের অমূল্য স্মৃতি হয়ে থেকে যায়।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪

অপু তানভীর বলেছেন: কিছু স্মৃতি সব সময় চমৎকার কিছু আনন্দের যোগান দেয় ! এমন দিন আমরা কাটিয়েছে কত চমৎকার ভাবে ।

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এই ধরণের স্মৃতি আমাদের সকলেরই কম বেশী আছে। আমাদের সবারই কাছের ফ্রেন্ড খুঁজতে গেলে দেখা যাবে এক দুইজন হিন্দু ছেলে আছে। ধর্ম আমাদের দেশে মানুষের মধ্যে বিভেদ টানেনি। কিন্তু যারা ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করেছে, তারাই বিভেদটা টেনেছে!

২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: চমৎকার বলেছে । এই বিভেদ টেনেই যত অশান্তির সৃষ্টি করে তারা ... কারণ বিভেদ না টানলে তাদের ব্যবসায় টান পড়বে ....

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৯

শায়মা বলেছেন: মুগ্ধ হলাম ঐ দিদির কথা শুনে।

অনেক অনেক ভালোবাসা তার জন্য...

২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: একদিন চলে আসো আমাদের বাসায় । দিদির সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো নে !

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৬

ইসিয়াক বলেছেন: সত্যি বলতে কি হিন্দু /মুসলমান, ধনী /গরীব মানুষের মধ্যে এই যে ভেদাভেদ।এটাই আমাকে ঘর ছাড়তে উদ্বুদ্ধ করেছিল। ঢাকায় আমাদের বাসায় যখন আমি থাকতাম। চাওয়ার আগেই সেখানে সব পেয়ে যেতাম কোন অভাব ছিল না ।তবু আমার মন ভরতো না।আমার বাবা আর দাদীর কত রকমের রেস্ট্রিকশন। এখানে যাওয়া যাবে না ওর সাথে মেশা যাবে তোমার সার্কেল নিয়ে তুমি চলবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
একদিন সত্যি সত্যি বাড়ি ছাড়লাম সম্পূর্ণ নিজ দায়িত্বে চলে গেলাম গ্রামে নিজের পড়াশোনার খরচ নিজে চালিয়েছি। নিজের মত থেকেছি, চাষ করেছি গরু ছাগল হাঁস মুরগী পুষেছি যাকে খুশি তাকে বন্ধু বানিয়েছি( অবশ্যই তারা ভালো মনের সেক্ষেত্রে হিন্দু মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের মানুষই আছে), ইচ্ছে স্বাধীন ঘুরে বেড়িয়েছি। আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধুরা সবাই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর এর মধ্যে বরুন চ্যাটার্জি আমার প্রিয় একজন।এত সরল আর ভালো কি বলবো। ওদের সরলতায় ওদের আন্তরিকতায় এখনও আমি মুগ্ধ হই।এখনও আমি বাড়ি ফিরি নি।আসলে আমি সব সময় নিজের মত করে জীবন কাটাতে চেয়েছি। ভেদাভেদ সেটা যেমনই হোক আমার কাছে অসহ্য লাগে।
দুদিনের পৃথিবীতে আমরা সবাই মিলে মিশে থাকবো এটাই হোক সকলের চাওয়া।
সকলের জন্য শুভকামনা।
ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে যে আপনার মত অনেকের অভিজ্ঞতাই এই রকম । এই রকম ভেদাভেদের শুরুটা আসলে আমাদের ঘর থেকেই শুরু হয় । তারপর সেটা ধর্ম ব্যবসায়ীদের পায় পরিপূর্নতা । আপনাকে সাধুবাদ জানাই এই রকম একটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ।

ভাল থাকুন সব সময় ।

অগ্রিম ঈদ মোবারক !

