নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুক এমন একটা জায়গা যেখানে যেকোন তথ্য আপনি অর্ধেক সত্য করে লিখলেও আপনাকে খুব একটা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে না । মানুষ সেটা নিয়েই লাফানো শুরু করবে । গতকালকের রেসকিউ ব্রেধের পোস্টটা যদি পড়ে থাকেন তাহলে ওটা নিয়ে ফেসবুকের পোস্ট গুলোর ব্যাপার হয়তো জেনে থাকবেন । ফেসবুকে ঐ পোস্টটা যখন আমি দেখি আমি নিজেও খানিকটা সময় ধন্দে পড়ে গিয়েছিলাম । সেখানে যে ছবিটা ব্যবহার করে হয়েছিল সেটা যে এডিটেড হতে পারে প্রথমে আমার সেটা মনেই হয় নি । আমি ছবিটা দেখলাম তারপর স্ক্রল করে চলে গেলাম নিচে ।
পুরো ফেসবুকের ব্যাপারটাই এখন এই রকম হয়ে গেছে । ফেসবুকে আমরা যা দেখি তা নিয়ে আমরা কখনই বেশি ভাবি না । দেখি রিএকশন দেই, তাৎক্ষণিক মন্তব্য করি তারপর ক্রল করে নিচে চলে যাই। কন্টেন্ট টা নিয়ে আর ভাবি না । অন্য কিছুর দিকে চলে যাই আবার । এবং এর ফলে একটা ভয়ংকর ব্যাপার আমাদের সাথে আপনা আপনি ঘটে যায় তা হচ্ছে তা হয়তো আমরা নিজেরাও বুঝতে পারি না । তা হচ্ছে ঐ যে ক্ষণিকের জন্য আমরা যে তথ্য (অর্ধ সত্য কিংবা বিকৃত)টা দেখলাম সেটা আমাদের মাথার ভেতরে ঢুকে যায় । হয়তো সব ঢোকে না তবে ঢোকে । পরে কোন একটা সময়ে এই বিকৃত তথ্য আমাদের অবচেতন মন থেকে বের হয়ে আসে । মানে মনে হবে যে সত্যিই আমাদের বাচ্চাদের টেক্সট বইয়ে এই রকম একটা ছবি দেওয়া কিছু ছাপা হয়েছে ।
অথচ আমাদের কী করা দরকার ছিল? পোস্টের ছবিটা দেখে যখন মনে হল যে এমন ছবি দেওয়া উচিৎ হয় নি, তখনই আমার মনে হওয়া দরকার ছিল যে এই ছবিটা কি আসলেই অথেনটিক? এটা বিশ্বাস করার আগে একটু খুজে বের করা কি দরকার?
এই প্রশ্নটা কেউ করে না । আসলে কারোই এতো সময় নেই । এবং এই সুযোগটাই নিয়ে ফেসবুকে প্রোপাগাণ্ডা চালানো হয় । এবং আমরা ঐ তাৎক্ষণিক ভাবে সেসব দেখি এবং যেহেতু তাতে কিছু সত্য থাকে তখন মনে হয় আরে তাই এটা তো এমনই । কিন্তু এই সত্যের মাঝেও যে আরো সত্য থাকতে পারে, সেটাও যে স্বাভাবিক ভাবেই হতে পারে সেটা নিয়ে আমরা ভাবিও না ।
এই রকম একটা উদাহরন দিই তাহলে বুঝবেন আরো ভাল করে । কয়েকদিন আগে ফেসবুকে একটা পোস্ট বেশ চলল । পোস্টের বক্তব্য হচ্ছে এই অর্থ বছরে বাজেটে প্রাইম মিনিস্টার কার্যালয় চালাতেই খরচ ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা । এটা নিয়ে একটা স্ক্রিনশটও দেওয়া হয়েছে । এতো খরচ কেন লাগে সেটা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে । এটা একটা সত্য কথা । মানে কার্যালয়ে এতো টাকাই দেওয়া হয়েছে । কিন্তু ঠিক এর নিচেই কমেন্টে সেই একটা ট্রিক্স খাটিয়েছে । সেখানে ভারত আর পাকিস্তানের পিএম অফিসের খরচ তুলে ধরেছেন । ভারতে লাগে ৫০ কোটি পাকিস্তানে মাত্র ৪ কোটি !
এখানেই আসল খেলা । কিভাবে দুইটা সত্য একই স্থানে ব্যবহার করে একটা মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানো যায় সেটার একটা উৎকৃষ্ট উদাহরন !
