নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকাতে সম্পূর্ন একা থাকার অভ্যাস আমার অনেক দিনের । পুরো ফ্লাটে আমি এর আগেও বহুবার একা একা থেকেছি । সকালের নানী বাড়ি সাভারে । তাই প্রায়ই দেখা যেত বৃহস্পতিবার রাতেই সকাল আর সকালের মা সাভারের দিকে রওয়ানা দিত । শুক্র শনিবার থেকে একেবারে রবিবার আসত । প্রতি মাসে একবার এই ঘটনা ঘটতই । গত ৭/৮ বছর এই ঘটনা নিয়মিত ভাবেই ঘটছে । সেই হিসাবে এই পুরো বাসায় একা থাকাটা আমার কাছে নতুন না । তবে এবার (যা এখনও চলমান) ঘটনা কেমন যেন একটু অন্য রকম মনে হচ্ছে । গত শুক্রবার সকাল তার মা এবং তার নানী গিয়েছে সাভারে । সেই সময় থেকে এখনও পর্যন্ত আমি পুরোটা সময় বাসায় একা । এবং যা আমি এর আগে কখনই অনুভব করি নি এবার মনে হচ্ছে তেমনটা অনুভব করছি । আমার কাছে মনে হচ্ছে কেউ যেন আমার সাথেই বসবাস করছে । তাদের হাটা চলার নানান কাজের আওয়াজ আমার কানে আসছে । রাতের বেলা বাসায় আসার পরেই এই ঘটনা আমি প্রায় প্রতিদি অনুভব করছি ।
যখন বাসায় অন্য মানুষ থাকে তখন তাদের হাটা চলা কিংবা কাজের আওয়াজ আমার কানে আসে । এবং এখনও ঠিক সেই একই আওয়াজ কানে আসছে । যেমন কেউ যখন রান্না ঘরে যায় তখন যেমন আওয়াজ হয় তেমন আওয়াজ হচ্ছে । মনে হচ্ছে যেন কয়েকটা প্লেট কিংবা বাসন কেউ যেন নাড়লো । আবার খাবার টেবিলে যখন কেউ বসে কিংবা চেয়ার টানে সেই আওয়াজ আসছে কানে । সব থেকে ভয়ংকর ঘটনা ঘটলো দুইদিন আগে ।
আমার ঘরের দরজার সামনে একটা ছোট্ট প্যাসেজ । তার একপাশে দেওয়াল অন্য পাশে ওয়াশরুমে যাওয়ার দরজা। আমি ওয়াশরুম থেকে বের হলে সেটা কেবল ভেজিয়ে রাখি । একেবারে ছিটকানি দেওয়ার দরকার পড়ে না । কিন্তু সকালের মা এই দরজা একটু খোলা দেখলেই সেটা ছিটকানি দিয়ে দেয় । আমার দরজার একেবারে সামনে হওয়ার কারণে আমি সেই ছিটকানি দেওয়ার আওয়াজ শুনতে পাই একেবারে পরিস্কারভাবে । দুইদিন আগে সকালদের বাসায় ফেরার কথা ছিল । মানে দিদি আমাকে তেমনই বলে গিয়েছিলো যে ঐ দিন আসবে । আমি যথারীতি রাতে বাসায় এসে আমার ঘরের দরজা বন্ধ করেছি । একটু আগে ওয়াশরুমে গিয়েছিলাম । একই ভাবে দরজায় ছিটকানি না দিয়ে কেবল ভেজিয়ে রেখেছিলাম ।
কিছু সময় পড়ে আমি ছিটকানি দেওয়ার আওয়াজ শুনতে পেলাম । কোন সন্দেহ নেই । এটা আমি শুনেছি একেবারে পরিস্কার । তবে আমার এতে খুব বেশি কিছু মনে হল না । কারণ আমার মনে আছে যে আজকে সকালদের বাসায় আসার কথা । আমার মনে হল যে ওরা এসেছে । ঘরে ঢুকে দিদি যখন দেখেছে ওয়াশরুমের দরজাটা একটু খোলা তখন সে ছিটকানি দিয়ে দিয়েছে । কিন্তু কিছু সময় পরে আমি যখন খাওয়ার জন্য নিচে নামলাম তখন দরজা খুলে দেখি পুরো ফ্ল্যাট অন্ধকার । কোন আওয়াজ নেই । মানে হচ্ছে দিদিরা আসে নি । তাহলে ছিটকানির আওয়াজ কিভাবে শুনলাম ?