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ছাত্র জীবনে পিকিঙ্গের সব হিন্দু গুলোকে নিয়ে দল বেধে মসজিদে ইদের নামাজ পড়তে যেতাম । দুতাবাসে ভোজে ওরাও যেত এবং নির্বিবাদে গরু খেত । খুব মজার সময় ছিল তখন ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: আমি অবশ্য আমার হিন্দু বন্ধুদের গুরু খেতে দেখি নি কোন দিন । তারা নিজেদের ধর্ম পালন করেছে আমরা আমাদেরটা । ধর্ম কোন দিন আমাদের মাঝে দেওয়াল হয়ে দাড়াতে পারে নি । এখনও পারে না ।

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সাধারনভাবে সাধারন মানুষ মিলেমিশে থাকতেই পছন্দ করে। ঘৃণা, বৈষম্য আর সহিংসতার বীজ বপন করে ধর্ম ব্যবসায়ী আর রাজনীতিবিদরা তাদের স্বার্থে। এতে তাল দেয় কিছু সুবিধাভোগী শ্রেণী আর কিছু বেকুব জনগন যারা আদপেই বোঝে না যে, তারা ব্যবহৃত হচ্ছে।

আমার স্কুল-কলেজে, এলাকায়, অফিসে এমনকি প্রবাসেও যেসব বাংলাদেশী ভিন্নধর্মীর সাথে পরিচয় আছে, সেখানে কখনই ধর্ম মুখ্য বিষয় হয়ে উঠে নাই। একসাথে উঠা-বসা, খাওয়া-দাওয়া, বেড়ানো সবই চলে। কিছু ব্যতিক্রম আর উপরোক্ত শ্রেণীর লোকজন ছাড়া বাকী সবার একই অভিজ্ঞতা বলেই আমার মনে হয়।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: সব সাধারণ মানুষের মনভাব ঘৃণা ছড়ানোর পক্ষে না । এমন কি ধর্ম দিয়ে সীমা রেখা টানার ভেতরেও না । তারা সব সময় চায় একে অন্যের সাথে মিশতে খেলতে বন্ধুত্ব করতে কিন্তু এই যে ধর্ম ব্যবসায়ী আর রাজনীতিবিদরা নিজেদের দরকার বিবেদ সৃষ্টি করে । সেটা দিন দিন কেবল বাড়তেই থাকে । বর্তমানে দেশে ধর্মীয় যে বিভেদটা সৃষ্টি হচ্ছে এটা কিন্তু আজ থেকে ১০/১৫ বছর আগেও এভাবে এতো প্রকট ছিল না । আমাদের ছোট বেলাতে কিন্তু আমরা এমন কিছু দেখি নি।

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা তাইলে কালকেই আসি। :)

৩০ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: ওহ ! কাল আসলে তো হবে না । আমি তো গ্রামের বাসায় চলে এসেছি । ঢাকায় আসি, তারপর ...

৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৮:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু তানভীর,




একটা অসাম্প্রদায়িক কালের ছবি এঁকেছেন। অসাধারণ সময় ছিলো তখন। করিম-রহিম-যদু-মধু সবাই ছিলো একাত্মা।
সেদিন আর নেই! বিভাজনের রাজনীতি আর ধর্ম ব্যবসার কারনে সে সোনালী দিনগুলো হারিয়ে গিয়ে এখন গনগনে লোহার মতো দিনগুলি চলে এসেছে, যা পোড়াচ্ছে সব মধুর সম্পর্কগুলিকে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: সেদিন এখন আসলেই আর নেই । আমাদের পরের প্রজন্মের বেলায় এই ভিভাজনটা সম্ভবত আরও বেশি আর তীব্র আকার ধারন করবে । সামনে কেমন দিন অপেক্ষা করছে কে জানে....

৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০০

জটিল ভাই বলেছেন:
সত্যিই অসাধারণ। এরই নাম মানবতা। আর এটা কোনো মানুষের নয়, এটা প্রতিটি ধর্মের সৌন্দর্যতা যা আপনার লেখনীতে খুব সুন্দরভাবে ফুটে এসেছে। ধর্ম কাউকে ঘৃণা করেনা, মানুষই মানুষকে ঘৃণা করে। জটিলবাদ প্রিয় ভাই সুন্দর মুহুর্তগুলো শেয়ার করে জ্ঞাণকে সমৃদ্ধ করার সুযোগ করে দেবার জন্য।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । মানুষ মানুষের বিভেদ সৃষ্টি কোন ভাবেই কাম্য নয় । তবে এখন সময় ভিন্ন । মানুষ এটার দিকে তীব্র ভাবে ঝুকে পড়েছে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.