এবার কেবল একটা এক পক্ষ চিন্তা করেন, যেখানে কেবল মাত্র পিএম অফিসের সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার খরচের কথা লিখে প্রশ্ন করা হয়েছে । আর অন্য কোন তথ্য দেওয়া হয় নি । এখন আপনি ফেসবুক স্ক্রল করতে করতে পোস্টটা সামনে এল ! আপনি কী ভাববেন?
তেমন কিছুই কিন্তু ভাববেন না । কারণ পিএম অফিস কিভাবে কি খরচ হয় সেইটা নিয়ে আপনার আইডিয়া না থাকারই কথা । আর থাকলে তো উত্তর আপনার জানাই ।
কিন্তু যখনই আপনি নিচে দেখলেন ভারতের পিএম অফিসের খরচ মাত্র ৫০ কোটি, পাকিস্তানের ৪ কোটি সেখানে আমাদের সাড়ে চার হাজার কোটি ! এই যে একটা কম্প্যারিজনে চলে এলেন তখন আপনার ব্রেনে একটা ধা্ক্কা দিল । দিল না?
এর ধা্ক্কা দেওয়ার ফলে আপনি এর পরে আর কিছু চিন্তাই করবেন না । বেশির ভাগই চিন্তা করে না । তাদের চোখে সামনে কেবল থাকে যে অন্য দেশে মাত্র ৫০ কোটি আমাদের সাড়ে চার হাজার কোটি । কত টাকা চুরি করে রে ! শ্লার $%^# । ইত্যাদি ইত্যাদি !
এবং ঐ পোস্টটা যত জায়গাতে শেয়ার হয়েছে সব স্থানেই এই কম্পেয়ার করেই শেয়ার হয়েছে ।
এবার আসি এই দুই তথ্য সত্য হওয়ার পরেও সমস্যাটা কোথায় ?
মানে আমাদের পিএম অফিসের বরাদ্দ সাড়ে চার হাজার কোটি । সত্য !
ভারতের পিএমন অফিস খরচ ৫০ কোটি । সত্য !
পাকিস্তানের ৪ কোটি। এটাও সত্য ।
তাহলে তো সব ঠিকই আছে । এটা তো প্রোপাগাণ্ডা হতে পারে না ।
পারে । কারণ এখানে কিছু সত্য যেমন দেওয়া আছে । তেমনি কিছু তথ্য ইচ্ছে করেই দেওয়া হয় নি ।
আমাদের পিএম অফিসের খরচ এতো বেশি কেন তাহলে ?
এখানেই হচ্ছে আসল খেলা । আমাদের পিএম অফিসের অধিনে বেশ কিছু দপ্তর রয়েছে । যেমন অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তপক্ষ, বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, রপ্তানি প্রকিয়াকরন এলাকা এইরকম আরো অনেক কয়েকটা দপ্তর আছে । মানে হচ্ছে এই সব দপ্তপের অধিনে যত খরচ সব জমা হবে এই পিএম অফিসের অধিনে । এছাড়াও পিএম অফিসের অধিনেই বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহন করা হয় । এমন একটা প্রকল্প হচ্ছে আশ্রয়ন - ২। এর অধীনে প্রায় বারোশ কোটিটা দেওয়া হয়েছে ।
ভারত কিংবা পাকিস্তানের পিএম অফিসের অধীনে কিন্তু এমন কিছু নেই । ওখানে কেবল অফিসের খরচই দেওয়া হয়েছে ।
তাহলে এইবার ব্যাপারটা ধরতে পারছেন তো?