আমি কিছু সময় কেবল বোকার মত দাড়িয়ে রইলাম । কোন কিছুই মাথার ভেতরে ঢুকল না । তবে মনের ভেতরে একটা ভয় ঢুকে গেল । এরপর আমি বসার ঘরের আলো জ্বাললাম । সেটা জ্বালিয়ে রেখেই নিচে খেতে গেলাম । খাওয়া দাওয়া শেষ করে যখন আমি আবার দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলাম তখন আবারও একটু ধাক্কা খেলাম । কারণ আমার পরিস্কার মনে আছে যে আমি আলো ঘরের আলো জ্বালিয়ে গিয়েছিলাম । এমনটা নির্দিষ্ট করে মনে হওয়ার কারণ হচ্ছে ঘর অন্ধকার থাকলে চাবি দিয়ে দরজার লকে চাবি ঢোকানো অনেকটাই কঠিন । আমি সব সময়ই আলো জ্বেলেই তালা খুলি । তাহলে আলো যে জ্বেলেছি সেই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই । তাহলে আলোটা বন্ধ করলো কে ?
এভাবেই বাসায় রয়েছে কয়েক দিন কাটছে। বাসায় কেউ ফিরে না আসা পর্যন্ত এই ভাবেই কাটবে মনে হচ্ছে । সত্যিই যদি বেটা থেকে থাকে তাহলে বিনা ভাড়ায় সে এই বাসায় থাকছে । দেখা হলে ভাড়া চাইতে হবে !
pic source
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
অপু তানভীর বলেছেন: সুন্দরী পরী হইলে অবশ্য আপত্তি নাই ।
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭
শায়মা বলেছেন: হা হা মনিরা আপুনি। ইহাই হয়। এত বছরেও ভাইয়া বিয়ে করছে না আমাদের দাওয়াৎ দিচ্ছে না তাই সকালের মা মনে হয় পেত্মী মহারাণীকে ফিট করে দিয়ে গেছেন। যেমন হোক ভয় দেখায় হলেও তুই এইটারে বিয়ে করা এই বলে কয়ে। হা হা হা
তবে ভাইয়া তুমি আসলেও ঠিকই শুনেছো ঠিকই দেখেছো।
১। নিস্তব্ধ বাসায় থাকলে অডিও হেলুস্যিনেশন হতে পারে বা শব্দের আরও কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যাও আছে।
২। আলো তুমিই জ্বেলেছো বা নিভিয়েছো তুমি ভুলে গেছো সেটা আমি ১০০% কনফার্ম কিন্তু তোমার ব্রেইন তোমাকে ভয় দেখাবেই ভাবাবেই তাই তুমি এখন মরলেও স্বীকার করাতে পারবেনা নিজেকে যে তুমিই কাজটা করেছিলে।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: আসলে জগতের সব থেকে বড় ভয়ের ঘটনা হচ্ছে বিয়ে । এর থেকে বড় আর কিছু হতে পারে না !
আরে না না ভুত আছে বুঝেছো । আছে আছে সত্যিই আছে
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩
শায়মা বলেছেন: ভয়ের ঘটনা যদি বিয়ে হয় তবে তুমি ওমন একখানা জ্বীন পরীকেই বিয়ে করো ভাইয়া। কোনো ভায় থাকবে না কেউ কিছু বললেই জ্বীন বৌকে বলবে তার ঘাড়টা মটকে দিতে।
জ্বীন বউ হলে এমন সবে আরও সুবিধা-
যেখানে ইচ্ছা দেশে বিদেশে গলা টিপে দিতে পারবে যে কারো।
যাতায়ত খরচ নেই .......
শুধু নিজে একখানা স্টিলের মাফলার বানাই নিও ওকে?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১
অপু তানভীর বলেছেন: এইটা অবশ্য ঠিকই বলেছো । একটা জ্বীন বউ হলে অনেক সুবিধা আছে । যে কারো গলা টিপে ধরতে পারবে আমার কথা মত । বিশেষ যারা আমার পেছনে লাগবে তাদের জন্য একটা দুঃখের খবরই বটে ।
আরে আমি এমন ভাবে ভালুবাসা দিব সে আমারে কিছু করবেই না ! তুমি তো জানো আমি এই ব্যাপারে বেশ পারদর্শী
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে জগতের সব থেকে বড় ভয়ের ঘটনা হচ্ছে বিয়ে । এর থেকে বড় আর কিছু হতে পারে না !
আরে না না ভুত আছে বুঝেছো । আছে আছে সত্যিই আছে
এই বুঝ যার ভেতরে আছে তাকে কি আর জীন ভুতে কিছু করতে পারে???
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১
অপু তানভীর বলেছেন: এই সত্যি কথা বলেছেন । এই বুঝ বার মাঝে থাকে না
৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া জ্বীন বৌকে আবার বুড়া মানুষদের মারতে পাঠাও না যেন। আহারে বেচারা বুড়ামানুষেরা। বরং তোমার প্রেমিকাদেরকে যে সব প্রেমিকপ্রবরেরা নিয়ে গেছে সেইগুলানকে শিক্ষা দীক্ষা দিও মনের আনন্দে।
কিন্তু ভুলেও জ্বীনবৌকে বলো না যে তাহারা তোমার কিহারা ছিলো।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: আরে কী যে বল ! এই বেহুদা ঘাটের মরার জন্য আমার সুন্দরী পরীকে পাঠানোর কোন মানে আছে ! আমি তাকে পাঠাব অন্য খানে !
৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
ইসিয়াক বলেছেন: ক'দিন আগে থেকে বাসায় আমার দায়িত্ব পড়েছে সাবমার্সেলের সুইচ বন্ধ করা। ব্যপারটা এরকম। পানির ট্যাঙ্কি ভরে পানি পড়ার শব্দ হচ্ছে কি-না খেয়াল রাখতে হবে।পানি পড়ার শব্দ হলে সুইচ বন্ধ করতে হবে। দিনে একটা নির্দিষ্ট সময় এই কাজটা করতে হয়।আমি কাজটা খুব মনোযোগ দিয়ে করার চেষ্টা করলাম। দিন পনের পর থেকে বাসায় থাকলে প্রায় পানি পড়ার শব্দ পাই এবং যথারীতি ছুটে গিয়ে সাবমার্সেল এর সুইচ বন্ধ করতে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে আসি।বিরক্তিকর ব্যপার হচ্ছে বাসার সবাই বলাবলি করছে অতিরিক্ত বই পত্র পড়ে পড়ে আমার মাথার স্ক্রু ঢিলা হয়ে গেছে।
গভীরভাবে কোন কিছু মাথায় রাখলে মনে হয় এ ধরনের হ্যালুসিনেশন হয়।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্য একা ঘরে থাকলে এমন অভিজ্ঞতা হওয়াটা স্বাভাবিক । তবে আমি লম্বা সময় ধরেই এমন আছি । আমার তখনও এমন মনে হয় নি । এছাড়া গ্রামের বাড়িতে আগে আমার ঘরের উপড়ের ছিল বাশের ঝাড় । রাতে ঘুমাতে দুইটা আড়াইটা বাজতো সব সময় । আমি সব সময় বাইরের ওয়াশরুম ব্যবহার করতাম । বাইরে বসেই প্রেমিকার সাথে ফোনে গল্প করতাম । কোন দিন ভয়টয় ঠিক লাগেনি । কোন দিন কিছু দেখিও নি অনুভবও করিনি ।
এবাই কেন এমন হল কে জানে !
৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০০
শেরজা তপন বলেছেন: সাচু মিয়ার উল্লেখিত বদ জ্বীন ওইটা!
বিয়ে করার বয়সী অবিবাহিত পোলাপাইনের উপ্রে জ্বীনের বদ নজর পড়ছে- আপনি একটা বান্ধবীরে এই ফাঁকে রাইতে আপনারে পাহাড়া দেবার জন্য রাখতে পারেন।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: এইটা অবশ্য একেবারে খারাপ বলেন নাই । অবিবাহিত পোলাইনের দিকে তাগো নজর থাকাটা খারাপ কিছু না । কিন্তু তার জন্য চেহারা ছবি ভাল হইতে হয় । আমার তো চেহারাতো আর নায়কের মত না । গায়ের রংও ফর্সা না !
বান্ধবীরে পাহাড়ায় রাখলে তারে পাহাড়া দেওয়ার জন্য আবার আরেকজন রে লাগবে !
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: একটা প্রশ্ন ছিল।
একই ভাবে দরজায় সিটকানি না দিয়ে কেবল ভিজিয়ে রেখেছিলাম।
একই ভাবে দরজায় সিটকানি না দিয়ে কেবল ভেজিয়ে রেখেছিলাম।
বাক্য দুটি কি একই অর্থ প্রকাশ করে?
ভিজানো দরজা কথাটি প্রথম শুনলাম।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: আরে আামর লেখায় বানান ভুল থাকেই । ঠিক করে দিয়েছি । ধন্যবাদ।
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি ভালো কোন হুজুরের সাহায্য নেন যিনি জীনের চিকিৎসা করে থাকেন। আগে কখনও হয় নাই কিন্তু এখন হচ্ছে। তারমানে জীন হয়তো দুষ্টামি করছে। রাতে ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি পড়বেন। সুরা ফালাক, সুরা নাস এগুলি সব সময় পড়বেন ভয় লাগলে। আশা করি ঠিক হয়ে যাবে। তবে হুজুর ডাকাটাই ভালো হবে।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: আমার ক্ষতি না করলে আমার কোন আপত্তি নাই যদি থাকেও যদিও আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা কখনো হয় নি । তাদের সাথে সরাসরি ইন্টারেকশন কোন দিন হয় নি । আমি আবার ভুতএফএমের ভক্ত । শুনি আর অবাক হই বদ জ্বীন আসলেই বিরাট বদ !
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
প্রামানিক বলেছেন: ভুতের কাছে ভাড়া দাবী করলে কি বলে
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন: আরে এতো গুলো টাকা ভাড়া দিয়ে থাকি । বেটা আমার ঘরে থাকবে ভাড়া দিবে না কেন !
১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৭
বিজন রয় বলেছেন: সাবধান!! জ্বীন, ভূত হতে সাবধান।
তারা কি এই ব্লগে থাকে??
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন: নাহ । তাদের এই ব্লগে থাকার সম্ভবনা কম । এতোটা আজুড়ে না তারা না !
১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩২
রানার ব্লগ বলেছেন: একা থাকার একটা চাপ আছে । এটা সব সময় আনুভুত হয় না । মাঝে মধ্যে এই চাপ পেয়ে বসে তখন এমন সব আজগুবী হ্যালোসিউসান ঘটে । মুক্ত বাতাসে হাটাচলা করুন, গেইম খেলুন, বন্ধুদের সাথে হা হা হি হি করুন । কেটে যাবে।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫
অপু তানভীর বলেছেন: একা থাকার একটা চাপ আছে । সেটা আমার থেকে ভাল আর কেউ জানে না ।
রাতে একা থাকলেও দিনে তো আর একা নেই । বাইরে যেতে হচ্ছে কাজে । এছাড়া আমার এক বন্ধু থাকে আমারই হাউজিং এ । কয়েক গলি দুরে । গত সপ্তাহে দুইদিন ওর সাথে অফিসের পরে মোড়ের দোকানে বসে আড্ডা দিয়েছি ।
এমন টা আগে কখন হয় নি । মানে এই যে আওয়াজ ছিটকানি আলো এসব!