আমাদের ফেসবুকের এই প্রোপাগ্যান্ডিস্ট কিন্তু এই তথ্য জানে । তারা জানে যে আমাদের পিএম অফিসের আন্ডারে অনেক গুলো দপ্তর রয়েছে । তাদের খচর যোগ হয় কার্যালয়ের আন্ডারেই । তারাও জানে যে পাকিস্তান কিংবা ভারতের পিএম অফিসের আন্ডারে এসব কিছু নেই । সেগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের আধিনে দেওয়া হয়। কিন্তু তারা অন্য সব তথ্য না দিয়ে কেবল মাত্র অর্থের পরিমানটা দিয়ে পোস্ট দিয়েছে । উদ্দেশ্য একটাই । তাৎক্ষনিক ভাবে মানুষের মনে একটা ধাক্কা দেওয়া, একটা নেগেটিভ ইম্প্রেশন সৃষ্টি করা । কারণ তারা খুব ভাল করেই জানে যে যারা যারা সেই পোস্ট পড়বে তারা এটা তাৎক্ষণিক রিএকশন দেখাবে, মন্তব্য করবে হয়তো শেয়ার করবে তারপর স্কল করে চলে যাবে । তবে এখানে যে সমস্যা টা হবে যে তাদের মনের ভেতরে একটা তথ্য জমা হয়ে থাকবে । আমাদের ভারত পাকিস্তানের থেকেও পিএম অফিসের খরচ অনেক বেশি ।
ঠিক এই ভাবেই সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে কিংবা কিছু সত্য ইচ্ছে করে প্রকাশ না করে তথ্য উপস্থান করা হয় । ফলে দেখা যায় পুরো তথ্যটা একেবারে ভিন্ন ভাবে মানুষের মনে নেগেটিভ ইম্প্রেশন সৃষ্টি করে । যেমন ধরেন একটা আপনাদের পরিচিত কোন ছেলের নাম রহিম । ফেসবুকে রহিমের একটা ছবি প্রকাশ পেয়েছে । সেখানে দেখা যাচ্ছে রাতের বেলা সে একটা মেয়ের হাত ধরে কোথাও যাচ্ছে । নিচে যদি লেখা থাকে ''রাতের বেলা রহিম একটা মেয়েকে নিয়ে কোথায় যাচ্ছে'' । ছবি যেহেতু দেখা যাবে তাই মানে সত্যি এই প্রশ্ন জাগবে যে রাতের বেলা একটা মেয়েকে নিয়ে কই যায় সে ! কিন্তু পুরো সত্য যদি হয় যে ঐ মেয়েটা রহিমের স্ত্রী যার সাথে রাতের বেলা বাসায় ফিরছিলো । তাহলে ?
আগের লাইন দিয়ে রহিমের ব্যাপারে নেগেটিভ চিন্তা আসবে সবার মাঝেই । কিন্তু যখনই পুরো তথ্য চলে এল তখন মনে হবে এটা তো কিছুই না । স্ত্রীর সাথে বাসায় ফিরতেই পারে ! খুবই স্বাভাবিল ঘটনা ।
এই পোস্টের উদ্দেশ্য আসলে কিভাবে প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানো হয় সেটার একটা বাস্তব উদাহরন দিয়ে বুঝানো । এখানে বিপক্ষ হচ্ছে প্রোপাগ্যান্ডিস্ট। এবং এই প্রোপাগ্যান্ডিস্ট সব দলেই আছে ।
এই কারণে অনলাইনে যে কোন তথ্য দেখার পরে তা চোখ বুঝে বিশ্বাস করে বসবেন না । আগে একটু খোজ খবর নিন । একটু নিজের বুদ্ধি দিয়ে খানিকটা বিচার করার চেষ্টা করুন । তারপর বিচার করুণ ।
ছবিটি পিক্সাবে থেকে সংগ্রহ করা।
এছাড়া অনুসাঙ্গিক পঠন
রিডিং ০১
রিডিং ০২
রিডিং ০৩
২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: কী যে বলেন ভাই বিশ্বাস করে না! এখন শহরের মানুষের থেকে গ্রামের মানুষ এই সব বেশি দেখে । তারা এই সব বিশ্বাসও করে বেশি । চাঁদে গিয়ে নীল আর্মস্ট্রন আযান শুনেছে এই তথ্য পর্যন্ত মানুষ এখনও বিশ্বাস করে ।
আমি এখন আমার লিস্ট একেবারে ছোট করে নিয়ে এসেছি । এই রকম বেহুদা ব্যাপার গুলো যারা শেয়ার করে লিখে তাদের লিস্ট থেকে দুর করে দিই । যদি খুব পরিচিত হয় তাহলে আনফলো করে দিই । আমি আসলে লিস্টের সুন্দরী কন্যাদের ছবিতে লাভ দেওয়া ছাড়া আর কিছু করি না ।
২| ২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৫১
মিরোরডডল বলেছেন:
এখানে বিপক্ষ হচ্ছে প্রোপাগাণ্ডারিস্টরা। এবং এই প্রোপাগাণ্ডারিস্টরা সব দলেই আছে।
শব্দটা হবে propagandist প্রোপাগ্যান্ডিস্ট/প্রপাগ্যান্ডিস্ট (দুটোই কারেক্ট)
থ্যাংকস তানভী।
২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: শব্দটা নিয়ে আমার নিজেরও খানিকটা কনফিউশন ছিল। ধন্যবাদ ঠিক করিয়ে দেওয়ার জন্য ।
ঠিক করে নিলাম ।
৩| ২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬
ধুলো মেঘ বলেছেন: যখন সব উন্নয়নের জন্যই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় আছে, তখন পিএম অফিসের মাধ্যমে কেন উন্নয়ন চালাতে হবে - এটা বোধগম্য নয়। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন অঞ্চল, রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল এগুলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চালালে সমস্যা কি? আশ্রয়ণ প্রকল্প ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চালালে সমস্যা কি?