১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
মিরোরডডল বলেছেন:
আমার কাছে মনে হচ্ছে কেউ যেন আমার সাথেই বসবাস করছে । তাদের হাটা চলার নানান কাজের আওয়াজ আমার কানে আসছে । রাতের বেলা বাসায় আসার পরেই এই ঘটনা আমি প্রায় প্রতিদি অনুভব করছি ।
রিনিঝিনি কোন রেশমি চুড়ির শব্দ অথবা নুপুরের আওয়াজ শোনা যায়নি?
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন: এখনও এই আওয়াজ পাওয়া যায় নি । অবশ্য আর পাওয়ার সম্ভবনা নেই সকালরা চলে এসেছে । তবে সামনে কোন দিন এমন সময় এলে খেয়াল করে দেখবো পাওয়া যায় কিনা !
১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গাজীপুরে করোনার সময় বড় এক ফ্ল্যাটে অনেকদিন একা থাকায় আমার মধ্যে কিছু অস্বাভাবিকতা দেখা দিয়েছিল। কিন্তু সেসব আমার কাছে মনের ভুল মনে হয়েছে। আমাদের বাড়ির কাছে রাস্তার পাশে ফাঁস নেওয়া এক মেয়ের কবর আছে। ওর বাপ পর্যন্ত পাশ দিয়ে একা যেতে ভয় পেত। আর আমি দিব্যি হেঁটে যেতাম।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: দীর্ঘদিন একা একা থাকলে এই ব্যাপার গুলো আসাটা স্বাভাবিক একটা ব্যাপার । তবে সবই মানসিক ব্যাপার ঘটে না । কিছু কিছু ক্ষেত্রেই এমন ঘটনা ঘটে ।
১৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার জীবনেও অনেক প্যারা নরমাল ঘটনা ঘটেছিল। সর্বশেষ আমি কোরিয়াতে থাকতে একবার স্টুডেন্ট হোস্টেলে থাকতাম, যদিও একা না, আমার রুমমেট চাইনিজ ছিল তখন। আমার সামনের রুমে এক ছাত্র আত্মহত্যা করেছিল, এর জন্যই কিনা জানিনা আমার ঘুমের বেশ ডিস্টার্ব হয়েছিল অনেকদিন, বেশ কিছু প্যারানরমাল ঘটনা ঘটছিল আমার সাথে, অনেকটা হেলুসিনেশোনের মত (আমার জীবনের সব প্যারা নরমাল ঘটনা নিয়ে লিখেছিলাম ব্লগে- অলৌকিকের লৌকিক ব্যাখ্যা )!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০২
অপু তানভীর বলেছেন: আমি সেই সময়ে পড়েছিলাম আপনার ঘটনা । আসলে আমাদের অনেকের জীবনেই এই রকম অলৌকিক ঘটনার ব্যাপার আছে । সেগুলোর অনেক গুলোর ভেতরেই অবশ্য যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা থাকে তবে এমন অনেক ঘটনাও থাকে যার কোন ব্যাখ্যা থাকে না ।
১৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বদ জ্বীন হলেতো কারবার সারা পেত্নীর চকরে জীবন তেনা হেনা হয়ে যাবে। আর যদি পরী হয়ে থাকে থাকুকনা আরো কতো রোমান্টিক গল্প বের হবে তার কল্যানে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: আমার কথাও তাই যদি পরী হয়ে থাকে তাহলে থাকুক । আরো কিছু রোমান্টিক গল্প বের হোক
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হ্যাঁ পেত্নীদের প্রথম পছন্দ এমন একা থাকা সিঙ্গেল ছেলে। যাক আপনার তাহলে একটা গতি হইলো।