২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: সমস্যা কী সেটা সরকার জানে ।
৪| ২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮
শাওন আহমাদ বলেছেন: ফেসবুকের পোস্ট নিয়ে আজকাল আর মাথা ঘমাই না।
২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: ফেসবুক আমাদের জীবনের সাথে আষ্ঠেপিষ্ঠে জড়িয়ে আছে ।
অন্তত ব্লগ থেকে বেশি মাথায় ফেসবুকের পোস্ট নিয়ে । আজকাল ব্লগ নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না ।
৫| ২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: তারা এই সব বিশ্বাসও করে বেশি । চাঁদে গিয়ে নীল আর্মস্ট্রন আযান শুনেছে এই তথ্য পর্যন্ত মানুষ এখনও বিশ্বাস করে । ~ এইটা ৫ ভাগ মানুষ মাত্র। গ্রামে নয় শুধু শহরেও এরা আছে ব্যাপক পরিমানে। আমি গ্রামের বাড়ি গিয়ে নিয়মিত বাজারে বহু মানুষের সাথে আড্ডা দেই- কিছু মুর্খ, ধর্মা্ন্ধ আর গৃহী মহিলা ছাড়া এসব এখন বিশ্বাস করে কম মানুষ- তবে প্রতারিত হয় কিংবা কনফিউজ হয় অনেকেই।
২৩ শে জুন, ২০২৩ ভোর ৬:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: শিক্ষিত কিন্তু সচেতন মানুষের সংখ্যা আসলে আমাদের দেশে বেশি নেই । পরিমানটা কম । অনেক অনেক শিক্ষিত মানুষ কী কী যে বিশ্বাস করে সেটা দেখলে চোখ কান গরম হয়ে যায় । আর এখন এই রাজনৈতিক প্রোপাগাণ্ডা বিশ্বাস করার মানুষের অভাব নেই । সত্যের সাথে একটু মিথ্যা মিশিয়ে কিংবা অর্ধেক সত্য প্রকাশ করে কিছু লিখে দিলেই হল ।
পিনাকীর ফলোয়ার সংখ্যা দেখেছেন কত !
৬| ২২ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ফেসবুক আর ইউটিউব হচ্ছে, প্রপাগন্ডা মেশিন, বিপুল পরিমাণে মানুষ ব্রেইন ওয়াশের শিকার হচ্ছে। মানুষের কমন সেন্স যতদিন না বড়াবে ততদিন প্রোপাগ্যান্ডিস্ট'রা রাজত্ব করেই যাবে।
২৩ শে জুন, ২০২৩ ভোর ৬:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: মানুষের অবসর বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে এই ফেসবুক আর ইউটিউব । আর এটাই ব্যবহার করা হচ্ছে এই কাজে । এবং এই কাজে তারা সফলও হচ্ছে ।
৭| ২২ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১
জটিল ভাই বলেছেন:
ফেইসবুকে এখন এসবই চলে। তাইতো ফেইসবুকের অপর নাম এখন, "ফেইকবুক"
২৩ শে জুন, ২০২৩ ভোর ৬:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: তবুও তো আমাদের এই ফেইকবুক ছাড়া চলেও না ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: *প্রায় সাড়ে হাজার কোটি টাকা। ~কত?
এখন বেশীরভাগ গ্রাম-গঞ্জের লোকেরাও ফেসবুকের এইসব তথ্য বিশ্বাস করে না। তারপরেও চতুরতার সাথে এমন কিছু তথ্য তুলে ধরা হয় যেগুলো দেখে বুদ্ধিমান শিক্ষিত লোকেরাও ধন্ধে পড়ে যায়। মানুষ কতভাবেই না মানুষকে বিভ্রান্ত করে। ফেসবুকে ট্রাভেল স্টোরি, বুক রিভিউ, জীবনী ছাড়া আমি আর বিশেষ কিছু দেখি না।